এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • একক | 24.96.41.182 | ২২ জুন ২০১২ ০০:০২558808
  • কিছু শুকনো স্মৃতি জাগানো হোক .
  • Lama | 127.194.241.65 | ২২ জুন ২০১২ ০০:২৪558819
  • কতোটা শুকনো?
  • I | 24.99.1.235 | ২২ জুন ২০১২ ০০:৩৮558830
  • জিনের মতন।
  • hu | 22.34.246.72 | ২২ জুন ২০১২ ০১:৩৭558841
  • জিন তো প্রদীপে থাকে
  • I | 24.99.1.235 | ২২ জুন ২০১২ ০১:৪৬558852
  • কেন, বাচ্চাকাচ্চাদের কোমরেও থাকে। আজকাল আবার কোমরের থেকে বিপজ্জনক নীচে। সব সায়েবী কেতা।
  • I | 24.99.1.235 | ২২ জুন ২০১২ ০১:৪৭558856
  • তালে আসুন, শুকনো স্মৃতি জাগাতে প্রদীপে জব্বর ঘষা লাগাই। কিম্বা কোমরে কোমরে (তবে কিনা, বৃষ্টিভেজা হলে চলবে না)।
  • একক | 24.96.41.182 | ২২ জুন ২০১২ ০১:৪৮558857
  • পয়লা স্মৃতি ক্লাস নাইন এর .হাওসিং এর জীবন মানে পূজোর কদিন তুমুল স্বাধীনতা. সারা রাত বাড়ির বাইরে থাকলেও কোনো ডাক পড়বেনা. ওরা আর কোথায় গেছে . পূজোর মাঠে বসে আছে টাইপ. ওই কদিন মেয়েদের সংগে গু-এর চেম্বার এর ওপর বসে আড্ডালেও নো চাপ ( আন-রোমান্টিক লাগলে কিচ্ছু করার নেই , পুরনো হাউসিং এর সেফটি ট্যাঙ্ক এর ওপর বসে আড্ডানোটা ইন থিং যদিও ছেলেরা বলতুম গুয়ের চেমবার মেয়েরা বলতো সেফটি ট্যাঙ্ক ) .

    তা সেইরকম এক অষ্টমীর সন্ঝে তে খানিকটা শুকনো মেরে দিলুম . মেরেই ইউরেকা ! আমার কিচ্ছু হয়না . মানে হলনা আর কী . মাথা তো কই ঘুরছেনা . পা তো কই ইধার উধার নয় . চোখের সামনেও হুরী পরি নেই .
    কিছুক্ষণের মধ্যেই পরবর্তী আবিস্কার আমাদের কারোরই কিচ্ছু হচ্ছেনা .

    এই নিয়ে প্রবল যুক্তি -তর্ক আজকাল সবেতেই ভ্যাজাল শুখা তেও ভ্যাজাল তাই কিচ্ছু হলনা . হোদূর আবার বাপ ডাব্লুবিসেএস জ্যাঠা আইএএস তাই সে এই দেশব্যাপী করাপশনের থিওরির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ালো . অনেক স্নায়ু -নিউরন-হাতির অন্ডকোষ ঘেঁটে প্রমান করলো যে আমাদের সরীর থুড়ি মাথার মধ্যে কিচ্ছু ইস্পেশাল ক্ষমতা আছে তাই আমাদের নেশা হয়নি . আমরাও রাজীব গান্ধী -বোফর্স ইত্যাদি নিয়ে চিল্লে তার সমস্ত প্রমান কে সেখানেই কবরস্থ করে দিলুম .

    এমন সময় মঞ্চে এক বান্ধবীর আবির্ভাব. সেই ক্লাস এইট-নাইন এ আমাদের মধ্যে এক অদ্ভুত বিপ্লবচেতনা দেখা দিয়েছিলো যার প্রভাবে আমরা পূজোর দিন সাজতুম না . সেই মেয়েটিও মেয়ে হলেও তার ব্যতিক্রম ছিলনা এবং আরেক কাঠি ওপরে উঠে অষ্টমীর সন্ধে বেলা ট্র্যাকসুট পরে দৌড়তে বেরিয়েছিলো.

    কী করছিস রে তোরা ?
    আমি দাঁড়ালুম : কিঞ্চিত অসাব্যস্ত আছি .
    কী বলছে রে ? (পাশের বন্ধু কে )
    পা:ব: কে ? ও ? ও সাধু হয়ে গ্যাছে . আগে সাধুভাসায় লিখত . এখন থেকে বলবে. ফুল সাধু
    তোরা কী কিছু খেয়েছিস ?
    আমরা ? আমরা গাঁজা খেয়েছি.
    তাই ?
    কেন তুই খাবি ?
    খেলে কী হয় ?
    কিছুই হয়না . এই আমাদের যেমন কিছুই হয়নি .

    এমন সময় হুদো একটিভ হয়ে উঠে : না না এসব বাজে কথা . আমরা কিচু খাইনি. তুই দৌরো .যা যা .

    মেয়েটি চলে গ্যালো . কী বুঝে গ্যালো জানিনা .

    অতঃপর আমরা গুয়ের চেম্বারের ওপর বসে বিস্তৃত ও জটিল আলোচনা শুরু করলাম একটি মেয়ে কে সে যতই বন্ধু হোক গাঁজা অফার করা ঠিক কিনা ঠিক হলে কেন ঠিক ঠিক না হলে কেন নয় এই গাঁজা অফার করার মতো আধুনিক বন্ধুত্বসুলভ মানসিকতার মধ্যে কোনো রকম অন্য সুযোগ নেওয়ার মানসিকতা লুকিয়ে আছে কিনা থাকলে কেন আছে তার সংয়ে আমাদের ব্যক্তিগত এবং সামাজিক চিন্তাধারা ও বড় হয়ে ওঠার কোনো প্রভাব আছে কিনা থাকলে সেই প্রভাব ছেলেদের ওপর এবং মেয়েদের ওপর আলাদা আলাদা করে পড়ে কিনা না পড়লে যাতে পড়ে তার জন্যে কী করা উচিত এবং অতএব নানাবিধ কারন অকারণ ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি.

    রাত ২ তো নাগাদ নেশা কেটেছিলো . মানে রাত দুটো নাগাদ সবাই খুব অবাক হয়ে ভাবতে বসি এতক্ষণ ধরে আমরা যা ভাবছিলুম তা ঠিক কেন ভাবছিলুম .
  • Lama | 127.194.241.65 | ২২ জুন ২০১২ ০১:৫৪558858
  • দিঘার কাছে, মশারিয়া গ্রাম। একচিলতে শ্মশান।

    এক কোনে দু পিস হবু ইঞ্জিনিয়ারের ছায়ামূর্তি। অন্যদিকে একটা জ্বলন্ত চিতা আর দু তিনজন মানুষ। মড়ার খুলি ফাটার ফটফট আওয়াজ।

    প্রভু, নষ্ট হয়ে যাই।
  • I | 24.99.1.235 | ২২ জুন ২০১২ ০১:৫৯558859
  • গাঁজায় হেব্বি কনসেন্ট্রেশন বাড়ে। আমার কটা মেডিক্যাল ব্যাচমেট ও মেটি সেরেফ শুখা নেশা করে এম-ডি এন্ট্রান্সে ফাটিয়ে দিয়েছিল। এম বি বি এসে তারা ছিল একেবারে মিডিওকার।
  • Lama | 127.194.241.65 | ২২ জুন ২০১২ ০২:০২558809
  • তোমাদের কলেজের বেশ কিছু গেঁজেলের সঙ্গে পরিচয় ছিল। তাদের সঙ্গে গভীর রাতে এন আর এস এর চত্ত্বরে অনেক ঘুরে বেরিয়েছি, মাঝে মাঝে শেয়ালদা স্টেশনে।
  • একক | 24.96.41.182 | ২২ জুন ২০১২ ০২:০৩558810
  • শ্মশান টা ইলেভেন এ উঠে ধরি . সেটা একটা গ্রাম্য মরা পড়ানোর জায়গা বলাই ভালো. কালিমন্দিরেও পুজো পরতনা এমনকি গরিব-গুর্বর মরা আধা পুড়িয়ে রেখে যাওয়া আছে. একদিন বৃষ্টি এসে যাওয়াতে সেই অদ্ভুত মানুষের গ্রীল হওয়ার গন্ধ. ঠোঁটে জড়িয়ে থাকা তিতকুটে স্বাদ . ঝুমঝুম করে ভিজছি আর খুলি ভর্তি মেঘ . আহ !
  • pi | 147.187.241.6 | ২২ জুন ২০১২ ০২:২৭558811
  • কন্সেন্ট্রেশন বাড়ানোর দাওয়াই খুঁজছিলুম। তাইলে পাতা ধরি ?
  • pi | 147.187.241.6 | ২২ জুন ২০১২ ০৫:৪০558812
  • কিঞ্চিত অসাব্যস্ত আছি টা পছন্দ হইলো ঃ)
  • aka | 85.76.118.96 | ২২ জুন ২০১২ ০৭:২৬558813
  • তো সেইবার মানে যখন আমরা জেন্টলম্যান। যখন আমাদের দেখে পাড়াতুতো দাদারা সস্নেহে বলত - "দেখছিস আমার ভাই"। সেই সেবার যখন পাড়াতুতো ভায়েরা আমাদের দিকে পরম শ্রদ্ধায় তাকাত। সেই সেবার যখন আমরা প্রথম কিছু কামাতে শিখেছি। সেই সেবারের অষ্টমীতে আমি এবং বিই কলেজের "স্মল" অষ্টমীর রাতে "বস্তা" আনালাম। প্রকৃত বন্ধুর অভাব গেঁজেল দের কখোনই হয় না। আমাদেরও হয় নি। কেউ এনে দিল বস্তা, কেউ বানিয়ে দিলে ছিলেম স্বযত্নে গোল্ড ফ্লেকের তামাক ফেলে সাজিয়ে দিল আমাদের অষ্টমীর পেসাদ। এই অবধি ঠিক ছিল। আমি, স্মল ও "বস্তা" সবাইকে চেনে। বাদ শাধল সেই বালক যাকে কিনা স্মল দিয়েছিল খানিক চাখতে। সেদিনের হিরো সেই বালক খানিক বাদে বল্লে - 'আকাদা কিছু দেখতে পাচ্ছি না'। খানিক চোখ মুখ মুছলে তারপরে কাটা কলাগাছের মতন উল্টে পড়ে গেলে। এরপরে আমি আর নিতে পারলাম না। মণ্ডপ ভর্তি লোক, সময় তখন থমকে এসেছে, সেই অবস্থায় ধরা যাক অষ্টমীর পেসাদে কেউ পড়ে গেল, সামনে রয়েছে আপনার সে, তিনি ও সখা। গলা, বুক, জিভ এবং পৃথিবী তখন শুকিয়ে এসেছিল। সব মিলিয়ে শুখা কোনদিন ট্রাস্টেড পার্টনার ছাড়া নৈব নৈব চ।
  • Lama | 127.194.234.196 | ২২ জুন ২০১২ ০৮:৪২558814
  • স্মলের খবর কি?
  • aka | 85.76.118.96 | ২২ জুন ২০১২ ১৪:২৩558815
  • স্মল আছে ভালই, আছে বিলেতে। অর্কূট অবধি যোগাযোগ ছিল, ফেবু হয়ে একটু আউট অফ টাচ। ২০১০ এ শেষ দেখা হয়েছে।
  • ডিডি | 120.234.159.216 | ২২ জুন ২০১২ ১৪:৫০558816
  • আম্মো লিখি।

    এটা আগেও লিখেছি। কিন্তু ইতিহাসের প্রতি দায়বদ্ধতায় ফের লিখছি।

    বিহার থেকে আসতো বাদামী কাট কুটোয় ভর্ত্তি কটু গন্ধের শুখনা। সবসে সস্তা। সবচে' বাজে।

    মণিপুরী মাল হতো ফিকে সবুজ। বিশ্রী গন্ধও কম।

    সব সেরা ছিলো কারেলী - না কি কেরল থেকে আসতো। ঘনো সবুজ রং। অলমোস্ট কালো। শুধু পাতাটে। অসম্ভব ভালো ছিলো সেটা।

    আনফরটুনেটলি গাঁজার নেশাটা সারা বিশ্বেই একটি পেছোন পাকা জুভেনাইলদের টাইমপাস বলে ধরে হয়। প্রাপ্তবয়ষ্করে জন্য থাকে সামাজিক সন্মান যুক্ত মদ্য পান। হুইস্কি ,ওয়াইন এইসবের ক্লাবও আছে। কেনো যে এই বৈষম্য জানি না। বেশী ক্ষতিকর? না তো ।
  • ডিডি | 120.234.159.216 | ২২ জুন ২০১২ ১৪:৫৯558817
  • একবার ব্যাড ট্রিপ হোলো। খালি ভয়। কিসের ভয় ? কার ভয়? সে সব কিছু না। যাস্ট ভয়। পিওর আর র। শুতে পারছি না, মনে হচ্ছে আতংকে চিৎকার করে উঠবো। শেষে একটা ট্র্যাংকুলাইসার খেতে হোলো।

    আরেকবার নির্বাণ পেয়েছিলাম। আদ সেকেন্ডের জন্য - এরকম ভুবন ভরা শান্তি - নিশ্ছিদ্র ও শেষহীন - ভাবা যায় না। আরেকটু থাকলেই হয়তো নো রিটার্নের ল্যান্ডে চলে যেতাম। পুরো আধ্যাত্মিক কেস। হোলো না।
  • ডিডি | 120.234.159.216 | ২২ জুন ২০১২ ১৫:১৫558818
  • গাঁজা খেয়ে "কনসেন্ট্রেশন" বাড়ে না। ওটা মিছে কথা। শুধু ফিলিংগস গুলো তীব্র হয়। মনে হয় প্রচন্ডো ফোকাসিত হচ্ছি। আসলে লবডংকা।

    গাঁজার খুব নেশাটে অবস্থায় ছবি আঁকা,পদ্য লেখা- এইসবের সময় মন নিবিষ্ট হয়। মনে হচ্ছে হৃদয় উজাড় করে দিলাম। বাপরে। পরের দিন দেখতাম অতি বিকট হয়েছে সেসব।

    কিন্তু মদ খেয়ে অভিনয়,গান গাওয়া,পদ্য লেখা ,ছবি আঁকা অত্যন্ত সতেজ ও ডিমভরা হয়। যদিও হাত পায়ের ঠিক থাকে না। এমন কি মার্শাল আর্ট ও হয়। ড্রাংকেন মংক স্টাইলের কুং ফু দেখেন নি ? ওটা ফিলমি নয়। সত্যি সত্যি ঐ স্টাইল আছে। তন্ত্রেও মদ্যপান মাস্ট। খেতে হবে, খেতে হবে, খেত্তেই হবে।

    এ সব নিয়ে নিশ্চয়ই, সাহেবরা রিসার্চ করেছে। লিং ও আছে।
  • কল্লোল | 129.226.79.139 | ২২ জুন ২০১২ ১৫:৩২558820
  • কেউ এট্টু চরস লিকলেন্না।
    আহা ক্ষীঈ বস্তু। গাঁজার ঠাকুদ্দা।
    আমাদের সোমোয়, প্রেসির পিছনে কলাবাগানে পাওয়া যেতো। ফ্রিইস্কুলে ববের ঠেকেও পাওয়া যেতো, তবে কি ইংরিজি বলতে হতো তো, তাই আমরা কলাবাগানই পছন্দ ক্ত্তুম।
    হজমীগুলির মতো দেখতে একটাকায় একটা (১৯৭৩-৭৬)। তখন সিগ্রেটের প্যাকেটে রাংতা থাকতো। সেই রাংতায় তাকে মুড়িয়ে তার নীচে ম্যাচিস জ্বেলে সেঁকতে হতো। আহা! সে এক খোশবো। তাপ্পর সিগ্রেটের তামাকে মেখে রিফার তৈরী হতো। এগ্গুলিতে দু রিফার। কলেজ স্কোয়ারে বসে সেবা শেষ করে, মৌচাকের কালোজাম সাঁট্টিল করে, 2B or Not 2Bর দোতল্লায় চেপে, গড়িয়াহাট। ততক্ষনে মুখের ভিতরটা আঠা আঠা হয়ে জিভ্টা কেমন ধূধূ হয়ে যেতো। তখন গড়িয়াহাট মোড়ে ঝাল ঝাল ছোলা নিয়ে হাঁটতে হাঁটতে লেকের পাড়। সেখানে সেকেন্ড রাউন্ড হতো। অনেক রাত পর্যন্ত আমরা লেকের ফুরফুরে হাওয়া খেতে খেতে পোচ্চুর সৃষ্টিশীল গান-কবিতা ইত্যাদি কত্তাম। মাঝে মাঝে লজেন্সোয়ালার থেকে কিনে লবেন্চুস গালে দেওয়া হতো।
    আহা, কেটে গেছে অবহেলায় সেই সব ধূঁয়াধার কাল...................
  • নেতাই | 131.241.98.225 | ২২ জুন ২০১২ ১৬:০০558821
  • আমার তো খুব হাসি পেইছিলো। বেজায় হাসি পেইছিলো। ফিক করে কে প্রথম হেসেছিল খেয়াল করিনি। হয়তো আমিই বা। কিন্তু তারপর যা হোলো। এ কেমন দাঁত কেলিয়ে হাসছে দেখে হাসি। ও কেমন হাসছে দেখে হাসি। হাসি আর কিছুতেই চাপতে পারছিনা, তাই দেখে হাসছি। হেসে হেসে দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, তাই দেখে হাসছি। আর কি হাসি থামবে কোনদিন? তাই ভেবেও হাসছি। সে এক অন্তহীন হাসি বা হাসির চক্র। কি করে মুক্তি পেয়েছিলাম ভুলে গেছি। সেসব অনেক পুরোনো কথা। তবে কসম খেয়েছিলাম আর কোনদিন এসবে নাই। সেটি মনে আছে।

    পরবর্তীতে একবার ঐ কসম ভেঙ্গেছিলাম। তবে খুব সতর্ক ছিলাম। হাসবোনা কিছুতেই দাঁতে দাঁত চেপেছিলাম। একজন অকাল কুষ্মান্ড হাসা শুরু করতেই দৌড়ে পালিয়েছিলাম বাইরে করিডোরে। হাসি খুব ছোঁয়াচে। বাইরে কিছু নিস্পাপ ছেলে ক্যারাম খেলছিলো। আমি ওখানে দাঁড়িয়ে ক্যারামের গুটিগুলোর সরল জ্যামিতিক চলনের বিশ্লেষনে নিজেকে নিয়োজিত করেছিলাম সফলভাবে। হাসির দমক প্রশমিত হয়ে গেছিলো।

    তখন হাসতে মানা।
  • Lama | 127.194.234.204 | ২২ জুন ২০১২ ২০:৩০558822
  • আমাদের হোস্টেলের দারোয়ান চৌধুরিদা হোস্টেলেই চাষ করত আর হোস্টেলেই পুরিয়া বিক্রি করত- দু টাকা করে। আমার রুমমেটের দাবী ছিল, ঐ জিনিস খেয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং মেকানিক্সের অংক নিয়ে বসলে সলিউশনগুলো নাকি লাল-নীল-সবুজ ইত্যাদি নানা রঙে রঙীন হয়ে চোখের সামনে ভেসে ওঠে। পরীক্ষা করে দেখেছি, মনে হয় গঞ্জিকাদেবী আমার ওপর বিরূপ- আমি কিছু দেখতে টেখতে পাই নি।

    চরস টরস মাঝে মধ্যে চেখে দেখা হত, তবে নিয়মিত নয়।

    ব্রিটিশ আমলে শুনেছি হোস্টেলে নৈশভোজের সঙ্গে ওয়াইন সার্ভ করা হত, তবে শুধু সাদা চামড়ার ছাত্রদের জন্য। বি ই কলেজ যখন বিশপস কলেজ ছিল তখন মাইকেল মধুসূদন দত্ত সমানাধিকারের দাবীতে সাহেব ছাত্রদের সঙ্গে পাঙ্গা নিয়েছিলেন- সুনীল গঙ্গোর সেই সময়তে আছে। আমাদের সময় খুরশিদদার ভাইপো আসগর ক্যান্টিনের পেছনের দিকে বোতলের স্টক রাখত, পেছনদিকটায় বসে খাওয়া চলত।

    আর সম্পূর্ণ আইনসঙ্গতভাবে যেটা চলত সেটা হল দোলের দিন ভাং। একবার দোলের দিন হুতো আমার সঙ্গে দেখা করতে এসেছে। বিকেলের দিকে এক বন্ধুর হোস্টেলে গেছি ল্যাবের রিপোর্ট টুকতে, যাবার আগে হুতোকে বলে গেলাম কেউ আদর করে সরবত জাতীয় কোন কিছু দিলে যেন না খায়। ফিরে এসে দেখি গুণধর হোস্টেলের সদর দরজায় দাঁড়িয়ে নর্মাল সাইজের আড়াইগুণ বড় একটা অ্যালুমিনিয়ামের গ্লাসে করে ভাং খাচ্ছে।

    ভাং এমনিতে পবিত্র সুস্বাদু পানীয়, কিন্তু চিত্তদা লুকিয়ে তামার পয়সা ঘষে দিত, তাতেই যা হবার হত। সহজাত পরিমিতিবোধে আমি এক গ্লাসের বেশি খেতাম না। কিন্তু আড়াই গ্লাস খেয়ে হুতোকে অবিচল থাকতে দেখে আমি ইমপ্রেসড। ভাং খেয়ে জনতা যত ধরনের অ্যাডভেঞ্চার করতে দেখেছি তার মধ্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য হচ্ছে রিকশা ভ্যান চালিয়ে সোজা পুকুরের জলে ঝাঁপ দেওয়া। তবে ঐ কর্ম করার উপযুক্ত সাহস অর্জন করার জন্য অন্ততঃ এক বালতি খাওয়া দরকার।

    শিবপুরের আবালবৃদ্ধ সকল গেঁজেলই ভাবীর সঙ্গে পরিচিত। তিনি থাকতেন কোলে মার্কেটের মুখের গলিতে। দরজায় দাঁড়িয়ে অস্ফুটে "দু টাকা" বা "পনেরো টাকা" বললেই ভাবী স্বয়ং, বা ভাইয়া, বা ভাবীর পুত্রবধূ এসে ক্ষিপ্রহাতে পুরিয়া বা বস্তা গুঁজে দিয়ে টাকা নিয়ে নিতেন। পুলিসি হামলার আগাম খবর থাকলে পরিবারের কোনো সদস্য গলির মুখে পায়চারি করতেন, আর ছেলেছোকরা দেখলে শুনিয়ে শুনিয়ে বিড়বিড় করতেন "বাড়ি যান, বাড়ি যান।" জনতাকে যা বোঝার বুঝে নিত।

    আর একটা দোকান ছিল শিবপুর ট্রাম ডিপোতে। তার সামনে রীতিমত সাইনবোর্ড ছিল "ন্যায্য মূল্যে গঞ্জিকা ও অহিফেন বিক্রয় করিয়া থাকি।" (তখন সরকার সীমিত পরিমানে গাঁজা বিক্রির লাইসেন্স দিত, পরবর্তীকালে আইন পাল্টানোর সঙ্গে সঙ্গে দোকানটাও উঠে যায়।)

    কয়েকমাস আগে মা বাবাকে বোটানিক্যাল গার্ডেন দেখাতে নিয়ে গিয়েছিলাম। ফেরার পথে ভাবীর বাড়ির সামনে একটু ঢুঁ মেরে এলাম। একটা ফটোও তুললাম। দেখলাম বাড়িটা দোতলা হয়েছে। ব্যবসা ভালই চলছে মনে হয়।
  • Nina | 22.149.39.84 | ২২ জুন ২০১২ ২০:৪০558823
  • উফ@ নেত্য
    ছোঁয়াচে বলে ছোঁয়াচে----শুধু কফি তাও ডি-ক্যাফ খেয়েও নেত্যর হাসির ঠ্যালায় --পড়ছি আর হেকুপা হচ্ছি--ঃ-))))))))))))))

    লামা
    হুতোর পোবোল ক্যাপা---লাল্জল খায় মনে হয় সাদা জল ই খেল--বড় ভাল ছেলে--কবিদের ক্যাপা ঐরকম না হলে চলবে কি করে ঃ)
  • নিশান | 106.232.46.125 | ২৯ জুন ২০১২ ২১:০৮558824
  • প্রথম খাই ডায়মণ্ড হারবারে

    নদীর ধারে জেলেদের গুমটি, বন্ধু এবং তার ভাইয়ের সাথে গিয়ে জুটলাম, প্রথম টানে কল্কে ফাটিয়ে দিয়েছিলাম, যদিও আজকাল কল্কেতে খেলে গলায় লাগে! লোকজন অবাক, আমি তো আরো অবাক, যা হোক বেরিয়ে একটা কুকুরকে ছাগল মনে হয়েছিলো এইটুকুই মনে আছে

    আজ আর গপপো বিশেষ দেবো না, তবে জনস্বার্থে জানিয়ে রাখি

    ১) মাইসোরে খুবই ভালো গাঁজা পাওয়া যায়, অল্পই কাফি!

    ২)ব্যাঙ্গালোরের ধারে হাসনাহাল্লিতে ভালো মাল পাওয়া যায়।

    ৩)হিমালয়ের চরসও অতি উৎকৃষ্ট!

    ৪)ডেনমার্কে ক্রিশ্চিয়ানায় আইস বলে একরকমের হাশিস পাওয়া যায়, চড়া দাম কিন্তু রসগ্রাহী হলে গায়ে লাগবে না!

    ৫)ভারতীয় জণগণের অভ্যেস না থাকলে NYC Diesel Sour Diesel এড়িয়ে চলা উচিৎ, Pure sativa র প্রথম টানে আমাদের নানান Adverse effect হয়ে থাকে! পেলে সবচেয়ে ভালো যেকোন ধরণের কুশ সে Bubba Kush হোক কিম্বা Purple Kush, বা শুধু Kush! দ্বিতীয় ভালো আমার মতে Mr. Nice Guy. আর skunk বা super skunk থেকে দূরে থাকুন

    গাঁজা জিনিসটা ফোঁকার চেয়ে vapouriser এ টানা বা literally খাওয়া অনেক ভালো long lasting এবং intense effect পাওয়া যাবে! আর মদ মানুষে খায় নাকি? তাই মদ আমিও খাই না! গাঁজা খান ভালো থাকুন :) আমার প্রথম ভাঙ খাওয়ার গপপোটা ছাড়ছি কিছু ক্ষণের ভেতর :)
  • sou | 230.225.17.194 | ০৭ জুলাই ২০১২ ১৫:২২558825
  • আমরা বি ই কলেজে বেলায় টেনিয়ার ঠেকটাই বেশী পছ্ন্দ করতাম।
  • একক | 24.99.251.241 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৮:৫৬558826
  • পুরো একটা পুরিয়া ফুঁকে দিয়ে আমার এক বন্ধু সেদিন এইগুলো বল্লো : আমি জাস্ট ফর্ম দিয়েছি, কন্টেন্ট তার .

    :ক্ষ
    ~~~~~

    এই যে সালা আকাস থেকে খসে পড়লুম
    হামাগুড়ি দিয়ে বড় হলুম একদিন একটু গাঁজা খেলুম
    আসেপাশে প্রচুর লোকজনের মধ্যে বেঁচে আছি যাদের সালা আবার কোনো আইডিয়া নেই
    যে তারা কিভাবে বড় হলো
    এবং কিভাবে সৌরজতের মধ্যে কোলাহল করে চলেছে
    আর এই যে পৃথিবী সালা এটাই বা কোথায় চলেছে কেনই বা সালা রোজ এতো ভ্যাজ্ভ্যাজ্ভায়্জ্ভজ
    সেও কোথায় যাচ্ছে কিছুই জানেনা
    কী যে করি সালা দূর দূর দূর দূর দুদুর্দুর্দুর্দুর্দুর্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্রর্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র্র !!!!!!!!!!!!!!!!
  • কাজু | 131.242.160.180 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৯:০৩558827
  • সরাসরি গাঁজা খেলুম না বলে হামি খেলুম বললে বেশ একটা অ্যালিটারেশন হয়ে ধ্বনির ছন্দোময়তা পৃথিবীর ঘূর্ণনে এক্ষট্রা মোমেন্টাম যোগ করত।

    হামাগুড়ি দিয়ে হামি খেলুম

    দিব্য !
  • aka | 178.26.215.13 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৯:৪৪558828
  • গাঁজায় হামি? ঠোঁট পুড়ে যাবে তো।
  • Lama | 127.194.245.238 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২০:৪০558829
  • ধরানোর আগেই হামিটা খেয়ে নিতে হবে।
  • ঘনাদা | 233.223.133.240 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২৩:১০558831
  • তখন অখণ্ড বিহার! ভারতের এই রাজ্যটি ভেঙ্গে ঝাড়খণ্ড আর বিহার হয়েছে।
    “ মানজার বাবু” হিসেবে আরা গেছি। সঙ্গে কৌশিক ভট্টাচার্য্য, আমার সহকর্মী প্রতিনিধি। ডাক্তারদের দেখা করে কোম্পানীর ওষুধের গুণাবলী প্রচার করাই উদ্দেশ্য। কৌশিক বিহারেরই ছেলে। হাজির জবাব তার অন্যতম গুণ। আমাকে আগেই বলেছিল, ওর নিজস্ব বাংলাতে- স্যার! যে ডাক্তারের কাছে যাচ্ছি, বহোত টাঙ্গ খিঁচনে ওয়ালা পাবলিক! তবে আমাদের ওষুধ প্রচুর লেখে। আমি বললাম, তাহলে আর আমার যাওয়া কেন? জানো তো! যে ওষুধ লেখে, তাকে ডিসটার্ব করতে নেই, আর যে লেখে না, তাকেও ডিসটার্ব করতে নেই।
    কৌশিক, আড় চোখে তাকালো আমার দিকে।
    কি বলতে চাইছেন? তাহলে বাড়ীতেই বসে থাকব আর ফলস্ রিপোর্ট দেব? ( আমাদের লাইনে, এটাকে “গুবলু” বলে)
    মুখ “ফোক্সে” কথাটা বলে, আমি প্রমাদ গুণলাম।
    আরে না- মানে ও সব ডাক্তারের কাছে “মানজার বাবুদের” নিতে নেই!
    কৌশিক- ঠিক আছে, এসেই যখন পড়েছেন, চলিয়ে মুলাকাত তো করে।
    তা চললাম। ডাক্তারের চেম্বারের সামনে ২/৩ জন “রিপেজেনটিটি”। সঙ্গে আরও কিছু “মানজার বাবু”। এক সর্দ্দার “মানজার বাবু”র সঙ্গে তার “রিপেজেনটিটি”র কোনো ব্যাপারে কথা-কাটাকাটি চলছে। “রিপেজেনটিটি”বাবু খাস কলকাত্তাইয়া। এক্কেরে “স্যামবাজারের সষী বাবু”
    হঠাৎ সর্দ্দার “মানজার বাবু” বললেন- You see, this tough sales job are not meant for Bengalese. They are born clerks. You are not fit for this job.
    রিপ্রেজেনটিটি- Have you gone to Calcutta?
    সর্দ্দার “মানজার বাবু” -Why not? My head quarter is in Calcutta, you know.
    রিপ্রেজেনটিটি-Then, Mr. Singh you must have noticed, we Bengalese are accustomed to see SARDARjees as truck, bus and taxi drivers. How come, you became a manager in this Pharma Company?
    সর্দ্দার “মানজার বাবু” চুপ!
    পালা এলে ডাক্তারের চেম্বারে ঢুকলাম। ডাক্তারের সাথে কৌশিক পরিচয় করিয়ে দিল। ডাক্তার চেয়ার ছেড়ে উঠে হাত মেলালেন। চা খাচ্ছিলেন- বললেন, চা পিবো?
    মাথা, হ্যাঁ অর্থে নাড়ালাম
    ডাক্তার- এ কৌশিক, য়্যাদা বকর বকর মত কর!
    কৌশিক- আরে, ডাগদর সাব, হাম তো ইয়ে বলবে করে, কি হাম কুচ না বোলি। “মানজার বাবু” বোলনে আয়ে কি উ ভি কুছ না বোলি, সমঝলন?
    ডাক্তার- হঁঅঅঅঅঅঅ! চায় কা সাথ বাল খাইব, “মানজার বাবু”? ( পাঠক/পাঠিকারা ক্ষমা করবেন)
    আমি মনে মনে রেগে গিয়ে না অর্থে মাথা নাড়লাম।
    ডাক্তার- এ কৌশিক! তু খাবু?
    কৌশিক, হ্যাঁ অর্থে নাড়াল।
    পরে দেখলাম, চায়ের সাথে আমার চেহারার সাইজের ভুট্টা পোড়া! নুন, তেল দিয়ে মাখানো। আর ব্যাক গিয়ার মারতে পারলাম না। কি করে জানব, বাল মানে স্থানীয় ভাষায় ভুট্টা!!!!!!
    এ কথা, সে কথার পর
    ডাগদর সাব- (হাসি মুখে) এ কৌশিক! যিত্তা বাঙ্গালী হ্যায় না, বিহার মেঁ, উনকো বংলা মেঁ ভেজ দেম, আউর যিত্তা বিহারী বংলা মেঁ হ্যায় না, উনকো বিহার মেঁ ভেজ দো! কেইসন রহি, ই বাত? কোই দিককত?
    কৌশিক- কোই দিককত না বা। খালি “মানজার বাবু” যব হাবরা মেঁ উতরব, তব কুলি না মিলি।
    ডাগদর সাব, কিন্তু এর পরে আমাদের “প্রোডাক্ট” ছাড়া অন্য “প্রোডাক্ট” খুব কমই লিখতেন!!!!!!!!!!!
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে প্রতিক্রিয়া দিন