এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ফিল্ডার - ৭ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৯ জুলাই ২০২২ | ৪৩৮ বার পঠিত
  •    
    রাত নটা নাগাদ সন্ময়ের কাছে দীপেন বাবুর একটা ফোন এল । 
    ---- ' হ্যা... বলুন স্যার .... ' 
    ----- ' হ্যা ... সন্ময় একটু ডিসটার্ব করছি ... কাল নেট পড়ছে তো ? '
    ----' হ্যা পড়বার তো কথা আছে ... কেন স্যার ? '
    ---- ' কাল একজন যাবে একটা নাগাদ । তোমার সঙ্গে দেখা করতে বলেছি ... '
    ---- ' কোনও প্লেয়ার ? ' 
    ---- ' হ্যা ...  ইরাবান মুখার্জি ... '
    ---- ' ইরাবান মুখার্জি ... মানে বেনিয়াটোলা অ্যথলেটিক্স -এর ওই ... '
    ----- ' হ্যা হ্যা ... ওই । ওর মতো ব্যাটসম্যান এই লেভেলে পাওয়া মুশকিল। অনেক কষ্টে রাজি করিয়েছি ...  ওই চার নম্বরের স্লটটা ...  একটু সামলে রেখ ... ' 
    ---- ' দেখুন বড়দা .... সামলে রাখার দায়িত্বটা আপনাকে নিতে হবে ... ওটা আমার দ্বারা হবে না । ইরাবানকে আমি ভালভাবে চিনি । ওর সঙ্গে অ্যডজাস্ট করা খুব মুশকিল । নিজেকে বোধহয় তেন্ডুলকর মনে করে ... ' 
    ---- ' না না ... সে সব কিছু হবে না । আমি কথা বলে নিয়েছি ... '
    ----- ' না হলেই ভাল । তবে একটা কথা পরিষ্কার জানিয়ে রাখছি , সিলেকশান হবে কিন্তু নেটে পারফর্মেন্সের বেসিসের । সে ক্ষমতা যদি আমার না থাকে , আমাকে ছেড়ে দিতে হবে ... '
    ---- ' আহা... আগে থেকে অত এক্সাইটেড হচ্ছ কেন ? আগে দেখ না কি হয় ... '
    ---- ' ঠিক আছে ... আপনি যখন দায়িত্ব নিয়ে ঢোকাচ্ছেন ... দেখা যাক ... ' 

      ইরাবান নেটে যোগ দিল পরের দিন । তেমন বেয়াড়া চালচলন দেখা গেল না । সন্ময়ের সঙ্গে আগেই পরিচয় ছিল । সন্ময় একটা সিজন বেনিয়াটোলায় খেলেছিল । সেখানেই ইরাবানের বেয়াড়াপনা দেখার অভিজ্ঞতা হয় । সৌভাগ্যের ব্যাপার ওর সঙ্গে বেশিদিন কাটাতে হয়নি । ইরাবান নিঃসন্দেহে ভাল ব্যাটসম্যান । কিন্তু ওর মূল সমস্যা হল নিজেকে সর্বোত্তম ভাবা এবং টিমের যাবতীয় ব্যাপারে খবর্দারি করা । লাঞ্চের মেনু থেকে শুরু করে টীমের ব্যাটিং অর্ডার ঠিক করা পর্যন্ত । যদিও সে টিমের ক্যাপ্টেন ছিল না,  পরপর দুবার বেনিয়াটোলাকে ফাইনালে তোলার সিংহভাগ কৃতিত্ব ইরাবানের ব্যাটিংয়ের । সেই কারণেই টিম ম্যানেজমেন্ট এতদিন ওকে সহ্য করেছে । যে গরু দুধ দেয় তার চাঁটও সহ্য করতে হয় । কিন্তু সম্প্রতি বোধ হয় আর চাঁট সহ্য করা সম্ভব হচ্ছিল না । তারপর বোধহয় কোনভাবে দীপেন বাবুর সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে । 
        ইরাবান নেটে চারজনের পর ব্যাট করল । কোন অসন্তোষের লক্ষ্মণ দেখা গেল না । টিমের সঙ্গে ফিল্ডিং প্র্যাকটিস করল মিলেমিশে । মনে হচ্ছিল যেন এই ক্লাবে সে অনেকদিন ধরে খেলছে । পূর্বপরিচিতের মতো অনেকের সঙ্গে হাসি ঠাট্টাও করল । উদয়নের ছেলেরা তার এই ওভার স্মার্টনেসের ধাক্কায় খানিকটা বিব্রত বোধ করতে লাগল । সন্ময় হিসেব কষতে লাগল এটা কিসের ইঙ্গিত । মানুষের ওপর বিশ্বাস হারানো পাপ , কিন্তু সন্ময় জানে ইরাবান কতটা অভিসন্ধিপ্রবণ ।

        লীগের ফিক্সচার হাতে এসেছে । উদয়নের প্রথম খেলা পড়েছে রাজস্থান অ্যথলেটিক্সের সঙ্গে । ময়দানে কালীঘাট মাঠে খেলা পড়ল । সন্ময় ইরাবানকে এগারো জনের স্কোয়াডে রাখল ।
    রাজস্থান প্রথমে ব্যাট করে চল্লিশ ওভারে
     ভালই স্কোর খাড়া করল । একশ বিরানব্বই করে দিল । টোপাই যথারীতি চমকপ্রদ ফিল্ডিং করল । দুটো অসাধারণ ক্যাচ নিল সেকেন্ড স্লিপে দাঁড়িয়ে । পরে মিড অন অঞ্চলে দাঁড়িয়ে একটা দুর্দান্ত রান আউট করল । ইরাবান টোপাইয়ের প্রতিটি মুভ দেখে হাততালি দিল ।যেভাবে ডায়রেক্ট থ্রোয়ে রাজস্থানের ন নম্বরকে রান আউট করল, তা দেখে ইরাবান অভিভূত হয়ে গেল । ছুটে গিয়ে টোপাইকে জড়িয়ে ধরল। 
    টিমে ঢুকেই ইরাবানের এরকম আন্তরিকতা   দেখে সন্ময়ের খুব ভাল লাগল । সে ভাবল , তার বোধহয় একটা মানসিক পরিবর্তন এসেছে । তারপর ভাবল, তাহলে বেনিয়াটোলা তাকে  ছেড়ে দিল কেন । হয়ত এর মধ্যে ক্লাবের সঙ্গে সংঘাতের কোন গল্প নেই । দীপেন স্যারই 
    ওকে রাজি করিয়ে উদয়নে নিয়ে এসেছেন । তবে, ইরাবান তো চাকরি করে , তার মতো  পারিবারিক ব্যবসা নেই । সে তো ছুটির দিন ছাড়া নেটে আসতে পারবে না ..... দেখা যাক ...

        খেলাটা কিন্তু উদয়ন স্পোর্টস পাঁচ রানে হেরে গেল । সন্ময় তিন নম্বরে , ইরাবান চার নম্বরে এল । দুজনেই ছোট কিন্তু ঝকঝকে ইনিংস খেলল । কিন্তু দুজনেই সেট হবার পর অফস্টাম্পের বাইরে অনাবশ্যক খোঁচা মেরে কট বিহাইন্ড হল । ইরাবানের দুটো স্ট্রেট ড্রাইভ দেখে সন্ময় ব্যাটতালি দিতে লাগল । পা, হাত, মাথার নিখুঁত ব্যালান্স । একদম তীরের মতো সোজা শট । শুনতে একটু বাড়াবাড়ি লাগলেও, সন্ময়ের শচীন তেন্ডুলকরের কথা মনে পড়ে গেল । ঠিক একই ব্যাপার ঘটল সন্ময় যখন একটা কভার ড্রাইভ আর একটা চোখ ধাঁধানো স্কোয়্যার কাট মারল ..... ইরাবান দুবারই মাঝ পিচে গিয়ে সন্ময়কে আলিঙ্গন করে এল , যা তাকে কেউ কোনদিন করতে দেখেনি ।  সন্ময়ের আবার মনে হল, ইরাবানের একটা পরিবর্তন নিশ্চয়ই হয়েছে ।  
    টোপাই বাইশ রান করল । একটা মাত্র চার, বাকিটা সিঙ্গলসে । পরিষ্কার ইনিংস । আর  বাকিরা ডাহা ব্যর্থ । দীপেন মল্লিক মাঠে ছিলেন । তাকে কিন্তু মোটেই বিমর্ষ দেখাল না । বরং বেশ উজ্জীবিত দেখাল । সবাইয়ের পিঠ চাপড়ে দিয়ে বললেন ,  ' সবাই খুব ভাল খেলেছ .... সিজনের প্রথম ম্যাচ এরকম হতেই পারে  .... ভেঙে পড়বার কিছু নেই .... আর একটু ধরে খেললে ম্যাচটা এসে যেত .... ঠিক আছে ... ভেঙে পড়ার কিছু নেই .... তোরা এবারে উদয়নকে চ্যাম্পিয়ন করবি .... আমি শিওর ...'
    মনে মনে তেতে গেল প্রত্যেকটা ছেলে । ইরাবান বলল, ' ইশশ্ .... গেমটা ঠিক সময়ে ধরতে পারলাম না । ক্রুশিয়াল টাইমে লুজ দিয়ে দিলাম .... জঘন্য .... জেতা গেম ছিল ....'
    প্রথম ম্যাচেই ইরাবানের এহেন দায়বদ্ধতা দেখে সন্ময় মুগ্ধ হল । ইরাবানের ব্যাকুলতাটা অকৃত্রিম বলেই তো মনে হল । সন্ময় এগিয়ে গিয়ে ফাইবারের চেয়ারে বসে থাকা ইরাবানের কাছে গিয়ে তার আন্তরিকতার শরিক হয়ে বলল , ' চিন্তা করিস না ... গেম আমরা ধরবই। সবাই মিলে লড়লে এবারের  চ্যাম্পিয়ন  আমরাই । আমি বলে রাখলাম , এবারের টুর্নামেন্টে চমকে দেবে আমাদের টোপাই ... ' কথাগুলো শুনে ছেলেরা সবাই সরল আন্তরিকতায় হাততালি দিল । দীপেন বাবু বললেন, ' পরের গেমটা কিন্তু খুব টাফ ... হোয়াইট বর্ডার এই সিজনের সবচেয়ে শক্তিশালী দল .... কাল থেকেই তৈরি হও ... হাতে এক সপ্তাহ টাইম আছে ... ' 

       সন্ধে সাড়ে সাতটা । টোপাই পাড়ার গলিতে ঢুকল কাঁধে কিটস ঝুলিয়ে । বাড়ির দিকে 
    হাঁটছে । সুবোধবাবুর স্টেশনারি দোকান পেরোবার পর শশীবালার মুখোমুখি পড়ে গেল।
    কুঁজো হয়ে বাঁকা লাঠিতে ভর দিয়ে মোটা কাঁচের পিছন থেকে চোখ কুঁচকে হাঁ করে টোপাইয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে আছে ঠাওর করার করার জন্য ।  
    ----- ' লোকনাথের ছেলে না ? '
    ----- ' হ্যা  ঠাকমা .... '
    ----- ' শিবু বাড়ি গেল এক্ষুণি .... আমায় অনেক ওষুধ কিনে দিয়ে গেছে .... আবার পরশু আসবে .... লাইট বিল নিয়ে গেল .... কাল জমা দেবে ... শিবুর মতো ছেলে হয় না .... '
    ----- ' হ্যা ঠাকমা..... শিবুমামা খুব ভাল লোক.... তোমার কাছে আসে ... সব কাজ করে দেয় ...'
    ----- ' হ্যা বাবা .... ওর বাবা ক্ষিতীশও খুব ভাল লোক ছিল .... ওদের সেই বাগবাজারের বাড়িতে .... '
    ক্ষিতীশবাবুর কাহিনী শুরু হবার আগেই টোপাই বলে উঠল , ' আমার মার শরীরটা ঠিক নেই.... আমি আবার পরে আসব ঠাকমা .... '
    ----- ' আচ্ছা বাবা ... আসিস কিন্তু ঠিক ... বড্ড একা লাগে .... বুড়ি ঠাকমাটাকে ভুলে যাস না ..... মিনতিকে বলিস ... ' 
    ----- ' হ্যা ...ঠাকমা ... আসব ... আসব ... মাকে বলব  .. ' 

       টোপাই জোরে হেঁটে বাড়ির কাছে এসে পৌঁছল । হঠাৎ মনের উঠোনে কটা চড়ুই পাখি নেচে বেড়াতে লাগল । পাখিগুলো এতকাল কোথায় ঘুমোচ্ছিল কে জানে ।   
    টোপাই দেখল তাদের বাড়ি থেকে  হাসাহাসি করতে করতে রুকু আর সমর্পিতা বেরোচ্ছে । সে দরজার কাছে পৌঁছোবার আগেই ওরা  বাঁদিকে ঘুরে হাঁটতে লাগল সমর্পিতাদের বাড়ির দিকে । টোপাই ভাবল, রুকুকে ডাকে পিছন থেকে । নিজের বোনকে তো সে ডাকতেই পারে।
     বলটা তার দিকেই আসছিল । ' ইজি বল , ইজি পিক আপ' .... সে শরীর ঝুঁকিয়েছে ... বলটা আচমকা স্পিন করে অন্য রাস্তা নিল । আর থামানো গেল না .... পিছনেই বাউন্ডারি ... কোপাই একটা চার গলালো ।
    এই প্রথম রুকুকে ডাকতে গিয়েও টোপাইয়ের গলা বুজে গেল ‌ । ক'টা চড়ুই নাকোর চাকোর করে নেচেই চলেছে মনের উঠোনে ।
       ( ক্রমশ )
    ************************************************************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে প্রতিক্রিয়া দিন