এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  কূটকচালি

  • ধুকুপুকু বুক কাঁপে শুধু যে রাতে

    সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    কূটকচালি | ১৩ ডিসেম্বর ২০১৭ | ৩৬৫৩ বার পঠিত
  • হিন্দি সিনেমার গান শুনে বাঙালি কেন উলুতপুলুত হয়, আপাতদৃষ্টিতে বোঝা মুশকিল। যে ঘরানার গানের শ্রেষ্ঠ লিরিক নাকি 'মেরা কুছ সামান তুমহারে পাস পড়া হ্যায়', অর্থাৎ কিনা 'আমার কিছু মালপত্তর তোমার কাছে পড়ে আছে' আর দ্বিতীয় শ্রেষ্ঠ লিরিক তর্কযোগ্যভাবে 'বিড়ি জ্বালাইলে', অর্থাৎ কিনা 'সিঁড়ির নিচে বিড়ির দোকান', সে গান শুনলে এমনিই ভদ্রজনের মাথা হেঁট হয়ে যাবার কথা। হিন্দি বলয়ের কথা আলাদা, ওদের এরকমই কপাল। ইউপি-বিহারে আধুনিক কালে কোনো জীবনানন্দ জন্মাননি। আর অতীতের গৌরব যা ছিল, সেসব স্টিমরোলার চালিয়ে কবেই ফ্ল্যাট করে দেওয়া হয়েছে। ব্রজবুলি বা মৈথিলির যে মাধুর্য তাকে র‌্যাঁদা মেরে বাতিল করেই আধুনিক হিন্দুস্তানির বাড়বাড়ন্ত। আর লক্ষ্ণৌ এর যে ডায়লেক্ট গায়ে -কাঁটা দেওয়া ঠুংরি গজল উৎপাদন করেছে একটানা, বাহাদুর শার সঙ্গে তাকে প্রাথমিকভাবে বার্মায় নির্বাসন দেওয়া হয়েছিল। দূরদর্শনের রাষ্ট্রীয় কার্যক্রম এসে তৎসম হিন্দুস্তানি দিয়ে কফিনে শেষ পেরেকটা পুঁতে দিয়েছে। অভাগা হিন্দিবলয়ের অধিবাসীদের দুর্ভাগ্যে তাই খোঁটা দিয়ে লাভ নেই। সবই কপাল। কিন্তু বাঙালিরা কেন "আমার কিছু মালপত্তর (ওহো আহা), তোমার কাছে পড়ে আছে (ফ্যাঁচ ফ্যাঁচ)" বলে আহা উহু করে বোঝা মুশকিল।

    এই পর্যন্ত পড়েই, যেকোনো বোদ্ধা, ক্যাঁক করে ধরে যেটা বলবেন, সেটা আগে থেকেই আন্দাজ করা যায়। "কাব্যমাধুর্য কি আর ওরকম সরল অনুবাদে বোঝা যায় হে? এখানে 'সামান' হল মেটাফর। ওর মানে মালপত্তর নয়, ওর অর্থ হল হৃদয়, জীবনের টুকরো" ইত্যাদি প্রভৃতি। সেসবই খুব খাঁটি কথা। কিন্তু তাতেও লিরিকের কোনো উন্নতি হয় বলে মনে হয়না। কিন্তু বোদ্ধারা যেহেতু সিধে কথায় বশ হবেননা, তাই তাঁদের মাথায় বিষয়টা গজাল মেরে ঢোকানো দরকার। আসুন, হাতে যখন সময় আছে, গানখানার একটা জটিল অনুবাদই করা যাকঃ

    আমার লাগেজ রাখা তোমার ওই ক্লোকরুমে
    কখনও সময় পেলে ছুঁয়ে দিও শীতঘুমে

    পড়ে কেমন লাগছে? ফ্যাচফেচিয়ে হাসি আসছেনা? আসারই কথা। তাও তো আপনার কপাল ভালো, ওখানে 'লাগেজ' লিখেছি। 'হৃদয়' লিখলে আন্তারা একেবারে ফাঁচকলিয়ে যেত। তা, সে নিহাৎই আমার হৃদয়ে মায়াদয়া আছে বলে। তা, সে আমার মায়া থাকুক ইউপিতে, মমতা পশ্চিমবঙ্গে, এর পরে আপনার একটা হোমটাস্ক আছে। আপনার বাড়ির কাজ হল, এইবার লিরিকখানা যথাযথ সুরে গুনগুনিয়ে গেয়ে ফেলুন। মানে, ওই "মেরা কুছ সামান" এর সুরে। "আমাআআর লাগেএএজ রাখা। তোমাআআর ওই ক্লোওওকরুমে"। পুরোটা যদি গম্ভীর গলায় গাইতে পারেন, আপনার মন্ত্রী সান্ত্রী হবার যোগ্যতা আছে। মাক্কালী। এবং মা শেতলার দিব্যি, এই হল ওই সুবিখ্যাত গানের লিরিকের দৌড়। যার স্বাদ আপনি এখনই পেলেন। বিশ্বাস করুন, হৃদয়কে 'সামান' বলা এক অতি অখাদ্য মেটাফর। জীবনকে মরুভূমি হয়ে গেল বলার মতই।

    জানি, 'বিশ্বাস করুন' বললেই আপনার বিশ্বাস হবেনা। আঁতেল মাত্রেই নাস্তিক, তাদের বিশ্বাসে কিছু মিলায়না। তাঁরা এই পর্যন্ত পড়েই, "যত্ত সব ভাট" বলে কেটে গেছেন। কিংবা "জীবনকে মরুভূমি বলা কী এমন খারাপ?" বলে মাসল ফুলিয়ে রবিঠাকুরের 'যে নদী মরুপথে হারাল ধারা' আওড়াচ্ছেন। তা, ওতে জীবনকে ঠিক মরুভূমি বলা হয়নি, একথা বললে তাঁরা মুখের কথায় বিশ্বাস করবেন কেন? তাই প্রত্যক্ষ প্রমাণ দেওয়া যাক। গুরুদক্ষিণা দেখেছেন? নিশ্চয়ই দেখেননি। নামও শোনেনই বোধহয়। তাই অবিলম্বে ইউটিউব খুলে দেখে নিন বাংলাই আশির দশকের সুপারহিট ছবি গুরুদক্ষিণার সুপারহিট গান, 'পৃথিবী হারিয়ে গেছে মরু সাহারায়'। তরুণ বয়সের এক মানবশিশু, দেখুন নেচে নেচে উচ্চারণ করছেন, মানে ঠোঁট মেলাচ্ছেন আর কী, এই অব্যর্থ পংক্তিগুলিঃ

    পৃথিবী হারিয়ে গেল মরু সাহারায়
    মিশরের নীলনদ আকাশে মিলায়
    খুশির প্রাসাদ গড়ি মাঝ দরিয়ায়
    আকাশ রাঙাতে চায় প্রদীপ শিখায়

    শুনে হাসি পাচ্ছে? পাক। হাসি থামান। গম্ভীর হোন। তারপর বুকে পাথর চাপা দিয়ে নির্মোহভাবে দেখুন, কী অব্যর্থ এই মেটাফরগুলি। পৃথিবী হারিয়ে গেছে মরু সাহারায়। মিশরের নীলনদ মিলিয়েছে আকাশের নীলে। ইত্যাদি। খারাপ কি কিছু আছে?

    বস্তুত কেউ যদি ভাবেন, আমি "খারাপ কিছু আছে" দেখাতে চাইছি, তাঁরা ভুল ভাবছেন। আমার অ্যাজেন্ডা হল, মেনলি ব্রাহ্মণের উপর আরোপিত গৌরব হরণ, আর ব্রাত্যজনকে তার কিছু ভাগ দেওয়া। এই জন্য আপনারা আমাকে রবিনহুড আখ্যা দিতে পারেন, আমি কিছু মনে করবনা। কিন্তু মোদ্দা কথাটা হল, সামান থেকে সাহারা সব গোড়েগোব্দা মালের কেউই অধিক খারাপ কিছু না। তা, অধিক খারাপ যে কিছু নয় ব্যাপারটা, সে বিষয়ে আমার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা আছে। সে গল্পটাই এখানে বলে নেওয়া যাক। আমার কলেজ লাইফের এক গোমড়া বন্ধুকে গিটার বাজিয়ে গম্ভীর মুখে আমি এই গানটি শুনিয়েছিলাম, সে বহুকাল আগে। সে ছেলেটি বিস্তর ডিলান-বিটলস মুখস্থ করলেও, কস্মিনকলে গুরুদক্ষিণা দেখেনি। নামও শুনেছিল কিনা সন্দেহ। শহুরে বস্তু হলে যা হয়। তা, গানটা শুনে সে মুগ্ধ হয়ে যায়। এই সাররিয়েল লিরিক? বাংলা ভাষায়? এইসব বলে। আমার প্ররোচনায় তারপর ভিডিও ক্যাসেট ভাড়া করে বাড়িতে সে সিনেমাটি দেখে (বললে বিশ্বাস হবেনা তখনও ইউটিউব এমনকি ডিভিডিরও চল ছিলনা)। আমি খুবই বদ ছিলাম, খানিকটা স্যাডিস্ট টাইপের, বিনা কারণে লোককে অত্যাচার করে আনন্দ পেয়েছি, এ কথা স্বীকার করতে আমার আর কোনো দ্বিধা নেই। ফলে সে সিনেমাটি দেখে, এবং যা হবার তাইই হয়। আমাদের বাক্যালাপ বন্ধ হয়। এখানেই গপ্পোটা শেষ না অবশ্য। সেই সেই হ্যাপি বা আনহ্যাপি এন্ডিং এর গপ্পো পরে বলা যাবে, এখানে মোদ্দা কথা হল, সিনেমা বাদ দিয়ে দেখলে, এ গান এমন কিছু খারাপ নয়। লিরিকের প্রশ্নে। ওই 'মেরা কুছ' টাইপেরই। সেইটা চোখে আঙুল দিয়ে দেখাতেই ছোকরা গিয়েছিল রেগে।

    এ অবশ্য ঠিক প্রত্যক্ষ প্রমাণ হলনা। সেই তুরুপের টেক্কার জন্য জন্য আপনাকে আরেকটা হোমটাস্ক করতে হবে। অনেকেরই মনে আছে, নব্বইয়ের দশকে বাংলা কাঁপিয়ে প্রকাশিত হয়েছিল বাংলা গানের অ্যালবাম, "আবার বছর কুড়ি পরে"। মহীনের ঘোড়াগুলি সম্পাদিত বাংলা গান। বইমেলায় তাই নিয়ে তুমুল আলোড়ন, এ মুখার্জির সামনে ভিড়, খোকা পরমব্রত (ভাবা যায়, সে এখন বাংলা সিনেমার হিরো?), ছোট্টো গাবু আর তার টি-শার্ট পরা বাবাকে অনেকেরই মনে আছে। তা, সেই অ্যালবামের একটি গান ইউটিউব থেকে ঝপ করে দেখে ফেলুন। "আকাশে ছড়ানো মেঘের কাছাকাছি"। আমি খুব হাবিজাবি একটা লেখা লিখছি বলে, গানটাকে হতশ্রদ্ধা করবেন না যেন। খুব অস্বাভাবিক হলেও সত্য, যে, এই গানের লিরিকের মান নিয়ে বঙ্গীয় আঁতেলকূলে কোনো মতপার্থক্যই নেই, সবাই একবাক্য মানেন লিরিকটি অতি চমৎকারা। অতঃপর মন দিয়ে গানটা শুনুন। পুরোনো লিরিক আর সুর একটু ঝালিয়ে নিনঃ

    আকাশে ছড়ানো মেঘের কাছাকাছি
    দেখা যায় তোমাদের বাড়ি

    না, এখানেই কম্মো খতম নয়। আরেকটা ছোট্টো কাজ আছে। সুরটা ভালো করে ভেঁজে নিয়ে, তারপর তার উপর বসিয়ে দিন আমাদের পুরোনো গুরুদক্ষিণার গানটি। লিরিকটা সামান্য বদলাতে হবে। কী গাইতে হবে সেটা নিচে দিয়ে দেওয়া হাঃ

    পৃথিবী হারিয়ে গেল সাহারায়
    মিশরের নীলনদ মিলায়

    প্রথমে একটু অসুবিধে হবে, তারপর একটু চোখ টোখ বুজে অভ্যাস করে দেখুন। করতে থাকুন করতে থাকুন। একেই সাধনা বলে। পুরোটা একবার জায়গায় বসিয়ে ফেলার পর দেখুন, আর তেমন খারাপ কিছু লাগছেনা। এরপর বাকিটাও নিজে নিজে বসিয়ে গেয়ে ফেলুন। মেঘের জায়গায় সাহারা, বাড়ির জায়গায় নীলনদ, এইসব আর কি। আমার কলেজের যে বন্ধুর কথা বলছিলাম, সে এই ভাবে পুরো গানটা গেয়ে শোনানোর পর, তবে আমাকে শাপমুক্ত করে। এখনও আমাদের বন্ধুত্ব অটুট। ফলে যাঁরা দুশ্চিন্তা করছিলেন, তাঁরা নিশ্চিন্ত থাকুন, আমাদের গপ্পোটা হ্যাপি এন্ডিং এর। বাংলা সিনেমার গান আজ পর্যন্ত কোনো বিচ্ছেদ ডেকে আনেনি।

    তো, সে খুব আনন্দের কথা, আপনাদের ভালো-মন্দ যদি ঘেঁটে দিয়ে থাকতে পারি, তাতেও আনন্দের পরিসীমা থাকবেনা, কিন্তু আপনাদের পেটে যে প্রশ্নটা গজগজ করছে, তার উত্তর না দিয়ে লেখা শেষ করা যাবেনা। প্রশ্নটা হল, তাহলে কিছু গানের লিরিক ভালো, কিছু গানের লিরিক খারাপ, এসব কোনো ব্যাপারই না? সবই পারিপার্শ্বিকতা? উত্তরটা জটিল। খুব গোদা ভাষায় বললে, ভালো-খারাপ এই প্রক্রিয়াটাতো এমনিই সামাজিক। ছোটো থেকে শেখানো হয়। কিন্তু আমরা এখানে সেটা নিয়ে কথা বলছিনা। এই জটিল ব্যাপারে ঢুকলে আশু প্রশ্নটার কোনো সমাধন হবেনা। তাই আসুন, ধরে নিই, ছোটো থেকে লোকে যা 'ভালো' বলে শেখে সেটাই 'আসল ভালো'। অর্থাৎ, 'আসল ভালো' বলে কিছু হয়। ব্যাপারটা খানিক টটোলজিকাল হল বটে, কিন্তু এটুকু ধরে না নিলে পরের ধাপে আর যাওয়াই যাবেনা। কাজেই 'ধরিয়া লইলাম'এর মতো 'আসল ভালো'টুকু থাক।

    এবার, আসল প্রশ্ন। 'আসল ভালো' কি একটা ধ্রুবসত্য? একেবারেই না। যদিও, ধরে নেওয়া অনুযায়ী আমরা একটা 'আসল ভালো' ই শিখি, কিন্তু নানা পারিপার্শ্বিকতার ঠেলায় নানা জিনিসের ভালোত্ব বা খারাপত্ব ক্রমশই পিছলে যেতে থাকে। পুরোনো গান 'খারাপ' বা 'অচল' হতে থাকে, নতুন গান হিট অর্থাৎ 'ভালো' হয়ে ওঠে। আবার ঠিক এর উল্টোদিকে নস্টালজিয়ার চাপ কিছু জিনিসকে 'ভালো' বানায়। অর্থাৎ মাল একই থাকে, কিন্তু তার ভালোত্ব বা খারাপত্ব বদলাতে থাকে। ট্রেন্ড যা চাইছে, তাকে 'ভালো' হয়ে উঠতে হয়। যেমন হিন্দি আইটেম গান 'ভালো' (মানে হাস্যোদ্রেককারী নয়), কিন্তু বাংলা আইটেম গান 'খারাপ' (মানে হাস্যকর), এটা ট্রেন্ডের জন্য। নইলে 'বিড়ি জ্বালাইলে' বা 'মাই নেম ইজ শীলা'র চেয়ে 'ধুকুপুকু বুক কাঁপে শুধু যে রাতে' ঢের ভালো লিরিক। বিশেষ করে 'আমায় চটকেছে চিলেকোঠাতে' লাইনটাতো বৈপ্লবিক। একই ভাবে বাংলা গানের চেয়ে হিন্দি গান ভালো, কারণ সর্বভারতীয় চাপ। আবার বলিউডের চেয়ে হলিউড ভালো, কারণ আন্তর্জাতিক চাপ। এর সঙ্গে 'আসল ভালো'র সরাসরি সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া মুশকিল।

    তা, খুঁজলে এরকম গাদা-গাদা প্রক্রিয়া পাওয়া যাবে। সেসবের লিস্টি বানানো এই লেখার উদ্দেশ্য নয়। এখানে আপনাকে কেবল মূল সূত্রটি ধরিয়ে দেওয়া হল। এর পরে 'ভালো' বা 'খারাপ' সিদ্ধান্ত নেবার আগে একটা 'ভালো' গানের সুরে 'খারাপ' গানের লিরিক বসিয়ে বসিয়ে নিজেরাই দেখতে পারবেন, এবং নানা অজানা সূত্র সূত্র আবিষ্কার করতে পারবেন। প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয়, তিনটি সূত্র আবিষ্কার করে, বলা যায়না আপনিই হয়ে উঠলেন গানের জগতের নিউটন। নিউটন আপনাকে বানিয়ে দেওয়া যাবেনা অবশ্য, জাস্ট হয়ে ওঠার কায়দাটা এখানে বাতলানো হল। ফরাসী দেশ হলে এই নিয়ে দিগ্বিদিকে হইচই পড়ে যেত। লিরিকের 'ভালোত্ব' পিছলে যাওয়ার প্রক্রিয়াকে দিফাঁরস এবং একটা গানের ঘাড়ে আরেকটাকে চাপিয়ে এই পিছলে যাওয়াকে পুনরাবিষ্কার করার পদ্ধতিকে রিকনস্ট্রাকশন বলা হত। আঞ্চলিক ভাষায় লেখায় সেসবের চান্স নেই। তবু, লেখকের যেহেতু আপন-পর বোধ নেই, তাই মানবজাতির কল্যাণে এই লেখা গোবিন্দায় নমঃ বলে উৎসর্গীকৃত হল। পরম মঙ্গলময় আপনাদের মঙ্গল করুন।


    সংশ্লিষ্ট গানগুলি, জনগণের স্বার্থে এইখানে দিয়ে দেওয়া হল। মানবসেবায় এতটাই যখন করলাম, তখন এটাই বা বাদ থাকে কেন।

    মেরা কুছ সামানঃ

    পৃথিবী হারিয়ে গেলঃ

    আকাশে ছড়ানোঃ

    ধুকুপুকু বুক কাঁপে শুধু যে রাতেঃ


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • কূটকচালি | ১৩ ডিসেম্বর ২০১৭ | ৩৬৫৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • প্রতিভা | 213.163.242.113 (*) | ১৩ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৫:৫২83067
  • ক্ষুরধার লেখা আর মাল্টিলেয়ারড। আমি এখন সত্যি সত্যি এই সুরের ঘাড়ে ওই লিরিক চাপানোয় ব্যস্ত আছি।
    বাকী কথা পরে হবে।
  • Atoz | 161.141.85.8 (*) | ১৩ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৮:২৬83068
  • আরে তাও তো সেই বিখ্যাত
    "আকাশের চাঁদ মাটির বুকেতে জোছনার রঙ ধরে / আমার জীবনে কেন বার বার তোমাকে তোমাকে তোমাকে মনে পড়ে " ঃ-)
    উল্লেখ করা হয় নি।
    উফ্ফ্ফ দিনের পর দিন এই গান মাইকে বাজতো, ঘুরে ঘুরে বেজেই চলতো, ভাবলে হৃদকম্প হয়। ঃ-)
  • সিকি | 158.168.40.123 (*) | ১৪ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৩:৪৩83069
  • গুরুদক্ষিণার সঙ্গে অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে। সে হবে আরেকদিন। আপাতত জানাই, কলেজের ফার্স্ট ইয়ারের র‌্যাগিংয়ে এই রকম কিছু গানের সুরে অন্য গান গাইতে হত, না হেসে। হাসলেই চাঁটা পড়ত মাথায়। উদাহরণ - পুরানো সেই দিনের কথা-র সুরে ঊর্বশী ঊর্বশী টেক ইট ইজি ঊর্বশী। কিংবা জয় জগদীশ হরে-র সুরে জাদু তেরি নজর খুশবু তেরা বদন।

    অনুবাদের কথাই যদি বলেন, আমি একবার রোজার টাইটেল সংটা বাংলায় অনুবাদ করেছিলাম। নেহাত আমার আগেই জয়দেব কবি হিসেবে খ্যাতি অর্জন করে ফেলেছিলেন, তাই আমাকে কেউ চিনল না আজও -

    রোজা প্রিয়তমা, তুইই আমার হৃদয়
    তোকে ছাড়া চোখে দেখি আঁধার,
    অশ্রুতে তুই, নয়নে তুই,
    নয়ন মুদলে পরে, মনে তুই,
    স্বপনে তুই, নিশ্বাসে তুই, রোওওওওওওজা।
  • kiki | 185.100.20.209 (*) | ১৪ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৬:০৯83070
  • হ্যা হ্যা মামু।

    প্রতিভা ম্যাম হই গেলে ইউ টিউবে বা ফেবু তে আপলোডাবেন। অপেক্ষায়.........
  • dc | 120.227.237.219 (*) | ১৪ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৬:২২83071
  • আপনারা তো নিউটোনিয়ান যুগেই পড়ে আছেন দেখছি! এই হলো লিরিকঃ

    দাদু গেল চমকে
    পাড়া গেল থমকে
    মাথা গেল ব্যোমকে কি দেখে ভাই?
    খোকাবাবু যায় লাল জুতো পায়
    বড়ো বড়ো দিদিরা সব উঁকি মেরে চায়

    এই লিরিক লিখতে হলে নিউটন না, আইনস্টাইন হতে হবে।
  • পিনাকী | 72.119.166.1 (*) | ১৪ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৮:৫১83072
  • ধুকুপুকুর লিরিক তো বেশ কম্প্যাক্ট দেখলাম। গানটা আগে শুনিনি। ঃ-)
  • rabi | 195.170.42.18 (*) | ১৫ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৪:১৬83075
  • বাংলার মাটিতে হিন্দি এবং ইংরাজি সিনেমার উপর অতিরিক্ত কর বসানো হোক।
  • aranya | 172.118.16.5 (*) | ১৫ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৫:৩৪83076
  • "ছেঁড়া ঘুড়ি রঙিন বল, এইটুকুই সম্বল' - এটা কার লেখা?

    সুমন তার হে ডেজ-এ যা সব গান লিখেছেন, সমালোচনা যোগ্য লিরিক আতস কাঁচ দিয়ে খুঁজতে হবে, এতই ভাল সেই সব গানের ক্থা।

    নচি, অঞ্জন,শিলাজিৎ ইত্যাদি প্রভৃতি-রা বা চন্দ্রবিন্দু - এরা লিরিকের পরিপ্রেক্ষিতে সুমনের থেকে বহু যোজন দূরে
  • avi | 57.11.6.225 (*) | ১৫ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৫:৪৪83077
  • এটা চন্দ্রবিন্দুর গান ছিল, 'বন্ধু তোমায় এ গান শোনাব বিকেলবেলায়'। সম্ভবত অনিন্দ্যর লেখা।
  • Atoz | 161.141.85.8 (*) | ১৫ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৫:৪৭83078
  • কেন? ওঁর গলায় কোনো অসুবিধে হয়? ছোটো সিলেবেলে অসুবিধে হয় না?
  • Atoz | 161.141.85.8 (*) | ১৫ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৫:৫০83079
  • ছোটো ছোটো সিলেবলে ভর্তি লিরিক যদি বেশ সহজ সরল হয়, অন্য অনেকেই তাহলে গাইতে পারে। এমনকি আমিও। ঃ-)
  • S | 184.45.155.75 (*) | ১৫ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৫:৫২83080
  • ওর কোনও গানেই প্রায় লম্বা কোনও সুর থাকেনা। আর ঊপল না থাকলে কি হইতো দেখতাম।
  • aka | 184.218.10.105 (*) | ১৫ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৮:১০83081
  • আবার একটি ১ + ১ != ৩ প্রোপোজিশন। পরে একটা পেপার দে দেব নে। আছে কে জানি লিখেছিল ১+১= ২ আইট্রিপলই তে পাব্লিশ করতে কি লাগে।

    ডিলানের গান

    দ্যাখ কেমন লাগে, ভবঘুরের মতন ফ্যা ফ্যা করতে

    দ্যাখ কেমন লাগে ধুলো হয়ে উড়তে একা একা।

    আর আমাদের গান।

    এই পথেই জীবন, এই পথেই মরণ আমাদের।

    শুধু বেসুরো গাইলেই এই গান নোবেল পেত ডিলানের মতন।
  • Ishani | 57.15.1.53 (*) | ১৫ ডিসেম্বর ২০১৭ ১০:০৫83073
  • লেখাটি খুব বৈপ্লবিক , প্রায় ' আমায় চটকেছে চিলেকোঠাতে ' লেভেল এ
  • S | 184.45.155.75 (*) | ১৫ ডিসেম্বর ২০১৭ ১০:৫১83074
  • এইতো এলিটিজম ধরা পরে গেলো।
    ডিসক্লেমারঃ আমি চটে গেছি।

    কই আপনার তো ক্ষ্যামতা নেই "আমাকে আমার মত থাকতে দাও" বা "ছেঁড়া ঘুড়ি রঙিন বল, এইটুকুই সম্বল"এর সমালোচনা করার। বা সুমনের গানের লিরিক নিয়ে কিছু বলার। নচিকেতার গানের কথা নাহয় ছেড়েই দিলাম।

    গুরুদক্ষিনা আর গুলজারের গানে অন্তত সস্তা বা ভালো সুর ছিলো। এগুলোতে আঁতলামো ছাড়া আর কি আছে জানলে ভালো লাগতো। ঐযে চন্দবিন্দুর গান। ছোটো ছোটো সিলেবলে ভর্তি আর গান/সুর থেমে থেমে যায়। কেন? কেন? কারণ অনিন্দ তার অনিন্দসুন্দর গলায় বেশিক্ষন সুর ধরে রাখতে পারেনা, শ্বাস নিতে হয়, তাই অমন গান বানানো। আর লোকে ভাবে বোধয় লিরিকাল জাদু। আর "আমাকে আমার মত" যদি গান হতে পারে, তাহলে "চ্যালেন্জ নিবিনা শালা" অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য হওয়া উচিত।

    এইবারে চট করে হোটেল ক্যালিফোর্নিয়ার বাংলা করে ফেলা হোক। ঐ একটাই ইংরাজী গান জানি, শুনেছি খুব বিখ্যাত, তাই বললাম আরকি।
  • S1 | 186.26.14.240 (*) | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৭ ০২:২০83083
  • মেরা কুছ সামান - এই লাইনটা impact line নয়। একা এই লাইনটার কাঁদান বা হাঁচানোর কোন ক্ষমতাই নেই। শাবণ কি কুছ ভিগে দিন, খত মে লিপ্টি রাত, পাত্ত কি গিরনে কি আহত - এগুলো একের পর এক এসে সামান কে সম্পূর্ণতা দেয় আর তখনই আবেগের সৃষ্টি হয়। বাংলা ভাষাতেও সেটা হতে পারে।

    এই ভাবে নিজের বক্তব্যকে জোরালো করতে খণ্ড্তি সত্যকে তুলে ধরাটা ভাল লাগল না।
  • sm | 52.110.203.206 (*) | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৩:৫৯83090
  • যাই বলো হাফপ্যান্ট সুমনের লিরিক্স কিন্তু বেশ খাজা।
  • b | 24.139.196.6 (*) | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৪:০৩83091
  • না থাকার কি আছে হে টি?
  • T | 121.65.37.167 (*) | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৪:৪০83092
  • হ্যাঁ সেও ঠিক বি দা। বৃথাই অবাক হচ্চি। :)
  • lcm | 109.0.80.158 (*) | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৫:২৯83084
  • আমি একটা গানের impact line জানি -

    ...আমি যে কে তোমার তুমি তা বুঝে নাও ...

    উফ্‌! এর যে কতরকমের ইমপ্যাক্ট হতে পারে।
  • kiki | 185.100.20.212 (*) | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৫:৪১83085
  • আমি একটা গানের impact line জানি -

    ...আমি যে কে তোমার তুমি তা বুঝে নাও ...

    উফ্‌! এর যে কতরকমের ইমপ্যাক্ট হতে পারে।

    : D D D
  • kiki | 185.100.20.212 (*) | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৫:৪২83086
  • আগের পোষ্টটা লসাগুদার পোষ্টের প্রেক্ষিতে।
  • sm | 52.110.213.29 (*) | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৬:২৯83087
  • এই সুমনের পাগল গান টার লিরিক্স ও পাতে দেবার যোগ্য নয়। জট পড়া চুল, পিচুটি, কালো ছোপ ছোপ এর সঙ্গে পরি পাটি সংসার, বিস্মরণ, বিধাতা বা আদম শুমারী খাপ খায় না।
    এগুলো চটকদার মিশ্রণ।
    তেমনি অসুখ বিসুখ হবার পরে জিলিপি সন্দেশ ও ফালতু ও অর্বাচীন লেখা।
    আর নচিকেতার কথা তো ছেড়েই দিলাম। বুড়ো ভাম, সরকারী কর্মচারী ইত্যাদি কত কি!
    আর অঞ্জন এর ঠ্যাঙ খোঁড়া ,মুরগি কেটে পঞ্চাশ টাকা এসব হাবি জাবি তো আছেই।
    তবে নতুন ধরনের গান। টেস্ট পাল্টানোর জন্যি মাঝে মধ্যে শোনাই যায় ।
    নতুবা, ভারী লঘু ও ফালতু সামগ্রী।
  • রূপ | 233.237.144.232 (*) | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৮:০২83088
  • "নেশা লেগেছে প্রেমের নেশা, তাই মজনু দেবে লায়লাকে শসা" (দুই পৃথিবী?)
    সবার সমস্ত যুক্তি বাতিল এই লাইনের পর ...
  • T | 129.74.180.59 (*) | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৮:৩৫83089
  • কিছু কমেন্ট দেখলে সত্যিই মনে হয় লম্বকর্ণরা এখনো আছে।
  • aka | 79.73.9.37 (*) | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৭ ১০:০৯83093
  • আমিও অবাক হই না। গুলজার যেমন ইন্জিরিতে প্রেমের কবিতা লিখলে এদ্দিন নোবেল পেতেন।
  • lcm | 179.229.10.212 (*) | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৭ ১২:৪৪83082
  • এই পথেই জীবন
    ...
    পথেই আমরা কাঁদি হাসি
    পথেই আমরা ভালবাসি
    পথের সে ভালবাসা আমরাই
    ভেঙে ফেলি কত সহজেই
    ...
  • sm | 52.110.208.87 (*) | ১৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৫:০৭83094
  • দেখুন দেকি b দা কি অন্যায়! এমনি করলে খেলবো না। যাও। কি দুষ্টু সব!
  • সুমনা সান্যাল | 57.11.8.125 (*) | ১৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৫:৪৭83095
  • আমার প্রিয় কিছু হিন্দী ফিলিমের গান, যাদের লিরিক আমাকে যেন সেই আশির দশকের লিরিল সাবানের বিজ্ঞাপনের মতো ঝর্ণাধারার কাছে নিয়ে যায়। আহা!
    ১) তাকি ও তাকি ও তাকি তাকি তাকি রে যবসে তু আঁখোমে ঝাঁকি( তোফা)
    ২) এক আঁখ মারু তো রাস্তা রুখ যায়ে(হিম্মতওয়ালা)
    ৩) গুরু গুরু আ যাও গুরু( মিঠুনদা আর শ্রীদেবীর ওয়াক্ত কি আওয়াজ। হেব্বি বই)
    ৪) কৃষ্ণা ধরতি পে আযা তু( ডিস্কো ড্যান্সার)
    ৫) গোরো কি না কালোঁ কি দুনিয়া হ্যায় দিলওয়ালোঁ কি( ডিস্কো ড্যান্সারের মিঠুন আর রাজেশের এই গান শুনে যার বুকের ভেতরটা হু হু করে না ওঠে তার মনে কোনো 'পেম' ই নেই।
    ৬) মিঠুনদা থেকে স্ট্রেইট গোবিন্দা। ইয়া আ আ আ!!
    সরকাইলো খাটিয়া জাঁরা লাগে। (করিশ্মার সঙ্গে সেই খাটিয়া নেত্য)
    ৭) এবার শাহরুখ বাদশা খান। উফফ! গায়ে কাঁটা দেয় মশাই। প্রত্যেকটা গান হন্টেড। গা ছমছমে লিরিক। চোখে সর্ষেফুল দেখানো "তুঝে দেখা তো ইয়ে জানা সনম"! কী কান্নাই কেঁদেছিলুম আবেগে। ওই সর্ষেফুল দেখেই আমার দিদি সিঙ্গুরে সর্ষে ছড়িয়েছেন ভবিষ্যতের রাহুল সিমরানদের জন্যে।
    ৮) লাস্ট বাট নট দ্য লিস্ট আমাদের সল্লুভাই।
    এক এবং অনবদ্য গান। কী লিরিক!
    "কবুতর যা যা যা.."
    ওই লিরিক শুনে কতো না কবুতর কতো পাড়ায় উড়েছিলো সেইসময়, কতো না ছাদে কতো প্রেমিক প্রেমিকার জানলায় পিচিক পিচিক পাইরোলিগনিয়াস অ্যাসিড ছড়িয়েছিলো, কে বা তার হিসেব রাখে।
    Ipsita Pal Saikat Bandyopadhhay
  • Debarati Chatterjee | 127.226.239.73 (*) | ১৭ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৮:২১83096
  • আশির দশকের ঢিং চ্যাক হিন্দি গান আর জি লে লে,জি লে লে বাদ? @সুমনা স্যান্যাল
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে প্রতিক্রিয়া দিন