এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  ছবি

  • ভালো ছবি

    vikram
    ছবি | ৩১ মার্চ ২০০৬ | ৪০৮৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • vikram | 134.226.1.194 | ৩১ মার্চ ২০০৬ ০১:১৫564334
  • আমি খুব কম ই জানি। তবে লোকজনকে একটু একটু দেখানো উচিত।
    যেখান থেকে টুকে লিখবো মেনলি সেটা হলো

    হয়তো সুমেরু আরো লিখবে।

    বিক্রম
  • Samik | 221.134.238.20 | ০৪ এপ্রিল ২০০৬ ২২:২১564345
  • বোঝাই যাচ্ছে ছবি বিশেষ কেউ বোঝে না।

    আম্মো বুঝি না। হুসেনের ছবি দেখলেই মনে হয়, আমি ওর থেকে ভাল আঁকি।

    আঁকেন বটে বিমল দাস, বিকাশ ভট্‌চায্যি, আর সুব্রত গঙ্গো। কৃষ্ণেন্দু চাকীও ব্যাপক।
  • r | 59.92.153.57 | ০৪ এপ্রিল ২০০৬ ২২:৩১564356
  • আমি কিচ্ছু বুঝি না। কিন্তু শ্রদ্ধা ভক্তি নিয়ে দেখি। যেদিন টেটে গেলুম তখন ওদের সামনের বড়ো হলে একটা বেশ কেউকেটা কারুর ইনস্টলেশনের প্রদর্শন্নে চলছে। তাই নিয়ে কাগজেপত্রে হৈচৈ। তো হলে ঢুকে দেখি পুরো ভোঁ ভাঁ। লোকজন ঘুরে বেড়াচ্ছে, শুয়ে বসে আছে। কোনো কিছুর নামগন্ধ নেই। পুরো ফাঁকা হল। তারপর একটু নজর দিয়ে দেখি কিছু লোক দেওয়ালের গায়ে কান পেতে মন দিয়ে কি সব শুনছে। দেওয়ালের বিভিন্ন জায়্‌গায় লাগানো ছোটো ছোটো স্পিকার। এইবার মন দিয়ে শুনলাম। বিভিন্ন স্পিকার থেকে উৎকট শব্দ বেরোচ্ছে। গোঁ গোঁ ব্যা ব্যা ব্যা গুদুম গুদুম পট পট পট তিরিং তিরিং টাইপের। ওটাই হল ব্যাপার। এটা নাকি নবতম ব্যাপার- ধ্বনির ভাস্কর্য। আমিও হেভি মন দিয়ে এখানে সেখানে দুম দুম পটাস শুনে উপরে ছবি দেখতে চলে গেলাম।
  • sumeru | 59.93.240.13 | ০৯ এপ্রিল ২০০৬ ২১:৪১564363
  • একটু ডিটেলে বল তো, য়ুরোপে ষ্টেশনারী ওয়েভ নিয়ে বেশ কিছু exhibition দৃশ্যশিল্পীদের ঘুম কেড়ে নিয়েছে...
  • vikram | 62.254.32.23 | ১১ এপ্রিল ২০০৬ ০৩:১৭564364
  • কতোগুলি ভাগে ভাঙো, আগে লোককে দুটো ছবি এমনি দেখাও। পরে আমরা আতলামো করি। দুটো ছবি নিয়ে দুটো কথা কও। অন্যরকম হতে হবে না। আর পাচজনে জেভাবে দেখে সেভাবেই দেখি। পরে অন্যরকম দেখবো।
    শুধু আঁকিএদের সই নিয়ে একটু হয়, পপ আর্ট এসে কন্টেম্পোরারির সাথে বাওয়াল করে না। পল ক্লি কান্দিনি্‌স্‌ক থেকে ঝেপে ওয়ারহল, জ্যাস্পার জোন্স বলো। পাশাপাশি জ্যাক ইয়েটসের ছবির ক্যারেকটারেরা তোমায় ঘিরে ধরুক। শুধু রাজাগজার ব্ল্যান্ড পোর্ট্রেট দেখাও, দেখুক! জন কনস্টেবল কে ও তো খালি গোরু আর মাঠ আঁকে না বলে গোরু আর মাঠ দেখাও। জা ভাবার সে ভেবে নিক। ভালো লিখো না, শুধু কিছু ছবি দেখাও। ফ্রেমের সাইজ নিএ কথা কও। এতো শুধু ইউরোপিআন ছবির বাংলাচটি। কিন্তু হোক!

    কাউকে বোললাম না। নিজেই বোলে গেলাম।

    বিক্রম

  • r | 202.144.91.204 | ১১ এপ্রিল ২০০৬ ১১:২৭564365
  • আর একটু ডিটেলে কি বলি বলো তো?

    টেটের এখন যেটা মূল বাড়ি, সেটা আগে টেম্‌সের ধারে পাওয়ার স্টেশন ছিল। কাজেই ঢুকতেই যে বিশাল হল, সেটা হল টার্বাইন হল। মানে বড়ো আর উঁচু একটা ধুমসো জায়গা। এইবার সেইখানে দেখার তো কিছু নেই, শুধু যারা টেটে ছবি দেখতে এসেছে সেই সব লোকজন ছাড়া। দেওয়ালে লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে ছোটো ছোটো স্পীকার। সারা হল জুড়ে। তারা অদ্ভুত অদ্ভুত শব্দ করছে। মানুষের গলার আওয়াজ হতে পারে, জন্তুর আওয়াজও হতে পারে কিংবা অনেক কিছুই হতে পারে। স্টেশনারি কি স্টেশনারি নয়, জানি না। হলে ঢুকতেই একটা মিশ্র শব্দ বা বলা ভালো মিশ্র গুঞ্জন গোছের জিনিষ শুনতে পাবে। কিন্তু ব্যাপারটা কি হচ্ছে বুঝলাম না। বুঝলাম না তার কারণ দুটো। এক, একধরনের শিল্প হয় যা atmospheric, অর্থাৎ শব্দ মূলে রইল, যা চারধারের স্পেস, রং, গন্ধ দিয়ে একটা বোধ তৈরি করে। এখানে তার কিস্যু হল না। দুই, শব্দের ভাস্কর্য শুনতে পারি, যদি সেই শব্দের ভিতরে কোনো harmony বা স্বেচ্ছায় তৈরি করা harmony-র অভাব খুঁজে পাই। কিন্তু পাতি কিছু শব্দ রেকর্ড করে সাজিয়ে দিলে কি তৈরি হয় ঠিক বাজল না। ছবির থেকে ধ্বনির প্রতি আমার আকর্ষণ বেশি। তাই কি রকম লাগল। তবে সশ্রদ্ধভাবে শুনে চলে এলাম। ;-)

  • Arijit | 128.240.229.66 | ১১ এপ্রিল ২০০৬ ১৪:৪৭564366
  • ছবি দেখতে চাও তো ইতালি যাও, বা ল্যুভর, বা লণ্ডনের ন্যাশনাল গ্যালারী। ভেনিসে "প্যালেজো দুক্কাল", অ্যাকাডেমিয়া, রোমে "ক্যাপিটোলিনী", ভ্যাটিকান মিউজিয়াম, আর ওদিকে ল্যুভরের গ্র্যাণ্ড গ্যালারী, অভাবে লণ্ডনের ন্যাশনাল গ্যালারী দেখার পর আর কোথাও ছবি দেখতে ভাল্লাগবে না। ফ্লোরেন্স আমি এখনও দেখিনি, কাজেই ওটা বাদ রাখলুম।

    ফ্রেমের সাইজ বলছো ভিকি - সিস্টিন চ্যাপেলে ফ্রেম কই? বিশালাকার হলঘরের ছাদ থেকে মেঝের ওপর অবধি পুরোটাই ছবি। সামনের দেওয়াল জুড়ে "দ্য লাস্ট জাজমেন্ট" - পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ছবি, মাইকেলেঞ্জেলোর সম্ভবত: শ্রেষ্ঠ কীর্তি। ভ্যাটিকানের "রাফায়েল রুম"-গুলোও তাই - প্রতিটা দেওয়াল, ছাদ জুড়ে আঁকা ছবি...আর সে কি ছবি!!!

    ল্যুভরের গ্র্যাণ্ড গ্যালারী হল অন্য সব দেশ থেকে তুলে আনা ফ্রেমে আটকানো ছবি। লোকে ভিড় করে একটা ছবির সামনেই, আরে আশেপাশে যে আরো অনেক উঁচুদরের ছবি আছে সেগুলো দ্যাখ!!!
  • Paramita | 84.203.40.189 | ১১ এপ্রিল ২০০৬ ১৬:১৫564367
  • আরিজিত , র‌্যাফায়েলের রুমের কথা বললেন তাই ফুট কাটছি।

    রংএর অমন ব্যবহার খুব কম দেখেছি। আমি ভেবেছি যে অতো ক্যাঁটক্যাটে রং ব্যবহার করার রিস্ক র‌্যাফায়েল নিয়েছিলেন কি করে।কি ঔজল্য।অথছ কি নরম তার সামগ্রিক effect। তাকিয়ে থাকলে মাতাল মাতাল লাগে।

    আর সিস্টিন চ্যাপেলের detailing এর কথ না উল্লেখ করে পারছি না। অমন বিশাল ছবি আর কি আর প্রতিটি figure কি powerful। সবাই বলে creation of adam এর কথা , আমার পর্সোনাল পছন্দ কিন্তু last judgement

    আর পড়েছি জে সিস্টিন চ্যাপেলের আঁকা নাকি ভাস্কর এনে্‌জলোর practically প্রথম ছবি।তার আগে নাকি উনি সেরকম ভাবে ছবি-ই আঁকেন নি। সত্যি নাকি ?
  • Arijit | 128.240.229.66 | ১১ এপ্রিল ২০০৬ ১৮:১৪564368
  • রেনির ছবি দেখেছ কেউ? Guido Reni? কেমন লাগে?
  • Paramita | 84.203.42.177 | ১১ এপ্রিল ২০০৬ ১৮:৫২564335
  • রেনির aurora দেখেছি রোমে । আর rape of dejanira দেখবো প্যরিসে , এই উইকএন্ডেই।
    বাকি সব বই এ দেখা।
  • dri | 129.46.240.42 | ১২ এপ্রিল ২০০৬ ০৭:২২564336
  • সত্যি কথাই বলি। গাদা গাদা রাজাগজার পোর্ট্রেট বা বিবলিকাল ছবি দেখতে আমি ভালোবাসি না। একেবারে বাছাই করা একটা দুটো চলতে পারে। কিন্তু ইওরোপের প্রায় যেকোন মিউজিয়ামে ঢুকলেই আমাদের দেখতে হয় মেরীর উদ্ভাসিত মুখ, কোলে ছোট্ট ছানার মাথায় গোল আলো, ওপরে একটা জানলা দিয়ে পাত্রপাত্রীর মুখে আলো পড়েছে , আর তাদের মাথার ওপর শুন্যে বাইসাইক্লিং করছে ন্যাংটো ডানাওলা এক বাচ্চা এনজেল -- এই ধরনের অজস্র ছবি। পুরো হলঘর ভর্তি এইসব দেখলে আমার মাথা ধরে যায়। বেশ বোঝা যায় একটা সময় কোন দুজন ছিল ছবির প্রধান অর্থদাতা, ইওরোপীয় মার্চেন্ট কমিউনিটি এবং চার্চ।

    ছবির মিউজিয়ামে ঢুকলে কি ধরনের ছবি দেখবেন আর কোনগুলো বাদ দেবেন সেটা সম্মন্ধে স্পষ্ট ধারনা থাকলে কম সময় নষ্ট হয়। যে আগে মিউজিয়ামটি দেখেছে তার সঙ্গে আলোচনা করা একটা উপায়।

    আমার দেখা ১৮৫০ এর আগের ছবির মধ্যে, আমার ভালো লেগেছে এই কয়েকজনকে। এক, Vermeer। আমি গোটা চারেক দেখেছি আমস্টারডামের রাইক্সমিউজিয়ামে, গোটা চারেক নিউ ইয়র্কের মেট্রোপলিটান মিউজিয়ামে। এছাড়া লুভ্‌রতে দেখেছি অল্প কয়েকটা। অসাধারণ। শিল্পী ছিলেন ডাচ, রেমব্র্যান্টের সমসাময়িক। রেমব্র্যান্ট যেমন পোর্ট্রেটের ফ্যাক্ট্রি খুলে বসেছিলেন এবং প্রচুর পয়সা করেছিলেন, ভের্মির সে তুলনায় কিছুই পয়সা করতে পারেন নি। ভের্মিরের খুব অল্প ছবিই বেঁচে আছে, চল্লিশের কম। কিন্তু যেহেতু কারোর ফরমাশ খাটতে হয় নি, সাবজেক্ট বাছায় অনেক স্বাধীনতা পেয়েছিলেন। দুই, ভেলাসকেস। এঁর বেশ ভালো কালেকশান দেখেছি মাদ্রিদের ম্যুজে দেল প্রাদোতে। ইনি ছিলেন স্পেনের রাজপেইন্টার। তো তাই রাজার ছবি, রাজার ভাইয়ের ছবি, রাজার ছেলের ছবি ইত্যাদি অনেক হাজিবাজি আছে। কিন্তু ভেলাসকেসের যেটা সবচেয়ে ভালো লাগে, ইনি ঐ পোলিটিকাল সিস্টেমের মধ্যে থেকেও কায়দা করে বেশ কয়েকটা ভালো ছবি নামিয়েছিলেন। 'লাস মানিয়ানাস' তাদের মধ্যে অন্যতম। এই দুরন্ত ছবিতে ভেলসকেস নিজের পোর্ট্রেট এঁকেছেন। ইজেলটা দর্শকদের দিকে পেছন করে রাখা। তিনি কি আঁকছেন সেটা দেখা যাচ্ছে না। আশেপাশে রয়েছে কিছু রাজপরিচারিকা রয়েছেন। পেছনে ছোট্ট আয়নায় দেখা যাচ্ছে রাজা ও রানিকে। কার ছবি আঁকছেন তিনি? এই ছবি এঁকে রাজার থেকে পয়সা আদায় করার জন্য নিশ্চয়ই রাজাকে বোঝাতে হয়েছে যে রাজার পোর্ট্রেটই আঁকা হচ্ছে। পেছনে আয়নায় দেখা যাচ্ছে রাজাকে। কিন্তু আবার একটু অন্যভাবে দেখলে ঐ আয়না মনে হতে পারে আসলে ফ্রেমে বাঁধানো রাজা রানির ছবি। তাহলে কাকে আঁকছেন ভেলাসকেস? তিনি কি কায়দা করে দর্শকদের আঁকছেন? এইভাবে রাজার কর্মচারী হয়েও সুকৌশলে রাজার আগে দর্শকদের বসাতে চেয়েছেন ভেলাসকেস বলে অনেকে মনে করেন। খুব ইন্টারেসটিং ছবি।

    আরেকজনের কথা পরে বলব। আমি অবশ্য ইটালিতে যাইনি।
  • vikram | 62.254.32.23 | ১২ এপ্রিল ২০০৬ ০৭:৩২564337
  • মেরী জিশুর ছবিও দেখো। রাজাগজাও দেখো। আমারো বিশেষ লাগে না।
    ভার্মীর বলে দ্রি ভালো করেছে।
    ভেলাজকোয়েজ নিয়ে গল্প। ভেনাস অ্যান্ড কিউপিড এ পেছন থেকে যখন নন ভেনাস আঁকা হয় তখন স্পেনে রাজার নির্দেশে নিউড বারন। বহুদিন বাদে এটি করার সাহস দেখিয়েছিলো ভেলাজকোয়েজ।
    কেউ দেখেহে্‌হা ভেনাসের দুটো পাছার মধ্যে একটা কেমন ডিসপ্রোপোরশানেট? একপাশে চাপা পড়ে কিরম অবস্তি মতো করে? আর কারো এমন মনে হয়েছে? না আমার চোখে ধোঁ লেগেছে।

    আর ঐ দর্শকের আঁকা ছবির কথা বলে ভালো করেছো।

    পারমিতা রেপ যদি দেখতেই হয় তো পিটার পল রুবেনস এর রেপ অফ দা ডটারস অফ লেসিপাস। সেই মোটা মোটা পেশীবহুল মহিলা, ঘোড়া, আর আর্বিট কিউপিড বা বাচ্চা মদনগুলো।

    বিক্রম
  • vikram | 134.226.1.136 | ১২ এপ্রিল ২০০৬ ২৩:৩৫564338
  • আবার এই রেপ অফ দা ডটারস অফ লেসিপাসকে ওপেন ফ্রেমে ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে একটা ছবি এঁকেছে অ্যাপোলোনিয়া দ্বোরনিক। ২৫ বছর বয়েস। বাবা পোল্যান্ডের বড়ো আর্টিস্ট। তার প্রথম একজিবিশান বাসেল এ। শো শেষ। আলাদা করে সেখানে পোলোনিয়া নিয়ে গেলো। ছবির পর ছবি। খুব ভালো লাগলো না। কিন্তু একটা, না দুটো সিরিজ বেশ ভালো। একটা হোলো ওর হাসি, এক্স রে র মতো আঁকা। আর অনেকগুলো কাল্পনিক নোট, সত্যি দেশের ও কাল্পনিক দেশের জন্য ডিজাইন করা। সবথেকে ভালো মেক্সিকোর জন্য ডিজাইন করা ফ্রিডা কালো। আর কোনো দর্শক না থাকলে এভাবে ছবি দেখতে হেবি মস্তি। ওয়ারস অবশ্য ঘুরে এসো কিন্তু। ইদিকে প্রায় ট্রেনের টাইম হয়ে আসছে।
    চলো ওয়ারস!!!

    বিক্রম

  • b | 194.202.143.5 | ১৩ এপ্রিল ২০০৬ ০০:০৪564339
  • বিক্রম,
    রুবেন্স সম্পর্কে একটু বলবে?

    কারণ এই অতি নাটকীয় লোকটার ছবি চোখে পড়ে খুব। যুদ্ধু, মোটা পেশী, লাপাচ্চে ঘোড়া এই সব কেন?
  • vikram | 134.226.1.194 | ১৪ এপ্রিল ২০০৬ ০৩:০৩564340
  • আমি দুটো গল্প বলবো।
    শহরের রাস্তায় দুটো ডাগর মেয়ে গল্প করছিলো বসে। এক সুদর্শন ভদ্রলোক তাদের সামনে টুপি খুলে সম্ভাষন করে বল্লেন মহিলারা, আপনারা কি দয়া করে আপনাদের জামাকাপড় খুলে ফেলবেন, আমি দেখবো। মহিলারা খেপে ওঠার আহেই তিনি যোগ করলেন আমার নাম পিটার পল রুবেন্স আপনাদের মডেল করতে চাই। তারা কাপড় খুলতে রাজী হলো।

    মল্লিকবাড়িতে গেছি। দারোয়ান বাচ্চাদের নিয়ে উপরে যেতে না করে বলে খারাপ ছবি আছে। উপরে লোলুপ হয়ে খারাপ ছবি দেখবো বলে উঠেছি। দেওয়া জোড়া বিরাআআআট ফ্রেমে ছবি। জাস্ট মুখে বলেছি আরে এটা তো, বাস, দেখি ছবির গায়ে পিটার পল রুবেন্স।

    বিক্রম
  • dri | 129.46.240.42 | ১৪ এপ্রিল ২০০৬ ০৭:৩২564341
  • মাদ্রিদে ম্যুজে দেল প্রাদো থেকে পায়ে হাঁটা দুরত্বে আছে আরেক মিউজিয়াম। সেটার নামটা একটু বড়সড়, মুজিও দ্য আর্ত রাইনা সোফিয়া। অর্থাৎ রাণী সোফিয়ার আর্ট গ্যালারি। সেইখানে পিকাসোর গ্যের্নিকা দেখেছি। যদ্দুর মনে পড়ছে ফাইনাল ছবিটার পাশাপাশি ছবিটার অনেকগুলো ইনিশিয়াল স্কেচ ও ছিল। ছবিটায় কোন রং নেই। শুধু সাদা আর কালো। কালোর দুতিন রকম শেড ছিল হয়তো। ছবিটা যুদ্ধবিরোধী ছবি হিসেবে খুব নাম করেছিল। এলায়েডরা যুদ্ধ জেতার পর ফ্যাসিস্ট অত্যাচারের যতরকম পোর্ট্রেয়াল ছিল সবগুলোকে হাওয়া দিয়ে দাঁড় করিয়েছিল। এইটা ছিল একটা বেশ ওভার্ট পোর্ট্রেয়াল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানি স্পেনকে আক্রমণ করেনি। হিটলার ফ্র্যাঙ্কোকে ফ্রী হ্যান্ড দিয়েছিলেন। তার বদলে ফ্র্যাঙ্কোকে একটা ফেভার দিতে হয়েছিল। যুদ্ধ শুরু হবার আগে হিটলার বম্বিং প্র্যাকটিস করার জন্য কিছু যায়গা চেয়েছিলেন। ফ্র্যাঙ্কো উত্তর স্পেনে বাস্ক অঞ্চলে বম্বিংএর অনুমতি দেন। বাস্ক অঞ্চলের প্রতি স্পেনের বৈমাত্রিয় আচরণ অনেক দিনের। ওদের নিজস্ব কালচার আছে। নিজস্ব ভাষা আছে যেটা ইন্ডো ইওরোপীয় ভাষাগোষ্ঠীর মধ্যে পড়ে না। সেই খটাখটি আজও বিরাজমান। যাইহোক সেই অনুমতির নিট ফল হয় এই। হিটলারের লুফ্‌তওয়াফা এসে বাস্ক অঞ্চলের গ্যের্নিকা নামক যায়গায় গুছিয়ে বোম ফেলে এবং তাতে বেশ কয়েক হাজার মানুষ মরে। পিকাসো এমনিতে যে খুব পলিটিকাল ছিলেন তা নয়। তবে এই ক্ষেত্রে তিনি রিয়্যাক্ট করেন এবং ছবিটি আঁকেন। ছবিটা দেখে আমার মনে হয়েছে যে ছবিটা দেখে দর্শকের ইমোশানাল রেসপন্স কম হয়, সেরিব্রাল রেসপন্সটা বেশী হয়। তবে অনেকক্ষণ তাকিয়ে থাকার পর একেকটা পীস ক্লিয়ার হয়, মহিলার আর্তনাদ, জিব বার করা ঘোড়া, শায়িত যোদ্ধার হাতে ভাঙ্গা অস্ত্র, ষাঁড়ের হাঁ, ঘরের ভেতর ধুকে আসা ডিক্টেটারের মুখ, পাওয়ারফুল বাল্বের আলো (সম্ভবত প্রপাগান্ডা বোঝাতে)। পিকাসোর ছবি আঁকার এই স্টাইলটাকে নাকি কিউবিস্ম বলে।
  • dd | 59.93.74.97 | ১৫ এপ্রিল ২০০৬ ০০:০০564347
  • কোথায় পড়লাম ? কোথায় ? মনে কত্তে পার্ছি না। এল গ্রেকোর লম্বাটে চিত্রনশৈলী ঠিক লিরিক্যাল মেলান্‌কলিক রিপ্রেসেন্টাশন নয়, সাহেবের নাকি চোখের অসুখ ছিলো। অমন ভাবেই দেখতেন দুনিয়াকে।
  • vikram | 82.22.227.88 | ১৫ এপ্রিল ২০০৬ ০০:০০564344
  • library/images/586.html

    এই ছবিটা।

    বিক্রম
  • vikram | 82.22.227.88 | ১৫ এপ্রিল ২০০৬ ০০:০০564343
  • মাতিসের ওডালিস্ক ইন রেড প্যান্টস। তাতে কিন্তু ওডালিস্ক বেশ মোটা।

    বিক্রম
  • dd | 59.93.74.97 | ১৫ এপ্রিল ২০০৬ ১২:৪১564342
  • আঁগ্রে র ওডালিস্ক নামের ছবিতে নগ্নিকার মেরুদন্ডে পরিষ্কার টের পাওয়া যায় ২৬টি কসেরুকার বদলে আঠাশটি রয়েছে। আঁগ্রে অ্যানাটমি জানতেন না এমন কথা নয় , তবু তিনি জেনে শুনেই অমনটা করলেন।
    মাইকেল এঞ্জেলোর শেষের দিকে ছবিগুলিতে নায়কদের বুকের পাশে ডেলটয়েড ক্রমশ:ই স্ফীত হতে হতে স্বাভাবিকের মাত্রা ছাড়াচ্ছিলো।
    কেনেথ ক্লার্কের "দ্য ন্যুডস" বইটায় এমন তথ্য প্রচুর পাবেন। ঐ হোৎকা বইটা আমার আছে - কিন্তু সেটা ব্যাঙ্গালোরে, তাই টুকতে পারছি না।
  • dri | 66.81.196.56 | ১৫ এপ্রিল ২০০৬ ২৩:৪২564348
  • আরেক পেইন্টারের আঁকা ভালো লেগেছিল। নাম ফ্রানচেস্কো গয়া। ১৮০০ সাল নাগাদ স্পেনের কোর্ট পেইন্টার ছিলেন। কেরিয়ারের গোড়ার দিকে রাজা রানির ছবিই আঁকতেন। সেইরকম পাতি আঁকিয়েই রয়ে যেতেন যদি না এই সময় স্পেনে সিভিল ওয়ার লেগে যেত। নেপোলিয়ান তখন যুদ্ধ জিতে ফুলে ফেঁপে ঢোল। স্পেনের ওপর তখন খুব চাপ পড়ল ফ্রান্সের পোঁ হয়ে থাকার, এখন ইংল্যান্ড যেমন আমেরিকার। কিন্তু দেশের সবাই সেটা চায় নি। ফলে বিশ্রী সিভিল ওয়ার, রক্তারক্তি, রাস্তাঘাটে পেটে ভোজালি। সেই দেখে আবার নেপোলিয়ান স্পেন এটাক করলেন। আরো এক রাউন্ড রক্তপাত। এই ম্যাসাকারখানি গয়া খুব কাছ থেকে দেখেছিলেন। এর পরের বেশ কয়েকটা আঁকা প্রাদোতে রাখা আছে। মাদ্রিদে কখনো গেলে গয়ার এই আঁকাগুলো অতি অবশ্যই দেখে নেবেন। যুদ্ধের হরার ব্যাপারটা এত বিশ্বস্তভাবে ধরা পড়তে খুব কম আঁকাতেই দেখেছি। আগে যুদ্ধের যে সব ছবি দেখেছি সেগুলো হল রাজা যুদ্ধে জিতে আর্টিস্ট দিয়ে ছবি আঁকিয়েছেন জয়প্রচারের জন্য। ঘোড়া লাফিয়ে উঠছে, পিঠে হেলমেট পরা হীরোর হাতে ঝলসে উঠছে তলোয়ার। কিম্বা নদীর ধারে ব্যূহের ফর্মেশানে ধেয়ে আসছে কিছু ঘোড়সওয়ার, আকাশে খুব কালো মেঘ, বিরোধীরা ছত্রভঙ্গ, ভাঙ্গা রথের চাকা, হেলমেট, কাটা মুন্ডু ইতস্তত। গয়ার আঁকা পুরো অন্য। শুনেছি শেষ জীবনে গয়ার মানসিক ভারসাম্য নষ্ট হয়েছিল।
  • vikram | 82.22.227.88 | ১৭ এপ্রিল ২০০৬ ০২:০৪564349
  • গোয়ার অসংখ্য ছেলেপুলে ততোধিক মহিলা। প্রথম গোয়ার সাথে পরিচয় দা নিউড অ্যান্ড ক্লোদড মায়া। আর ডোনা ইসাবেল দা ????এর প্রতিকৃতি।

    চোখ নিয়ে কতো গল্প। দীপ্তেনদা, দেগাসের শেষ দিকের ছবিগুলি। স্পেশালি দা বাথ। ইহা লন্ডনে রয়েছে। উনি চোখে কম দেখতেন তখন, ফ্লে পুরো ছবি দেখল মনে হয় যেন চশমা খুলে দেখছি, সব ঝাপসা।

    আবার দালি। দালির ইচ্ছা সে ইম্প্রেশানিস্টিক হবে। ছোট্টো দালি একটা কাঁচের স্টপার চোখে লাগিয়ে রাত দিন দুনিয়াকে ইম্প্রেশানিস্টিক ভাবে দেখলো। এবং কয়েকটি ছবি এঁকে ফেললো।
    তোরা যে যা বলিন ভাই দালি ভগবান।

    বিক্রম

  • vikram | 134.226.1.136 | ১৮ এপ্রিল ২০০৬ ১৮:৫৭564350
  • দুজন আলাদা রকম লোকের ছবি দেখছি।
    একজনকে অনেকে চেনে , এশচার। গ্রাফিক আর্ট, সেইসব ইম্পসিবল ছবি, রেগুলার ডিভিসান অফ স্পেস, ছবিতে ফ্র্যাক্টাল ইত্যাদি। আনন্দমেলায় পোথোম দেখা।

    আরেকজন বোতেরো। ভীষণ রিভেরার ছায়া লাগলো। ব্লোটেড ফিগার নিয়ে কাজকম্মো। দেখে ফেলুন কলম্বিয়ার লোকটাকে!

    বিক্রম

  • Paramita | 84.203.42.177 | ১৮ এপ্রিল ২০০৬ ২০:৪০564351
  • এ বার প্যরিসে গিয়ে আরেক জনের ছবি দেখে আমার বেশ ভাল লাগল। জর্জেস দে লা ট্যুর। এক দম অন্য রকম আলোর ব্যবহার। এ বেশ কিছু ছবি আছে।

    সেন্ট জোসেফ ছবিটিতে ছোট্ট জীশাসের transculent হাত আর Le Trichur এর থীম বেশ আলাদা।

    দ্রি আর বিক্রমের ভালো লাগতেও পারে। রাজা-গজার ছবি নয়।তিন জন পাক্কা জুয়াড়ির একটি অবোধ কে জুয়াতে হারানোর প্রচেষ্টা।গ্লাসের আকারে ইঙ্গিত পরের তাসের।
  • vikram | 134.226.1.136 | ১৮ এপ্রিল ২০০৬ ২০:৪৩564352
  • লাতুর বহু আগে মরে ভূত হয়ে গেসে।

    জনতা, নতুন আঁকা নিয়ে কয়েক পয়সা হোক? এখন চলছে এরকম???

    বিক্রম
  • vikram | 134.226.1.136 | ২০ এপ্রিল ২০০৬ ১৪:০৮564353
  • আজকে গুগুলে মিরোর ছবি নে আদিখ্যেতা হচ্চে।
    অঁরি কার্তিয়ের ব্রেসোঁ র তোলা মিরোর ছবি দেখেছো কেউ সাদা কালোয়? খালি গোল্লা গোল্লা চোখ, অসাধারন।

    বিক্রম

  • r | 202.144.91.204 | ২০ এপ্রিল ২০০৬ ১৪:৩৪564354
  • আমার ছবি আঁকা নিয়ে কয়েকটি প্রশ্ন আছে। সাধারণভাবে যে কোনো শিল্পে শিল্পীকে হাতে কলমে কিছু করতে হয়। সে নাটক-সিনেমা-লেখা-গান যাই হোক না কেন। ছবি আঁকার ব্যাপারটাও সেইরকম ছিল। এমন কি ভাস্কর্যের ফাইনাল ছাঁচে ঢালাই ওয়ার্কশপে হলেও তার আদি প্রোটোটাইপ নিশ্চয় শিল্পী নিজের হাতে তৈরি করেন। তো এখন এই সব পালটে এসেছে ইনস্টলেশন শিল্পের জমানা। যেমন টেটে এইরকম একটা ইনস্টলেশন আর্টের ব্যাপার পড়ছিলাম। শিল্পী ছোটোবেলায় যে বাড়িটায় থাকতেন হুবহু সেই রকম একটা বাড়ি বানানো হয়েছে। ভদ্রলোক মাথা থেকে আইডিয়া বের করেছেন, তারপর গিয়ে বাড়িটার বিভিন্ন ছবি তুলে এনেছেন, এবং তারপর তদারকি করেছেন। কিন্তু বাড়িটা বানিয়েছে কিছু ওয়ার্কশপের মজদুর। লন্ডনে নাকি এই রকম অজস্র ওয়ার্কশপ আছে যেখানে আইডিয়া ধরিয়ে দিতে পারলেই মালটা বানিয়ে দেয়। তাহলে প্রশ্ন হল: শিল্পীর কি শুধু আইডিয়া দিলেই চলে নাকি তার হাতেকলমে কাজ করা বাধ্যতামূলক?
  • vikram | 134.226.1.136 | ২০ এপ্রিল ২০০৬ ১৪:৪৩564355
  • পুরোপুরি জনতা, মানে যারা দেখবে ও যারা দেখাবে তাদের ওপর ডিপেন্ডেন্ট।

    এর পর জোর যার মুলুক তার।

    বিক্রম
  • r | 202.144.91.204 | ২০ এপ্রিল ২০০৬ ১৪:৪৬564357
  • হাতেকলমে কাম না করতে হইলে আম্মো শিল্পী হওনের চ্যাষ্টা করি গিয়া! ;-)
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন