এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পপুলার কালচার বনাম সিরিয়াস লেখা লিখি এবং প্রতিবাদ প্রচার এর সমস্যা।

    b
    অন্যান্য | ০৩ মার্চ ২০০৬ | ১৪৫৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • r | 85.100.122.49 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ০০:৩১498518
  • ক্লু দাও। প্রথম ক্লু চাইলে নিশ্চয় বেশি পয়েন্ট কাটবে না।
  • dam | 61.246.12.33 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ০০:৩৭498529
  • সিরিয়াস লেখা কি পপুলার হতে পারে না? দুটোর মধ্যে 'বনাম' কেন?

    সিরিয়াস লেখার সংজ্ঞা কি?
  • Ishan | 192.128.166.68 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ০০:৩৯498540
  • লেখালিখি আর পলিটিক্সের মধ্যে ডায়ালগের একটা সমস্যা আছে। সিরিয়াস লেখালিখি আর পপুলার কালচারের মধ্যে যে সমস্যা।

    একই জিনিস নিয়ে ক্রমাগত:লেখালিখি জিনিসটাকে রিডান্ডান্ট করে তোলে। একই কথা পঞ্চাশবার বলতে বলতে শুনতে শুনতে জনতা সেটায় অভ্যস্ত হয়ে হয়ে যায়, অভিঘাতটা আর চোখে পড়েনা। উড়ালপুলের নিচে বসে আছে ভিখিরি, নগন্নোয়নের জন্য উচ্ছেদ হচ্ছে ঝুপড়ি, এগুলো, এই দূর দেশে বসে ভাবতে খুব খুব খারাপ লাগে। কিন্তু কলকাতায় থেকে দেখেছি, বেশ সয়ে যায়। লোকে খেতে পায়না, পুলিশ অকারণে হ্যারাস করে, এগুলো বেশ স্বাভাবিকই মনে হয়, কোনো ধাক্কা লাগেনা। একই সঙ্গে "দারিদ্র দূর করতে হবে' স্লোগানটাও আর চোখে পড়েনা, সেরকম আর্জও ফিল করেনা কেউই। আমিও না।

    ফলে একটা কথা, তা যতই যুক্তিযুক্ত হোকনা কেন, বহু ব্যবহারে ভোঁতা হয়ে যায়। পলিটিকাল স্লোগানের কথাই বলছি এখানে। আমেরিকা বর্বর, ইরাকের উপর অন্যায় অমানবিক হামলা করেছে, দেখতে দেখতে জনতা অভ্যস্ত হয়ে গেছে। যেন সেসব তার দৈনন্দিন জীবনের অঙ্গ।বুশকে নিয়ে যদি কেউ চিল্লামিল্লি জারি রাখতে চায় তাকে এটা মাথায় রাখতে হবে। যে, এখন খেলাটা মোটেই তথ্য চেপে যাবার খেলা না। তথ্যের প্লাবনে ভাসিয়ে নিয়ে যাবার খেলা। বাস্তবকে সিনেমা বানিয়ে দেবার খেলা। ইরাকে বোম পড়ছে দেখতেই থাকো, দেখতেই থাকো, তোমার চোখ ক্রমশ: সয়ে যাবে, তুমি অভ্যস্ত হয়ে উঠবে বোমার শব্দ আর ঝলসানো মাংসের দৃশ্যে। ডাইনিং টেবিলে বসে মানুষের মৃত্যুর দৃশ্য দেখতেও ক্রমশ: অভ্যস্ত হয়ে যাবে, যেভাবে অভ্যস্ত হয়েছ রাস্তার ধারের ভিখিরি শিশুটিকে দেখতে।

    এইসব মাথায় রাখতে হবে। যে, চেঁচামেচি করে কিছু হবেনা, লোকে বোম পড়াতেও অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছে, বোমার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখেও অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছে। এসবে তাদের আর কিছু যায় আসেনা।

    এটা মূলত: পপুলার কালচার বনাম সিরিয়াস লেখালিখির সমস্যা। অবিকল। এই নিয়ে দু পয়সা দেওয়া যেত, কিন্তু এখন সময় নাই।

    ** ক্লু দিলাম। এবার ঝেড়ে লিখতে থকো :-)
  • b | 86.135.121.150 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ০১:০০498520
  • আমি চন্দ্রিল ভক্ত নই, তাই বোঝা গেল না।
  • bozo | 129.7.154.245 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ০১:১২498545
  • আগে কও দেখি লেখার কোন জিনিষ টার ওপর তুমি জোর দাও? ম্যাটার না স্টাইল?
    কিরকম বাক্য তোমার ভালো লাগে? ফর্মেশন নিয়ে মাথা ঘামাও কি না? শব্দ নিয়ে খুঁতখুঁতে কি না? যদি সব কিছু থাকে তবে বাপু মিনিমাম পাঁচ বছর লাগবে একটা লেখা নামাতে। সত্যি বড় লেখক রা যেটা করেন। কিন্তু এক বই কি পাঁচ বছরের তন্ডুল যোগান দেয়? সবাই কি সেরকম হতে পারেন? সবাই মার্কোজ নন।
    অতএব চল গড্ডালিকা প্রবাহে। লেখো বাজার চলতি। পয়সা কামাও। লেখার আগেও বাঁচা টা জরুরী।
    তবে একবার তুমি বিখ্যাত হয়ে গেলে অল্প ও ভালো লেখা টা তোমার এথিকস হওয়া উচিত। কিন্তু শিখরে চড়ে গেলে কেই বা পরিশ্রম করতে চায়?

  • b | 86.135.121.150 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ০২:০০498521
  • হ্যা, ভদ্রলোকের অসম্ভব ক্ষমতা। গান গুলো অন্তত চমৎকার।

    ১৯৯২ এর পরের কলকাতার urban narrative ঐ গান গুলোয় চমৎকার উঠেছে।

    কিন্তু এ ছাড়াও বিষয় আছে, শৈলী আছে।

    কিন্তু শৈলী র এবং বিষয় এর কোনো শেষ কথা বলে কিছু হয় না।

    যিনি লিখবেন, তিনি কেন, কি লিখবেন নিজেই ঠিক করবেন।

    আর মাইনে বাড়ানোর চিৎকার, যাদের অনেকে মিলে একসঙ্গে মিলে না বললে মাইনে বাড়ে না, তারা একসঙ্গে ই বলবে তাতে আর আশ্চর্য্য কি।

    সময় narrative ঠিক করে দেয় সবসময়? মানি না।
  • b | 86.135.121.150 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ০৩:০০498522
  • 'স্মার্ট' লেখা ঢল নেমেচে এখন। চন্দ্রিল যেটা পারেন, সেটা হয়্‌ত অনেকেই পারবেন না।

    স্মার্ট লেখা পড়তে চান? একটু সমর সেন পড়ুন না ১৯৩৯ এ ছাপা? অবিশ্যি সময় টা একটা সমস্যা।
  • b | 194.202.143.5 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ০৪:০০498539
  • পড়েছি।

    এক মত হতে পারিনি বলেই প্রস্তাবনা।
  • r | 85.100.122.49 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ০৫:০০498546
  • কোনো বক্তব্য নেই। কয়েকটি প্রশ্ন আছে। যেহেতু ঈশেন বেশ বড়ো মাল বাজারে ছেড়েছে, সেটাকে বেঞ্চমার্ক রেখে আগে বাড়ছি।

    ১) লেখালেখি আর পলিটিক্সের মধ্যে ডায়ালগের যে সমস্যা, পপুলার কালচার আর সিরিয়াস লেখালেখির মধ্যেও সেই ডায়ালগের সমস্যা। তাহলে চারটে জিনিষ- "লেখালেখি", "পলিটিক্স", "সিরিয়াস লেখালেখি" আর "পপুলার কালচার"। এদের জোড়ায় জোড়ায় বাইনারি সম্পর্ক আছে (দমুর আপত্তি মেনে নিয়েও ধরে নেওয়া গেল আছে। "বনাম" নাই হতে পারে। কিন্তু কোনো বাইনারি সম্পর্ক)। এবার সাংঘাতিক ব্যাপার হল এই বাইনারি সম্পর্ক (এই "বাইনারি" শব্দটা ব্যবহার করছি যেহেতু "ডায়লগ" শব্দটা ব্যবহৃত হয়েছে) দুই ক্ষেত্রেই নাকি এক। জানতে চাই কেন?

    ২) এর পরের দুটো প্যারাগ্রাফের সাথে একদম একমত। কিন্তু প্রথম যে বাইনারি সম্পর্কের উপপাদ্য ছিল, তার সাথে এই দুটো প্যারাগ্রাফের আবছা সম্পর্ক তৈরি হলেও, পুরোটা ঠিক এখনও পরিষ্কার নয়। সেইটাও জানতে চাই।

    ৩) এবার শেষ লাইন। মামুর হাতে সময় নাই কেন? ;-))
  • Arijit | 82.39.156.224 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ০৬:০০498547
  • চেঁচামেচি/লেখালেখি করে যদি কিছু না হয়, লোক মরতে দেখে দেখে চোখ যদি সয়ে গিয়ে থাকে তাহলে Bowling for Columbine বা Fahrenheit 9/11-এরও তো কোন যৌক্তিকতা থাকছে না...সকলেরই কি কানে দিয়েছি তুলো আর পিঠে বেঁধেছি কুলো হাল? তাহলে গুয়ান্তানামো বে-র ছবি দেখে শিউরে উঠি কেন? যাদবপুরে পুলিশ ক্যালালেই বা সেই নিয়ে বলি কেন? না বল্লেই হয়...চোখ সয়ে গেছে তো।

    পপুলার কালচার/সিরিয়াস লেখার তর্কে গেলুম না - উদাহরণটা মানতে পারলুম না বলে এই লেখা - টপিকের বাইরে হয়তো।
  • b | 86.135.120.140 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ০৭:০০498548
  • কাঁদুনি
    ---------

    যত বড় ভাবে বিষয় টা ছড়িয়ে গেছে, আমি ভুতের রাজা বা কালিদাস আরাধ্যা বাগদেবীর বর পেলেও সামলাতে পারবো না।

    তবে এটাও ঠিক, বিষয় গুলো জড়িত, এবং এই ব্যাপ্তি র গুরুঙ্কÄ খর্ব যদি করতেই হয়, তাহলে প্রত্যেক টা বিষয় নিয়ে অনেক জানতে হবে, যেটা আমার পক্ষে অসম্ভব।

    অজানা বিষয়ে যুক্তি বিন্যাস কর্তে গেলে যে হ্যাকম লাগে আমার নেই। ছোটো থেকে উচ্চকন্ঠ রেটোরিক চর্চা করে করে বারোটা বেজে গেচে।

    অতএব প্রচুর ভ্যান্তাড়া করবই।

    প্রশ্ন পর্ব:
    -----------------

    দম এর প্রশ্ন সিরিয়াস লেখার সংজ্ঞা কি?

    পপুলার এর ই বা সংজ্ঞা কি?

    আমার কাছে বনাম টা তখন ই মুছে যায় যখন লেখার বক্তব্য এবং তার রাজনৈতিক, এস্থেটিক, সামাজিক উদ্দেশ্য পাঠক এর কাছে পরিষ্কার হয়।

    রম্যরচনা সিরিয়াস তো হতেই পারে, জনপ্রিয় ও হতে পারে। এক সঙ্গে।

    তাৎক্ষনিক ভাবে, বা কোনো দিন ই , জনপ্রিয় না হলে কোনো লেখার কোনো মুল্য নেই এটা অবাস্তব।সিরিয়াস, যা মানব অভিজ্ঞতা র কালাতিক্রান্ত বিষয় গুলিকে নিয়ে ভাবায় তার গুরুঙ্কÄ জনপ্রিয়তা না পেলেই কমে যাবে? এটা কখনো সম্ভব?

    রবীন্দ্রনাথ কে রক্তকরবী র পরে সভ্যতার সংকট লিখতে হবে না? বা তুর্গেনেভ এর পরে বুল্গাকভ লিখবেন না? কুন্দেরার পরে কাদারে বাতিল?

    বোরহেস সম্পর্কে বলা হয়, 'he read everything.' অনেকে বলেন he wrote 'everything'.

    কিন্তু এক ই ঘরানা থেকে তো কোর্তাজার আর মার্কেজ উঠে এলেন, আর আমাদের সের্গিয়ো রামিরেজ বা জুআন রুল্ফো তাঁরা তো আরো ছোটো। একটা কথা একবার বলা হয়েছে বলে, পপুলার হয় নি বলে আর বলা হবে না, গ্রাহ্যতার, প্রাসঙ্গিকতার কালসীমা আছে নাকি?

    ধরো , সাংবাদিকতার উদাহরণ যদি চাও, সমর সেন এর now বা forward পত্রিকার সেই অসাধারণ সম্পাদকীয় গুলো লেখা হয়ে গেছে বলে ধর bidwai কি লিখবেন না?

    এইবার জনপ্রিয়তা প্রশ্নে আমার একটি বক্তব্য, যা চলে তাই কি জনপ্রিয়? মানুষের ইচ্ছে র , খিদের, কথা বলার প্রয়োজনীয়তার হিসেব যা 'চলে' তা রাখে? যারা 'চালান' তারা রাখেন?

    এই ইউ কে তে news of the world পত্রিকা, [ন্যাংটো মেয়েদের ছবি দিয়ে কাগজ টা চালান, অসম্ভব 'জনপ্রিয়'। প্রায় ৫ মিলিয়ন বিক্রি দিনে। (independent - ৪৫০০০০, guardian - ২০০,০০০)সংখ্যা যদি জনপ্রিয়তার মাপকাঠি হয়, তাহলে তো সে আমলের prabhda বা people's daily র সর্বকালের রেকর্ড ভাঙবে।আর কিছুই চলতো না যে, দুটো বড় দেশে। মানবে কেউ ,এরা 'জনপ্রিয়' পত্রিকা ছিল?

    'চলার' মুল কথা চালানো। মামু যদি ধুত্তোর বলে গুরু তে অসংখ্য বিজ্ঞাপন সহযোগে সুডোকু খেলায় আর বর্ষা ভোসলে কে দিয়ে লেখায় পাঠক প্রচুর বেড়ে যাবেই। কিন্তু তাতে representation বাড়বে কি? এখনো হয়তো কম আছে, কিন্তু বাড়ে্‌ব কি?

    অতএব দম, পপুলার কারে কয়?
  • b | 86.135.120.140 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ০৮:০০498549
  • বিতর্ক পর্ব:

    র যাকে বাইনারি বলছেন, ঈশেন যাকে ডায়ালগ বলছেন তাকে এই আমি হালার পো, দ্বন্দ [dialectic] বলতে পারতাম ... কিন্তু বল্লাম না। বাঘে যদি ধরে ... গুপী যদি মরে ...। থিয়োরী পড়া নেই, ভাটিয়ে লাভ নেই।

    কি লিখবো র সঙ্গে কি ভাবে লিখবো , form vs. content, কি লিখলে , কোথায় লিখবো, কাদের জন্য লিখবো, আলটপ কা যদি তারাই হালায় না পড়ে, নেপোয় দই মারে, নেপো র টিকি কার কাছে বাঁধা, ইত্যাদি সত্যি বড় মাপের সমস্যা। যারা লিখছেন নিয়মিত, প্রতিদিন যুঝছেন।

    একটু চুরি করে বলা যায়, কেন লিখছি জানলে অনেকটা সোজা হয় এই হ্যাপা গুলো সামলানোর।

    যদি মনে করুন , মহাশ্বেতা না জানতেন কেন লিখছেন, তাহলে মোদ্দা কতা হাজার চুরাশি ... হত কি? সারামাগো যদি না জানতেন তিনি fascism এর বিপদের সন্ধিক্ষনে দাঁড়ানো পোর্তুগাল , ১৯৩৭ এর পোর্তুগাল, এর social history নিয়ে লিখছেন , ৭৪ এ একনায়কতন্ত্র ওঠার ঠিক আগে পরে বেঁচে থাকতে থাকতে, তাহলে কি in the year of death of ricardo reiss কোনোদিন লিখতে পারতেন? ভেবেই দেখুন না তারাশংকর হাসুলী বাঁক লিখছেন এবং বীরভুমে তখন যুদ্ধের জন্য রেল লাইন বসছে না, এবং নগরায়ন এর সমস্যা নিয়ে ভদ্রলোক চিন্তিত নন, লেখাটা আদৌ দাঁড়াতো? বা সতীনাথ ঢোড়াই লিখবেন কি করে যদি গান্ধির অসহযোগ এ উদ্বেলিত না হন?

    কেন লিখছি টা পরিষ্কার হলেই, কাদের জন্য লিখছি পরিষ্কার হয় আপনি। পাঠক জুটবেই, যদি লেখার মধ্যে ভাবানোর মত মশলা থাকে।

    লেখকের বউ/বর কাচ্চা বাচ্চা ও পেট
    ----------------------------

    লেখক রা গরীব না হলে মহৎ হন না, এটার মত বাজে কথা আর দুনিয়ায় নেই। তবে উচ্চ বিত্ত লেখক রা শুধু নিজের চারপাশের চাচা , খুড়ো, মামা দাদা, দিদি, বৌদি, মাসীমা জেঠুমা দের ঘুমের ওষুধ বা তলপেটের সুড়্‌সুড়ি সাপ্লাই অব্যহত রাখার জন্যে লিখে যাবেন, সংসার এর দোষ দিয়ে, এটি অত্যন্ত গুল মূলক গল্প।

    কালাতিক্রান্ত বা সময়ের কোল থেকেই উঠে আসা , সংস্রব অতিক্রান্ত, ব্যাপ্ত রচনা র পাঠক পাওয়া যাবে না বললে বলতে হয় এখনো কেউ দস্তোয়েভস্কি পড়েন নি!

    প্রচুর বড় লেখক/লেখিকা সাংঘাতিক দারিদ্রের মধ্যে স্রেফ মরে গেছেন, সেটা পাঠক দের দোষ, কিন্তু এঁরা নিজেরা লেখা থামিয়েছেন কি?

    আর কেন লিখবো টা কড়া করে ঠিক হয়ে গেলেই, বিষয় আর শৈলী র দ্বন্দ টা বোধ হয় কিছুটা কম জ্বালায়। গোরা কি মায়ার খেলা বা বসন্ত র ভঙ্গি তে লেখা যেত? বা ধর আবোল তাবোল আর প্রশান্ত মহলানবিশ কে লেখা সুকুমার এর চিঠি গুনো, সে কি এক ভাষা হওয়া সম্ভব? ( এই রে মনে পড়ে গেচে, আদিম কালের চাঁদিম ... টার সঙ্গে যে সত্যি চিঠি গুলোর একটু মিল আছে... যাক গে কেউ না ধরলেই হল!)

    অতএব কেন লিখবেন টা ঠিক হওয়াই ভাল আগে বলে মনে হচ্চে।

    বিষয় ঠিক আছে , কিন্তু idiom খুজে পাওয়ার সমস্যা ও বড় সমস্যা মানি, সেটা লিখতে শুরু করার পর বার বার বদ্‌লাতেও থাকে, কিন্তু স্থুলে ভুল না থাকলে , ঘাব্‌ড়ানোর সুযোগ কম!

    (লেখাটা কেমন যেন ন্যাকা ঈসপ এর গপ্পের মত হয়ে যাচ্ছে , কি কলে ফেললে মামু? অবশ্য বোঝাই যাচ্চে অনেকটাই অরিজিৎ আর র এর দোষ! কারণ এতো বার খাই নি বহুদিন আর এতো কোঁকোর কো রবে চেচাই ও নি অনেক দিন! শত্তুর গণের হর্ষ ও হেরো সৈনিকের পলায়ন।)
  • b | 86.135.120.140 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ০৯:০০498550
  • প্রতিবাদ প্রচার এর সমস্যা:
    ---------------------
    (এই প্রসঙ্গে ই প্রথমে সেই দুপুর বেলার আদি যুগে কথা পেড়েছিল অরিজিত, ফুট কেটে তড়পে ছিলাম আমি। ইহা হইতেই মামুর ঐ solid দু প্যারা! অত এব সমস্ত দু পয়্‌হা অনুগ্রহ করিয়া মানি ওর্ডার করিয়া অধম কে পাঠাইবেন, অরি চ্যাচায়ো না, চার আনা পাবে, ছেলে মানুষ বেশি চাইতে নেই, তেন ত্যক্তেন ...!)

    এটা একটা বিরাট বড় সমস্যা। কোনো রাজনৈতিক নেতার বক্তব্যে র রেপ্‌র্‌টাজ এ বা কোনো বিশ্লেষণে বা কোনো সংবাদ পত্রের কোনো প্রকাশিত যে কোনো রচনায় মুসলমান বিদ্বেষ লক্ষ্য করেছেন, প্রতিবাদ করতে চান, মানুষ কে ঘৃণা করা পাপ এই কথটা গত ১০০ বছরে অন্তত ১০০ কোটি লোক প্রত্যেকে ১ লক্ষ বার করে বলেছে বলে আপনি বলবেন না?

    মানবতা কখনো বাড়তি হয়?

    ব্যক্তি আপনি , আমি প্রতিবাদ কারবো কিনা , সেটা আমাদের সুবিধে অসুবিধে দেখে আম্রা ঠিক কর্ছি ঠিক ই।

    কিন্তু যাদের প্রতিবাদ না করলেই নয়, তারা কিন্তু এসব ভাবছেন না, প্রতিবাদ করেই যাচ্ছেন। আমি আপনি এলিট দের মধ্যে বিতর্ক টুকু টিকিয়ে রাখবো কিনা ভাববার সময় , আয়েস পেয়েছি, ওঁরা অনেকেই তা পান নি। না পেয়েও প্রতিবাদ করছেন।

    দায় না বোধ করলে প্রতিবাদ করার দরকার নেই, ব্যক্তিগত বিপদাশংকা থাকলে সত্যি প্রতিবাদ করা যায় না। কিন্তু মানুষের উপর মানুষের জিঘাংসা , অত্যাচার গা সওয়া হয়ে গেছে বলে প্রতিবাদ করে লাভ নেই, এই ভাবনা বাতুলতা।
  • Somnath | 210.212.137.6 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ০৯:৫৩498519
  • আমারও সময় নেই। ;-)

    তবু, কথাটা বোধহয় এরম নয় যে প্রতিবাদ করে লাভ নেই, বরং কথাটা হল, প্রতিবাদের ধরণটা পাল্টাও।

    রং দে বসন্তি হিট হয় আর যুবা রাম ফ্লপ, কারণ প্রায় একই কথা বলা হলেও ধরণটা ক্লিশে Vs চক্কাস।

    আমাদের মাইনে বাড়াও আমাদের মাইনে বাড়াও বলে সবাই চিৎকায়। বরং, আপিসে লেট এ আসো, আর তাড়াতাড়ি কাটো, boss-এ ধরলে বলো আজ্ঞে যা মাইনে পাই তাতে তো সাইড বিজনেস ছাড়া সংসার চলে না, তাই ....

    ঘটনা হল মানুষকে ঘৃণা করা পাপ - এই কথাটা ১০০ কোটি x ১ লক্ষ বারের পরেও তুমি আবার বললে সেটা কোনো থাপ্পর ক্যারি করে না। থাপ্পর টা কষাতে হলে তোমায় ভাবতে হবে কথাটা ঠিক কি ভাবে বললে এক্সপেক্টেড এফেক্টিভ অভিঘাতটা পাওয়া যাবে।

    যেজন্য সিরিয়াস লেখালেখিকে জনপ্রিয় করে তোলার অস্ত্র খুঁজতে চন্দ্রিল রপ্ত করেন নতুন ভাষাভঙ্গি। বোঝা গেল?
  • b | 86.135.183.136 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ১৪:১৭498523
  • 'সময় ন্যারেটিভ ঠিক করে দেয় মানি না' - এইটে র জন্য ছরি।

    যা বলতে চাইছিলাম, সময় বিষর তৈরী তো করবে, কিন্তু শৈলী তাকে যদি তাৎক্ষনিক এ আবদ্ধ রাখে তাকে মহৎ রচনা বলি কি করে?

    ধরুন সাদাত হোসেন মান্তো কি 'স্মার্ট' নন? হয়তো নন। কিন্তু মান্তো কি অপ্রাসঙ্গিক?

    ১৯৬২ র খুশবন্ত ১৯৭৫-৮০ তে এসে ভয়ানক স্মার্ট। illustrated weekly স্মর্তব্য। কিন্তু পুরো পুরি বোগাস।

    কেউ ই তো শুনছে না...
    (ছায়ার সঙ্গে কুস্তি করে গাত্রে হল ব্যথা ...)
  • dam | 202.54.214.198 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ১৪:৩৩498524
  • ঘটনা। চন্দৃলের গদ্য আজকাল কিরকম কুঁতিয়ে কুঁতিয়ে লেখা মনে হয়। একটা standard template develop করে তাতেই ঘপাঘপ মাল নাবাও।

    সমর সেন তো বটেই, হুতোম কিম্বা মুজতবা আলিও যথেষ্ট মুচমুচে। এখনও।

    কিন্তু মাসের প্রথম শুক্রবার বড় খতরনাক, কাজেই ------- পরে দেখা যাবে।
  • Somnath | 210.212.137.6 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ১৪:৩৪498525
  • আমি আবাপর রবিবাসরীয়র উত্তম মধ্যমের কথা বলছি।
    স্মার্টনেস একটা অস্ত্র, যেমন জীবনানন্দীয় অ্যান্টি-স্মার্টনেস অরেকটি। যতিবিরল দ্রুতগতির পাঠ যেমন, সম্ভাব্য সমস্ত যতির বন্টনে স্লথতম শব্দগুচ্ছও -- মোদ্দা কথা একই ঘ্যানঘ্যান গেয়ে প্রভাব ফেলতে চাইলে নতুন জামায় মুড়তে হবে। যেমন নতুন স্বর না পাওয়া অবধি লেখক-কবি কেউই স্বীকৃতি বা প্রতিষ্ঠা পাবেন না প্রথম সারি তে, আজ বা দুশো বছর পরেও। হয় আনকোরা কনটেন্ট নয় অচেনা ফর্ম।
  • Somnath | 210.212.137.6 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ১৪:৫২498526
  • এবং আমি কখনই চন্দ্রিল কে ভালো বলছি না, আশা করি চন্দ্রিল নিজেও সেরম দাবি রাখে না। আমি ওকে অন্যরকম বলছি, নতুন, কিন্তু ওটা শুধু উদাহরণ হিসেবে এসেছিলো, আমরা মূল আলোচনা থেকে সরে এসেছি।
  • indo | 59.93.246.62 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ১৫:৪৫498527
  • আমার ধারণা মামু চেঁচামেচি করতে বারণ করেনি(ধারণা ভুল হলে আমি না, মামু দায়িক), চেঁচামেচিটার ঠিকঠাক প্যাকেজিং করার কথা বলেছে।
  • Arijit | 128.240.229.67 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ১৫:৫৪498528
  • পোতিবাদের আবার প্যাকেজিং কি রে?

    স্ট্রাইক আমাদের দেশে গা-সওয়া হয়ে গেছে, কিন্তু তার মানে কি সেটা ফেলে দেওয়ার জিনিস? আগামী মঙ্গলবার AUT গোটা ইংল্যাণ্ডে সব ইউনিভার্সিটিতে স্ট্রাইক ডেকেছে। তার পর থেকে action short of strike - অর্থাৎ খাতা দেখবে না, পরীক্ষা নেবে না - ইত্যাদি - যাদবপুর স্টাইল। কারণ স্টাফ-পে-স্কেল। ফাইনাল ইয়ারের ছাত্রদের হালত টাইট হতে পারে। কিন্তু দিন পনেরোর মাথায় ইউনিভার্সিটিগুলো ঠিক পথে আসবে। এর আবার কি প্যাকেজিং?

    নতুনত্ব একটাই - পিকেটিং হবে, কিন্তু কেউ আসতে চাইলে আসতে পারবে। যারা আসবে না (সমর্থন করেই হোক বা পিকেটিং লাইন না পেরোতে চেয়েই হোক) তারা হেডুকে জানাবে, তাদের ১/৩৬৫ মাইনে কাটা যাবে...
  • indo | 59.93.246.62 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ১৫:৫৬498530
  • ''সিরিয়াস লেখক'' বদনাম রটেছে জানতে পাল্লে কিন্তু চন্দ্রিল ভয়ানক চটিতং-গ্রান্টি।
  • Somnath | 210.212.137.6 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ১৬:৩৩498531
  • ক্যানো? ক্যানো? নিজেই তো ম্যানিফেস্টোতে লিখেছিলো, "চুপিচুপি বলি, আমরা ডিকনস্ট্রাকশন সাপেক্ষ সিরিয়াস গানই গাহি। জনগণ নাদান, মুখব্যাদান করিয়া হাসিয়া থাকেন।""

    তব্যে?
  • r | 62.108.64.1 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ১৭:৪৭498532
  • অর্জিত, পিতিবাদ তো করবেই। কিন্তু পিতিবাদের জন্য তোমার জনসমর্থন তো চাই। অর্থাৎ ইস্যুটাকে তো বেচতে হবে। তোমার পাঁচ পার্সেন্ট বোনাসের মিছিল করে তুমি নন্দনে সিনেমা দেখতে গেলে, আর সেই মিছিলের চোটে কিছু ছেলে পরীক্ষা দিতে পারল না, কেউ হাসপাতাল যেতে পারল না। তখন লোকে তুমি রাস্তায় নেমেছ দেখলেই খিস্তি মারবে। তোমার নিজের দলবল নিয়ে তুমি হয় তো রেলা দেখিয়ে এলে, কিন্তু সাতে পাঁচে না থাকা লোকে যে মনে মনে তোমায় খিস্তি করছে, তার বেলা? আর বৃহত্তর জনসমর্থন ছাড়া বামপন্থী রাজনীতির তো কোনো অর্থই নেই। কাজেই তুমি কি চাইছ যেমন লোককে বোঝাবে, কিন্তু সাথে সাথে লোকে কি চাইছে সেটাও তোমাকে বুঝতে হবে। আর সেখানেই পিতিবাদের প্যাকেজিঙের পোশ্নো।
  • b | 194.202.143.5 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ১৭:৫১498533
  • আঙ্গিক
    -------
    শৈলী, বাচনভঙ্গি,বাক্য গঠন আমুল পরিবর্তন করা যায়, করা অর্থহীন নয় তখন ই যখন লেখার বিষয় টা , লেখার 'কেন' টাকে তাড়িয়ে ফেরে।

    ইলিয়াস স্মরণ করি, চিলেকোঠার সেপাই:
    হাড্ডি খিজির এর মৃত্যুর পরে নায়ক এর সেই ধীরে ধীরে উন্মাদনায় প্রবেশ, এর ভাষা, শব্দ-বন্ধ সত্যি ই তো আলাদা হবে। সাহিত্য ইতিহাসের তোয়াকা না করেই হবে, কিন্তু সমকালীনতাই শুধু নয়, একটা গোটা দেশের পঞ্চাশ বছরের ইতিহাস কে উপেক্ষা করে হতে পারবে কি?

    বনাম
    ------
    শৈলী/বিষয় নিয়েই ধরুন সেই কবে থেকে চলছে। আরাগঁ/ এলুআর , পরিচয় পত্রিকার বিতর্ক গুলো, IPTA-Progressive Writers/৪০ এর দশক এর অন্যান্যরা, এর মূল্য এখনো আছে।

    কিন্তু শৈলী বিষয় কে পরিচলিত করছে যখন, সেগুলো সমকাল পেরোচ্ছে কি?

    পিতিবাদ
    --------

    ঈশান মামু পৌছোনোর জন্য পরিবেশনা য় ভাব না চিন্তা আনতে বলেছেন।

    মানি অনেকটা। কিন্তু প্রশ্ন ছাড়া নয়।

    বলিঊড র মত করে জসীমুদ্দীন পড়্‌ব/পড়াবো কি করে, দরকার ই বা কি?

    দুটো গাঁয়ের ছেলে মেয়ে লাইন মেরে ঝাড় খাওয়ার গপ্প কাগজে/tabloid এ বেরোলে, তাই নিয়ে ই ভাবে মানুষের প্রাথমিক ধর্ম বিশ্বাস কি ভাবে সত্য হয়ে উঠছে তাই নিয়ে চর্চা হবে, আর জসীমুদ্দীন সেকেলে? unsmart?

  • r | 62.108.64.1 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ১৭:৫৫498534
  • কিন্তু কি নিয়ে কতা হচ্চে ঠিক ধত্তে পাচ্চি নি।
  • Somnath | 210.212.137.6 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ১৮:০৯498535
  • জসীমুদ্দিনের মটরশুটি-ক্ষেত-সারল্য ও একটি অস্ত্র, লাখোবার বলা জানা একটা বস্তাপচা হয়ে যাওয়া প্রেমের গল্প দিয়েও ধাক্কা দেবার খেলায়। তো?

    আঙ্গিকটা না বদলালে ক্লিশে জিনিসপত্র ধার খোয়াবে, এই তো আদত কথা। এখানে আপত্তি আছে?
  • b | 194.202.143.5 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ১৮:১৩498536
  • বিষয় টা যথারীতি ছড়িয়ে গেচে। আমার দোষ।

    বিষয় তিনটে:

    ১। প্রতিবাদ কে প্রতিনিয়ত পাল্টাতে হবে কিনা, জনপ্রিয় থাকার জন্য।
    ২। সাহিত্য রচনায় form বনাম content এর লড়াই।
    আর ও 'বনাম' :
    ক - popular/ serious
    খ - সমকালীন / কালোত্তীর্ণ
    ৩। মামুর সময় নেই কেন? ;-)
  • b | 194.202.143.5 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ১৮:১৫498537
  • আছে। কখন , কাকে, কেন , কারা ক্লিশে বলে? বললেই বা মানব কেন?
  • Somnath | 210.212.137.6 | ০৩ মার্চ ২০০৬ ১৮:২৩498538
  • ক্লিশে কখন কাকে কেন - এইটেই ছিল মামুর ফার্স্ট প্যারা। আবার পড়।

    কনটেন্ট তো এক সময় ফুরোবেই, পৃথিবীতে কত বিষয় আছে বলার জন্যে? কিন্তু ফর্মটার জন্যেই লাখোবার বলা কথাটাও নতুন করে করে আঁচড় কাটে। এই তো ব্যপার।

    এবারে জীবনানন্দ তুলতে শুরু করব কোটেশন মার্ক মেরে, কিন্তু এখন তো মনে নাই, সে কাল হবে, বই টা কাল আনব।
  • b | 194.202.143.5 | ০৪ মার্চ ২০০৬ ০১:১৪498541
  • না: ঈশেন সত্যি ব্যস্ত। আর ইন্দো তো তিব্বত গেছে।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন