এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ট্রেক এর বিভিন্ন সমস্যা

    কৃশানু
    অন্যান্য | ১৬ জানুয়ারি ২০১৩ | ১৭১২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • Ekak | 125.118.74.75 | ১৬ জানুয়ারি ২০১৩ ২২:৩১585167
  • কৃশানু কি ইটা আমাকে দিস্ত্র্যক্ত কত্তে খুল্লা ? :P
    কাজের তই । ভালো তই ।
  • aranya | 154.160.226.53 | ১৬ জানুয়ারি ২০১৩ ২২:৩৩585178
  • ভুঁড়ি, ফিটনেসের অভাব ইঃ - অনুভব করেছি, তাই বলছি :-(
  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ১৬ জানুয়ারি ২০১৩ ২২:৩৪585189
  • আগ্রহী দের নিচের লিংকটি পড়ে দেখতে অনুরোধ করি।
    মূল বক্তব্য খুবই যুক্তিযুক্ত। যে ট্রেক যত জনপ্রিয় হয়, সেখানকার ইকোলজি-র ওপর তত চাপ বাড়তে থাকে। আবার স্থানীয় অর্থনীতি-র কিছুটা উন্নতি হয় তো বটেই।
    মানেভান্জান এবং সোকা-র মত গ্রাম পুরোপুরি ট্রেকারদের ওপর নির্ভরশীল।
    আশা করি আলোচনা হবে, এবং কিছু কিছু পথ আমরা পাব।
    উদাহরণ:- যারা কর্পোরেট ট্রেকিং এর বন্দোবস্ত করে তারা সিজন এর শেষ পথে একটা ক্লিনিং ট্রেক এর আয়োজন করতে পারে, যার খরচা কম হবে। যারা সেই ট্রেকে যাবেন, তারা সমস্ত পলিথিন ইত্যাদি কুড়িয়ে নিয়ে আসবেন।

    এর বাইরে ট্রেকার এবং স্থানীয় মানুষ দের উদ্যোগ, সরকারের নিয়মনীতি ইত্যাদি তো আছেই.।

    এইবারে লিংক: http://www.downtoearth.org.in/content/wrong-trek
  • aranya | 154.160.226.53 | ১৬ জানুয়ারি ২০১৩ ২২:৪১585200
  • উপস, ছড়িয়েছি। আমি ভেবেছিলাম এটা পাহাড়ী পথে হাঁটতে গিয়ে ট্রেকার-রা কি কি সমস্যা ফেস করে, তার টই।

    পরিবেশ দূষণ-টা সিরিয়াস ইস্যু।
  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ১৬ জানুয়ারি ২০১৩ ২২:৪২585211
  • এককদা এবং অরন্যদা - :-)
    আমি খুব ডিস্টার্বড এবং কনসার্নড হয়ে এই টই খুলেছি। আমি কখনো বিদেশে যাই নি, সেখানে ট্রেক করার অভিজ্ঞতাও নেই। আমার মনে হয় ইউরোপ এর কিছু কিছু দেশে এবং আমেরিকাতেও এইসব সমস্যা-র কিছু নিরসন করা গ্যাছে।

    আমার দেওয়া লিংকটায় ইন্ডিয়াহাইকস এর বদনাম করা হলেও এটা সত্যি ইন্ডিয়াহাইকস তাদের ফেসবুক পাতায় এই লিংক শেয়ার করেছে, এবং আমি ট্রেক করার সুবাদে দেখেছি ওরা এই ব্যাপারটা নিয়ে সত্যি-ই ভাবছে।

    আমার মনে হয়েছে বেশিরভাগ জনপ্রিয় হিমালয়ান ট্রেকে এখন ইন্ডিয়াহাইকসই সব চেয়ে বেশি ট্রেকার নিয়ে যায়। ওদের কিছু ভালো সাজেশন দিলে ওরা নেবে, এটা আমার দৃঢ় বিশ্বাস।

    আমার ইচ্ছে খালি সরকারের ওপর নির্ভর না করে ট্রেকিং এজেন্সি এবং ট্রেকাররা কি ভাবে সমস্যার কিছুটা সুরাহা করতে পারেন সেই খবর করা।
  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ১৬ জানুয়ারি ২০১৩ ২২:৪৬585217
  • অরণ্য দা, আমি ইচ্ছে করেই নামটা ওই রকম রাখিনি, কারণ পাহাড়ী পথে হাঁটতে গিয়ে ট্রেকার-রা কি কি সমস্যা ফেস করে সেটা নিয়েও এখানে আলোচনা হোক না।
    সব রকম সমস্যা-র কথাই ভাবা যাক না।
    ভুঁড়িটা কোনো সমস্যা নয়, ফিটনেসের অভাব মাত্র দুমাসে ঠিক করে নেওয়া যায়, বয়েস এবং লিঙ্গ নির্বিশেষে। সেই নিয়েও আলোচনা নিশ্চই হবে। এখানে ব্ল্যান্কি দা, একক দার মত অভিজ্ঞ ট্রেকার আছে, আর করা টা অবশ্য জানি না। সমস্ত নিয়েই কথা হোক।
  • Ekak | 125.118.74.75 | ১৬ জানুয়ারি ২০১৩ ২৩:০৭585218
  • কিছু সিরিয়াস কথা আছে । কনফারেন্স এ আছি । আসছি রাত্তিরে ।
  • | 80.39.187.33 | ১৬ জানুয়ারি ২০১৩ ২৩:৪১585219
  • ট্রেকার্স হাটে থাকা খাওয়া করলে আলাদা কথা কিন্তু টেন্ট জঙ্গল ফায়ার এসব করলে পরিবেশ দূষণ তো হয়ই|
    আর বিস্কুট চকলেটের প্যাকেট না ফেলে ব্যাগেই রেখে দিতে হয় |
  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ১৬ জানুয়ারি ২০১৩ ২৩:৫৪585220
  • অনেক ট্রেক রুটে যে হাট থাকে না। বা সবাইকে একোমোডেট ও করতে পারে না। যদি অন্তত হাগুখানাটা বানিয়ে দিত!! কিন্তু সেটাও তো সরকারের ইচ্ছার ওপর।
    সিকিমে ক্যাম্প ফায়ার হয় না, এটা খুব ভালো ব্যাপার.।
    প্যাকেট আমি সুধু ব্যাগেই রাখি না, রাস্তায় দেখলেও কুড়িয়ে নি।
    ভালো সাজেশন ছ। আরো আইডিয়া থাকলে দেবেন।
  • SS | 141.193.196.214 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ ০০:১৬585168
  • বেশ ভালো টপিক।

    একটা ট্রেক গ্রুপের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামে বলে দেওয়া হয়না কেন যে খাবার খেয়ে খালি প্যাকেটটা আবার নিজের ব্যাগে ভরে নিতে?

    আন্দামানে দেখেছি এইরকম প্লাস্টিক পলিউশন। যেকোনো হাইড্রেনে টুরিস্টরা খালি জলের বোতল ফেলছে, কোনোরকম রিসাইক্লিং এর বালাই নেই। ভাইপার বলে একটা ছোট্ট আইল্যান্ডে দেখি ট্রাভেল এজেন্টরা বোটে দেওয়া খাবার আর জলের বোতল ফেলেছে পেটি সহ। এটা দেখে খুব শকড হয়েছিলাম।
  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ ০০:১৯585169
  • বলে দেওয়া হয় এস এস দা, তার পরেও কিছু লোক থাকেন 'চলতা হ্যায়' গোছের।

    কিন্তু ধরুন টিসু পেপার এর ব্যবহার - এর কি কোনো অল্টারনেটিভ আছে? ঠান্ডায় জলের ব্যবহার অনেক ক্ষেত্রেই সম্ভব না।
  • Abhyu | 138.192.7.51 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ ০০:৩০585170
  • দূদ্দূর আমাদের পলু পাল ভোর বেলায় বলল হিড়িম্বা দেবীর মন্দির দেখতে যাবে। কেউ সঙ্গে যেতে রাজি হল না বলে একাই গেল। তারপর প্রকৃতির ডাক। শেষে জলের অভাবে বরফ দিয়ে মুছে এসেছিল। কোথায় হাগজ, কোথায়ই বা ঠাণ্ডা?
  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ ০০:৩৫585171
  • সে যদি বল আমাদের আম্বরিশ ও জাঙ্গিয়া-র তলায় পাতা গুঁজে নিয়েছিল, যাতে জাঙ্গিয়া নোংরা না হয়ে যায়। জনগু তে।
    পরে বোঝা গিয়েছিল ওটা বিছুটি জাতীয় পাতা, বিভিন্ন প্রতিক্রিয়ায়।
  • SS | 141.193.196.214 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ ০০:৩৬585172
  • টিসু পেপার (মানে হাগজ?) তো বায়ো ডিগ্রেডেবল। এই ট্রেক্গুলোতে নির্দিষ্ট বাথরুম থাকে না যে যেখানে পারে সারে?
  • Blank | 69.93.246.61 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ ০০:৪৫585173
  • হাগু বা হাগজ, বা ক্যাম্প ফায়ার কি দুষনের মধ্যে পরে ? মনে হয় না
  • | 80.39.185.204 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ ০০:৪৬585174
  • এখনও টিসুপেপার য়্যুজ করিনি, -4তেও বরফজলেই কামসারছিঃ)
  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ ০০:৪৮585175
  • হাগজ এর ব্যবহার দূষণের মধ্যে পড়ে। রূপকুন্ড এর সবার খুব খারাপ অভিজ্ঞতা।
    ক্যাম্প ফায়ার এর দূষণ ত্যামন না। তবে গাছ কাটা পড়ে বলে সিকিমে নিষিদ্ধ।
  • Blank | 69.93.246.61 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ ০০:৫৩585176
  • হাগজ তো বায়োডিগ্রেডেবল। একটা বৃষ্টিতেই মিশে যায়। হতেই পারে যে পর পর দু তিনটে গ্রুপ গেলে নোংরা হবে।
    রুপকুন্ডের মতন পপুলার আর ওয়েল ডিফাইন্ড রুটে সবাই ট্রেকে যায় ড্রাই সিজনে। পরের পর গ্রুপ যায় আর হাগজ জমা হতে পারে। কিন্তু এটা সাময়িক নোংরামি। দুষন ঠিক নয়।
    কেদারের রাস্তায় ঘোড়ায় হাগুর চোটে হাঁটা যায় না। এটা নোংরা রাখা, কিন্তু দুষন নয়।
  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ ০১:০৭585177
  • মাইনাস চার এ আমিও সারছি। জীবনে উল্লেখযোগ্য ঘটনা বলতে স্বামীজি-র কথা অনুসরণ করে পান্ডিম পাহাড়ের গায়ে দাগ রেখে আসা।
    কিন্তু সবাই তো তা নয়। হাগজ লাগেই।

    ব্ল্যান্কি দা - পাক্কা কথা। কিন্তু যদি কিছু বেটার করা যায়।
  • Blank | 69.93.246.61 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ ০১:১৩585179
  • বেটার করা মানেই কোনো একটা এস্টাবলিশমেন্ট বানানো। তাহলে আর এগুলো ট্রেকিং রুট থাকবে না। সিকিমের ম্যাক্সিমাম ট্রেকিং রুটে এখন গুচ্ছ ট্রেকার্স হাট হয়েছে। হার্ড কোর ট্রেকাররা আজকাল ঐ রুট গুলোতে যায় না।
    সেকেন্ড অপশান হলো ইভোলিউশান কে এমন স্টেজে নিয়ে যাওয়া যাতে আর হাগু হবে না। সব হজম হয়ে যাবে। এইটা নিয়ে আমি খাটা খাটুনি করছি। হলে জানিয়ে দেবো।
  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ ০১:১৮585180
  • বোজো :-)
    নাম্বার অব ট্রেকার্স লিমিটেড করা যেতে পারে।
    নিয়ম করা যেতে পারে, যেটা ইন্ডিয়াহাইকস করেছে, যাতে জলের অন্তত দুশ মিটার দুরে লোকে হাগু করে।
  • Blank | 69.93.246.61 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ ০১:৩০585181
  • তুই যেটা বলছিস সেটা মুলত ইন্ডিয়াহাইকসের মতন বড় গ্রুপের সমস্যা। অনেক লোক নিয়ে গেলে কন্ট্রোল করা খুব মুশকিল।
    ছোট গ্রুপে এগুলো হয় না। হাগুর জায়গা গাইড ই বলে দেয়। যেতা রান্না বা খাবার জলের থেকে দুরে। টেন্ট ওঠাবার সময় প্লাস্টিক কিছু পরে থাকলে ব্যাগে ভরে নেওয়া নিয়ম করে।
    গ্রুপ বড় হলে ম্যানেজমেম্টে সমস্যা হবেই
  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ ০২:১০585182
  • না গো, ব্যাপারটা অত লিনিয়ার না।
    তোমরা পাহাড় ভালোবাসো, ইকোলজি-র সমস্যা বোঝো, তোমাদের না বললেও তোমরা সতর্ক থাকতে।
    বরং ইন্ডিয়াহাইকসের ট্রেক পরিচালনায় মূল ভূখন্ডের ( তথাকথিত অর্থে) বা সমতলের লোকজন থাকায় এরা ট্রেকারদের দাবড়ে দিতে পারে, যে প্লাস্টিক প্যাকেট ফেলাটা অনুচিত হয়েছে। কিন্তু লোকাল গাইডদের সাথে আসা ট্রেকার দের ওরা খুব বেশি সম্মান দেয়, যেটা পাহাড়িদের স্বভাবগত গুণ। আমি লোকজনের মধ্যে এই মনোভাবও দেখেছি যে ওই চিন্কি-র কথা কি শুনব - ওদের বুদ্ধি আছে নাকি! সব সময় এত ডিরেক্ট নয়, একটু সাটল, কিন্তু স্পষ্ট। তার প্রতিবাদ করেছি, ক্যান পাহাড়ে প্লাস্টিক ফেলা ঠিক নয় বুঝিয়েছি, ক্যান চিন্কি বলা ঠিক নয় তাও বুঝিয়েছি, কখনো বুঝেছে কখনো নয়।
    হাজার বার বলে দেওয়া স্বত্বেও সবাই ঠিক ঠাক ফটোকপি ইত্যাদি নিয়ে যায় নি, ক্যান? ইউক্সুম তো সিকিমের তৃতীয় রাজধানী, তার মানে বিরাট সহর, সবই পাওয়া যাবে!! ফটোকপি জমা দিতে না পারায় যখন ঢুকতে দিতে চাইছেনা কে এন পি -র গার্ড, তখন জুগাড় এর ধান্দা - দশ বিশ রাখল ইয়ার!! এই গুলো আটকাবার জন্য এওয়ারনেস ক্যাম্পেন করতেই হবে।
  • kb | 213.110.246.230 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ ২২:৪৫585183
  • আমার ট্রেকিং এর অভিজ্ঞতা বলতে সান্দাকফু আর গোছালা....তো আমরা প্লাস্টিক জাতীয় কিছু ফেলে আসিনি ...........কিন্তু টিসু পেপার ফেলে আসতে হয়েছিল .............কয়েক জায়গায় দেখেছি যে একটা গর্ত করা আছে আর লোকে তার মধ্যে আবর্জনা ফেলছে ..........এটা আমার ঠিক লাগেনি......

    গোছালা ট্রেক এ পানীয় জল বলতে তো নদী বা ঝরনার জল ..................... তো তার কাছাকাছি হাগু করলে দুষনের চাপ আছে আর বৃষ্টি হলে তো কথাই নেই ..........কিন্তু হাগু করার জায়গাও তো সবখানে নেই ...............এটা একটা সমস্যা ।
  • | 209.190.45.30 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ ২৩:১৪585184
  • হাগু না করা বা কম করা ব্যাপারটা নিয়ে আমিও চিন্তা করেচি, খুব কম খেয়ে বা এমন কিছু খেয়ে যাতে হাগু না হয়, কিন্তু না| ট্রেন জার্নিতে 52ঘণ্টা না করে থাকা গেলেও ট্রেকে 24ঘণ্টার বেশি থাকা চাপ হয়|
  • kb | 213.110.246.230 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ ২৩:৪৫585185
  • ট্রেক এ আমি সাতদিনে দুবার গেছি ........।:)
  • Ekak | 125.118.20.49 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ ২৩:৪৭585186
  • পাহাড়ে হাগু করতে কি অসুবিধে ? জলের বা ট্রেইল থেকে সরে গিয়ে বসে পললেই হলো ।
  • প্পন | 190.215.53.44 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ ২৩:৫৪585187
  • হ্যাঁ, এককের কোশ্নটা আমারো।

    অন্য একটা কোশ্নও আছে, সয়েলড টিস্যুগুলো একটা প্যাকেটে ভরে কেন সঙ্গেই রাখা যায় না? যতক্ষণ না সমতলে নেমে আসা হয়।
  • aka | 178.26.203.155 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ ২৩:৫৯585188
  • হাগু তো প্রকৃতিতে মিশে যায়। হাগুও বায়োডিগ্রেডেবল।
  • kb | 213.110.246.230 | ১৮ জানুয়ারি ২০১৩ ০০:০০585190
  • ইয়ে
    বৃষ্টি হিলে তো হাগু ধুয়ে ওই জলেই পড়বে.....আর ওই জলই তো খেতে হবে (মানে আমার আগে যে/যারা গেছে তাদের হাগু )....... তাই আরকি ...........
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে প্রতিক্রিয়া দিন