এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • সিভিল ভাবনা

    upal mukhopadhyay লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৭ জুন ২০২৩ | ৫১৭ বার পঠিত
  • মধ্যযুগীয় বা প্রাক আধুনিক সিভিল কোডগুলো কি সর্বমান্য ছিল না? মনুস্মৃতির সাপেক্ষে ফতোয়া-ই-আলমগিরিকে ইসলামী মনে করার প্রশ্নটা তোলেন এসিয়াটিক সোসাইটির প্রাণপুরুষ উইলিয়ম জোন্স। কিন্তু বেদ বা পুরাণের থেকে, বেদান্তের থেকেও মনুস্মৃতি কি বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল কোন কালে? কতটা নীতি সম্মত এটা তা নিয়ে আধুনিকতা, জাতীয়তাবাদের নির্মাতারা গুরুত্বপূর্ণ বিতর্ক চালিয়েছেন। বাবাসাহেব মনুস্মৃতির অদম্য বিরোধিতা করার ন্যারেটিভ বানালেন। গান্ধীজি এর মূল অবস্থান বর্ণের প্রসঙ্গে নিশ্চুপ থেকেও অস্পৃশ্যতার উপাদানকে হরিজন সংজ্ঞায়নে নাশ করতে চাইলেন। বিনোবা মনুস্মৃতির আপডেশনের জন্য গ্রহণ বর্জনের প্রকল্প নির্মাণ করলেন। ভূপেন্দ্রনাথ বর্ণ ব্যবস্থার মার্কসীয় ন্যারেটিভ তৈরি করলেন। লোহায়াজিও শ্রেণী ধারণাকে বর্ণের ধারণার সঙ্গে সম্পৃক্ত করেন। এসবই ইউনিফর্ম সিভিল কোডের দিকে আধুনিক অভিযাত্রা। এগুলোকে বাদ দিয়ে আকাঁড়া মনুস্মৃতির ভিত্তিতে কোন উপস্থাপনা আদৌ কোন সিভিল কোডের সিরিয়াস আলোচনার দিকে নিয়ে যাবে ? 
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Amit | 163.116.203.79 | ২৮ জুন ২০২৩ ০৮:৪৭520760
  • "বেদ বা পুরাণের থেকে, বেদান্তের থেকেও মনুস্মৃতি কি বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল কোন কালে?"
     
    - প্রশ্নটার মানে  বোঝা গেলো না। বেদ বেদান্ত কোনকালে কটা লোক মন দিয়ে পড়েছে ? বোঝা তো দূরে থাক। পুরানের কিছু গল্পগাছা হয়তো গল্পের মত করেই লোকে পড়েছে না শুনেছে। সেভাবে মনুস্মৃতি ও হয়তো বেশি লোকে পড়েনি। হয়তো তার বেশির ভাগই শোনা এদিক সেদিক  থেকে। 
     
    কিন্তু সব জায়গায় আজকে জাতপাত নিয়ে নোংরামি , সঙ্কীর্ণতা দেখে দেখে কি মনে হয়না মনুস্মৃতি র প্রাক্টিক্যাল এপ্লিকেশন বেদ পুরানের থেকে ইন্ডিয়ায় সমাজে অনেক বেশি ইনফ্লুয়েন্সিয়াল হয়েছে ? সেটা নিয়ে দ্বিমত কোথায় ? বা কি ভাবে ? 
  • upal mukhopadhyay | ২৮ জুন ২০২৩ ১০:৫৯520761
  • একগাদা  উদ্ভট আরচরণবিধির আর ছদ্ম নৈতিকতার আধার মনুস্মৃতি  ঐতিহাসিক বিচারে একটা মাইনর টেক্সটই ছিল। ব্রিটিশরা আইনের প্রশ্নে ও নৈতিকতার প্রশ্নে হিন্দু মুসলিম ভাগ করার জন্য মনুস্মৃতিকে সামনে নিয়ে আসে। উইলিয়াম জোন্স এর ইংরিজি অনুবাদ করলেন। সেসময় ফতোয়া ই আলমগিরি মোঘল সাধারণ আচরণবিধির আধার ছিল। ইন্ডিয়া ইন দ্য  পার্সিওনেট এইজ বইতে  রিচার্ড ইটন বলছেন ওই বইটা হানাফি শরিয়তি বিধির ভিত্তিতে গ্রন্থিত হলেও তার সাধারণ মান্যতা ছিল। মালিনী চ্যাটার্জির গবেষণার ভিত্তিতে জানা যায় প্রাক আধুনিক যুগে শরিয়তি বলতে সাধারণভাবে আইনি বা লিগাল বোঝাত। কলোনিয়াল প্রোজেক্টে হিন্দু -মুসলিম ভাগ করার জন্য মনুস্মৃতিকে সামনে এনে হিন্দুদের সর্বজনমান্য নৈতিক ও বিধির মানক  হিসেবে চাপিয়ে দেওয়া হয়।
     
  • Amit | 163.116.203.79 | ২৮ জুন ২০২৩ ১১:৩০520763
  • হিন্দূ মুসলিম ভাগের জন্যে মনুস্মৃতি সামনে নিয়ে কলোনিয়াল প্রজেক্ট ? যেটাতে হিন্দুদের কেই বেশি করে ভাগাভাগি করা আছে ? 
     
    এবার না এটা বলা হয় জাতপাতের বিভাজন টাও আসলে ব্রিটিশ দের আমদানি। তার আগে সব ভাইচারা ছিল। বামুন চাড়াল সবাই ঘরে ঘরে বিয়ে করতো। 
  • upal mukhopadhyay | ২৮ জুন ২০২৩ ১৪:৩৫520768
  • মনুস্মৃতির আধুনিক ক্রিটিকের সঙ্গে ব্রিটিশদের প্রজেক্টকে গোলাচ্ছেন কেন। মনুস্মৃতি ইংরেজদের কাছে যে গুরুত্ব পেয়েছিল অতীতে সেটা ছিল না এটা সত্যি। তার মানে বর্ণব্যবস্থা আর অস্পৃশ্যতাও মনুস্মৃতির সমার্থক নয়। বর্ণ ব্যবস্থার প্রথম উল্লেখ সম্ভবত ঋকবেদে। অনেক আগে। আমি তো সেটাই উল্লেখ করেছি। মনুস্মৃতির আধুনিক ক্রিটিকের ধারাবাহিকতার ওপরই জাতীয়তাবাদের প্রজেক্ট তথা সংবিধান দাঁড়িয়ে আছে। এটাই আমার মূল প্রতিপাদ্য আর সেটা বৃটিশ কলোনিয়াল প্রজেক্টের বিপরীত । 
  • Amit | 163.116.203.79 | ২৮ জুন ২০২৩ ১৪:৪৪520769
  • মুঘল আমলে ফতোয়া-ই-আলমগিরিকে প্রাধান্য দেওয়া হবে সেটাই কি স্বাভাবিক নয় ? হিন্দুরা সংখ্যাগুরু হলেও শাসিত ছিল। পাঠান বা মুঘল রা সংখ্যালঘু হলেও শাসক। সেই শাসক শাসিতের একুয়েশন গুলো সবই ইংরেজ আমলে পাল্টানোটাও কি স্বাভাবিক নয় ?
     
    তাহলে মূল বক্তব্যটা আসলে কি ? নাকি ব্রিটিশ পূর্ব তথাকথিত সোনার ভারত তত্ত্বের চাষ করাটাই মূল অবজেক্টিভ - ? 
  • Amit | 163.116.203.79 | ২৮ জুন ২০২৩ ১৪:৫৬520770
  • আর যদি ক্লেম করাও হয় মনুস্মৃতি ইংরেজদের কাছে যে গুরুত্ব পেয়েছিল অতীতে তা পায়নি - তার মানে কি ইংরেজ আমলের আগে মুঘল আমলে বা আরো আগে হিন্দুদের জাত পাতের ভেদ কিছু কম ছিল ? তার রেফারেন্স ? 
     
    মানে এতো প্রমোশন এর এন্ড রেজাল্ট কি দাঁড়ালো যেটা আগেই ছিলোনা ? 
  • Amit | 163.116.203.79 | ২৮ জুন ২০২৩ ১৫:১১520772
  • মানে জাতপাত থাকলে ক্ষতি নেই। গুনতে গেলেই যত দোষ ? 
  • upal mukhopadhyay | ২৮ জুন ২০২৩ ১৫:১৬520773
  • আপনি ভুল বুঝছেন। প্রথমত প্রাক আধুনিকতায় হিন্দু-মুসলিম এই ভাবে মেরুকরণ হয়নি। জিজিয়া কর চালু করেও এই মেরুকরণ হয়নি। জিজিয়ার হার ছিল ১দশমিক ২৫ শতাংশ যা ধিম্মি মানে মুসলিম শাসককে রক্ষা করতে হবে এমন অমুসলিম লোকেদের ওপর চালু ছিল। প্রকারন্তরে মুসলিমদের জাকতের পরিমাণ আড়াই শতাংশ ।  জিজিয়ার বাইরে ছিল  মোঘল রাজপুরুষ, ব্রাহ্মণ ও মহিলারা ইত্যাদি।  ফতোয়া ই আলমগিরির সর্বমান্যতা নিয়ে আমি রিচার্ড ইটনের সাম্প্রতিক গবেষণার ফল ও নন্দিনী চ্যাটার্জির গবেষণার কথা বলেছি। আপনি ভুলেও ভাববেন না মোঘল যুগ এক স্বর্ণ যুগ ছিল এরকম কোন এলডোরাডোর খোঁজ আমার অভিষ্ট নয়। সামনের দিকে তাকাতেই হবে। 
  • upal mukhopadhyay | ২৮ জুন ২০২৩ ১৫:২১520774
  • ধন্যবাদ । EPW লিঙ্কটা দেওয়ার জন। 
  • Amit | 163.116.203.79 | ২৮ জুন ২০২৩ ১৫:২৬520775
  • মেরুকরণ টা হবে কিভাবে ? বা কিসের জন্যে ? মডার্ন ডেমোক্রেসি কনসেপ্ট টাই তো মাত্তর কয়েকশো বছর। আগে তো পুরোটাই রুথলেস  ডিকটেটরশীপ। যে লড়াই তে জিতবে তার সাঙ্গপাঙ্গরাই রাজত্ব চালাবে-যারা হারবে তারা স্লেভ। যদ্দিন না আরো বড়ো কেউ এসে পাশা ওল্টাচ্ছে। সিম্পল। 
     
    যেখানে ক্ষমতার লড়াইতে ম্যাংগো লোকের কোনো পার্টিসিপেশন ই নেই - সেখানে তারা পোলারাইজড হয়ে কি বেনিফিট পাবে ? 
  • dhurr | 103.50.33.21 | ২৮ জুন ২০২৩ ১৭:২৮520781
  • অমিতচাড্ডির কথায় পাত্তা দেবেন না। বাদামভাজায় নুন বেশি হলে পাঁচিল থেকে নেমে ভরভরিয়ে যায়। আপুনি মুঘল যুগ নিয়ে লিখতে থাকুন।
  • UCC | 2405:8100:8000:5ca1::48f:797 | ২৮ জুন ২০২৩ ১৭:৩৮520782
  • বহুবিবাহ, বাল্যবিবাহ ব্যান করা, সম্পত্তিতে মেয়েদের সমান উত্তরাধিকার দেওয়া এগুলোর জন্য ইউসিসি লাগবেই বা কেন? বিধবাবিবাহের জন্য কি ইউসিসি লেগেছিল?
  • Sumit Roy | ২৮ জুন ২০২৩ ১৮:০৬520783
  • আমার মনে হয় মূল প্রশ্নটা হচ্ছে, ব্রিটিশরা যে হিন্দুদের কোড তৈরি করতে গিয়ে মনুস্মৃতিকে ব্যবহার করলেন কেন? তদকালীন ভারতের সাধারণ হিন্দুদের মধ্যে মনুস্মৃতি-বিশ্বাসের রিপ্রেজেন্টেশন কতটা ছিল? বিভিন্ন কারণে সময়ের সাথে সাথে মানুষের বিশ্বাস, নর্ম-এ পরিবর্তন আসে। আর মনুস্মৃতির রচনা অনেক পুরোনো কালে। তবুও মনুস্মৃতি কেন? আমার মতে এর অধিকতর ভাল বিকল্প ব্যবস্থা হতে পারতো বিভিন্ন অঞ্চলের হিন্দুদের মধ্যে গিয়ে সার্ভে ও রিসার্চ করা, তারা কী কী মান্য ও অমান্য মনে করছে, একেক জায়গায় আচার আচরণ কিরকম হচ্ছে তা দেখা। আর এসবের ভিত্তিতে কোড তৈরী করা। 

    কিন্তু এটাতে সমস্যা আছে। ভারতের হিন্দুরা এত ডাইভার্স যে এদের কোড একেক জায়গায় একেক রকম হবে। এই অবস্থায় যেটা করণীয় হয় তা হচ্ছে ধর্মকে নতুন করে ইনস্টিটিউশনালাইজড বা রিইনস্টিটিউশনালাইজড করা, যেখানে সকল অংশের রিপ্রেজেন্টেশন থাকবে, সকলকে প্রাধান্য দিয়ে একটা কোড বানানো হবে যেখানে সবারটা দেখা হবে, আর সবাই কিছু  না কিছু কম্প্রোমাইজ করবে, এবং শেষে সর্বসম্মতিক্রমে মেনে নেয়া হবে। কিন্তু এটা হবে স্বাধীন ভারতবর্ষের প্রতি এক্সপেকটেশন, যেখানে এর পেছনে প্রচুর অর্থ ও শ্রম খরচের মানসিকতা থাকবে, কলোনিয়াল অঞ্চলের বৈশিষ্ট এটা না।

    কলোনিয়াল শাসনের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে যত কম খরচে সম্ভব একটা সল্যুশন বের করে কনফ্লিক্ট মিনিমাইজ করা। আর এখানেই সম্ভবত মনুস্মৃতি অনুবাদের ব্যাপারটা এসে থাকবে। ব্রিটিশদের এমন একটা অথরিটেটিভ টেক্সটের দরকার ছিল যা হিন্দুদের মধ্যে খুব একটা রিপ্রেজেন্টেটিভ না হলেও সবাই মানবে, আর এর মধ্যে দিয়ে হিন্দুদের মধ্যে একটা ইউনিফর্মিটি প্রতিষ্ঠিত হবে আর মিনিমাল কনফ্লিক্ট নিয়ে হিন্দুদের শাসন করা ইজিয়ার হবে, হোক তাতে দলিতদের মতো মার্জিনালাইজডরা কম্প্রোমাইজড। আর এজন্য উইলিয়াম জোনসের মনুস্মৃতির অনুবাদটা কাজে লেগে যায়।

    - সুমিত রায় (ফেইসবুক ভিত্তিক আগের একাউন্টটি থেকে লগইন করতে পারছি না)
  • upal mukhopadhyay | ২৮ জুন ২০২৩ ২৩:০৫520798
  • মনুস্মৃতির ক্রিটিকটাই কিন্তু আমাদের আধুনিকতার মূল প্রজেক্ট । আমি এই ক্রিটিকের ধারাবাহিকতা উল্লেখ করেছি মাত্র। মূল্যবান মতামতের জন্য ধন্যবাদ । 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে প্রতিক্রিয়া দিন