গল্প নম্বর :- ৭
খেলা মারাত্মক নেশা।
লেখক :- শংকর হালদার শৈলবালা।
◆ রচনার শ্রেণী :- লুডু খেলার নেশাগ্রস্ত ভয়ানক পরিণতি। শিক্ষামূলক ছোট গল্প
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
◆ ভারতবর্ষের প্রাচীন গ্রন্থ মহাভারতের কাহিনী থেকে জানা যায়। পঞ্চপান্ডব হস্তিনাপুর রাজসভায় একদিন পাশা খেলায় সবকিছু হারিয়ে সর্বশেষে তাদের স্ত্রী দ্রৌপদীকেই বাজি রেখেছিলেন। বিপক্ষের কাছে পঞ্চপান্ডব পরাজিত হয় আর রাজসভার মধ্যে দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণের মধ্য দিয়ে শ্লীলতাহানির প্রচেষ্টা হয়েছিল। এই শ্লীলতাহানির কারণে ভয়ংকর যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল।
◆ ভারতবর্ষের উত্তর প্রদেশের প্রতাপগড় এলাকার রামপুর বেলহার বাসিন্দা রেনুকা নামের এক মহিলার লুডু খেলার নেশায় মত্ত হয়ে বাড়ির মালিকের কাছে হেরে গিয়ে রক্ষিতা হয়ে বসবাস করছেন। ঘটনা ৫ ডিসেম্বর ২০২২ সালে প্রকাশ্যে আসে।
◆ রেনুকার স্বামী অনিন্দ্যম কর্মসূত্রে রাজস্থানের জয়পুর বসবাস করে। তার স্বামী প্রয়োজনমত নিয়মিত টাকাও পাঠাতে থাকে। স্বামীর টাকায় রেনুকা তার বাড়ির মালিকের সাথে নিয়মিত বাজি ধরে লুডু খেলার পিছনে খরচ করতে থাকে। ধীরে ধীরে মারাত্মক লুডু খেলার নেশায় জড়িয়ে পড়ে। স্বামী কর্মক্ষেত্রে সমস্যা হওয়ার কারণে কিছুদিন টাকা পাঠাতে অসুবিধা হয়। রেনুকা দুটি সন্তানকে নিয়ে সংসার চালাতে হিমশিম খেয়ে ওঠে তারপর বাড়ি ভাড়া দীর্ঘদিন ধরে বাকি পড়ে যায়।
◆ বাড়ির মালিক একদিন লুডু খেলা শুরু করার আগে বলেন :- বাজি না ধরলে খেলা করতে পারব না।
◆ রেনুকা বলে :- সংসার চালাতে পারছি না তারপর বাজি ধরার মতো কোনো টাকা আমার কাছে নেই।
◆ বাড়ির মালিক বলেন :- কে বলেছে তোমার কাছে কিছু নেই।
◆ রেনুকা চিন্তিত হয়ে কিছুক্ষণ পর বলে :- ঠিক বুঝতে পারলাম না, আপনি কি বলতে চেয়েছেন?
◆ বাড়ির মালিক বলেন :- রূপ যৌবন ক্ষণস্থায়ী তাকে উপভোগ করে নেওয়া কিন্তু বুদ্ধিমানের কাজ।
◆ রেনুকা বলে :- এই ধরনের প্রস্তাব আপনার মুখ থেকে শুনতে চাইনা।
◆ বাড়ির মালিক বলেন :- বাড়ি ভাড়া তো দীর্ঘদিন বাকি পড়ে আছে। তারপর সংসারে খরচ আমাকে চালাতে হচ্ছে। আমার চাওয়া অন্যায় হতে পারে না, আমার সব টাকা তাহলে শোধ করে দাও। টাকা পয়সা সোনা দানা কিছুই তো আর দেওয়ার নেই, তাহলে কিন্তু তোমার দেহ কে বাজি রাখো।
◆ রেনুকা বলে :- জিতে গেলে আপনি কি দেবেন?
◆ বাড়ির মালিক বলেন :- আমি হেরে গেলে তোমার সব টাকা শোধ হয়ে যাবে আর এক বছর এই বাড়িতে বিনামূল্যে থাকতে পারবে।
◆ রেনুকা বলে :- আমি হেরে গেলে আপনার রক্ষিতা হয়ে থাকবো কিন্তু আমার ইচ্ছা হলে আপনাকে ছেড়ে যেতে পারবো।
◆ বাড়ির মালিক বলেন :- কমপক্ষে ১২ বছর আমার কাছে থাকতে হবে, ছেলে-মেয়ে সহ তোমার দায়িত্ব আমি নেব।
◆ রেনুকা বলে :- চুক্তিপত্র হওয়া অবশ্যই দরকার।
◆ বাড়ির মালিক বলেন :- তাহলে কয়েকদিন অপেক্ষা কর। চুক্তিপত্র স্বাক্ষর হওয়ার পর খেলা শুরু হবে। তিনবার খেলা হবে কিন্তু দুবার যে জিতবে সেই বিজয় হিসেবে ঘোষণা হবে ।
◆ রেনুকা বলে :- লুডু খেলা চলাকালীন সাক্ষীর জন্য তৃতীয় পক্ষের একজন ব্যক্তি চাই।
◆ বাড়ির মালিক বলেন :- ঠিক আছে দুজন ব্যক্তিকে সাক্ষী হিসেবে রাখা হবে।
◆ একদিন সকাল বেলা দুজনের মধ্যে খেলা শুরু হয়, কিন্তু তিনবার খেলায় রেনুকা দুবার হেরে গিয়ে চুক্তি অনুসারে বাড়ির মালিকের রক্ষিতা হয়ে বসবাস করতে থাকে।
◆ রেনুকা তার স্বামীকে ফোনের মাধ্যমে জানান, আমি লুডু খেলায় দেহ কে বাজি রেখে বাড়ির মালিকের কাছে হেরে গিয়ে কিন্তু তার রক্ষিতা হয়ে আছি। তুমি এসে, আমাদের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটিয়ে যাও কারণ আমি আর তোমার সংসার করতে চাই না।
◆ রেনুকার স্বামী অনিন্দ্যম এলাকার লোকাল থানায় তার স্ত্রী ও বাড়ির মালিকের নামে মামলা দায়ের করে।
◆ মামলার বিচার কালীন সময়ে আদালতে রেনুকা জানায়, আমি; আমার স্বামীর সাথে থাকতে চাই না। বাজিতে বাড়ির মালিকের সাথে লুডু খেলার সূত্র ধরে তার কাছে হেরে গিয়ে লিখিত চুক্তির অনুসারে স্বেচ্ছায় কিন্তু তার রক্ষিতা হয়েছি। বাড়ির মালিক কে আমার অভিভাবক ও স্বামী বলে দাবি করছি।
◆ রেনুকার উকিল বাবু বিচারপতি কে বলেন :- মাননীয় বিচারপতি মহাশয়; ভারতবর্ষে পরকীয়া বিষয়ক আইন ২৭শে সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে সুপ্রিম কোর্ট ‘পরকীয়া সম্পর্ক’ বিষয়ে চরম রায়টি দিয়েছেন। সংবিধানের ৪৯৭ ধারাটি আংশিকভাবে নয় সামগ্রিকভাবে এই রায়ে আলোচিত হয়েছে। যার মূলগত ভিত্তি হল সংবিধানের তিনটি ধারা। ধারা ১৪, ধারা ১৫ ও ধারা ২১
◆ ধারা: ১৪ অনুযায়ী, প্রত্যেক ভারতীয় নাগরিক রাষ্ট্রর চোখে সমান এবং রাষ্ট্র প্রত্যেক নাগরিককে সমানভাবে সুরক্ষিত রাখবে।
◆ ধারা: ১৫ অনুযায়ী, রাষ্ট্রের কাছে ধর্ম, জাতি, বর্ণ, লিঙ্গ ও জন্মস্থান নির্বিশেষে প্রত্যেক ভারতীয় নাগরিক প্রতি সমান অর্থাৎ কোনো নাগরিকের ক্ষেত্রেই রাষ্ট্র বৈষম্যমূলক আচরণ করবে না।
◆ ধারা: ২১ অনুযায়ী, কোনো ভারতীয় নাগরিক তার জীবনের অধিকার ও ব্যক্তিগত স্বাধীনতার অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে না। আইন প্রত্যেক নাগরিকের এই দুই অধিকার কে সুনিশ্চিত করবে।
◆ নাগরিকের অন্যান্য মৌলিক প্রয়োজনের সঙ্গে সঙ্গে প্রেম ও প্রেমজনিত প্রয়োজনকে একপ্রকার মৌলিক প্রয়োজন হিসাবে মান্যতা সুপ্রিমকোর্ট দিয়েছেন। ‘পরকীয়া’ সম্পর্ক প্রেম প্রসঙ্গে সাংবিধানিকভাবে ব্যক্তিগত স্বাধীনতার অধিকার যেভাবে বুঝে পেল।
◆ এই রায়টি কার্যত নারীপুরুষের যৌথ সম্পর্ককেন্দ্রিক। সে সম্পর্ক বৈবাহিক সম্পর্ক বা অবৈবাহিক সহবাস সম্পর্ক বা ‘পরকীয়া সম্পর্ক’ যাই হোক। কারণ এই তিনধরণের সম্পর্ক পরস্পরের সঙ্গে নানাভাবে জড়িয়ে। একটি ধরণের সম্পর্ককে কেন্দ্রে রেখে আলোচনা হলে তা অন্য দুটিকে টেনে আনবেই। তবে তা কেবল ‘কেন্দ্রিক"।
◆ এই যৌথ সম্পর্ক প্রসঙ্গকে কেন্দ্র করে আলোচনায় উঠে এসেছে নানা ধরণের সাংবিধানিক অধিকারের কথা, নাগরিকের মর্যাদার কথা ও রাষ্ট্রের বহুমাত্রিক দায়িত্বের কথা।
◆ রায়টি থেকে বোঝা যায়, তার প্রতিটি বাক্য লিঙ্গ সমতা বিষয়টিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দিয়েছে, নাগরিকের জীবনের ব্যক্তিগত পরিসরের বোঝাপড়ার প্রতি যেন তুলনায় যত্নশীল হয়েছে।
◆ নাগরিকের ব্যক্তিগত মর্যাদা রক্ষায় রাষ্ট্রের ভূমিকা সম্পর্কে আধুনিক মন নিয়ে ভাবতে পেরেছে। এমনকি প্রেম, যৌনতা, বিবাহ, বিবাহবিচ্ছেদ সর্বোপরি প্রেমঘটিত ‘সম্পর্ক’কে ভিন্ন সামাজিক চোখে দেখার কথা বলেছে।
◆ পরকীয়া সম্পর্ককে কেবল এই রায়ে নয়, গোড়া থেকেই ‘যৌন সম্পর্ক’ দ্বারা আইনত সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। পরকীয়া সম্পর্ককে ‘প্রেম বিষয়ক’ এমনটা বোঝাতেই সম্ভবত প্রামাণ্য সূত্র হিসাবে ‘যৌন সম্পর্ক’ শব্দদুটি ব্যবহৃত হয়েছে।
◆ রায়টি ‘পরকীয়া’ প্রসঙ্গ উত্থাপনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণভাবে যা উল্লেখ করেছে, তা হল, নারী পুরুষের দাম্পত্য সম্পর্কে নারীটি তার পুরুষসঙ্গীর ‘সম্পত্তি’ নয়। সম্পর্কে অধঃস্তন অবস্থান কোনো সঙ্গীরই নয়, উভয়ই সমান।
◆ আগের আইনে পরকীয়া প্রসঙ্গে বলা হচ্ছে যে, কোনো পুরুষ যদি কোনো বিবাহিত নারীর সঙ্গে তার ‘স্বামী’-র সহমতি ছাড়া যৌন সম্পর্ক স্থাপন করেন তবে সেই যৌন সম্পর্ক ‘অপরাধ’ হিসাবে পরিগণিত হবে।
◆ পরবর্তীতে স্বেচ্ছায় পরকীয়া সম্পর্কে লিপ্ত নারীটির ‘স্বামী’র অভিযোগের ভিত্তিতে, বিচার সাপেক্ষে পরকীয়ায় লিপ্ত পুরুষটির পাঁচবছর কারাবাস ও জরিমানাও হতে পারে।
◆ নতুন রায়ে পরকীয়া সম্পর্কে ‘স্বামী’-র সহমতিদানের বা তার অভিযোগের কোনো সুযোগই থাকছে না, কারণ, নতুন রায় অনুযায়ী পুরুষসঙ্গীটি আর নারীসঙ্গীটির ‘কর্তা’ নয়।
◆ অপরদিকে, আগের আইনানুসারে ‘পরকীয়া’ নামক ‘অপরাধ’-এ জড়িত ‘নারী’টি কোনোভাবেই আইনের চোখে অপরাধী হত না। মনে করা হত যে, সে অপরাধী তো নয়ই, পরকীয়াঘটিত যৌনসম্পর্কের যে ‘অপরাধ’, তাতে স্বেচ্ছায় যোগদান করেও সে অপরাধে ‘যোগদানকারী’ বা ‘সাহায্যকারী’ বা ‘উৎসাহপ্রদানকারী’ও নয়।
◆ আপাত স্বস্তিকার এই ব্যবস্থাপনা নারীকে ‘অপরাধের শাস্তির হাত থেকে রক্ষা করে বটে, তবে একই সঙ্গে অস্বীকার করে তার স্বাতন্ত্র্যকে, সামর্থ্যকে, বৌদ্ধিক যোগ্যতাকে, আত্মবিশ্বাসকে ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা কে। এমন কি নাগরিক মর্যাদা কে?
◆ সম্ভবত, মনে করা হত, যৌনসম্পর্কে প্ররোচনা দেওয়ার মতো উচ্চ বৌদ্ধিক স্তরের কাজ করতে পারে কেবল মস্তিষ্কধারী পুরুষ, নারী সেসবের যোগ্য নয়, নারী কেবল চালিত হতে পারে। অতঃপর সে শিশুর মতোই নির্বোধ, তাকে শাস্তি দেওয়া চলে না।
◆ পুরানো আইনটি দর্শনগতভাবে সংবিধানের ধারা ১৪ ও ধারা ১৫- এর বক্তব্যের বিরোধী ছিল। একই ‘অপরাধ’-এ স্বেচ্ছায় অংশ নেওয়া নারী ও পুরুষের ক্ষেত্রে আইন সমান ছিল না, আইন একপ্রকার লিঙ্গবৈষম্য ঘটিয়ে একই পরিস্থিতিতে দুই নাগরিকের প্রতি ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান গ্রহণ করত।
◆ আবার পরকীয়ায় জড়িত বিবাহিত পুরুষটির স্ত্রীর অভিযোগ করার বা বিচার চাওয়ার যেহেতু কোনো উপায় থাকত না, তাই তার সুরক্ষার অধিকার সুনিশ্চিত করতে আইন ব্যর্থ হত।
◆ ২৭ শে সেপ্টেম্বরের রায় অনুযায়ী ‘স্বামী-র সহমতি’ বিষয়টির কোনো প্রাসঙ্গিকতা রইল না, কারণ নারী-পুরুষের দাম্পত্য সম্পর্কে পুরুষটি নারীর আইনসম্মত জীবনসঙ্গী হলেও দর্শনগতভাবে আর তার ‘স্বামী’ রইল না।
◆ তাহলে কি ‘স্বামী’-র সহমতি থাক বা না থাক ‘পরকীয়া’ সততই ‘অপরাধ’ হয়ে দাঁড়ালো? না! বরং উল্টো।
◆ এই রায় কেবল ‘নারী’-কে ব্যক্তিগত সম্পত্তিরূপে দেখার মূলেই কুঠারাঘাত করল না, ‘পরকীয়া’-কে সার্বিকভাবেই আর ‘অপরাধ’ হিসাবে দেখতে রাজি হল না।
◆ বলা যেতে পারে, সম্পর্কের জটিল চলন গমনকে কোনোক্রমে সরলীকৃত করে ‘বিবাহ’ বন্দোবস্তে তার পরিণতি দেওয়ার গোঁজামিলের আইনিব্যবস্থায় ‘পরকীয়া’কে আইনের চোখে ‘অপরাধ’ হিসাব না দেখা একটি আশার ও দায়িত্বশীল দেখা।
◆ রায়টিতে উল্লেখ আছে, সঙ্গীর সহমতিনিরপেক্ষ হওয়া সত্ত্বেও ‘পরকীয়া’ বিবাহকেন্দ্রিক একটি বিষয় যদিও তা দুটি মানুষের একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়।
◆ এমতবস্থায় আইনের এ হেন ব্যক্তিগত বিষয়ে প্রতিবিধানের উদযোগ করা বা অপরাধ হিসাবে দেখে তার বিচার করা একপ্রকারে সংবিধানের ধারা ২১ বিরোধী।
◆ নতুন রায় অনুযায়ী নাগরিকের জীবনের অধিকার ও ব্যক্তিগত স্বাধীনতার অধিকার (ধারা ২১) সুনিশ্চিত করতে পরকীয়া প্রসঙ্গে আইন নাগরিকের জীবনের সঙ্গে যুক্তিযুক্ত দূরত্ব বজায় রাখবে এবং বিষয়টিকে কেবল বিবাহবিচ্ছেদের ক্ষেত্র হিসাবে গ্রাহ্য করবে।
◆ বিচারপতি তার রায় ঘোষণা করে বলেন :- রেনুকা দেবী সংবিধানের ৪৯৭ ধারা অনুসারে তাদের সম্পর্কে আইন মতে বৈধতা দেওয়া হলো। তার স্বামী অনিন্দ্যম বর্তমানে রেনুকা দেবীর কাছে অবৈধ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
অবলম্বনে ও তথ্যসূত্র :- (০১) "ভারতবর্ষে পরকীয়া বিষয়ক আইন" প্রবন্ধ লেখিকা সর্বশিক্ষা মিশনে কর্মরত এবং সামাজিক কর্মী।
(০২) লুডো খেলার মারাত্মক নেশা! নামক প্রবন্ধ । বিশ্ব বাংলা সংবাদ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~----------------------------------------------------------------------
◆ রচনাকাল :- ২ আগস্ট ২০২৩ খ্রিস্টাব্দে। শ্রী শ্রী মা সেবাশ্রম। দোলেনঘাটা,খাটুরা,মাজদিয়া, নদীয়া, পশ্চিমবঙ্গ।
◆ সংশোধনের তারিখ :- ৭ আগস্ট ২০২৩ সালে। দত্তপুলিয়া বাড়ি থাকাকালীন, নদীয়া।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।