এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • যতকিঞ্চিত...(১৯তম পর্ব)

    Rana Alam লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২১ এপ্রিল ২০১৪ | ৯৫৮ বার পঠিত
  • বাড়িতে বড্ড আরশোলা বেড়েছে। আমি এমনিতে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে বিশ্বাসী।কিন্তু আমার দিক থেকে প্রতিরোধের আশংকা না থাকাতে হতভাগাদের সংখ্যা বেড়ে অ্যামন দশা দাঁড়িয়েছে যে বাড়িতে হয় আমি থাকবো নাহয় আরশোলা থাকবে। আর আরশোলাদের সর্বত্র অবাধ গতি এবং কিচ্ছুতে অরুচি নেই।সেদিন বই এর তাক থেকে একটা কবিতার বই নামাতে গিয়ে দেখি বই এর পাশ দিয়ে আরশোলা বেরোচ্ছে।আরশোলাদের মধ্যে এ ব্যাটা নিশ্চয় সাহিত্য প্রেমিক।তাই ক্ষমা করে দিলুম।যেদিন দেখলাম এডুকেশনাল স্ট্যাটিসটিকসের বই এর মাঝেও ব্যাটারা উঁকি দিচ্ছে,সেদিনও কিছু মনে করিনি।ভাবলাম নির্ঘাত কবিতা পড়ে গা গুলোচ্ছে তাই একটু খানি অঙ্ক কষে মাথাটা সারিয়ে নিচ্ছে।কিন্তু যেদিন দেখলাম যে ডাইনিং টেবিলের উপর আঢাকা চিকেন তন্দুরিতেও ব্যাটারা চুমু খাচ্ছে,সেদিন আর মাথা ঠান্ডা রাখা গেলোনা।বাজার থেকে আগুন না বেগুন কি একটা স্প্রে কিনে আনলাম।দোকানদার বলল যে স্প্রে করলেই আরোশোলাগুলো দলে দলে এসে সুইসাইড করবে।ঠিক যেমন আমার গলায় রবীন্দ্রসঙ্গীত শুনে সায়ন্তিকার বাবা সুইসাইড অথবা আমাকে খুন,দুটোর মধ্যে যেকোনো একটা করতে চেয়েছিলেন।
    আমি মেশিনটার হাল হকিকত বুঝছিলাম।এমন সময় অর্ক,আমার ভাই ঘরে ঢুকলো।
    ‘কি ব্যাপার দাদা,সাত সকালে পোকামারা বেগন স্প্রে নিয়ে বসে আছো?’,অর্কের জিজ্ঞাসা।
    ‘দেখছিস না বাড়িতে কিরকম আরশোলার উপদ্রব।আরশোলা বিতাড়নের উদ্দেশ্যেই এটা কিনেছি’।আমি উত্তর দিলাম।
    অর্ক স্প্রে’টা হাতে নিল, ‘কিন্তু এটাতে কি কাজ হবে দাদা?’
    ‘হরবখত হবে।দেখছিস না মাত্র তিন মাসের আগে তৈরী প্রডাক্ট’।আমি ম্যানুফ্যাকচারিং ডেট টার দিকে দেখালাম।
    ‘আহা,ওই জন্যই তো বলছি যে কাজ হবে কিনা ভেবে দ্যাখো’।
    আমি এমনিতেই বুদ্ধির ব্যাপারে মদন মিত্রের সমগোত্রীয়।।তার উপরে এমন হেয়াঁলি মার্কা উত্তর।বললাম,
    ‘ঝেড়ে কাশ দেখি’।
    ‘আরে দাদা,এই স্প্রে’টা তৃণমূলের আমলে তৈরী।কিন্তু আরশোলাগুলো যদি বামফ্রন্টের আমলের হয়,তাহলে তো কালীঘাট উবাচ অনুযায়ী এই স্প্রে কাজ নাও করতে পারে।তাই বলছিলাম আর কি...’
    আমি রেগে গেলাম,
    ‘অর্ক,তোকে না হাজারবার বলেছি যে ফেসবুকে পলিটিক্যাল কমেন্ট করবিনা।জানিস আমার এখনও ৪২% ডিএ বাকি আছে...’।
    ‘কি করবো বলো।যা গরম পড়েছে।মাথায় অক্সিজেন কম পৌঁছাচ্ছে কিনা...’।অর্কের উত্তর।

    হাতের কাছে আর কিছু না পেয়ে বেগন স্প্রে টাই নিয়ে তাড়া করলাম হতভাগাকে।
    এমনিতে বাইরে অর্ককে নিয়ে অনেক প্রবলেমে পড়তে হয় আমাকে।সেদিন কি একটা দরকারে এক স্থানীয় তৃণমূলের নেতা’র বাড়ি গিয়েছিলাম।অর্ক আমার সাথে ছিল।উক্ত নেতার বাড়িতে বসার ঘরে এসি মেশিন বসানো।আমি ওনার সাথে কথা বলছিলাম।আর অর্ক এসি মেশিন টার কাছে গিয়ে মেশিনটা খুঁটিয়ে দেখছিল।নেতা ভদ্রলোক অর্কের দিকে তাকিয়ে বললেন,
    ‘এত করে এসি মেসিন টা দেখছো ক্যানো খোকা?’
    অর্কের বয়স বাইশ বছর আর খোকা ডাকটা ও অ্যাকদম পছন্দ করেনা।স্মিত হেসে উত্তর দিল,
    ‘আপনার এসি মেসিনে ধোঁয়া বেরোয় না কাকু?’
    সঙ্গে সঙ্গে ভদ্রলোকের মুখ গম্ভীর আর আমি অপ্রস্ততের একশেষ।

    কদিন আগে আমার এক সহকর্মী আমাকে বর্তমান প্রকাশনার স্বাস্থ্য বিষয়ক যে পত্রিকাটি বের হয় তা কিনে আনতে বলেছিলেন।আমি শনিবার ফেরার সময় পত্রিকাটি কিনেছিলাম।ব্যাগেই ছিল।রবিবার সায়ন্তিকা’র বাবা’র সাথে ট্রেনে করে কাছেই একটা জায়গায় যাচ্ছিলাম।সাথে আরেক পরিচিত ভদ্রলোক ছিলেন।ব্যাগ থেকে জলের বোতল টা বের করতে গিয়ে পত্রিকাটা বের হয়ে গেলো।পত্রিকাটির প্রচ্ছদ কাহিনী হল গর্ভবস্থায় কি করা উচিত আর কি করা উচিত নয় তা নিয়ে।সামনে দুজন বয়স্ক লোক।সায়ন্তিকা’র বাবার পাশে যিনি ছিলেন,তিনি আমার দিকে তাকিয়ে হাল্কা মুচকি হাসলেন।আমি একটু অপ্রস্তুতের হাসি হেসেই পত্রিকাটা ব্যাগে ঢুকিয়ে বললাম,
    “এটা আমার জন্য নয়”।
    ততক্ষণে সায়ন্তিকা’র বাবা’র মুখ গম্ভীর হয়ে গেছে,মানে প্রচ্ছদ টা উনিও দেখেছেন এবং যতরাজ্যের সস্তা গোয়েন্দা কাহিনী’র মত একটা অনুসিদ্ধান্তে পৌঁছে গেছেন। এদিকে আরেক ভদ্রলোক যিনি ছিলেন,তিনি আমার দিকে তাকিয়ে ঠোঁটের কোনে হাসি রেখেই বললেন,
    “আমি জানি ওটা তোমার জন্য নয়।তোমার কাজে লাগবেনা,তবে এটার জন্য তুমিই দায়ী”।
    আমি এমনিতেই বোকা।আর এমন দুমুখো কথার উত্তরে আরো বোকার মত খানিকটা হেসে দিলাম।সায়ন্তিকা’র বাবা’র মুখে তখন মমতা ব্যানার্জি’র মত মেঘ জমে গেছে।

    সেদিন বিকেলে পার্কে বসে ডেয়ারি মিল্কের চকোলেট’টা আমাকে দেখিয়ে দেখিয়ে খেতে খেতে সায়ন্তিকা বলল,
    “জানো,বাবা তোমার উপর আবার রেগে গেছে।মা’কে বলছিল যে ওই হতচ্ছাড়ার জন্যই আমার মেয়েটা গেলো’।
    অবশ্যি এটা নতুন কথা নয়।সায়ন্তিকার বাবা আমার উপর রেগেই থাকেন।সেদিন সন্ধেবেলা স্কোয়ার ফিল্ডে ফুটবল খেলতে গেছি,দেখি,মাঠের এক ধারে কটা বাচ্চার সাথে সায়ন্তিকা’র বাবা ফুটবল খেলছেন।আমাকে দেখামাত্রই এমন মুখ করলেন যেন সুলভ শৌচালয়ের সামনে লম্বা লাইনের পিছনে পড়ে গেছেন।আমি একটা দেঁতো হাসি হেসে বললাম,
    “কাকু,এখন ফুটবল খেলছেন।কি ব্যাপার?”
    “ক্যানো,এখন কি অন্য কিছু খেলার সময় ??”,সায়ন্তিকা’র বাবা’র জোরালো উত্তর।
    আমি খুব ভালো দেঁতো হাসি হাসতে পারি।রণে-বনে এবং বিপদে পড়লেই এই ট্রেডমার্ক দেঁতো হাসি হেসে থাকি।তাই,আবার একটা দেঁতো হাসি দিলাম।
    আর মনে মনে বললাম যে অন্য খেলার সময় থাকলে তো সায়ন্তিকার একটা ভাই বা বোন হত।সিঙ্গল পিস হয়ে জীবন কাটাতে হত না।যাকগে,সব কথা তো আর মুখে বলতে নেই।তাই ক্ষ্যামা দিলাম।

    কদিন আগের কথা।বিকেলে সায়ন্তিকা’র ফোন।বলল যে ওর বাবা নাকি অফিস থেকে এখনও বাড়ি ফেরেন নি।আর ফোন সুইচড অফ।জিজ্ঞেস করে জানতে পারলাম যে ওর বাবার উপরওয়ালা নাকি দপ্তরের একটি ব্যাপারে আর্থিক দূর্নীতি করতে চাইছিলেন।সায়ন্তিকার বাবা বাধা দিয়েছেন।রাজনৈতিক পক্ষপাতপুষ্ট সেই উচ্চ আধিকারিকটি সায়ন্তিকার বাবাকে খুব মানসিক ভাবে হেনস্থা করছেন আজকে।সেকথা সায়ন্তিকার বাবার এক কলিগ সায়ন্তিকাকে জানিয়েছেন।এবং ফোনে না পাওয়া যাওয়াতে সায়ন্তিকারা বেশ উদ্বিগ্ন।সেটাই স্বাভাবিক।

    আমি বাইক নিয়ে বেরোলাম।আমি আগেও দেখেছি যে সায়ন্তিকা’র বাবা মাঝে মধ্যে গঙ্গার ধারে একা বসে থাকেন।সেদিকেই এগোলাম।তখন বিকেলটা পড়ে এসেছে।গঙ্গার ধারে একটা একলা ঘাটে সায়ন্তিকা’র বাবা বসে আছেন।দীর্ঘকায় মানুষটা ঋজু হয়ে বসে আকাশের দিকে চেয়ে আছেন।আমি বাইকটা স্ট্যান্ড করে ওনার পাশে বসলাম।উনি তখনও আকাশের দিকে তাকিয়ে।
    এই মানুষটা আমার অচেনা।ইনি আমার ফেসবুক স্ট্যাটাসের ঠাটতার পাত্র নন।ইনি এক দায়িত্ববান সরকারী আধিকারিক যিনি উচ্চ আধিকারিকের অন্যায়ের প্রতিবাদ করার জন্য আজ অপমানিত হয়েছেন।পড়ন্ত বিকেলের রোদ্দুরে মানুষটিকে আরও দীর্ঘকায় লাগছিল।

    আচমকা উনি আমার দিকে তাকালেন।আমি মৃদু হাসলাম।উনি বললেন,
    ‘জীবনটা একটা ছোট গল্প হয় না ক্যানো রাণা?বেশ এক লাইনে হ্যাপি এন্ডিং টেনে দেওয়া যেত’।

    আমি চুপ করে রইলাম।গঙ্গার জলে তখন শেষ বিকেলের একমুঠো আবীর মিশে যাচ্ছিল।
    আর দুটো নিশ্চুপ মানুষ তখন নিজেদের মতন করে জীবনের মানে খুঁজছিল।

    “The woods are lovely, dark, and deep,
    But I have promises to keep,
    And miles to go before I sleep,
    And miles to go before I sleep.”
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২১ এপ্রিল ২০১৪ | ৯৫৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | 24.96.54.153 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ০৩:৩৩72644
  • তা আরশোলাগুলোর কিছু গতি হল? তবে মনে রাখবেন সিপিএম আমলেরই হোক বা তৃণমূলের, ঝাঁটার কোনও বিকল্প নেই। বেশ শক্ত দেখে শলার ঝাঁটা দিয়ে শপাৎ শপাৎ কয়েক ঘা দিলেই .....
    কেল্লা ফতে। ব্রিটিশ আমলের আরশোলাও মরে একেবারে ভুতের ভবিষ্যত হয়ে যাবে।
  • aranya | 154.160.5.25 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ০৪:২৫72645
  • রাণার লেখায় একটা উত্তরণের ব্যাপার থাকে, পড়লে মন ভাল হয়ে যায়
  • সিকি | 132.177.179.255 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ০৪:৩০72646
  • এই লেখাটা আমার সবচেয়ে পছন্দের লাগল।

    লোটাকম্বলের ভূমিকা লিখতে গিয়ে কে যেন একজন লিখেছিলেন, সঞ্জীবের কাহিনির মূল উপজীব্য হল, উনি পাঠককে হাসাতে পারেন। অনাবিল হাসতে হাসতে পাঠক যখন চূড়ান্ত অসুরক্ষিত, তখনই সঞ্জীব পাঠকের বুকে বিঁধিয়ে দেন দুঃখের ছুরি, আমূল। পাঠক সতর্ক হবার সময়টুকুও পান না।

    আজ রাণার এই লেখাটা পড়ে কেন জানি না, ঐ কোটটা মনে পড়ল।
  • aranya | 154.160.5.25 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ০৪:৩৭72647
  • ভুলেই গেছিলাম লোটাকম্বলের কথা, সিকি মনে পড়িয়ে দিল। খুবই অ্যাপ্ট কোট
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন