এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • প্রাইভেট টিউটর

    Suvasri Roy লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৯ মার্চ ২০২৪ | ২০৭ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • মাস্টারমশাইদের নিয়ে অনেকেরই অনেক স্মৃতি। আমারও বেশ কিছু স্মৃতি আছে। তার ওপর অনেককেই টিউশনি করতে দেখেছি। নিজেও করেছি তবে খুব বেশি নয়। সব মিলিয়ে কিছু অভিজ্ঞতা এখানে লিখছি। আর হ্যাঁ, শব্দটার যথাযথ ইংরিজি উচ্চারণ টিউশন না বলে এই লেখায় আটপৌরে টিউশনিই বলব আমি।

    একটা সময় আমরা টবিন রোডের কাছাকাছি সরকারি কোয়ার্টারে থাকতাম। অনেক পরে বুঝেছি, আমার জীবনের সবচেয়ে খারাপ সময় ওই সাড়ে এগারো বছর। তখন অবশ্য এই বোধ আসেনি। যাক গে, প্রসঙ্গে ঢুকি। "কোয়ার্টার বাস" এর সময় আমাদের ঠিক পাশের ফ্ল্যাটে একটি বড় পরিবার থাকত। গৃহকর্তা, গৃহিণী এবং এক মেয়ে ও চার ছেলে। আমরা যখন ওখানে যাই তখনই বড় মেয়েটি বিবাহিত ও এক ছেলের মা। এই পরিবারের ছোট মেয়ে এবং চার ভাইয়ের দিদি যমুনা। আমাদের থেকে অনেকটাই বড় তাই আমরা যমুনাদি বলতাম। যমুনাদি আমার বোন মামনকে পড়াত। সকালবেলায় সে পড়াতে আসত। তখন আমি তার সঙ্গে অনেক গল্প করতাম। মা তো ভোরবেলায় বেরিয়ে যেত। স্কুল থেকে ফিরত দুপুরে। অতএব গল্প করতে কোনো অসুবিধা ছিল না। বাইরের ঘরে বাবার কাছে লোকজন আসত। তাই বাবা এঘরে এসে পরিস্থিতি বেশি দেখার সুযোগ পেত না। তবে এক দিন এত গল্প করা দেখে বিরক্তি প্রকাশ করে ফেলেছিল। তাও মাত্র এক দিন!

    যমুনাদিদের সংসার স্বচ্ছল ছিল না। ভাইগুলো তখনো চাকরি পায়নি। বাবা একমাত্র রোজগেরে। যমুনাদি অনেক টিউশনি করত। সকালে তাদের বাড়িতে জেঠিমা উনুন ধরাতেন। তারপরে রান্নাটা চাপিয়ে দিয়ে যমুনাদি মামনকে পড়াতে চলে আসত। ততক্ষণে ভাইয়েদের কারো না কারোর সাহায্যে জেঠিমা রান্না চাপিয়ে দিয়েছেন। মামনকে পড়িয়ে বাড়ি ঢুকে স্নানটান সেরে সবাইকে খেতে দিয়ে বাসন মাজত যমুনাদি। ততক্ষণে দুপুর হয়ে গিয়েছে। সবার শেষে নিজে খেয়ে তাদের পুরনো পাড়ায় টিউশনি করতে বেরতো সে। দুপুর আড়াইটে তিনটে নাগাত বের হত, বাড়ি ফিরত কোনো দিন সাড়ে নটা, কোনো দিন দশটা।

    শ্যামবাজার ফড়েপুকুর এলালায় তাদের পুরনো পাড়া। সেখানে পরপর কয়েকটা টিউশনি করত সে। একটা বাড়িতে একজন বা একাধিক ছাত্র ছাত্রীকে পড়িয়ে আরেকটা বাড়িতে ঢুকত সে। এইভাবে তার বিকেলের সূচনা হত, সন্ধ্যা শুরু হয়ে মিলিয়ে যেত রাতের প্রান্তে। বাড়ি ফিরতে কম করে সাড়ে নটা। বাড়ি ফিরে আবার বেশ কিছু সাংসারিক কাজকর্ম। তার মা একা পারতেন না। ভাইয়েরা বাড়িতে থাকলে কিছু সাহায্য করত তা ঠিক। তবে তারাও তো কেউ চাকরির ধান্দায় ঘুরত, কেউ টিউশনি করতে যেত। সবার ছোট ভাই তখনো ছাত্র। ফলে তার সাহায্য নেওয়া যেত না। যমুনাদি কেমন কঠোর পরিশ্রম করত আমার নিজের চোখে দেখা। চারতলায় দুটো পাশাপাশি ফ্ল্যাট আমাদের, অতি নৈকট্যের সুবাদে তাদের সংসারের অনেক কিছুই আমি টের পেতাম।

    মনে পড়ে, পড়িয়ে যমুনাদি কোনো বাড়িতে কুড়ি টাকা পেত, কোনো বাড়িতে চল্লিশ, সর্বোচ্চ ষাট। বলেছিল, "রীণারা ষাট দেয়।" ১৯৮১ থেকে '৮৬ সালের কথা বলছি। সেই সময় টিউশনির মাইনে এরকমই ছিল। তেমনি বাসভাড়াও কম ছিল। জিনিসপত্রের দামও এখবকার তুলনায় কম তবে তখনও এখনকার মতোই আমজনতার পক্ষে সব কিছু কেনা সম্ভব হত না। তখনো বাজারের অনুপাতে সাধারণ মানুষের রোজগার ও ক্রয়ক্ষমতা কম ছিল, এখনো তাই।

    নবম শ্রেণি থেকে আমাদের স্কুলে শাড়ি। মা বাড়িতে থাকত না, আমাকে কে শাড়ি পরিয়ে দেবে? প্রথম দিন যমুনাদি কত যত্ন করে পরিয়ে দিয়েছিল। তারপরে বেশিরভাগ দিন নিজেই পরতাম, সেই অদ্ভুত শাড়ি পরা নিয়ে সবাই হাসত।

    ১৯৮৬ সালে যমুনাদিরা কোয়ার্টার ছেড়ে কাছাকাছি একটা বাড়ি ভাড়া করে চলে যায়। তত দিনে যমুনাদির মা ক্যানসারে মারা গিয়েছেন এবং বাবা চাকরি থেকে অবসর নিয়েছেন। অবসর নেওয়ার পর সরকারি কোয়ার্টারে থাকা যায় না। ভাড়া বাড়িতে যাওয়ার কিছু দিন পরে ওরা নিজেদের জমিতে বাড়ি করে উঠে যায় যেটা আগরপাড়ার কাছাকাছি কোথাও। সেখানে যাওয়ার পরেও দুয়েকবার টবিন রোডে এসে দেখা করে গিয়েছিল। আমার একটা ডায়েরিতে তাদের আগরপাড়ার বাড়ির ঠিকানা লিখে দিয়েছিল যমুনাদি। দুঃখের বিষয়, সেই ডায়েরি আমি হারিয়ে ফেলেছি। জীবন থেকে অনেক কিছুই হারিয়ে যায়। কিন্তু টিউশনি করে কঠোর পরিশ্রম দিয়ে সংসার সচল রাখা হাসিমুখ যমুনাদি আমার স্মৃতি থেকে কখনোই হারিয়ে যাবে না।

    শত শত মেয়ে এখনো এভাবেই টিউশনি করে সংসার চালায়। তাদের নিজেদের ঘর বাঁধার স্বপ্ন ক্রমে ক্রমে দূরে সরে যায়। কারোর নিজের ঘরসংসার হয়, কারোর হয় না। এরা এমন ধরণের স্বীকৃতিবিহীন কর্মী যাদেরকে  অনেক সময় নিজেদের পরিবার পর্যন্ত শোষণ করে। মৃত্য পর্যন্ত এই শোষণ চলে। এমন শত শত যমুনা রয়েছে আমাদের দেশে। এই স্মৃতিচারণায় আমার পাশের বাড়ির সেই দিদিটার নামও যমুনা করে দিয়েছি। বলা বাহুল্য তার আসল নাম যমুনা নয়। আমার অফুরন্ত ভালোবাসা নিও, যমুনাদি।

    আমাকে ১৯৮৪ থেকে অঙ্ক করাতেন নীহারেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়। '৮৭ তে মাধ্যমিক দেওয়া পর্যন্ত ইনি আমাকে অঙ্ক করাতেন। অঙ্ক ভালো বোঝাতে পারতেন না। এমনিতে অসম্ভব ভালো মানুষ ছিলেন। সমস্ত সংস্কারবর্জিত, মানবিকগুণ সম্পন্ন এই ভদ্রলোক আমার দেখা প্রথম অসাম্প্রদায়িক মানুষ। নিজে আপাদমস্তক বামপন্থী হলেও বামপন্থার সমর্থনে কখনো চেঁচাতেন না। অঙ্কে এম এস সি মাস্টারমশাই পাইকপাড়ার একটা ছেলেদের স্কুলে শিক্ষক ছিলেন।

    মাস্টারমশাই-এর সঙ্গে দেশ বিদেশের অনেক বিষয় নিয়ে গল্প করতাম আমি। অনেক কিছু জানতেন। আমাকে কিছু কিছু বলতেন বৈকী। সাজসজ্জা আর মুখের ভাষায় মাস্টারমশাই-এর মধ্যে একটা সাবেকিয়ানা ছিল। ধুতিপাঞ্জাবি পরতেন। কেউ নাম জিজ্ঞাসা করলে বলতেন, নীহারেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়। সুবিধাজনক ব্যানার্জি বলতেন না। রবীন্দ্রনাথ, বঙ্কিমচন্দ্রকে রবিবাবু, বঙ্কিমবাবু বলে উল্লেখ করতেন।

    আমার মাধ্যমিক দেওয়ার পরও কখনো কখনো ওঁর সঙ্গে রাস্তায় দেখা হত, এমন কী পাইকপাড়ায় আসার পরেও। বলতেন, কেমন আছ, কী পড়ছ? এ দিকে টিউশনিতে এসেছিলাম...এই সব। মাস্টারমশাই খুব হাঁটতে পারতেন। বিশেষ দরকার ছাড়া বাসে উঠতেন না। ওঁর নিজের বাড়ি ছিল না। সিঁথির মোড়ের কাছাকাছি ভাড়াবাড়িতে থাকতেন। অকৃতদার মাস্টারমশাই-এর পরিবারেও দায় ছিল। কোন এক পিসতুতো বা মাসতুতো বোন ও ভাগ্নে ওঁর সঙ্গে থাকত। বিধবা হওয়ার পর এক মেয়ে ও এক ছেলে নিয়ে বোন ওঁর কাছে এসে ওঠার পর উনি ফেরাতে পারেননি। ভাগ্নি বড়, ভাগ্নে ছোট। বি এ পাশ করার পর উনিই খরচাপত্র করে ভাগ্নির বিয়ে দিয়েছিলেন। জামাই কলকাতা পুলিশের এস আই। ছেলের বাবা-মা নেই, দাদা বৌদি ছ' হাজার নগদ চেয়েছিল। অনেক বলেকয়ে সেটা কমিয়ে তিন হাজার করা হয়েছিল। আমি জিজ্ঞাসা করেছিলাম- দিলেন কেন? উত্তরে শুনলাম - না দিলে বিয়ে হবে না। মেয়ের বিয়ে নিয়ে বোন খুব চিন্তা করত। ভাগ্নি বিয়ে করে সুখী হয়েছিল, একটি মেয়েও হয়েছিল তার। ভাগ্নে তখনো পর্যন্ত চাকরি পায়নি।

    এবার একটা কথা। এক স্কুলের মাস্টারমশাই সম্পর্কে তাঁরই অধ্যাপক বন্ধু ঘটনাটা বলেছিলেন। এঁরা পরস্পরকে চিনতেন। তরুণ বয়সে এবং চাকরি পাওয়ার আগে শিক্ষক মশাই অনেক টিউশনি করতেন। সেরকমই একটা বাড়িতে অনেকগুলো ভাইবোনকে পড়াতেন তিনি। তারা ধনী পরিবার কিন্তু গৃহকর্তার আকস্মিক মৃত্যুর পর বেসামাল হয়ে পড়েছিল। ফলে মাস্টারমশাইকে মাইনে দিতে দেরি হ'ত। ধৈর্য হারিয়ে মাস্টারমশাই এক দিন তাদের পড়ার ঘরের টেবিল ফ্যানটা নিয়ে চলে গেলেন। বললেন, আগে টাকা দে, তারপর ফ্যান ফেরত পাবি।

    আমাদের সোহম সরকার যখন ছোট ছিল তখন পাড়ার এক দিদিমণির কাছে পড়ত। দিদিমণির বাড়ি আমাদের ইন্দ্র আবাসনের কাছেই এবং তিনি বেশিরভাগ সময় বাড়ি এসেই সোহমকে পড়াতেন।

    একবার কী একটা অসুবিধা হওয়ায় সোহম ওঁর বাড়িতে গিয়ে পড়তে শুরু করল। এ ব্যাপারে তার অত্যন্ত উৎসাহ ছিল। অতি ভালো মানুষ দিদিমণি পড়ানো শেষ করে ছাত্রদের লুচি বা পরোটা খাওয়াতেন যে! নিজের হাতে পরোটা ও আলুর দম বা ছোলার ডাল করে ছাত্রছাত্রীদের খাওয়াতেন, নিজের সন্তানের মতো ভালোবাসতেন এই সদালাপী ভদ্রমহিলা।

    মাস্টারমশাই ও দিদিমণিদের নিয়ে এই রকম অনেক মিষ্টি ও তেতো, সুখ দুঃখের কথা বলা যায়। কে বলেছে, শিক্ষা শুধু পড়ার বইয়ের পাতাতেই থাকে? মানুষের সঙ্গে মিশলে,  হাজার রকম ঘটনা দেখলে-শুনলেও কতরকম শিক্ষা হয়।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • হীরেন সিংহরায় | ০২ এপ্রিল ২০২৪ ১১:২৯530141
  • টবিন রোড পাইকপাড়া টিউশানি - আমার জীবনটার ফ্ল্যাশব্যাক যেন! পডাতে ভাল লাগার কারণে দক্ষিনা নিতে অস্বীকার করার কথাও মনে পডে যায়
  • চিত্তরঞ্জন হীরা। | 2409:4088:9d8c:44cf:8e0d:68a2:e8ba:931e | ১৮ এপ্রিল ২০২৪ ১৪:০৩530733
  • এতো ঠিক গল্প নয়, জীবন-অভিজ্ঞতা। স্মৃতিচারণ গদ্য। এই সময়টায় যাদের যৌবনকাল, তাদের অনেকেরই জীবনের সঙ্গে এমন অনেক স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। খুব ভালো লাগলো পড়তে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে প্রতিক্রিয়া দিন