এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • কালপুরুষ | 125.250.244.133 | ৩১ আগস্ট ২০১৩ ১৮:০৩619561
  • "When India achieved independence, more than 50 years ago, the people of the country were much afflicted by endemic hunger. They still are."
    - অমর্ত্য সেন
    স্বাধীনতা নিয়ে একটা লেখার কথা বলেছিলে ঈপ্সিতা দি।স্বাধীনতা মানে ১৫ই আগস্ট এর ট্যাবলো আর সামরিক কুচকাওয়াজ,স্বাধীনতা মানে ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ম্যাচ,নিদেনপক্ষে সানি দেওলের সিনেমা যেখানে একাই হিরোমশাই অসংখ্য পাকিস্তানি’দের মেরে ফ্যালেন নাকি স্বাধীনতা মানে সংবিধানে লেখা যাবতীয় মৌলিক অধিকার সমেত মানুষের মত বেঁচে থাকার স্বাধীনতা?
    আমার জানতে ইচ্ছে করে যে মুকেশ আম্বানী’র স্বাধীনতা আর পার্ক সার্কাসে’র বস্তবাসী একসময়ের ভিস্তিওয়ালা,বর্তমানে দিনমজুর আমার আসলাম ভাই এর স্বাধীনতা দুটো সমার্থক কিনা।প্রসঙ্গত,২০১১ সালের সেন্সাসে প্রশাসনিক পিশাচেরা ভারতের বস্তি নিয়ে যে রিপোর্ট বানিয়েছে ঠান্ডা ঘরে বসে তা দেখলে তাজ্জব হয়ে যেতে হয়।হারামির বাচ্চারা বস্তি আর হায়াত রিজেন্সি’র মধ্যে পার্থক্য রাখেনি।এত সুবিধে থাকতে লোকে হাইরাইজে ক্যানো বাস করে?বস্তিতে গেলেই তো পারে,যেখানে নাকি পানীয় জলের অবাধ সোর্স,সবার ঘরেই একটা করে টয়লেট আর আধুনিক জীবন যাপনের অসীম সুবিধে,একমাত্র ওয়াই-ফাই কানেকশন টা বাদ রেখেছে,ওটাও নেক্সট সেন্সাসে ঢুকে যাবে।Registrar General of India (RGI) এ কোন মুলুকের আজব চিড়িয়ারা কাজ করে তা জানার ইচ্ছে রয়েছে।শালারা বলে কিনা ৭৪% বস্তির মানুষের শুদ্ধ পানীয় জলের সোর্স আছে।১১% বস্তির মানুষ ডেস্কটপ ব্যবহার করে আর ৫১.৩% মানুষ রান্নাতে গ্যাস ব্যবহার করে।আমি খালি চোখে এই তথ্যগুলোর যথার্থতা খুঁজে পাইনা।আমি রেল লাইনের ধারের ঝুপড়িতে সদ্য স্বামী বিচ্ছিন্না যুবতী মা’কে কোলের বাচ্চা সামলে খড়-কুটো যোগাড় করে রান্না করতে দেখি।তার ঘরে ইলেকট্রিক নেই।প্রাকৃতিক কাজকর্ম সারতে তাকে ঝোপ খুঁজতে হয় আর অসংখ্য লোভী হায়েনার চোখ তার উপর লোলুপ হয়ে চেয়ে আছে।আজ বা কাল,তাকে কারুর শয্যাসঙ্গিনী হতে হবে।তার আধ ন্যাংটো রুক্ষ হাড় বের করা সন্তানের সামনে দিয়ে ধুলো উড়িয়ে বেরিয়ে যাবে বাবুদের বাচ্চাদের ইস্কুল বাস।আর বাচ্চাটা বড় হয়ে ঠেলা গাড়ি ঠেলবে,পিঠে ঝোলা নিয়ে কাগজ কুড়ুবে আর সভ্য পৃথিবী পার্লামেন্ট নামক শুয়োরের খোঁয়াড়ে বসে গরিবী দূরীকরণের তত্ব আওড়াবে।
    জানো ঈপ্সিতা দি,সরকারী কুকুরগুলোর মতে ৩০০ জন না থাকলে নাকি তা বৈধ বস্তি নয়।তাহলে হাইওয়ে আর রেললাইনের ধারে যেসব মানুষ বিক্ষিপ্ত ভাবে থাকেন,তাদের তো সরকারী যন্ত্র গোনার চেষ্টা করেনা।অনেকদিন আগে একটি বহুল প্রচারিত বাংলা দৈনিকে সভ্য ও প্রগতির রূপক হিসেবে হাই রাইজ ফ্ল্যাট আর চকচকে রাস্তা দেখিয়ে পাতাজোড়া লেখা বেরিয়েছিল।আমরা তো সভ্যতা বলতে এগুলোই বুঝি।এই তথাকথিত সভ্যতার বিস্তার ঘটাতে গিয়ে কদিন আগে বেঙ্গালারুর ইজিপুরা বস্তি থেকে ১২০০ বস্তিবাসী কে জোর করে উচ্ছেদ করা হয়েছে (তথ্যসূত্রঃইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।১৯শে এপ্রিল,২০১৩) তা নিয়ে সোস্যালাইট’রা মড়াকান্না কাঁদতে বসেনি।
    এটা আর যাই হোক,আমার কাছে স্বাধীনতা’র নিদর্শন নয়।
    আমাদের স্বাধীন দেশে এখনও সব থেকে বেশী মানুষ মারা যায় খিদেতে,কোন অসুখ বা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে নয়।প্রতিদিন রাতে ২০ কোটি’ মানুষ এদেশে না খেয়ে ঘুমোতে যান।২৫ লাখ মানুষ প্রতিবছর খিদেতে মারা যান।আদিবাসীদের মধ্যে ২৪.১% মানুষ প্রায় অনাহারে কাটান।৭০% মা ও শিশু অপুষ্টিতে ভোগে এই দেশে।UN Food and Agriculture Organisation (FAO) এর মতে ভারতে ১০০ মিলিয়ন ক্ষুধার্ত মানুষ আছেন যারা দিনে ১৮০০ ক্যালরি খাবার পান না।International Food Policy Research Institute (IFPRI) এর ২০০৮ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী গ্লোবাল হাঙ্গার ইনডেক্সে ৮৮টি দেশের মধ্যে ভারতের স্থান ৬৬তম। ২০১১ তে ইনডেক্সে স্থান হয়েছে ৬৭ তম।Thomas Friedman এর মত কিছু পন্ডিত(পুলিতজার পেলেই তো আর ল্যাজ গজিয়ে কেউ নস্ট্রাদামুস হয়ে যায় না) বর্তমান ভারত কে গ্লোবাইলজেশনের সফল উপাখ্যান বলে প্রচার করে পুঁজিবাদের ঢাক পেটাতে পারেন,তাতে প্রান্তিক ভারতবর্ষের ছবিটা কিচ্ছু পালটায় না।প্রান্তিক ভারতবর্ষে এখনও বহু মানুষ না খেয়ে মারা যায়।পারো দেবী’র নাম শুনেছো ঈপ্সিতা দি? ২০১০ সালে ঝাড়খন্ডে পারো দেবী’র স্বামী খিদেতে মারা গিয়েছিলেন।প্রান্তিক ভারতবর্ষ খুঁজে এরকম অসংখ্য ঘটনা তুলে এনেছেন Ashwin Parulkar। তিনিই উল্লেখ করেছেন বিহারের প্রান্তিক এলাকার জার্নালিস্ট অমিত কুমারের কথা।বছর তিরিশের এই সাংবাদিক এই প্রান্তিক অনাহারে ভোগা মানুষদের খবর তুলে নিয়ে আসছেন সংবাদপত্রে।শুধুমাত্র তার রিপোর্টিং এর ফলে বিহারের দলিত অধিবাসীদের অনেকে অনাহারে মরার হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে।অমিত কুমার কে কুর্নিশ রইলো।
    খাদ্য সুরক্ষা বিলে আদপে কি হবে তা নিয়ে বিস্তর সংশয় আছে।সংশয় আছে সরকারের গরীব নির্বাচন আর পুষ্টি’র সংজ্ঞা নিয়ে।
    কালোবাজারি আর মাত্রাছাড়া দূর্নীতি’র ফলে খোলাবাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি’র যোগান কমছে।দাম বাড়ছে সব কিছুর।যে দুই বাচ্চার বাপ লোকটা ভ্যান চালিয়ে দিনে দেড়শো টাকা রোজগার করে কিনা সন্দেহ,সে কি করে এই মূল্যবৃদ্ধির ভারতবর্ষে মানুষের মত বাঁচবে কি করে?
    আমি অসহায় অর্ধনগ্ন মানুষকে রাতের ফুটপাথে আধাপেটে ঘুমাতে দেখি,দেখি বড়লোকের মাতাল ছেলে তাদের উপর গাড়ি চালিয়ে পিষে দিলে আইনের নামে প্রহসনের শুরু হয়,ফেরারি গাড়িটা কোন ম্যাজিকে নাম্বার বিহীন লরিতে পরিণত হয়।
    আমি ঝুপড়িতে হাড় বেরোনো মানুষদের প্রতিনিয়ত বাঁচার জন্য লড়াই করতে দেখি।দেখি,সুসভ্য পৃথিবী কিভাবে ‘সে গরীব কিন্তু সৎ’ নামক একটা প্রবাদবাক্য জিইয়ে রেখেছে যাতে পরিষ্কার বোঝা যায় যে গরীব হলেই অসৎ হতে হয়, সৎ হওয়াটাই বড় আশ্চর্যের।আর গরীবের রক্ত চুষে খাচ্ছে যেসব অর্থশালী রাজনৈতিক নেতা আর ব্যবসায়ীরা,তারা তো হেব্বি সৎ ,পুরো মহাত্মা গান্ধী’র ছাপ মারা পাঁচশো টাকার নোট।
    ঈপ্সিতাদি,তুমি তো স্বাধীন ভারতের কথা লিখতে বলেছিল।অনেক কিছুর মত স্বাধীনতাটাও একধরণের ইজম।কিন্তু খালিপেটে তো ইজম হজম হয় না।ক্ষিদের কাছে কোন তত্ব খাটেনা।
    হাইওয়ের ধারে আমি যখন বছর দশেকের বাচ্চাকে খালি গায়ে কালিঝুলি মেখে নোংরা আর দূষিত পরিবেশে অক্লেশে কাজ করতে দেখি এই সুসভ্য ভারতবর্ষকে শ্মশান বলে মনে হয়।
    আমি স্বাধীনতা খুঁজি প্রান্তিক ভারতবর্ষে যেখানে আজও চাষীরা সরকারি সাহায্য না পেয়ে মহাজনের ঋণের ফাঁদে পড়ে ফসলের দাম না পেয়ে আত্মহত্যা করে।যেখানে আজও প্রান্তিক অশিক্ষিত মানুষকে সরকারী অফিসে,পোস্ট অফিসে,ব্যাঙ্কে শিক্ষিত আধিকারিকরা মানুষের মর্যাদা না দিয়ে চরম দুর্ব্যবহার করে।এই অসহায় মানুষেরা দ্বিতীয়বার কোন আর্জি নিয়ে তাদের চৌকাঠে যায় না।অসাধু ব্যবসায়ী-রাজনৈতিক নেতা আর দূর্নীতিগ্রস্ত সরকারি লোকেরা মিলে দেশের যাবতীয় সম্পদ লুটে খাচ্ছে।
    উত্তরবঙ্গ থেকে ফেরার এক্সপ্রেস ট্রেনে আমি দুই ভাই’কে দেখেছিলাম।বড়টা খুব বেশী হলে বছর সাত আটের।ছোটটা বছর পাঁচেকের।আদুড় গা।পরনের প্যান্ট টা কোনরকমে আটকানো।বড়টা ট্রেনের কামরা ঝাড় দিয়ে পয়সা চাইছে।ছোটটা তার পিছনে ঘুরছে।আমি জিজ্ঞেস করে জানলাম তাদের মা এক হপ্তা আগে অসুখে বিনা চিকিৎসায় ঝুপড়িতে মারা গেছে।আর বাবা’কে তারা কোনোদিন দ্যাখেইনি।নামকে ওয়াস্তে এক মাসী আছে যে সকাল হলেই দুই ভাই কে ট্রেনে কামরা ঝাড় দিয়ে ভিক্ষে করতে পাঠায়।রাতে তার বিনিময়ে শোওয়ার জায়গা আর ভাত জোটে।
    আমার স্বাধীন সুসভ্য ভারতবর্ষ,এর পরেও কি তোমার কান্না পায়না?
  • SKM | 108.199.50.45 | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৪:১৪619572
  • What is the solution?
  • কল্লোল | 111.63.169.12 | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১১:১৮619583
  • এই লিংকের খবরগুলো দেখুন।
    https://www.google.co.in/#q=food+grain+wastage+in+fci+godown
    এই শষ্য নষ্ট হওয়ার আগে মানুষকে বিলিয়ে দিলেও কিছু সমাধান হয়।
    কিন্তু তাতে নাকি "অর্থনীতি" একেবারে হেজে যাবে।
    ক্ষী চাপ বলুন তো!! আমাদেরও এসিপিসি না হোক, মাছে-ভাতে থাকতে হবে চাগ্রীবাগ্রী করে। অর্থনীতি হেজে গেলে তার কি হবে?
  • Ekak | 132.166.148.74 | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১১:৩২619587
  • "অর্থনীতি হেজে যাবে " টা এক বিচারে ভুল নয় যেকারণে দাক্ষিনাত্যের মন্দিরের সোনা আরবিআই কোনো দিন কাউন্ট এ আনবেনা । সে আলাদা গল্প ।
    কিন্তু যে মানুষদের কিনে খাওয়ার অর্থই নেই তাদের ওই অতিরিক্ত টুকু বিলিয়ে দিলে কোনো নীতি র কিছু যাবে আসবে না । কত মানুষ বাঁচবে । সদিচ্ছা টুকু চাই আর দিস্ত্রিবিউশোন টা সেন্ত্রালায়স্দ হতে হবে ।নইলে ফ্রি এর চাল হাত ঘুরে বাজারে বিক্কিরি হবে ।
  • aranya | 154.160.226.53 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৩:৪২619588
  • কালপুরুষের লেখাটা হন্টিং। প্রায় সবই জানা কথা, দেখা ছবি, তাও ..
  • Bile | 37.254.16.5 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৬:২৯619589
  • আমি এই ফ্রি তে / সস্তায় বিলিয়ে দেবার ঘোরতর বিরোধী । এতে গরীব অনন্ত কাল ধরে গরীব ই থেকে যাবে ।
    এক এই কারণ এ আমি খাদ্য অধিকার ইত্যাদি কেও সমর্থন করতে পারি না । এই সব সস্তা রাজনীতি না করে গরীব লোককে উপার্জনের রাস্তায় নিয়ে আসতে হবে । তারা যাতে নিজের খাদ্য নিজ অধিকারে অর্জন করতে পারে তার ব্যবস্তা করতে হবে । নাহলে কিছুই হবে না । ছোটবেলায় একটা গান খুব শুনতাম। আজ কে গুগল এইর দৌতটা আবার খুঁজে পেলাম -
  • Ranjan Roy | 24.97.165.210 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৮:১১619590
  • Bile,
    খাদ্যের অধিকার বা গুদামে নষ্ট হওয়ার আগে অভুক্ত মানুষদের সেই চাল বিলিয়ে দেওয়া মানে তাদের রোজগারের ব্যবস্থা করা--- দুটো তো পরস্পরবিরোধী নয়।my way or high way এমন ভাবছেন কেন?
    সকলের রোজগারের বন্দোবস্ত করাটাএকটি দীর্ঘকালীন প্রক্রিয়া। কিন্তু ততদিন লোকগুলো বেঁচে থাকলে তবে তো রোজগার করবে!
    ধরুন, কারখানা বন্দ্ধ হয়ে যে লোকগুলো রাস্তায় দাঁড়িয়েছে তারা তো আলসে নয়, আর আজকে রোজগার হারানোর জন্যেও তারা দায়ী নয়। তারা কি করে বাঁচবে?
    আর এটা কোন হাইপোথেটিক্যাল উদাহরণ নয়, খুব কমন কেস।

    আপনার বক্তব্যের মধ্যে একটি দর্শন প্রচ্ছন্ন আছে মনে হল--- যাদের আজ রোজগার নেই তার জন্যে তারাই দায়ী।
    আমি ভুল বুঝলে শুধরে দেবেন, প্লীজ!
  • ranjan roy | 24.97.165.210 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৮:১৬619591
  • সরি! আগের পোস্টে 'মানে'র বদলে 'আর' হবে। টাইপো!
  • ranjan roy | 24.97.165.210 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৮:২১619592
  • কালপুরুষের লেখা পড়েঃ

    "ক্ষুধাতুর শিশুরা তো চায় না স্বরাজ,
    চায় শুধু দু'মুঠো ভাত, একটু নুন।
    বেলা বয়ে যায়, খায় নি কো বাছা,
    কচি পেটে তার জ্বলে আগুন।"

    আজও অবস্থাটা বদলায়নি।
  • pi | 118.22.237.164 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৯:২৬619562
  • শিক্ষা, স্বাস্থ্যের অধিকার নিয়ে বাইলের কী মত জানার ইচ্ছা রইলো। এগুলোও ফ্রিতে/সস্তায় দেবার বিরোধী ?
  • কল্লোল | 125.242.130.180 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৯:৩৪619563
  • বিলেবাবু।
    যে চাল ও অন্যান্য শষ্য নষ্ট হয়ে গেলো তাই নিয়ে কোন মাথাব্যাথা নেই আপনার? এ তো অপচয়? সেই শষ্য নষ্ট হয়ে যাবার আগে কিছু অভুক্ত মানুষকে বিলিয়ে দিলে এতো কি অপরাধ হয়, তা বুঝতে পারি না।
    সমস্ত মানুষের রোজগারের ব্যবস্থা করতে তো সরকারকে কেউ বারন করে নি। স্বাধীনতার ৬৬ বছরেও তো তার কিছুই করে উঠতে পারেনি কেউ।
    এরেই কয় ভাত দেবার মুরোদ নেই কিল মারার গোঁসাই।

    অধিকার কে কাকে দেয় ? কার চাল-ডাল কাদের দেওয়া হবে? যারা সেই শষ্য ফলিয়েও অনাহারে থাকে তাদের সেই চাল-ডাল ফিরিয়ে দেওয়াতে কোন অন্যায় নেই।

    গানটা শুনেছেন, ভালো। এবার একটু পড়ে নিন। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় - উত্তরকালের গল্প সংগ্রহ - ওরা কেড়ে খায় নি কেন। এটা গুগল করে পাওয়া যাবে না হয়তো। একটু জোগাড় করে নিতে হবে।
  • মৌ | 24.99.196.103 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৪:২৩619564
  • বাড়তি শস্য যেগুলি গুদামে নষ্ট হচ্ছে, সেগুলি গরীবদের দিয়ে দিলে রাষ্ট্রের অর্থনীতির ক্ষতি হব, এটি অনেকেই বলছেন। কিন্তু বুঝতে পারছিনা কি ভাবে ক্ষতি হবে। এক, হয়তো যারা এই গরীবদের মধ্যে বিলিয়ে দেওয়ার জন্য নিযুক্ত থাকবে তাদের দুর্নীতি চোরাবাজারি একটা এফেক্ট ফেলবে।
    এটা বাদ দিয়ে আর এমনকি ক্ষতি হবে যার জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া যাচ্ছে না!! গুদাম ঘরের অভাব, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রনের যন্ত্রে অভাব, সময় মতন নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছুতে না পারা ইত্যাদির জন্য কত খাদ্য শস্য নষ্ট হয়, তার হিশাব নেই।
  • PT | 213.110.246.230 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৭:৩৬619565
  • আহা-"বিলিয়ে" দিতে আপত্তি থাকলে নাহয় কিলোপ্রতি দশ পয়সা হিসেবে পয়সাই নেওয়া হল-তাতে অসুবিধে কোথায়? নষ্ট শষ্য তুলে ট্রাকে করে নিয়ে গিয়ে আবর্জনার জায়্গাতে ফেলে দিতেও তো সরকারের পয়সা খরচা হবে। তার চাইতে তুলে মানুষের পেটের মধ্যেই নাহয় ফেলে দিল-পচে যাওয়ার আগে।

    কল্লোলদা
    মনে পড়িয়ে দিলে। যুক্তি-তক্ক-গপ্প দেখে "মদন তাঁতি"-র কথা জানলাম। তা সেই মদন বাবুকে খুঁজতে গিয়ে পেয়ে গেলাম -"উত্তরকালের গল্প সংগ্রহ"।
  • Az | 161.141.84.239 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ২২:৪৪619566
  • মাণিক বন্দ্যোর গল্পটার নাম (যদ্দূর মনে হয়) "ছিনিয়ে খায়নি কেন"। খুবই তীক্ষ্ণ আর ভালো লেখা সেটা।
  • cm | 127.96.115.163 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ২২:৪৮619567
  • কেড়ে খায়নি কেন
  • কল্লোল | 125.241.92.130 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ২২:৫৪619568
  • আমার তো সাংঘাতিক ভালো লাগে একান্নবর্তী।
  • cm | 127.96.115.163 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ২৩:০১619569
  • দারুণ, ওগুলো যে কেন মাধ্যমিকে ঢোকায় না।
  • Blank | 69.93.240.255 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০২:২৩619570
  • ছিনিয়ে খায় নি কেন?
  • pi | 172.129.44.87 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০২:৪৬619573
  • ব্ল্যাংকিকে থ্যাংকু !
  • Bile | 37.254.16.5 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৫:৪০619574
  • আমি যেটা বলতে চেয়েছিলাম সেটা হলো - খাদ্য শস্য বিলিয়ে দিয়ে লোকের ক্ষুন্নিবৃত্তি কোনো দিন দীর্ঘ মেয়াদী ব্যবস্থা হতে পারে না - spoon ফিডিং can only teach the shape of the spoon

    রঞ্জন বাবুর এই লাইন তা "সকলের রোজগারের বন্দোবস্ত করাটাএকটি দীর্ঘকালীন প্রক্রিয়া। কিন্তু ততদিন লোকগুলো বেঁচে থাকলে তবে তো রোজগার করবে!" আমি সমর্থন করি । কিন্তু বুঝতে হবে যে এটা তাত্ক্ষণিক সমাধান ।

    আমরা সবাই ফ্রি তে শিক্ষা , স্বাস্থ্যে নিয়ে আবেগ আপ্লুত । হাতে গুনতি গুটিকয় প্রতিষ্ঠান ছাড়া এই ফ্রি জিনিসের quality আছে কি ? আমাদের মধ্যে কয় জন তার ছেলেকে সরকারী স্কুল এ পাঠান / সরকারী হাসপাতাল এ ?

    এই সব বক্তব্যের মধ্যে তাচ্ছিল্য আছে " নষ্ট শষ্য তুলে ট্রাকে করে নিয়ে গিয়ে আবর্জনার জায়্গাতে ফেলে দিতেও তো সরকারের পয়সা খরচা হবে। তার চাইতে তুলে মানুষের পেটের মধ্যেই নাহয় ফেলে দিল-পচে যাওয়ার আগে।" সেই খানে বদল দরকার। এই খাবার আমাদের দিলে আমরা খাব কি ? যাদের দেওয়া হয় তারাও খায় না

    যদি কোয়ালিটি ধরে রেখে ফ্রি তে দিতে চাও দাও ।অবহেলা করে কোনো জিনিস বিলিয়ে দিলে যাকে বিলিয়ে দিচ্ছ তাকে অপমান করা হয় । তাকে অবহেলাও করছ আর রোজগার করতেও শেখাচ্ছ না । ফ্রি তে বিলিয়ে দেওয়ার যে বিপুল ব্যায় সেটা থেকে রোজগারের সুযোগ তৈরি করলে অনেক বেশী ভালো হত না কি ? যাতে মানুষ রোজগার করে স্বাধীন ভাবে বেঁচে থাকতে পারে । কিন্তু সেটা হলে যে গরিবী দূর হয়ে যাবে । তাহলে তো এই সস্তার তাত্ক্ষণিক ব্যবস্তা করে ভোট কমানো যাবে না !

    এক এই মানসিকতা থেকে আমি দেখেছি যে লোকে ২/৫ টাকার জন্য রিক্সা ওলা, বাড়ির কাজের লোকের সাথে দর দাম করে ও ভিকিরী কে ১/২ টাকা দান করে ভারী খুশি হয়।

    জানি না বক্তব্য ঠিক ঠাক করে পেশ করতে পারলাম কি না ।
  • কল্লোল | 125.242.203.89 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৫:৩৮619575
  • বিলে। যুক্তিটা লাগলো না।
    "আমাদের মধ্যে কয় জন তার ছেলেকে সরকারী স্কুল এ পাঠান / সরকারী হাসপাতাল এ ?"
    একজনও না। কেন পাঠাইনা বলুন তো? আপনিও উত্তরটা জানেন। আমার আপনার সাধ্য আছে অন্য জায়গায় যাবার।
    যার সাধ্য নেই? সে কি করে? আপনার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা নিশ্চই আছে সরকারী হাসপাতাল বা স্কুলে রোগী বা ছাত্র ভর্তি করার। কতোটা সহজ মনে হয় আপনার। নিয়ে গেলেই হয়? নাকি হত্যে দিয়ে পরে থাকতে হয়?
    মানে বলতে চাইছি - লোকে তো যায় - দুজায়গাতেই। আমি আপনি না গেলেই বা, যাওয়ার লোকের কমতি নেই।

    "এই খাবার আমাদের দিলে আমরা খাব কি ? যাদের দেওয়া হয় তারাও খায় না"

    আমরা খাবো না। কেন খাবো না বলুন তো? এইত্তো উত্তরটা আপনিও জানেন।
    কিছুদিন আগেই কোথাও যেন পড়লাম - ঐ ফেলে দেওয়া নষ্ট হওয়া চালই কোথায় যেন কারা হামলে পড়ে নিয়ে গেছে। কালাহান্ডিতে বোধ হয়।

    মানছি। এটা লজ্জার। এ লজ্জা আমার-আপনার। প্রত্যকটা মানুষের মাথা উঁচু করে বাঁচার অধিকার আছে। তার ব্যবস্থা সরকারকেই করতে হবে। তবু এই ৬৬ বছরেও কোটি কোটি মানুষ শুধু ভারতেই অভুক্ত, অর্ধভুক্ত।
    তাই - শষ্য গুদামে না পচিয়ে বিলি করে দেওয়াই ভালো।
    "অবহেলা করে কোনো জিনিস বিলিয়ে দিলে যাকে বিলিয়ে দিচ্ছ তাকে অপমান করা হয় ।"
    ঠিক। তবে কি যাদের বিলিয়ে দেওয়ার কথা হচ্ছে তারাই কিন্তু ফসল ফলিয়েছিলো।
  • pi | 118.22.237.164 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৯:০৮619576
  • সরকারি স্কুল, হাসপাতালের কোয়ালিটি ভাল করার দাবিই তো তোলা দরকার। সেটা তোলা হয় না, তার কারণ, পাশাপাশি প্রাইভেটাইজেশনের অল্টারনেটিভ এসে গেছে, আর আমরা সেটা অ্যাফোর্ড করতে পারি বলে সেখানেই যাওয়া প্রেফার করি। সরকারি ব্যবস্থার কোয়ালিটি খারাপ, এই কারণ দর্শিয়ে।যত বেশি সেটা করি, ততই সরকারি ব্যবস্থার কোয়ালিটি ভাল করার দাবিদাওয়া আর করিনা। চাপ দিই না। সেটা ক্রমশঃ আরো খারাপ হতে থাকে। তারপর সেই কারণ দেখিয়ে আরো বেশি করে সেটা থেকে সরে আসতে থাকি। কোয়ালিটি আরো খারাপ হতে থাকে। এতো বিষচক্র।
  • maximin | 69.93.195.249 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৯:২৪619577
  • তাহলে উপায় হল, নার্সিং হোম ও বেসকারী ব্যাবস্থা না রাখা। সব ক্ষেত্রেই চয়েস তুলে দেওয়া হোক। খাদ্য সুরক্ষা বিলের পারপাস অবশ্য সেটা নয়।
  • anirban | 146.152.6.209 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৩:১০619578
  • যাঃ! বেসরকারী ব্যবস্থা না রাখা একমাত্র উপায় - এটা খুব এক্সট্রীম অবস্থান হয়ে গেল। সরকারী ব্যবস্থা ভালো করা অসম্ভব?
  • Shibir | 113.16.68.8 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১১:১৫619579
  • Blank ধন্যবাদ । আরো কিছু মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় এর লিংক থাকলে share করবেন ।
  • ম্যাক্সিমিন | 69.93.211.147 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১২:১৮619580
  • অনির্বান, না অবশ্যই সম্ভব। দুটোর মধ্যে স্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতা থাকলে সরকারী ব্যবস্থারও উন্নতি হতে পারে।
  • কল্লোল | 111.63.169.14 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৫:২২619581
  • ম্যামি। এই যে স্বাইস্থ্যকর প্রতিযোগীতা, ইহার স্বরূপ কি?
    এখনো তো দুটোই পাশাপাশি চলে। কি করলে সরকারী হাসপাতালের মান উন্নত হয় ও বেসরকারীরা গলা না কাটে।

    একটা উদাহরণ জানি সেটা উল্টো মতো, কিন্তু তাতে সরকারী হাসপাতালে কোন প্রভাব পড়ে নি।
    বেলুড় শ্রমজিবী হাসপাতাল ঘোষনা করে তারা ২৫হাজার টাকায় বাইপাস সার্জারী করবে। তাতে খুব হৈচৈ হয়। বেলুড় শ্রমজিবী সত্যিই সেটা করে দেখালে, বেসরকারী হাসপাতালগুলোতে খরচ কিছু কমে। তাতে সরকারী হাসপাতালের কোন ধ্যাওছ্যাও হয় নি।
  • maximin | 69.93.213.183 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৮:২২619582
  • কী যে বলব। এ বিষয়ে প্রায় কিছুই জানি না।
  • pi | 118.22.237.164 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৯:১৩619584
  • প্রভাত পটনাইকের EPW র একটা লেখা পড়েছিলাম। খুব ইন্টারেস্টিং ছিল। ভেবে দেখার মত অনেক কথা বলেছিলেন।

    ওখান থেকে কিছুটাঃ
    "The most striking example of this
    relates to healthcare. The moving away
    of middle class consumers of public
    healthcare to private facilities invariably
    leads to a drop in the quality of public
    healthcare services; and this means that
    even for the poor it is no longer possible
    or worthwhile to access public healthcare.
    They too have to move to private
    healthcare even though it is far more
    expensive for them. What appears as a
    voluntary choice on their part therefore
    is not in reality a voluntary choice, but is
    more or less forced upon them."
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন