এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  আলোচনা  বিবিধ

  • কাগজ পড়ার পদ্ধতি :-))

    h
    আলোচনা | বিবিধ | ২০ জানুয়ারি ২০১৭ | ১৬০৭ বার পঠিত
  • একটা অ্যাটেম্প্ট নেবো। বড় কয়েকটা বিতর্কের বড় কয়েক্টা নিউজপেপার রিপোর্ট লাইন বাই লাইন ইন্টারপ্রেট করার চেষ্টা করব, বা রিপোর্টিং বায়াস টা কিছু যদি পাওয়া যায়, সেটা কে পয়েন্ট আউট করার চেষ্টা করব। উদ্দেশ্য হল, সাংবাদিকতার ভাশার সঙ্গে সাংবাদিকতার মানের সম্পর্কটা বোঝার চেষ্টা করা। একটি কাগজে অলীক / শর্মিষ্টা দের ছবিতে মার্ক করে দেখানো টা আমার খুব ই খারাপ লেগেছে। যদিও তাঁদের রাজনীতি কে সমর্থন করি না তো বটেই, কখনৈ করব ও না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • h | 213.132.214.84 | ২০ জানুয়ারি ২০১৭ ১৫:৩৩728804
  • একটা অ্যাটেম্প্ট নেবো। বড় কয়েকটা বিতর্কের বড় কয়েক্টা নিউজপেপার রিপোর্ট লাইন বাই লাইন ইন্টারপ্রেট করার চেষ্টা করব, বা রিপোর্টিং বায়াস টা কিছু যদি পাওয়া যায়, সেটা কে পয়েন্ট আউট করার চেষ্টা করব। উদ্দেশ্য হল, সাংবাদিকতার ভাশার সঙ্গে সাংবাদিকতার মানের সম্পর্কটা বোঝার চেষ্টা করা। একটি কাগজে অলীক / শর্মিষ্টা দের ছবিতে মার্ক করে দেখানো টা আমার খুব ই খারাপ লেগেছে। যদিও তাঁদের রাজনীতি কে সমর্থন করি না তো বটেই, কখনৈ করব ও না।

    (কার কার ক্লায়েন্ট এসেছে বা অনেক কনফারেন্স/বই/পরীক্ষা জমে আছে বলে নিন ;-))
  • pi | 174.100.177.10 | ২১ জানুয়ারি ২০১৭ ১৫:৩৬728815
  • এটা খুব ইন্টারেস্টিং প্রোজেক্ট । শুরু করে দাও।

    মায়ামিডিয়া বলে একবার শুরু করার চেষ্টা করা হয়েছিল, তালেগোলে আর এগোনো হল না।
  • Ishan | 127.194.5.60 | ২১ জানুয়ারি ২০১৭ ১৬:৪০728826
  • ব্লগ খুলে লেখো। প্রবন্ধ হবার দায় থাকবেনা, আবার লেখা হিসেবেও থেকে যাবে।
  • dd | 59.207.59.109 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ০৮:২৪728834
  • দ্যাট আপ্যার্ট, পত্রিকার গুলোর - যেখানে দরকার পরিষ্কার নাম টাম দিয়েই লিখো।

    যেমন লিখলে "একটি কাগজে অলীক / শর্মিষ্টা দের ছবিতে মার্ক করে দেখানো টা আমার খুব ই খারাপ লেগেছে। যদিও তাঁদের রাজনীতি কে সমর্থন করি না তো বটেই, কখনৈ করব ও না।"। তো "একটি কাগজ" কেনো? এতো প্রকাশ্য ও পাবলিক ডোমেইন'র ঘটনা। নাম ধাম দিতেই বা আপত্তি কিসের ?
  • Ekak | 53.224.129.52 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ০৮:৪৮728835
  • হ্যা , নাম ধাম না নিলে এই আলোচনা জমবে না । কারন উদাহরণ না দেখলে পাঠক বুঝবেনা কী বলতে চাওয়া হচ্ছে , আর উদাহরণ সর্বদা নৈর্ব্যক্তিক ভাবে এলে তার বিশ্বাসযোগ্যতা কমে যায় । সো নির্ভয়ে নাম নিন ।
  • h | 212.142.75.90 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ১০:১২728836
  • বাবা স্চ এর বীরত্বের রোগ বুড়ো বয়সে ডিডি একক এর ও লেগেছে দেখছিঃ-))))), ক্লিয়ার করে দেই ভয় সন্কোচ কিসুই নেই, যখন লিখবো, যদি লিখি সেটা পরিষ্কার হবে। তবে এটাও বুঝতে হবে এটা ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজম আমার উদ্দেশ্য না। কারণ সেটা ঘরে বসে হয় না, প্রাইমারি সোর্স নাই। অতএব এটা মূলতঃ অ্যানালিসিস, প্রতিবেদনে ডিসেন্টিঙ্গ ভয়েসের বিরুদ্ধে বাতাসে কি ভাবে আসছে, তাতে অ্যাগ্রেসিভ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কি এজেন্ডা কি ভাবে প্রকাশ পাচ্ছে সেটা দ্যাখা। খুব স্বাভাবিক সোর্সের পুরো বিব্লিওগ্রাফিক ডিটেল ই থাকবেঃ-)) বিচলিত হওয়ার কারন নেই। সানডে টাইম্স রিচ লিস্ট নিয়ে একই ধরনের ছোটো প্রবন্ধ আমি ইশান দের জন্য আগে করেছি।তাতে একটু পোলেমিক ছিল সেটা থাকবে না, বিজক দ্যাট ইজ দ্য ফাকিঙ্গ পয়েন্টঃ-)))))
  • h | 212.142.75.90 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ১০:১৩728837
  • * বাতাসে না বায়াস
  • cm | 127.247.97.102 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ১০:২১728838
  • বরং উদাহরণ নৈর্ব্যক্তিকভাবে এলে ওটা অভ্যাস হবে, যা নির্মোহ বিশ্লেষণের রসাস্বাদনে জরুরী।
  • Ekak | 53.224.129.52 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ১০:৪৪728839
  • নৈর্বক্তিকতা থেকে নির্মোহে পৌঁছনোর ধারণা অনেকটা দশখানা লুচি খেয়ে পেট ভরার পর দশ নম্বর লুচীটা খেয়ে ভরলো , ভাবার মতো ।

    যাক , হনুবাবু যেটুকু ডিটেইল দেবেন বললেন ওতেই চলবে , নো প্রব্লেম তার বেশি দাবি করি নাই :)
  • pi | 233.176.95.165 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ১১:০৯728805
  • আরে শুরু হোক না। কুমুদি থাকলে ক্যালোরব্যালোর করার জন্য ঠিক বকে দিত।
  • h | 212.142.75.90 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ১১:৪৯728806
  • প্রথমেই প্রভূত বিরক্তি হয় এই প্রতিবেদন দুটি দেখে।
    http://www.anandabazar.com/state/singur-and-nandigram-incident-goes-similar-like-bhangar-investigation-continues-1.551603
    http://www.epaper.eisamay.com/Details.aspx?id=29026&boxid=151850189 ১৮ ই জানুআরি প্রসেন্জিত বেরার রিপোর্ট।

    এই দুটি রিপোর্ট সাংঅবাদিকতার মধ্যে কি পরিমাণ সিনিসিজম আছে তার প্রমাণ হিসেবে থেকে গেল।২০ জানুআরি, শুভাশীস ঘটক এর প্রতিবেদন আনন্দবাজারে। কয়েকটা কথা ক্লিয়ার করে নেই। প্রতিষ্ঠান হিসেবে আনন্দবাজারের বা এই সময়ের পরিচয়ের দরকার নেই, এবং এই সাংবাদিকদের লেখা আগে আলাদ করে কিসু মনে নেই, পরিচয় নেই। সুতরাং এঁরা ভালো সাংবাদিক না খারাপ সাংবাদিক , অখ্যাত জুনিয়র না প্রখ্যাত সিনিয়র এগুলো কিসুই আমি জানি না। কটা টেক্সট পড়ে এবং সেটার প্রেজেন্টেশন বা হেডিং দেখে, পড়ে কিসু মনে হল, লিখছি। এবং স্বীকার করে নিয়েই লিখছি, ছবি, তার ব্যাবহার, হেডিং বাছা, পাতা বা কলাম বাছা , সাংবাদিক এর ভূমিকা তাতে কম বা শূন্য হতেই পারে। প্রতিবেদনের ভাষাতেও পুরো নিয়ন্ত্রন নাও থাকতে পারে।
    প্রথমতঃ যেটা সবচেয়ে বিরক্তিকর, সেটা হল ছবি তে অলীক এবং শর্মিষ্ঠা কে চিহ্নিত করা। এঁরা দাগী অপরাধী নন এঁদের চিহ্নিত করতে হবে। ইন ফ্যাক্ট সবচেয়ে ভালো হত এঁর একটা ইনটারভিউ নিয়ে সেটা ছাপাতে পারলে প্রতিবেদনের সঙ্গে, কারণ তাহলেই একমাত্র বোঝা যেত এঁর বক্তব্য কি।

    নকশাল নেতারা অনেকেই মুর্খ এবং গন্ডমুর্খ , যে কোন রাজনৈতিক নেতাদের মতই এবং অন্ধের মত নিজেদের এজেন্ডা ধাওয়া করেন, যেন দিগ্দিইগ শূন্য হয়ে সেটা করাটা ভীষন মহত কাজ, কিন্তু ইসুটা তা নয়। অন্তত এই য দাবীটা "সাব-স্টেশন হলে গ্রামবাসীদের নানা শারীরিক সমস্যা হবে বলে আরাবুলরা যে প্রচার চালাচ্ছিলেন, সেই প্রচার আরও দৃঢ় ভাবে গ্রামবাসীদের মনে গেঁথে দিয়েছেন তাঁরা।" এই বাক্যটার ভিত্তি কি পরিষ্কার করা উচিত ছিল। কি প্রমাণ পেয়েছেন এই সাংবাদিক রা, যে অলীক এবং শর্মিষ্টা বা তাঁদের সমর্থক রা এই বোকা বোকা অবৈজ্ঞানিক মিথ্যার ব্যাবহার করছিলেন তাঁদের প্রচারে। করতেই পারেন, অবাক কিছু না, কিন্তু এভিডেন্স টা জরুরী ছিল।

    এই সময় এর খবর বলছে, রেজ্জাক এর 'হাইব্রিড' মন্তব্যএই রয়েছে (বিক্ষোভের) 'ক্যান্সার।'

    দেখা যাচ্ছে, এই সময় বলছে এই গুজব ছড়িয়েছেন রেজ্জাক। আবার আনন্দবাজার বলছেন, এই গুজব ছড়িয়েছেন আরাবুল এবং অলীক/শর্মিষ্ঠা। তো দ্যাখা যাচ্ছে, শোনা কথা , আত্মপক্ষ সমর্থনের কোন সুযোগ না দিয়ে সেটা করা হচ্ছে। আরাবুল/রেজ্জাক/অলীক/প্রতিবাদী ছাত্রা/অন্যান্য অবিখ্যাত মানুষ এঁদের বক্তব্য/সাউন্ড বাইট ছাপা যেত এই স্টোরি র পাশাপাশি?

    সবচেয়ে মজা হল, অলীক শর্মিষ্ঠা দের প্রোভোকাটিওর হিসেবে দেখানো হচ্ছে, অথবা আরাবুল/রেজ্জাক/গোয়েন্দা ইত্যাদি চরিত্র গুলো দিয়ে যে গল্প সাজানো হচ্ছে, তাতে এভিডেন্স মহাশুন্য। ভূমিকা পরিষ্কার না।

    "তবে গোয়েন্দাদের নিশানায় শুধু ওই দম্পতি নয়, রয়েছে আরও কিছু নকশাল সংগঠন, তাদের পাঁচটি ছাত্র সংগঠন, যাদবপুর ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের নকশালপন্থী দু’টি ছাত্র সংগঠন ও একটি মানবাধিকার সংগঠন। তারাও পাওয়ার গ্রিড বিরোধী প্রচার চালিয়ে গিয়েছে নাগাড়ে। প্রচারের বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াতে ‘পরিবেশ ও বাস্তুতন্ত্র বাঁচাও কমিটি’ গড়ে তারা। একই সঙ্গে চিকিৎসক-অধ্যাপকদের এনে প্রচার হয়। গোয়েন্দাদের দাবি, এই সংগঠনগুলিই আন্দোলনের মূল চালিকাশক্তি। দাগি অপরাধীদেরও তারা জমিরক্ষা কমিটিতে সামিল করেছিল। যাতে অস্ত্রের অভাব না হয়। এক গোয়েন্দা-কর্তার কথায়, ‘‘ডাকটাই ছিল রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামের। ওই সংগঠনগুলির সঙ্গে জাতীয় স্তরের একাধিক মাওবাদী নেতা যোগাযোগ রাখছিলেন।‘
    মঙ্গলবার ভাঙড়ে কার্যত ‘সশস্ত্র সংগ্রাম’ই হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা রড, লাঠি নিয়ে পুলিশের উপরে ঝাঁপিয়ে পড়েন। পুলিশের এবং পাওয়ার গ্রিডের নিরাপত্তারক্ষীদের অস্ত্র লুঠ হয়েছে। গ্রিডের নির্মীয়মাণ সাব-স্টেশন সংলগ্ন পুলিশ ফাঁড়িতে হামলা হয়েছে। তৈরি হয়েছে ‘মুক্তাঞ্চল’।"

    এই "ডাক" এর এভিডেন্স কি? কোন বক্তৃতার ভিডিও, ট্রান্সস্ক্রিপ্ট দ্যাখানো যাবে?

    এই চিকিৎসক অধ্যাপক রা কারা, তাঁরা এই কুসংস্করপূর্ণ প্রচার করেছেন এটা মারাত্মক অভিযোগ। এর এভিডেন্স কি, নাম গোপন রাখা গোয়েন্দা র ব্যক্তিগত আলাপ?

    এই খবরের এই বাক্যটি ছাড়া, পুলিশের অস্ত্র লুঠের কথা কোথাও আসে নি, এত দিন ধরে এই নিউজ ফলো করছি, এসে থাকলে জানতে চাই। পুলিল্শের অস্ত্র লুঠ মারাত্মক ব্যাপার, সেটা র ব্যাপারে এভিডেন্স কি? বলা যাবে, কি আইটেম নাম্বারের কটি কোন অস্ত্র চুরি গেছে/লুঠ হয়েছে?

    লাঠি রড নিয়ে পুলিশের উপরে আক্রমণ হয়েছে বলা হচ্ছে, সেটা র ফুটেজ ডিরেক্ট না হলেও, গাড়ি ভাঅচুরের ফুটেজ খানিকটা দেখা গেছে। অন্য মিডিয়াতে, টিভিতে। কিন্তু সেটা একটা অ্যাকসিডেন্টে র পরে রাস্তায় হামেশা হয়। কিন্তু এই যে সেন্সেলাইজেশন, কালিয়াচকে হলেই সেটা ইসলামিক সন্ত্রাসবাদী, ভাঙড়ে হলে সেটা মাওবাদী এই গপ্প আর কদ্দিন চলবে। অত্যাচার করছে শাসক দল, মরলো দুটো গ্রামের ছেলে, বে আইনি জমি দখল এর, শস্তায় কিনে নেওয়ার উল্টো এভিডেন্স প্রচুর। আর এমন ভাবে বলা হচ্ছে, যে রাষ্ট্র ই যেন আক্রন্ত। লঠি রড নিয়ে মানুষ পুলিশের সঙ্গে যদি মোকাবিলা করতে নেমে থাকে, সেটা সংগঠিত সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ নাই হতে পারে। হতেই পারে ভয় ছিল টি এম সির কোন না কোন ঘোষ্ঠে সশস্ত্র আক্রমণ চালাবে, তাই লোকে ঘাবড়ে গিয়ে হাতের কাছে যা পেয়েছে নিয়ে রাস্তায় নেমেছিল। গুলি খেয়ে মরলো তো গ্রামের অল্পবয়সী লোক , ছেলেই বলা যায়, তারা তো নিজেরা গুন্ডাও না, পুলিশ ও না, মাওবাদী ও না। পরিবারের দাবী অনুযায়ী অন্তত একজন জাস্ট অনলুকার। আরেকজন ও তাই মোস্ট প্রবাবলি, মনে পড়ছে না সে আন্দোলনকারী ছিল কিনা।

    গ্রামের দুটো ছেলে কে খুন করলো কে? পুলিশ না বাইরের লোক নাকি মাওবাদী রা ই করেছে? কোন হার্ড এভিডেন্স ছাড়া বোগাস যত সাংবাদিকতা। ঠিকাছে কনক্লুসিভ এভিডেন্স বের করা প্রসিকিউশনের কাজ। এত তাড়াতাড়ি হবেও না, কিন্তু পোস্টমর্টেম এর রিপোর্ট এর ভিত্তি তে যে জানা সম্ভব সেটা তো বলতে হবে। তদন্ত কি চলছে আদৌ চলছে কিনা সেটা তো বলতে পারে রে বাবা।

    এবং মজার ব্যাপার হল সেই এম্বেডেড সাংবাদিকতা, সোর্স সেই গোয়েন্দা দপ্তরের লোকজন। সিরিয়াস হাস্যকর।

    কতগুলো ফ্যাক্ট কে এম্ফাসিস দেওয়াই হচ্ছেনা। সরকারের দ্বারা অধিগৃহিত জমির উপরে সাবস্টেশন হয় ই নি। কাজ এত দূর এগিয়ে যাওয়ার পরে এই বিক্ষোভ মূলত ল্যান্ড শার্ক দের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ। পরিকাঠামো বিস্তারের বিরুদ্ধে হয়তো আন্দোলন টাই না। পরিবেশ না বাস্তুতন্ত্রের পরিবর্তন সম্পর্কে যে ভীতি সেটা কিছুটা কু সংস্কার এবং অপপ্রচার সঞ্জাত। তার জন্য দায়ী কে, কি ভাবে ভুল বোঝা মানুষের সঙ্গে এনগেজ করা হবে, সেটা নিয়ে কোন সাজেশন/বক্তব্য কিসুই নাই। ফ্যাক্ট এর থেকে আলাদা করে থাকতেই পারতো।

    এবং এটাও পরিষ্কার করে বলা হচ্ছে ন, প্রাইভেট ল্যান্ড শার্ক দের বিরুদ্ধে আইনি এবং প্রশাসনিক কি ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার।

    আমরা খবরের কনজিউমার। নিজেদের খবর নিজেরা যোগাড় করার ক্ষমতা নেই, বলে প্রতিষ্ঠিত নিউজ এজেন্সীর উপরে নির্ভর করি। আর কতদিন বড় বড় প্রতিষ্ঠিত কাগজ থেকে এই রকম এভিডেন্স হীন কাহিনী পাবো। এবং 'পোস্ট ট্রুথ' এর দায় দেওয়া হবে আমাদের ঃ-))) বালের হাস্যকর।

    তার উপরে ভাষা, যে কোন ঘটনাই ভীষন চক্রান্তমূলক, বিশেষতঃ রাষের বিরুদ্ধে, মানুষের রাগ হয়েছে শাসক দলের লোকেরা জমি নিয়েছে বলে, ডিসকন্টেন্ট হয়েছে তাও এমন কিসু না, সেটা হয়ে গেল 'ক্যান্সার', কোন দেহে ক্যান্সার, রাষ্ট্রের দেহে না সমাজের দেহে? মাইরি সত্যি। এই সব সাংবাদিক এর হাতের লেখা প্র্যাকটিস করা উচিত। হোয়াই ডো উই হ্যাভ টু টেক দিস শিট? মানুষের ডিসকন্টেন্ট ক্যান্সার নাকি রেজ্জাক মোল্লা ক্যান্সার। হতে পারে সে গন্ডোগোলে লোক, তাই বলে তাকে ক্যান্সার বলতে হবে? এটা কোন কথা হল?

    মজাটা দেখুন, ডিসক্রেডিত কে কে হচ্ছে? অলীক/শর্মিষ্ঠা ছাড়াও। আরাবুল, রেজ্জাক, অধ্যাপক, ছাত্র সবাই ডিসক্রেডিটেড হলেন। কিন্তু হল না দুটো জিনিস। বে আইনি ভাবে বা জোর করে প্রাইভেট ল্যান্ড ব্যাংক গড়ে তোলার পদ্ধতি টা। রাষ্ট্রের শত্রু সবাই, কিন্তু রাষ্ট্র পুলিষ আর গোয়েন্দা ছাড়া কি কারন্ণে কতটুকু জমি পরিকাঠামোর জন্য দরকার সেটা বোঝালে যে সমস্যাটাই হত না, সেটা র সমালোচনা হল না। মানুষ স্কুল/কলেজ হাসপাতাল, হাজারো জিনিশের জন্য জমি দিচ্ছেন বিদ্যুতের প্রসারের জন্য দিতেন না?
    যত্ত বাজে কথা। দেশ গড়ার কাজে এই সব সাংবাদিকতা কোন কাজে লাগবে?
  • h | 212.142.75.90 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ১১:৫৭728807
  • কোন কোন 'দাগী অপরাধী' আন্দোলনে জড়িত ছিল সেটা খবর ও নাই। মানুষ রেগে গেলেই দাগী অপরাধী। হতেই পারে দাগী অপরাধী রা এখন অপরাধ ছেড়ে আন্দোলনে এসেছে, তো হোয়ার ইজ দ্য ফাকিং এভিডেন্স? ক্যান আই হ্যাভ নেম্স ফর ফাক্স সেক?
  • h | 212.142.75.90 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ১১:৫৯728808
  • আর দাগী অপরাধী রা লাঠি রড ছাড়া বিশেষ কিসু দিতে পারে নি দ্যাখা যাচ্চ্ছে। সরকার এনগেজ করবে না, করলে শুধু গোয়েন্দা দের দিয়ে করবে, তো এইরকম ই 'বিশ্বস্ত সূত্র' বেরোবে, আর কি।
  • h | 212.142.75.90 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ১২:১৮728809
  • এবঙ্গ রাজ্য সরকার তৃনমূল দল দায়ী হওয়া সত্ত্বেও ডিসক্রেডিটেড না, কারণ তারা আপাতত রাষ্ট্রের মুখ। মানুষের হাজারের ঘরে বিঘে জমি গেল বিনা জনস্বার্থের প্রয়োজনে, এমনকি কারখানার প্রয়োজনে ও না , সুদু শহরের এক্সপ্যানসন হবে এই স্পেকুলেশনের কারণে, তাতে বিচরের কোন কথা নাই।
  • h | 212.142.75.90 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ১২:২০728810
  • উই শুড হ্যাঙ্গ আওয়ার হেড্স ইন শেম, এই খবর পড়ে আমরা পক্ষ নিয়ে থাকি।
  • h | 212.142.75.90 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ১২:২৯728812
  • যদি সপিএন সমর্থক হিসেবে এই লেখাটা লিখতাম, বলতাম দুটো কথা। নন্দিগ্রাম অবরোধের আমলে 'ভেতরের' ফুটেজ পাওয়া গেছিলো বড় মিডিয়াতেও, কারন মিডিয়াতে সেই ব্যরিকেডের অরগানাইজার প্রতি মিডিয়া সিম্প্যাথেটিক ছিল, এবেলায় সব দোষ অলীক শর্মিস্থ অর কেন? সুধু মমতার দোষ কেন কৃষকের পক্ষ ত্যাগ করার সে দায় তো সম্বাদমাধ্যম সহ সিভিল সোসাইটির কম না। কিন্তু এটা আমি বিশেষ গুরুত্ত্ব দেবো না। কারন বিদ্যুত পরিকাঠামো সমোরসারন , কুসম্স্কার বিরোধিরা আর স্পেকুলেটর দের কাছে জমু হারানো লোকের কম্পেন্সেশন ও বিচার পয়েন্ট স্লিদিঙ্গ এর থেকে গুরুত্ত্বপূর্ন ফর ফাক্স সেক।
  • h | 212.142.75.90 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ১২:২৯728811
  • যদি সপিএন সমর্থক হিসেবে এই লেখাটা লিখতাম, বলতাম দুটো কথা। নন্দিগ্রাম অবরোধের আমলে 'ভেতরের' ফুটেজ পাওয়া গেছিলো বড় মিডিয়াতেও, কারন মিডিয়াতে সেই ব্যরিকেডের অরগানাইজার প্রতি মিডিয়া সিম্প্যাথেটিক ছিল, এবেলায় সব দোষ অলীক শর্মিস্থ অর কেন? সুধু মমতার দোষ কেন কৃষকের পক্ষ ত্যাগ করার সে দায় তো সম্বাদমাধ্যম সহ সিভিল সোসাইটির কম না। কিন্তু এটা আমি বিশেষ গুরুত্ত্ব দেবো না। কারন বিদ্যুত পরিকাঠামো সমোরসারন , কুসম্স্কার বিরোধিরা আর স্পেকুলেটর দের কাছে জমু হারানো লোকের কম্পেন্সেশন ও বিচার পয়েন্ট স্লিদিঙ্গ এর থেকে গুরুত্ত্বপূর্ন ফর ফাক্স সেক।
  • h | 212.142.75.90 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ১২:৩২728813
  • *সম্প্রসারন
    **কুসন্স্কার বিরোধিত
    ***জমি হারানো লোকের কম্পেনসেশন
    ****পয়েন্ট স্কোরিঙ্গ
  • h | 212.142.75.90 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ১২:৩২728814
  • *****সিপিএম সমর্থক
  • h | 212.142.75.90 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ১৪:১৮728816
  • আরেকটা অতি সন্ক্ষিপ্ত অবসারভেশন। গোটা কভারেজ এ সিঙ্গুর নন্দীগ্রাম ভাঙ্গর এক ভাবে কভার করা হচ্ছে।

    মিল অল্পই। পর্থক্য গুলো ইমপর্টান্ট এম্ফাসাইজ করা দরকার। পরে করছি। অন্যরাও করতে পারেন।
  • h | 212.142.75.90 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ১৪:১৮728817
  • আরেকটা অতি সন্ক্ষিপ্ত অবসারভেশন। গোটা কভারেজ এ সিঙ্গুর নন্দীগ্রাম ভাঙ্গর এক ভাবে কভার করা হচ্ছে।

    মিল অল্পই। পর্থক্য গুলো ইমপর্টান্ট এম্ফাসাইজ করা দরকার। পরে করছি। অন্যরাও করতে পারেন।
  • B | 127.194.34.225 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ১৬:৫৭728818
  • সো-না-আ-আ-র পাথরবাটি.....
  • Ekak | 53.224.129.63 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ১৭:০৬728819
  • হনুবাবু ভালো লিখছেন , মানে এই পয়েন্টগুলো জরুরি । দীর্ঘদিন ধরেই একটা অনুসন্ধানবিহীন খবর করার প্রবণতা তৈরী হয়েছেঃ সেটা বাংলা সিরিয়ালের ফল নাকি লোকাল ট্রেনে স্টেশনের দূরত্ব কমে যাওয়ার , আমি জানিনা , মানে রীডিং প্যাটার্ন নিয়ে ভাবনাচিন্তা করেও সিদ্ধান্তে পৌঁছাই নি, কারণ রিডিং প্যাটার্ন একচুয়ালি রাইটিং প্যাটার্ন এ প্রভাব ফ্যালে তো তাই । এরকম আগে হতোনা এমন নয় । খবরের ভেতরের খবর টেনে বের করা বহুকাল অবলুপ্ত প্রথায় পরিণত হয়েছে । গুরুতেই লিখেছিলুম কী মনে পড়েনা .......গ্রামের সাপের কামড়ে বেশ কিছু লোক মারা গ্যাছেন এই খবরকে তিনটে কাগজ এইভাবে পরিবেশন করতো :

    বিষাক্ত সাপের কামড়ে মৃত্যুর ঢল , আতঙ্কে দিন গুনছে গোটা গ্রাম (আবাপ )

    সর্পাঘাতে মৃত্যু ছাড়ালো ১৫ , জেলায় আশংকা (আজকাল )

    সাপের কবলে গ্রামবাসী, পুলিশ নীরব (বর্তমান )

    কেন হঠাৎ এতো লোক মারা গ্যালো , প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসার অভাব না কি ইকোসিস্টেম এ গোলযোগ থেকে সাপ বেড়েছে না অন্য কোনো সমস্যা তার বিন্দুমাত্র আভাস নেই , জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিকের সাক্ষাৎকার নেই , জাস্ট একটা ওপর ওপর "খবর " । আবাপ ইচ্ছে করে সেনসেশন ছড়িয়ে খালাস , আজকাল ইয়াত দৃষ্টঙ-পালস বোঝেনা , বর্তমান কাগের পালস ধরতে গিয়ে বগের ধরে । এখন দেখছি বাকি সবাই মাঠ ফাঁকা হয়ে আবাপ টিঁকে আছে এবং সেনসেশনটাই আরও বহুগুন বেড়েছে , অতএব কী আর বলবো গ্রামবাসী বড়োই আতংকিত :(:(

    বাজে ফুট কাটলুম , হনুবাবু চালিয়ে যান .....
  • pi | 233.176.24.47 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ১৭:২৪728820
  • ভাল লাগছে কাটাছেঁড়া ।
  • h | 212.142.106.65 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ১৯:৫০728821
  • আমি সত্যি হতাশ ন্যুনতম ফ্যাক্ট্স এর প্রয়োজনীয়োতা টাকেই কমানো হচ্ছে। কৃষিজীবি মানুষ জীবিকা হারানোর ভয় পেয়েছেন এটা তিন ক্ষেত্রে কমন হলেও অনেক গুলো অমিল কিন্তু রয়েছে সিঙ্গুর , নন্দীগ্রাম ভাঙ্গরে।নন্দীগ্রামে নোটিশ পড়েছে ক কিন্তু অধিগ্রহন হয় নি, পুলিশ গুলি চালিয়েছে , তার আগেই রাজনৈতিক হত্যা হয়েছে পরেও হয়েছে। সিঙ্গুরে অধিগ্রহন হয়েছে, অধিগৃহিত জমিতে শিল্প হয়েছে, পরে শিল্পপতি পিছিয়ে গেছে, শিল্পটি জনস্বার্থে কিনা সেই নিয়ে বিতর্ক সুপ্রেমে কোর্টের রায়ের ডিভাইডেড বেন্চে থেকে রেকর্ডেড থেকে গেছে। কিন্তু নন্দীগ্রামের মত অবরোধের হয় নি, রাজনৈতিক সন্ঘর্ষের কেবল হত্যার রাজনৈতিক খেলা হয় নি। কিন্তু নন্দীগ্রামে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন এলাকা দখল হলেও আর্বানাইজেশনের ইসু না থাকায় প্রাইভেট ল্যান্ডব্যান্ক , সন্ঘর্ষের সময় ছিলো না। সিঙ্গুরে অধিগৃহিত ৪০০ একত বিতর্ক ইত্যাদি ছিলো না, কিন্তু প্রাইভেট ল্যান্ড ব্যাণ্ক ছিলো না। যা ছিলো সিগনিফিকান্ট না, তারা বিজারলি আন দলোন কারেদের দের পক্ষে। যাই হোক এবঙ্গ সবচেয়ে বড় কথা দুটো জায়গাতে কিন্তু রাষ্ট্রায়ত্ত্ব পরিকাঠামোর কোন গল্প ছিলো না। অতএব মানুষ অধিগৃহিত জমিতে রাষ্ট্রায়ত্র্ব পরিকাঠামো বা কোর শিল্প গড়ার ব্যাপারে মুক্তান্চল পদ্ধতি তে বিরোধিরা করবেন কিনা সেটা পরীক্ষিত ই না। মানুষকে যারা বিশ্বাসজোগ্য বলে মনে করে না তারা এই সব মানুষ মনে না রাখুন সেটা চায়। আর ভ্রান্ত পথপ্রদর্শক রা সব কিছুতেই জুজু দেখেন, তবে ভাঙ্গর এ মিথ্যা প্রচার কারা করেছিলো, যদি হয়ে থাকে, সে কারা করেছিল কোনো এভিডেন্স নাই। রাবিশ জার্নালিজম। সামাজিক সুরক্ষার ব্যবস্থা থাকলে কত বিরোধ থাকতো সেটা বরন্চ স্পেকুলেশন এর বিষয়। ভাঙ্গর এ গাছ ফেলা ইত্যাদি হয়েছে, কিন্তু সেটা এখনো মাসের পর মাস হয় নি। পুলিশ আর গোয়েন্দ না পাঠিয়ে বৈজ্ণানিক পাঠালে , বড় বড় আলোচনা র ব্যবস্থা করা উচিত। হ্যা আলোচনা সুবিচারের উপরেই হতে পারে, হওয়া সম্ভব।দ উটো ছেলে মারা গেল কেন তার বিচনর হোক, আর বিদ্যুত পরিকাঠামোর ব্যস্পারটা নিয়ে কথা বরত হোক, লোকজন রাজি না হওয়ার কিসু নাই। সরকার বা পোলিটিকাল প্রসেসে আস্থা ফিরবে একমাত্র ল্যান্ড শার্ক শাস্তি পেলে।
  • h | 212.142.106.65 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ২০:০৯728823
  • নন্দীগ্রামে মসোবাদীরা ছিলেন এভিডেন্স অনেক বেশি, সিঙ্গুরে ছিলেন আমার কাছে পত্র পত্রিকাটি যা এভিডেন্স কম্পেলিঙ্গ মনে হয় নি। ভাঙ্গরেও আছেন এই মুহুর্তে কনভিন্সিঙ্গ কিসু নাই, থাকতে পারেন, সকলেই তাদের গন সঙ্গঠন হতে পারে, সেতো আমি দাবী করতে পারি জে কেউ মাওবাদী, কিন্তু জেকোনো ডিসকন্টেন্ট কেই সন্ত্রাসবাদী বা বিপ্লবী অবস্থান হিসেবে দেখা এক বিচিত্র ঘোড়া রোগ। এটা কল্পনা প্রবন কিশোর বা হার্ডকোর বিপ্লবী বা গোয়েন্দার ডিস্টোপিয়া হতে পারে, কিন্তু মানুষকে নিয়ে চলার পদ্ধতি না। নিজের দেশ সম্পর্কে সিনি কাল হওয়া টা সান্বাদিকতার আদর্শ হতে পারে না, তাও কিনা স্পেকুলেশন ভিত্তিক।
  • h | 212.142.106.65 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ২০:০৯728822
  • নন্দীগ্রামে মসোবাদীরা ছিলেন এভিডেন্স অনেক বেশি, সিঙ্গুরে ছিলেন আমার কাছে পত্র পত্রিকাটি যা এভিডেন্স কম্পেলিঙ্গ মনে হয় নি। ভাঙ্গরেও আছেন এই মুহুর্তে কনভিন্সিঙ্গ কিসু নাই, থাকতে পারেন, সকলেই তাদের গন সঙ্গঠন হতে পারে, সেতো আমি দাবী করতে পারি জে কেউ মাওবাদী, কিন্তু জেকোনো ডিসকন্টেন্ট কেই সন্ত্রাসবাদী বা বিপ্লবী অবস্থান হিসেবে দেখা এক বিচিত্র ঘোড়া রোগ। এটা কল্পনা প্রবন কিশোর বা হার্ডকোর বিপ্লবী বা গোয়েন্দার ডিস্টোপিয়া হতে পারে, কিন্তু মানুষকে নিয়ে চলার পদ্ধতি না। নিজের দেশ সম্পর্কে সিনি কাল হওয়া টা সান্বাদিকতার আদর্শ হতে পারে না, তাও কিনা স্পেকুলেশন ভিত্তিক।
  • h | 212.142.106.65 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ২০:৪৬728824
  • অনেকেই মুচকি হস্স্বেন এন লেখাটার ডেলিবারেট নাইভ টোনে। কিন্তু সত্যি ই অবজেকটিভিটির সঙ্গে সিনিসিজম এর সম্পর্ক বি্ছিন্ন না করতে পারলে পোস্ট ট্রুথের জালে আটকানোর সম্ভাবনা বেশি। হতেই পারে ভাঙ্গরে আন্দোলন ভবিষ্যতে অরেকটি মুক্তান্চল গড়ার মুর্খ নিরীক্ষা য় পরিণত হবে বা বিরোধীশূন্য শান্তি নেমে আসবে, কিন্তু এখন বাস্তবতা হল সুবিচারের দেত্ত প্রস্তুত হলে স্বাভবিকতা না ফেরার কোন লক্ষ্মন নেই। হ্যা সন্দেহ বাতিক সরকার সেটা চইবেন কিনা, তাদের ব্যাপার।
  • h | 212.142.106.65 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ২০:৪৬728825
  • অনেকেই মুচকি হস্স্বেন এন লেখাটার ডেলিবারেট নাইভ টোনে। কিন্তু সত্যি ই অবজেকটিভিটির সঙ্গে সিনিসিজম এর সম্পর্ক বি্ছিন্ন না করতে পারলে পোস্ট ট্রুথের জালে আটকানোর সম্ভাবনা বেশি। হতেই পারে ভাঙ্গরে আন্দোলন ভবিষ্যতে অরেকটি মুক্তান্চল গড়ার মুর্খ নিরীক্ষা য় পরিণত হবে বা বিরোধীশূন্য শান্তি নেমে আসবে, কিন্তু এখন বাস্তবতা হল সুবিচারের দেত্ত প্রস্তুত হলে স্বাভবিকতা না ফেরার কোন লক্ষ্মন নেই। হ্যা সন্দেহ বাতিক সরকার সেটা চইবেন কিনা, তাদের ব্যাপার।
  • h | 212.142.106.65 | ২২ জানুয়ারি ২০১৭ ২০:৪৮728827
  • যারা কমেন্ট করেছেন সকলকে অ্যাকনলেজ করলাম। আপাতত আর কিছু বলার নেই, যদিও হঠাত কুসু মনে পড়লে বা রিয়াকট করলে বলতে পারি
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন