এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • কম্পিউটার গেমস - ব্রেইন জিম ও মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ানোর নামে দুনিয়ার ঢপের চপ :

    একক
    অন্যান্য | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ | ১৩০৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • একক | 53.224.129.45 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০০:১৩722622
  • চারপাশে খুব শুনি রাদ্দিন কম্পিউটার গেমস খেললে নাকি মাথা খোলে । ঠিক কীভাবে খোলে ? গেমস খেললে পার্টিকুলার কিছু টাস্কের সাপেক্ষে কগনিটিভ এবিলিটি বাড়ে , বা সাদা বাংলায় ওই ওই ধরণের কাজগুলো করার দক্ষতা বৃদ্ধি পায় । কিন্তু আদৌ আমাদের নিউরাল ফাংশনে কোনো পরিবর্তন ঘটে কী ? সারাদিন পুটুস পুটুস করে গেম খেলে চলেছে বাচ্চারা । হ্যা ওদের আই -হ্যান্ড কো -অর্ডিনেশন বাড়ছে । যদি স্ট্রাটেজি গেমস হয় তাহলে স্ট্রাটেজি মেকিং কেপেবিলিটি ও বাড়ছে । যদি তাও না হয়ে নিছক দৌড়োদৌড়ি-গোলাগুলি হয় তাহলে ওই হাতে রইলো পেন্সিল । আই -হ্যান্ড কো -অর্ডিনেশন । আর কিছুই বাড়ছেনা । শরীরে মেদ মারছে অবশ্য । শারীরিক ক্ষিপ্রতা নষ্ট হচ্ছে ।

    এই ব্যাটা আমেরিকান ব্যবসাদাররা ভারী মজার মজার বাজওয়ার্ড আমদানি করে । যেমন নিউরোপ্লাস্টিসিটি !! এ কী খায় না মাথায় দেয় ? এক রিসার্চার বন্ধুকে জিগিয়ে জানলুম ব্যাপারটা আসলে কিছুই না , ব্রেইন একটা বয়েসের পরেও নিজেকে পুনর্গঠন করতে পারে সেই ক্ষমতা । কিন্তু সে নাহয় বুঝলুম কিন্তু কিছু গেম খেলে বা কিছু আরবিট ধাঁধা সল্ভ করে এতে কী লাভ হবে ? শত শত -হাজার হাজার কোম্পানি এরকম ব্রেইন জিম সার্ভিস খুলে বসে আছে । ফেডারেল বডি এরকম একটা নামী কোম্পানি লুমোসিটিকে গুছিয়ে বাঁশ দেয় পঞ্চাশ মিলিয়ন ডলার ফাইন করে । তারপরেও এদের দৌরাত্ম কমেনি । ব্যাঙের চেষ্টার মতো বেড়েই চলেছে এবং আমাদের দেশের লোকজন ও আকর্ষিত হচ্ছেন । বিভিন্ন নাম দিয়ে এরকম "কোর্স " আসছে যেখানে কিছু গেম খেললে বা সফটওয়ারের সাহায্য নিলে আপনার ব্রেইনের ক্ষমতা নাকি বেড়ে যাবে । পরিষ্কার জেনে রাখুন এগুলোর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি এখনো প্রমান হয়নি । মজা পাওয়ার জন্যে যত খুশি গেম খেলুন , ব্রেইন জিমে জয়েন করুন নো প্রবলেম ; কিন্তু এর থেকে মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এমন ধারণা রাখবেন না ।

    সেদিন এক সদ্য ভেগান একটা মীম শেয়ার করেছিল ফেসবুকে । সেখানে দাবি করা হয়েছে । তার দাবি মানুষের দাঁত এর গঠন মাংসভোজীদের মত নয় তাই মানুষের ক্ষেত্রে মাংস খাওয়া ন্যাচেরাল নয় !! তো ভেজিটেরিয়ান হওয়া বা ভেগান হওয়া যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার কিন্তু আসুন দেখি , মানুষের এই সমস্ত খাবার সেদ্ধ করে বা পুড়িয়ে খাওযার যে আবিস্কার তা কীভাবে মানুষকে অন্য এপ দের খেতে আলাদা করলো । রান্না করা মাংস কেন মানুষের পক্ষে যথেষ্ট ন্যাচেরাল খাবার সেই তর্ক আপাতত পাশে সরিয়ে রাখছি ।

    একটা বাঁদর এর গড় ওজন তিরিশ কিলো মত হলে তাকে সারাদিনে আট থেকে ন ঘন্টা ধরে কিছু না কিছু খেয়ে যেতে হয় । কারন তার ব্রেইনে যে পরিমান এনার্জি দরকার তা সে পাবেনা ওই পরিমান খাবার অতক্ষণ ধরে না খেলে । মানুষ রান্না শিখেছে বলেই অল্প সময় খরচ করে তার মস্তিষ্কের জন্যে প্রয়োজনীয় এনার্জি পেয়ে যায় কারন রান্না করা খাবার হলো "প্রি ডাইজেস্টেড " অর্থাত এটা হজম করতে আলাদা করে বিশাল এনার্জি খরচ হয়ে যায়না । মানুষের মাথার মেশিন চালাতে সারা শরীরের এনার্জির কুড়ি শতাংশ মাত্র খরচ হয় । তাহলে এত অল্প এনার্জি নিয়ে চলছে কী করে ? চলছে কারন স্পার্স্ কোডিং এর মাধ্যমে মস্তিস্ক তার এনার্জি এফিসিয়েন্সি রক্ষা করে । যার বিশদ ব্যাখ্যা বই থেকে পড়ে নিতে পারেন , শুধু এইটুকুই প্রাসঙ্গিক যে এইভাবে মিনিমাম এনার্জি খরচ করে ম্যাক্সিমাম ইনফরমেশন চলাচল সম্ভব । এবার একদম আমাদের প্রোগ্রামিং এর মতই স্পার্স কোডিং এরও প্রস এন্ড কনস রয়েছে । একসঙ্গে প্রচুর প্রচুর সংখ্যক নিউরনের মধ্যে স্পার্স্ কোডিং চলার সময় কস্ট বেড়ে যায় । যার ফলে দরকার হচ্ছে অপটিমাম পাথ খুঁজে বের করার । সেই কারণেই এককালীন (আন্ডারলাইন) একসঙ্গে মস্তিষ্কের এক শতাংশ থেকে ১৬ শতাংশ সেলের বেশি একটিভ হয়না । আবার খেয়াল করুন "একসঙ্গে " । এর মানে আদৌ নয় যে সর্বদাই বাকী অংশ ইনেকটিভ ।

    অথচ এই সাধের ব্রেইন জিমের প্রবক্তা রা বলেন মানুষ নাকী তার মস্তিস্কের ক্ষমতার মাত্র ২০ % ব্যবহার করে !!! এনারা নাকি সেই ব্যবহারকে আরও বাড়াবেন !!
    আচ্ছা কোনদিন মনে হয়নি যে তাহলে বাকী আসি শতাংশ ইভলিউসনের ফলে বহুদিন আগেই বাদ হয়ে গিয়ে মানুষের মাথার সাইজ কয়েতবেলের মত হয়ে গ্যালনা ক্যানো ??

    ঠিক এইভাবেই চারপাশে জালিয়াতি চলছে । রূপ আর বুদ্ধি এই দুই হলো মানুষের কাছে চির আকাঙ্খিত । সেই বাজারে ঠিক জিনিস যেমন আছে ভুল জিনিসেরও অভাব নেই । ইউনিভার্সিটি ইনস্টিটিউট এর বাইরে দাঁড়িয়ে একদল ছেলে একবার কোনো এক দেব দেবীর "এরিথমেটিক ক্যালকুলেশন" সেমিনারের লিফলেট বিলি করছিল । তাতেও লেখা ছিলো মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ানোর কথা উইথ দিস ২০% ব্রেইন ইউসেজ এর ভাট । অথচ তারাই কদিন আগে দেখেছি বিশ্বসুন্দরীর
    বিউটিক্রীম বিক্কিরি নিয়ে বিরোধিতায় গলা ফাটিয়েছে । গিয়ে বলেছিলুম দুটো একই জিনিস , এসব করলে মনে মনে হিসেব করা শেখা যেতে পারে কিন্তু গাধা পিটিয়ে ঘোড়া হবেনা । তো অতঃপর শিক্ষিত নির্বোধদের সঙ্গে একপ্রস্থ ঝগড়াঝাঁটি :|

    গাধা পিটিয়ে ঘোড়া কথাটা লুসলি বল্লুম । কেও গাধা নয় । একই রকম দৌড়বীর ঘোড়া না হলেও । আমরা মানুষ হিসেবে মাথার মধ্যে বিশাল পটেনশিয়াল নিয়েই জন্মেছি । এবার যদি সত্যি মস্তিস্কের ভালো চান তাহলে ব্রেইন জিমের ঢপ ছেড়ে ব্রেইন হাইজিন নিয়ে ভাবুন । ঠিকঠাক পুষ্টিকর খাবার খান | যতটা দরকার ঘুমোন । মাথা কাজ করছেনা বুঝলেও জোর করে টানবেন না । কারো 6 ঘন্টায় হয় কারো আট ঘন্টা । কেও একটানা ঘুময় । কেও ফেজ স্লীপার । আমি যেমন সারাদিনে আধ ঘন্টা -পনের মিনিট -এক ঘন্টা এরকম ভাবে ঘন্টা চার ঘুমিয়েই দিব্য থাকি । কিন্তু এটাও কোনো প্রেসক্রিপশন না | জাস্ট উদাহরণ । আপনার যতটুকু ঘুম দরকার তার থেকে নিজেকে বঞ্চিত করবেন না ।

    আর পরিশেষে , বিজ্ঞানীরা বলছেন ......ঐযে একটা নতুন ঢপ এসেছেনা মাল্টিটাস্কিং , ওটি পরিত্যাগ করুন । মানুষের মাথার যা সিস্টেম তার পক্ষে সত্যি মাল্টিটাস্কিং সম্ভব না । এটা আপনার বাড়ির কম্পিউটার না যে খুলে দুটো এক্সট্রা প্রসেসর জুড়ে দিলেন । মানুষ মাল্টিটাস্কিং করতে গেলে যেটা হয় তা হলো প্রত্যেকটা কাজই গুণগত মানে খারাপ হয় । তারচে যখন যেটা করছেন সেটায় ফোকাস করুন । যা পড়ছেন সময় দিয়ে তার ভেতরে ঢুকুন । না পোষালে কাটিয়ে দিয়ে যা পোষাচ্ছে সেই কাজ করুন । কিন্তু মাল্টিটাস্কিং যতটা সম্ভব পরিত্যাগ করুন । ফোকাস বাড়লেই আউটপুট বেটার হবে । মেডিটেশন করলে আদৌ ফোকাস বাড়ে কিনা জানিনা , তবে এইটুকু জানি , এখন মেডিটেশন বলতে যে সকালবেলা বাবু হয়ে বসে সাপ-ব্যাং ভাবতে বা না ভাবতে শেখায় এর সঙ্গে প্রাত্যহিক -ব্যবহারিক জীবনের কোনো সম্পর্ক নেই । আসল মেডিটেশন হলো যখন যা করছেন সেটাতেই ধ্যানস্থ হওয়া । অর্থাত সেই ঘুরেফিরে মাল্টিটাস্কিং থেকে বেড়িয়ে আসার ডাক । পাহাড়ে বা সমুদ্রের ধরে গিয়ে চোখ মুদে বসা নয় , চোখ খুলেই , কাজ করতে করতেই ধ্যান , যে কাজটা করছেন সেটার প্রতি । এতেও আলাদা করে "ক্ষমতা" কিছু বাড়েনা । কিন্তু একটি সুস্থ-সবল মস্তিস্কের যে এনার্জি খরচ হচ্ছে তাকে একটি নির্দিষ্ট আউটপুটের অভিমুখ দেয় । সারাদিন একশোটা গেম নিয়ে পুটুস পুটুস করে বা ব্রেইন জিম করে যেটা কখনই হয়না ।
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০০:৩২722633
  • BTW , নিউরোপ্লাস্টিসিটি কথাটা ঠিক ব্যবসায়ীদের আবিষ্কার নয় । কথাটা বিজ্ঞান জগতের ই । কিন্তু ওটাকে বাজওয়ার্ড বানিয়ে ব্রেইনজীম থিওরি বেচার গপ্পোটা ব্যবসায়ীদের ।
  • Arpan | 15.67.115.190 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০০:৪৫722644
  • এই কথাটা মানুষের ব্রেন যে মাল্টিটাস্কিঙের উপযুক্ত নয়, তাতে দুটো কাজেরই আউটপুট খারাপ হয়, সেটা বছর দশেক আগে আমার ম্যানেজারকে বুঝিয়ে উঠতে পারিনি। অ্যাপ্রাইজাল ডিস্কাশনের সময়। ঃ((
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০০:৫০722649
  • এটা আমাদের আইটি ইন্ডাস্ট্রির একটা বড় সমস্যা । কোথায় কম্পিউটার কীকরে মানুষকে নকল করবে তাই নিয়ে ভাববে তানয় মানুষকে কম্পিউটার বানানোর চেষ্টা করে । মানুষের মাথা যে সামান্য এনার্জি ইউস করে যে এনার্জি এফিসিয়েন্সি প্ল্যানিং মেন্টেন করে কাজ চালায় কোনো কম্পিউটারের বাপ তা পারেনা । মাল্টিটাস্কিং মাল্টিটাস্কিং করে করে হেজিয়ে মাথা খারাপ করে দেয় কিছু লোক :/ আমার সঙ্গেও ঝামেলা হয়েছে এই নিয়ে ।
  • avi | 55.249.72.177 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৭:৩৭722650
  • T | 165.69.191.255 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৭:৫১722651
  • 'কম্পিউটারের মানুষকে নকল করা নিয়ে' একটা বইয়ের কথা মনে পড়ল। একককে রেকো করে যাচ্ছি। বহুদিন আগে পড়া। 'বোধ বুদ্ধি এবং কম্পিউটর' লেখকের নাম সোমপ্রকাশ, যা ত্তারা টাইটেল ভুলে গেছি, বি ই বা যাদবপুরের প্রফেসর সম্ভবতঃ, আবাপ বের করেছিল বইটা। বেশ ইন্টারেস্টিং। বাংলা ভাষায় এরকম বই খুব কমই বেরিয়েচে।
  • b | 24.139.196.8 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১২:০৫722652
  • কিন্তু কেউ ধরুন ৩ ঘন্টা পরপর একটা করে কাজ ধরছেন। এবং যেটা করছেন সেটায় ফোকাস করেই করছেন। এটাও তো মাল্টিটাস্কিং। অসুবিধা কোথায়?
  • Yggdrasil | 125.112.74.130 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৫:০৬722653
  • না সেটা সিকোয়েনশিয়াল - পর পর করলে।
  • কাষ্ঠপাদুকা | 101.219.236.136 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৫:০৯722654
  • উপায় আছে তো জানা
    মাথার উপরে সুপারি রাখিয়া
    কাষ্ঠপাদুকা হানা।
  • Yggdrasil | 125.112.74.130 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৫:১১722623
  • মাল্টি-টাস্কিং হল এই ধরেন একটা পেপার লিখছি, কাল ডেডলাইন। এই সময় বস এসে বল্ল পরশুর প্রোজেক্ট রিভিউয়ের জন্যে দুটো স্লাইড আজকের মধ্যেই চাই। এভাঞ্জেলিস্ট এসে বল্ল কয়েনের জন্যে কয়েকটা ডেটা পয়েন্ট চাই। আর আমার এক ছানা বল্ল তার ইশকুলের প্রোজেক্টের জন্যে হনোলুলুর বাঁদরের ছবি চাই। এবার লেটেক এডিটরের সাথে একটা পাওয়ারপয়েন্ট, এক্ষেল আর ব্রাউজার খুলে অল্ট ট্যাব মেরে মেরে একসাথে চারটেই করা - এই হল মাল্টি-টাস্কিং।
  • kc | 198.70.9.94 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৫:২০722624
  • মাল্টি-টাস্কিং,

  • Yggdrasil | 131.241.218.132 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৫:২২722625
  • এবার মুশকিল হল মানুষের সেন্সরি ইনপুটগুলো সব ক্রিটিক্যাল সেকশন - একটা সময়ে একটাই কাজ পারে - যেমন একটা ডকুমেন্টই পড়তে পারে কোনো এক টাইম টি-তে, একটা গানই শুনতে পারে ইত্যাদি। আউটপুটের ক্ষেত্রেও তাই - একটাই লেখা লিখতে পারে। এক্সেপশন আছেন - যেমন থ্রী ইডিয়টসের ভাইরাস, বা সম্ভবতঃ সুনীল গঙ্গো (:-p)।

    কম্পিউটারের সাথে তফাত হল মাল্টি-প্রসেসিং সিস্টেম বা মাল্টি-কোর সিস্টেমে আপনি একসাথে পাঁচটা প্রসেস/থ্রেড চালিয়ে দিন - ঠিকঠাক লিখলে আলাদা কোর/প্রসেসরে চলবে, তার ইনপুট/আউটপুটও আলাদা করা যাবে।
  • pi | 11.39.38.158 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৫:৩৬722626
  • কিন্তু আমি তো সিম্গল টাস্কিঙ্গ পারিই না। সেটা ভাল বা এফিসিয়েন্ট এমন বলছিনা।কিন্তু একসাথে খান চার পাচ অন্তত কাজ না হলে বা দুই তো হতেই হবে।।নইলে কোন কাজ কিছুতেই করতে পারিনা। আমার সবসময় চল্লিশ পন্চাশটস ট্যাব একসাথে খোলা থাকে। নইলে আমার প্রচণ্ড অস্বস্তি হয়।
  • Yggdrasil | 131.241.218.132 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:১৪722627
  • কগনিটিভ সিস্টেম নিয়ে যারা রিসার্চ করে তারা নিশ্চয় বলতে পারবে - হয়তো ব্যক্তিবিশেষে আলাদা হয়। আমি যেমন গান শুনতে শুনতে পেপার পড়তে/লিখতে পারি, কিন্তু তার বেশি - ওই যে আগে লিখলাম - দুটো এক্ষেল আর একটা পিপিটি আর একটা লেটেক - এসব করতে গেলে কনসেন্ট্রেশন থাকে না। বরং আমি যখন কিছু একটা পড়ি বা লিখি মন দিয়ে তখন অনেক সময় আমায় ধাক্কা না দিলে লোকে সাড়া পায় না।
  • Rit | 213.110.242.8 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:১৮722628
  • অভি,
    হ্যা হ্যা হ্যা হ্যা।
  • b | 24.139.196.8 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:৫৫722629
  • বুইচি। হা** হা** খাওয়া।
  • Du | 81.170.5.44 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:৫৫722630
  • এখন স্কুলছাত্রদের মাথায় এই ঢুকেছে --গান, খেলার ভিডিও, ব্যাটম্যান আর পড়া (মানে হোমটাস্ক) - মানুষ জাতির ভবিষ্যত অন্ধকার। কারন অফিসের কাজ বা কোন কাজ মাল্টিটাস্কিং এ করা এক কথা আর পড়াশোনা করা অন্য কথা। ইচ্ছাটাই তো মিসপ্লেসড হয়ে যাচ্ছে।
  • শৌভ | 113.224.105.10 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৯:৫০722631
  • আচ্ছা, এই অ্যাবাকাস জিনিশটা কি কাজের? ছেলেকে ভর্তি করব কি না ভাবছি! কেউ জানলে একটু হাঁক পাড়বেন।
  • sinfaut | 11.39.15.158 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:১৬722632
  • কাজের হলেও ভর্তি না করানোই ভালো। ক্ষি হবা এত ভর্তি করে, একটু খেলেধুলে নিক।
  • অ্যাবাকাস | 99.234.157.254 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:২৬722634
  • কোনো কাজের না । ঢপের চপ । লাভের মধ্যে ছেলেপুলে বিরক্ত হবে । গোদা গোদা যোগবিয়োগ করে আখেরে ঘোড়াড্ডিম হবে ।
  • সিকি | 165.136.80.173 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:৩০722635
  • শৌভ, আমার মেয়ে চার বছর অ্যাবাকাস করেছে। লাভ হয় নি। ছেড়ে দিয়েছে সে-ও চার বছর হয়ে গেল। এখন পুরো প্রসেসটাই ভুলে গিয়েছে।
  • Yashodhara Raychaudhuri | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:৫৬722636
  • বাহ দারুণ টপিক...

    মাল্টিটাস্কিং করতে বাধ্য হই অনেক সময়। গুণগত মান খারাপ হয় হয়ত, কে জানে। কিন্তু না করলে চলে না। এগুলো কারা শুরু করেছিল, সেটা জানতে পারলে ভাল হত। যারা আমাদের জীবনকে বেশ জটিল করে দিয়ে গেছে। সব সময় মনে হয় সময় নেই, কাজগুলো সব একলপ্তে করে ফেলা দরকার। গান শুনতে শুনতে ইস্ত্রি করা বা অফিসে কাজ করতে করতে কিছু ডাউনলোড করতে করতে খবর পড়তে পড়তে চা খেতে খেতে ভবিষ্যত পরিকল্পনা করা... ইত্যাদি। এইসব মাল্টিটাস্কিং এর উদ্ভব বোধ হয় 'সময়াভাব' নামক বস্তুটার ফিলিং থেকে। সময়াভাবের ফিলিং আসে কারণ আমরা নিজেদের অজান্তেই অনেক সময় নষট করি আজকাল, কম্পু দেখে, ওয়াটস্যাপ করে, গুরুচন্ডালিতে আলোচনা করে... হে হে হে
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১২:১০722637
  • দু কে।
    ইস্কুলের বাচ্চারা বরাবরই ওরকম হয়/ছিল। গান/ভিডিয়োগেম/গল্পেরবই/ক্লাসেরপড়া, বা টিভি/গানশোনা/খেলাধুলো/ইস্কুলেরপড়া, ইত্যাদি বাচ্চারা করবেই। দিনের শেষে ইস্কুলের পড়াটা করে ফেললেই হলো। এগুলো মাল্টিটাস্কিং নয়। কিন্তু মনে করুন ডেস্কের ভেতর গল্পের বই লুকিয়ে রেখে পড়তে পড়তে ক্লাসের পড়া শোনা, এমনকি সেই অবস্থায় টিচার ডাকলে উঠে বোর্ডে গিয়ে একটা অংক কষে আসা, এটা মাল্টি টাস্কিং। বা মনে করুন উল বুনতে বুনতে গল্প করা এবং টিভি দেখা। কিংবা ধরুন বাসন ধুতে ধুতে বেগুন ভাজাটা ঠিকমতো হচ্ছে কিনা সেদিকে দেখে নেওয়া, ওরই মধ্যে বাজার কী কী হবে সেসব নিয়ে মনে মনে ফর্দ বানানো, এসব দৈনন্দিন জীবনের মাল্টিটাস্কিংএর উদাহরণ। এসব ছাড়াও প্রচুর মাল্টিটাস্কিং আমার নিয়মিত করে চলি। আসলে একটাও মাল্টি টাস্কিং নয়, সবই ছোটোছোটো সিকুয়েন্সে হয়। সিকুয়েন্সগুলো এত ছোটোছোটো সময়ের ডিস্ক্রিট টুকরো নিয়ে তৈরী যে আপাতভাবে তাদের ডিস্ক্রিট মনে হয় না। মনে হয় কন্টিনিউয়াস। সেটাই মাল্টিটাস্কিং বলে ভ্রম হয়।
  • সিকি | 165.136.80.173 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১২:৩৭722638
  • মাল্টিটাস্কিংয়ের চমৎকার উদাহরণ হল, ড্রাইভ করতে করতে সহযাত্রীর সাথে বা ফোনে কথা বলা বা জিপিএস দেখা বা চারদিকের ট্র্যাফিক, সিগন্যাল ইত্যাদির প্রতি লক্ষ্য রাখা।

    এটা তখনই পসিবল হয় যখন একটা প্রসেস শ্বাস নেবার মতই স্বাভাবিক এবং আনকন্ডিশনাল রিফ্লেক্সের অংশ হয়ে যায় - যেমন ক্লাচ-গিয়ার-অ্যাক্সিলারেটরের ফাংশন। মায়েরা উল বুনতে বুনতে বাচ্চাকে অঙ্ক করাত, এটাও মাল্টিটাস্কিং।
  • Ekak | 53.224.129.59 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১২:৪৮722639
  • এগুলো সব মোটর লার্নিং এর উদাহরণ । স্কিল একোয়ার্ড হয়ে গেলে মোটর লার্নিং এর ক্ষেত্রে সমস্যা হয়না । যেমন টিভি দেখতে দেখতে গিটারে স্কেল প্র্যাকটিস । মাসল মেমোরি তে আঙ্গুল চলে । মন টিভির দিকেই থাকে ।

    কিন্তু একবার এই ট্যাব আরেকবার ওই ট্যাব , একবার বই পড়া আরেকবার ফর্দ করা এগুলো কোনোটাই মোটর লার্নিং না । এরকম করলে ফোকাসের বারোটা বাজে এবং সবকটা কাজ খারাপ হয় ।
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৩:০০722640
  • এবার বলো, কোনো কাজ করতে করতে হঠাৎ মনে পড়ে গেল কাপড়কাচার সাবান ফুরিয়েছে, সেটার মানে ব্যাকগ্রাউন্ড প্রোসেস চলছিল মস্তিষ্কে। এটা মাল্টিটাস্কিং নয়?
  • Ekak | 53.224.129.59 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৩:০৭722641
  • "হঠাৎ " কিছু মনে পড়েনা । "হঠাৎ " কানেকশন একমাত্র হাইপারপ্রাইমিং এ হয় । গাঁজা বা শ্রুম খেলে । সুস্থ্য ব্রেইন সর্বদাই কোনো না কোনো নোড এর থেকে আরেক নোড এ এক্সটেন্ড করে কিছু মনে করে । নো হঠাৎ বিজনেস ।
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৩:১০722642
  • তারমানে গাঁজা খাই? তাতো না।

    ভি বালসারাকে একসঙ্গে একাধিক মিউজিক্যাল ইনসট্রুমেন্ট বাজাতে দেখেছি। সেটা?
  • Ekak | 53.224.129.59 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৩:১৯722643
  • আরে না :) দুটো সম্ভাবনা দিলে সর্বদা একটাকেই আল্টিমেট ধরেন ক্যান । তার মানে হঠাৎ কাপড়কাচার সাবানের কথা মনে পড়েনি । আমরা ভাবি "হঠাৎ " হলো । আসলে কোনো একটা কিছু মাথার মধ্যে চিন্তা চলছিল বর্তমান কাজ নিয়ে , তার সঙ্গে সম্পর্কিত আরেকটা জিনিস এসেছে , তার সঙ্গে সম্পর্কিত , এইভাবে সাবান অবধি এক্সটেন্ড করে গ্যাছে । এগুলো ডিরেক্ট নাও হতে পারে । শেপ -স্মেল -টাচ এরকম ফিলিং বা গুড -ব্যাড -ইউটিলিটি এরকম র্যাশনাল পয়েন্টার , কোনো না কোনোভাবে গ্রাফে কানেক্টেড । কানেকশন গুলো কোথাও কোথাও এবস্ট্রাক্ট লেভেলে হয় বলে , বেস ঘটনার রেস্পেক্টে হঠাৎ মনে হয় ।

    একাধিক মিউসিক ইনস্ট্রুমেন্ট বাজানো ফেজিঙ করে হচ্ছে । ইনস্ট্রুমেন্ট ও একাধিক হওয়ার দরকার নেই , একই মেশিনে সিম্ফনি -মেলোডি কন্ট্রোল সেরকম ও তো হয় ।বাজিয়ে দীর্ঘদিনের মোটর লার্নিং থাকলে টাইম গ্যাপ কানে শুনে শ্রোতা ধরতে পারবে না । সেইজন্যে একসঙ্গে বাজছে মনে হয় । একটা পুরোটা বাজার পর আরেকটা বাজছে এরকম নয় । স্মলেস্ট পার্ট গুলো ফেজ ডিভাইডেড ।
  • avi | 37.63.190.238 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৩:২৫722645
  • গল্পটা অনেকটা এরকম। নিওকর্টেক্সে যখন স্মৃতি জমা হয়, তখন তার বিভিন্ন অংশ টুকরো টুকরো হয়ে বিভিন্ন নিউরনে চেঞ্জ ঘটায়। সবটা মিলিয়ে একটা লং টার্ম পোটেনশিয়েশন হয়। এবার প্রচুর সংখ্যায় নিউরন মিলে একটা নেটওয়ার্ক তৈরি করে একটা পার্টিকুলার তথ্যকে জমা রাখে। আবার এই নিউরনগুলো একটা মাত্র তথ্যের জন্যই বলিপ্রদত্ত এমন না। ইন্টারকানেকশন প্রচুর চলে। ধরুন নিউরন কচটভয একটা তথ্য রাখে, আবার গজটমন আরেক তথ্য রাখে। আমি প্রথম কাজটা করতে গেলে যখন ট স্টিমুলেটেড হবে, সে তখন হালকা করে গজটমন সার্কিটকেও স্টিমুলেট করবে, এবং আমার হঠাৎ করে দ্বিতীয় তথ্যটা মনে পড়ে যাবে। আরেকটু বড় স্কেলে এটাই কিউ হিসেবে কাজ করে, যেজন্য গানের প্রথম কথায় পুরোটা মনে পড়ে, অনেকদিন পর পুরনো জায়গায় গেলে সেই সংক্রান্ত অনেক তথ্য মাথায় আসে ইত্যাদি। আর মাল্টিটাস্কিং-এর ব্যাপারে এককের "সবই ছোটোছোটো সিকুয়েন্সে হয়। সিকুয়েন্সগুলো এত ছোটোছোটো সময়ের ডিস্ক্রিট টুকরো নিয়ে তৈরী যে আপাতভাবে তাদের ডিস্ক্রিট মনে হয় না।" এতে সহমত। একই কথা মোটর লার্নিং বা স্কিল ডেভেলপ করার ক্ষেত্রেও। নর্মালি আমাদের থ্যালামাস সেনসরি গেট হিসেবে কাজ করে, যার কাজ কর্টেক্সে যাতে একসাথে প্রচুর সেনসরি ইনফো গিয়ে মনোযোগ দাবি না করে, সেটা দেখা। একেই বলে স্যালিয়েন্স। এই বস্তুটি ঘেঁটে যায় স্কিৎসোফ্রেনিয়া ও বাকি সাইকোসিস এবং নেশায়।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন