এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • দোষ কার? শুধু কি প্রশাসনের ? পুলিশ এর ? মাঝিদের ? নাকি আমাদের ?

    amit
    অন্যান্য | ১৬ মে ২০১৬ | ৩৯১৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • amit | 24.202.186.226 | ১৬ মে ২০১৬ ০৪:৫৭706783
  • সমস্ত কাগজে এখন কাটা ছেড়া, কিভাবে এই নৌকো দুর্ঘটনা হলো? কি ভাবে পুলিশ গুলি চালালো। কি ভাবে দুটি শিশু তাদের মায়ের হাত থেকে ছেড়ে গেল। কি ভাবে তোলাবাজির সাথে এই দুর্ঘটনা জড়িয়ে ইত্যাদি ইত্যাদি।

    http://www.anandabazar.com/state/%E0%A6%AA-%E0%A6%B2-%E0%A6%B6-%E0%A6%A4-%E0%A6%A1-%E0%A6%A6-%E0%A6%A4-%E0%A6%87-%E0%A6%AC-%E0%A6%A7-%E0%A6%AD-%E0%A6%99%E0%A6%B2-%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A6%A4-%E0%A6%B0-1.387971

    ভাবছি দোষ কি শুধু প্রশাসনের ? নাকি পুলিশ এর? নাকি দুর্নীতির ? আমাদের কি কোনো দায় নেই ? হাজার জনকে দোষী খুঁজে বার করা যায় কিছু ঘটার পরে, যারা গেছে, তারা আর ফেরে না। পোস্ট মর্টেম নিশ্চয় জরুরি, কিন্তু লাভ কি যদি আমরা নিজেরা না বদলাই ?

    বিদেশে থাকা কালীন একটি আইল্যান্ড এ রোজ যেতে হত একটি তেলের প্রজেক্ট এর কাজে। সেই আইল্যান্ড এ অন্য লোক ও থাকত। সবার জন্য এক ফেরি। সেখানে দেখতাম সবাই লাইন করে নৌকোতে উঠছে, কোনদিন কিন্তু পুলিশ দেখিনি। নৌকো ভরে গেলে (ওখানে সবাইকে বসে যাওয়ার নিয়ম , কাওকে দাড়াতে দেয় না), বাকিরা দাড়িয়ে থাকবে যতক্ষণ না সেই নৌকো ফিরে আসে। নৌকোতে যে কজন যাত্রী, সেই কটা লাইফ জ্যাকেট। দেশ তা কিন্তু খুব বড়লোক দেশ নয়, GDP ইন্ডিয়া এর থেকে হয়ত সামান্যই ওপরে।

    একবার ঝড় বৃষ্টির জন্য ফেরি বন্ধ করে দেওয়া হলো, দুদিন আমরা আইল্যান্ড এ বসে। কিন্তু কেও নালিশ করে নি। ২ন্দ দিন খাবার শেষ হয়ে গেল আমাদের ক্যাম্প এ, ক্যাম্প এ সবাইকে বলে দেওয়া হলো যার ঘরে যা শুকনো খাবার আছে, কিচেন এ নিয়ে আসতে সবাই কে ভাগ করে খেতে। আইল্যান্ড এ দুটি ছোট দোকান ছিল, তাদের ও সব শেষ, ওখানে যারা ছিল, সবার সাথে মিলে কোনো ভাবে থাকা হলো। জল প্রায় শেষ। ভাগ্যে বিদ্যুত ছিল জেনারেটার এর দৌলতে। আমার নিজের চিন্তা খুব ই হচ্ছিল, যতই ডিসাস্টার ম্যানেজমেন্ট ট্রেনিং থাকা কেন। ক্লাসরুম এ ট্রেনিং করা আর হাতে কলম এ তার সামনা করা, আমি নিজে একদম ভিতু বাঙালি, সেই সাহস একদম নেই। কিন্তু সবাইকে আশেপাশে শান্ত দেখে চিন্তা একটু হলেও কেটে যাচ্ছিল।

    তিন দিন পরে আবার ফেরি চলা শুরু হলো, কোনো পুলিশ ছাড়াই , কোনো নেতাগিরি ছাড়াই। সবাই আগে বাচ্চা আর মা দের আগে যেতে দিল, বার দের আগে ছেড়ে দিল, যাতে তারা মেন ল্যান্ড থেকে দুধ, বেবি ফুড আনতে পারে। একটাই ফেরি, ৫০ জন লোক ধরে, প্রতিবার ঠিক ৫০ জন করেই এলো গেল, আমাদের পালা এলো প্রায় ৩০০ জন এর পরে। তবুও কোনো মারামারি নেই। প্রায় ৮০০ লোক সারাদিন ধরে এলো গেল বারে বারে। কোথাও পুলিশ দেখতে পেলুম না। ১ জন মাত্র pilot সারাক্ষণ আসা যাওয়া করলো হাসি মুখে, কোনো নালিশ নেই।

    শান্তিপুর এ যা হলো, ঝড়ের জন্য নৌকো বন্ধ, তাতে মাঝি রা কি করবে ? ঝড় হলে তো নৌকো বন্ধ রাখা সেফ। ঝড়ে নৌকদুবি হলে তো আরো বড় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারত। এবার যে নৌকোতে ৫০ জন ধরে, তাতে ১৫০ জন চড়ে বসলে সেটা ১-২ জন মাঝি বা হেলপার এর পক্ষে সামলানো সম্ভব ? তারা যদি তখন বলে, বেশি লোক হলে নৌকো ছাড়বে না, সবার আগে তাদের মার খাওয়ার সম্ভাবনা। হা পুলিশ ছিল না, মানছি। কিন্তু আমাদের দেশে কটা পুলিশ আর তাদের পক্ষে কটা জায়গা তে সব সময় থাকা সম্ভব ? সব জায়গাতে সারাক্ষণ পুলিশ দিতে হলে তো এক কোটি পুলিশ নিয়োগ করতে হয়।

    রাতে দুর্ঘটনা হলে সব দেশে সামলানো খুব কঠিন, যদি না একদম শহরে হয়, যেখানে আলো থাকে আর সব কিছু হাতের মুঠি তে । নির্জন নদীঘাট, সেখানে হটাত করে একটা বড় দুর্ঘটনা হয়ে গেছে, সেখানে ডিসাস্টার ম্যানেজমেন্ট একটা খুব কঠিন কাজ, যেকোনো দেশে। বেশি তাড়াহুড়ো করতে গেলে হয়ত আরো দু একটা ঘটনা ঘটে যাবে, সেখানে পুলিশ কে ইট ছুড়ে, গন্ডগোল করে কি লাভ ? আরো তো সব জট পাকিয়ে গেল।

    দুর্ঘটনা আটকানোর মানসিকতা থাকা জরুরি, কিন্তু সেটা শুধু প্রশাসন এর পক্ষে একা করা সম্ভব না , যদি আমরা নিজেরা এত কায়রলেস হই। যে ভদ্রমহিলা আজকে দুটি বাচ্চা আর স্বামী কে হারিয়ে কেদে যাচ্ছেন, আমার পুরো সমবেদনা আছে ওনার প্রতি, কিন্তু আমার রাগ ওনার আর ওনার স্বামীর ওপরেও হচ্ছে, কেন এত ভিড়ের মধ্যে ওনারা দুটি বাচ্চা কে নিয়ে উঠেছিলেন। কেন ৫০ জনের নৌকোতে ১৫০ জন চড়ে বসবে ? কিছু ঘটার পরে আমরা শুধু পুলিশ কে গালাগালি দেব ? কেন আমাদের নিজের কোনো রেসপনসিবিলিটি থাকবে না ?

    আমার কাছে এর কোনো উত্তর নেই। শুধু অক্ষম রাগ প্রতিবার কিছু ঘটে যাওয়ার পরে, যে হয়ত আমরা নিজেরা আর একটু, একটু মাত্র সাবধান হলে, পুলিশ এর ভরসায় না থেকে নিজেরা একটু দায়িত্ব বান হলে হয়ত এত গুলো প্রাণ বেচে যেত।

    গুরুজনেরা কি বলেন ?
  • avi | 233.191.53.219 | ১৬ মে ২০১৬ ০৭:৫৩706794
  • অনেক কটা জায়গাতেই এই মনোভাব খুব চোখে লাগে। লম্বা কোনো কিউতে সুযোগ পেলেই বেলাইনে ঢুকে পড়ার চেষ্টা, বন্ধ দরজা খোলার পর, বা ট্রেন বাস এলে একসাথে সবাই আগে ঢোকার চেষ্টা, কাজেকর্মে গেলে প্রথমেই হল্লা পাকিয়ে বা কানেকশন দেখিয়ে নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ দেখানোর চেষ্টা যেটা থানা বা হাসপাতালেও খুব বেশি দেখা যায়। প্রবণতা আসে মনে হয় একটা ইনসিকিউরিটি থেকে। সকলকে ফাঁকি দিয়ে স্বর্গে পৌঁছাবে সকলের আগে সকলেই তাই। আইন বা ইন জেনারেল নিয়মকানুনের ওপর সামগ্রিক একটা অনাস্থা তো আছেই। এবার সেটা বারবার আইন ভাঙতে দেখার হতাশা থেকে এসেছে, নাকি এদেশের প্রচলিত সামাজিক আইনের ওপর বৃটিশ ল অ্যান্ড অর্ডার বসিয়ে দেওয়ার জন্য হয়েছে, নাকি সব মিলিয়ে সুযোগ কম দাবীদার বেশি বলে সবার মধ্যে সারভাইভাল কাম কিলার ইন্সটিঙ্কট জেগে ওঠার জন্য হয়েছে, তা আলোচনাসাপেক্ষ। বাইরের পরিবেশও প্রভাব ফেলে দেখি তো। একজন রেলের কাউন্টারে বা সরকারি অফিসে শান্তভাবে কিউ মেনটেন করে আরেক জায়গায় হামলে পড়ে হামেশাই। ট্রেন বা হাসপাতালে নিয়মিত পানের পিক ফেলা লোকটি মেট্রোতে সংযত থাকেন। আর যেখানে নিজের জীবন ঝুঁকির সামনে সেখানে ক্যালাস ভাব দেখানো ও আইন ভাঙার প্রবণতা আরো মারাত্মক। এই নৌকো কাণ্ড, বা রাস্তা পার হওয়া থেকে চিড়িয়াখানায় বাঘের খাঁচায় হাত ঢুকিয়ে দেওয়া সবেতেই একটা দৈব কনফিডেন্স কাজ করে, আমার কিছু হবে না, দুর্ঘটনা অন্যদের হবে। এই বিশ্বাসটাও অন্যান্য জায়গায় একইরকম কিনা, কিম্বা লোকজনের আর্থসামাজিক অবস্থার সাথে সম্পর্কিত কিনা, কিম্বা দেশের আইনশৃঙ্খলার অবস্থার ওপর পাল্টায় কিনা আলোচনার বিষয়।
  • pi | 24.139.209.3 | ১৬ মে ২০১৬ ০৯:১১706805
  • নৌকার ফ্রিকোয়েন্সি, কম থাকলে কী কেন, প্রচণ্ড ভীড় যেখানে হয় সেখানে কেন হচ্ছে সেসব কারণও একটু আসুক।
    আর ৫০ এর জায়গায় ১৫০ তোলাটাও বেআইনি। প্রশাসন শক্ত হয়ে নজর রাখলে এগুলোও ঘটতে পারেনা। পাবলিক সেফটি রেগুলেশনের আওতাতেই আসে। তাই এটা প্রশাসনের তরফেও ফেলিওর।

    লোকজনের অসহিষ্ণুতা, নিজেদের দায়িত্বজ্ঞানহীনতা তো আছেই।
  • sm | 233.223.157.55 | ১৬ মে ২০১৬ ০৯:১৪706816
  • ওখানে কি স্থানীয় প্রশাসন ব্রিজ করতে বাঁধা পেয়েছিল? কারো কাছে কোনো খপর আছে? কাগজ গুলো এই ব্যাপারটা সম্পূর্ণ এড়িয়ে গেছে।
  • b | 135.20.82.164 | ১৬ মে ২০১৬ ০৯:২৫706827
  • "প্রচণ্ড ভীড় যেখানে হয় সেখানে কেন হচ্ছে"

    ধর্মীয় কোনো একটা অনুষ্ঠান চলছিলো।

    "নৌকার ফ্রিকোয়েন্সি, কম থাকলে কী কেন"

    ঝড় ওঠার জন্যে নিয়মিত নৌকো চলাচল বন্ধ ছিলো বেশ কিছুক্ষণ।

    খবরের কাগজের লিঙ্কেই দেওয়া আছে।

    "রাত আটটা থেকেই অল্পঅল্প বৃষ্টি হচ্ছিল। আকাশের চেহারা দেখেই খেয়া পারাপার বন্ধ করে দিয়েছিলেন মাঝিরা। বুঝেছিলেন, এ ভাগীরথীতে নৌকা নামানো মানে মরণ ডেকে আনা! তার পরেই শুরু হল ঝড়। সঙ্গে দুদ্দাড় বৃষ্টি। কালনা শহরের খেয়াঘাটে তখন ভবা পাগলার মেলা ফেরত কয়েক হাজার লোকের ভিড়। তাঁদের দাবি, ভুটভুটি ছাড়তেই হবে।
    পৌঁছে দিতে হবে ও-পারে, শান্তিপুরের নৃসিংহপুর ঘাটে। মাঝিদের নিষেধে থোড়াই কেয়ার!
    মাঝিরা প্রমাদ গুনলেন। খেয়াঘাটে তখন তিন জন মাত্র পুলিশ। জনতার ধৈর্যের বাঁধ ভাঙছে। খবর গেল বর্ধমান জেলা পুলিশ কর্তাদের কানে। তাঁরা চলেও এলেন ঘাটে। পাক্কা দেড় ঘণ্টা বাদে বৃষ্টি থামল। তার মধ্যে ভিড় আরও বেড়েছে। এবং ভুটভুটি না-ছাড়ায় জনতা তত ক্ষণে খেপে উঠেছে। এই অবস্থায় হাজার ছয়-সাত লোকের ভিড় ঠেলে পুলিশ জেটিতে পৌঁছনোর আগেই যা ঘটার ঘটে গেল। যে নৌকায় সাকুল্যে আঁটে জনা ষাটেক, তাতেই উঠে পড়লেন অন্তত শ’দুয়েক পুরুষ-মহিলা-বাচ্চা! "

    শুনতে একটু নিষ্ঠুর লাগতে পারে, কিন্তু এদের মনে হয় ডারউইন অ্যাওয়ার্ড দেওয়াই ভালো।
  • Ekak | 53.224.129.56 | ১৬ মে ২০১৬ ০৯:২৮706831
  • আপনাদের মনে পরেনা , আগে , গঙ্গাসাগর আর গোসাবা লাইনে প্র্রায় ই ভুটভুটি তে অতিরিক্ত লোক ওঠায় দুর্ঘটনার খবর আসতো কাগজে ?
  • sm | 233.223.157.55 | ১৬ মে ২০১৬ ০৯:৩২706832
  • ওই অঞ্চলে এখন বড় বড় বার্জ হয়েছে। স্টিমার ও রয়েছে। ভুটভুটি কমেছে। একটা ব্রিজ ও হয়েছে বোধ হয়। কাল্নাতেও ব্রিজ হবার কথা ছিল। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল।
  • pi | 24.139.209.3 | ১৬ মে ২০১৬ ০৯:৪৩706833
  • দেড় ঘণ্টা বাদে বৃষ্টি থামার পরে তো একাধিক নৌকার ব্যব্স্থা করা যেতে পারতো ? এরকম বড় পাবলিক গ্যাদারিং হলে অবশ্যই প্রশাসনের দায় থাকে সুষ্ঠুভাবে আরেন্জ করানোর জন্য।
    আর ঝড় বৃষ্টি জাতীয় ব্যাপার স্যাপার হলে কী হাল হয় তো দেখাই, সেখানে এত লোকের মধ্যে হলে কী হতে পারে, সহজেই অনুমেয়।

    ঝড়, বৃষ্টি হবে। বড় পাবলিক গ্যাদারিং ও । এই সব খুব নতুন বা আনএক্স্পেক্টেড ঘটনা নয়। এগুলোর জন্য পূর্ব প্রস্তুতি থাকা, ঠিকমতন ম্যানেজমেন্ট রাখা প্রশাসনের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে বই কি। লোকজনের নিজেদের দায়িত্ব অবশ্যই আছে কিন্তু প্রশাসনেরও আছে। এটাই বলার।

    আর ভিড় বা ফ্রিকোয়েন্সির কথাটা শুধু এই প্রসঙ্গে না, যেহেতু অভি ইন জেনেরাল নানা ঘটনার কথা বলেছেন, তো সেই সব প্রসঙ্গেই।
    লোক্যাল ট্রেনগুলোতে আপিস টাইমে যে অমানুষিক ভিড়টা হয়, তার মধ্যে চড়ে লোকজন অ্যাকসিডেণ্টে মারা গেলে তার দায় কি ঐ আপিসযাত্রীদের উপরেই বর্তাবে ?
    যা ফেসিলিটি দেওয়া দরকার, পপুলেশেন বুঝেই ( হ্যাঁ, এত বেশি পপুলেশনের জন্য কাজটা খুবই শক্ত, সে নিয়ে কোন সন্দেহ নাই), সেটা না থাকলে তার দায় আসবেই।
  • ... | 74.233.173.177 | ১৬ মে ২০১৬ ০৯:৪৪706834
  • Byas... Bridge keno holo na discuss korte giye CPM vs TMC hoye jabe... Kintu amader modgye civic sense kokhono jege uthbe na... Proshashonke gali diyei shanto thakbo... Aar 50 jon er jaygay 150 jon laphiye uthbo.
  • pi | 24.139.209.3 | ১৬ মে ২০১৬ ০৯:৪৭706784
  • আর আমি কথাটা একেবারেই একটা দিনের পরিপ্রেক্ষিতে বলছিনা। একটা দিনে পুলিশ কী কেন করতে পারতো বা করতে পারেনি কেন, সেই প্রশ্নই নয়। প্রশ্নটা হল, একটা সুদক্ষ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম , ফেসিলিটি এক্সিস্ট করে কিনা। আর সেটা সবরকম সিচুয়েশন আন্টিসিপেট করেই। পাব্লিক হেল্থ, ডিজাস্টার প্রিপায়ারডনেস এগুলোতে সবই আন্টিসিপেট করেই ব্যবস্থা তৈরি করতে হবে। ডিজাস্টার হলে তার ম্যানেজমেন্টও এটার একটা পার্ট, কিন্তু আলাদা। আমি প্রিপায়ার্ডনেসের কথা বলছি।
    সেটা থাকলে আর তাতে কোনোদিন কোন কারণে ফেলিওর হলে এত কিছু বলার থাকতো না।
  • pi | 24.139.209.3 | ১৬ মে ২০১৬ ০৯:৪৯706785
  • .., আপনি ছায়ার সাথে যুদ্ধ করছেন। অযথা করবেন না।

    প্রশাসনকে গালি দিয়েই শান্ত থাকবো, একথাটা কেউ বলেনি যখন, তখন ও নিয়ে আজারা প্যাঁচাল নাই বা পাড়লেন আর লোককেও এনিয়ে টন্ট নাই বা করলেন ঃ)
  • T | 165.69.195.179 | ১৬ মে ২০১৬ ০৯:৫৮706786
  • প্রশাসন তথা আমলাতন্ত্র এবং রাজনীতিকদের তো দায় নিতেই হবে। এই শহরতলীর আপিসটাইমে ভীড় যে কী বীভৎস রস সে যারা ভুক্তভোগী তারা জানে। অ্যাতদিন ধরে চলে আসা সমস্যা মোকাবিলায় একটা অল্টারনেট র‍্যাপিড ট্রানজিট সিস্টেম গড়ে তোলা দরকার ছিল, ভারতীয় রেল নামক বৃহৎ ঢপটির ভরসায় না থেকে।
  • b | 135.20.82.164 | ১৬ মে ২০১৬ ১০:১২706787
  • টি, বেসরকারী ম্যানেজমেন্টের আন্ডারে বলছেন?
  • PT | 213.110.242.4 | ১৬ মে ২০১৬ ১০:২২706788
  • আর কত প্রশাসনকে দোষ দিয়ে বাঁচা যায়?
    যে লোকটা হেলমেট না লাগিয়ে বৌ-বাচ্চা নিয়ে দু-চাকা চালায় তাকে কে বাঁচাবে?

    শঙ্খ্চীল ছবিতে একটা মজার দৃশ্য আছে। এক্জন ভারতীয় মহিলা বাংলাদেশী দম্পতিকে "অসভ্য" বলার সাথে সাথেই জাম্প কাট করে "মা" সেতুতে বাইক বাহিনীর অসভ্যতা দেখানো হল।

    পুজোর সময়ে শব্দাসুরের অসভ্যতার প্রতিবাদীকে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়নি? এসব বুঝতে প্রশাসন লাগে?
  • Ekak | 53.224.129.56 | ১৬ মে ২০১৬ ১০:২৭706789
  • কলকাতায় এবং সাবার্বে যে পরিষেবা আছে সেটা বিশাল কিছু ভালো না হলেও একেবারে অচল নয় । নর্থ -সাউথ লাইনে দীর্ঘদিন আপিস টাইমে যাতায়াত করেছি অমানুষিক ভীড় হয় । কিন্তু ফ্রীয়কয়েন্সী নট ব্যাড , মানে মেট্রো র অপশন কে যোগ করলে ।

    আমি ঠিক সিওর নই অফিস টাইমে ট্রেন বাড়িয়ে ঠিক কতটা সমাধান হবে । কারণ লোকে একদম সেশ্মুহুর্তের হিসেবে স্টেশনে যায় । সমস্ত অফিস একটা মোটামুটি বাঁধা টাইমে শুরু হয় । তার ফলে পিক আওয়ার খুব স্কিউদ একটা কার্ভ । পাঁচ মিনিট অন্তর করতে পারলে হয়ত সমাধান হতে পারে কিন্তু সেটা বর্তমান সিগন্যালিং সিস্টেম -টাইম ল্যাগ ইত্যাদি হিসেব করে করা সম্ভব কিনা সিওর নই ।

    কলকাতায় যেটা হতে পারত সেটা হলো উন্নত জল পরিবহন । অত বড় একটা গঙ্গা পরে রয়েছে সেখানে আধুনিক বোট চালালে কাজের কাজ হত । তবে একটা সমস্যা আছে স্পিড বোটে আবার শুন্শুক দের ক্ষতি হয় । এই নিয়ে একবার বেজায় হল্লা হয়েছিল মনে আছে । মোট কথা ডাঙায় নতুন করে কিছু করা বেশ চাপের যদি না স্বপ্নে পোলাও খেয়ে ম্যাগনেটিক লুপ টাইপের কিছু ভাবা হয় :) যা সুযোগ আছে ওই জলে । শুন্শুক ফুশুক বাঁচিয়ে জল পরিবহন টাকে গুরুত্ব দেওয়া হোক , অনেকটা প্রেসার কমে যাবে ।
  • de | 69.185.236.53 | ১৬ মে ২০১৬ ১০:৩৯706790
  • এর সমাধান প্রশাসন ছাড়া আর কারো পক্ষেই করা সম্ভব নয়। ফেরিঘাটে নির্দিষ্ট পরিমাণে নৌকোকেই শুধু ঢুকতে দেওয়া, নৌকোর ম্যাক্সিমাম লিমিট দেখে তার বেশী যাত্রী উঠতে না দেওয়া, সর্বোপরি সব যাত্রীদের জন্য লাইফ জ্যাকেটের বন্দোবস্ত করা। সাউথে অনেক নদী পারাপারের ক্ষেত্রে এই লাইফ জ্যাকেটের রেগুলার বন্দোবস্ত দেখেছি। পব তে বিশৃঙ্খলা বড়ো বেশী। কেউ লাইনে দাঁড়ায় না। নৌকোয় অতোজন ঝাঁপ দিয়ে উঠলে বিপদ হতে পারে এই স্বাভাবিক বোধ যাঁরা রেগুলার নৌকোয় যাতায়াত করেন, তাঁদের থাকবে না? বিশেষতঃ ছোট ছোট বাচ্চা নিয়ে ওইভাবে নৌকোয় ওঠার আগে অতো রাত্তিরে বাবা-মায়েরা দুবার ভাববেন না?
  • avi | 233.191.54.49 | ১৬ মে ২০১৬ ১০:৪০706791
  • আমাদের ইনসিকিউরিটি বোধটা আসেই তো এই অপ্রতুলতা থেকে। আমাকে এই ট্রেনে উঠতেই হবে, পরেরটা কখন আসবে ঠিক নেই, এলেও তাতে হয়তো এর চেয়েও বেশি ভিড় থাকবে ইত্যাদি চিন্তা তো মাথায় সতর্কভাবেই আসে। এই প্রসঙ্গেই সারভাইভাল ইনস্টিঙ্কটের কথা। ব্যবস্থা বেশি থাকলে তো দুর্ঘটনা কমই হয়। সাঁতরাগাছি রেল স্টেশনে লাইন পারাপারের জন্য দুর্ঘটনা খুব সাধারণ ব্যাপার ছিল। একটাই ফুটব্রিজ, সেপথে যেতে হলে ৩০০ মিটার বাড়তি হাঁটতে হয়, তার চেয়ে পুলিশ আছে কিনা দেখে নিয়ে পেরোও লাইন। সতর্কবাণী লিখে, পুলিশ রেখে, জরিমানা নিয়ে কিছুতেই কমে নি এই প্রবণতা। এখন কমেছে। উল্টোদিকে আরেকটা ফুটব্রিজ বানিয়ে। তাই, এ নিয়ে তো বিতর্কের জায়গা নেইই।
    প্রশাসনের ওপর কতটা বিশ্বাস আছে লোকজনের, সেটাও কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ। মূল লেখায় বিদেশের যে অভিজ্ঞতার কথা আছে, সেখানে কিন্তু সবার শান্ত থাকার একটা বড় কারণ স্থানীয় প্রশাসনের ওপর আস্থা থাকা। জনতা জানে তাদেরও টার্ন আসবে, অযথা ঝুঁকি নেওয়ার প্রয়োজন নেই। আমাদের মনে এই নিশ্চয়তা কাজ করে না সবসম। যেজন্য বন্যাত্রাণের নৌকোর ওপরেও হামলা হয়।
    কিন্তু এর বাইরে যে ক্ষেত্রগুলো, সেখানে একটু কনফিউশনে রইলাম। যেখানে অ্যাপারেন্টলি নিয়ম আছে ও মানা হয়, সেখানেও কিছু লোক অহেতুক ঝুঁকি নিয়ে নিচ্ছেন। সাধারণ উদাহরণ, রাস্তা পার হওয়া। মানে যেখানে ট্রাফিক সিগন্যাল কাজ করছে, দু মিনিট দাঁড়ালেই গাড়ি আসবে না, সেখানেও হাত তুলে তুলে ঝটিতি রাস্তা পার হওয়ার পিছনে কোন লজিক কাজ করে? বড় রাস্তার মোড়, যেখানে ফুটব্রিজ বা সাবওয়ে লাগে, তাদের কথা বলছি না। এলগিন রোড, হরিশ মুখার্জি রোড, হাজরা রোড এই জাতীয় রাস্তাগুলোতেও কিন্তু দুর্ঘটনা ঘটে নিয়মিতই। এখানেও দেখেছি অনেকের অভিমত এরকম যে দুর্ঘটনা ঘটে শুধু বাকিদের, আমার ওসব হবে না। এই দৈব কনফিডেন্স আসে কোথা থেকে? এও কি প্রশাসনের ওপর আস্থা না থাকার জন্য নিজের ওপর আস্থা অনেক বেড়ে যাওয়ার উদাহরণ? কাল শেক্সপিয়ার সরণী হয়ে আসছি, ট্যাক্সিচালক ছোট ক্রসিংএ মানে ইসকন গলিতে বা গোল্ডেন পার্কের উল্টোদিকে, দেখি দূর থেকে ট্রাফিক সংকেত লাল দেখেও গাড়ি থামাচ্ছেন চৌমাথায় বেশ খানিকটা মাথা গলিয়ে তার পরে। তাঁর যুক্তি হল, তাকিয়ে দেখে নেবেন কোনো গাড়ি কাছাকাছি আছে কিনা, তেমন বুঝলে পেরিয়ে যাবেন। এবার, নিয়মিত পুলিশী ধরপাকড় হলে তাঁর এই প্রবণতা নিশ্চয় কিছু কমবে, অন্তত ওই মোড়গুলোতে, কিন্তু নিজে চৌমাথায় বনেট বাড়িয়ে বসে থাকলেও সমকোণে কোনো গাড়ি হাই স্পিডে আসতে পারে না, এই কনফিডেন্স তিনি পাচ্ছেন কিভাবে?
  • T | 165.69.195.179 | ১৬ মে ২০১৬ ১০:৪৫706792
  • একেবারে অচল নয় তার কারণ জনতার আর কোনো অপশন নেই। ফ্রিকোয়েন্সি আর বাড়ানো যাবে না বলেই মনে হয়, কিন্তু যাত্রী পরিবহণ ক্ষমতা বাড়াতে হবে। ডবল ডেকার মতো কিছু...কিন্তু ঐ ভারতীয় রেলের ভরসায় না থাকাই ভালো।

    একেবারে আলাদা দপ্তর গড়ে এই র‍্যাপিড ট্রাঞ্জিট ইনিশিয়েটিভ নিক সরকার। আর প্লিজ কলকাতায় নয়। যেখানে দরকার মানে শহরতলী রুটে বেশী করে। বি দা, বেসরকারী বা সরকারী দক্ষ ম্যানেজমেন্ট যা খুশি হোক।

    এক্সপার্টিজের অভাব আছে বলে মনে করি না, না থাকলে জার্মানদের দিয়ে দিক কাজটা। এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্ক ইত্যাদি হ্যানা ত্যানা যেসব আছে সেসব থেকে যা হোক করে টাকা জোগাড় করে। ভারতীয় রেলের প্রচুর জমিজমা আছে। সেসব অধিগ্রহণ করুক বা কিনে নিক। মাল্টিস্টোরিড ট্রানজিট সিস্টেম বানানো কি অ্যামন বিশাল ব্যাপার। একবার বানাতে পারলে গুচ্ছ লাভ।
  • S | 182.58.104.183 | ১৬ মে ২০১৬ ১০:৫০706793
  • কোলকাতার/সাবার্বের অফিস টাইমের ভীড়ের একটা ছোটো সমাধান দি। অনেক গুলো অফিস পাড়া/অন্চল হোক। কাজের জায়্গার কনসেন্ট্রশন কমলে পার্টিকুলার রুটগুলোতে ভীড়ও কমবে।
  • d | 144.159.168.72 | ১৬ মে ২০১৬ ১০:৫০706795
  • এই সেরেছে ট্রেন বাড়াবেন কী করে? লইন তো আর বাড়ছে না!!
  • T | 165.69.195.179 | ১৬ মে ২০১৬ ১০:৫১706796
  • অভি যেমন বলছেন ইনসিকিওরিটির অভাবের সাথে অপ্রতুলতার যোগাযোগের কথা। আমার মনে হয় এটা ডিম আগে না মুরগী আগে কেস হয়ে যাবে।

    কিন্তু এ বাদে সিরিয়াসলি, অ্যাত পড়াশুনো করা উচ্চশিক্ষিত আমলা গুলোর ঘটে কি আছে জানতে ইচ্ছে করে। এরা এরকম একটা ব্যাপার ভেবেচিন্তে নামাতে পারে না? রাজনীতিক দের কথা ছেড়েই দিলাম, এরা খাও খাও, দাও দাও নিয়ে ব্যস্ত থাকে। কেউই কিছু করবে না আসলে, অলস এক একটি বলদ সব। কিন্তু ঠিক কি কারণে গত তিরিশ বছর ধরে প্রতিদিন স্ট্র্যান্ড রোডে জ্যাম হয়?
  • Ekak | 53.224.129.56 | ১৬ মে ২০১৬ ১০:৫১706797
  • কনফিডেন্স এর কারণ মনে হয় নাম্বার অফ ক্রিটিকাল সিচুএশন থ্রেশহোল্ড লিমিটের মধ্যে থাকা ।

    ট্রাফিকে দুটো ব্যাপর আছে । এক হলো ভার্চুয়ালি কতটা কনফ্লিক্ট তৈরী হচ্ছে । দ্বিতীয় হলো কী হারে তৈরী হচ্ছে । যখন রাস্তাঘাট খারাপ হয় তখন সমস্ত ভেহিকল এর গ্রস স্পিড কমে যায় । এর ফলে কলিশন সম্বন্ধে ড্রাইভার দের যে এক্স্পেক্তেন্সী সেটাও কমে যায় । খেয়াল করে দেখবেন কলকাতায় পথচারী রা ভাবে "গাড়ি আসার আগে ঠিক কাটিয়ে বেরিয়ে যাবো " । এই ভাবা টা অধিকাংশ কেসেই সাকসেস পায় কারণ গাড়ির স্পিড সত্যি কম । কিন্তু এরকম একটা হাইলি লোডেদ কিন্তু স্লো ট্রাফিকে কনফ্লিক্ট এর হার কমলেও যখন কনফ্লিক্ট হয় তার মাত্রা খুব বারে । সেই কারণে দুর্ঘটনা হলে সেটা ফ্যাটাল আকার নেয় । পাবলিক মেমরি যথারীতি এরকম দুর্ঘটনাকে মনে রাখেনা । কলিশন ফ্রীকয়েন্সী যদি কোনভাবে বাড়িয়ে দেওয়া যেত রাস্তা গুলো ভালো করে তাহলে লোকে বেশি সচেতন হত ।
  • Ekak | 53.224.129.56 | ১৬ মে ২০১৬ ১০:৫৫706799
  • লোকে যদি প্রায় ই দেখে এখানে ওখানে গাড়ি ধাক্কা খেয়ে লোক মরছে তাহলে আর প্রান হাতে করে সিগন্যাল অগ্রাহ্য করে পার হবেনা । কারণ সেটা তার মাথায় হিট করবে । এই মৃত্যু গুলোই কন্সেন্ত্রেত করে বছরে দুবার দুটো বড় দুর্ঘটনা হলে , ওই সেম পাবলিক জাস্ট বাস জ্বালিয়ে নিজের লজিক সেট করে নেবে । কিছুতেই নিজেদের ভুল নিয়ে কনশাস হবেনা ।
  • T | 165.69.195.179 | ১৬ মে ২০১৬ ১০:৫৫706798
  • ইয়ে, সিকিওরিটির অভাব :)
  • T | 165.69.195.179 | ১৬ মে ২০১৬ ১১:০০706800
  • উল্টোও হতে পারে। জনতা ফ্রিকোয়েন্টলি ধাক্কা খেয়ে মরলে শেষমেশ আন্দোলনই শুরু করে দিল। যেহেতু আন্দোলন সমস্ত কিছুকে মান্যতা দেয়, তাই গবরমেন্ট ঝামেলা এড়াতে চাট্টি স্পিড লিমিট করে দিল। চালকদের সতর্ক করা শুরু করল। চালকরা প্রতিটি ক্রসিং এ আরো ধীরে চালাতে আরম্ভ করল, কারণ মালিকের আগের গাড়িটাই জনতা জ্বালিয়েছে। এরফলে পাবলিকও দিব্যি আগের মতোই ক্যাজুয়ালি রাস্তা পার হবে।
  • avi | 233.191.54.49 | ১৬ মে ২০১৬ ১১:০২706801
  • হুঁ, এটা হওয়ার সম্ভাবনাই এখানে বেশি।
  • pi | 74.233.173.185 | ১৬ মে ২০১৬ ১১:০৪706802
  • আপিস টাইম আলাদা আলাদা করুন। অনেক ভেবেচিন্তে পরিকল্পনা করে করতে হবে যদিও। বিকল্প যোগাযোগের ব্যবস্থা করুন। পরে লিখবো এ নিয়ে। আর কলকাতা বা বড় শহর কেন্দ্রিকতাও কমানো দরকার।
  • Ekak | 53.224.129.56 | ১৬ মে ২০১৬ ১১:০৫706803
  • তুমি যেটা বলছ সেটা সম্ভব । কিন্তু সেক্ষেত্রে স্পিড লিমিট যদি সবাই মেনে চলে তাহলে পাবলিক এর কলিশন এক্স্পেক্তেন্সী লেভেল তার সঙ্গে তাল রেখে লার্ন করে যাবে । সেক্ষেত্রে ফ্রীয়কয়েন্সী কমার সঙ্গে সঙ্গে ওই যে দু-একটি ক্ষেত্রে প্রচন্ড ফ্যাটাল হয় সেই মাত্রা টাও কমবে । এখন কী হচ্ছে স্পিড লিমিট বলে কিছুই নেই কাজেই পাবলিক এর সামনে একটা ইন্ফৈনাইত রেঞ্জ পরে আছে । সে ন্যাচেরালি একটা গ্রীদী এপ্রোচ নিচ্ছে । এটা বেশি বিপজ্জনক ।
  • sm | 233.223.157.55 | ১৬ মে ২০১৬ ১১:২৪706804
  • বনগাঁও লাইনে একটা সময়, যেমন দুপুর একটার পরের ট্রেন ২ টর পরে। মানে একঘন্টা র ও বেশি গ্যাপ । এমন নয় ট্র্যাফিক কম। ট্রেন এ চিড়ে চ্যাপ্টা ভিড় ।আবার অফিস টাইমে ধরুন ২০-২৫ মিনিট অন্তর ট্রেন। ১৫ মিনিট অন্তর অফিস টাইমে আর ২০ মিনিট অন্তর নন অফিস টাইমে ট্রেন চালানো কোনো ব্যাপার না। ৯ কামরার ট্রেন ও এই লাইনে ১২ কামরা করা হয়নি; কেন কে জানে? তাতে ইনস্ট্যান্ট ভিড় ৩০ পার্সেন্ট কমে গেল।এগুলো তো যেকোনো সাধারণ যাত্রীও জানে।
    শুনলাম প্রশাসন কালনা জলপথ মাত্র নতুন একটি লন্চ কিনেছে। কেন অনেক গুলো কেনেনি?
    আর পাই এর কথা যুক্তিযুক্ত; কোনো মেলা বা উত্সবে প্রচুর জনসমাগম হয়েই থাকে। তার ওপর ওয়েদার দুর্যোগ পূর্ণ ছিল। প্রশাসনের তো অজানা নয়।
    স্থানীয় থানা ঠিক কি করছিল?
    তাহলে এতবড় কুম্ভ মেলা কিভাবে সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন হয়?
    বছরের অন্য সময় প্রয়াগ তো ফাঁকা থাকে;ভারতে অন্যান্য যেকোনো তীর্থের তুলনায়।
  • Ekak | 53.224.129.56 | ১৬ মে ২০১৬ ১১:২৮706806
  • কুম্ভ ? সে তো বিশাল ব্যাপার ! ওখানে দুর্ঘটনা হলে ডিয়েসপি র চাকরি যাবে । কেও বাঁচাতে পারবেনা । খুম্ভ মেলার বহুমাস আগে থেকে দিসাস্তার ম্যানেজমেন্ট টিম রেডি করা হয় । এছাড়াও প্রচুর ভলান্টিয়ার থাকে বিভিন্ন সংগঠনের । হাজার হাজার ফরেনার ক্যামেরা কাঁধে ঘুরে বেড়ায় । কুম্ভ মেলার স্টেটাস আলাদা ।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন