এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • যৎকিঞ্চিত ...(পর্ব কিছু একটা)

    Rana Alam লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২৩ নভেম্বর ২০১৩ | ৮৭৫ বার পঠিত
  • আমি বাচ্চাদের খুব ভালোবাসি,স্ট্যালিন কে যেরকম ক্রুশ্চেভ ভালোবাসতেন,ঠিক সেই রকম।আমার অভিজ্ঞতা বলে যে বাচ্চারা আদতে দুরকমের হয়,একদল বাচ্চা যারা অনায়াসে অন্যের কোলে উঠে পড়ে এবং বেশ শান্ত শিষ্ট থাকে।আরেকদল শিশু,যারা গর্ভাবস্থায় সানি দেওলের সিনেমা দেখে জন্মায়,তারা হাতের কাছে কাউকে পেলেই খামচে দেয়।আমার কপালে এই দ্বিতীয় শ্রেণীর বাচ্চাই বেশী জুটেছে।আমার আবার একটি বদ অভ্যেস আছে,সেটি হল বাচ্চা দেখলেই তাকে সূযোগমত মুখ ভ্যাংচানো। এবং এই মুখ ভেংচে আমি এক ধরণের জাতিগত প্রতিশোধের তৃপ্তি অনুভব করে থাকি,বাঙাল কে বাঙাল বলে এপারের ঘটিরা যেরকম আত্মপ্রসাদ লাভ করে থাকে।
    কিছুদিন আগে,আমারএক মামাতো দাদা,সোহেল দা,সপরিবারে আমাদের বাড়ি এসেছেন।সোহেল দা’র মেয়ে সোহা,বছর চারেক বয়স টেনেটুনে,এর মধ্যেই বাড়ির মধ্যে ‘অগ্নিকন্যা’ শিরোপায় ভূষিত হয়েছে,তা সোহা ঘুরতে ঘুরতে আমার ঘরে এসে হাজির।আমি তখন অনেক ক্ষণ ধরে একটা লার্নিং থিওরি বোঝার চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম,মাথা গরম হয়ে যাচ্ছিল,কিন্তু বিষয়টা পরিষ্কার হচ্ছিল না।সোহা’কে দেখে আমার জাতিবিদ্বেষ বেরিয়ে এলো।আমার এই কদাকার মুখটাকে যতটা সম্ভব বিকৃত করে নানাউপায়ে মুখ ভ্যাংচাতে শুরু করলাম।সোহা মিনিটখানেক খুব ঠান্ডা দৃষ্টিতে চেয়ে দেখলো আমার কান্ডকারখানা।তারপর ততধিক ঠান্ডা গলায় আমার দিকে চেয়ে বলল, “কাকু,এবার কিন্তু খামচে দেবো”।
    সোহা’র খামচানোর খ্যাতি আছে।তার উপরে বাচ্চারা নাকি মিথ্যে বলেনা।তাই খুব দ্রুত নিরাপদ দূরত্বে সরে এলাম।
    আমার আরেক দিদি’র ছেলে ফারহান।একেবারে বিজ্ঞাপনের বাচ্চাদের মত দেখতে।বছর তিনেক বয়স।কলকাতার বাচ্চারা এই বয়সেই পিঠে ভারি ব্যাগ ঝুলিয়ে স্কুলে পন্ডিত হতে যায়,অতএব আমার দিদিও তার সবেধণ নীলমণি’টিকে বিভিন্ন অভিজাত স্কুলে অ্যাডমিশনের ইন্টারভিউতে বসাচ্ছেন নিয়ম করে।মুশকিল টা হচ্ছে ফারহান কে নিয়ে।ফারহানের নেশা হচ্ছে গাড়ি।ঐ টুকু বাচ্চা অনায়াসে গাড়ির ছবি দেখে তার মডেল আর নাম বলে দেয়,অথচ বাবার নাম জিজ্ঞেস করলে নিজের নাম বলে আসে ( নিজেও একসময় বাবা হবে বলেই বোধহয় আগাম নিজের নামটা বলে আসে,কিন্তু অর্বাচীন ইন্টারভিউয়ার রা তার দূরদৃষ্টিটা বোঝেন না)।ফারহান অনায়াসে ‘মার্সিডিজ বেঞ্জ” উচ্চারণ করে কিন্তু এ,বি এর পর সি অব্দি গিয়ে আটকে যায় এবং বাইরে এসে সগর্বে মা’কে বলে ‘আমি এবিসি পারিনি’।
    এদিকে দিদি’র অক্লান্ত চেষ্টা ছেলেকে ইংরেজি শেখাবার।সে শিক্ষার সুফলও মিলছে।মাসখানেক আগে কৈখালিতে গ্রিনভ্যালি রেসিডেন্সিয়াল কমপ্লেক্সে দিদি’র বিশাল চারকামরার ফ্ল্যাটে গেছি।ফারহান আমার হাত থেকে চকোলেট টা নিয়ে কাছে এসে বসল।তারপর কি একটা প্রসঙ্গে একটা ফাঁকা ঘরের দিকে আঙ্গুল তুলে বলল, “মামু,দিস ইজ খালিঘর”।
    বাচ্চাদের কথা তো অনেক হল।একটু বড় বাচ্চাদের কথা বলি। আমার স্কুলের ক্লাস সিক্সের পড়ুয়া হাসমত আলি।হাসমত কে নিয়ে আগেও অনেক লিখেছি।হাসমত উচ্চতায় টেনেটুনে সাড়ে তিনফুট।মাথায় দুনিয়ার জ্ঞান।এবং হেন বিষয় নেই যা নিয়ে সে মতামত দিতে পারেনা।আমার স্কুলটি কো-এড।হাসমত কিন্তু কিছুতেই কোনো মেয়ের পাশে বসবেনা।বকে,মারের ভয় দেখিয়েও ওকে বসানো যায় না।
    মেয়েদের সম্পর্কে হাসমতের উক্তি, “মাইয়ামানুষদের ভরসা লাই সার।অরা পোরথমে আপনার দিকে তাকিয়ে মিচকি হাসবে,আপনি পাগল হইবেন,তারপর দেখবেন আপনাকে ছেড়ি আরেকটা বাইক ওয়ালার সাথে ভেগি গেলছে”।
    তবে দুনিয়াদারির যাবতীয় জ্ঞান থাকলেও পড়াশোনার ব্যাপারে হাসমত বেশ ঢিলে।স্ত্রী-চরিত্র নিয়ে যার অগাধ জ্ঞান সেযদি ভুল করে পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী রঘুনাথগঞ্জ বলে ফেলে,তাতে কি করার আছে।নেহাত মাস্টার গুলো আমার মত গন্ডমূর্খ,তাই প্রকৃত জ্ঞানের কদর না বুঝে কটা লাইন মনে রাখতে পারেনি বলে হাসমত আলি’র মত সর্বজ্ঞানীকে ক্লাসে দাঁড় করিয়ে রাখে।মানুষ তো এই রকম অত্যাচারের ফলেই মাওবাদী হয়।এই পড়া মনে রাখতে না পারার ব্যাপারেও হাসমতের নিজস্ব ব্যখ্যা আছে।কোনকালে নাকি ওর মাথা’ ফেটে গিয়েছিল।ওর নিজের ভাষায়, “সার,তাপ্পর ওই ফাটা জাগাটা দিয়া খানিক বুদ্ধি বেরিং গেলো,অর লেগেই পড়াটা আগের মুতন পারিনা।কি করবো বুলেন।বুদ্ধি বেরিং গেলে তো আর ফিরত আসেনা”।
    জ্ঞানতত্বে নতুন তথ্য যুক্ত হল।বৌ,বই আর বুদ্ধি,একবার গেলে আর ফেরত আসেনা।
    দুদিন আগে,হাসমত একটা মেয়েকে কি বলেছে।মেয়েটি তা নিয়ে কেঁদে ভাসিয়ে দিচ্ছে।আমি বারংবার জিজ্ঞেস করা সত্বেও কিন্তু হাসমত কিচ্ছু বললো না।গুম হয়ে বসে থাকলো।বাধ্য হয়েই দু-ঘা মারতে হল।মেয়েটির কান্না থামিয়ে অফিসে এলাম।খানিক পরে শুনলাম যে হাসমতের কোনো দোষ নেই,আদতে দোষটা মেয়েটির। দেওয়া শাস্তি তো আর ফেরত নেওয়া যায় না,আমি তাই হাসমত কে ডেকে বললাম যে আমার ভুল হয়ে গেছে।ওকে মারাটা আমার উচিত হয়নি।হাসমত একগাল হেসে বলল, “আপনাকে মাইয়ামানুষের ব্যাপারে আগেই বুল্যাছিনু,আপনি তো সুনলেন না,তাই আমাকেও মারডা খেতি হল।দেখলেন তো ফন্দিবাজ মাইয়া ডা কিরকম কেন্দি মামলা জিতে লিল”।
    আমার জ্ঞানচক্ষু উন্মোচিত হল।জয় বাবা হাসমত।
    আমার ভাই অর্কের বড্ড বদ অভ্যাস।অর্ক নিজে যত্তসব ব্র্যান্ডেড শার্ট আর টিশার্ট পরে থাকে।কিন্তু আমি নতুন কিছু কিনলেই আগে আমার টার দিকে হাত বাড়াবে।এবং যদি সেটা ওর পছন্দ হয়ে যায়,তাহলে বিনা বাক্যবয়ে সেটা আমার ঘর থেকে হাপিস হয়ে যাবে এবং অর্কের পার্মানেন্ট সম্পত্তি হিসেবে শোভা পাবে।দাদাত্তোর সম্পত্তিতে নাকি ওর জন্মগত অধিকার।
    তা কদিন আগে,সখ করে বাগরেচা ব্রাদার্স থেকে একটা হাফ জ্যাকেট কিনেছি।ছুটিতে অর্ক ঘরে ঢুকে দখি ঠিক আমার সদ্য কেনা জ্যাকেটের দিকে হাত বাড়িয়েছে।আমি খানিক অনুনয়ের সুরেই বললাম যে ,
    “ভাই,আমি টাকা দিচ্ছি,তুই বরং আরেকটা এরকম জ্যাকেট বাগরেচা ব্রাদার্স থেকে কিনে নে।এটাকে রেহাই দে”
    অর্ক তিরিশ সেকেন্ড ভাবলো,তারপর বলল, “তার চেয়ে দাদা,তুই এরকম জ্যাকেট,আরেকটা কিনে নে,তাহলে আমার দুটো হয়ে যাবে”।
    গতহপ্তায় কলকাতা সিএম আর আই তে যেতে হয়েছিল।শেয়ালদা স্টেশনে নেমে দেখি সায়ন্তিকা ওর বাবার গাড়ী নিয়ে হাজির।শুধু তাই নয়,পিছনের সিটে ওর বাবাও বিরস বদনে বসে আছেন।সায়ন্তিকা সামনের সিটে বসল আর আমি পিছনে আমার সাক্ষাত দুষমন,সায়ন্তিকার অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টরের পাশে বসতে বাধ্য হলাম।
    গাড়িটা কি কাজে আলিপুর চিড়িয়াখানার পাশ দিয়ে ঘুরে যাচ্ছিল।আমি বাইরের লোক।জানালা দিয়ে চেয়ে বললাম , “এটা আলিপুর জু না?”
    সায়ন্তিকার বাবা বিরসবদনে আমার দিকে চেয়ে বললেন, “লোকে তো তাই বলে।তা তুমি চাইলে আমরা তোমাকে ড্রপ করে দিচ্ছি। খাঁচাতে পছন্দসই সঙ্গী সাথী পাবে।বেশ হোমলি ফিলিংস হবে”।
    দেখি,সায়ন্তিকা সামনের সিটে বসে মুচকি হাসছে।আমি তখন দুহাত ছড়িয়ে পিছনের সিটে বসে সায়ন্তিকার বাবার দিকে তাকিয়ে বললাম, “কোনো দরকার নেই কাকু।আমার এখানেই বেশ হোমলি ফিলিংস হচ্ছে”।
    উত্তরটা বোধহয় ওনার পছন্দ হয়নি ।বাকি রাস্তাটা আর কথা বলেন নি।
    তখন প্রেমের প্রাথমিক দিন চলছে।জেনে ফেলেছি যে সায়ন্তিকার বাবা আমাকে মোটেও পছন্দ করেন না।একদিন সায়ন্তিকা কে জিজ্ঞেস করলাম, “হ্যাঁগো,তোমার বাবাকে বলেছো যে আমি কবিতা লিখি?”
    উদ্দেশ্য ছিল যদি কালচারাল প্রেমিক ভেবে সায়ন্তিকার বাবা খানিক ইম্প্রেসড হোন। সদ্য কেনা চকোবারে সায়ন্তিকা এক কামড় দিয়ে বলল, “জানো,বাবাও আমাকে প্রায় একই ধরণের একটা কথা জিজ্ঞেস করেছে?”
    আমি আশান্বিত হয়ে বললাম, “তা,সেটা কি?”
    সায়ন্তিকা বলল, “বাবা জানতে চাইছিল যে বাবা একবার খুব রাগ হওয়াতে এক চড়ে একটা লোকের পাঁচটা দাঁত নড়িয়ে দিয়েছিল,এ খবরটা তুমি জানো কিনা”।

    ভাবছি একটা সিনেমা করবো, “শ্বশুর ক্যানো অসুর?”
    লিড রোল কে করবে তা বেছে ফেলেছি,তবে দাঁতের মায়া আছে বলে অ্যাপ্রোচ করতে পারছিনা...
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২৩ নভেম্বর ২০১৩ | ৮৭৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ishani Hazra | 111.63.188.1 (*) | ২৭ নভেম্বর ২০১৩ ০৩:০৯45556
  • উফ্ফ
  • avi | 111.218.84.213 (*) | ০১ ডিসেম্বর ২০১৩ ০২:৫৫45557
  • একঘর, পুব দখিন খোলা।
  • Pubদা | 202.193.171.150 (*) | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৭:২৮45558
  • হা হা হা ... দারুন লাগলো ! ঃ)
  • সুমন | 144.197.40.80 (*) | ০৫ মে ২০১৪ ০৬:০১45559
  • "বুদ্ধি বেরিং গেলে তো আর ফিরত আসেনা" -- দারুণ
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু প্রতিক্রিয়া দিন