এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • তক্কো নিয়ে তক্কাতক্কি

    pi
    অন্যান্য | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১১ | ১৯৯২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • pi | 72.83.92.218 | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২০:৫০490374
  • ফেসবুকে গুরুর গ্রুপে চলছে। এখানেও দিয়ে দিলাম।

    DebaprasadBandyopadhyay
    সঠিক তর্ক করার পদ্ধতি কি? ন্যায় শাস্ত্রে বলে, তিন ধরনের তর্ক আছে: বাদ (হারা -জেতাহীন সংলাপ, শুধু তঙ্কÄ-জিজ্ঞাসার জন্য), জল্প (বিচারক বাদী-বিবাদীর হারা-যেটা বিচার করবেন), বিতন্ডা (ছলা-কলা প্রয়োগ করে মাথা-ফাটাফাটি). যদিও আশ্চর্য, অমর্ত্য সেন, এই তার্কিক রীতির উল্লেখ করেন নি Argumentative ইন্ডিয়ানস-এ . দ্বিতীয় কথা হলো বিরোধী-পক্ষের মতামত (পূর্বপক্ষ) ভালো করে বুঝে নিয়ে তারপর তা খন্ডন করে নিজের কথা (উত্তরপক্ষ ) বলতে হবে. তর্ক-এর রীতিনীতি রপ্ত না করে আমরা যদি তর্ক করি তো মহা মুস্কিল!

    •DebaprasadBandyopadhyayersangemilieninHabermaser-erprokolpo:Dialoguewithoutmanipulation.participatorydemocracycankiapnara??? hattulevotedin.
    19hoursago•LikeUnlike
    •

    SushantaKar আমি নিজে এই শেষ দুটো এড়িয়ে চলি। অমর্ত্য সেনের বইটা সম্প্রতি কিনেছি। পড়া হয় নি।
    19hoursago•LikeUnlike•1personDebaprasadBandyopadhyaylikesthis.
    •

    DebaprasadBandyopadhyay‎SushantaKardarunbolechen.1.prothomtay (participatorydemo.-te) tarkikSocrates-mrityuhoyechilo.jabanikhatam.2.HattulevotedewaymanipulationSanghatik.asoleamieta1tanomunadilum--purvapaksa-sthaponkore.kintuSushantada "eriecoli" bollehabena, eriecalarkarjo-karondhirsusthebyakhyakoritehoibe.
    19hoursago•LikeUnlike
    •

    গৌতম চৌধুরী "তর্কের বিষয়টা কী, অধিকাংশ সময়ে তাহা বুঝিবার পূর্বেই তর্ক বাধিয়া যায়। সেটা যতই কম বোঝা যায়, তর্কের বেগ ততই প্রবল হয়; অবশেষে খুনাখুনি রক্তপাতের পর হঠাৎ বাহির হইয়া পড়ে, দুই পক্ষের মধ্যে মতের বিশেষ অনৈক্য নাই। অতএব ঝগড়াটা কোনখানে, সেইটে আবিষ্কার করা একটা মস্ত কাজ।" - রবীন্দ্রনাথ, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৩০৮, বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদে পঠিত
    19hoursago•LikeUnlike•2peopleLoading...
    •

    DebaprasadBandyopadhyayeitocai.darunjomechetarkanietarka!!!
    19hoursago•LikeUnlike
    •

    DebaprasadBandyopadhyayগৌতম চৌধুরী robiThakurvitandarcamatkarbyakhyadiechen.
    19hoursago•LikeUnlike•1personLoading...
    •

    SushantaKar আপনি যেটি শেষে পূর্বপক্ষ উত্তর পক্ষের কথা বললেন, সেটি প্রবন্ধে সম্ভব। আমি তাই করবার চেষ্টা নিই সেখানে। আড্ডাতেতো আপনি সবিনয় প্রশ্ন করলেও কেউ আপনাকে হারাবার জন্যে হাত গুটিয়ে চলে আসে। সেখানে পালানৈ বুদ্ধিমানের কাজ। কী বলেন। তবে এটা মানতে অসুবিধে নেই তর্কশাস্ত্র নিয়ে যদিও জানাবোঝা উচিত, আমি তাই নিয়ে বেশি ভাবি নি। আজ অব্দি শুধু এইটুকুন বোঝেছি, যে বেশির ভাগ তর্কই হয় জ্ঞানের জন্যে নয়, দৃষ্টির জন্যে। এটা রাজনীতিতে খুব ভালো বোঝ যায়। ধরুন চার সিপিএম, তিন কংগ্রেস, আর পাঁচ বিজেপি তর্ক করছেন। এমনতো নয় যে স্বদলের সবাই সব সমান জানেন। দেখবেন, তারা নিজেদের মধ্যে তর্ক করছেন না। বিরুদ্ধ পক্ষটি ভিন্ন জ্ঞান সীমার ব্যক্তি নন, ভিন্ন দৃষ্টি সীমার মানুষ মাত্র।
    19hoursago•LikeUnlike•2peopleLoading...
    •

    গৌতম চৌধুরী ‎DebaprasadBandyopadhyay আসলে সব আলোচনাই হওয়া উচিত, আপনি যেমন বলেছেন 'হারা-জেতাহীন সংলাপ' = বাদ, কিন্তু স্বভাবদোষে আমরা কেবলই জল্প ভেবে বিতণ্ডায় জড়িয়ে যাই...
    19hoursago•LikeUnlike•2peopleLoading...
    •

    গৌতম চৌধুরী ‎SushantaKar রাজনীতির মানুষেরা সকলেই অ-পূর্ব পক্ষ, অর্থাৎ উত্তরে পক্ষবিস্তার তাঁদের সহজাত...
    19hoursago•LikeUnlike•1personLoading...
    •

    DebaprasadBandyopadhyay‎SushantaKarajkerrajnititex-party=y-party=zparty.corporatetakadhale, bakhrahay, tarkatasajano, amjanatakebekubbananorjonno...
    19hoursago•LikeUnlike•1personLoading...
    •

    গৌতম চৌধুরী ‎DebaprasadBandyopadhyay ওপর স্তরে তর্ক সাজানো হলেও, বখরার আঞ্চলিক ভাগ বাটোয়ারা খুনোখুনি অবধিও গড়ায় কিন্তু...
    19hoursago•LikeUnlike•2peopleLoading...
    •

    AbulKhayer ন্যায়শাস্ত্রে ৪৪ প্রকার ন্যায় তথা তর্ক রয়েছে। ১. অন্ধগোলাঙ্গুল ন্যায় ২. অন্ধপঙ্গু ন্যায় ৩. অন্ধপরম্পরা ন্যায় ৪. অন্ধহস্তি-ন্যায় ৫. অর্ধজরতীয় ন্যায় ৬. উষ্ট্রকণ্টকভোজন ন্যায় ৭. কদম্বগোলক ন্যায় ৮. করকঙ্কণ ন্যায় ৯. কাকতালীয় ন্যায় ১০. কাকাক্ষিগোলক ন্যায় ১১. কূর্মাঙ্গ ন্যায় ১২. কৈমুতিক ন্যায় ১৩. খলেকপোত ন্যায় ১৪. গঙ্গাস্রোতোন্যায় ১৫. গড্ডালিকাপ্রবাহ ন্যায় ১৬. গতানুগতিক ন্যায় ১৭. গুড়জিহ্বিকা ন্যায় ১৮. গোবলীবর্দ ন্যায় ১৯. চালনী ন্যায় ২০. তৃণারণিমণি ন্যায় ২১. দগ্‌ধপত্র ন্যায় ২২. দণ্ডচক্রাদি ন্যায় ২৩. দণ্ডাপূপ ন্যায় ২৪. দশম ন্যায় ২৫. নরাঙ্কিত ন্যায় ২৬. নষ্টাশ্বদগ্‌ধরথ ন্যায় ২৭. পঞ্চপ্রক্ষালন ন্যায় ২৮. মণিমন্ত্রাদি ন্যায় ২৯. মণ্ডূকপ্লুত ন্যায় ৩০. রাজপুর প্রবেশ ন্যায় ৩১. লাজাবন্ধ ন্যায় ৩২. লূতাতন্তু ন্যায় ৩৩. বকাণ্ডপ্রত্যাশা ন্যায় ৩৪. বিশেষ্যবিশেষণ ন্যায় ৩৫. বীচিতরঙ্গ ন্যায় ৩৬. বীজাঙ্কুর ন্যায় ৩৭. শঙ্খবেলা ন্যায় ৩৮. শতপত্রভেদ ন্যায় ৩৯. শৃঙ্গগ্রাহিতা ন্যায় ৪০. সন্দংশপ্রাপিত ন্যায় ৪১. সর্বাপেক্ষা ন্যায় ৪২. সিংহাবলোকন ন্যায় ৪৩. সূচীকটাহ ন্যায় ৪৪. স্থবিরলগুড় ন্যায়। রামনাথ তর্কালঙ্কার এবং বাসুদেব সার্বভৌম কর্তৃক এই ৪৪ প্রকার ন্যায় তথা তর্কের রয়েছে ব্যাখ্যা-বিশালষণ সহ টীকাভাষ্য। চম্‌ৎকার একটি বিষয়ের অবতারণা করেছেন বিধায় অশেষ ধন্যবাদ।
    19hoursago•LikeUnlike•3peopleLoading...
    •

    AbulKhayer বাঙালীর তর্কশাস্ত্র তথা ন্যায়শাস্ত্রের বুনিয়াদ অত্যন্ত শক্তিশালী। খ্রীস্টীয় চতুর্দশ শতাব্দীতে আবির্ভূত বাসুদেব সার্বভৌম ছিলেন নবদ্বীপে ন্যায়শাস্ত্রের প্রখ্যাত পণ্ডিত। ত্‌ৎকালে নবদ্বীপ ছিল ন্যায়শাস্ত্র শিক্ষার পীঠস্থান। খ্যাতিমান নৈয়ায়িক রঘুনাথ শিরোমণি এবং শ্রীচৈতন্যদেব ছিলেন বাসুদেব সার্বভৌমের ছাত্র। হুসেন শাহের অত্যাচারে বাসুদেব সার্বভোম নবদ্বীপ হতে পলায়ন করে পুরীর রাজা প্রতাপ রুদ্রের রাজসভায় আশ্রয় গ্রহণ করেন।
    ইতোপূর্বে সুশান্ত কর মহাশয়ের সাথে তর্কে তিনি হুসেন শাহের স্তুতি করেছিলেন। অথচ হুসেন শাহ নবদ্বীপের সকল বিদ্যাপীঠ ধ্বংস ও পণ্ডিতদের হত্যা করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন।
    18hoursago•LikeUnlike•1personLoading...
    •

    SuvraBhattacharya বাঙালির তর্ক অধিকাংশ সময়েই মেধাহীন
    অযৌক্তিক
    জীবন বোধ বিযুক্ত
    এবং বিষয়ের গভীরে ঢুকতে
    অক্ষম!
    আর অধিকাংশ তর্কেরই পরিণতি ঐ বিতন্ডা!
    15hoursagoviamobile•LikeUnlike•2peopleLoading...
    •
    IpsitaPal ইন্টারেস্টিং টপিক ও পোস্ট। ইন্টারনেটের তর্ক নিয়ে কদিন আগে একটা লেখা বেরিয়েছিল। এখানে দিচ্ছি।
    11hoursago•LikeUnlike
    •
    IpsitaPal যুক্তি তক্কো (নিয়ে) গপ্পো -অনামিকা গুপ্ত নামটা ঋত্বিকবাবু আগেই দিয়ে রেখেছেন। অনেক বেশী বুদ্ধিমান লোকেদের নিয়ে মুশকিল এটাই। টুকতেই হ'ল। "যুক্তিযুদ্ধ' বা "বিতর্কসংহিতা' জাতীয় নাম দিয়ে বহ্বারম্ভে লঘুক্রিয়া করার চেয়ে এই ভাল। আসলে ছেলেবেলা থেকে আজ ইস্তক পাড়ার মোড়ে, ক্যান্টিনে, কফিহাউসে, কমনরুমে, অফিসে, অর্কুটে, গুরুচণ্ডালিতে, টিভিতে, কাগজে, লিট্‌ল ম্যাগাজিনে, পোমোপত্রিকায়, কঠিন জার্নালে, চা বা অন্যান্য নেশার আড্ডায় এত বেশী তর্কালঙ্কার তর্কচূড়ামণি দেখেছি যে নিজেকে মাঝে মাঝে হ্যাঁ-হ্যাঁ-বলা সঙ ব'লে মনে হয়। তা, এই লেখা সেই কমপ্লেক্স থেকে উদ্ধার পাবার এক ক্ষীণ প্রচেষ্টামাত্র। অতএব, দৃষ্টিকোণটা ঠিক টেবিল-চাপড়ানো তর্কযুদ্ধের মহারথীর নয়, বরং খানিকটা পাশের টেবিল থেকে কানপাতা উৎসাহী শ্রোতার।

    বিতর্ক, বাকবিতণ্ডা, তরজা, খেউড়, বা স্রেফ ঝগড়া, যে ফর্মেই ব্যাপারটা চলুক না কেন, বক্তা (অথবা লেখক) জিততে চান - কেউ রাজ্য, কেউ রাজকন্যা, কেউ আরো অন্য কিছু। শ্রোতা (বা পাঠক) কী চান? খানিক আমোদ, খানিক উত্তেজনা, আর হয়ত খানিকটা শেখা - মিশেলটা নির্ভর করে তিনি কতটা ফিচেল আর কতটা সিরিয়াস তার উপর। আমার (একান্ত ব্যক্তিগত) মুশকিলটা হ'ল, প্রায় সবসময়েই নাকের বদলে নরুণ নিয়ে ফিরতে হয় - শিক্ষার ভাঁড়ে ভবানী, উপরি পাওনা মাথাধরা, নিদেনপক্ষে ক্লান্তি, বিরক্তি।

    একই কথা, এবার একটু অন্যদিক থেকে ভেবে দেখা যাক। ধরুন, আপনি ভনক লড়াই করে একটা তর্কে জিতলেন। আপনার গলার, গায়ের কিম্বা ব্যক্তিত্বের জোরে, ব্যাঙ্গের ছোবলে অথবা পরিস্থিতির চাপে প্রতিপক্ষ শেষ পর্যন্ত চুপ ক'রে গেল। মেয়েটিও হয়ত আপনার সঙ্গে একলা যেতে রাজি হ'ল। তাতে কী হ'ল? আমি, অর্থাৎ উপস্থিত শ্রোতা কি শিখলাম কিছু আপনার থেকে? আপনার আজকের প্রতিপক্ষ কি কালকে আপনার পক্ষে সওয়াল করবে? এই দুটো প্রশ্নের উত্তরই যদি না হয়, তাহ'লে কিন্তু খেলা আসলে ড্র - মায় আপনি আদতে হেরেও থাকতে পারেন। ঐ মহিলার কৃপাদৃষ্টি ছাড়া আপনার খাতায় শূণ্য, সবই পণ্ডশ্রম। (এখন সেইটুকুই যদি আপনি চেয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্য অন্য কথা - আমরা এখানে আর একটু বড় পরিসরে কথা বলব।)

    অবশ্য এখানে আগেই ব'লে নেওয়া দরকার আমরা সমস্ত বিতর্কের কথা বলছি না। যে তর্কের উদ্দেশ্য কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া - অর্থাৎ কিনা দীঘা যাওয়া হবে না পেলিঙ, শেষ পর্যন্ত জুতোটার জন্য আপনি ঠিক কত দাম দেবেন গড়িয়াহাটের ফুটপাথে, কোন স্কুলে যাবে মেয়ে, পার্টি কাকে টিকিট দেবে, এসব নিয়ে বাদানুবাদ আপাতত: বাদ থাক। বরং তাকানো যাক সেইসব প্রশ্নের দিকে, যেখানে বিতর্কের কোন প্রত্যক্ষ সিদ্ধান্তে পৌঁছনোর দায় নেই - যেমন ক্যাপিটালিজম-কমিউনিজম, শচীন-সৌরভ, শারুখ-আমির, বিটি বেগুন-গ্লোবালাইজেশান-আইপিএল ভাল কি মন্দ বস্তু, পৃথিবীটা ঠিক কতটা গোল, সূর্য পূবদিকে ওঠে কিনা, ঈশ্বর আছেন কি নেই এইরকম। এসব নিয়ে গরম গরম আড্ডা থেকে শুরু ক'রে খিস্তিখেউড় মারপিট বন্ধুবিচ্ছেদ সবই হ'তে পারে - কিন্তু তর্ক নিয়ে গল্পের খাতিরে এই সমস্ত ঝগড়া তরজা বিসংবাদ কূটকচালির পোষাকী নাম দেওয়া যাক বিশুদ্ধ বিতর্ক। "বিশুদ্ধ' শব্দটা গালভরা - আসল মানে নিছক বিতর্ক।
    11hoursago•LikeUnlike•1personLoading...
    •
    IpsitaPal যদি নেহাতই নিছক, আমরা তবু কেন এত সময়, এত আবেগ, এত উত্তেজনা, এত রাগ, এত বিশ্বাস, এত ভালবাসা নিয়ে তর্ক করি? কারণটা ঠিক কী, সেটার মনোবৈজ্ঞানিক বা সামাজিক বিশ্লেষণে না গিয়েও এটুকু নিশ্চয়ই বলা যায়, আমরা চাই অপরকে প্রভাবিত করতে। নিজের শর্তে অপরকে কাছে টানার, অন্যের মধ্যে নিজের ছায়া সৃষ্টি করার এই গভীর দায়ের বিশুদ্ধ প্রতিফলন হ'ল নিছক বিতর্ক। এই দড়ি টানাটানিতেই আমরা জেতার লড়াই করে যাই নিরন্তর। মুশকিল হ'ল, যুদ্ধের উত্তেজনায়, প্রবাহের তাৎক্ষণিকতায় আমাদের কাছে জেতার তাগিদটা বড় হয়ে ওঠে কাছে টানার চেয়ে। ফলে আমরা, যুযুধান দুই পক্ষই, আসল লক্ষ্যটা হারিয়ে ফেলি। আয়না গড়তে গিয়ে দেয়াল, বাঙ্কার গড়ি। তার আড়াল থেকে গুলি চালাই। নিজেরা বুঝতে পারি না, বোঝেন সেই পাশের টেবিলের আগ্রহী শ্রোতা, যিনি জিততে নয়, শিখতে চান। তাই আমরা আজ সেই শ্রোতাকেই খেলার রেফারি মানব, তাঁর কথা শুনব। রেফারি আমাদের বলে দেবেন স্‌ৎ যুদ্ধের কিছু সহজ নিয়মকানুন। সেগুলো আসলে সবারই জানা। কিন্তু আমরা খালি, বেমালুম ভুলে যাই।

    উল্টোদিক দিয়ে শুরু করা যাক। প্রথম প্রশ্ন, বিতর্ক কখন অসম্ভব? অর্থাৎ, কোন পরিস্থিতিতে তর্ক শুরু করাই অর্থহীন? ভাবা যাক শচীন বনাম সৌরভ, কে ভাল ক্রিকেটার এই প্রশ্ন দিয়ে। ধরুন আপনি প্রমাণ করলেন ব্যাটসম্যান হিসেবে শচীনের তুলনা নেই, আর আমি বললাম, তাতে কী? সৌরভের মত ক্যাপটেন কেউ হয়নি, হবেও না। এখানে আমাদের মতের অমিল "ভাল ক্রিকেটারের' সংজ্ঞা নিয়ে। এই গাড্ডা থেকে বেরোতে হ'লে আমাদের এখন স্থির করতে হবে ভাল ক্রিকেটার কী বা কে সেকথা কিভাবে নির্ধারণ করা যায়। আপনি বললেন ভাল ক্রিকেটার তিনিই, যিনি ভাল খেলেন - রান করেন, উইকেট নেন। আমি বললাম, ক্রিকেট দলের খেলা, তাই ভাল ক্রিকেটার কে তাই দেখতে গেলে দেখতে হবে দলের সাফল্যে কার অবদান কতখানি। এবার প্রশ্ন ব্যক্তি বনাম সমষ্টির। সেখানেও আমরা হয়ত দুই মেরুর বাসিন্দা। সমস্যা হ'ল, "ভাল' কী, অথবা "ভাল'-র সংজ্ঞা কী ক'রে নির্ণয় করতে হবে, কোন বিষয়েই যদি দুজনের মত না মেলে, তাহলে তর্ক একটুও এগোতে পারবে না, বরং পেছোতে থাকবে। কাজেই তর্ক শুরুর আগে দেখে নিতে হবে, কোথাও যেন একটু জমি থাকে, যেখান দুজনে একসাথে দাঁড়াতে পারেন, সেখান থেকেই তর্কটা শুরু হতে পারে। একবার সেই জমিটুকু থেকে কথা শুরু হ'লে শচীন-সৌরভের তুলনামূলক বিচার না হোক, ভাল খেলোয়াড় বা খেলার সংজ্ঞা, কিংবা দল বড় না ব্যক্তি, এই নিয়ে কিছু সার্থক আলোচনা হতে পারে। কিন্তু যতক্ষণ সেই জায়গাটুকু না খুঁজে পাওয়া যায়, ততক্ষণ একজন তামিলে আর অন্যজন ভোজপুরীতে কথা বলছেন - আলোচনা অসম্ভব।
    11hoursago•LikeUnlike•3peopleLoading...
    •
    IpsitaPal ঠিক এই কারণেই দক্ষিণপন্থীদের সঙ্গে বামপন্থীদের কোন অর্থপূর্ণ বিতর্ক বা আলোচনা প্রায় দেখতেই পাওয়া যায় না। কারণ তাঁদের জীবনদর্শন, স্বত:সিদ্ধগুলি, "ভাল'-র ধারণা, কিভাবে "ভাল' ক'রে "ভাল'কে বুঝতে হবে তার ধারণা, সমস্ত বিপরীতমুখী। এইখানেই "নড়বড়ে-বিশ্বাস', "এক-পা-ডাইনে-এক-পা-বাঁয়ে' মধ্যপন্থী মানুষের এক বিশাল সামাজিক দায় - তর্কটা এগিয়ে নিয়ে যাবার। এঁরাই পারেন দুপক্ষের সাথে কথা বলতে - এঁরাই পারেন সেই জমি খুঁজে বার করতে, যেখান থেকে কঠিন, বৃহত্তর প্রশ্নগুলি নিয়ে সমাজে সার্থক আলোচনা শুরু হ'তে পারে। তা না হলে, প্রশ্নগুলির মীমাংসা হবে হয় সংখ্যাগরিষ্ঠের আস্ফালনে, না হয় বন্দুকের নলে।

    সৌরভ-শচীনের গল্পটায় কিন্তু একটা ছোট্ট লুকোচুরি আছে। হয়ত বা "ভাল'-র ধারণাতে আপনার আমার সত্যিই এতটা অমিল ছিলো না। কিন্তু যেটুকু মিল, সেটুকু আমরা স্বীকার করলাম না, খোঁজার চেষ্টাও করলাম না। কারণ আপনি শচীনকে ভালবাসেন, আমি সৌরভকে। যে বিতর্ক আমাদের মুগ্‌ধতায়, আনুগত্যে একটুও আঘাত করতে পারে, সেই বিতর্ক আমরা এড়াতেই চাইব। রাজনৈতিক বিতর্কে ঠিক এই সমস্যা হয় বিশ্বাস বা অবস্থান নিয়ে। অবস্থানের প্রতি স্‌ৎ থাকতে গিয়ে আমরা অনেকসময় বিতর্কের প্রতি আমাদের সততার দায় রক্ষা করতে পারি না।

    বিতর্কের প্রতি দায়টা কিসের? দায় একটা সদিচ্ছার। আপনি যেমন গভীর এক প্রত্যয় থেকে আপনার যুক্তি, তঙ্কÄ ও তথ্য পেশ করে চলেছেন, আপনাকে মানতে হবে আপনার বিপক্ষ, এই আমিও, একইরকম খাঁটি প্রতীতি থেকে আমার কথাগুলি বলছি, অন্য কোন অভিসন্ধি নিয়ে নয়। একে অপরের প্রতি এই আস্থাটুকু সার্থক বিতর্কের প্রথম ধাপ। অর্থাৎ কিনা, বিপরীতধর্মী দুটি অবস্থানের অস্তিত্ব স্বীকার করতে হবে। অবশ্যই, দুটি অবস্থান সমানভাবে বৈধ নাই হতে পারে। বিতর্কের উদ্দেশ্যই বৈধতার এই তারতম্য নির্ণয়। কিন্তু - সদিচ্ছার প্রয়োজন এখানেই - এইটা মেনে তর্কে নামতে হবে যে গলদ আমার নিজের অবস্থানেও থাকতে পারে। অবস্থান মানে ঠিক কী? কিছু স্বত:সিদ্ধে বিশ্বাস। (উদাহরণ: মূলধারার অর্থনীতিতে ব্যক্তির র‌্যাশনালিটি, মার্ক্সীয় দর্শনে দ্বান্দিক বস্তুবাদ ইত্যাদি।) এই স্বত:সিদ্ধগুলিই আমাদের পলিটিক্স, এদের মধ্যেই নিহিত আছে আমাদের সমাজবোধ এবং আমাদের bias -সমূহ। স্বত:সিদ্ধ, অতএব সংজ্ঞার্থেই প্রমাণের অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু সোশ্যাল সায়েন্স যদি কিছুমাত্র বিজ্ঞান পদবাচ্য হয় - তাহলে - অবজেক্টিভ সত্য বলে কিছু থাক আর নাই থাক - যেকোন ধারার সোশ্যাল সায়েন্স আমাদের বলে ক্রমাগত আমাদের এই স্বত:সিদ্ধগুলি পরখ করে যেতে। বিশুদ্ধ বিতর্ক আমাদের সুযোগ দেয় যুক্তির বিরুদ্ধে, তথ্যের বিরুদ্ধে, অপরের বিশ্বাসের বিরুদ্ধে আমাদের নিজেদের বিশ্বাসকে পরীক্ষা করতে, কষ্টিপাথরে শানিয়ে নিতে। বিশেষ করে নিজেদের গভীর bias চিনতে পারার একমাত্র পথ অন্য bias -এর মানুষের সাথে খোলা মনে কথা বলা। দুই মেরু কোনদিন এক হবে না, কিন্তু বিশ্বাসের প্রতি আনুগত্যের দোহাই দিয়ে যদি আমরা ভিন্ন অবস্থানের মানুষের সাথে বিতর্ক শুরু করার, মত দেওয়ানেওয়ার পথ বন্ধ করে দিই, তাহলে যে যার অন্ধবিশ্বাসের চোরকুঠুরিতে বসে কথা বলব শুধু নিজের প্রতিধ্বনির সাথে।
    10hoursago•LikeUnlike•3peopleLoading...
    •
    IpsitaPalbakita:http://www.guruchandali.com/guruchandali.Controller?font=unicode&portletId=20&porletPage=1&pid=wpgc%3A%2F%2F%2F2010%2F06%2F05%2F1275762211065.html

    Guruchandali -- BanglaeZineMagazineWebZineandsomethingelse...

    bengalibanglamagazine -coveringbooks&culture, film, painting, entertainment, books, cultureofcalcuttaandamerica
    10hoursago•LikeUnlike•1personLoading...•
    •

    SushantaKar দেবপ্রসাদদা, রাজনীতির মানুষেরা যার থেকেই টাকা নিক, তর্ককরার ধাঁচটা বোধহ্য আমি যেভাবে বলেছি সেরকমই। গৌতমদা তাই বললেন ওরা সবাই অপূর্ব পক্ষ। কিন্তু সেটি এক উদাহরণ মাত্র। আপনি ধর্মে বিশ্বাসী বা অবিশ্বাসী, সাম্প্রদায়িকতাতে বিশ্বাসী বা অবিশ্বাসী, জ্যোতিষে বিশ্বাসী বা অবিশ্বাসী যাকেই নিন, তাই দেখবেন। মার্ক্স এঙ্গেলসের রচনাগুলোতে কিছু আপনি যেমন বলেছিলেন, তেমনি পুর্বপক্ষ উত্তর পক্ষে সাজানো। এবং অনেক সময়েই পূর্বপক্ষের সঙ্গে ঋণ স্বীকার করে লেখা। তার পরেও আমরা মার্ক্সবাদীরা যে অনেক সময় গোঁড়া অবিধাতে ভূষিত হই , তার কারণ, অনেকেই সমর্থক মাত্র, মার্ক্সবাদটা বুঝি না। দ্বিতীয়ত সারাক্ষণ এতো হিসেব করতে কথা বলতে গেলে বলাই হয়ে উঠবে না। বেশিরভাগ কথাই আমাদের উচ্চারিত হয় 'বিশ্বাস' থেকে। নিজের বিশ্বাসটা চাপিয়ে না দিলেই হলো। এই যেমন AbulKhayer আবার তাঁর হুসেন শাহ প্রসঙ্গে টেনে আমার পেছনে লাগলেন। আমি কিন্তু হুসেন শাহকে বৈষ্ণব বলে প্রমাণ পত্র দিইনি। তেমনি, রঘুনাথ শিরোমণি সম্পর্কেও বহু বাযে কথা আমার পড়া আছে। তাতে ভদ্রলোকের প্রতি আমার শ্রদ্ধাটদ্ধা কিছুই অবশিষ্ট থাকে নি। এবারে, আপাতত এটা আমার বিশ্বাস থেকেই বলতে পারি। তথ্য দিয়ে খণ্ডণ করতে গিয়ে এখন নাহয় খেটে খুটে বই দেখে উদ্ধৃতি ইত্যাদি দিতে পারি, কিন্তু সব সময় এই নিয়ে কি আমাদের সময় থাকে না সুযোগ? এ যদি হতো চায়ের ষ্টল তবে কী হতো? বিশ্বাস থেকে কোনো বৈজ্ঞানিক মনের মানুষ কথা বলেন না---- এটা আমাকে মানাতেই পারবেন না। এই যেমন ধরুণ, আপনি বললেন,"ajkerrajnititex-party=y-party=zparty.corporatetakadhale, bakhrahay, tarkatasajano" এ কিন্তু আপনার বিশ্বাস। কোর্পোরেট বিরোধী দলওতো রয়েছে। তেমনি, গৌতমদাযে বললেন, "ওরা সবাই অপূর্ব পক্ষ।" আপনি যদি, সিপিএম থেকে শুরু করে মাওবাদীদের পার্টি কংগ্রেসের দলিলগুলো দেখেন, দেখবেন পুর্বপক্ষের দলিলে ভরা। আপনার ক্লান্তি আসবে। মাও-ৎসে-তুঙের রচনাতে বরং আপনি খুব একটা পূর্বপক্ষ পাবেন না। তিনি যেন ধরেই নেন যে পূর্বপক্ষটা সবার জানা। তাতে তাঁর রচনাগুলো সংক্ষিপ্তি আর জনপ্রিয়তা পায়। আর ভারতে ন্যায় আর তর্ক শ্বাস্ত্র খুব উন্নত ছিল, সে নিয়ে তর্ক নেই। টীকাভাষ্যের বিষাল ভাঁড়ার আমাদের। সম্ভবত এদের অত্যাচারে বৈষ্ণবেরা একসময় জ্ঞান যোগের বিপরীতে সহজ ভক্তিমার্গ অবলম্বন করেছিলেন। সেই বৈষ্ণবেরা যখন বৃন্দাবনের আচার্যদের কবলে পড়লেন তখন এতো জটিল সব বই লিখলেন উরিব্বাস। আমার উঙ্কÄলনীলমণি পড়া আছে। প্রেমের যে এতো রূপ হতে পারে, উরিব্বাস স্বয়ং প্রেম ভয়ে পালাবে। রসশাস্ত্রও পড়া আছে। খুব এগিয়েছিল। সন্দেহ নেই। আমরা সেগুলো ভুলে গিয়ে অন্যায় করেছি। এই বলতেও আপত্তি নেই। গেল শতাব্দীতে পশ্চিমীদের বলা অনেক কথাই তাঁরা লিখে গেছেন। কিন্তু অনেক সমইয়েই মনে হয়েছে, তাদের সময় অঢেল ছিল, অহেতুক সব বর্গবিভাজনের প্রতিযোগিতাতে নামতেন। এই যে AbulKhayer ৪৪ প্রকার ন্যায় তথা তর্ক দিলেন, বলুন তো কার এতো সময় আছে এতোগুলো হজম করে তর্কে নামেন? এর চে' ভালো বিশ্বাসে মিলায় হরি তর্কে বহুদূর। অন্তত জীবনের অর্ধেকটাতো আমাদের এভাবেই কাটে। সেই বিশ্বাস নিয়ে যেন মারামারি কাটাকাটিতে না নামি। তাই বৈষ্ণব বাউল পন্থাই শ্রেয়। শাক্তপন্থা অশ্রেয়।
    8hoursago•LikeUnlike•1personLoading...
    •

    DebaprasadBandyopadhyayraghunath-erbyapareekmatnoi.
    8hoursago•LikeUnlike•1personLoading...
    •

    DebaprasadBandyopadhyay‎AbulKhayeroSushantaKarraghunath-kenie1Tajanopriolelkhalikhechilumanekage.dwnld.korini.jaihokeilekhataapatotopaThacchi, apnadermullobanmatamaterjonno:http://www.scribd.com/doc/59851562/On-My-ness-and-Economic-Entitlementtarkakintucamatkaregocche.

    OnMy-nessandEconomicEntitlement

    ‎2006. "SOttonieSOmoSSarnibedOn”. ( Onmy-nessandeconomicentitlement) Asok...Sen, ParthaChatterjied.BaromasVol.28October’06. (pp.217- 22) ReprintedinChakroborty, PranabK.ed.Intera...bydebaprasad_bandyopadinScienceandResearchSeeMore
    7hoursago•LikeUnlike•1personLoading...•
    •

    DebaprasadBandyopadhyayraghunath-chaitnyabitarkaparepathacchi.apatatodebateniedebate:http://linguistlist.org/pubs/papers/browse-papers-action.cfm?PaperID=8062anekpuronolekha.puroTaditeparchina, kenonacopyrightpublisher-er.

    LINGUISTList - PaperDetails
    linguistlist.org
    7hoursago•LikeUnlike•
    •

    DebaprasadBandyopadhyay‎SushantaKar1.biswasarjuktirtafatkorikikore? 2.ami1TawpartydekhtepacchinajeTaka-sign/rupakcharachale.Taka=thegreatestmetaphysics!!!
    7hoursago•LikeUnlike
    •

    SushantaKar পড়লাম । রঘুনাথ প্রসঙ্গেও চোখ বুলালাম। যে টুকু বুঝলাম আপনার তাঁকে পাক্কা শাসক শ্রেণির বলেই মনে হয়। আমারও তাই। এবং যেটুকু জানি তিনি বর্ণবাদকে আরো পাকা করবার ব্যবস্থা করেছিলেন, যখন সেটি ইসলাম আর বৈষ্ণবদের ধাক্কাতে টালমাটাল হতে যাচ্চিল।
    7hoursago•LikeUnlike
    •

    SushantaKar ইপ্সিতার দেয়া উপরের লিঙ্কে লেখিকা এই কথাটা শুরু করেছেন এক সত্য সংবাদ দিয়ে শেষ করেছেন, ভুল বিশ্বাসে:" কারো কথা শুনে, লেখা পড়ে আমরা প্রথমেই ঠিক করে নিই ইনি শত্রু না মিত্র। কোন শিবিরের বাসিন্দা? কার হাত শক্ত করছেন? অক্ষের কোনদিকে? যেকোন যুক্তি, তঙ্কÄ বা তথ্যের বৈধতা, সত্যতা তখন এই একটিমাত্র নিক্তিতে বিচার করি। সেই গন্ধবিচারে পাশ করলে বিনা প্রশ্নে সমর্থন করি, আর ফেল করলে কথা শুরুর আগেই আক্রমণ শানাতে থাকি। ফলে, তর্কের শুরুতে যতটা অশিক্ষিত ছিলাম, তর্কের শেষেও ততটাই অশিক্ষিত থেকে যাই। বিপক্ষের যুক্তির গঠন ও বিন্যাসকে যথেষ্ট মন দিয়ে বুঝতে চাই না ব'লে নিজেদের অবস্থানগত, তঙ্কÄগত ভুল চোখে পড়ে না। প্রকৃত আন্দোলন সবল হওয়ার সুযোগ হারায়।" কারো বক্তৃতা শুনে আমাদের অবস্থান পাল্টায় না, হ্যা অবস্থান সবল বা দুর্বল হয়। 'বিশ্ববীক্ষা' ব্যাপারটি পাল্টাতে সময় নেয়, কখনো বা সারাজীবন নিয়ে নেয়। কিন্তু তাই বলে বিরুদ্ধ পক্ষের কথা শুনেও 'অশিক্ষিত ' থেকে গেলাম বলে হতাশ হবার কোনো কারণ নেই। যাই শুনি না কেন, আমাদের চোখ কান ঠিক সেগুলোকে তথ্যকণাতে ভেঙ্গে সাজিয়ে গুছিয়ে রেখে দেয়, পরে সময় মতো নিজের মতো করে কাজে লাগাবে বলে। আমাদের পাঁচ ইন্দ্রীয় আমাদের ভাবতে পারার থেকে বহু বহু বেশি সক্রিয় আর বুদ্ধিমান।
    7hoursago•LikeUnlike
    •

    DebaprasadBandyopadhyay আমাদের কোথাও ভুল হচ্ছে. রঘুনন্দন (স্মার্ত পন্ডিত, ১৬ শ শতক) আর কানা রঘুনাথ (নব্য নইয়ায়িক, ১৫ শ শতক) এক মানুষ নন . স্মৃতি নানা নিয়ম চাপায়, ন্যায়-দর্শন প্রশ্ন করতে শেখায়.DebaprasadBandyopadhyay
    4hoursago•LikeUnlike•1personLoading...
    •

    AbulKhayerDebaprasadBandyopadhyay@ রঘুনন্দন ভট্টাচার্য খ্রীস্টীয় ১৫শ শতাব্দী। ইনি অষ্টাবিংশতিতঙ্কÄ স্মৃতিগ্রন্থ প্রণয়ন করেন এবং সর্বমহলে সমাদরে তা গৃহীত হয়ে স্মার্ত পণ্ডিত সম্মানে আদৃত হন। আর রঘুনাথ শিরোমণি একই শতাব্দীর শেষভাগে জন্মগ্রহণ করেন। বাসুদেব সার্বভৌমের ছাত্র, শ্রীচৈতন্যের সহপাঠী ছিলেন। ষোড়শ শতকের মধ্যভাগে মৃত্যুবরণ করেন। ব্যুৎপত্তিবাদ, প্রামাণ্যবাদ, ব্রহ্মসূত্রবৃত্তি, অবয়ব গ্রন্থ, পক্ষতা, ন্যায়কুসুমাঞ্জলি, লীলাবতি সহ ৩৮টি গ্রন্থের রচয়িতা। কিন্তু কানা রঘুনাথ কাকে বলছেন?
    3hoursago•LikeUnlike
    •

    DebaprasadBandyopadhyay"শ্রীচৈতন্যের সহপাঠী ছিলেন।" na, chilenna.ektubadepromanpathacchi.
    3hoursago•LikeUnlike
    •

    AbulKhayer"'স্বত্ব' নিয়ে সমস্যার নিবেদন" পড়লাম, সুখপাঠ্য। তবে স্বত্ব বা মালিকানা, বাজার, টাকা তথা অর্থ তথা মুদ্রা বিষয়ে অধমের কিছু প্রশ্ন আছে।
    “টাকা পুড়িয়ে পণ্য-টাকা-পুঁজির চক্করটাকে নস্যাত করার ভিন্ন কোন ঐতিহ্যানুসারী প্রকল্পের সন্ধানে এবার নামতে হলো।” টাকা তথা অর্থ তথা মুদ্রা ধারণ করছে সামাজিকভাবে আবশ্যকীয় শ্রম-সময়। একে পুড়ানো হবে কী প্রকারে? চক্করটা তো পণ্য অর্থনীতিতে ‘পণ্য-মুদ্রা-পণ্য’, অত:পর পুঁজিবাদী অর্থনীতিতে ‘মুদ্রা-পণ্য-মুদ্রা’ এই চক্করে আবর্তিত। সেক্ষত্রে “পণ্য-টাকা-পুঁজির” চক্কর হয় কী ভাবে? DebaprasadBandyopadhyay
    2hoursago•LikeUnlike•1personLoading...
    •

    DebaprasadBandyopadhyaysociallynecessarylaborarsurpluslabor (time) bhagabhagikorlejabyakta (manifested) haytaiTaka-rupaka/sign.Pre-CapitalparjayerMarx-eralochanaekhanesmarankorchi.ekhon "সামাজিকভাবে আবশ্যকীয় শ্রম-সময়" -ethituthakleTaka-rupakerproyojonparena.
    2hoursago•LikeUnlike•1personLoading...
    •

    AbulKhayer‎..."উৎপাদন প্রক্রিয়ায় টাকা সারহীন অ-বস্তু। এই অ-বস্তু মাত্রাগতভাবে যখন আরো অ-বস্তু হয়, তখনই আবির্ভাব ঘটে ফিনান্সিয়াল বুর্জোয়ার।"- পুঁজিবাদী অর্থনীতিতে ফিনান্স পুঁজির সেই সাথে আপনার কথিত "ফিনান্সিয়াল বুর্জোয়ার" উদ্ভব ঘটে শিল্প পুঁজি ও ব্যাংক পুঁজির মিথস্ক্রিয়ায়- এরই ধারাবাহিকতায় তথা সর্বোচ্চ অবস্থায় পুঁজিবাদ উন্নীত হয় একচেটিয়া পুঁজিবাদে তথা সাম্রাজ্যবাদে। অর্থশাস্ত্রে এই তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনাটিকে পুঁজির অধিকতর কেন্দ্রীভবনে "ফিউশন প্রসেস" হিসেবে অভিহিত করা হয়। ফলে টাকা তথা মুদ্রা বা অর্থের যতবেশী কেন্দ্রীভবন ঘটে ততই তা ফিনান্স পুঁজির বিকাশ ঘটায়। সুতরাং এবংবিধ ক্ষেত্রে কি করে টাকা "সারহীন অ-বস্তু" হয় এবং কি ভাবে "এই অ-বস্তু মাত্রাগতভাবে যখন আরো অ-বস্তু হয়..." বিষয়টি বোধগম্য হলো না!!! DebaprasadBandyopadhyay
    2hoursago•LikeUnlike
    •

    SushantaKar দেবপ্রসাদদা, টাকা ছাড়া পার্টি চলবে কী করে? কিন্তু আমি বলছিলাম, সবাই কোর্পোরেটের টাকাতে চলে না। আর ক্ষমতাধর না হলে কোর্পোরেট সবাইকে টাকা দেয়ও না। বিশ্বাস আর যুক্তিকে আপনি আলাদা করতে চাইছেন না। না করুন। সেটিস ব সময় সম্ভব নয়, তাইতো আমার কথা। আপনার রঘুনাথ কে নিয়ে লেখাটা (http://www.scribd.com/doc/64930080/Raghunatha-A-Name-of-Negatives#source:facebook) পড়েই ফেললাম! স্বীকার করতে বাধা নেই, আমি শুধু স্মার্ত রঘুনন্দনের কথাই এতো দিন মনে রাখতাম। এনাকে লক্ষ্য করিনি। ভালো লাগলো। জানবার আগ্রহ বাড়িয়ে দিলেন। তা এনার সময়ে মুসলমান শাসকের সঙ্গে উনার বিরোধ বাঁধেনি? চৈতন্য পণ্ডিত ছিলেন না জানি, তাই বলে তাঁর ভূমিকাকে আমি ছোট করে দেখতে রাজি নই। কিন্তু সে অন্য তর্ক। তাঁকেও ব্রাহ্মণেরা পুরিতে খুন করেছিলেন বলে এক জায়গাতে পড়েছিলাম।

    Raghunatha:ANameofNegatives

    ‎2000.“kanarOghunath:EkmurtonON.”[Raghunatha:ANameofNegatives]Aloch...
  • bibek | 195.37.234.132 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৭:১২490385
  • ন্যায় বলতে যদি লজিক বুঝি তাহলে বলব ন্যায়রত্নচূড়ামণি গোদেল, আর তর্ক করার অবকাশ রাখেন নি। মানে থাকছে কেবল consistencyর।
  • pi | 72.83.92.218 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৮:৫৫490396
  • #
    AbulKhayer"sociallynecessarylaborarsurpluslabor (time) bhagabhagikorlejabyakta (manifested) haytaiTaka-rupaka/sign."- কিন্তু পুঁজি গ্রন্থের ১ম খণ্ডের ৩য় অধ্যায়ের ২য় পরিচ্ছেদে “মুদ্রা এবং মূল্যের প্রতীকসমূহ” আলোচনায় কার্ল মার্ক্স বলছেন ভিন্ন কথা। তিনি লিখেছেন, “কাগুজে অর্থ হচ্ছে সোনা বা অর্থের প্রতিনিধিত্বকারী প্রতীক মাত্র। এর সঙ্গে পণ্য-মূল্যের সম্পর্ক এই পণ্য-মূল্য ভাবগত ভাবে অভিব্যক্ত হয় একই পরিমাণ সোনার অঙ্কে যা প্রতীকগত ভাবে অভিব্যক্ত হয় কাগজের অঙ্কে। যে পর্যন্ত কাগুজে অর্থ সোনার প্রতিনিধিত্ব করে, যার অন্যান্য সব পণ্যের মতই আছে মূল্য, সেই পর্যন্ত কাগুজে মুদ্রা হচ্ছে মূল্যের প্রতীক।” তাহলে আমরা পাচ্ছি “কাগুজে মুদ্রা হচ্ছে মূল্যের প্রতীক।” এই মূল্যটি কোন মূল্য? যদি প্রাক-পুঁজিবাদী যুগের হয় তবে তা হবে কার্ল মার্ক্সের ভাষায় “পণ্য-সঞ্চালনের গোড়ার যুগগুলিতে কেবল উদ্বৃত্ত ব্যবহার-মূল্যই রূপান্তরিত হতো অর্থে।” আর যদি তা “পণ্য-সঞ্চালনের গোড়ার যুগগুলিতে” না হয়ে হয় পুঁজিবাদী যুগে তবে তা হবে যখন “...পণ্যটি নিজেই স্বশরীরে বা কোন প্রতিনিধির মাধ্যমে মূল্যের পরিমাপ হিসেবে কাজ করে, সেই পণ্যটিই হচ্ছে অর্থ।” সুতরাং, সার-সংকলন করা যায় এভাবে যে, প্রাক-পুঁজিবাদী যুগে “উদ্বৃত্ত ব্যবহার-মূল্যই রূপান্তরিত হতো অর্থে” আর পুঁজিবাদী যুগে উদ্বৃত্ত বিনিময়-মূল্যই রূপান্তরিত হয় অর্থে। তাহলে পণ্যের বিনিময় মূল্য নির্ধারিত হয় কিসের আপেক্ষিকে? এর উত্তরে কার্ল মার্ক্স তাঁর পুঁজি গ্রন্থের “পণ্য” শিরোনামে ১ম অধ্যায়ে লিখেছেন, “আমাদের কাছে এই সমস্ত-দ্রব্যের একমাত্র পরিচয় এই যে, এগুলি তৈরী করতে ব্যয়িত হয়েছে মানুষের শ্রমশক্তি, মানবিক শ্রম এগুলির মধ্যে মূর্ত হয়ে আছে। এই দ্রব্যগুলির প্রত্যেকটির মধ্যেই এই যে সামাজিক বস্তুটি বিদ্যমান তার স্ফটিক হিসেবে দেখলে এগুলিই মূল্য।” সুতরাং, পণ্যের এই মূল্য তথা বিনিময়-মূল্য নির্ধারণ প্রসঙ্গে একই অধ্যায়ে অন্যত্র তিনি বলছেন, “কোন দ্রব্যের মূল্যের আয়তন যা দিয়ে নির্ধারিত হয়, তা হচ্ছে সামাজিকভাবে প্রয়োজনীয় সময়ের পরিমাণ, অথবা সামাজিকভাবে প্রয়োজনীয় সময়।” তাহলে সামাজিকভাবে প্রয়োজনীয় শ্রম-সময়টা কী? এর উত্তরে একই অধ্যায়ে তিনি লিখেছেন, “একটি পণ্য উৎপাদনের জন্য যতটা সময় দরকার, তা গড়পড়তা শ্রমশক্তির বেশী নয়, তা সামাজিকভাবে প্রয়োজনীয় সময়ের অনধিক। উৎপাদনের স্বাভাবিক অবস্থায় এবং সমসাময়িক গড় দক্ষতা ও তীব্রতা সহ শ্রম করলে একটি দ্রব্য উৎপাদন করতে যে সময় লাগে তাকেই বলে সামাজিকভাবে প্রয়োজনীয় সময়।” সুতরাং মহাশয় কর্তৃক প্রদত্ত "sociallynecessarylaborarsurpluslabor (time) bhagabhagikorlejabyakta (manifested) haytaiTaka-rupaka/sign." এবংবিধ উক্তিটি সঠিক নয়। আর “Pre-CapitalparjayerMarx-eralochanaekhanesmarankorchi.ekhon "সামাজিকভাবে আবশ্যকীয় শ্রম-সময়" -ethituthakleTaka-rupakerproyojonparena” এমতটিও বিভ্রান্তিকর! কেননা প্রাক-পুঁজিবাদী যুগেও ধাতব মুদ্রার প্রয়োজন ছিল কেননা সুদূরাতীত কাল থেকেই এর প্রচলন ছিল। যা পণ্য-বিনিময়ে রাষ্ট্র অথবা বণিক গোষ্ঠী কর্তৃক স্থিরীকৃত পণ্যের ব্যবহার মূল্যের ঘনীভূত শ্রমেরই বহি:প্রকাশ হিসেবে বিবেচিত হতো। DebaprasadBandyopadhyay
    21hoursago·LikeUnlike·1personLoading...
    #
    DebaprasadBandyopadhyay‎AbulKhayercamatkarHoyeche.amarkajanekTasahajkoredilenapni&apnarsangekonomatobiorodhonei.acchaebarsurpluslabor-kechentephllekemonhay?
    18hoursago·LikeUnlike
    #
    AbulKhayer আপনার দিক থেকে যদি কোনো মতবিরোধ না থাকে তবে এ-তর্কটি ন্যায়শাস্ত্র মতে "নরাঙ্কিত ন্যায়" হিসেবে প্রতিপন্ন হবে। আর আমার দিকে ন্যায়শাস্ত্র ইঙ্গিত করছে এই বলে যে এটি "সিংহাবলোকন ন্যায়।" শুভ কামনায়...DebaprasadBandyopadhyay
  • aka | 168.26.215.13 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২০:৪৮490407
  • কি কঠিন! আমি এক ফোঁট্টা বুঝতে পারলাম না। এই কারণেই মার্ক্সিজমটা অধরাই রয়ে গেল। এত কঠিন ভাষা, তার থেকেও কঠিন বিষয়। ভাষা বুঝে বিষয় বুঝব? না বিষয় বুঝে ভাষা এই কনফ্যুশনেই কেটে গেল জেবন।

    আর আমার মনে হয় এই জন্যই মার্ক্সিজমটাই কেউ ঠিক ঠাক ইমপ্লিমেন্ট করতে পারল না। যা ঠিক মতন বোঝাই যায় না, তা আমার মতন গোমুখ্যুদের দিয়ে ইমপ্লিমেন্ট করানো মুশকিল।

    যাই হোক ফেসবুকের কপি পেস্ট পড়ে আর কি করব।

    একটা কেস স্টাডি দেই:

    ধরুন গভীর সমুদ্রে পাঁচ জন একটা বোটে হারিয়ে গেছে। তাদের কাছে বেঁচে থাকার জন্য রয়েছে কয়েক টিন টার্নিপ। বাঁচিয়ে বাঁচিয়ে খেতে তাও গেল একদিন ফুরিয়ে। পাঁচজনের কনিষ্ঠতম (মাত্র ১৭ বছর বয়স) একদিন কারুর কথা না শুনে খিদেয় তেষ্টায় সমুদ্রের জল খেল। দিন দুয়েকের মাথায় বোঝাই গেল যে সে মারা যাবে। এদিকে আর কোন খাবার নেই, আঠারো দিন হয়ে গেছে, বেঁচে থাকতে গেলে মানুষের মাংসই একমাত্র উপায়। ঠিক হল লটারি হবে, যে হারবে সেই মরবে, বাকিরা তাকে খাবে। একজন লটারিতে রাজি হল না, সে বলল - 'ঐ বালক তো মরবেই, অতএব ওকেই মেরে খাওয়া হোক'। বাকি চারজন সেই ১৭ বছরের ছেলেটিকে মেরে খেল এবং বেঁচে থাকল আরও বেশ কদিন। একসময়ে একটি জাহাজ তাদের উদ্ধার করে কিন্তু যে দেশের বোট সেই দেশে লোকগুলোর বিচার হয় - হত্যা এবং নরমাংস খাওয়ার জন্য।

    আপনাদের কি মনে হয়, লোকগুলো কি ঠিক করেছিল? নাকি এটা ইমমরাল? ব্যাখ্যা সহ লিখুন। (৪)
  • Moloy | 207.45.43.68 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২১:০৮490411
  • ওম্মা এতে আর কেস স্টাডির কি দরকার আছে । এমন টা তো সত্যই হয়েছিল। Uruguayan Air Force Flight 571
  • anirban | 192.17.112.81 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২১:৩১490412
  • বিপ্লব পালকে জিজ্ঞেস করলেই আর তর্ক করতে হয় না।
  • pi | 128.231.22.133 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২১:৪৪490413
  • কেন, গোড়ার দিকের পোস্টগুলো পড়ে দিব্বি বোঝা যাচ্ছে তো।

    আকাদা, এই কেসটা তোমার কালকের ইউটিউবের লিংকে ছিল না ?
  • rimi | 168.26.205.19 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২১:৪৯490414
  • মাত্র চার নম্বরের জন্যে এরকম কঠিন ব্যাখ্যা লেখা সম্ভব নয়। আরো ভালো ইনসেন্টিভ চাই।:-)
  • nk | 151.141.84.194 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২১:৫৬490375
  • সমুদ্রে মাছ পায় না? উড়ুক্কু মাছ বা এমনি মাছ?
    এই সায়েবগুলি প্রায়ই এরকম বিপদে পড়ে মানুষের মাংস খাবার উদ্ভট উদ্ভট কেস দেয়, আরে অন্য কিছু খাবার এরা পায় না???? খোঁজে না? এত যে আবিষ্কারের মাথা এদের, সেগুলো খাবার খোঁজায় লাগায় না? ???
  • aka | 168.26.215.13 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২১:৫৬490415
  • হ্যাঁ সেখান থেকেই ঝেড়েছি। :)

    গোড়া থেকে পড়া কি অভ্যেসে আছে, শেষটা পড়লুম।

    মলয়, এরকম কেস মোর দ্যান ওয়ান আছে। কথা হল, এরকম ক্ষেত্রে আমি কিসের পক্ষে এবং কেন? আমি নিজে ঘেঁটে ঘ। মানে যাস্ট ঘ। উরুগুয়ের প্লেয়াররা মরা মানুষের মাংস খেয়েছিল, এখানে একটি জ্যান্ত মানুষকে মেরে খেয়েছে। একটু তফারেন্স।
  • rimi | 168.26.205.19 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:০৯490376
  • এনকে ঠিক ধরেছে,

    অনেক রকম আর্গু করা যায়। মানুষের মাংস কি কাঁচা খেয়েছিল না রোস্ট করে? যদি রোস্ট করে খেয়ে থাকে, মানে আগুন জ্বালাতে পেরে থাকে, তাহলে আরো অনেক খাবার অপশান ছিল দ্বীপে। তাহলে তারা গেঁড়ি গুগ্লি পুড়িয়েও খেতে পারত। এমনকি জেলিফিসও খেতে পারত।

    আর যদি কাঁচা খেয়েছে বলে থাকে, তাহলে পুরো ঢপ। কেননা কাঁচা মানুষের মাংসের থেকে কাঁচা পাতা চিবিয়ে খাওয়া অনেক সহজ। দ্বীপে নিশ্চয়ই গাছপালা ছিল।

    অতএব প্রমাণিত হল, কোনো কারণে ছেলেটিকে খুন করে এখন গুলতাপ্পি মারছে।
  • Moloy | 207.45.43.68 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:২৫490377
  • ঠিক ঠিক । তফারেন্স টা খেয়াল করি নাই । :)

    তবে আমি কিন্তু ঘাঁটি নাই। মার্ক্স বুজ্জোআ টাকা পন্য বৈষ্ণব রঘুনাথ প্রবল মনযোগ এ পরে চলেছি। ঠিক যেন রূপকথার গপ্প।
  • aka | 168.26.215.13 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:২৭490378
  • দ্বীপ এল কোথা থেকে?

    বিটিডব্লু এটা একটা রিয়েল কেস - http://en.wikipedia.org/wiki/R_v_Dudley_and_Stephens

    রবি ঠাকুরের কবিতা নয়কো যে ইচ্ছে মতন উল্টে পাল্টে নেওয়া যায়। ফ্যাক্ট ফেস করুন। মাঝ সমুদ্রে ১৯ দিন না খেয়ে, কি করবেন?
  • nk | 151.141.84.215 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:২৮490379
  • সমুদ্রের কাছাকাছি অনেক খাবার পাওয়া যায়। প্রচুর জলজ প্রাণী থাকে যেগুলো কিনা বেশ ধীরগতি, শামুক গুগলি কাঁক্‌ড়া নানারকম মাছ---আর সমুদ্রের মধ্যের দ্বীপে হলে নারকেল গাছও থাকে।
    কোনো পাথুরে রুক্ষ্ম জায়্‌গা চারিদিকে বরফে ঢাকা সবুজের চিহ্ন নেই কোনো খাবার পাওয়া যায় না, সেখানে হলে মানুষের মাংস খাবার যুক্তি দেওয়া যায়, সমুদ্রের কাছে হলে এই যুক্তি দেওয়াই যায় না, অনেক সাবস্টিটুট যেখানে আছে।
  • aka | 168.26.215.13 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৪১490380
  • তারমানে নিশি বলতে চায় যেখানে আর কোন অপশন নেই সেখানে চারজনের দরকারে একজনকে মেরে তার মাংস খাওয়া চলতে পারে?
  • nk | 151.141.84.215 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৪৯490381
  • শুধু দরকারে কেন, কোনো কোনো উপজাতি সমাজে পবিত্র কর্তব্য হিসাবেই এই কাস্টম আছে, বুড়ো হয়ে মরে যাওয়া পুর্বপুরুষের দেহ নবীন উত্তরপুরুষেরা স্রেফ খেয়ে ফেলবেন। এইভাবে প্রাচীনেরা বেঁচে থাকবেন নবীনের মধ্যে। তাছাড়া নানা দেবদেবী প্রসন্ন করতেও মানুষ বলি দিয়ে তারপরে রেঁধেবেড়ে খেয়ে ফেলা প্রসাদ হিসাবে... সবই কাসটমের ব্যাপার।
    আমাদের স্ট্যান্ডার্ড মডেলে খুবই ডিসগাস্টিং লাগলেও কোথাও কোথাও ব্যাপারটা একেবারে খাদ্যাভ্যাসের মতন স্বাভাবিক।
    আবার আমাদের এই গরু শুয়োর মেরে বিরিয়ানি খাওয়া কারুর কারুর কাছে খুবই ডিস্‌গাস্টিং মনে হতে পারে। সবই কাস্টমের ব্যাপার।
  • aka | 168.26.215.13 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৫১490382
  • ঠিক আছে, এটা বোঝা গেল। অন্যদের কি মত? নরমাংস ফেস করতে ভয় পাচ্ছেন নাকি? হ্যাঁ কমরেডস?
  • Nina | 12.149.39.84 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৫৬490383
  • পেট বড় বিষম বস্তু---ক্ষিদের তাড়ায় পড়লে মানুষ সবই করতে পারে---সব কাস্টমস কে গুলি মেরে।
    তাই তো কবি বলেছেন
    চাচা আপন প্রাণ বাঁচা
  • kd | 59.93.194.41 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:০৭490384
  • নিশি, একটু ছোট্টো ভুল করছো। মাঝসমুদ্রে গেঁড়ি-গুগলি পাওয়া যায় না - ওরা বটম-ডোয়েলার, কিনারার কাছাকছিই থাকে। মাঝসমুদ্রে যে সব প্রাণী ঘুরে বেড়ায়, তাদের ঠিক ক্যাঁক করে ধরা যায় না।
  • nk | 151.141.84.215 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:১০490386
  • কেডি, হাঙর, সীল, উড়ুক্কু মাছ আরো বহু মাছ ইত্যাদি মাঝসমুদ্রে মেলে।
  • aka | 168.26.215.13 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:১২490387
  • তারমানে চারজনের খুব দরকার পড়লে একজনকে খুন চলতে পারে? রাইট?
  • Nina | 12.149.39.84 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:১৪490388
  • খুব দরকার টা এইঅরকম ইন্স্যানিটির লেভেলে চলে গেলে--তখন আর রাইট রং এর হিসেব সব ঘেঁটে ঘ হয়ে যায় তো---খুনের কেসগুলোতে ইন্স্যানিটি তো বেশ সাজা মকুব করিয়ে দেয়--তাই না?
  • bibek | 195.37.234.132 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:১৬490389
  • আইজক্যা বুঝি সক্কলে এইটা লইয়া পড়ছে, আমিও আইতাছি। আইজ রাইত নয়তা অব্দি লেকচার। হের লাইগ্যা রাতে ননভেজ দিছে।
  • aka | 168.26.215.13 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:১৮490390
  • এরা তো কেউ ইনসেন ছিল না। রীতিমতন ঠান্ডা মাথায় নিজে বাঁচার তাগিদে জলজ্যান্ত একটি ছেলেকে খুন করেছিল।
  • bibek | 195.37.234.132 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:২৩490391
  • ব: আকাদা হইল গিয়া কাজের লোক, টই পইড়্যা মাইনষে বোঝতাসেনা দেইখ্যা দিয়া দিছে এক ধান্ধা।

    ঐ ছাতার টার্নিপ খাইয়া বাচনের থিক্যা মরন ই ভাল তাইলে আমি থাকলে মর্তাম না খাইয়া ১৭ দিনের বহু আগেই আর আমার লাশ দিয়া বাকিগুলানের চলতো কয়দিন।
  • pingo | 173.253.130.173 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:২৭490392
  • শুনেছি নরমাংস সুস্বাদু।
  • kc | 178.61.96.29 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:৩২490393
  • ১৯দিন না খেয়ে আমি এম্নিতেই বেঁচে থাকবনা। তাই আমার ও চাপ নাই।

    জোক্স অ্যাপার্ট এরকম পরিস্থিতে আমি যদি পড়ি, তাইলে সুইসাইড করব।
  • Nina | 12.149.39.84 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:৩৭490394
  • আকা, ক্ষিদের চোটে পাগোল হয়েছিল বোধহয়--
    বাবারে এমন পরিস্থিতিতে যেন আমাকে না পড়তে হয়--পড়লে কি করব হলপ করে বলতে পারিনা--
  • kd | 59.93.194.41 | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:১৯490395
  • নিশি, ঠিক (তিমিটা মিস করেছো)।
    কিন্তু ওইগুলোর কোনোটাকে ক্যাঁক করে ধরার চেষ্টা করো দেখি!
  • nk | 151.141.84.194 | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:৩৪490397
  • হায় হায় বাল্মিকী ব্যাস শুক সনকের দেশের গৌতম বুদ্ধের মহাবীর জিনের দেশের হয়ে এরা বলে কী!
    তেনারা তো যোগের দ্বারা বছরের পর বছর না খেয়ে থাকতেন! তবে কিনা তার জন্য অনেক সাধনার ব্যাপার আছে!
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল প্রতিক্রিয়া দিন