এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  আলোচনা  রাজনীতি

  • প্রশ্নপত্র কঠিন, আনকমন নয়

    Rouhin Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | রাজনীতি | ২৩ মার্চ ২০২৪ | ৪২২ বার পঠিত
  • একটা চালু প্রবাদ আছে, "শত্রুর শত্রু আমার বন্ধু" বলে। এই বিষাক্ত প্রবাদটি যে আদতে দুমুখো ছুরি, তা অনেকেই ঠেকে শিখেছেন। আমরা, ভারত তথা বাংলার মানুষও ঠেকেই শিখেছিলাম একবার। সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটিশ শোষণের বিরুদ্ধে লড়াই যখন তীব্র, হঠাৎই দেখলাম, বৃটিশের বিরুদ্ধে লড়ছে আরেক প্রবল শত্রু - নাজি জার্মানির হিটলার, ফ্যাসিস্ট ইতালির মুসোলিনি এবং জাপানের তোজোর জোট। কম্যুনিস্টরা দ্বিধায় পড়লেন, ইংরেজের বিরুদ্ধে যাবেন না হিটলারের? যে হিটলার কমিউনিস্ট রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধরত! অ-কমিউনিস্টদের অনেকেই বিশ্বযুদ্ধে ইংরেজকেই সমর্থন দেওয়া সমীচিন মনে করলেন। আবার সুভাষ বোস উলটোপথে হাঁটলেন এবং হিটলারের সাথে না হলেও, তোজোর সাথে জোট করলেন।

    ফল ভুগতে হল সকলকেই। নাজি কুলতিলক হিটলারের চেয়ে রন্ধ্রে রন্ধ্রে সাম্রাজ্যবাদী চার্চিলকে যাঁরা "লেসার ইভিল" মনে করলেন, তাঁরা নাড়ু হিসাবে হাতে পেলেন ক্রিপস মিশন, ডোমিনিয়ন স্ট্যাটাসের প্রতিশ্রুতি এবং চার্চিলের সেই কুখ্যাত উক্তি - "I have not become the King's first minister in order to preside over the liquidation of the British Empire". এবং অতঃপর ১৯০ বছরের বৃটিশ শাসনের দ্বিতীয় মন্বন্তর বা মতান্তরে গণহত্যা।

    আর যাঁরা লেসার এভিলকেই আসল শত্রু ভেবে গ্রেটার এভিলকে দিয়ে কাঁটা ওপড়াতে চাইলেন? সে মূল্যও চুকিয়েছেন সুভাষ বোস এবং তাঁর আজাদ হিন্দ ফৌজ - স্থলপথে, বার্মার জঙ্গল ভেদ করে প্রায় পায়ে হেঁটে ভারতে আসতে বাধ্য হয়ে। কোহিমার মাটিতে ব্যাক আপহীন অসম যুদ্ধে। চুকিয়েছেন আন্দামান নিকোবরের মানুষেরা, জাপানী সেনার নির্মম অত্যাচারে। নাজি এবং ফ্যাসিস্ট শক্তি কী জিনিষ, তা যাঁরা জানেন, তাঁরা জানেন।

    ইতিহাস থাক, বর্তমানে ফিরি। আমরা আরও একবার সেই একই সঙ্কটের সামনে। রাজ্যের লেসার ইভিল নাকি কেন্দ্রের গ্রেটার ইভিল, কে তোমার শত্রু / কে তোমার মিত্র / কে তোমার ছক্কা / কে তোমার ফক্কা? কোন শত্রুর শত্রুকে আমার মিত্র ভাবব মিত্রোঁ? শঙ্খবণিকের করাত আসিতেও কাটে, যাইতেও কাটে। প্রশ্নপত্র কঠিন, এতে সন্দেহ নেই। কিন্তু আনকমন নয়। আগেরবার এই একই প্রশ্নে আমাদের উত্তরসূরীরা নানাভাবে ঝুলিয়েও শেষে টেনেটুনে পাশ করেছিলেন। আমরা তাঁদের ভুল বা ঠিক থেকে কিছু শিখলাম কি? শিখে থাকলে এবারের পরীক্ষায় ফ্লাইং কালার্স নিয়ে পাশ করার সুবর্ণ সুযোগ। আর না হলে ডাহা ফেল। টেনেটুনে পাশের সম্ভাবনা এবারে আর নেই। হিটলারের কিন্তু ইলেক্টোরাল বন্ড ছিল না, পি এম কেয়ার ছিল না, আম্বাদানি ছিল না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • অরিন | 119.224.61.73 | ২৪ মার্চ ২০২৪ ০২:৩৮742589
  • "আগেরবার এই একই প্রশ্নে আমাদের উত্তরসূরীরা নানাভাবে ঝুলিয়েও শেষে টেনেটুনে পাশ করেছিলেন। আমরা তাঁদের ভুল বা ঠিক থেকে কিছু শিখলাম"
     
    উত্তরসূরীরা না পূর্বসূরিদের কথা বলছেন? আগের বার মানে কি ১৯৭৭ এর ইলেকশনের কথা বলছেন? 
    এবারের লোকসভা ইলেকশনে কি হতে চলেছে তার একটা আন্দাজ পাওয়া যাচ্ছে যদিও কথাটা লিখতে ইচ্ছে করে না। তবুও ভারতের মানুষ একাধিকবার বিশ্বকে চমকে দিয়েছেন, আশা করব এবারেও ঐরকম কিছু হবে। 
  • Rouhin Banerjee | ২৪ মার্চ ২০২৪ ১০:০০742592
  • @অরিন - পূর্বসূরি ই হবে। কিন্তু এখানে লেখা এডিট করার উপায় জানা নেই। ধন্যবাদ, ধরিয়ে দেবার জন্য।
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ২৪ মার্চ ২০২৪ ১০:৫৪742593
  • হয়ত 1977 এর কথা বলছেন কিন্তু তখন উটপাখিদের মাথা ঢুকিয়ে নেবার এত গুলো গর্ত এভেলবল হয়তো ছিল না, আর প্রত্যেক মিডিয়া সেই গর্তের ওপর বালি চাপা দিতে এতটা মেহনত করত বলে মনে হয় না। অরিন যা বলেছেন, যোগেন্দ্র যাদবের পোস্টে, তা অনেকাংশে ঠিক। এই যে ইলেকটরাল বন্ডের ডেটা সামনে এল তাতে অধিকাংশ মানুষের কোনো হেলদোল নেই, গুরুতে যা আলোচনা হয়েছে তার অনুপরিমাণও অন্যান্য সামাজিক পরিসরে হচ্ছে না বা তার প্রভাব পড়ছে না। সিপিএম ছাড়া অন্যান্য বিরোধী দলগুলি প্রচুর টাকা সেইসূত্রে পেয়েছে, তাই এক রাহুল গান্ধী কিছুটা বলেছিলেন, বাকি খুব বেশি বিরোধিতাও শোনা যাচ্ছে না। এখন প্রশ্ন হলো বাকিরা কি আদৌ পাশ করবে বলে পড়ছে নাকি সাদা খাতা জমা দিয়ে স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে চাইছে সেটা বোঝা মুশকিল।
  • | ২৪ মার্চ ২০২৪ ১১:১২742595
  • ১)  এটা হপা নয় তাই এডিটের অপশান নেই। হপায় লিখলে এডিট করতে পারতে। 
    ২) ৭৭ আমি দেখেছি। মোটামুটি মনেও আছে। সংবাদপত্রের তরফে বেশপ্রতিরোধ ছিল।  অন্য মিডিয়া তেমন ছিল না তো। রেডিও আর টিভি পুরোপুরি সরকারি বয়ান প্রচার করত। কিন্তু খবরের কাগজে  বেয়াড়া কথাবার্তা কিছু বেরোত বলেই মনে পড়ছে। এখন মেনস্ট্রীম মিডিয়া পুরোটাই সরকারি বয়ানে বাঁধা বুলি আওড়ায়। আর হল টাকা। এখন জিনিষপত্রের ওষুধের দাম এত লাগামছাড়া যে লোকে এমনকি ২ টাকার জন্যও অনেককিছউ করতে পারে।  স্থিতাবস্থা বদলালে যে দাম ফাম কমবে এমনটা বেশিরভাগই বিশ্বাস করে না। ফলে প্রাণপণে টিঁকে থাকার চেষ্টা চালিয়ে যায়। 
    ৩) ইলেক্টোরাল বন্ড নিয়ে কাল পাড়াতেই শুনছিলাম একটা কথাবার্তা। সিপিএম কর্মী তারা যে ইলেক্টোরাল বন্ডের বিরোধী এবং এক টাকাও নেয় নি সেইসব বলছিল। এতে তৃণমুল কর্মীর উত্তর হল কংগ্রেস তো যা পেয়েছে সব নিয়েছে আর সেই কংগ্রেসের সাথেই জোট বাঁধার জন্য সিপিএম হেদিয়ে মরছে। তাহলে আর কিসের এত বড় বড় কথা। নিজেদের জোরে জিতে দেখাক। এর জবাবে সিপিএম কর্মী আর বিশেষ কিছু বলে উঠতে পারল না। 
    এরা সব ছোটবেলার বন্ধু। আলাদা দল করলেও পাড়ার  দুর্গাপুজো ইত্যাদি একসাথেই করে। 
  • বকলম -এ অরিত্র | ২৪ মার্চ ২০২৪ ১২:১২742596
  • আমার মনে হল পূর্বসূরি বলতে আরবি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রসঙ্গটা বুঝিয়েছেন। হ্যাঁ ৭৭ ও এইরকম একটা সময়, কিন্তু আমার মনে হয়েছে ইন্দিরা প্রো পিপল ডিক্টেটর হয়েছিলেন অতি দক্ষিণ ও ধনকুবের সামন্তদের থেকে নিজেদের আধিপত্য রক্ষা করতে। দামোদরদাস বন্ড কিন্তু অন্য জিনিস। ইনি প্রো কর্পোরেট ডিক্টেটর।
     
    এবি, কি হতে চলেছে নিয়ে আপনি ভুল ভাবছেন। তাই হতে চললে রাজ্যে রাজ্যে দৌড়ে বেরিয়ে জোট করতে হত না, তাই হতে চললে বিচার বিভাগ যেটুকু সাহস দেখিয়েছে তাও দেখাতো না।
     
    রমিত, বন্ড খুব বড় প্রভাব ফেলেছে। টিভিতে খুঁজলে পাবেন না, কারণটা তো জানেন। আবার দক্ষিণ ভারতেও (কেরল জানি না, তবে মনে হয় একই) পাবেন না, ওখানে দুর্নীতির স্বাভাবিকিকরণ হয়ে সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা তৈরি হয়ে গেছে। তাও দক্ষিণের যে আর্থিক অংশে বিরাট ভক্তদল সমাবেশ রয়েছে অর্থাৎ জলহীন সিলিকন বালির শহরটায় যেখানে দশের মধ্যে নয় জনাই ভক্তিগদগদ বন্দে ভারত কৃতজ্ঞ সেখানে বন্ডের প্রভাব দেখুন (যদি ফেবুতে থাকেন)
     
     
    উত্তর ভারতের হিন্দুভক্তদের মধ্যে মোদীর সততা নিয়ে যে বিশ্বাস ছিল সেই এই বিশ্বাস এই ছাগল গুলোরও ছিল। অনেকে মনে করেন ফ্যাসিবাদ যেহেতু বিদ্বেষ নির্ভর তাই সততা সেখানে বিষয় নয়। সেটা আমরা ভাবি, আসলে উল্টো নাৎসি রাও নির্মম অত্যাচার করলেও লুটপাট করা কঠোর ভাবে মানা ছিল। ফ্যাসিবাদ বা মৌলবাদ আসলে মনে করে তারা অতি উচ্চ আদর্শের সমাজ তৈরি করছে, যেখানে চারিত্রিক সততা (তাদের ধারণা অনুযায়ী) খুব গুরুত্বপূর্ণ, আর সেখানে অন্যতম হল আর্থিক সততা। মোদী তার বিয়ে নিয়ে মিথ্যে বলেছিল, তারা মেনে নিয়েছে, ডিমনিটাইসেজন বিশ্বাস করেছে করাপশন শেষ করবে, কোভিডের অব্যবস্থা জোরাজুরি পরিযায়ী শ্রমিকদের কষ্ট মৃত্যু মেনেছে, অত্যন্ত বিলাসবহুল জীবনযাপন দেখেও বিশ্বাস রেখেছে, কিন্তু এবারে সরাসরি প্রমাণ এসেছে। ওষুধের মতন জীবনদায়ী বস্তুতে ভেজাল, ভ্যাকসিন কোম্পানির কাছ থেকে ঘুষ খাওয়া, পরিকাঠামো তৈরিতে নিম্নমানের কোম্পানিকে ঘুষ নিয়ে বরাত দেওয়া। প্রভাব মারাত্মক।
     
    তবে প্রভাবটা তৃণমূলের বিপক্ষেও পড়েছে বিশেষ করে লটারি কেসটা, নাহলে কুনাল ঘোষ সাফাই দেওয়ার চেষ্টা করতো না আজকে। পশ্চিমবঙ্গে পথেঘাটে ও সমাজ মাধ্যমে তৃণমূলের লোকজন বেশি, যারা অস্বস্তিতে পড়েছে সেই জন্যে আলোচনা এড়াচ্ছে।
  • nb | 2405:8100:8000:5ca1::c8:6593 | ২৪ মার্চ ২০২৪ ১২:৫০742597
  • ২০১৬ বিধানসভায় নারদা স্ক্যামের যতটা প্রভাব পড়েছিল, ২০২৪ লোকসভায় ইলেক্টোরাল বন্ডেরও ততটাই পড়বে।
  • বকলম -এ অরিত্র | ২৪ মার্চ ২০২৪ ১৩:১২742598
  • অনেকে এখনও নির্বাচনী বন্ডকে কর্পোরেট পৃষ্ঠপোষকতা (sponsorship) বলছেন। তথ্য বেরোনোর পরে তারিখ মিলিয়ে যা পেলাম  সেখানে স্পষ্ট "কুইড প্রো কুও", "এক্সটর্শন" ছাড়াও দেখা যাচ্ছে, বিশেষত ওষুধ কোম্পানি গুলোর ক্ষেত্রে, নিম্নমানের বা ক্ষতিকর জিনিসের ছাড়পত্র পেতে সরাসরি "ঘুষ" নেওয়া হয়েছে। ঘুষ কে ঘুষ বলতে হবে, কোনো নরম শব্দ নয়। ঘুষখোর! ঘুষখোর! কোথায় লাগে নারদ কেলেঙ্কারি, আর পাঁচ লাখ টাকা — হাজার কোটি টাকার ঘুষ!
  • বকলম -এ অরিত্র | ২৪ মার্চ ২০২৪ ১৩:১৪742599
  • এটা প্রমাণিত। কোনো কেলেঙ্কারি এইভাবে প্রমাণিত তথ্য পাওয়া যায়নি। কী জবাব দেবে, কিভাবে এড়াবে?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন