এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • :|: | 174.251.161.224 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০৮:২৫509752
  • ওকে আর নতুন করে ফাঁসাবে কি! ফেঁসেই তো আছে। মাঝে মধ্যে ল্যাজ মুড়িয়ে দু-দলই মজা করে যায়। খবর দেখে তেমনই মনে হয়। 
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০৭:৪৯509751
  • ভোন্দুকে শেষে কী করল?
  • Amit | 103.6.116.9 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০৭:৪০509750
  • তবে মনে হয় মমব্যানের আসল মতলব ওটাই ছিল। ভন্দুকে ফাঁসানো। সেটা কাজে না আসায় ভাইপো এক্কেরে মুখের নর্দমা র কল খুলে দিয়েছে।
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০৭:৩৪509749
  • ওদিকে শুভেন্দু সপ্তপদীর রিনা ব্রাউনের মতন বলেছেন "ও আমাকে ঠাচ করল কেন?"
  • Amit | 103.6.116.9 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০৭:২৮509748
  • আজকে ঘটক বাবু বেঁচে থাকলে হয়তো মেঘে ঢাকা তারা র সিকুয়েল বানাতেন। কে বলতে ​​​​​​​পারে ?
     
    শেষ দৃশ্যে মোটা পাত্থ সাদা লুঙ্গি আর স্যান্ডো গেঞ্জি পরে আলিপুর জেলের বারান্দায় দাঁড়িয়ে হাপুস নয়নে কাঁদছেন -
    "দিদি , আমি কিন্তু বাঁচতে চেয়েছিলাম। "  
     
    হলে পুরো হাততালির ঝড় আর শেষে কানস এ পাত্থ বাবুর হয়ে ওনার কোনো এক নমিনেটেড গার্লফ্রেন্ড এর হাতে সেরা অভিনেতার পুরস্কার। (মানে যদি পাত্থ বাবু গরাদের পেছনেই থাকে তখনও)। উফফফফ। ভাবতেই গায়ে কাঁটা দিচ্ছে মশাই। 
     
     
  • Amit | 103.6.116.9 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০৭:০০509747
  • হায়। যদি এতো কিছু জানতাম , আজকে আর গুরুর পাতায় ভাট মারতে হয় ?
  • :|: | 174.251.161.224 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০৬:৫০509746
  • ভালো কথা -- ওদের বাড়ি তল্লাশী করলোনা কেন বলুন্তো? 
  • Amit | 103.6.116.9 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০৬:১১509745
  • এদিকে আবার মোটা পাত্থ মুক্তির জন্যে কেঁদে ভাসিয়ে দিচ্ছে। সেই কবে নেতাজি রক্ত দিয়ে দেশের স্বাধীনতার কথা বলেছিলেন- এদ্দিন পরে পাত্থ জামিন দিয়ে নিজের স্বাধীনতার কথা বললেন। 
     
    তবে গার্ল ফ্রেন্ড কে এভাবে একলা ফাঁসিয়ে শুধু নিজের জন্যে ভেউ ভেউ করা - বড়ো লজ্জার কথা। এদিকে শোভনবাবুকে দ্যাখেন - প্রেমের জন্যে সর্বস্ব ত্যাগ করলেন। সেই রানী এলিজাবেথের কাকা র মতো। হয়তো কয়েকশো বছর পরে লায়লা মজনুর সাথে পাল্লা দিয়ে শোভন বৈশাখীর গল্পও শোনা যাবে। 
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০৬:০৮509744
  • কেস গুটিয়ে গেছে? ওখানে? পালিয়েছে?
  • Amit | 103.6.116.9 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০৬:০৫509743
  • ওই পুতিনের বাহিনীর মত কেস মনে হয়। সবই নাকি ছিল তবুও কাজের সময় কাজে এলোনা। তখন ল্যাজ গোটানোই ভরসা। 
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০৫:৪১509742
  • এদিকে শোনা যায় বিশাল ও বিশাল হস্তিবাহিনি অবধি ছিল। অন্যান্য সাধারণ পদাতি, রথী, অশ্বারোহী ইত্যাদি তো ছিলই।
  • Amit | 103.6.116.9 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০৫:২৭509741
  • লক্ষণ সেনের সৈন্যেরা মনে হয় তখন কে কোন জাতের সেসব হিসেব কষতে ব্যস্ত ছিল। সেনবংশের গুষ্টি এই জাতপাতের ডিভিশন নিয়ে বাঙালির যে পরিমান পেছনে বাঁশ দিয়ে গেছে তাতে যে গঙ্গায় পালাতে পেরেছিলো এই ঢের। দড়ি কলসি নিয়ে ডুবে মরলেই বেটার হতো হয়তো। 
     
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০১:৪৫509740
  • লক্ষ্মণসেনের গল্প শুনলেই আমার খালি মনে হয় বুড়ো ভদ্রলোকের পুত্র ও পৌত্ররা কোথায়? তাদের বন্ধুবান্ধবরাই বা কোথায়? সব গল্পে খালি এক বৃদ্ধ রাজা তাঁর বৃদ্ধা রাণীর সঙ্গে নৌকো করে পালাচ্ছেন, ওদিকে নবদ্বীপ দখল করে নিচ্ছে বিদেশী সৈন্যবাহিনি। রাজা লক্ষ্মণের সৈন্যবাহিনি টাহিনির কী হল?
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০১:৩৫509739
  • বয়সের ইউনিট যাই হোক, ভুরু অমন ঝুলে পড়া মানে খুবই বৃদ্ধ। এমনিতেই হয়তো আর কিছুদিন চলৎশক্তি থাকত। সময়ে রক্ষা পেয়ে গেছেন।
  • kk | 2601:448:c400:9fe0:d147:199:1f5f:d574 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০১:২৫509738
  • কী জানি বাপু। মহাভারতের বয়সের ইউনিট কিছু অন্যরকম ছিলো বোধহয়।
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০১:১৪509737
  • কেকে, ভগদত্ত খুব বুড়ো হয়ে গিয়েছিলেন? কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের সময়? তাহলে তো একরকম বেঁচেই গেলেন বলা যায় যুদ্ধে বীরগতি পেয়ে।
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০১:১২509736
  • কেকে, আছো? বেড়ালেরা মাঝরাত্রে যখন গান গায় পাঁচিলে দাঁড়িয়ে, তখন আহা --আহা---কী সুর! কী তাল! কী লয়! ঃ-)
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::67:c84f | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০০:১৯509735
  • এই গানটা শুনুন।
  • কচুয়া ধোলাই | 185.220.101.189 | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২৩:১১509734
  • “কে ঢুকেছিস রে ঘরে? যোগেন নাকি? নাকি পঞ্চানন! চারু নয় তো! হাবুল নাকি তুই?”
    “আমি প্রিয়ংবদ।”
    “প্রিয়ং… কী বললি?”
    “বদ।”
    “বদ তো তুই বটেই। বদের হাঁড়ি। কিন্তু নামটা নতুন হলেও গলাটা যে পুরনো! চেনা-চেনা ঠেকছে। তা নাম পালটালি কী করে?”
    “কাছারিতে গিয়ে পয়সা খরচ করে মশাই।”
    “পয়সাটা বৃথাই গেল রে। গাঁ-গঞ্জের মানুষ কি আর এত ভাল নামের কদর বুঝবে? উচ্চারণই করতে পারবে না।”
    “গাঁয়ের লোকের উশ্চাটনের কথা আর বলবেন না মশাই। উশ্চাটন একেবারে যাচ্ছেতাই। আগে পঞ্চা-পঞ্চা করত, এখন পেড়াপেড়ি করায় বন্দু বন্দু বলে ডাকে। প্রিয়ংবদ উশ্চাটনই করতে পারে না।”
    “তাই বল, তুই তা হলে আমাদের পুরনো পঞ্চা চোর! তা আমার বাড়িতে কী মনে করে? আমার বাড়িতে কি তোষাখানা খুলে বসেছি? না কি টাঁকশাল বসিয়েছি?”
    “তা জানি মশাই। আপনি হুঁশিয়ার লোক। এ-বাড়িতে চোরের একাদশী।”
    “তা হলে ঢুকলি যে! কী মতলব তোর?”
    “টাকাপয়সার ভরসায় আসিনি। একখানা জিনিস খুঁজতে এসেছি।”
    “জিনিস! জিনিসটাই বা কী এমন রেখেছি যে চোর ঢুকবে! তোদের কি ধারণা ঘরে দামি-দামি জিনিস রেখে চোরদের নেমন্তন্নের চিঠি পাঠিয়ে বসে আছি। আমি তেমন বান্দা নই।”
    “তা আর বলতে! ঘরের যা ছিরি করে রেখেছেন তাতে ঢুকতে লজ্জাই হয়। তক্তাগপাশের তো একখানা পায়াই নেই, ইটের ঠেকনো দিয়ে রেখেছেন। রান্নাঘরে কয়েকখানা মেটে হাঁড়িকুড়ি আর কলাই করা থালাবাটি। না মশাই, চোরেরও মান-সম্মান আছে।”
    “তা হলে কি তুই বলতে চাস আমি ছ্যাঁচড়া লোক?”
    “বললে ছোট মুখে বড় কথা হয়ে যাবে। তবে সত্যি কথা বলতে হলে বলতেই হবে যে ছ্যাঁচড়া শব্দটা যেন আপনার জন্যই জন্মেছে। অনেক বাড়িতে ঢুকেছি মশাই, কারও বাড়িতে এমন দুর্দশা দেখিনি। চোরদের জন্য কি আপনার একটু মায়াও হয় না?”
    “ভাল করে খুঁজলে কি আর টাকাটা সিকিটা পেতি না?”
    “আজ্ঞে সেকথা ঠিক। খুঁজলে আপনার ঘরে টাকাটা সিকিটা কপালে যে জোটে না তা নয়। বাঁদিকে পায়ের কাছে তোশকের তলায় একখানা সিকি আছে, বালিশের তলায় একটা আধুলি, আলনায় যে ছেঁড়া জামাখানা ঝুলছে তার বাঁ পকেটে একখানা কাঁচা টাকাও আছে বটে, তবে সেটা অচল। আজ বাজারে আলুওলা টাকাটা নিতে চায়নি বলে আপনার খুব মেজাজ চড়ে ছিল।”
    “টাকাটা মোটেই অচল নয়। চালালে দিব্যি চলে যাবে।”
    “তা যাবে। সাঁঝবাজারে যে-লোকটা ঘানিঘরের পাশে বেগুন বেচতে বসে তার দু চোখে ছানি। তাকে গছাতে পারেন। নইলে ঈশেনপুরের নন্দী মহাজনের হাবাগোবা বাজার সরকার মহেশবাবুকে। নইলে জকপুর বুনিয়াদি বিদ্যালয়ের অঙ্কের মাস্টার পাগলা কালীবাবুকে। ভারী আনমনা লোক। অঙ্কের পণ্ডিত হলে কী হবে, বাজার করতে গিয়ে সাত টাকা কিলোর সাড়ে তিনশো গ্রাম জিনিসের দাম কষতে গলদঘর্ম হতে হয়।”
    “এত ফ্যাচফ্যাচ করিস নে তো। টাকাটা অচল হলে কি আমিই নিতুম! বেকুব তো আর নই।”
    “নিলেন আবার কোথা, এটা তো পড়ে পাওয়া। কথায় কথায় কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে সাপ বেরিয়ে পড়বে মশাই। কালীর থানের সামনে যখন কাল বিকেলে আপনি টাকাটা কুড়িয়ে পেলেন তখন তো জগা বটতলায় বাঁধানো বেদিতে বসে পা দোলাচ্ছিল। স্বচক্ষে দেখেছে। টাকাটা পড়ে আছে সেটা জগাও জানত। কুড়িয়েছিল, তবে অচল দেখে ফের ফেলে রাখে।”
    “একখানা টাকার তো মামলা। তা নিয়ে অত কচলাচ্ছিস কেন?না হয় অচলই হল টাকাটা, তাতে কোন মহাভারত অশুদ্ধ হল শুনি।”
    “না, টাকাটা সিকিটার কথা বলছিলেন কিনা, তাই বলা। ওসব ছোটখাটো ব্যাপারের জন্য আসা নয় মশাই। অন্য কাজ আছে।”
    “সেইটে বলে ফেললেই তো ল্যাটা চুকে যেত। চোরেদের আজকাল যা আস্পর্ধা হয়েছে তা আর কহতব্য নয়। চুরি করতে ঢুকেছিস, কোথায় মিনমিন করবি, ঘাড় হেঁট করে থাকবি, ধরা পড়ে চোখের জল ফেলবি, হাতে পায়ে ধরবি, তা নয় উলটে গলা তুলে ঝগড়া করছিস!”
    “ঝগড়া! কস্মিনকালেও কারও সঙ্গে ঝগড়া করিনি মশাই, তবে হ্যাঁ, দরকার হলে উচিত কথা বলতেও ছাড়ি না। আর চোর বলে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করছেন কেন, চোর কি খেটে খায় না। আপনাদের চেয়ে তাদের খাটুনি বরং অনেক বেশি। আপনারা যখন নাকে তেল দিয়ে রাতে ঘুমোন তখন এই আমাদের রাত জেগে মেহনত করতে হয়। তার ওপর কাজের ঝুঁকিটাই কি কম? ধরা পড়লে গেরস্তের কিল, পুলিশের গুঁতো হজম করতে হয়, বরাত খারাপ হলে কড়া হাকিমের হাতে পড়ে হাজতবাসও আছে। চোর বলে কি মানুষ নই আমরা?”
    “তা বটে। কিন্তু আমি তো বাপু তোকে কিলও দিইনি, পুলিশও ডাকার ইচ্ছে নেই। অত চটছিস কেন?”
    “আপনি লোক তেমন খারাপ নন জানি। নইলে এতক্ষণ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সুখ-দুঃখের কথা কইতুম নাকি? তবে সজনীবাবুর বাড়ির আড্ডায় গিয়ে গিয়ে আপনার স্বভাবটা খারাপ হচ্ছে।”
    “কেন, সজনীবাবু কি লোক খারাপ?”
    “তা আর বলতে! একে তো বাড়িখানাকে দুর্গ বানিয়ে রেখেছেন, তার ওপর পাইক বরকন্দাজ, বাঘা কুকুর মিলিয়ে নিচ্ছিদ্র অবস্থা। মাছিটি গলবার জো নেই। তবে তা সত্ত্বেও আমাদের লক্ষ্মীকান্ত বাজি ফেলে সজনীবাবুর বাড়িতে ঢুকেছিল। যেমন পাকা হাত, তেমনই তার পাকা মাথা। চোরেদের সমাজে তাকে সবাই ওস্তাদ বলে মানত। তা লক্ষ্মীকান্ত পাইক বরকন্দাজকে ধোঁকা দিয়ে, কুকুরগুলোকে ফাঁকি দিয়ে একেবারে সজনীবাবুর শোয়ার ঘর অবধি পৌঁছেও গিয়েছিল। কিন্তু একেবারে শেষ মুহূর্তে ধরা পড়ে যায়। তারপর তার কী দুর্দশা!”
    “কচুয়া ধোলাই খেল বুঝি? সজনীবাবুর পাইক বরকন্দাজ গায়ে গতরে খুব জোয়ান। তাদের রদ্দা খেলে আর দেখতে হচ্ছে না।”
    “দুর মশাই! কোথায় রদ্দা! চোরেরা রদ্দার পরোয়া থোড়াই করে। আমাদের হাড় হল পাকা হাড়। কিলিয়ে আপনার হাতে ব্যথা হয়ে যাবে। আমাদের কিছুই হবে না।”
    “তা হলে আর লক্ষ্মীকান্তর দুর্দশাটা কী হল? পুলিশের হাতে সোপর্দ হল নাকি?”
    “তা হলেও অনেক ভাল ছিল। কিছুদিন ঘানি ঘুরিয়ে ছুটি হয়ে যেত। তা নয় মশাই। তার চেয়ে অনেক খারাপ। সজনীবাবু লক্ষ্মীকান্তকে ক্ষমা করে দিলেন।”
    “বাঃ, সে তো মহৎ কাজ!”
    “সবটা শুনুন, তারপর ফুট কাটবেন। ক্ষমা করে তারপর তাকে এক বাটি দুধ চিড়ে খাইয়ে বসালেন। তারপর সারারাত ধরে উপদেশ দিলেন। উপদেশ শুনতে শুনতে লক্ষ্মীকান্ত বেচারা হেদিয়ে পড়ল। ভোরবেলা পর্যন্ত উপদেশ গেলার পর সে চি চি করতে লাগল।”
    “আহা বেচারা! সত্যিই উপদেশের চেয়ে খারাপ কিছু হয় না রে!”
    “তবেই বুঝুন, উপদেশ শুনলে তো আমার মাথা ঘোরে, শরীর ঝিমঝিম করে।”
    “আমারও তাই। তারপর কী হল বল।”
    “আজ্ঞে সে বড় দুঃখের উপাখ্যান। লক্ষ্মীকান্তর মতো অত বড় মান্যগণ্য চোর শেষে সজনীবাবুর পা দুটো চেপে ধরে বলল, এবার একটু চুপ দেন কর্তা, যা বলেন করতে রাজি আছি। তারপর কী হল জানেন? সজনীবাবু লক্ষ্মীকান্তকে মা কালীর সামনে দিব্যি দিয়ে চুরি ছাড়ালেন। তারপর নিজের গাঁটের কড়ি দিয়ে তাকে শ্যামপুরের বাজারে দোকান খুলে দিলেন।”
    “বাঃ! এ তো মহৎ কাজ!”
    “সে আপনাদের কাছে। আমাদের কাছে এ হল চূড়ান্ত অধঃপতন। অতবড় ডাকসাইটে চোর এখন নুন, তেল, তেজপাতা, হলুদ, জিরে বিক্রি করে সারাদিন। বসে বসে দু-চার আনা লাভের আঁক কষে। রাত্রিবেলা হাই তুলে তুড়ি মেরে দুর্গা নাম জপ করে পাশবালিশ আঁকড়ে শুয়ে ভোঁস ভোঁস করে ঘুমোয়। কী সাঙ্ঘাতিক অধঃপতন বলুন তো। মাঝে মাঝে দেখাসাক্ষাৎ করতে গেলে হাতজোড় করে কাঁদো কাঁদো মুখে বলে কী জানেন? বলে ভাই রে, আমাকে আর মানুষ বলে গণ্য করিস না তোরা। আমি উচ্ছন্নে গেছি।”
    “বুঝলুম।”
    “তাই বলছিলাম, সজনীবাবুর সঙ্গে মেলামেশা করাটা আপনার ঠিক হচ্ছে না। কত বড় একটা প্রতিভাকে উনি নষ্ট করে দিলেন বলুন তো!”
    “তা অবশ্য ঠিক। তোর কথা শুনে লক্ষ্মীকান্তের জন্য আমার একটু কষ্টও হচ্ছে। কী আর করবি বল, যা হওয়ার হয়ে গেছে। তোরা একটু হুঁশিয়ার হয়ে চলিস, তা হলেই হবে। সজনীবাবুর বাড়িতে আর কেউ না ঢুকলেই হল।”
    “বলেন কী মশাই! ওবাড়িতে চুরি করার প্রেস্টিজই আলাদা। নিখিল নবাবগঞ্জ দলিত তস্কর সমাজে কেঁড়া দিয়েছে, ও-বাড়িতে যে চুরি করতে পারবে তাকে সোনার মেডেল দেওয়া হবে।"
    “অ্যাঁ। দলিত কী যেন বললি।”
    “নিখিল নবাবগঞ্জ দলিত তস্কর সমাজ।”
    “দলিত! দলিত মানে কী?”
    “তা কে জানে মশাই। তবে কথাটা নাকি আজকাল খুব চালু। আমাদের ফটিক লেখাপড়া জানা লোক, ময়নাগড় বাসবনলিনী বিদ্যাপীঠে ক্লাস টেন অবধি নাকি পড়েছিল। সে-ই কথাটা জোগাড় করেছে।”
    “তা না হয় হল, কিন্তু সোনার মেডেলের লোভে ফের বিপদে পড়া কি ভাল? সজনীবাবুর তো শুধু পাইকবরকন্দাজই নেই, শ্যামাপদ তান্ত্রিকও আছে। পিশাচসিদ্ধ কাঁপালিক, দিনকে রাত করতে পারে।”
    “তা খুব জানি। আমার তো মনে হয় লক্ষ্মীকান্তকে ভেড়া বানানোর মূলে শ্যামা তান্ত্রিকের হাত আছে। তবে আমাদের হাতেও তারা তান্ত্রিক আছে।”
    “তারা তান্ত্রিক! সে আবার কে? নামটা শুনিনি তো!”
    “শুনবেন কী করে? নতুন এসেছেন। জটেশ্বরের জঙ্গলে একটা পুরনো শ্মশানে আস্তানা। ভারী দুর্গম জায়গা। শ্যামা তান্ত্রিককে গুলে খেতে পারেন উনি।”
    “বটে রে?”
    “আজ্ঞে খুব বটে। তারা তান্ত্রিক রাতের বেলা বাদুড়ের মতো উড়তে পারে। উড়ে উড়ে কাঁহা কাঁহা মুল্লুক চলে যায়। তার একটা কাজেই তো আপনার বাড়িতে আসা।”
    “ওরে বাবা, তান্ত্রিকের আবার আমার বাড়িতে কী কাজ?”
    “ঘাবড়াবেন না। কাজ সামান্য। উনি একটা জিনিস খুঁজতে পাঠিয়েছেন।”
    “ওরে বাবা। আমার বাড়িতে আবার কী জিনিস খুঁজবি? সোনা-দানা-মোহর তো আমার নেই রে বাপু।”
    “মোহর কে খুঁজছে? তারাবাবার কি মোহরের অভাব? হাত নেড়ে মোহরের পাহাড় তৈরি করতে পারেন।”
    “বটে। তা হলে কী খুঁজছিস?”
    “ছুঁচ মশাই, একখানা ছুঁচ।”
    “ছুঁচ! ঠিক শুনেছি তো রে! ছুঁচ?”
    “ঠিকই শুনেছেন। একটা কাঁচের শিশির মধ্যে একটা ছুঁচ। তারা বাবার সেটা খুব দরকার।”
    “ছুঁচ। তা ছুঁচের অভাব কী? ছেঁড়া জামাটামা সেলাই করার জন্য আমার কয়েকটা ছুঁচ আছে।”
    “আরে না মশাই, যেমন-তেমন ছুঁচ নয়। এ অন্যরকম ছুঁচ।”
    “কীরকম?”
    “অতশত জানি না। বলেছেন, একখানা বেশ লম্বা নলের মতো শিশিতে পোরা একখানা ছুঁচ আছে। অনেকটা গুনছুঁচের মতোই।”
    “গুনষ্ঠুচ খুঁজছিস সেটা বলবি তো। সেও আমার আছে। তবে শিশিটিশি নেই, সেটা তোকে জোগাড় করে নিতে হবে।”
    “দুর মশাই, গুনছুঁচ হলে কি আর রাতবিরেতের মশার কামড় খেয়ে আপনার মতো কঞ্জুষের ঘরে ঢুকি! জিনিসটা মোটা ছুঁচের মতো দেখতে হলেও ঠিক ছুঁচ নয়।”
    “তা হলে এই যে বললি ছুঁচ! আবার বলছিস ছুঁচ নয়?”
    “না মশাই, আপনাকে বোঝানো আমার কর্ম নয়, ছুঁচের ইতিবৃত্তান্তও জানা নেই। তারাবাবা বলেছেন এই নবাবগঞ্জের কারও বাড়িতেই ছুঁচটা আছে। আমরা পাঁচজন ঘরে ঘরে ঢুকে খুঁজে হয়রান হচ্ছি। মেহনতটা জলেই গেল দেখছি।”
    “তা ছুঁচটা দিয়ে তারাবাবা কী করবেন তা বলতে পারিস? চট টট সেলাই করবেন নাকি?”
     “তা কে জানে! ছুঁচ দিয়ে বাণও মারতে পারেন। অতশত জানি না। খুঁজতে বলেছেন বলে খুঁজে যাচ্ছি। আপনার বাড়িতে নেই তা হলে?”
    “না বাপু, অত কেরানির ছুঁচ নেই আমার। খুঁজে দেখতে পারিস।”
  • হজবরল | 205.185.124.200 | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২২:৫৬509733
  • রেগে গেলে রম্বস হয়
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২২:৫৬509732
  • ছাত্র ছাত্রী?
  • Falguni Mazumder | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২২:৫৪509731
  • বিষ্ণুশর্মা বলেছিলেন; মুখে মধু দিয়ে স্বাদ নিতে নিষেধ করা বোকামী। ইডি যখন একের পর এক টাকার বান্ডিল উদ্ধার করছে, একাধিক বান্ধবীর নাম পাচ্ছে তখন বোঝা যায় দূর্নীতি কোন স্তরে গিয়াছে। শিক্ষক শিক্ষিকার যখন ছাত ছাতীদের নীতিমালা বলেন তখন হয়ত অধরা টাকার পাহাড়
    খক খক করে হাসে
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২২:৫৪509730
  • যুদ্ধের খবরগুলো একটু দেখুন প্লীজ। দেখে বলুন আসলে কী হচ্ছে।
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২২:৪৯509729
  • ঠক ঠক ঠক।
    কে?
    আজ্ঞে আমি।
    আরে আমি টা কে? আমি তো আমি ও।
    আজ্ঞে আমিও তাই। আমি।
    কী? হতভাগা মেরে তোমার হাড্ডি চুর না করেছি তো---
    বরদাচরণ রেগে চতুর্ভূজ হয়ে দৌড়ে গেলেন দরজা খুলতে।
    ....

    এইরকম গল্প পড়তে চাই।
  • সিএস | 49.37.32.92 | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২২:৪০509728
  • @দ

    হ্যাঁ, সেদিনই নেটে দেখেছিলাম, চ্যাট, টুইট ইত্যাদি দিয়ে বইটার পাতা বেড়েছে। সে জন্য আবার kindle এ পড়তে অসুবিধে হচ্ছে, আবার বইটার কাগুজে ভার্শন পড়লে তার ওজন সওয়া কেজি দাঁড়াচ্ছে !
  • | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২২:৩২509727
  • "স্থবির পেচক জ্বলে চোখ তার গভীর অন্ধকারে বনভুমি রহস্যে ঘেরা
    চৌকিতে পুলিশের গোঁফ তার আধখানা গত রাতে তেলাপোকা চেটে গেছে
    আধখানা মালাইয়ের খোয়ারীতে সাদা, সাদা এই বেলাভূমি পূর্ণিমা চাঁদে যেন
    জোয়ারের মত, বুভুক্ষু পিপীলিকা ণত্ব ষত্ব ভুলে ধেয়ে আসে এহেন রাষ্ট্রজাগরণে

    অসি ঝনঝন অসি ঝনঝন শিশিবোতল শক্ত
    ব্ল্যাক বেঙ্গল যমনাপারী কাঁঠালপাতার ভক্ত
    বারবারি না বিটল ছাগল কোন ছাগলের শিং
    পোক্ত এবং বিজলা অধিক লিখছে অনুরক্ত
    ছাগলছানা ছাগলছানা কমলবনে যাও
    পাগলা হাতি মস্ত অতি বসছে চেপে তখত

    হে মর্মপীড় তুমি এ মহান দ্বীপে
    খামার খুলিও এক তোমার সমীপে
    নতজানু হবে যত আমারই মতন
    ছাপোষা মধ্যমেধা
    সামাজিক জেলিফিশ অবহেলা সয়ে সয়ে
    দেওয়ালে যাহার পিঠ
    পথবাসী গৃহহারা বেচারা নাচার
    যাহার পরাণে নাহি সুখ, যাহার অঙ্কে শুধু তেরো,
    যাহার মাইনে নাহি বাড়ে, অবিমৃশ্য ঘৃত খেয়ে যার শুধু টানাটানি ডেবিটে ক্রেডিটে বেসামাল
    হে মর্মপীড় তুমি খুলিও খামার
    যাতে থেকে যাবে জেলিফিস ও
    বিফল কবিরা,
    পদে মিনতি আমার

    গোলাপী খয়েরী কাদামাখা
    দেশী ও বিলিতি, আড়াই প্যাঁচের লেজ
    সবই খায়, কাঁড়াবা আকাঁড়া ভেদহীন
    ভেজ, ননভেজ

    পশুর খামার ভরা জীব

    সকল ভ্যাড়াইটি আছে স্যার, সকলি লোকাল

    কাহারো নরম থাবা, কারো আছে ক্ষুর
    (এইবারে ক্লাইমেক্স)
    গগনে গরজে মেঘ,
    শুবাদের আমি ত্রুবাদুর

    শুবাদের আমি ত্রুবাদুর। (প্রতিধ্বনি)
      কবি - শ্রী রবাহুতো 
  • | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২২:২৬509726
  • laughlaughlaugh
    কাজেই  বাপ মা তুলে বলা অবশ্যই তন্নিষ্ঠ আলোচনা। বললাম তো আগেই। ছাত্ররাও নিশ্চয় এইসব শুনে শুনেই শিখছে। 
    তা আস্ত ব্লগ লেখার মুরোদ তো এদ্দিনেও হয় নি দেখি। সেই এদিক সেদিক থেকে এসেস খুঁটে আটকানো আর শুয়োরের বাচ্চা কুকুরের বাচ্চা স্কাউন্ড্রেল ইত্যাদি। 
     
    সুধী জনতা খেয়াল করবেন আমি কিন্তু এত প্ররোচনাতেও 'স্কাউন্ড্রেলের বাচ্চা' টাইপ কিস্যু বলি নি। 
  • দীপ | 42.110.139.55 | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২২:২৩509725
  • তার সাথে আরো কয়েকটি ইতর জুটেছিল, কোনো তথ্য ছাড়াই নোংরা ব্যক্তিগত আক্রমণ করছিল
    এরাই আবার বুলি কপচায়!
  • দীপ | 42.110.139.55 | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২২:১৯509724
  • কোনো কারণ ছাড়াই মাতব্বরি মারা শুরু করেছে!
    লজ্জা নেই!
  • দীপ | 42.110.139.55 | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২২:১৮509723
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত