এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মেধা, মাধ্যমিক এবং হাততালি

    সৌমাভ
    অন্যান্য | ২৩ মে ২০১৫ | ২২১৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সৌমাভ | 116.196.37.18 | ২৩ মে ২০১৫ ১৪:৪৩675081
  • আজ খবর ভালো ছেলেদের। সব খবরের চ্যানেলে ভাগাভাগি করে বসে থাকছে ওরা। কীভাবে ভালো নম্বর পেয়েছে, দিনে কতঘন্টা পড়তো, কতজন প্রাইভেট টিউটর ছিল, সেই থেকে শুরু করে কী খেতে ভালো লাগে, কোন গান শোনে -এই সব হদিশ নেবে নানান চ্যানেলের সঞ্চালকরা।
    এদের আমরা বলি ভালো ছেলে। কিন্তু কেন? নম্বর বেশি পায় বলে? মশাই আপনি হারমনিয়াম দিয়ে মাঠ কর্ষণ করতে পারবেন? হাওয়াই চপ্পলে বাঁশির আওয়াজ বের করতে পারবেন? সব কিছু দিয়ে সব কাজ হয় না। সবাই সব কিছু পারেও না। কেউই অনেক কিছু পারে না। কিন্তু প্রত্যেকেই কিছু না কিছু পারে। কিছু না কিছু করে। যে যেটা পারে, সে সেটাই করুক না।
    যে ছেলেটার বাবা মা চাকরি করে আর তার পিছনে জুতে দেওয়া হয় গন্ডাকতক প্রাইভেট টিউটর, তার মাধ্যমিকে স্ট্যান্ড করাতে যত না কৃতিত্ব ; তার থেকে অনেক বেশি কৃতিত্ব সেই ছেলেটার যে সীমান্তবর্তী গ্রামের স্কুলে পড়ে, মাটির বাড়িতে ইলেকট্রিকের আলো জ্বলে না, যাকে ধান কাটতে বর্ধমান যেতে হয় প্রতিবছর বাসের ছাদে চেপে আর অন্য দিনগুলোতে থাকে একশো দিনের কাজ।
    আর কত সহজে ভালো আর খারাপের ট্যাগ লাগিয়ে দিচ্ছি এদের শরীরে। নম্বর দিয়ে মেপে নিচ্ছি ভালোপনা। আর নিজের মতো করে এক একটা সংজ্ঞা বানিয়ে নিচ্ছি ভালো ছেলের। ভালো ছেলেদের ওপর একগাদা নিয়ম আরোপ করে যন্ত্র বানাচ্ছি। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত স্টুডিওতে তাদের মুখে মাপছি হাসির দৈর্ঘ্য,প্রস্থ, উচ্চতা। কথার দাম অনেক বেশি এদের। কারণ এদের জীবনটা মসৃন।
    আমার বাড়ির কাছের একটা ছেলে এবার মাধ্যমিকে ৬৪০ পেয়েছে। ছেলেটা একজনের সেলুনে চুল-দাড়ি কাটার কাজ করতো।মেধাতালিকার তোয়াক্কা করিনে। মেধাবীদের তালিকায় এই ছেলেটা অনেক উঁচুতে থাকবে। এই খবর কোনো টিভি দেখাবে না। আজকের নায়ক কিন্তু এরই মতোন অসংখ্য ছাত্রছাত্রী যারা লড়াই করেছে বেঁচে থাকার জন্য, শিক্ষার জন্য। তোমাদের সেলাম।
  • potke | 126.202.142.4 | ২৩ মে ২০১৫ ১৫:১৮675092
  • ভালো লাগল।
  • dc | 132.164.202.140 | ২৩ মে ২০১৫ ১৫:২৩675103
  • উফ এই মাধ্যমিক আর উঃমাঃ র আতঙ্ক যে কবে থামবে! আমার মনে হয় সভ্যতার ইতিহাসে শ্রেষ্ঠ মেন্টাল টর্চারের লিস্টিতে ভারতের মঃ আর উঃমাঃ বেশ ওপরের দিকে থাকবে। পরীক্ষার নম্বর, আর তার পরে সেই নম্বর নিয়ে কম্পেয়ার করা, আর কার কতো কৃতিত্ব সেটা জাহির করা।
  • | ২৩ মে ২০১৫ ১৫:৩০675125
  • আপনার লেখা ভাল লাগল।

    ডিসি, আমরা একসময় বন্ধুরা বলতাম এই ফাঁসী, যাবজ্জীবন তুলে দিয়ে উ-মা পরীক্ষায় একটা নির্দিষ্ট নম্বর পাবার শাস্তি দেওয়া উচিৎ। যতদিন সেই নম্বর না পাবে ততদিন জেলে বসে প্রত্যেকবছর ঐ পরীক্ষা দিয়ে যেতে হবে। আমরা বলতাম এই আইন বলবৎ করলেই অনেক অপরাধ নির্ঘাৎ হু হু করে কমে আসবে।
  • dc | 132.164.202.140 | ২৩ মে ২০১৫ ১৫:৩৫675136
  • হুঁ এরকম শাস্তি দিতে পারলে সত্যি ভালো হয়।
  • সে | ২৩ মে ২০১৫ ১৫:৩৫675147
  • একদম ঠিক। নম্বর দিয়ে মেধার তালিকা বানানোর পক্ষে আমিও নই। এমনকি মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিকে র‌্যাঙ্ক করা নিয়ে আদিখ্যেতা দেখলে হাসি পায়। এটা বরাবরই ছিলো। খবরের কাগজে ছবি ছাপত, ইন্টারভিউ ছাপা হোতো, নয়ত টিভিতে ডেকে নিয়ে ইন্টারভিউ নিতো। লক্ষ লক্ষ পরীক্ষার্থীর মধ্যে কীভাবে মাত্র প্রথম কুড়িজন মেধাবী হিসেবে চিহ্নিত হন, সেই প্রক্রিয়াটাই অবৈজ্ঞানিক এবং অমানবিক তো বটেই।
    চাকরির জগতে যখন আসি, একটা মাল্টিন্যাশানাল কোম্পানীতে ঢুকতেই দেখলাম, এক উচ্চপদস্থ ব্যক্তিকে (সম্ভবতঃ ডিরেক্টর কি উঁচু ম্যানেজার, ঠিক মনে নেই) দেখিয়ে দেখিয়ে সবাই সম্ভ্রমের সুরে নীচু গলায় তারিফ করত, উনি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক দুটোতেই ফার্স্ট হয়েছিলেন। এসব ওঁর কানেও যেত, এবং উনিও গর্বের হাসি হাসতেন। ঠাওর করে দেখলাম, হ্যাঁ, ঐ ভদ্রলোকের টিন এজ বয়সের ফোটো দেখেছি বটে পত্রিকায়। খুব বড়ো করে হৈ চৈ হয়েছিলো। বেশ মনে আছে। কিন্তু ঐটুকুই। সেই মেধা অবলম্বন করে ভবিষ্যতে আর কী শ্রীবৃদ্ধি হয়েছে সেটা আর স্পষ্ট নয়।
    এই মেধাতালিকার ব্যাপারটা হয়ত আমরা ব্রিটিশ শাসকদের কাছ থেকে শিখেছি, কিন্তু মুশকিল হচ্ছে, যে বর্তমানে এই সমস্ত সিস্টেম খোদ ব্রিটেনেও নেই। এই সমস্ত ফার্স্ট সেকেন্ড হবার গল্প ও তৎজনিত লাফালাফির কথা শুনলে তারা অবাক হয়ে যায়। কিন্তু আমরা সেই ট্র্যাডিশান এখনও বয়ে চলেছি।
  • cm | 116.208.80.59 | ২৩ মে ২০১৫ ১৭:৩৯675156
  • যারা ভাল নম্বর করেছেন তাদের উৎসাহ দেওয়া অবশ্যই দরকার। আর যারা কঠিন পরিস্থিতির সাথে লড়ে এগুচ্ছেন তাদের ও হাততালি প্রাপ্য। আর তা দেওয়াও হয়।
  • PT | 213.110.243.21 | ২৩ মে ২০১৫ ১৯:২৭675157
  • এই আনাচার বন্ধ করার জন্য বোধহয় গ্রেড দেওয়ার প্রস্তাব হয়েছিল একসময়ে।
  • avi | 113.252.164.5 | ২৩ মে ২০১৫ ২২:৪৯675083
  • মাধ্যমিকে ভালো রেজাল্ট করে মিডিয়ার তুমূল হাইপের চোটে প্রচুর ছেলেমেয়ের পরের দু-বছরের পড়াশোনা পুরো উচ্ছন্নে যেতে দেখেছি। এক, প্রচার, সংবর্ধনা এসবে ১১-১২ লেভেলের পড়ার সময় আর ফোকাস দুটো ই বিগড়ে যায়। দুই, অনেকের মধ্যে একটা 'আমি কি হনু' ভাব এসে যায়, যেটা ঐ সময়ে সুইসাইডাল। তিন, পাড়া, চেনা লোকজন, বন্ধুবান্ধবের প্রশংসার পিছনেই আসে ঈর্ষাজনিত টিপ্পনি, যেটা ঐ সময় ভীষণ ডিস্টার্বিং আর ডিস্ট্রাক্টিং।
    আমার স্কুল থেকে বছর বছর একগাদা লোকজন মাধ্যমিকে ১/২ স্থান নিত, এবারেও দেখলাম নিয়েছে। প্রথম কিছু ব্যাচের ক্ষেত্রে এরকম হয়েছিল, পরে একটা ইমিউনিটি তৈরি হয়ে গিয়েছিল। আর অতটা পাত্তা দিত না।
    তুলনায় উমা বা জয়েন্টে র‌্যাংক করা অনেক্ভালো।ফাঁকা আলসে সময়ে বন্ধুরা মিলে ঘুরে ঘুরে সংবর্ধনা নিতে দিব্যি লাগত, ক্ষতিও ছিল না। ঃ)
    আর একটা জিনিস মজা লেগেছিল। কাগজ ইত্যাকার মিডিয়ায় ভালো ছেলেমেয়েদের বয়ানে যেগুলো বেরোয়, এক চিমটে নুন দিয়ে খাওয়া দরকার। একটু ফুলে থাকা ছাত্র বা গার্জেন মাঝে মাঝে ভুলভাল বলেন, তার চেয়েও মজার, রিপোর্টার নিজেদের পলিসি মতো কথা বসিয়ে নেন অনেকসময়। পরেরদিন কাগজে আমার দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে সংগ্রামের চোখে জল আনা কাহিনী পড়ে আমি নিজেই হাঁ হয়ে গিয়েছিলাম। জেলা থেকে দারিদ্র্য ছাড়া গল্প জমবে কেন। ঃ) অবিশ্যি বছর দশেক আগে টিভি চ্যানেলের দাপট একটু কম ছিল।
    অবশ্যই যারা এক্সট্রীম অসুবিধের মধ্যে থেকে ভালো পড়াশোনা করেছে, তাদের কুর্নিশ প্রাপ্য। কিন্তু মিডিয়া লাইট তাদের ক্ষেত্রেও আদৌ উপকার করে কি না, আমার সন্দেহ হয়। আমার ব্যক্তিগত ধারনা নেগেটিভ।
  • সে | ২৩ মে ২০১৫ ২২:৫৪675084
  • :-)))
    এইসব র‌্যাঙ্কিং তুলে দেয় না কেন? গ্রেড সিস্টেম হলে ক্ষতি কোথায়?
  • avi | 113.252.164.5 | ২৩ মে ২০১৫ ২২:৫৭675085
  • কোনো ক্ষতি নেই, বস্তুত, অনেক ভালো। কিন্তু সব জায়গায় তুলতে হবে। কোথাও উঠলো, কোথাও থেকে গেল, এটায় সাফার করার চান্স থাকে।
  • Abhyu | 118.85.88.75 | ২৪ মে ২০১৫ ০১:০৮675087
  • Abhyu | 118.85.88.75 | ২৪ মে ২০১৫ ০১:০৮675086
  • অভির কথাগুলি খুব সত্যি। মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিকে র‌্যাঙ্ক করা ছাত্রচাত্রীদের নিয়ে এই নাচানাচি বন্ধ হওয়া উচিত। মাধ্যমিকে র‌্যাঙ্ক করার সংবর্ধনা নিতে গিয়ে উচ্চমাধ্যমিক-জয়েন্টে ঝোলানোর খুব চান্স থাকে। একই স্কুলে উচ্চমাধ্যমিক পড়লে তো আর কথাই নেই।
  • phaaltu | 81.162.234.248 | ২৪ মে ২০১৫ ০১:২৪675089
  • সেমন্তী ঘোষ ( মা ৩য়, উ মা আর্ট্সে ১ম) আনন্দবাজারে মেধাতালিকার বিরুদ্ধে লেখে, তারপর সরকার থেকেও সেটা বেরত না। এখন কি ফের শুরু হয়েছে, না কি এ সব খবরের মাধ্যম গুলির লিষ্টি?
  • Atoz | 161.141.84.175 | ২৪ মে ২০১৫ ০১:৩১675090
  • আচ্ছা, এই সেমন্তী ঘোষ এর বর্তমান খবর কী? উনি কী করেন?
  • Abhyu | 118.85.88.75 | ২৪ মে ২০১৫ ০১:৩৪675091
  • আমি সিওর সরকার থেকে (বা বলা উচিত বোর্ড থেকে) বার করে। এবছর তো মমতা কৃতীদের ফোনও করেছেন শুনলাম।
  • রুদ্র | 125.187.44.96 | ২৪ মে ২০১৫ ০১:৪৬675093
  • Name: avi

    IP Address : 113.252.164.5 (*) Date:23 May 2015 -- 10:49 PM

    একদম ঠিক ই বলেছেন একজন ভুক্ত ভুগি ...
    নিকট জন আমার প্রানের চেয়ে প্রিয় আমার ভাই ... চোকের সামনে দেখা ।। মাধ্যমিক এ ৯২% এর একটু বেশি তার পর একটা লেজ গজিয়ে ছিল উচ্চমাধ্যমিকে সেটা নেমে ৭৬% এ আসে ...তার পর যা হই ।
  • Abhyu | 118.85.88.75 | ২৪ মে ২০১৫ ০১:৫৪675094
  • একটা ষোল বছরের বাচ্চা - তাকে নিয়ে এমন মাতামাতি হলে তো মাথা ঘুরে যাবেই, ওদিকে ঠিক দু বছরের মাথায় আবার পরীক্ষা। হাতে সময় কম। পুরো ব্যাপারটা অমানবিক।

    আর এই পরীক্ষাকেন্দ্রিক ব্যবস্থাটাও ঠিক না। মাধ্যমিক দিয়ে অতো চাপ সামলে কেউ ভাবে তিন মাস একটু রিল্যাক্স করে নিই, কেউ সেই তিনমাসে ক্লাস ইলেভেনের অঙ্ক বইটা শেষ করে রাখে - এ আমার নিজের চোখে দেখা।
  • সে | ২৪ মে ২০১৫ ০২:৫৬675095
  • অভ্যুর দেয়া লিঙ্কের খবর অনুসারে, বন্দীরা এ গ্রেড, বি গ্রেড, সি গ্রেড পেয়েছেন। তাহলে কি গ্রেড সিস্টেম চালু হয়ে গিয়েছে? নাকি এ শুধু বন্দীদের জন্যে? নাকি গ্রেড সিস্টেম থাকা সত্ত্বেও র‌্যাঙ্কিং রয়েছে?
    বুঝতে পারলাম না ব্যাপারটা।
  • Abhyu | 118.85.88.75 | ২৪ মে ২০১৫ ০৩:৩৫675096
  • গ্রেড সিস্টেম ও র‌্যাঙ্কিং দুটোই রয়েছে আমি যতদূর জানি।
  • সে | 188.83.87.102 | ২৪ মে ২০১৫ ০৩:৫২675097
  • আগে ছিলো ডিভিশান, এখন হয়েছে গ্রেড? তাহলে আদতে কিসুই পাল্টায়নি?
  • Abhyu | 118.85.88.75 | ২৪ মে ২০১৫ ০৩:৫৫675098
  • ডিভিশনও আছে। একজন বাংলায় এ, ইংরেজিতে বি পেয়ে ফার্স্ট ডিভিশানে মাধ্যমিক পাশ করতে পারে।
  • S | 139.115.2.75 | ২৪ মে ২০১৫ ০৪:১১675099
  • মিডিয়া তার কাজ করছে। লোককে যেমন খবর খাওয়ালে টিআরপি বাড়ে, সেইটাই করে যাচ্ছে। এতে অনেক র‌্যন্কারদের ক্ষতি হয় - মাথা ঘুরে যায় ইত্যাদি। অন্যদিকে যারা র‌্যান্ক করে না, তাদের উপরে গুছিয়ে চাপ। বাড়ির লোকেদের কটাক্ষ। ঐ ডিভিসন স্টার লেটার এগুলো তো আছেই - তার উপরে আবার র‌্যান্কিঙ্গ।

    তবে আজকাল তো শুধু পড়াশুনা নয় - নাচ গানেও তো সেই একই অবস্থা। সারাক্ষন রিয়েলিটি টিভির ইয়ে চলছেই। এছাড়া দেখি বাবামায়েদের (বিশেষত ইন্ডিয়ান) মধ্যে আছে স্পেলিঙ্গ বী-এর ভুত। এটা মনে হয় আসলে বাবা মায়েদের নিজেদের স্ট্যাটাস বাড়ানোর ব্যাপার। আর একটা ব্যাপার আমার সব সময় মনে হয়্ছে এতো কিছু থাকতে স্পেলিঙ্গ বী কেন? এটা কি প্রথম জেনারেশন মাইগ্রেন্ট বাবামায়েদের ইঙ্গরাজী কম জানার যে ইনসিকিউরিটি (এখানে অনেক ইন্ডিয়ানদের দেখি বহু দশক থাকার পরেও প্রবলেম) সেইটা থেকে আসে।
  • S | 109.27.138.238 | ২৪ মে ২০১৫ ০৬:১৩675100


  • উপরের ভিডিওটা দেখুন। এই ছেলেটা হয়তো কম্পিটিশন জেতেনি, কিন্তু ক্রিয়েটিভিটিটা দেখুন। এর কোনো র‌্যান্কিঙ্গ করা যায়্না।
  • Abhyu | 118.85.88.75 | ২৪ মে ২০১৫ ০৯:১৪675101
  • উল্টোদিকে এইটাও থাকে। মিশনের স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের জোর করে "পথে বসানোর" গল্প। কেউ স্বীকার করবে না, কিন্তু আমাদের ব্যাচের তথাগতকে এক এগজামিনার সোজাসুজিই বলেছিলেন - অন্য কোনো স্কুলের হলে পঁচানব্বই দিতাম, নরেন্দ্রপুর বলে ঊননব্বই দিয়েছিলাম - এই জাতীয় কিছু একটা।
  • Abhyu | 118.85.88.75 | ২৪ মে ২০১৫ ০৯:১৭675102
  • অভাবের সংসার ... "ছেলে হিসেবে ভালো ছিল ও" - এই দুর্ভাগ্যজনক ঘটনাগুলো কবে বন্ধ হবে কে জানে?
  • সে | ২৪ মে ২০১৫ ১০:২০675104
  • হ্যাঁ। সবকটাই ভ্যালিড পয়েন্ট। কিন্তু এসব থেকে বেরিয়ে আসবার উপায়টাই বা কী? মিশনারী ইস্কুলগুলোর ওপরে রাগ, "স্ট্যান্ড" করার চাপ, ফেল করে সুইসাইড (এ জিনিসটা পৃথিবীর সমস্ত দেশেই আছে, বিদেশেও সুইসাইড রেট খুব বেশি ইউনিভার্সিটি লেভেলে), - এসমস্তর কারণ মনে হয় পরবর্তী জীবনে একটা ভালো চাকরি/জীবিকা পাবার ইচ্ছে থেকেই আসে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত প্রতিক্রিয়া দিন