এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সাধারণের লেখালেখি সায়েন্স বনাম হিউম্যানিটিস প্রেক্ষাপট

    একক
    অন্যান্য | ১৭ জুন ২০১৬ | ১৩১২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • একক | 53.224.129.47 | ১৭ জুন ২০১৬ ১৫:১৬708106
  • বেশ কিছুদিন ধরে খেয়াল করছি বাংলায় যাঁরা লেখালেখি করছেন তাঁদের বড় অংশ সায়েন্স ব্যাক গ্রাউন্ড এর । সে ইন্জিনি হোক ডাক্তারি হোক বা একাডেমিআ , ঘুরেফিরে সেই সায়েন্স । এটা শুধু নেট জগত না , ছোটখাটো পত্রিকা যা হাতে পাই সেখানেও ।

    এতে লেখার জগতে কিছু পরিবর্তন এসেছে মনে হয় । যেমন ভাষায় একটা স্ট্রাকচার , স্বচ্ছন্দ ভাবে ইংরিজি -বাংলা মিলিয়ে (বা মিশিয়ে ) লেখার প্রবণতা এগুলো বেশ ভালো ব্যাপার মনে হয় । লেখার বিষয়গত ব্যাপ্তি অনেক বেড়েছে । একটা আঙ্কিক চিত্রময়তা এসেছে ।

    আরেকদিকে ,মাঝে মধ্যেই বাংলা খবরের কাগজের ভাষা পড়ে বুঝতে পারি সেখানে নিয়মিত কলাম লিখিয়েদের অনেকেই বাংলা কেন কোনো ভাষাই লিখতে পারেন না । আজকেই আবাপ তে একটি রাজনৈতিক কলামে এমন উদ্ভট এক্সপ্রেশন লেখা হয়েছে "কমিউনিস্ট। তাই ধর্মে বিশ্বাসের প্রশ্ন নেই। কিন্তু কঠিন সময়ে দলকে বার্তা দিতে ‘আপনি আচরি ধর্ম’ নীতি নিলেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র! " এরকম ছেঁদো এক্সপ্রেশন তৃতীয় শ্রেনীর কাগজেও , দশ বছর আগে কেও লিখত না । কাজেই অন্য পত্রিকা থেকে আর কোট করছিনা , ভীরমি খাবেন । কাগজে যাঁরা নতুন প্রজন্মের চাকরি নিচ্ছেন তাঁদের বোধ হয় হিউম্যানিটিস ব্যাকগ্রাউন্ড | পুরনো এডিটর -সাংবাদিকরা দেখতুম দুঃখ করতেন নতুন ছেলে মেয়েরা ঠিকমত লিখতে পারেনা বলে , সেই দুর্দিন চলে এসেছে আর কি ।

    এটা অবশ্য রম্যরচনা বা সাহিত্য আশ্রয়ী কলাম এর ক্ষেত্রে খাটেনা কারন সেখানে একটু দরের লেখক ছাড়া চান্স পাবেনা । আমি একদম তলা থেকে উদাহরণ টানছি বেস লেভেল কোয়ালিটি বোঝার জন্যে । হিউম্যানিটিস এর বেস লেভেল কোয়ালিটি একদম হাঁসের পেছনে গেছে বলে মনে হয় ।

    কিন্তু ব্যাপারটা মোটেই আহ্লাদে আটখানা হওয়ার নয় । এমন না যে বাংলা ইনজিরি পড়া লোকজনের চেয়ে ইলেক্ট্রিকাল -মেডিসিন পড়া লোকেরা বেটার লিখছে বলে বিশাল যুগান্তকারী কিছু হতে চলেছে ।বরং একটা বড় বিপদ ঘটছে । ভাষা ও সাহিত্যের একটা ভেতরের তাত্ত্বিক দিক আছে , যেখানে লিঙ্গুইস্টিক্স থেকে আর্ট এপ্রিসিয়েশন সব কিছু শেখার সুযোগ ঘটে তত্বের মধ্য দিয়ে । তার ফলে এক দল হিউম্যানিটিস এর জনতা যখন লেখে তখন শুধুই লেখে না নিজেদের মধ্যে তাত্ত্বিক ভাবে কাটা ছেঁড়া করার ক্ষমতাও রাখে , এটলিস্ট রাখা উচিত কারন তাদের ওটা শেখানো হয় । কবিতা পড়ে দাআআরুন হয়েছে গোও বলে চলে গেলে তাদের চলেনা । কাটাছেঁড়া করতে হয় । এই অনুশীলনটাই সাহিত্য চর্চা কে এগিয়ে নিয়ে যায় । নতুন তত্বের জন্ম দেয় । হিউম্যানিটিস হাঁসের পেছনে গিয়ে এই তাত্ত্বিক দিকটি নিশ্চিহ্ন হতে বসেছে । এমন অবস্থা যে ঐসব প্রসঙ্গ আনলে বিজ্ঞান পড়া সাহিত্যরসিক বলেন অত জার্গন দিয়ে কি হবে , এস ইফ বিজ্ঞান বিষয়টি যেন জার্গন শুন্য !! এনারা আসলে সাহিত্যের অঙ্গনে আসেন সারাদিনের টেকনো বা বিজ্ঞান -খাটনি থেকে বেড়িয়ে সাহিত্য -ফুরসত পেতে তাই কাটা ছেঁড়া শিশি বোতল চান না ।

    আর এসব জিনিস আয় আয় করে ডেকে হয়না , ঐরকম স্কুলিং এর মধ্যে দিয়ে এলে হয় ।

    চিন্তার কথা । টিপিকাল শিল্পকলা পড়ে আসা লোকজন হাল না ধরলে এর থেকে নিস্তার নেই ।
  • avi | 233.191.49.109 | ১৭ জুন ২০১৬ ১৬:১৯708117
  • কথা মন্দ না। বাংলা লিখতে পারার যোগ্যতা এখন সাংবাদিকতার নিরিখে বোধ হয় একটু পিছনের সারিতে। আর বিজ্ঞানের লোক আসার কথাটাও মজাদার। ছোটবেলায় একজন দিদিমা পাশাপাশি দুটো পরিবারের মধ্যে তুলনাপ্রসঙ্গে বলতেন, ওদের হল গিয়ে আর্টস-র মাথা, আর এদের হল সায়েন্স-র মাথা। তখন খুব হাসতাম। তারপর দেখলাম ব্রেইনের হেমিস্ফিয়ারে ভাগ আছে। একটা দিক সামলায় রিজনিং ক্যালকুলেশন তো অন্যদিক দেখে ক্রিয়েটিভিটি, মিউজিক্যাল সেন্স, ছবি আঁকার কোঅর্ডিনেশন ইত্যাদি। এমন নয় যে মানুষের যেকোনো একটা দিকই খেলা দেখাবে, কিন্তু অনেকেরই এরকম হয় যে একটা দিক বেশি প্রো-অ্যাকটিভ। তো আমাদের সমাজে লোকজন যা নিয়ে পড়তে যায়, তার সাথে তো তাদের স্বাভাবিক ক্ষমতা বা ন্যাকের যোগ খুব কমই থাকে। ফলে হরদম দেখা যায় বিজ্ঞান লাইনের লোক একগাদা আংটি তাবিজ পরে লজিক রিজনিং-এর সাড়ে তেরোটা বাজিয়ে বেড়াচ্ছে, আর হিউম্যানিটিজের জনতা একটা বাংলা কথা লিখতে চোদ্দবার হোঁচট খাচ্ছে।
  • Ekak | 53.224.129.47 | ১৭ জুন ২০১৬ ১৬:৪৪708128
  • এই প্যারামিটার গুলো তো আছেই । যে কোনো পরিস্থিতিতেই থাকবে । লোকে পরিস্থিতির স্বীকার হয়ে অপচ্চন্দের সাবজেক্ট পড়বে ইত্যাদি । বা , একই মানুষের মধ্যে বিজ্ঞান ও শিল্প দুটি সত্বা থাকবে ।

    কিন্তু আমি ওগুলো অল আদার প্যারাম রিমেইন স্টাটিক ধরে নিয়েই যেটা বোল্লুম যে , শিল্প -সাহিত্যের দুনিয়ার শিল্প-সাহিত্য পড়ে আসা যোগ্য লোক বেশি দরকার , কারন ইঞ্জিনিয়ার অবস্যই লিখতে -আঁকতে পারবেন তাঁর যদি মস্তিস্কের সংশ্লিষ্ট অংশ উদ্দীপিত হয় , কিন্তু এরকম একাধিক জনের লেখা -আঁকা এগুলোর উপর বেস করে একটা সামগ্রিক বিবর্তন হবে তখনি যখ,ন কী লিখলেন বা কী আঁকলেন সেটা একদম ক্রুড থিওরি দিয়ে ভেঙ্গে বোঝা যাবে, যেটা ইঞ্জিনিয়ারের কাজ নয় এবং ক্ষমতার বাইরে । কারন তিনি ওই অনুশীলনের মধ্যে দিয়ে আসেন নি । ধরে বেঁধে শিক্ষার একটা গুরুত্ব আছে । আর্টস এর লোকটি হিসেব করতে পারলেও যেমন হিসেব কীকরে করা হলো প্রুভ করতে পারেন না তার জন্যে অঙ্কের লোক লাগে , ঠিক তেমনি , কবিতা -আঁকা কে ভাঙতেও প্রথাগত সাহিত্যের উচ্চশিক্ষা লাগে । নইলে প্রচুর তাত্ক্ষণিক সৃষ্টি হয় কিন্তু ফর্মুলায়সেষণ হয়না । তখন একজন লেখক আরেকজনের লেখার ওপরের খোসা টা দেখে অনুপ্রানিত হন । এবস্ট্রাক্ট ওয়েতে শুষে নিতে পারেন না । মাঝে ওই ব্রিজ টা বানিয়ে দেওয়ার কারিগর সাহিত্য পড়া লোকেরা । সেইখানে মড়ক লাগলে , কোনো বিজ্ঞানের সাধক এসেও কিস্যু করতে পারবে না । তাই এই ইঙ্গীত টা দুশ্চিন্তার ঠ্যাকে :|
  • sinfaut | 11.39.86.104 | ১৭ জুন ২০১৬ ১৭:১৬708134
  • বেসিক লেভেল হিউম্যানিটিজার বেসিক লেভেল সায়েন্স কাকে বলছ সেটা পরিষ্কার করা দরকার। ভালো লেখা বাই সায়েন্স এর সাথে খারাপ লেখা বাই হিউম্যানিটিজ এর তুলনা যখন করা হচ্ছে তখন কী সায়েন্স আর আর্ট্স দুটোই একই লেভেল এর থেকে আসা? নইলে প্রথম তিন প্যারাগ্রাফ এর কোনো অর্থ নেই।
  • সুকি | 129.160.188.19 | ১৭ জুন ২০১৬ ১৭:১৯708135
  • একক কি বলছেন সেটা মনে হয় বুঝতে পেরেছি এবং অনেকটা সহমতও।

    কিন্তু এই যে বললেন, "এমন অবস্থা যে ঐসব প্রসঙ্গ আনলে বিজ্ঞান পড়া সাহিত্যরসিক বলেন অত জার্গন দিয়ে কি হবে , এস ইফ বিজ্ঞান বিষয়টি যেন জার্গন শুন্য !! এনারা আসলে সাহিত্যের অঙ্গনে আসেন সারাদিনের টেকনো বা বিজ্ঞান -খাটনি থেকে বেড়িয়ে সাহিত্য -ফুরসত পেতে তাই কাটা ছেঁড়া শিশি বোতল চান না " - সেটা কি জেনারেলাইজ করে বললেন নাকি জাষ্ট উদাহরণ দিলেন? যদি আপনার এই উক্তি সব কবিতা প্রেমী/সাহিত্যিকদের লক্ষ্য করে হয়, তা হলে বলব আপনি এই গুরুর পাতায় বিজ্ঞান পড়া লোকেদের কবিতা/সাহিত্য আলোচনা দেখে ভুল ধারনা করেছেন। বিজ্ঞান পড়া লোকেরা কিভাবে কবিতা কাটাছেঁড়া বা নতুন তত্ত্বের চিন্তা করেছেন (এমনকি বাংলা ভাষাতেও), সিরিয়াস ভাবনা চিন্তা করেন সেই সমন্ধে আপনি মনে হয় ঠিক আপ-টু-ডেটেট না।
  • Ekak | 53.224.129.47 | ১৭ জুন ২০১৬ ১৭:২৬708136
  • "ভালো লেখা বাই সায়েন্স এর সাথে খারাপ লেখা বাই হিউম্যানিটিজ এর তুলনা যখন করা হচ্ছে তখন কী সায়েন্স আর আর্ট্স দুটোই একই লেভেল এর থেকে আসা? "

    কোথায় তুলনা করা হলো ? ! এখানে ভালো লেখা -খারাপ লেখা তুলনীয় ই নয় । খবরের কাগজের প্রসঙ্গ এনেছি এইটুকু দেখাতে যে বেসিক লেভেল আর্টস অর্থাত যাদের কাছে সাহিত্য ব্যাখ্যা আশা করা হয়না কিন্তু জাস্ট স্ট্যান্ডার্ড কন্টেন্ট জেনেরেশন আশা করা হয় সেটুকুও করতে অক্ষম । এবার সেটার সঙ্গে সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্দ থেকে আসাদের লেখার তুলনা করা হয়নি তো ! সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্দ এর লোক প্রিন্ট মিডিয়া তে গিয়ে এডিটিং কাজ করছে না , কাজেই ওটা তুলনীয় নয় । ওখানে আর্টস এর বেসিক লেভেল উন্নত না হলে গ্যাপ থেকেই যাবে ।
  • Ekak | 53.224.129.47 | ১৭ জুন ২০১৬ ১৭:৪২708137
  • সুকি , ওটা অবস্যই উদাহরণ । তবে , মন থেকে বানানো নয় তাই বলে । অধিকাংশ ওরকমই । এবার ইউরিদাইত লোকজন থাকে অবস্যই যারা নিজেরা নিজের ব্যাকগ্রাউন্দ এর বাইরেও প্রচুর খেটে পড়াশোনা করে সাহিত্য বা ছবি বোঝার জন্যে , কিন্তু সেটা নেহাত ব্যতিক্রম ।

    আমি যেটা সহজ করে বলতে চাইছি তা হলো সাবজেক্ট কে সাবজেক্ট এর মত করে আলোচনা । সায়্নেস কে লঘুকৃত করে "পপুলার " সায়েন্স যেমন খুবেকটা কাজের না , তেমন ই সাহিত্য একটা সাবজেক্ট , সেই অনুশীলন থেকে যারা এসেছে, তাদের লেখা পড়লে বোঝা যায় । মানে, ধরুন এখানে আমি একটা টই খুলে দর্শনের কোনো বিষয় নিয়ে চাট্টি হেউড়ে জ্ঞান দিলুম , আর অল্টারনেটিভ লাইফ কমিউনিটি বা স্লোভানিয়ান কর্নার ফোরামে উইরপিয়ান ইউনিভ এ ফিল ডক এর ছাত্র -শিক্ষক রা লিখছে এই দুটোর স্ট্যান্ডার্ড কখনো এক হয়না , এই আর কি :) সাবজেক্ট এর লোক হওয়াটা একটা বড় ফ্যাক্টর । অনুশীলন পদ্ধতি অনেক বেটার হয় ।
    এখন সাহিত্যে , এই সাবজেক্ট এর লোকেরা যত দিন যাচ্ছে ব্রাত্য হয়ে দাঁড়াচ্ছেন , মানে আমাদের ভারতীয় ভাষায় যেটা দেখছি , বা এখানে আলোচ্য ভাষা বাংলার ক্ষেত্রে । সেটার কারণ তাঁদের মান অবনয়ন না অন্য কিছু আমি সিওর নই । কিন্তু সাহিত্য ব্যাপারটা যে সায়েন্স এর লোকদের হাতে পরে একটা সাহিত্যগত "সাহিত্যিক " ভার্সন অফ "পপুলার সায়েন্স " হয়ে উঠছে এ নিয়ে আমার খুব সন্দেহ নেই।

    বিজ্ঞানের লোকেরা দূর হটুন এরকম কোনো দাবি আমার নেই :) কিন্তু গ্যাপ টা কোথায় আগেই লিখেছি ।
  • Ekak | 53.224.129.47 | ১৭ জুন ২০১৬ ১৭:৪৪708138
  • "সাহিত্যগত" এক্সট্রা পরে গ্যাছে ।
  • sinfaut | 11.39.12.106 | ১৭ জুন ২০১৬ ১৮:০৪708139
  • "বেশ কিছুদিন ধরে খেয়াল করছি বাংলায় যাঁরা লেখালেখি করছেন তাঁদের বড় অংশ সায়েন্স ব্যাক গ্রাউন্ড এর । সে ইন্জিনি হোক ডাক্তারি হোক বা একাডেমিআ , ঘুরেফিরে সেই সায়েন্স । এটা শুধু নেট জগত না , ছোটখাটো পত্রিকা যা হাতে পাই সেখানেও ।

    এতে লেখার জগতে কিছু পরিবর্তন এসেছে মনে হয় । যেমন ভাষায় একটা স্ট্রাকচার , স্বচ্ছন্দ ভাবে ইংরিজি -বাংলা মিলিয়ে (বা মিশিয়ে ) লেখার প্রবণতা এগুলো বেশ ভালো ব্যাপার মনে হয় । লেখার বিষয়গত ব্যাপ্তি অনেক বেড়েছে । একটা আঙ্কিক চিত্রময়তা এসেছে । "

    এই দুটো প্যারাগ্রাফের পরে 'আরেকদিকে' বলে প্রিন্ট মিডিয়ার দৈন্য আর তার কারণ বেসিক হিউম্যানিটিজে পড়াশোনার কারণ দর্শানো তো দুটোর তুলনাই হলো।
  • Ekak | 53.224.129.47 | ১৭ জুন ২০১৬ ১৮:১৮708107
  • ইন দ্যাট কেস আমার ওপরে ডিসক্লেইমার দেওয়া উচিত ছিলো যে অব্সার্ভেশন গুলো ওয়ান টু ওয়ান ম্যাপিং করা যাবেনা । সম্পর্ক অবস্যই আছে কিন্তু একই প্লেন এর উপর দুটোকে প্রজেক্ট করে তুলনা করা সম্ভব নয় কারণ সায়েন্স এর লোক প্রিন্ট মিডিয়াতে চাকরি করতে যায়না , বড়জোর গেস্ট কলাম লেখে ।

    আর আবারো পড়ে দ্যাখো কোথাও "ভালো লেখা " "খারাপ লেখা " তুলনা করা হয়নি । একটা লেখার বিভিন্ন দিক থাকে । লেখার স্ট্রাকচার , অলংকার , চিত্ররূপ , আঙ্গিক, বিষয় এর ব্যবহার এরকম বিভিন্ন দিক । সেখানে সায়েন্স এর লোকদের পার্তিসিপেসনের ফলে কিছু দিকে এক্সপ্লোর হয়েছে দেখতে পাচ্ছি । আবার অন্যদিকে প্রিন্ট মিডিয়া সাক্ষ্য দিচ্ছে সেখানে লেখায় বিস্তর দুবলতা আছে জেকাহেন প্রিন্ট মিডিয়ার ভাষা একসময় আদর্শ আধুনিক লিখিত ভাষা ছিল , মানে আবাপ না একেবারে ধরো হরিশ মুখুজ্যে মশাই এর সময় থেকেই ধরলুম । এই দুটো অব্সার্ভেশন । একই প্লেনে দাঁড় করিয়ে তুলনা না ।
  • T | 24.100.134.41 | ১৭ জুন ২০১৬ ২০:১১708108
  • এককের জন্য,
    http://www.caluniv.ac.in/syllabus/Bengali.pdf

    যে অনুশীলনের কথা বলছ, আমার মনে হয় না এই ধরণের রিডিং থেকে সেরকম কিছুর সম্ভাবনা আছে।
  • Ela | 15.69.121.183 | ১৮ জুন ২০১৬ ০০:৫৬708109
  • হিউম্যানিটিজের থেকে সাহিত্য একটু আলাদা করে ধরুন। আবাপতে এক সময় নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী মশাই নিজে আগের দিনের কাগজ পুরো স্ক্রুটিনি করে মন্তব্যসহ বিভিন্ন বিভাগে পাঠাতেন, এখন কী হয় জানি না। তবে শব্দ, প্রবাদপ্রবচন, ও তার ব্যবহার সম্পর্কে সম্যক না জানাটা অনেকের কাছেই জাস্ট কোনও ব্যাপার না এখন। সম্প্রতি ফর্মাল মেল এসেমেস ফর্ম্যাটে লেখা চালু হয়েছে। ক্রমে লোকে তাই নিয়ম বলে ধরে নেবে।

    গ্রেটকে জি আর ৮ লিখে যে সময় উদ্বৃত্ত থাকে তাই দিয়ে লোকে কী করে বলুন তো, অনেকদিনের জানার ইচ্ছে।
  • Atoz | 161.141.85.8 | ১৮ জুন ২০১৬ ০১:২৪708110
  • ঐ উদ্বৃত্ত সময়ে নানা গ্রেট কাজকর্ম করেন হয়তো । ঃ-)
  • Ela | 15.69.121.183 | ১৮ জুন ২০১৬ ০২:১৪708111
  • আহা জানতে পারলে আম্মো করতুম একটু ঃ)
  • Atoz | 161.141.85.8 | ১৮ জুন ২০১৬ ০৩:৪৭708112
  • এই ধরুন না কেন মাংসের পাগলা ঝোল রাঁধে, খুশিখুশি চা আর হাসিহাসি কফি বানায়। আর পড়ে রক্তের রক্তস্নানের রক্তকরবী। নিজেই সুর দিয়ে গান গয়," সূর্যমুখী ফুলগুলো ল্যাজ তুলে নাচছে।"
    ঃ-)
  • Atoz | 161.141.85.8 | ১৮ জুন ২০১৬ ০৩:৪৭708113
  • গায়।
  • avi | 113.24.86.24 | ১৮ জুন ২০১৬ ০৪:০৫708114
  • তাড়াতাড়ি বলুন এই "সূর্যমুখী ফুলগুলো ল্যাজ তুলে নাচছে" লাইনগুলো কোথায় পড়েছি। খুব চেনা লাগছে কিন্তু কিছুতেই মনে পড়ছে না।
  • Atoz | 161.141.85.8 | ১৮ জুন ২০১৬ ০৪:১০708115
  • আরে এটা তো বিখ্যাত জিনিস। সত্যি বলতে গেলে বলতেই হয় এরকম কবিতা সচরাচর চোখে পড়ে না, কবিতার জগতে একরকম বিপ্লবই বলা চলে।
    ফেবু টেবুতে বন্যা হয়ে গিয়েছিল, তারপরে তো মনে হয় লোকে আবৃত্তি করে তার ভিডিও তুলে ইউটিউবেও দিয়েছে।
    ঃ-)
  • avi | 113.24.86.24 | ১৮ জুন ২০১৬ ০৪:২৬708116
  • ওহো, গুগল করতেই পেয়ে গেছি।
    “সূর্যমুখী ফুলগুলো ল্যাজ তুলে নাচছে

    ঝিঁঝি পোকার ঘ্যানঘ্যানানি আলোতে

    দূর থেকে ভেসে আসে ঘণ্টা

    আওয়াজটা কি মিষ্টি

    ছন্দটাও আহ্বানের

    তবে কি নূতন আসছে?

    মহর্ষি বাল্মীকি রামনাম জপছে-

    পাপের পাপাচারে পেঁপেও তেতো

    প্রতিকারে প্রতিপক্ষ ল্যাংড়া

    ডুগডুগির চামড়াটা গেলো ফেটে

    ধুতির কোঁচাটাকে কেঁচোতে ধরেছে

    কিচির-মিচির বসন্তের কোকিল

    কুহু- কুহু- আহা-আহা”
  • Atoz | 161.141.85.8 | ১৮ জুন ২০১৬ ০৪:৪১708118
  • ঃ-)
    ওহ্হ্হ্হ। হ হো হি হি হি ঃ-)
    যুগান্তকারী কবিতা।
  • Ela | 15.69.121.183 | ১৮ জুন ২০১৬ ০৫:০৬708119
  • হেহে, এই যুগান্তকারী রচনা এক বালকের মুখে শুনে তার কান মলে দিয়েছিলাম বদমায়েশি করছে ভেবে। পরে সে কী অনুতাপ রে ফাগোল!
  • Ela | 15.69.121.183 | ১৮ জুন ২০১৬ ০৫:১৫708120
  • আচ্ছা একটু মণিমুক্তো দিয়ে যাই। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঙ্গরিজি (অনুস্বার কী ভাবে লিখি?) স্নাতকোত্তর, ইয়ু আর ও ইয়োর-এর তফাত করতে পারছে না, এমেস ওয়ার্ডের অটো-সাজেশন মেনে চলছে। এ জিনিস কে কী ভাবে ব্যাখ্যা করবেন?
  • Abhyu | 85.137.6.107 | ১৮ জুন ২০১৬ ০৫:২৭708121
  • baa`mlaa
  • Abhyu | 85.137.6.107 | ১৮ জুন ২০১৬ ০৫:২৮708122
  • `m = অনুস্বর
  • Atoz | 161.141.85.8 | ১৮ জুন ২০১৬ ০৫:৪৮708123
  • ভেবে দেখুন একবার। পাপের পাপাচারে পেঁপে তেতো---অনুপ্রাসটা দেখলেন? ঃ-)
    একেবারে চ্যবনপ্রাশের কাছাকাছি। ঃ-)
  • aka | 34.96.82.109 | ১৮ জুন ২০১৬ ০৬:৪০708124
  • কাগজের অনেক রিপোর্টিঙ্গ ফ্রি ল্যান্সার দিয়ে কম পয়সায় করানো হয়।
  • Ekak | 53.224.129.55 | ১৮ জুন ২০১৬ ০৬:৫৫708125
  • রিপোর্টিং নিয়ে কথা হচ্ছেনা তো । রিপোর্টার রা দারুন কন্টেন্ট লিখবেন এটা আশা করাই হয়না ।
  • Ekak | 53.224.129.55 | ১৮ জুন ২০১৬ ০৭:২৮708126
  • গ্রেট কে, জি আর এইট লিখলে আমার অন্তত সমস্যা নেই যদি সেটা কন্টেক্স্ট এর সঙ্গে খাপ খেয়ে যায় । ইলেক্ট্রনিক টেক্সটিং এসে ভাষার বানানপদ্ধতি , ব্যাকরণ এসব জায়গায় প্রচুর পরিবর্তন এনেছে , তাতে তো অসুবিধে কিছু দেখিনা । বরং আমরা অনেকেই এই অলরেডি ঘটে যাওয়া পরিবর্তন বুঝতে না পেরে এখনো আগের মত ভাষাতেই টেক্সট করে চলেছি , যেটা বেশ বিরক্তিকর যারা ওই ভাষাতে যথাযথ তাদের পক্ষে , যেমন কিনা প্রত্যেক বাক্যে পিরিয়ড দেওয়ার অভ্যেস , ব্যাপরটা বেয়াদপ ।এগুলো তো কোনো ভুল-ঠিক এর ব্যাপার ই না । আমার মনে হয় এই প্রজন্ম বা অভ্যেস গত দূরত্বের সঙ্গে অন্তত বর্তমান আলোচনার বিশেষ সম্বন্ধ নেই । টেক্সটিং এর ভাষায় গোটা কবিতা নাবাক কেও , সাগ্রহে পড়ে দেখবো :)

    আমাদের প্রচুর প্রফেশনাল দরকার আর্টস এন্ড হিউম্যানিটিস ব্যাক গ্রাউন্ড এর । এই কথাটাই আবার বলছি । প্রত্যেকটা মানুষ সমস্ত বাগধারার মানে , সমাসের ব্যাসবাক্য জানবেন না , আকাঙ্খিত নয় । যারা সাবজেক্ট এর লোক তারা যেন ভালো করে জানে । বা এইযে ভাষা বদলে যাচ্ছে , মাধ্যম অনুযায়ী ব্যবহার অনুযায়ী , এই গতিকে ডকুমেন্ট করা ; নিত্যনতুন যা কাজ হয়ে চলেছেঃ তাকে ছাল ছাড়িয়ে পয়েন্ট আউট করা , এগুলো সাবজেক্ট এর লোক না করলে কে করবে ।

    ঐজন্যেই , পপুলার সায়েন্স এর কথা বোল্লুম । ইল্লিবিল্লি দের সায়্নেস রাইটিং যেমন সায়েন্স এর লোকদের দু চোখের বিষ , উল্টোদিক টাও সত্যি আর কি ।
  • Ela | 15.69.121.183 | ১৮ জুন ২০১৬ ১২:২৩708127
  • একক, কন্টেক্স্টের কথা বলেছি তো, ফর্মাল মেইলে ঐ জিআর৮। ওটা কাম্য নয়, বিশেষ করে উল্টোদিকের লোকটি যেখানে ঐ বানানরীতি নাও জানতে পারে। ইমেইল অত্যন্ত ট্রিকি মিডিয়াম, এর প্রয়োগ সুচিন্তিত হওয়া দরকার। অন্তত কাজের জায়গায়।

    আবার বলি, হিউম্যানিটিজকে বাদ দিন। সোশ্যাল সায়েন্সের লোক ভাষাপণ্ডিত হতে যাবে কেন? ভাষা নিয়ে যারা পড়ছে তাদের সেটা ভাল করে জানা উচিত, একমত।

    অভ্যু, অনেক ধন্যবাদ।
  • মুর্খ জার্নো | 87.247.181.165 | ১৮ জুন ২০১৬ ১২:৩৬708129
  • লেখালেখি (জার্নালিস্টিক বা ক্রিয়েটিভ, ফিকশন, নন ফিকশন) একটা জটিল ক্র্যাফট। এটা অনেক সময় ধরে যত্ন করে শিখতে হয় । কে 'সায়েন্স-এঞ্জিনিয়ারিং' ব্যাকগ্রাউন্ড আর কে 'আর্টস-হিউম্যানিটিজ' ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে এসেছে সেটা এই ক্র্যাফট জানার জন্য অত্যাবশ্যিক নয়।

    শব্দের পরে শব্দ বসে বাক্য গঠিত হয়, বাক্যের পর বাক্য প্যারাগ্রাফ তৈরি করে। অনেকগুলো প্যারাগ্রাফ একটা রিপোর্ট, এসে গড়ে তোলে। এর মধ্যে মালার মতো টেনে নেয়া সুতোর মতো একটা ইউনিফর্মিটি অফ ভিউ-পারপাজ-প্ল্যানিং থাকে। কোনো শব্দের পরে কোন শব্দ, কোন বাক্যের পরে কোন বাক্য বসে সেটা সিনট্যাক্স জ্ঞানটা থাকা চাই। 'ভাত আমি খাই' 'খাই ভাত আমি' 'খাই আমি ভাত' সবগুলোতেই কী বলা হচ্ছে সেটা বোঝা যাচ্ছে। কিন্তু এটাও বোঝা যাচ্ছে এখান একটা কিছু গলদ রয়ে গেছে, সিনট্যাক্টিক্যাল এরর। এটা সঠিকভাবে বলতে গেলে হবে ''আমি ভাত খাই'। তো এইভাবে অনেক সাবজেক্ট-অবজেক্ট, ভার্ব অর্ডার আছে, ঠিকঠাক না লিখলে পড়তে হোঁচট খেতে হয়।

    সাথে আছে পাংচুয়েশন সম্বন্ধে ভালো ধারনা, আইডিয়া বিল্ডআপ করার জন্য সেন্টেন্সগুলো একটা বিশেষ অর্ডারে সাজানো, প্রারম্ভ ঠিক রাখা, ডেস্ক্রিপশন দেয়া (যেখানে দরকার) টোন, মুড, নুয়ান্স কী আপ, কী ডাউন করা। এবং অবশ্যই সঠিক জায়গায় উপসংহার টানা।

    ভাষা হবে সরস, সহানুভুতিশীল, কিন্তু সৎ এবং সতেজ। ভাইব্রান্ট। প্রোজ জীবন্ত জিনিসের মতো, নদীর মতো সাপের মতো প্যারাটু প্যারা স্মুথলি 'ফ্লো ইন-ফ্লো আউট' করবে

    এগুলো তৈরি হয় অ্যানালিস্টের চোখ দিয়ে যথেষ্ট পড়াশুনো করলে (বাংলা ও ইংরেজি), একাডেমিক লেভেলে পড়াশোনার করার সময় যথেষ্ট রিপোর্ট, অ্যাসাইনমেন্ট বানালে এবং সম্ভব হলে যথেষ্ট অনুবাদ করলে (অনুবাদ খুব আনগ্ল্যামারাস কাজ মনে হলেও ভাষার টেকনিক ও নু্যান্স শেখানতে এর জুড়ি নেই।) এসব কাজ জার্নালিজমের কোর্সে কিছুটা করা হয়। তবে আজকাল প্রায় সব ডিসিপ্লিনেই আন্ডারগ্র্যাডদের যেখান প্রচুর রিপোর্ট লেখানো হয়, তাদের খুব সামান্য এইসব ব্যাপারে হাতে খড়ি হয়।

    আর যদি বলেন যারা ভাষা-গ্রামার-লিংগুইস্টিক্স-এসথেটিক্স নিয়ে পড়াশোনা করেছেন বা কাজ করেন অতএব তাঁদের লেখা স্বয়ংক্রিয়ভাবে 'ভালো' (?) হবে, জোর দিয়ে বলতে হচ্ছে 'নট নেসেসারিলি সো' ।

    ওনাদের জায়গা আলাদা। সেটা এনালিটিক্যাল, একাডেমিক, সিউডো একাডেমিক, রেফারেন্স রিচ লেখা। কাগজের রিপোর্টাজ , এডিটোরিয়াল, সাব এডিটোরিয়াল, ফিচার, এসব অন্য জিনিস। ফ্যাক্ট থাকবে, তবে ফ্যাক্টের ভারে 'ফ্যাক্টয়েড' হয়ে যাবে না, ভাষা খেই হারাবে না এবং পাঠক হারাবে না মনোযোগ। এবং খুব সুগভীর বিশ্লেষণের দাবী এখানে যেন কেউ না করে (পন্ডিতদের ওপিনিয়ন পিস, স্পেশ্যালিস্ট কলাম আলাদা থাকুক)

    ====

    এখন দেশের 'ভার্নাকুলার প্রেস' এর সাংবাদিকদের লেখার মান এইরকম কেন? এইখানে বলতেই হয়, ইউ গেট হোয়াট ইউ পে। ইন জব ট্রেইনিং, এর অভাব, প্রফিট কম বা না থাকায় সাবসিডিতে চলা, এক্সটার্নাল ইনটার্নাল পলিটিক্স এইসব টানাপোড়েন ও এবং বাজার ছোট থাকায় স্কিলের উৎকর্ষ সহজে ঘটতে চায়না। এর সাথে ডে ইন ডে আউট ডেডলাইন তাড়া করলে ক্যাচি হেডলাইন বানানোর চাপ আছে প্রবল।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন