এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ফুটবল ২০১০

    Jay
    অন্যান্য | ২৩ আগস্ট ২০১০ | ১৭৪০৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kallol | 115.241.107.225 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ০০:৫৫461714
  • মজিদ আমার দেখা কলকাতা ময়দানের সবচেয়ে কমপ্লিট স্ট্রাইকার। ও একই সাথে গেমমেকার ও স্ট্রাইকার।
    আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপে ইরানের স্কোয়াডে ছিলো। একটাও খেলেনি বোধহয়।
    http://www.fifa.com/worldcup/archive/edition=50/results/matches/match=2388/report.html
    এখানে ইরানের টিম লিস্টে ৪ নম্বর সাবস্টিটিউট।
    সেটা ১৯৮০। সেবার ইবের সব ""ঘরের ছেলেরা"" দল বেঁধে মহামাডানে। একমাত্র মনা যায় নি। আমাদেরও আর প্রি সিজন প্রাকটিস দেখতে যাওয়ার গরজ নেই। এর মধ্যে আমাদের এক খেলা পাগল বন্ধু মাহারাজ এসে খবর দিলো,
    - ওরে:, এবার একটা প্লেয়ার এসেছে মজিদ খান (হ্যাঁ, সে খানই বলেছিলো)। কি ভাঁজ মাইরী মানা কে বলে বলে মাটি ধরাচ্ছে।
    মনা তখন ফুল ফর্মে। অত টাফ স্টপার কলকাতা মাঠে কমই এসেছে। তাকে মাটি ধরাচ্ছে! তবে তো যেতে হয়।
    তো,যাওয়া হলো। হ্যাঁ, যা বলেছিলো তাই। পায়ে বল পড়লে উল্টোদিকের ডিফেন্ডারদের ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। মনা পর্যন্ত ফাইনাল ট্যাকেলে যেতে দ্বিধা করছে। আর রাজপুত্তুরের মতো চেহারা।
    তারপর তো ইতিহাস। আশির বাদশা।
    এখন বলতে আর কি, লিন্ডা পেজ, তখন ভেস পেজের বউ, লিয়েন্ডারের মা, মজিদের মুন্ডুটি চিবিয়ে খেলো। ওর প্ররোচনাতেই ড্রাগ ধরলো। তখন মহামাডানে। সেই সময় আমাদের যোগাযোগ হয়েছিলো খাবাজির সাথে (খাবাজিই কলকাতা ময়দানে প্রথম ইরানের প্লেয়ার)। ওরা খোমাইনীর বিরোধী ছিলো, ফলে ইরানে ফিরতে পারতো না। ভারতে খোমাইনি বিরোধী গোষ্ঠীর মুখ ছিলো খাবাজি। দেশে ওদের পরিবার মা-বাবা-ভাই-বোনের কোন খবর ছিলো না। ফলে মজিদ মানসিক ভাবে ঝামেলায় ছিলো অনেক দিন ধরেই। পরের দিকে তো শুনেছি, পার্ক স্ট্রিটে ভিক্ষা করতো। শেষ পর্যন্ত খাবাজির উদ্যোগেই ও দেশে ফেরে।
    হ্যাঁ, তখন উল্টোদিকে ডিফেন্সে কারা ছিলো? সুব্রত, কম্পটন দত্ত, প্রদীপ চৌধুরী, গৌতম, প্রসূন - আর চাই?
    গৌতম মজিদের জার্সি ধরে টেনেও আটকাতে পারে নি। আর আগে তো বললাম, প্র্যাকটিসে মনাকেও বলে বলে মাটি ধরাতো।
    এমেকো ভালো, কাছাকাছি থাকবে। খুব স্পিডি ছিলো। ভালো গোল চিনতো। তবে গেম মেকার মজিদ, ড্রিবলার মজিদের ধারে কাছে আসে না।
    জামশেদ ভালো স্ট্রাইকার। পেছনে মজিদ, পরে কৃশানু-বিকাশ-সুদীপের মতো গেম মেকার পেয়েছিলো বলে একটু বেশী ভাগ্যবান। হাইটটা ছিলো ভালো, হেডটি চমৎকার।
    হেডে রাজা ছিলো সাবির আলি। বলে বলে জায়গায় হেড রাখতো। একসময় কার্নার থেকে সুরজিত ডান বা বাঁ পায়ে ইন সুইং রাখতো সেকেন্ড পোস্টের একটু বাইরে। সাবির ওটা হেডে নামাতো ছোট বক্সের মাথায় থাকা মিহিরের পায়ে। মিহির ফিনিশ করতো। এই সেট পিসে মিহিরের অজস্র গোল আছে।
  • prateek | 180.151.34.130 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ০৯:০৮461715
  • ইলিয়াস পাশা? টিম কি মনোহরনের কথা বলছে?

    পাশা তো সাইড ব্যাক খেলত,দেশের হয়ে বহু ম্যাচ খেলেছে।

    বিশু-দার কথা কেউ বল্লেনা?
  • nyara | 203.110.238.17 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ০৯:৫৫461716
  • উলগা বিদেশের স্লাইট আগে। বিদেশের স্পিড, স্কিল দুইই উলগার থেকে বেশি ছিল।
  • kallol | 119.226.79.139 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১০:১০461717
  • বিশু মানে সুরজিত?
    লিখলাম তো Date:06 Dec 2011 -- 04:30 PM
    র পোস্টে। অবশ্য ওর সম্পর্কে যাই লিখি, কম হয়ে যাবে।
  • kallol | 119.226.79.139 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১০:১১461718
  • সুরজিতের সব গুণ, দোষ একটাই। মোবা'র সামনে বেশী টেনসড হয়ে তলগোল পাকিয়ে ফেলতো।
  • pharida | 61.16.232.26 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১০:২১461719
  • কল্লোলদা,

    এইটা কিন্তু দেখা গেছে অনেক সময় অপেক্ষাকৃত ভালো খেলোয়াড়েরা কিন্তু বড় ম্যাচে বেশ ছড়িয়েছে - দুটো ক্লাবেই, একইভাবে অপ্রত্যাশিত কেউ খুব ভালো খেলে ম্যাচ বের করে নিয়েছে।

    মাঠের উদাহরণগুলো এক্ষুণি মনে আসছে না - শুধু ধারণাটা রয়ে গেছে।
  • ppn | 112.133.206.18 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১০:২৪461720
  • অহো বাসেলের ছোঁড়াগুলো কাল কী খেলিল।

    আমাগো চিরশত্রুর আকস্মিক বিদায়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হোক। কাল ডিফেন্সটা হাওড়া ইউনিয়নের থেকেও খারাপ ছিল।
  • Bratin | 14.96.127.250 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১১:০৪461721
  • সবই তো বুঝলাম কিন্তু আকার মতো প্রতিভাশালী ফরোয়ার্ড কে দরকার হলে গোলে কেন খেলতে হতো এই ট বুঝতে পারলাম না :-))
  • kallol | 119.226.79.139 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১১:১৪461722
  • কেন, গোলির মিসটাইমিংএ বল সোজা নাকে। তখন প্রতিভাশালীরাই গোলি হয়। যেমন থঙ্গরাজ। অবশ্য সে আর স্ট্রাইকারে ফেরৎ যেতে পারে নি। তাতেই প্রমাণ হলো আকা থঙ্গরাজের চেয়েও প্রতিভাশালী স্ট্রাইকার ছিলো।

    আর বড় ম্যাচে ধ্যাড়ানো?
    না না, প্রসূন, গৌতম, সুব্রত, মনা, সুভাস ভৌ, অশোকলাল, সমরেশ, হাবিব, শ্যাম থাপা - এরা বড় ম্যাচে দুর্দান্ত সব পারফর্ম করেছে।
    সুরজিতটা একটু ভিতুও ছিলো। কড়া ট্যাকেল হলে গুটিয়ে যেতো। কিন্তু সন্তোষে বংলার হয়ে বা ভারতের হয়ে খেললে এটা হতো না।

  • gandhi | 203.110.243.22 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১১:২০461725
  • বিশু মানে বোধয় বিশ্বজিত ভট্‌চাজ ...

    অসধারণ প্লেয়ার নয় কিন্তু যে বড় ম্যাচএ ভালো খেলে এমন উদাহরণ আমার কাছে আছে... ইদানিংকালের

    সংগ্রাম মুখার্জি, দুলাল বিশ্বাস

    চড়ানোর লিস্টে ইদানিংকালের সবথেকে বড় নাম - সুব্রত পাল
  • prateek | 180.151.34.130 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১১:২০461724
  • বিশু মানে বিশ্বজিৎ, মিলোভানের কোচিংএ ওর খেলা এখনো মনে রয়ে গেছে।
  • gandhi | 203.110.243.22 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১১:২১461726
  • টাইপো - ছড়ানো
  • kallol | 119.226.79.139 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১১:৩০461727
  • ও:। সুরজিতের ডাক নামও বিশু।

  • Bratin | 122.248.183.1 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১১:৪৫461728
  • কল্লোল দা সুদীপ ? ওনার মত ঠান্ডা মাথার প্লেয়ার খুব কম দেখেছি।
  • kallol | 119.226.79.139 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:০৫461729
  • হ্যাঁ হ্যাঁ সুদীপও।
    ইন ফ্যাক্ট, সুদীপ আর সমরেশের বড় ম্যাচ ছোট ম্যাচ ছিলো না। দুজনেই টেনশনহীন ঠান্ডা মাথা।
  • umesh | 80.254.147.148 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:৩৬461730
  • কেউ দেবাশিষ রায় টা বলছে না!
    স্কিল থাক না থাক কলকাতা লিগে একবার না দুবার টপ স্কোরার হয়েছিলো।
    বিশ্বজিৎ এর সাথে বেশ ভালো জুটি ছিলো।
    বিশ্বজিৎ টা বাইক accident না করলে আরো বেশ কিছু দিন খেলতে পারতো।
  • umesh | 80.254.147.148 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:৪০461731
  • আর বিদেশী দের মধ্যে চিবুজোর এর নাম কেউ নিলো না!
    একটা সময় কলকাতা মাঠে বেশ চুটিয়ে খেলেছে।
  • Bratin | 122.248.183.1 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:৪৪461732
  • জুড়ি বলে তো কৃশাণু আর বিকাশ পাঁজি।
  • ppn | 204.138.240.254 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:৪৫461733
  • হ্যাঁ, চিবুজোরকে ভুলে গেছিলাম। আসলে সবাই ওই সময় চিমার ছায়ায় ঢাকা পড়ে গেছিল।

    ভালো বিদেশি গোলির নাম মনে পড়ছে না। কেউ ছিল?

    সেরা বিদেশি কোচ কে? ক্লাব ফুটবলে?
  • ppn | 204.138.240.254 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:৫৩461735
  • কারো কুলজিৎ সিংকে মনে আছে? পিএসইবিতে খেলত। তারপরে ইস্টবেঙ্গলে এসেছিল। তিনকাঠি খুব ভালো চিনত।
  • pharida | 61.16.232.26 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:৫৬461736
  • খুব মনে আছে, সেই একদা পড়ে যাওয়া সুব্রতর পাশ দিয়ে গিয়ে হেঁটে হেঁটে গোল করে গেসল।

    আরেকজন ছিল কার্তিক শেঠ - সল্টলেকে হওয়া প্রথম মোবা-ইবি ম্যাচে বোধ ওর গোলেই হেরে গেছিলাম।
  • ppn | 204.138.240.254 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:৫৭461737
  • হুঁ, চুরাশির শিল্ড ম্যাচে। সেই ম্যাচে প্রতাপের বদলে জগদীশ থাকায় সুবিধা হয়ে গেছিল।
  • umesh | 80.254.147.148 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১৩:০৩461738
  • কৃশানু-বিকাশ এর ঠিক আগে খুব কম সময়ের জন্যে (২-৩ বছর ) ছিলো বিশ্বজিৎ-দেবাশিষ জুটি। সেটা মনে হয় ৮৫ আর ৮৬। বিশ্বজিৎ এর accident এর পর আর খেলতে পারিনি।
    কার্তিক শেঠ তো ৮২-৮৩ তে বেশ নাম করেছিলো। তখন থেকে রেডিও তে খেলা শোনা শুরু।

  • kallol | 119.226.79.139 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১৩:০৫461739
  • চিবুজারটাকে সকলে জোকার বলতো। যখন দৌড়তো(বল নিয়ে) তখন বাঁ হাতটা শ্রীচৈতন্যের কীর্তন বিভঙ্গে মাথার ওপর তুলে রাখতো।
    প্রথম রেগুলার খেলা বিদেশী ডেনিস উইলিয়ামসন। সেটাও নাইজিরিয়ান। তামিলনাডুতে খেলে খুব নাম করেছিলো। এখানে মোটামুটি খেলেছে।
    তার আগে একটা ম্যাচের জন্য শ্রীলঙ্কা থেকে এসেছিলো নূর। একবার এক ম্যাচের জন্য বার্মা থেকেও একটা স্ট্রাইকার এসেছিলো, তার নাম ভুলে গেছি।
    ইবেতে ৬০এর মাঝামাঝি গুরকৃপাল সিং খেলতো। ওর শটে গোলের জাল ছিড়ে গেছিলো। সে সময় একজন আন্দামানের আদিবাসীও স্ট্রাইকারে খেলতো, নামটা মনে পড়ছে না।
  • umesh | 80.254.147.148 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১৩:১২461741
  • আর বাংলাদেশ থেকে আসা 'মুন্না' আর দুজনের নাম ভুলে গেছি।
    আমাদের ক্লাবে খেলতে এলো।
  • Bratin | 122.248.183.1 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১৩:১২461740
  • কল্লোল দা আরো আগের জার্নেল সিং নিয়ে দু পয়সা হবে নাকি? শুনেছি একবার ওনার পাগড়ি তে লেগে নিজেদের গোলে বল ঢুকে গিয়েছিল তারপরে রোজ ১০০ না ২০০ হেড দিতেন নিয়ম করে। ব্যাক এ খেলতেন ।
  • Bratin | 122.248.183.1 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১৩:১৩461742
  • ইয়ে জালটা আগে থেকে ই ছেঁড়া ছিল না তো? :-)
  • Tim | 173.163.204.9 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১৩:২৮461743
  • প্রতীক,
    ইলিয়াস পাশাই। রাইট ব্যাক। টানা দৌড়ে বল নিয়ে উঠে যেত, কোনোদিকে দেখতো না, তারপর হঠাৎ তড়িঘড়ি সেন্টার। কে কোথায় আছে না দেখেই। বিদেশের ইঁদুর ধরার উপমায় মনে পড়লো। ডিফেন্সে ভালোই লড়াই দিতো, কিন্তু ওভারল্যাপে যেনতেন প্রকারেণ একটা চিপ, ব্যস।

    মনোহরণ মনে আছে। তখন অনেক দক্ষিণী ছিলো কলকেতায়। সর্বানন, সত্যেন। বিজয়ন তো ছিলোই।
  • umesh | 80.254.147.148 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১৩:৩৫461744
  • আমার কলকাতা মাঠে একটা রেকর্ড আছে। আমি ৮৭ থেকে ৯৬ পর্যন্ত যত বার মাঠে খেলা দেখতে গেছি ইবে কখনো হারেনি।
    লাস্ট ম্যাচ ছিলো অমল দত্তের ডায়মন্ড স্টাইল মোবা।
    বেশ টেনশন নিয়ে খেলা দেখতে গিয়েছিলাম।
    তার পর তো বাইচুং-সোসা কামাল করেছিলো।
  • kallol | 119.226.79.139 | ০৮ ডিসেম্বর ২০১১ ১৪:৩২461746
  • জার্নালের খেলা দেখিনি ততো। তখন মাঠে যাবার অনুমতি ছিলো না। বড় ম্যাচের রিলেই ভরসা। কিন্তু অন্য সব ম্যাচে পাড়ার দাদারা ভরসা। আমাদের বাসার গায়েই ছিলো মন্টুদার দোকান ও রক। ওখানে পাড়ার দাদারা দেবানন্দ-রাজকাপুর-দিলীপকুমার থেকে বলরাম-চুণী-জার্নাল-অরুণ ঘোষ-কেম্পিয়া-রাম বাহাদুর-সনৎ শেঠ-থঙ্গরাজ নিয়ে রোজ ফাটাফাটি করতো। ফলে আমরা পড়াশোনা করতে করতে বা না করতে করতে দেবানন্দের স্টাইল থেকে চুণীর বডি ফেইন্ট, বলরামের থ্রু থেকে তিসরী মঞ্জিলের গান সব বিষয়েই বিশেষজ্ঞের মতামত সম্পর্কে অবহিত থাকতাম। তিন দেবীয়াঁতে দেবানন্দ - আরে য়ার মেরী গানটাতে কিভাবে শরীর ঝুকিয়ে একটা নতুন ভঙ্গী আনছেন বা চুণী তিনটে ""ঝুক্কি""তে কিভাবে সেন্টার সার্কেল থেকে বিপক্ষের বক্সে পৌঁছে যেতো তার অ্যাকশন রিপ্লে আমরা সেসময়েই পেতাম, বেশীরভাগ ক্ষেত্রে স্লো মোশনেই এবং অডিও-ভিশুয়াল মাধ্যমেই।
    জার্ণাল যখন ব্যাকে খেলতো তখন একটা ঝুঁটি কেলেংকারী হয়েছিলো। বিশদ মনে নেই। কিন্তু জাকার্তা এশিয়াডের পর সে তো স্ট্রাইকার (তখন সেন্টার ফরোয়ার্ড বলতো) হয়ে গেলো। আর সে সব কেলেংকারীর ভয় থাকলো না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন