এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • বিপ্লব ভট্টাচার্য্য | ২৬ জানুয়ারি ২০১৭ ১০:১২728737
  • ভাঙড়ের আন্দোলন ও অনুসন্ধান

    প্রথমেই বলে রাখা যাক; ভাঙড়ে যাদেরকে "বহিরাগত" বলে দাগানোর চেষ্টা হচ্ছে, আমিও সেই দলে পড়ি, যদিও সংবিধানুসারে কোন ভারতীয় নাগরিক ভারতের কোন অঞ্চলেই বহিরাগত নন এবং এমত মতামত যারা পোষণ করেন তারা সংবিধানবিরোধী। গত ১৭/০১/২০১৭ তারিখে ভাঙড়ে কোনরকম প্ররোচনা ব্যতিরেকে পুলিশ (বা পুলিশের উর্দিতে "অন্য" কেউ করে থাকলেও, সেই দায় পুলিশেরই)গুলি চালিয়ে আমাদের সহনাগরিক আলমগীর এবং মফিজুলকে হত্যা করার পর আজ সারা দেশ জুড়েই পাওয়ারগ্রিড ও তৎসম্পর্কিত প্রশ্নাদি, জমি, জীবিকা প্রভৃতি ইস্যুগুলো আরও নির্দিষ্ট আকারে সামনে এসে গেছে।

    সিঙ্গুর, নন্দিগ্রামের পরে যেভাবে জমি অধিগ্রহনের ব্যাপারটি সারা দেশের সামনে এক প্রধান ইস্যু হিসাবে এসেছিল এবং যার পরিপ্রেক্ষিতে পরবর্তীতে পুরনো বস্তাপচা "জমি অধিগ্রহন" আইনকে সরিয়ে নতুন আইন প্রণয়ন করা হয়েছে, সেই একইভাবে ভাঙড়ের আন্দোলন; উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ট্রান্সমিশন লাইন, প্রাণী,গাছপালা, ফসল বা সার্বিকভাবে পরিবেশের উপর তার ক্ষতিকারক প্রভাবের বিষয়টি আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে এসেছে, যাকে অস্বীকার করার উপায় আজ কোন মহল বা সরকারেরই নেই।এই প্রসঙ্গে উল্লেখ করা যেতে পারে, এই আন্দোলন শুধু আজকেই এই একটি ক্ষুদ্র পরিসরে হচ্ছে বলে ভাবার কোন অবকাশ নেই; উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশগুলির সামনে এই প্রশ্ন বহুদিন ধরেই আছে এবং এই সম্পর্কিত বৈজ্ঞানিক পরীক্ষানিরীক্ষা এবং এর বিরোধিতায় আন্দোলন পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় আগেও হয়েছে এখনো হচ্ছে।

    ভাঙড়ের সমস্যাকে কোন কোন মহল থেকে যেভাবে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব হিসাবে দেখানোর প্রচেষ্টা চলছে, তা আসলে সমস্যা থেকে মানুষকে সরিয়ে রাখার, বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা বই আর কিছু নয়।এটা আজ সর্বজনবিদিত যে, ২০১৩ সালে প্রকল্পটি শুরু হওয়া থেকে আজ অবধি কাজ অনেকটাই এগিয়ে গেছে; কিন্তু আগে করা হয়নি বলে এখন মানুষ তার অধিকারের প্রশ্নে আন্দোলন করতে পারবেন না - এ যুক্তি বোধহয় টেঁকেনা। আজ বলা হচ্ছে, মাওবাদীরা এবং নকশালপন্থীরা (মনে রাখা ভালো, মাওবাদীরাও আদতে নকশালপন্থী) এই গ্রামগুলোতে ঢুকে মানুষকে ভুল বুঝিয়ে খেপাচ্ছে আর নানান ধরণের ধ্বংসাত্মক কাজের প্ররোচনা দিচ্ছে; এই কথার কোন সারবত্তা নেই, কারণ এইসব "বহিরাগত" মানুষরা তথা ছাত্র-যুবরা এই আন্দোলনের সাথে অনেক পরে যুক্ত হয়েছেন।যদিও, এলাকার গ্রামবাসীরা এককাট্টা হয়ে লড়াই চালানোর চেষ্টা সেই ২০১৪ থেকেই করে আসছেন, যা অতি সম্প্রতি গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে নতুন করে দানা বাঁধছিল এবংতাতে ঘৃতাহুতী ঘটিয়েছিল আরাবুল বাহিনী ও পুলিশের যৌথ আক্রমন।

    গত ৩ রা নভেম্বর পুলিশ ও এলাকার জমি মাফিয়ারা যৌথভাবে আক্রমণ চালিয়ে খামারআইট গ্রাম থেকে ৩ জন পুরুষ এবং ৩ জন মহিলাকে তুলে নিয়ে যায়; যার মধ্যে একজন বৃদ্ধা এবং একজন সদ্যপ্রসবা মা ছিলেন, যারা দীর্ঘ ১৮ দিন হাজতবাসের পরে ছাড়া পেয়ে বাড়ি ফেরেন।এই ঘটনাই গ্রামের মানুষের ঐক্যকে সংহত করে এবং তারা অন্যান্য গণতন্ত্রপ্রিয় মানুষের কাছে আবেদন রাখেন, তাঁদের এই আন্দোলনের পাশে দাঁড়ানোর জন্য।এই আহ্বানে সাড়া দিয়েই সরকার কথিত "মাওবাদী" আর "নকশালপন্থী" এবং "বেপথু" ছাত্র-যুবরা এই আন্দোলনের পাশে সংহতি জানাতে এক লহমা দেরী করেনি। গড়ে ওঠে "জমি,জীবিকা, বাস্তুতন্ত্র ও পরিবেশ রক্ষা কমিটি" - যা এই ইতিহাস সৃষ্টিকারী আন্দোলনের চালিকাশক্তি।"বহিরাগত"রা এই অঞ্চলের মানুষকে ভুল বুঝিয়ে অস্থিরতা সৃষ্টি করছে - এরকম কথা বলে সরকার শুধুমাত্র সত্যের অপলাপই করছে না; এই সংগ্রামী গ্রামীণ মানুষগুলোকে যারপরনাই অপমান করছে।

    ২২ শে ডিসেম্বর কলকাতার বুকে কয়েক হাজার মানুষের জমায়েত বুঝিয়ে দিয়েছিল, এই আন্দোলনের ভিত এবং সংগঠন বেশ মজবুত।সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল; সরকারের পক্ষ থেকে ওই এলাকার মানুষের জন্য ১৪৪ ধারা জারী করা হয়, কিন্তু বাইরে থেকে যারা ওই প্রকল্পে কাজ করতে আসছিলেন, তাদেরকে সেই আওতা থেকে বাইরে রাখা হয় ! একইসাথে চলতে থাকে পুলিশ এবং আরাবুল বাহিনীর ভীতি প্রদর্শন এবং বিধায়ক রেজ্জাক মোল্লার অসভ্যতা, যা মানুষের জেদকে বাড়িয়ে দেয় এবং অবিলম্বেই তা প্রায় ৩০-৩৫ টি গ্রামে ছড়িয়ে পড়ে।খামারআইট, মাছিভাঙ্গা, টোনা, গাজীপুর, পদ্মপুকুর, ঊড়িয়া পাড়া, পানাপুকুর প্রভৃতি গ্রামের মানুষ এককাট্টা হয়ে এই আক্রমণের বিরোধিতায় রাস্তায় নেমে পড়েন।বারে বারে প্রশাসনের দোরে দোরে ঘুরে আবেদন নিবেদন করেও কোন ফল না হওয়ায় আন্দোলনের নেতৃত্ব ১১ই জানুয়ারী সফলভাবে সমগ্র অঞ্চলে অবরোধ করে প্রশাসনের টনক নড়াতে সক্ষম হয় এবং জেলাশাসকের প্রতিনিধি প্রকল্প স্থগিত রাখার এবং আরও কিছু কথা ঘোষণা করতে বাধ্য হয়।এই অঙ্গিকার পাওয়ার পরে অবরোধ তুলে নেওয়া হলে, সরকারের গরিমসি শুরু হয় যায়, যার ফলে মানুষ আবারও ক্ষোভে ফেটে পরে।একদিকে প্রকল্প স্থগিত করার কথা ফলাও করে প্রচার করা আর অন্যদিকে ব্যাপক আক্রমণের প্রস্তুতি - এই দ্বিচারিতা মানুষ মেনে নিতে অস্বিকার করে এবং আরও বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিতে বাধ্য হয়। এরপরের ঘটনাবলী, সবার জানা এবং সর্বশেষ পুলিশের গুলিতে আলমগীর ও মফিজুলের মতো দুটি তরতাজা প্রাণ ঝড়ে পড়ে। এরাই এই আন্দোলন, যা আগামীতে আরও বৃহত্তর ক্ষেত্রে ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রাখে, তার প্রথম শহীদ।

    কোনরকম অপপ্রচার করে বা ভাঁওতা দিয়ে এই আন্দোলনকে ছোট করার সব প্রচেষ্টাগুলো ব্যর্থ হতে বাধ্য।এই আন্দোলনের মূল ইস্যু হল, জমি ও জীবিকা তাই সেখানে প্রশাসন ও জমি মাফিয়াদের দৌরাত্ব এবং বলপূর্বক জমি ছিনিয়ে নেওয়ার বিরুদ্ধেই এই লড়াই ধীরে ধীরে দানা বেঁধেছে।গ্রামের মানুষের কাছে তার জমি শুধুই অর্থনৈতিক অবলম্বন নয়; এর সাথে জড়িয়ে থাকে পরম্পরা, ইতিহাস, ইজ্জত - এখানে হাত পড়লেই তাই মানুষ গর্জে ওঠে, এই সোজা সরল ব্যাপারটি না বুঝলে আসলে জমিকেন্দ্রিক কোন ইস্যুকেই ঠিকভাবে সমাধান করা সম্ভব হবেনা।সিঙ্গুর, নন্দিগ্রামে সরকার যে ভুলগুলো করেছিল; এখানেও সেই একই ভুল সরকার করে চলেছে; না হয়েছে গণশুনানী, না প্রকল্প নিয়ে মানুষের সাথে আলোচনা, না Environment Impact Assessment Report প্রকাশ, প্রকল্পের সঠিক রুপরেখা – এর কোনটিই, যে মানুষের জমি গেছে বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাদের কারোর সাথেই আলোচনা করার কোন সদিচ্ছাই প্রশাসন বা প্রকল্প আধিকারিকরা দেখায়নি।তারপরে কিনা দোষ গিয়ে পড়লো, যার জমি তার ঘাড়ে!! যার জমি চুরি বা দখল হচ্ছে, সেই কিনা দোষী! সত্যিই এক আজব ব্যবস্থা!

    যে সব মাতব্বররা পরিবেশের প্রশ্নগুলি নিয়ে অযথা ব্যাঙ্গবিদ্রুপ করছেন, তাদের জ্ঞাতার্থে জানিয়ে রাখা যাক; এই উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন পাওয়ার গ্রিড ও তার ক্ষতিকারক প্রভাব নিয়ে সারা পৃথিবীজুড়েই গত প্রায় ৫০ বছর বা তারও বেশীদিন ধরে নানান গবেষণা ও বিতর্ক চলে আসছে। ২০১২ সালে American Council for an Energy-Efficient Economy (ACEEE) তাদের এক রিপোর্টে মানুষ, অন্যান্য প্রাণী, উদ্ভিদজগৎ ও সামগ্রিকভাবে পরিবেশের উপর উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন পাওয়ার লাইন তথা গ্রিডের ক্ষতিকারক প্রভাবের কথা আলোচনা করে। এরকম, আরও নানান গবেষণাপত্র খানিক খুঁজলেই পাওয়া সম্ভব এবং এটাও অনস্বীকার্য যে এই ব্যপারে কোন একটি স্থির সিদ্ধান্তে এখনো পৌঁছানো সম্ভব হয়নি।হোকনা এই নিয়ে একটা বিস্তারিত আলোচনা ও খোলা বিতর্ক; মোবাইল ফোন, বাতানুকুল যন্ত্র ইত্যাদির পরিবেশ দূষণ নিয়ে আমরা এতো চিন্তিত, তা হলে পাওয়ারগ্রিডের পরিবেশ দূষণ নিয়ে ভাবতে এতো অনীহা কেন?!

    শুধু উন্নয়নের ধুয়ো তুলে চিল-চিৎকার করে কোন লাভ নেই; মানুষের জীবন, জীবিকা ও পরিবেশের বিষয়কে সঠিকভাবে অ্যাড্রেস না করে, আর যাইহোক, সমাজ এক পাও এগোবে না।অবিলম্বে সরকার এই ব্যাপারে শ্বেতপত্র প্রকাশ করুক, শহীদ আলমগীর ও শহীদ মফিজুল এর হত্যাকারীর চরম শাস্তির ব্যবস্থা হোক, সমস্ত মিথ্যে মোকদ্দমা অবিলম্বে প্রত্যাহৃত হোক, ন্যায় ও শান্তির বাতাবরণ তৈরি হোক।
  • dc | 120.227.239.148 | ২৬ জানুয়ারি ২০১৭ ১০:১৯728748
  • পশ্চিম বঙ্গের সব পাওয়ার গ্রিড অবিলম্বে বন্ধ করা হোক। এনভায়রনমেন্টাল অ্যাসেসমেন্ট রিপোর্ট প্রকাশ না করা অবধি সব বিদ্যুতের তার টার যেন গুটিয়ে রাখা হয়। আর বিস্তারিত আলোচনা ও খোলা বিতর্ক না করে পবতে কোন মোবাইল ফোন, বাতানুকুল যন্ত্র একদম ব্যবহার করা চলবে না, এই দাবী জানিয়ে রাখলাম। পবতে বিপ্লব চলছে, চলবে।
  • বিপ্লব | 130.56.172.114 | ২৬ জানুয়ারি ২০১৭ ১০:৪০728759
  • আগুনখেকো নকশালবাবু ঢপ না মেরে বলুন তো নিজের বাড়ির বিদ্যুৎ সংযোগ কবে কাটাবেন। তত্ত্বকথা অনেক শুনিয়েছেন। গ্ৰামবাসী দের টুপি পরানো বন্ধ করুন দাদা।
  • PT | 213.110.242.6 | ২৬ জানুয়ারি ২০১৭ ১০:৪৩728770
  • "`এই অঙ্গিকার পাওয়ার পরে অবরোধ তুলে নেওয়া হলে, সরকারের গরিমসি শুরু হয় যায়, যার ফলে মানুষ আবারও ক্ষোভে ফেটে পরে। একদিকে প্রকল্প স্থগিত করার কথা ফলাও করে প্রচার করা আর অন্যদিকে ব্যাপক আক্রমণের প্রস্তুতি - এই দ্বিচারিতা মানুষ মেনে নিতে অস্বিকার করে এবং আরও বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিতে বাধ্য হয়।"

    "`পুলিশ-দখলে ভাঙড়, জালে নকশাল নেত্রী"
    http://www.anandabazar.com/state/naxalite-leader-sarmistha-chowdhury-arrested-for-creating-violence-at-bhangar-1.554498#

    সাধারণ মানুষের প্রাণের বিনিময়ে নন্দীগ্রামের পর মাওবাদী/নকশালরা আরো একটা গট-আপ ম্যাচ খেলছে কিনা সেটাও পরিষ্কার হওয়া একান্ত জরুরী। মুখে গামছা জড়িয়ে সম্ভাব্য মুখ্যমন্ত্রীর নামোচ্চারণের পর থেকেই এই সব খুচরো রাজনৈতিক নেতাদের বিশ্বাসযোগ্যতা তলানিতে ঠেকেছে। ক্ষমতারোহনে সাহায্য করার পরে এটা ক্ষমতার পুষ্টিকরণের খেলা কিনা কে জানে।
  • dc | 120.227.239.148 | ২৬ জানুয়ারি ২০১৭ ১০:৫০728772
  • শুনুন আমি বিদ্যুতের আশায় বাঁচিনা, কারন আমি চাষা নই। আমি উৎকৃষ্ট মানের টুপি বানাই ও গ্রামাবাসীদের নিজের হাতে যত্ন করে পরাই। প্রত্যেকের মাথার সাইজ বুঝে পরাই, কেউ বলতে পারবেনা আমি ছোট মাথায় বড়ো টুপি বেচেছি। আমার এই কুটির শিল্প বন্ধ করতে বলছেন?
  • dc | 120.227.239.148 | ২৬ জানুয়ারি ২০১৭ ১০:৫৫728773
  • যাঃ আইপি খেয়াল করিনি ঃ(
  • | ২৬ জানুয়ারি ২০১৭ ১০:৫৭728774
  • ডিসির মাইরি কুনো কাজ নাই আজ।

    তা সেই টইটা একটু এগোলে হয় না?
  • dc | 120.227.239.148 | ২৬ জানুয়ারি ২০১৭ ১০:৫৯728775
  • এক্ষুনি অন্য একটা কাজ ধরব ভাবছিলাম। আচ্ছা দেখি।
  • PT | 213.110.242.6 | ২৬ জানুয়ারি ২০১৭ ১১:০০728738
  • তিরিশ লাখি মাওবাদি নেতার বক্তব্য শুনুন ও অতিবদ-অতিবামেদের কোনটা প্রকৃত রাজনৈতিক অবস্থান সেটা আগে স্থির করুনঃ

    "ধরা দেওয়ার পর দু’জনেই লিখিত বিবৃতি সংবাদমাধ্যমের সামনে গড় গড় করে পড়ে যান। যার মূল কথা— হিংসাত্মক আন্দোলনে জনগণ ও পরিবারের ভাল করা সম্ভব নয়, সেটা তাঁরা বুঝতে পেরেছেন। বরং, যে সব সমস্যার বিরুদ্ধে তাঁরা আন্দোলনে নেমেছিলেন, পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান সরকার সেই সব সমস্যার সমাধান করেছে ও করছে।"
    http://www.anandabazar.com/state/maoist-leader-ranjit-pal-and-wife-surrender-to-the-police-1.554488#

    "পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান সরকার সেই সব সমস্যার সমাধান করেছে ও করছে"-তাহলে ভাঙ্গরে আন্দোলন করা কিসের জন্য?
  • বিপ্লব | 130.56.172.114 | ২৬ জানুয়ারি ২০১৭ ১১:০০728776
  • এনারা পরিযায়ী বিপ্লবী। গ্ৰামবাসী দের কল্যান কামনায় এই।রকম ছোটোখাটো বিপ্লব বিপ্লব খেপ খেলে থাকেন। আপনারা ধন্য মহামান্য।
  • ranjan roy | 24.99.206.232 | ২৭ জানুয়ারি ২০১৭ ০০:০৩728739
  • যদি পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করা মাওবাদীদের গড় গড় করে পড়া লিখিত মুখ্যমন্ত্রীস্তুতি দিয়ে সমস্ত নক্শালপন্থীদের রাজনৈতিক অবস্থান বুঝতে হয় তাহলে সুবোধ সরকার/অরিন্দম শীল/ কমঃ ছায়া বেরা (এম এল এ) দের দিয়ে বামেদের রাজনৈতিক অবস্থান বুঝতে পারা উচিত।
    অবশ্যি আজ সূর্যবাবু অনেক ভাঙ্গড় গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এবং ভবিষ্যত প্রতিরোধ এই পথেই এগোবে এমন গোছের একটি বিবৃতি দিয়েছেন।ঃ)))
  • PT | 213.110.242.5 | ২৮ জানুয়ারি ২০১৭ ০৮:৪৫728740
  • তিনোমুলি-অতিবামেদের ভ্ন্ডামিকে আড়াল করার চেষ্টা আর নাই বা করলেন!!
    যার বিরুদ্ধে "খুন-নাশকতার অন্তত ৫০টি" মামলা ঝুলছে তার সঙ্গে সুবোধ-শীলেদের তুলনা টানছেন? ভাল আছেন তো?

    "অনেক ভাঙ্গর" গড়ে তোলার অনেক কারণ আছে। তার মধ্যে একটা হচ্ছে ময়ূরপুচ্ছধারী কাকের নেতৃত্বে তিনোদের ভ্ন্ডামি। একদিকে যখন সিঙ্গুরের জমি ফেরৎ দেওয়ার জন্য মায়াকান্না কাঁদা হচ্ছিল তখন "গত কয়েক বছরে এলাকার প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়ক আরাবুল ইসলাম ও তাঁর দলবল ....... অবাধে জলের দরে কৃষিজমি দখল করেছে ও চড়া দামে তা প্রোমোটারদের কাছে বিক্রি করেছে, ........।"

    এব্যাপারে তিনোব্যথী ও মাওব্যথীরাও যে ভ্ন্ডামি করছে সেটাও পরিষ্কার!!
  • PT | 213.110.242.5 | ২৮ জানুয়ারি ২০১৭ ০৯:২১728741
  • আদি-অন্তহীন ভ্ন্ডামিঃ
    "ভাঙড়ে গোলমালের প্রেক্ষিতে ভূমি দফতরের কাছে রিপোর্ট তলব করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। ভূমি দফতর জানিয়েছে, ওই তল্লাটে কয়েকশো একর কৃষি জমি হাতবদল হয়ে গিয়েছে। এবং তিন-চারটি আবাসন নির্মাতা সংস্থার হাতেই তা রয়েছে। রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, তলায় তলায় বেশ কিছু জমি কৃষি থেকে বাস্তুতে রূপান্তরিত হয়েছে। "
    কতগুলো "কয়েকশো" হলে হাজার একর হয়?
  • ranjan roy | 24.96.92.86 | ২৮ জানুয়ারি ২০১৭ ২৩:৪৫728743
  • দশে দশ! ঃ)))
  • ranjan roy | 24.96.92.86 | ২৯ জানুয়ারি ২০১৭ ০০:৫৬728745
  • অনেক ধন্যবাদ সিকি, পিনাকী ও অন্যজনকে।
    এইরকম একটি তথ্যপূর্ণ লেখার জন্যে মুখিয়ে ছিলাম।

    "একথা ঠিক, যে সাধারণভাবে 'তিন-ফসলী জমির ওপর হাই ভোল্টেজ লাইন যেতে দেব না' – এরকম সাধারণীকৃত স্লোগানের একটা সমস্যা আছে। এর ব্যবহারিক অর্থ হল সাধারণভাবে হাই ভোল্টেজ ট্রান্সমিশনের বিরোধী অবস্থান নিয়ে ফেলা। কারণ, হাই ভোল্টেজ ট্রান্সমিশন লাইনকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের কেন্দ্র থেকে ব্যবহারকারী অব্দি পৌঁছোতে যে কয়েক্শো কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হয়, তার মধ্যে কোথাও না কোথাও বহু ফসলী জমি তাকে পেরোতেই হবে। পৃথিবীর কোনো দেশেই এর অন্যথা হয় না, আমাদের মত ঘনবসতিপূর্ণ দেশে তো আরোই হবে না। আর প্রকারান্তরে, যেহেতু মানুষের হাতে এখন হাই ভোল্টেজ ট্রান্সমিশন ব্যতিরেকে বিদ্যুৎ পরিবহনের অন্য কোনো প্রযুক্তি নেই (এবং বিকেন্দ্রীকৃত বিদ্যুৎ খুবই দুর্বল), তাই আসলে এর মধ্যে দিয়ে সামগ্রিকভাবে বিদ্যুৎ পরিবহনের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া হয়ে যায়। মানুষের শক্তি বা বিদ্যুতের অধিকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে নেওয়া হয়ে যায়।

    কিন্তু একই সাথে ভাঙড়ে যেভাবে অনৈতিক গা জোয়ারী জমি দখল হয়েছে জমি মাফিয়াদের মাধ্যমে, যেভাবে মানুষের মতামত নেওয়া, তাদের সংশয় দূর করার কোনো প্রক্রিয়াই নেওয়া হয় নি, উল্টে তাদের পুলিশ দিয়ে গুন্ডা দিয়ে হয়রানি করা হয়েছে, সবশেষে দু-জন আন্দোলনকারীকে গুলি চালিয়ে হত্যা আর বেছে বেছে আন্দোলনকারীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে – এই চরম নিন্দনীয় ঘটনাগুলোর বিরোধিতা করা খুবই ন্যয়সঙ্গত ও প্রয়োজনীয়। মানুষের জীবন আর তার মতামতকে গুরুত্ব না দিয়ে কোনো 'উন্নয়ন'ই শেষতঃ একটা উপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া ব্যাপার ছাড়া অন্য কিছু হয়ে উঠতে পারে না"।

    সার কথা।
  • s | 108.209.202.160 | ২৯ জানুয়ারি ২০১৭ ০৯:৫৫728746
  • এবার আমডাঙা।
  • PT | 213.110.242.24 | ২৯ জানুয়ারি ২০১৭ ১০:৩৭728747
  • সিঙ্গুর নিয়ে কোর্টের সিদ্ধান্তের পরেও এই জাতীয় ঘটনা ঘটেই চলেছে কেন? তার মানে কি সরকারের সরাসরি হস্তক্ষেপ ছাড়া জমি অধিগ্রহণ, অন্ততঃ এই রাজ্যে একেবারেই সম্ভব নয়?

    সিঙ্গুরে নাহয় ধরে নিলাম যে "পুঁজিপতিপতিদের মদত" দেওয়া হচ্ছিল, কিন্তু এখন তো দেখছি রাস্তাঘাট, বিদ্যুত কোন কিছুর জন্যেই জমি পাওয়া অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    তবে আন্দোলন বোধহয় ক্রমশঃই "ঠিক্ঠাক" কম্পেনসেশনের দিকেই দানা বাঁধছে। অতিবদ-অতিবাম আর বা- ধা-বুজীরা সিঙ্গুর প্রসঙ্গে কম্পেনসেশন নিয়ে জোরদার আন্দোলন করলে আজকে আর এই জাতীয় সমস্যা হত না।
  • dc | 120.227.236.102 | ২৯ জানুয়ারি ২০১৭ ১০:৪৩728749
  • সি পি আই এম এল রেডস্টার আমডাঙায় মুক্তাঞ্চল বানাবে না?
  • ranjan roy | 24.96.35.205 | ২৯ জানুয়ারি ২০১৭ ১৮:৫৬728751
  • একদম ঠিক; সেইজন্যেই নকশালদের কমিটি আরাবুলও সব্যসাচী দত্তকে তাড়া করল ও বর্তমানে দাবি তুলেছে যে গুলি চালিয়ে খুন করা আরাবুলের লোকেদের গ্রেফতার করতে হবে।ঃ)))
  • PT | 213.110.242.5 | ২৯ জানুয়ারি ২০১৭ ১৯:৫৭728752
  • যাচ্চলেঃ
    এবার তো কে ঠিক-নকশাল আর কে ভুল-নকশাল তার বিচার করতে হবে!!
    যারা দিদির হাত ধরে বাম আমলে তারা ঠিক-কিন্তু যখন তারা গড়গড় করে বিবৃতি দিয়ে আত্মসমর্পণ করে তখন তারা ভুল। এবার তাহলে যারা এই আমলে আরাবুলের ডাকে ভাঙ্গরে গেল তারা ভুল আর যারা আরাবুল/সব্যসাচীকে তাড়া করে তারা ঠিক?
    জয় মাত্তারা......
  • ranjan roy | 24.96.35.205 | ২৯ জানুয়ারি ২০১৭ ২০:৪৫728753
  • সূর্যবাবুদের জিগ্যেস করুন না! ওঁরা ঠিক জানেন। তাই কাল রাণী রাসমণি রোডে ওই অলীকদের কমিটির ডাকা মিছিলে সিপিএম শুধু থাকছে তাই নয়, নিজেদের বিক্ষোভ প্রদর্শনের দিনও বদলে দিয়েছে।ঃ))

    সেই হ্যামলেটে হোরেশিওকে বলা ডায়লগটা খেয়াল করুন।ঃ))
  • ranjan roy | 24.96.35.205 | ২৯ জানুয়ারি ২০১৭ ২০:৪৮728754
  • "যারা দিদির হাত ধরে বাম আমলে তারা ঠিক-কিন্তু যখন তারা গড়গড় করে বিবৃতি দিয়ে আত্মসমর্পণ করে তখন তারা ভুল।"
    -- এঃ, মোক্ষম ধরেছেন। যেমন সুবোধ/ অরিন্দম যখন নন্দীগ্রামের সময় বামফ্রন্টের হয়ে আগুন ওগরায় আর দিদির মুণ্ডপাত করে তখন তারা ঠিক সিপিএম আর যখন তিনোদলে গিয়ে দিদিকে নিও-কমিউনিস্ট বলে তখন তারা ভুল।ঃ)))
  • PT | 213.110.242.23 | ২৯ জানুয়ারি ২০১৭ ২৩:২২728755
  • "সুবোধ/ অরিন্দম যখন নন্দীগ্রামের সময় বামফ্রন্টের হয়ে আগুন ওগরায় আর দিদির মুণ্ডপাত করে তখন তারা ঠিক"
    নাঃ এমন কথা আমি কোথাও বলিনি...........
    তবে আবার বলি, সুবোধ-শীল মানুষ মারেননি এবং মানুষের মৃত্যুর পরে দল বদলেছেন। আপনি যাদের সঙ্গে তুলনা টানলেন তাদের হাতে কিন্তু এক্কেবারে সাধারন মানুষের রক্ত লেগে রয়েছে............

    আর বহুবার বলেছি যে সিপিএমকে গজ-ফিতে ধরে আমি রাজনীতি মাপিনা।
    সূর্যবাবু আশা করি অলীক-স্বপ্ন দেখছেন না।
  • | 55.251.234.76 | ২৯ জানুয়ারি ২০১৭ ২৩:৪৩728756
  • রইল এটা ...
    একটি গুরুত্বপুর্ণ লিঙ্ক, যেখানে পাওয়ার গ্রীড সংক্রান্ত সব কিছু জানা যাচ্ছে! সেখান জমি নেওয়া নিয়ে বলা হচ্ছে,
    ''জমি নেওয়ার পদ্ধতি ও "

    http://azadi.live/2017/01/27/faq-on-powergrid-in-the-background-of-vangor-agitation-2017/
  • ranjan roy | 24.96.89.140 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৭ ০০:১২728757
  • আরে এটাই তো গুরুর বুবুভাতে আছে, আগেও কোট করা হয়েছে। এবং পিনাকী মিত্র গুরুর একজন বহুপুরনো সপা।ঃ))
  • PT | 213.110.242.21 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৭ ২২:৪২728758
  • " তাই কাল রাণী রাসমণি রোডে ওই অলীকদের কমিটির ডাকা মিছিলে সিপিএম শুধু থাকছে তাই নয়, নিজেদের বিক্ষোভ প্রদর্শনের দিনও বদলে দিয়েছে।"

    RSP-নেতারা ছিলেন কিন্তু সিপিএমের কেউ মিছিলে ছিল না-টিভি জানাচ্ছে। APDR নাকি বারণ করেছিল।
    RR গুজব ছ্ড়ানো থেকে বিরত থাকুন দয়া করে।
  • ranjan roy | 24.99.75.240 | ৩১ জানুয়ারি ২০১৭ ০৬:৪১728760
  • পিটি,
    আলটপকা কথা না বলে একটু সিরিয়াস হন। আমি একদিন আগে যা বলেছি তা আপনার প্রিয় এই সময় পত্রিকার নিউজ। তাতে সুজন চক্রবর্তী ও সূর্যবাবুর বক্তব্য নাঅম করেই দেওয়া আছে। আপনার প্রতিবাদ পত্র ওদের সম্পাদককে পাঠালে ভালো হয় না?
    আর আজ বহু জায়গা থেকে দলের নির্দেশে সিপিএম এর লোকজন এসেছিল-- দলের পতাকা ছাড়া। নইলে রেডস্টারের সীমিত লোকজন নিয়ে ওই মিছিল হয় না।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন