এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • আমার না-মানুষী সহবাসীরা  - ৩

    Somnath mukhopadhyay লেখকের গ্রাহক হোন
    ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৩৭৮ বার পঠিত | রেটিং ৪.৫ (২ জন)
  • আমার না-মানুষী সহবাসীরা  - ৩



    (মাননীয় পাঠক, আপনি কি শহরতলির বাসিন্দা? আপনার বাড়িতে কি এক চিলতে জমি বা বাগান আছে? সেখানে আপনার যত্নে বা অযত্নে ডালপালা মেলে বেড়ে ওঠা ঝোপঝাড় আর গাছগাছালিও নিশ্চয়ই আছে? তাহলে আপনি অশেষ ভাগ্যবান। ভাবছেন, কেন বলছি এমন কথা, তাইতো? এমনটা যদি সত্যি হয়, জানবেন আপনি জীববিজ্ঞানের এক আশ্চর্য প্রয়োগশালার কর্মমুখর পর্যবেক্ষক তথা গবেষক। একখণ্ড জমি, গুটিকয়েক গাছ, একটু ভালোবাসা আর প্রবল অনুসন্ধিৎসা থাকলে আপনি খুব সহজেই এক অকল্পনীয় প্রাণময় জগতের খোঁজ পেয়ে যাবেন। জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও পরিবর্ধনের  জন্য 
     এতো আলোচনা, এতো বিধিনিয়ম জারি করার হয়তো কোন প্রয়োজনই হয়না যদি আমরা সবাই আমাদের একান্ত প্রতিবেশ সম্পর্কে আরও একটু আন্তরিক হ‌ই। আমার বাড়ির লাগোয়া বাগানে প্রতিদিনের নানান কাজের ফাঁকে যে সব না-মানুষী সহবাসীদের আনন্দময় সঙ্গ, সাহচর্য লাভ করি নিয়মিতভাবে তাদের কথা তুলে ধরার জন্য‌ই এই ধারাবাহিক নিবন্ধ -- আমার না-মানুষী সহবাসীরা। আজ তার তৃতীয়  কিস্তি।)

    আগের দুই কিস্তি
    --------------------
    • মিস্টার নকুলের সঙ্গে কিছুক্ষণ
    • আমার না মানুষী সহবাসীরা–২
      

                                  (১)

    জমি থাকলেই গাছ , আর গাছের প্রয়োজনেই সার বা উর্বরক। আমার বাগানী পাঠক বন্ধুরা বিলক্ষণ জানেন যে গাছেদের বৃদ্ধি ঠিক রাখতে নানা সময়ে নির্দিষ্ট অনুপাতে মাটিতে সার মেশাতে হয়। এখানে অবশ্য প্রশ্ন উঠবে কোন সার গাছের পক্ষে সবচেয়ে ভালো? বিন্দুমাত্র দ্বিধা না করে এক কথায় বলা যায় যে এই ব্যাপারে জৈব সারের জুড়ি নেই। জৈব সার গাছের বৃদ্ধির পক্ষে প্রয়োজনীয় পুষ্টি মৌলে ভরপুর থাকে। জৈব উপাদানের প্রধান উৎস উদ্ভিজ্জ বা প্রাণীজ যাই হোক না কেনো গাছ তার থেকে ভরপুর পুষ্টি লাভ করে ‌।শুধু তাই নয়, মাটির ভৌত রাসায়নিক ভারসাম্য বজায় রাখার সাথে সাথে মাটির জল ধারণ ক্ষমতা বাড়াতে, মাটিতে বায়ুর সহজ সঞ্চালনের ক্ষেত্রেও জৈবসারের ভূমিকা যে অতুলনীয় কৃষি বিজ্ঞানীরা বারবার সেই বিষয়ে আমাদের সচেতন করেছেন। ক্ষতিকর রাসায়নিক সারের পরিবর্তে জৈব সার ব্যবহারের ওপর তাই আজ এতো গুরুত্ব আরোপন।
    কি? ভাবছেন তো , জৈব সার পাবেন কোথায়? বাজার চলতি নানান ব্র্যান্ডের জৈব সার পাওয়া যায় বটে, তবে আমি এই ব্যাপারে ভরসা রাখি একেবারে নিজের তৈরি কম্পোস্ট সার তৈরির প্রয়োগশালার ওপর। বাড়ির এক কোণায় ডাই করে রাখা শাকসবজির খোসা , ডিমের খোলা , বাগানের আনাচকানাচ থেকে কুড়িয়ে আনা শুকনো লতাপাতা প্রাকৃতিক নিয়মেই বিয়োজিত হয়ে তৈরি করে এক আশ্চর্য জৈবসার। একটু রোদে শুকিয়ে চালনি দিয়ে চেলে নিলেই পেয়ে যাবেন গাছেদের স্বাস্থ্যবর্ধক সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক হেল্থফুড। পাঠক বন্ধুরা নির্ঘাত অধৈর্য্য হয়ে পড়েছেন? খুব স্বাভাবিক। না-মানুষী সহবাসীদের কথা বলতে গিয়ে যদি জৈবসারের গুণাগুণ নিয়ে গপ্পো ফেঁদে বসি, তাহলে তো ধৈর্য্যের বাঁধ ভাঙবেই। আসলে কি জানেন,‌ আমার আজকের না-মানুষী সহবাসী সরীসৃপ বন্ধুটি ঐ ভিজে স্যাতসেতে জায়গাতেই থাকতে পছন্দ করে। আর কম্পোস্ট পিট এদিক থেকে একেবারে আদর্শতম। তাহলে চলুন , তাকে খুঁজে দেখি। কি! এবার খুশি তো?



                             (২)

    পৃথিবীতে সরীসৃপ, মানে যারা বুকে ভর দিয়ে হেঁটে চলে,প্রাণিরা কবে এলো? এ এক জটিল প্রশ্ন। আর এর উত্তর খুঁজতে হলে আমাদের জীবাশ্ম বিজ্ঞানী বা প্যালিয়েন্টোলজিস্টদের
    দ্বারস্থ হতে হবে। নোভাস্কোটিয়ার পাললিক 
     শিলার স্তরে প্রাকৃতিক নিয়মে খোদিত অজানা জীবের ফসিল বা প্রস্তরীভূত বড়ো বড়ো পায়ের ছাপ পরীক্ষা করে তাঁরা আমাদের জানিয়েছেন যে,আজ থেকে আনুমানিক ৩২০-৩১০ মিলিয়ন বছর আগে কার্বোনিফেরাস যুগের শেষভাগে হাইলোনোমাস নামের প্রথম সরীসৃপের আবির্ভাব হয়।এইটি খুব বড়োসড়ো চেহারার ছিল এমনটা নয়। লম্বায় ২০-৩০ সেন্টিমিটার, 
    গড়নের বিচারে অনেকটাই আজকের টিকটিকির মতো ছিল এই আদিতম সরীসৃপ। মুখগহ্বরে ছিল অসংখ্য ধারালো দাঁত। তবে সমসাময়িক অনেক সরীসৃপ‌ই পূর্বজ উভচরদের মতো জল ও ডাঙার টানাটানিতে খানিকটা অভ্যস্থ ছিল। পরবর্তীতে অবশ্য সরীসৃপেরা স্থলের পরিবেশেই নিজেদের অভ্যস্থ করে তোলে। জুরাসিক যুগের অতিকায় ডাইনোসরেরা এই সরীসৃপ গোষ্ঠীর‌ই প্রাণি।
    আপনাদের সঙ্গে আলাপচারিতার অবসরে গুটিকয় সহবাসী বন্ধুকে এদিক ওদিক সটকে পড়তে দেখলাম, ঠিক যেমন করে একজন কড়া ধাতের মাস্টার মশাইকে দেখলে পড়া না করে আসা ছাত্ররা পলায়নপর হয় অনেকটা সে ভাবেই। আর বেশিক্ষণ আপনাদের এই কম্পোস্ট পিটের সামনে অপেক্ষায় থাকতে হবে না, আমি আমার আজকের অতিথিদের আপনাদের সামনে হাজির করছি।

                                    (৩)

    আমার আজকের সহবাসী না- মানুষী বন্ধুটি হলো এক ছোট্ট চেহারার লাজুক সরীসৃপ – বাঙলায় একে ডাকা হয় আঁজনাই নামে। অবশ্য আদর করে একে আরও কয়েকটি নামেও ডাকা হয় যেমন - অঞ্জন,আর্জিনা, অ্যাঞ্জন, সাপের আঁচিল , সাপের লাঠি ইত্যাদি। ইংরেজিতে একে বলা হয় Keeled  Grass Skink বা Keeled Grass Mabuya.
    আর এটির বিজ্ঞান সম্মত নাম হলো Eutropis carinata । ছয়ছোট্ট চেহারার এই সরীসৃপ সহবাসী প্রাণিটি ভিজে স্যাতসেতে জায়গাতেই থাকতে ভালোবাসে। বিজ্ঞানীরা আজ পর্যন্ত প্রায় ৫০ প্রজাতির আঁজনাইয়ের সন্ধান পেয়েছেন। আসলে এরা হলো এক বিশেষ প্রজাতির  অন্ডজ সরীসৃপ।
    ঘরের দেয়ালে অবাধে চড়ে বেড়ানো টিকটিকির সঙ্গে আঁজনাইয়ের চেহারার আশ্চর্য মিল খুঁজে পাওয়া যায়। এদের দেহ সরু, থুতনির অংশটি খানিকটা চাপা, ভোঁতা ধরনের। পা গুলো ছোট। সামনে ও পিছনের একজোড়া করে পায়ে পাঁচটি করে আঙ্গুল থাকে। খুব ভালো করে নজর করলে দেখা যাবে গায়ে ছোট ছোট আঁশ আছে। লেজের অংশটি বেশ লম্বা। মাথা থেকে লেজের প্রান্ত ভাগের দৈর্ঘ্য ৭ থেকে ১০ সেন্টিমিটার । বিপদের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে বুঝলে ক্ষিপ্রগতিতে নিজেকে আড়াল করে নেয় পচা পাতার আড়ালে। একটুকরো জমি, একটু ভিজে,আর্দ্র পরিবেশ,অন্যের নজর এড়ানোর মতো একটু লতাপাতার অন্তরাল, বাগানী আবাসিকের আগ্রহ, অনুসন্ধিৎসা আর বিশ্বপ্রাণের প্রতি অফুরান ভালোবাসা থাকলে আঁজনাইরা আপনাদের কখনোই বুড়িয়ে যেতে দেবে না তা আমি হলপ করেই
    বলতে পারি ‌। এই আমাকেই দেখুন !



                                    ( ৪ )

    এই না-মানুষী সহবাসীদের বিষয়ে আর কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলে আজকের  আখ্যান শেষ করবো । আঁজনাইরা স্বভাব ভীতু প্রাণি। বিপদের আশঙ্কা রয়েছে বুঝলে এরা এদের লম্বা লেজ খসিয়ে দেয় যা প্রাকৃতিক নিয়মেই আবার গজিয়ে যায়। এদিক থেকে আমাদের ঘরের টিকটিকির সঙ্গে এদের মিল খুঁজে পাই আমরা। প্রয়োজনে শরীরের রঙ বদলে নিতে পারে এরা। আঁজনাইরা কী খায় ? কম্পোস্টের ঢিপি নাড়াচাড়া করলেই  দেখা মেলে অসংখ্য পোকামাকড়ের । এই সব পোকামাকড়রাই আঁজনাইয়ের খাদ্য। সামান্য লাফিয়ে উড়ন্ত মশা ধরতে দেখেছি ওদের। আবার এর বিপরীত দৃশ্য‌ও নজরে পড়েছে। বেশ হুমদো চেহারার কুবো পাখি নখ দিয়ে আঁচড়ে পাতার স্তূপ‌ ঘেঁটে এই নিরীহ দিবাচর প্রাণিটিকে মুখে পুরেছে পরম তৃপ্তিতে। খাদ্য ও খাদকের এই সহাবস্থান পৃথিবীর জীববৈচিত্র্যের অমূল্য ভাণ্ডারকে নিয়ত প্রাণময় রেখেছে যুগ যুগ ধরে। আমাদের দায়িত্ব তাকে টিকিয়ে রাখা, বহমান রাখা, কেননা মানুষ হিসেবে আমরাও তার সহভাগী।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পলি মুখার্জি | 2405:201:8000:b1a1:d009:348:f539:1ab6 | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ২২:২৬524070
  • ভেবেছিলাম এই ধারাবাহিক রচনার পর্বটি শেষ হয়ে গেছে। হঠাৎ আবার তার দেখা পেয়ে খুব ভাল লাগছে। একদম সহজ সরলভাবে লেখক আগের দুটি পর্বে দুই স্তন্যপায়ী প্রাণীর কথা শুনিয়েছিলেন। এবার এক সরীসৃপের কথা শুনিয়েছেন একেবারে বৈঠকের মেজাজে। লেখককে ধন্যবাদ।
  • সৌমেন রায় | 2409:40e1:100c:4b91:8000:: | ০১ অক্টোবর ২০২৩ ০৯:০২524098
  • ছবিটি কি ছোটো অঞ্জনির? পূর্ণাঙ্গ অবস্থায় কি একটু পাল্টায়? পরম্পরাগতভাবে আমরা জানি ছবিটি ছোটো অবস্থার। বড়ো হলে লেজ একটু ছোট হয়, চেহারা একটু মোটা হয়। আর প্রাণীটি বিষাক্ত। পরম্পরাগত জ্ঞানটা কতদূর ঠিক জানার ইচ্ছে রইলো।
     
    ধারাবাহিকটি নিয়মিত চলুক।
  • ritabrata gupta | ০১ অক্টোবর ২০২৩ ১৯:৩৪524126
  • Opurbo shundor lekha !
    Prokriti premey, bishesh korey chhoto der, udbuddho korbey !
    Darun laglo !
  • Somnath mukhopadhyay | ০৩ অক্টোবর ২০২৩ ০৯:৪১524199
  • এই ধরনের লেখার প্রয়োজন আছে ছোট বড়ো সকলের কাছেই। সিরিজটা সম্পূর্ণ করার অনুরোধ রইলো লেখকের কাছে।
  • পৌলমী | 2409:4060:98:b5f3:9b:5042:68b7:2cc9 | ০৫ অক্টোবর ২০২৩ ১০:১৯524298
  • বেশ লাগলো। ছবির সঙ্গে তালমিলিয়ে পড়তে ভালোই লাগছে। 
  • কিংশুক | 2409:4060:98:2dd:cfa8:c428:e802:e424 | ০৯ অক্টোবর ২০২৩ ০৮:০১524418
  • এভাবে আলাপের কথা আগে ভাবিনি। সত্যি বলতে কি এটা আমদের‌ই ত্রুটি। লেখক সম্পূর্ণ অন্য চোখে এইসব না মানুষী সহবাসীদের কথা ভাবছেন তাই লেখককে ধন্যবাদ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে প্রতিক্রিয়া দিন