এই সাইটটি
বার পঠিত
কলকাতা বইমেলা ২০২৪
যে কোনো ঠিকানায় গুরুচণ্ডা৯র বই পেতে ফোন অথবা হোয়াটসঅ্যাপ করুন +৯১ ৯৩৩০৩ ০৮০৪৩ অথবা +৯১ ৮৭৭৭৬ ৪২২৩৪ নম্বরে
- হরিদাস পাল স্মৃতিচারণ স্মৃতিকথা
-
জলের অক্ষর : শুককাকা
Kulada Roy লেখকের গ্রাহক হোন
স্মৃতিচারণ | স্মৃতিকথা | ১৭ জুলাই ২০২২ | ১১৪৫ বার পঠিত - আমরা একসঙ্গেই বাড়ি থেকে উৎখাত হয়েছিলাম। একসঙ্গে কি? এতোদিন পরে ঠিক মনে নেই। হয়তো আমরা আগে হয়েছিলাম। আর শুককাকারা পরে। অথবা শুককাকারা আগে–আমরা পরে। কাছাকাছি সময়েও হতে পারে। তাতে কিছু যায় আসে না। উৎখাত হয়েছিলাম, এটাই আসল কথা।
যে বাড়িটিতে আমি জন্মেছিলাম, যে বাড়িটিতে হামা দিতে শিখেছিলাম, হাত তালি দিতে দিতে কোনো বর্ষার দিনে ছাত ফুটো হয়ে জল পড়া দেখে বলেছিলাম, জল পড়ে পাতা নড়ে, যে বাড়িটিতেই আবিষ্কার করেছিলাম– ছাঁদের কার্নিশে বটগাছ হলে পাখিরা দেখতে আসে–মৌমাছি বাসা করে, তার নিচে আমরা জ্যোৎস্নার মধ্যেও হারিকেন জ্বালিয়ে পড়তে বসি, মা ডালে পাঁচ ফোঁড়ন দিয়ে ফিস ফিস করে বলে, রাত হইছে–খাতি আয়, এই বাড়িটি থেকে কখনো চলে যেতে হবে ভাবিনি।
উঠেছিলাম গোয়লঘরে। আর শুককাকা চলে গিয়েছিলেন ধানের মাঠে। ফাঁকা। আশেপাশ অন্য কোনো বাড়ি নেই। বর্ষায় জল থৈ থৈ করে। শীতে কোনো কোনো মৃতশিশুর স্থান হয় এই মাঠের ভিতরে। পড়ে থাকে দুএকটা নষ্ট শশা, ভাঙ্গা ডিমের খোসা। খড়। নাড়া। আর ধীর ধীরে নামে অন্ধকার।
এরকম মাঠের মধ্যে মাটি কেটে ঘর তুলে আছেন কাকা। বৈশাখে আকাশ কালি কালি করে মেঘ করে এলে ভয়ে ভয়ে থাকি, ভাবি কাকাদের ডেকে নিয়ে আসি। আবার একসঙ্গে থাকি। ছেড়ে আসা বাড়িটির বারান্দায় আবার বসতে চাই। মিঠু টিটুদের সঙ্গে শুককাকা আমাকেও বলুক এ বাড়ির পুরনো কোনো কথা।
সেসব গত জন্মের কথা। এটাই সত্যি যে আমরা একটি বাড়িতে ছিলাম। আমাদের আনন্দ ছিল। পুজো এলে শুককাকা আমাদের জামা কাপড় বানাতে শুরু করতেন। বানানো হলে দেখা যেতো আমার জামাটি দাদার গায়ে লেগেছে। দাদার জামাটি আমার গায়ে। তাতে কোনো অসুবিধে নেই। আমরা হাসি। কাকাও একটু হেসে দুপুরের ভাত ঘুম দিয়ে শ্যামল সরকারের দোকানের সামনের বেঞ্চিতে বসবেন। অতি ধীরে ধীরে দুজনে দাবা খেলবেন। পাড়ার ভুলু কুকুরটি সেদিকে চেয়ে লেজ নাড়তে নাড়তে আবার দূরে ছুটে যাবে।
যখন ময়মনসিংহ চলে গেলাম, একা–পড়তে, তখন শুককাকা বাস ছেড়ে যাওয়ার ঠিক আগে এলেন। মাথায় হাত রেখে বললেন, চললি তাহলে।
তারপর অনেক দূরের বটপড়ি শিসপড়ি গাছটির দিকে তাকিয়ে বললেন, এই তোর শিকড়ে কেটে গেল।
হয়তো ঠিকই। আমার শিকড় কেটে গেছে। ময়মনসিংহ থেকে বরিশাল। বরিশাল থেকে সাতসমুদ্র পারে, পরলোকে।
ষোল বছর পরে গেল জানুয়ারিতে সেই শেকড় ছাড়া আমার শহরটিতে কেন জানি বাস থেকে নেমেছি। হাঁটতে হাঁটতে আমি গোহাটার পেছনের একটি বাড়ি খুঁজতে গিয়ে বুঝতে পারি, মোহসীনদের সেই বাড়িটি নেই। মোহসীনও নেই। মোহসীনের মাকেও পাই না।
অচেনা একটি রাস্তা দেখিয়ে সৌম্য বলে, এটা পাওয়ার হাউস রোড। আমি বলি, না না। হতেই পারে না। সেই ফাঁকা ফাঁকা বাড়িগুলো কোথায়। কোথায় সেই চালতে গাছ। অথবা মজা পুকুর।
সৌম্য আরেকটি রাস্তা দেখিয়ে বলে, এটা গার্লস স্কুল রোড।
আমি হাসি। কীসব আজগুবি কথা বলছে ছেলেটা। সেই আমগাছগুলো কই?
এর মধ্যে একটি টি স্টলের ভেতর থেকে কে একজন আমার নাম ধরে ডাকেন। আমি অবাক হই। চেয়ে দেখি, এক কাপ চা হাতে যে লোকটি বেরিয়ে আসেন, তিনি আর কেউ নন, আমাদের শুককাকা। আমার দিকে ভালো করে তাকিয়ে শুধালেন, তুই খোকন না?
আমি হাসি। কিছু বলি না। তিনি বলেন, বয়েস হয়েছে। চিনতে পারি না ঠিক মতো। তার পায়ের শব্দের মতোই শুনতে পেয়েছি মনে হলো।
আমি তার পায়ের কাছেই নুয়ে পড়ি। বলি, আমি খোকন।
তিনি বুকে টেনে নেন। তারপর আমার হাত ধরেন। হাঁটতে থাকেন। নিয়ে যান আমাদের পুরনো সেই বাড়িটিতে। বনজঙ্গল হয়ে আছে। যে দোতালায় আমরা ছিলাম সেটা নেই। ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে। উঠোনে বেড়ে উঠেছে কয়েকটি গাছ। রান্নাঘরে যেন মা ডাল ফোঁড়ন দিচ্ছে। ছ্যাৎ করে শব্দ হচ্ছে। বাতাসে ভেসে আসছে পাঁচ ফোঁড়নের ঘ্রাণ।
রান্নাঘরে কেউ নেই। শুককাকা চোখ মুছে বলেন, তোর মা নেই। তাকে বিয়ে দিয়ে এনেছিলাম। বীনা বলে ডাকতাম। আমার চেয়ে ছোটো। চলে গেছে আমার আগে।
আমরা হাঁটতে থাকি। হাঁটতে হাঁটতে সাহাবাড়ি পেরিয়ে, মডেল স্কুল ছাড়িয়ে সেই ধানক্ষেতের কাছে যেতে চাইছি। তার হদিশ পাই না। সব ঘরবাড়িতে ভরা। কাকার একা, বিষন্ন বাড়িটি আর খুঁজে পাই না। কাকাও যেন খুঁজে পাচ্ছেন না। শুধু আমার হাতটি শক্ত করে ধরে আছেন। যেন ভয় পাচ্ছেন হাত ছেড়ে দিলেই তিনি ছোট্ট শিশুর মতো হারিয়ে যাবেন।
আমরা দুজনে একটি অচেনা শহরের মাঝখানে বিমূঢ় হয়ে দাঁড়িয়ে থাকি। বুঝতে পারি কারো পায়েই শিকড়চিহ্ণ নেই।
কাকা, প্রিয় শুককাকা, যাকে নিজের কাকা বলেই মানি–তিনি কাল রাতে হারিয়ে গেলেন।
দূর দেশ থেকে চোখের জল পাঠিয়ে দিচ্ছি। বৃষ্টি হয়ে ঝরবে। কাকার পা দুটি মুছে দেবে।
পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত। - আরও পড়ুনমধুশ্রীর খোঁজে - Kulada Royআরও পড়ুনমেঘনাদ বধ - Kulada Royআরও পড়ুনইদবোশেখির লেখাপত্তর - গুরুচণ্ডা৯আরও পড়ুনকবিতাগুচ্ছ - বেবী সাউআরও পড়ুননোনাজলে বলা - ফরিদাআরও পড়ুনঅলীক উষ্ণতা - সমরেশ মুখার্জীআরও পড়ুনবৈঠকি আড্ডায় ১৪ - হীরেন সিংহরায়
- মতামত দিন
-
বিষয়বস্তু*:
aranya | 2601:84:4600:5410:cd6b:13f8:e34a:98fb | ১৭ জুলাই ২০২২ ২২:৩৯509991- সুন্দর
-
Ranjan Roy | ১৮ জুলাই ২০২২ ১৪:২১510003
- ভালো লেগেছে।
- গুরু | 185.220.102.251 | ১৮ জুলাই ২০২২ ১৫:২০510004
- রান্নাঘরে কেউ নেই। শুককাকা চোখ মুছে বলেন, তোর
মাকাকিমা নেই। তাকে বিয়ে দিয়ে এনেছিলাম।
-
- শুককাকা সেদিন আমাদের বাড়িতে আমাকে হাত ধরে ধরে নিয়ে গিয়েছিলেন। রান্নাঘরটা আমাদের। আমার নিজের মায়ের কথাই বলছেন। মা গেল বছর চলে গেছেন। বাবা গিয়েছিলেন ২০০০ সালে। এবারে শুককাজা চলে গেলেন। কাকিমা আছেন। একটু দূরে তাদের বাড়ি। আগে সেটা ফসলের মাঠ ছিল। 'শুককাকা চোখ মুছে বলেন, তোর
মাকাকিমা নেই।' এখানে কাকিমা হবে না। মা-ই হবে। '
- মতামত দিন
-
বিষয়বস্তু*:
-
গুরুচণ্ডা৯-র গ্রাহক হোন
কোনোরকম কর্পোরেট ফান্ডিং ছাড়া সম্পূর্ণরূপে জনতার শ্রম ও অর্থে পরিচালিত এই নন-প্রফিট এবং স্বাধীন উদ্যোগটিকে বাঁচিয়ে রাখতে গুরুচণ্ডা৯-র গ্রাহক হোন। গুরুচণ্ডা৯তে প্রকাশিত লেখাগুলি পেতে চাইলে আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে যুক্ত হোন, অথবা, আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলটির গ্রাহক হোন।
- ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
এই সাইটটি
বার পঠিত
- বুলবুলভাজা : সর্বশেষ লেখাগুলি
ভুলভুলাইয়ায় ছনেন্দ্রনাথ : রমিত চট্টোপাধ্যায়(লিখছেন... kk, Kishore Ghosal, পাপাঙ্গুল)
স্লোভাকিয়া ২ : হীরেন সিংহরায়(লিখছেন... )
ক্যালিডোস্কোপে দেখি - বৃষ্টি : অমিতাভ চক্রবর্ত্তী(লিখছেন... kk, পাপাঙ্গুল, অঞ্জনা ঘোষাল)
ভ্রান্তিপর্বত শান্তিতীর্থ : নন্দিনী সেনগুপ্ত(লিখছেন... Prativa Sarker)
সিএএ-র ফাঁদে মতুয়ারা : শান্তনীল রায়(লিখছেন... )
- হরিদাস পালেরা : যাঁরা সম্প্রতি লিখেছেন
মুক্ত বন্দীশালায় কিছুক্ষণ : সমরেশ মুখার্জী(লিখছেন... Kishore Ghosal, kk, সমরেশ মুখার্জী)
ফারাও-এর দেশে কয়েকদিন - অন্তিম পর্ব : সুদীপ্ত(লিখছেন... দ, সুদীপ্ত, সুদীপ্ত)
ভোটবৈতরণী - দ্বিতীয় দফা : সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায়(লিখছেন... দ)
বৈঠকি আড্ডায় ১৪ : হীরেন সিংহরায়(লিখছেন... Kishore Ghosal, হীরেন সিংহরায়, হীরেন সিংহরায়)
কিষেণজি মৃত্যু রহস্য - পর্ব ৬ : বিতনু চট্টোপাধ্যায়(লিখছেন... )
- টইপত্তর : সর্বশেষ লেখাগুলি
রাষ্ট্র এবং বিজ্ঞান চেতনাঃ কিছু প্রশ্ন : Ranjan Roy(লিখছেন... অরিন, অরিন)
পাঁচটি বাছাই Short Film: MAMI ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল থেকে : Suman Mukherjee(লিখছেন... পাপাঙ্গুল)
পাঁচটি বাছাই Short Film: MAMI ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল থেকে : Suman Mukherjee(লিখছেন... )
এক মুক্তিযোদ্ধার কাহিনী : দীপ(লিখছেন... jsl, মনমাঝি)
লান কি এবং কেন ? আন্তর্জালিক সম্ভাষণের জটিলতা কাটাতে এবং তাকে নিয়ে নতুন ভাবনার অবকাশ ও বাগবিধি বিষয়ক : Arindam Basu(লিখছেন... অরিন, &/, অরিন)
- কি, কেন, ইত্যাদি
- বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
- আমাদের কথা
- আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
- বুলবুলভাজা
- এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
- হরিদাস পালেরা
- এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
- টইপত্তর
- নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
- ভাটিয়া৯
- যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
- টইপত্তর, ভাটিয়া৯, হরিদাস পাল(ব্লগ) এবং খেরোর খাতার লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই। | ♦ : পঠিত সংখ্যাটি ১৩ই জানুয়ারি ২০২০ থেকে, লেখাটি যদি তার আগে লেখা হয়ে থাকে তাহলে এই সংখ্যাটি সঠিক পরিমাপ নয়। এই বিভ্রান্তির জন্য আমরা দুঃখিত।
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected] ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত