এই সাইটটি
বার পঠিত
কলকাতা বইমেলা ২০২৪
যে কোনো ঠিকানায় গুরুচণ্ডা৯র বই পেতে ফোন অথবা হোয়াটসঅ্যাপ করুন +৯১ ৯৩৩০৩ ০৮০৪৩ অথবা +৯১ ৮৭৭৭৬ ৪২২৩৪ নম্বরে
- হরিদাস পাল স্মৃতিচারণ স্মৃতিকথা
-
চিরসখা
Suchetana Mukhopadhyay লেখকের গ্রাহক হোন
স্মৃতিচারণ | স্মৃতিকথা | ০২ নভেম্বর ২০২২ | ৭৬১ বার পঠিত | রেটিং ৫ (২ জন) - জল আর পানি যতখানি, ঠিক ততখানিই সমার্থক অমৃতা প্রীতম আর প্রেমবোধ। ১৬ বছরে বালখিল্য এক বিয়ে..সন্তান উৎপাদন…অবসাদময় সাহিত্য চর্চা...প্রেমহীন দাম্পত্য যাপন... হুতাশে বিদ্ধ হতে হতে সেকাল-একালেরও মশহুর শায়র সাহির লুধিয়ানভির দিকে পতঙ্গের মতো ছুটে চলছিলেন তিনি.. সে বোধহয় ৪০ এর দশক।
" तेरा मिलना ऐसे होता है..जैसे कोई हथेली पर एक वक़्त की रोज़ी रख दे…" এই তীব্রতম প্রেমানুভূতিকে ভাষান্তর করার সাহস -সক্ষমতা আমার নেই…আর হবেও না।
কিন্তু সাহির, কাব্যপটু হলেও যে মাতৃআজ্ঞাদাস পুরুষ..। অন্যধর্মী অমৃতাকে ফিরিয়ে দিলেন তিনি। প্রেমের প্রতি সত্যবদ্ধ সৎ অমৃতা অথচ ততদিনে প্রেমিকের জন্য যতখানি, ততখানিই নিজের শ্বাসবায়ুর খোঁজে ছেড়ে চলে এসেছেন বিয়ের খেলাঘর..বাবা মা..এমনকি আবাল্যের প্রিয় লাহোর শহরটিকেও।
দেশভাগের পর দিল্লির অল ইন্ডিয়া রেডিওতে কাজ নিলেন অমৃতা.. মাঝরাতে কাজ শেষ হলে তাঁকে বাসায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করতো বছর সাতেকের ছোট এক ছবি আঁকিয়ে যুবা। নাম তাঁর ইমরোজ।
কত চাঁদরাত..কত মেঘরাত...কত শীতরাত এক পুরোনো স্কুটার ঢিমেতালে এগোয় নির্বাক দুই যাত্রীকে পিঠে নিয়ে। পিছনে বসে ইমরোজের পিঠে তখন অমৃতা লিখে চলেছেন সাহিরের নাম..।
সমর্পণ আর ঈশ্বর যতখানি, ঠিক ততখানিই সমার্থক ইমরোজ আর প্রেমবোধ।
অমৃতা নামের আকুল অঙ্গারনদীটির নিশ্চিন্ত বহমানতাকে নিশ্চিত করতে নিজের সমগ্ৰ অস্তিত্বকে আজীবনের মতো বিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত রাতের সেই স্কুটার সফরের সময়েই নিয়ে ফেলেছিলো তরুণ ইমরোজ।
ইমরোজ ছিলেন, আছেন ও থাকবেন, সেই এক আশ্চর্যতম বিরলতম গোত্রের প্রেমিক…যিনি সম্পর্কের সকল উপজাত অধিকারবোধ -অনিশ্চয়তা ও দ্বেষানুভূতির বহু ঊর্ধ্বে…।
যিনি শুরু থেকেই জানতেন, অমৃতার অসামান্য সৃজনশীলতার পিছে সলতে পাকানোর নীরব কাজখানিই তাঁর জন্য বরাদ্দ থাকবে চিরকাল… জানতেন ধরার কোন বাঁধনে কখনোই বাঁধা পড়বেন না অমৃতা।
আসলে ইমরোজ বয়সে তরুণতর হলেও বুঝে গেছিলেন সহজ বন্ধুত্বের অপার মুক্তিবোধই প্রকৃত প্রেমের এক ও একমাত্র গন্তব্য … এই সারসত্যখানি। তাই ক্রমশ অমৃতার সন্তানরা হয়ে ওঠে সমভাবে ইমরোজেরও সন্তান, ক্রমে সাহিরের সঙ্গেও নির্মল বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে তাঁর।
সেই কোন প্রাগৈতিহাসিক ১৯৫৮ সালে একদিন ইমরোজের ফ্ল্যাটে হঠাৎ এসে উঠলেন অমৃতা। না, এক নয়, দুজনের দুখানি আলাদা কামরা ছিল সেই বাসায়...। শুরু হলো চার দশকের এক অনন্য সহবাস…।
লেখায় নিমগ্ন অমৃতার হাতের কাছে নীরবে চায়ের ওম রেখে যেতেন ইমরোজ..। যেমন রঙ তুলিতে ব্যস্ত শিল্পীর হাতে চায়ের পেয়ালা ধরিয়ে বিশ্রামে বাধ্য করতেন অমৃতা..।
সহবাস..!! বুঝি এক মন্দ অবৈধ কথা?
অথচ দ্যাখো, প্রেমহীন সংসার..দেহহীন দাম্পত্য..নিরর্থক নিয়ত নীরব নিষ্পেশনের সঙ্গে কত অজুহাতে সহবাস আমাদের !! সেই সহবাস দিব্যি বৈধ-সঙ্গত বলে চালিয়ে দিই আমরা এখনও…এখনও!!
অমৃতার খ্যাতি সময়ের সঙ্গে আকাশের আটতলা ছোঁয়.. এদিকে সীমাহীন আনন্দে তাঁর সব অগোছালো লেখালেখি নীরবে গুছিয়ে রাখেন সংসারী ইমরোজ। অমৃতা রাজ্যসভার মাননীয়া সদস্যা হন…বৃদ্ধ ইমরোজ সেই আকাশবাণীর দিনগুলির মতো বাইরে ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করেন, একসঙ্গে ঘরে ফিরবেন বলে। অমৃতা অসুস্থ হন…ইমরোজ নাওয়া খাওয়া ভুলে সামলান অমৃতার যাবতীয় রোগবালাই..।
নিচের অবিসংবাদী কবিতাটি মৃত্যুর মাস খানেক আগে, চিরসখা ইমরোজের জন্য লিখে রেখেছিলেন কবি অমৃতা প্রীতম। এটিই সম্ভবত ছিল তাঁর শেষতম কবিতা। হিন্দি কবিতাটি তো রইলই দেওয়ালে। তার সঙ্গে রইল পাঞ্জাবী কবি নিরুপমা দত্ত কৃত ইংরেজি অনুবাদটিও।
১৯১৯ এর ৩১ আগস্ট অবিভক্ত ভারতের গুজরানওয়ালাতে (হ্যাঁ, এই জায়গাটি ইদানিং বিলেতের অধুনা বিখ্যাত 'ভারতীয়' প্রধানের পূর্বপুরুষের ভিটের জন্য পরিচিত হয়ে উঠেছে) জন্মেছিলেন অমৃতা। চলে গিয়েছিলেন আরেক ৩১ এ, ২০০৫ এ। ঠিক গত পরশু দিনই।
৯৬ বছরের ইমরোজ আজও জীবিত। দিল্লিতে সেই ছোট্ট ফ্ল্যাটের পরিসরে, একান্ত নিজস্ব এক অমৃতাকে ঘিরে বাঁচেন তিনি।
কবি -লেখিকা - নারীবাদী আইকন অমৃতা হিসেবে পাঠক-ভক্তের মধ্যে অনির্বাণ রইলেও ইমরোজের সমগ্রতায়, ইমরোজের ফ্ল্যাটের অসংখ্য ছবিতে রয়ে যাওয়া অমৃতা আসলে ছিলেন এক প্রাণবতী ঝর্ণা। যে নির্ঝরের সকল অভিমুখে উপলসম বুক পেতে অনিঃশেষ প্রেম নিয়ে ৭টি দশক ধরে অবিচল হয়ে আছেন ইমরোজ, আজও রোজ…।
मैं तुझे फिर मिलूँगी...
मैं तुझे फिर मिलूँगी
कहाँ कैसे पता नहीं
शायद तेरे कल्पनाओं
की प्रेरणा बन
तेरे केनवास पर उतरुँगी
या तेरे केनवास पर
एक रहस्यमयी लकीर बन
ख़ामोश तुझे देखती रहूँगी
मैं तुझे फिर मिलूँगी
कहाँ कैसे पता नहीं
या सूरज की लौ बन कर
तेरे रंगो में घुलती रहूँगी
या रंगो की बाँहों में बैठ कर
तेरे केनवास पर बिछ जाऊँगी
पता नहीं कहाँ किस तरह
पर तुझे ज़रुर मिलूँगी
या फिर एक चश्मा बनी
जैसे झरने से पानी उड़ता है
मैं पानी की बूंदें
तेरे बदन पर मलूँगी
और एक शीतल अहसास बन कर
तेरे सीने से लगूँगी
मैं और तो कुछ नहीं जानती
पर इतना जानती हूँ
कि वक्त जो भी करेगा
यह जनम मेरे साथ चलेगा
यह जिस्म ख़त्म होता है
तो सब कुछ ख़त्म हो जाता है
पर यादों के धागे
कायनात के लम्हें की तरह होते हैं
मैं उन लम्हों को चुनूँगी
उन धागों को समेट लूंगी
मैं तुझे फिर मिलूँगी
कहाँ कैसे पता नहीं
मैं तुझे फिर मिलूँगी!!I will meet you yet againHow and where? I know not.Perhaps I will become afigment of your imaginationand maybe, spreading myselfin a mysterious lineon your canvas,I will keep gazing at you.Perhaps I will become a rayof sunshine, to beembraced by your colours.I will paint myself on your canvasI know not how and where –but I will meet you for sure.Maybe I will turn into a spring,and rub the foamingdrops of water on your body,and rest my coolness onyour burning chest.I know nothing elsebut that this lifewill walk along with me.When the body perishes,all perishes;but the threads of memoryare woven with enduring specks.I will pick these particles,weave the threads,and I will meet you yet again !!
পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত। - আরও পড়ুনদক্ষিণ আফ্রিকার স্কুলপড়ুয়াদের সেই অবিস্মরণীয় মিছিল আর আত্মবলিদান স্মরণে - Suchetana Mukhopadhyayআরও পড়ুনভূস্বর্গ শাসিকা : কাশ্মীরের রানিদের সংক্ষিপ্ত উপাখ্যান : তৃতীয় পর্ব - Suchetana Mukhopadhyayআরও পড়ুনভূস্বর্গ শাসিকা : কাশ্মীরের রানিদের সংক্ষিপ্ত উপাখ্যান : দ্বিতীয় পর্ব - Suchetana Mukhopadhyayআরও পড়ুনআমার যত বইপত্তর - Kishore Ghosalআরও পড়ুনটুকরো কথা : ০১ - Katha Haldarআরও পড়ুনদূরে কোথায় ৬ - হীরেন সিংহরায়আরও পড়ুননোনাজলে বলা - ফরিদাআরও পড়ুনঅলীক উষ্ণতা - সমরেশ মুখার্জীআরও পড়ুনবৈঠকি আড্ডায় ১৪ - হীরেন সিংহরায়
- মতামত দিন
-
বিষয়বস্তু*:
-
ঝর্না বিশ্বাস | ০৩ নভেম্বর ২০২২ ১৮:৫৮513409
- ভীষণ ভালোলাগল পড়ে।.. ভালোবাসা বোধহয় এমনই হয়।.. হিন্দি কবিতাটা শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।.. অপূর্ব কবিতা
-
santosh banerjee | ০৩ নভেম্বর ২০২২ ১৯:৫৭513410 - কি অসাধারণ একটি ভালো বাসার ভালো লাগা গল্পো !! এই প্রেম তো হাজারে একটা মেলে!
-
- যাঁরা নিজেদের সময় খরচ করে এই লেখা পড়লেন তাঁদের সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।
- মতামত দিন
-
বিষয়বস্তু*:
-
গুরুচণ্ডা৯-র গ্রাহক হোন
কোনোরকম কর্পোরেট ফান্ডিং ছাড়া সম্পূর্ণরূপে জনতার শ্রম ও অর্থে পরিচালিত এই নন-প্রফিট এবং স্বাধীন উদ্যোগটিকে বাঁচিয়ে রাখতে গুরুচণ্ডা৯-র গ্রাহক হোন। গুরুচণ্ডা৯তে প্রকাশিত লেখাগুলি পেতে চাইলে আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে যুক্ত হোন, অথবা, আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলটির গ্রাহক হোন।
- ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
এই সাইটটি
বার পঠিত
- বুলবুলভাজা : সর্বশেষ লেখাগুলি
ভুলভুলাইয়ায় ছনেন্দ্রনাথ : রমিত চট্টোপাধ্যায়(লিখছেন... kk, Kishore Ghosal, পাপাঙ্গুল)
স্লোভাকিয়া ২ : হীরেন সিংহরায়(লিখছেন... )
ক্যালিডোস্কোপে দেখি - বৃষ্টি : অমিতাভ চক্রবর্ত্তী(লিখছেন... kk, পাপাঙ্গুল)
ভ্রান্তিপর্বত শান্তিতীর্থ : নন্দিনী সেনগুপ্ত(লিখছেন... Prativa Sarker)
সিএএ-র ফাঁদে মতুয়ারা : শান্তনীল রায়(লিখছেন... )
- হরিদাস পালেরা : যাঁরা সম্প্রতি লিখেছেন
মুক্ত বন্দীশালায় কিছুক্ষণ : সমরেশ মুখার্জী(লিখছেন... সমরেশ মুখার্জী, Kishore Ghosal, kk)
ফারাও-এর দেশে কয়েকদিন - অন্তিম পর্ব : সুদীপ্ত(লিখছেন... দ, সুদীপ্ত, সুদীপ্ত)
ভোটবৈতরণী - দ্বিতীয় দফা : সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায়(লিখছেন... দ)
বৈঠকি আড্ডায় ১৪ : হীরেন সিংহরায়(লিখছেন... Kishore Ghosal, হীরেন সিংহরায়, হীরেন সিংহরায়)
কিষেণজি মৃত্যু রহস্য - পর্ব ৬ : বিতনু চট্টোপাধ্যায়(লিখছেন... )
- টইপত্তর : সর্বশেষ লেখাগুলি
রাষ্ট্র এবং বিজ্ঞান চেতনাঃ কিছু প্রশ্ন : Ranjan Roy(লিখছেন... অরিন, অরিন)
পাঁচটি বাছাই Short Film: MAMI ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল থেকে : Suman Mukherjee(লিখছেন... পাপাঙ্গুল)
পাঁচটি বাছাই Short Film: MAMI ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল থেকে : Suman Mukherjee(লিখছেন... )
এক মুক্তিযোদ্ধার কাহিনী : দীপ(লিখছেন... jsl, মনমাঝি)
লান কি এবং কেন ? আন্তর্জালিক সম্ভাষণের জটিলতা কাটাতে এবং তাকে নিয়ে নতুন ভাবনার অবকাশ ও বাগবিধি বিষয়ক : Arindam Basu(লিখছেন... অরিন, &/, অরিন)
- কি, কেন, ইত্যাদি
- বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
- আমাদের কথা
- আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
- বুলবুলভাজা
- এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
- হরিদাস পালেরা
- এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
- টইপত্তর
- নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
- ভাটিয়া৯
- যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
- টইপত্তর, ভাটিয়া৯, হরিদাস পাল(ব্লগ) এবং খেরোর খাতার লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই। | ♦ : পঠিত সংখ্যাটি ১৩ই জানুয়ারি ২০২০ থেকে, লেখাটি যদি তার আগে লেখা হয়ে থাকে তাহলে এই সংখ্যাটি সঠিক পরিমাপ নয়। এই বিভ্রান্তির জন্য আমরা দুঃখিত।
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected] ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত