এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • প্রণব রায় চৌধুরী | 69.93.196.24 | ২৩ মে ২০১৩ ১০:৩৪611905
  • ইউথ্যানাসিয়া

    মরা ও বাঁচা কোনোটি সম্বন্ধেই আমাদের সত্যিকারের কোনোরকম নিয়ন্ত্রণ নেই ,
    তবুও ডাক্তারী শাস্ত্রের কৃপায় আমরা দূরারোগ্য ও বৃদ্ধের মরণকাল দেরী করাই।
    কিন্তু এটা বড়ই আশ্চর্য্যের ব্যাপার যেখানে বাঁচার আর কোনো মানেই হয় না,
    সেখানেও কষ্ট - লাঘব প্রয়াসে ডাক্তার রোগীর মৃত্যুকে ত্বরাণ্বিত করতে পারে না ।
    এটা যেমন প্রগতি যে অনেক দূরারোগ্য রোগ এখন নানা চিকিৎসায় নিরাময় হয় ,
    বিভিন্ন রকম ভাবে মানুষের গড় বয়স আজ অনেক বছর বাড়িয়ে দেওয়া যায় ।
    তেমনি এটা সত্যি চরম দুর্গতি যে , যে রোগী কোনদিন সুস্থভাবে বাঁচবে না আর,
    প্রতিদিন বাঁচা যার কাছে খুব কষ্টকর ও কারণ , পরিজনের মোটা খরচের বোঝার,
    তারও অধিকার নেই চিকিৎসা বন্ধ করে ডাক্তারকে দিয়ে তার মরণ ত্বরাণ্বিত করা,
    যাতে অহেতুক কষ্টের লাঘব হয় ও বিরাট খরচের হাত থেকে বাঁচে পরিজনেরা ।
    কয়েকটি দেশ ছাড়া পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই এ ধরনের করুনা হত্যায় বড় ভয়,
    এতে নাকি সামাজিক , নৈতিক , অর্থনৈতিক ও আইনগত নানা জটিলতা সৃষ্টি হয় ।
    সামাজিক-মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার আছে কিন্তু মরবার কোন অধিকার নেই,
    নৈতিক-ডাক্তারের দায়িত্ত্ব মানুষকে চিকিৎসায় বাঁচিয়ে রাখা,মারার অধিকার নেই,
    আর আজ যে রোগ অনারোগ্য কাল বিজ্ঞানের উন্নতিতে তা সহজে আরোগ্য হয়।
    অর্থনৈতিক-ডাক্তার/হাসপাতাল টাকা পায় মানুষকে বাঁচাবার জন্য,মারার জন্য নয়।
    আইনগত- কে কখন কি ভাবে ঠিক করবে এখন এ রোগীর মৃত্যুর অবশ্য প্রয়োজন
    রোগী না ডাক্তার না পরিজন কার উপর নির্ভর করবে সে ইচ্ছাকৃত করুণা-মরণ ।
    কিন্তু কোন এক ব্যক্তির নয়,সমষ্টিগতভাবে ভালভাবে বাঁচাই যখন আসল দরকার
    তখন যুগোপযোগী ব্যবস্থা ও বর্তমান আইনের পরিবর্তন করে না কেন সরকার ।
    এটাঠিক সময় যতো কেটে যাচ্ছে লোকসংখ্যা ও মানুষের গড় আয়ু তত বাড়ছে,
    বাসের জয়গায় দূষণ-কলুষণ বাড়ছে, মানুষ-প্রতি প্রাকৃতিক সম্পদের ভাগ কমছে ।
    যে ব্যক্তি দূরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত ,যে বৃদ্ধের স্বাভাবিক বাঁচার ক্ষমতা নেই ,
    কেন সমষ্টির স্বার্থে সরকার দেখবে না দেশের ও সেই ব্যাক্তিরও ভাল মরণেই ।
  • কল্লোল | 111.63.177.107 | ২৩ মে ২০১৩ ১৫:১০611916
  • আমি ভীষন ভাবে একমত। কিন্তু ব্যাক্তির সম্মতি প্রয়োজন। ব্যাক্তি যদি সম্মতি দেবার মত অবস্থায় না থাকে তবে তার হয়ে আর কেউ সম্মতি দেবার অধিকারী নয়।
    এক্ষেত্রে নিরাময়-অযোগ্য ব্যক্তিই শুধু কেন, কেউ যদি আর বেঁচে থাকতে না চান, তিনি যদি সুস্থও হন, তার মৃত্যুর অধিকার আছে অবশ্যই। কেউ তেমন ইচ্ছা প্রকাশ করলে, তাকে এক সপ্তাহ সময় দেওয়া হোক, তারপর তার ইচ্ছা কার্যকর করা হোক। কোন ব্যাক্তি দুবার প্রথমে ইচ্ছা প্রকাশ করে পরে তা বাতিল করলে, তৃতীয়বার আর তার আবেদ্ন গ্রাহ্য হবে না।
  • bb | 127.213.209.184 | ২৩ মে ২০১৩ ১৬:০৯611927
  • আমি বিরুদ্ধে- প্রাণদন্ড দেওয়ার বিরুদ্ধে যে কারণে এক্ষেত্রেও সেই একই কারণ। প্রাণ দেওয়ার ক্ষমতা যখন নেই, নেওয়ার অধিকারও নেই।
  • I | 24.96.82.73 | ২৩ মে ২০১৩ ১৮:৩৩611938
  • আমিও প্রাণদণ্ডের বিরুদ্ধে। কিন্তু ভলান্টারি প্যাসিভ ইউথ্যানাশিয়াকে সমর্থন করি।যেখানে রোগী নিজেই চাইছেন এণ্ড অফ লাইফ।

    প্রাণদণ্ড ও ভলান্টারি প্যাসিভ ইউথ্যানাশিয়া এক নয়। প্রাণদণ্ড কোনো ক্ষেত্রেই সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিটির কাম্য অর্জন নয়। প্রাণদণ্ডর মধ্যে কোনো প্যাসিভিটি নেই-রাষ্ট্র বা সংগঠন একজন মানুষকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে হত্যা করছে।
    সেইদিক থেকে দেখতে গেলে আমি এইধরণের রোগীদের আত্মহত্যার অধিকারকেও সমর্থন করি।
  • dd | 132.167.31.155 | ২৩ মে ২০১৩ ১৮:৩৬611949
  • ইন্দোদাকে A.

    খ্যাল রাখুন আমি ক্ক থেকে বেইরে পুরো র‌্যাংকিংটা ইন্টারন্যাশনালাইজ করে দিলেম।
  • I | 24.96.82.73 | ২৩ মে ২০১৩ ১৮:৩৯611960
  • প্রাণ দেওয়ার ক্ষমতা না থাকলেও একজন মানুষের জীবন যথাসাধ্য কম কষ্টময় ও সম্মানজনক হতে দেওয়ার ক্ষমতা থাকা উচিৎ বলে মনে করি। সেকারণেই Do not resuscitate-এর ধারণা এসেছে। এই যুক্তিটিকেই আর একটু গিয়ে নিয়ে গেলে আমরা ইউথ্যানাসিয়াতে পৌঁছব।
  • pi | 78.48.231.217 | ২৩ মে ২০১৩ ১৮:৪২611971
  • শুধু রোগীদের আত্মহত্যার অধিকার ? অন্য কারুর ?
    আমি কল্লোলদার সাথে একমত।
  • I | 24.96.82.73 | ২৩ মে ২০১৩ ১৮:৫০611974
  • এইখানে কবি একটু-আধটু কাঁদছেন বলে আমি ভেজা বিকেলে স্টেপ আউট করে ছক্কা মারতে গেলেম না। যদি পা পিছলে আলুর দম হয়ে যায় ! তাচ্চেয়ে বাড়ি বসে কাঁচালঙ্কা কামড়ে মুড়ি-ফুলুড়ি ও কড়ক বাঙাল চা খাওয়াই ভালো। তাই বলে কি সত্যি মুড়ি-ফুলুড়ি ও বাঙাল চা? ওগুলোকে চিঁড়েভাজা ও আর্ল গ্রে দিয়ে রিপ্লেস করে নিন।

    সত্যি বলতে, এই আত্মহত্যার অধিকার ব্যাপারটা একটু নেবুলাস হয়ে আছে মনের মধ্যে। ইন্স্টিংট বলছে সমর্থন করা উচিৎ। কিন্তু যুক্তি দিয়ে ভাবা হয় নি। আজকাল ভাবা প্র্যাক্টিস করা বন্ধ হয়ে গেছে। কোনোকালেই করতাম কিনা সে অবিশ্যি অন্য প্রশ্ন। ডাগদার বলতেই আমার গাধার ছবি মনে পড়ে।
  • pi | 78.48.231.217 | ২৩ মে ২০১৩ ১৮:৫৫611975
  • ঃ))
  • কল্লোল | 125.241.56.105 | ২৩ মে ২০১৩ ১৯:১৭611906
  • বিবি। কেউ নিজের প্রাণ নিতে চাইছে, স্বইচ্ছায়। অন্য কেউ কারুর প্রাণ নিতে চাইছে, প্রায়শঃই ইচ্ছার বিরুদ্ধে। ফারাকটা বিস্তর।
  • bb | 127.195.180.79 | ২৩ মে ২০১৩ ১৯:৪২611907
  • কল্লোলদা- তিনি কেন চাইছেন , যন্ত্রণায় তাইতো। সেটা লাঘবের পক্ষে আমি, কিন্তু প্রাণ নেওয়ার পক্ষে নয়।
  • a x | 138.249.1.206 | ২৩ মে ২০১৩ ২২:১৮611908
  • আত্মহত্যার অধিকারটা খুবই ডাইসি। ক্লিনিকালি দেখলে যাঁরা আত্মহত্যা প্রবণ হন, তাদের চিকিৎসা সম্ভব। যাঁরা ঘটনা প্রবাহে বা কোনো বিশেষ অবস্থায় আত্মহত্যার দিকে যেতে চান, তারা আবার সেই ঘটনাপ্রবাহেই বেঁচে থাকেন, অবস্থার বদল হয়। তখন? আর কখন আমার জীবনের দাবী একেবারে নিঃশেষিত এটা তো বড় সাবজেক্টিভ। ক্লাস ইলেভেনে ফেল করে কেউ আত্মহত্যা করতে চাইতে পারে, কেউ অকল্পনীয় কোনো আঘাতে। কেউ স্রেফ এমনি এমনি।
  • riddhi | 118.218.136.234 | ২৩ মে ২০১৩ ২২:৩৮611909
  • অক্ষদার পোস্টের সেকেন্ড আর থার্ড লাইন কে ভিত্তি করে বলতে চাই, বিনা রোগে আত্মহত্যার অধিকার থাকা উচিত না।
    এটা আমার ডাইসি লাগে না।
    অনেক মানসিক রোগের একটা এফেক্ট তো থাকে নিজের শরীরে কাটা ফাটা।ও ওগুলোর তো চিকিৎসা আছে আর ঐ সেল্ফ-হার্টিং যাতে না হয়, তাও দেখা হয়। আমার মতে, বিনা শারীরিক যন্ত্রনায় আত্মহত্যার ইচ্ছে একটা পাতি মানসিক রোগ।অনেক ভেবেই এই সিদ্ধান্তে এসেছি। আগে উল্টো পক্ষ নিতাম। পরে ব্যাখ্যা করব।

    সাইডেঃ
    প্রণব বাবুর কবিতা টা অসাধারন হয়েছে। এরকম জটিল বিষয়ের এত প্রান্জল কাব্যিক উপস্থাপনা আগে দেখিনি।
  • riddhi | 118.218.136.234 | ২৩ মে ২০১৩ ২২:৪৫611910
  • আর এখানে 'অধিকার দেয়া' টা ব্যাপারটা কিছুটা মিসলিডিং। একটা শারিরিক অসুবিধে হীন লোক কাউকে না জানিয়ে আত্ম্যহত্যা করতে চাইলেই করতেই পারে। হাজারটা উপায় আছে। কেউ অধিকার দেবে বা তাকে নিতে হবে এমন না। সেখানে তাহলে দাঁড়াচ্ছে এই সিচুয়েশানে যে; লোকট কাউকে তার মানসিক অবস্থার কথা প্রকাশ করলে, যাকে বলছে সে নিজে অথোরিটির সাহয্য নিয়ে কিছু একশান নেবে কিনা। একশান নেবে, না বলবে, 'তোমার যা মনে হয়, করো'।
  • I | 24.99.50.47 | ২৩ মে ২০১৩ ২৩:১০611911
  • বিবি, যন্ত্রণা লাঘব সব ক্ষেত্রে সম্ভব হয় না। ফর এক্সাম্পল, ক্যান্সার পেনের কথা ভাবো। ডাক্তারী এখনো অনেক ক্যান্সার রোগীর ক্ষেত্রেই পেন-ফ্রি স্টেট অ্যাচিভ করতে সক্ষম হয় নি।

    রিদ্ধির কবিতাসংক্রান্ত ব্যাপারটা আমারো ছিল মনে ঃ)
  • চান্দু মিঁঞা | 127.97.172.201 | ২৩ মে ২০১৩ ২৩:১৬611912
  • না না আত্মহত্যা কেন? একদিন সব আত্মীয় বন্ধুদের ডেকে ভালো করে মজা করে তারপর ছুটি নেব। মানে সম্ভব হলে আমার তাই ইচ্ছে।
  • I | 24.96.117.35 | ২৩ মে ২০১৩ ২৩:১৭611913
  • বিনা ''রোগ" বলতে রিদ্ধি নিশ্চয় শারীরিক রোগের কথা বলছ ।
    এটা একটা মাইন্ডসেট হয়ে গেছে আমাদের, মানসিক রোগকে রোগ বলে স্বীকার করতে না চাওয়া। ভাষায় তার প্রভাব পড়ে কিরকম! মানে রিদ্ধি হয়তো এমন করে ভাবে না, কিন্তু ভাষায় তার রেশ রয়ে গেছে। ভুতের ভয়ের মত।

    আর ডিপ্রেসন তো সবসময় শুধু এণ্ডোজিনাস নয়। শারীরিক রোগ ছাড়াও আরো কত কারণে মানুষ তো এক্সোজিনাসলি ডিপ্রেসড হতে পারে। অপমান-আর্থিক ক্ষতি-প্রিয় মানুষের মৃত্যু- এসব ক্ষেত্রে আত্মহত্যার অধিকারের কী হবা?
  • riddhi | 118.218.136.234 | ২৩ মে ২০১৩ ২৩:২৬611914
  • আই দা, ওটা 'শারীরিক" রোগ হবে , আর ঠিকি বলেছেন, মাইন্ড্সেটের প্রবলেম হতে পারে।

    কিন্তু তার সাথে ঐ মানসিক রোগের কথাই কিন্তু বল্লাম। এক্সো হোক বা এন্ডো,চিকিংসা, কাউন্সেলিং করা উচিত আর সেক্ষেত্রে 'অধিকার' বলে কিছু থাকা উচিত না।
  • a x | 138.249.1.194 | ২৩ মে ২০১৩ ২৩:২৯611917
  • তাই*
  • a x | 138.249.1.194 | ২৩ মে ২০১৩ ২৩:২৯611915
  • আমি তো তই দুটো কে আলাদা করেই লিখলাম? কিন্তু পরের গুলো যেগুলো বললে, সেগুলো-ও সময়ের ফেরে কখনও বদলায়, কখনও প্রলেপ পরে, কখনও কিছুই বদলায় না। তীব্র অভিমানও একদিন সয়ে যায়।
  • a x | 138.249.1.198 | ২৩ মে ২০১৩ ২৩:৩৫611918
  • আর ইয়ে, প্রণব বাবুর ওটা তো কবিতাই, মানে কবিতার মতই, কবিতার ধাঁচেই? নাকি নয়?
  • riddhi | 118.218.136.234 | ২৩ মে ২০১৩ ২৩:৪৭611919
  • কবিতা। কাপলেট সনেট স্টাইল মনে হয় এটাকে বলে।
  • pi | 172.129.44.120 | ২৩ মে ২০১৩ ২৩:৫১611920
  • যা বলার ছিল, ইন্দোদা ১১ঃ১৭ এ বলে দিয়েছে।
  • pi | 172.129.44.120 | ২৩ মে ২০১৩ ২৩:৫৫611921
  • চিকিৎসা , কাউন্সেলিং হোক না, ক্ষতি কী ? কিন্তু তারপরেও কেউ চাইলে সে অধিকার দেওয়া হবেনা কেন ?
    অনেক পরে সব ঠিক হয়ে যেতে পারে এটা তো কাউন্সেলিং এর পার্ট হিসেবেই জানানো হবে, সেটাই জেনেও যদি কেউ চায়, তার চাওয়াটার মূল্য দেওয়া হবেনা ?
  • I | 24.96.117.35 | ২৩ মে ২০১৩ ২৩:৫৮611922
  • আমার একটু সংশয় আছে সমাজ কিম্বা রাষ্ট্র এইভাবে ব্যক্তির বেডরুমের দরজা ঠকঠকাতে পারে কিনা। যেই সে ফাঁসটি পরে নিয়ে পায়ের ধাক্কায় টুলটা ফেলে দিতে যাবে, অমনি দরজা ভেঙে ঢুকে ক্যাচ কট কট। তারপর মগজ ধোলাই- অপমান সয়ে যাবে, আর্থিক ক্ষতি সেরে যাবে, দুঃখ কমে যাবে।
    যেতেও পারে, না-ও যেতে পারে। কিন্তু সেটা বোধ হয় দিনের শেষে সেই মানুষটারই সিদ্ধান্ত হওয়া উচিৎ, -যে, এই নৃমুণ্ডের হেঁয়ালিকে নিয়ে বিছানায় মধ্যরাতে সে কী করবে।
    ডাইসি, আবারো মানছি।
  • I | 24.96.117.35 | ২৪ মে ২০১৩ ০০:০২611923
  • অনেকে মারাত্মক ও পেটেনশিয়ালি ফেটাল অসুখের (শারীরিক) চিকিৎসা করান না। তাঁদেরও তাহলে অপরাধী ঘোষণা করা হোক। এই ডাবল স্ট্যান্ডার্ড ভালো না।
  • I | 24.96.117.35 | ২৪ মে ২০১৩ ০০:০৩611924
  • *পোটেনশিয়ালি
  • a x | 138.249.1.194 | ২৪ মে ২০১৩ ০০:০৫611925
  • কত বয়সে এই অধিকার? ক্লাস এইটের ছেলেটির অংকে ফেল করলেও কী একই অধিকার?
  • I | 24.96.117.35 | ২৪ মে ২০১৩ ০০:০৮611926
  • ধরো, ১৮ বছর? ;)
  • a x | 138.249.1.202 | ২৪ মে ২০১৩ ০০:০৯611928
  • এইত্তো! কেন ১৮?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন