এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • শাজাহানের মৃত্যূ

    upal mukhopadhyay লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৫ জুলাই ২০২৪ | ২৩৮ বার পঠিত | রেটিং ৪.৫ (২ জন)
  • আগ্রা কেল্লা তার জৌলুস হারিয়েছে। সেখানে এখন থাকেন হত গৌরব শাজাহান আর জাহানারা। সেখানে কি এখনো গানহয়? সুর না থাকলে দৃশ্যরা অদৃশ্য থাকে তাই নাচও হওয়ার কথা নয়। তবু যেন শেষবারের মতো প্রতিবার মেহফিল বসে এরকমটা মনে করেন শাজাহান। একসময় হিন্দুস্থানের বাদশাহ,ন লাখ সেপাইলস্কর যাঁর তাঁবেতে থাকত তাঁকে মেহফিলের খোয়াব দেখতে হয়। গভীর রাতে তাঁর কথা হয় জিনদেরসঙ্গে জাহানের সবকিছু আলমগীর নিলেও এই জিনদের দুনিয়া রয়ে গেছে পুরনো বাদশাহের তাঁবেতে। শাহেনশাহ শাজাহান কি এখন জিনদের নিয়ে মেহফিল বসাচ্ছেন? একথার কোন উত্তর নেই, কেউ উত্তর জানে কি? তবে একটা গল্প, ইদানিং আকাশে বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছে। সবকিছু নিজের অধিকারে, নিয়েছেন বটে আলমগীর কিন্তু দারা শুকোহর হারেমের এক মহিলাকে কিছুতেই অধিকার করতে পারেননি আর সেই কিসসা লোকের মুখে মুখে ফেরে:

    শাহজাহানাবাদ এর নতুন রাস্তার শেষ যেখানে সেখান থেকে শুরু হয়েছে পুরনো অঞ্চল সেই পুরনো অঞ্চলের এক টোলায় বসেছিল সেই দরবেশ। তার না আছে চাল না চুলো। পোশাক-আশাকের ঠিক নেই কিন্তু গলায় গান আর মুখের বুলির কমতি আছে একথা কেউ বলতে পারবে না। আশপাশের একটা ছোটখাটো জমায়েতকে সে শোনাচ্ছিল তার কিসসা। ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে কথা বলে দরবেশ, সোজা সাপটা কথা তার আসে না। ঘুরিয়ে কথা না বললে আর কিসসা কিসের? অনবরত লম্বা লম্বা আঙ্গুলের ময়লা নখ দিয়ে আকাশের গায় কি সব যেন ইলিবিলি লিখতে লিখতে তার শেষ না হওয়া গল্প চলতে থাকে।

    বাদশাহ আর বাদশাহ হতে পারত এমন একজন, দুয়ের যুদ্ধ হয়। একজন বাদশাহ ও একজন রাজা হতে পারত এমন একজন। বাদশাহ জেতেন ও বাদশাহ হন। বাদশাহ কে হবে এটা আগে থেকেই ঠিক থাকত। বাদশাহদের সময় কোন টাই ব্রেকার হতো না। এ ক্ষেত্রেও তাই হল। বাদশাহ হতে পারত এমন একজন বেধড়ক হেরে, ধড়ে শুধু মাথা নিয়ে পালান। সেই মাথাটাও কিছু দিনের মধ্যে কাটা পড়ে।

    সব কিছু ঠিকঠাক ছিল - জ্যোতিষী বললেন। কবি ও সাধকও বাহবা দিল। ছোটখাট রাজা আর সেপাইসালার, আমিররা ইনসাইডার। তাদের কাছে ঠিকই খবর থাকে আর সবার জ্যোতিষী এক হয়েই এই বাদশাহকে জিতিয়েছে এটা সবাই মানে। এক জায়গাতেই গণনা মেলেনি। বাদশাহ হতে পারত এমনজনের জেনানায় একজন মহিলা ছিলেন। যদিও তখন কেউ মহিলা ছিল না আলাদা করে। সবাই পুরুষ আর তাদের জেনানা মহল। অত্যন্ত পবিত্র বলে সেই জেনানার মেয়েদের আড়ালে থাকা, বেশি বা কম আলগ থাকা মাসট। বাদশাহ হতে পারত এমন একজনের জেনানার ওই মহিলাকে রাজার খুব পসন্দ। এই বাদশাহ অত্যন্ত পণ্ডিত, বাতাসের বেগে তলোয়ার চালান আর তীর ও মাস্কেটে সমান দড় হয়েও খুবই ভদ্র আর জেনানা মহলের প্রোটেকশন দেবেন নৃশংসভাবে। এমন বাদশাহর জেনানার পসন্দিদা হলে কি কোন নারীর পক্ষে না করা সম্ভব ? কিন্তু এই মহিলা খুবই ট্যাঁটা অনেকটা নূর জাহানের মতো। তফাৎ যা ইনি হয়ত ততোটা বিরাট কিছু অভিজাত নন।

    —— কিন্তু এবার তো সুযোগ এসেচে।
    —— কিসের ?
    —— নূর জাহান হবার।
    —— না হতে চাইলে ?
    —— ধ্যাত! তা আবার হয় নাকি ?
    —— কেন ?
    —— ক্ষমতা।

    কিন্তু এই মহিলা দেখা যাচ্ছে ক্ষমতার গোল্ডেন রুল মানছেন না। বাদশাহকে প্রশ্ন করে পাঠালেন, “আমার কোনটা পসন্দিদা আপনার?” বাদশাহ তৎক্ষণাত বলেন,“ চুল”। মহিলা তাঁর সুন্দর চুল কেটে পাঠালেন যা বাদশাহকে সন্তুষ্ট করতে পারেনি। সেই শুনে মহিলা বাদশাহকে আবার জিজ্ঞেস করেন,“ আমার কোনটা পসন্দিদা আপনার?” বাদশাহ মুখ আকাশে তুলে গ্রহ নক্ষত্রের আজিব গতিবিধি দেখেন আর পোষা পায়রার ডিগবাজি বা চাঁদের আলোর সঙ্গে জন্নত থেকে আসা কোন বার্তা অজান্তে গলে পড়ে কিনা সামনের বিশাল তলাওয়ের জলে সেসব দেখছিলেন বাদশাহ দিনে ও রাতে আর উত্তর দিলেন,“ মুখ”। তৎক্ষণাত বার্তা চলে গেল মহিলার কাছে তিনি খাপ থেকে খুব ধারালো ছোরা বের করে মুখে গভীর আঘাত করেন। সেখান থেকে যা রক্ত ঝরে সব কি একটা রুমালে লেপ্টে থাকবে, না থাকা সম্ভব? তাই একাধিক রুমালে সেই মুখের রক্ত লেপ্টে পাঠানো হল বাদশাহর কাছে। সেই রক্তের ফলে বাদশাহ মুখ দেখলেন। এই রক্ত মাখা মুখ তাঁর পসন্দিদা ছিল না। তিনি রক্ত চিনতেন আর অনেক কাটা মুণ্ডু উপহার পেয়েছিলেন। বাদশাহ বোঝেন সব মুণ্ডু তাকিয়ে থাকেনি তাঁর দিকে। থাকিয়ে যে থাকবেই এমন বুড়বাক কেন হবে বেগুনাহ সব মুণ্ডুরা। তারা তো দোষ ছেড়ে বা ধড় ছেড়ে খোলা চোখে বরাবর যে কোন দিকে তাকিয়ে থাকার জন্যই আছে। কিন্তু এই মুখ সেরকম নয়, সে ড্যাব ড্যাব করে তাকিয়ে রয়েছে তাঁর দিকে, আজিব রক্তমাখা রুমাল দিয়ে তা স্পষ্ট দেখা যায়। আর সেটা মোটেই ওই মহিলার নয় তিনি পষ্ট দেখলেন ওটা বাদশাহ যে হতে পারত তাঁর আবাঞ্ছিত মুণ্ডু। কী রকম করে যেন দেখতে পেলেন সেটা তিনি। বাদশাহ বোঝেন এটা জিনের খেলা? তাঁর পিতা যাঁকে শেষ জীবনে কয়েদ করলেন তিনি, জিনদেরও বাদশাহ সলোমন তূল্য ছিলেন। এখনও ছেলের কাছে রাজত্ব হারালেও জিনেরা তাঁর কাছে দরবার বসায়। বাদশাহ ভাবেন তিনি বাবার কাছে যাবেন কিনা কিন্তু বাবার কাছে যাবার মুখ তাঁর ছিল না। তাই তিনি যে বাঁদি মহিলার পাঠানো রক্তাক্ত রুমাল নিয়ে এসেছিল তাকে বললেন, “বলবে এই মুখ আমার না পসন্দ”। আর প্রচুর উপহার পাঠিয়ে দিলেন সেই মহিলার কাছে। পাঠালেন সেরা হেকিমকেও যাতে মুখের ক্ষত সেরে ওঠে। ক্ষতের ইলাজ হলেও যে বাদশাহ হতে পারত তাঁর জেনানার মহিলাটির মুখের দাগ উঠল না।

    ক্ষমতার দাগ যে উঠবে না এটা সবাই জানত কিন্তু আসল কথাটা বাদশাহর মতো কেউ বোঝে না। তিনি শুনে বলেন, ‘ক্ষমতার দাগ যে উঠবে না এটা সবাই জানে, তবে সেই দাগ যে নিজেই করে সেই তো আসলি ক্ষমতাধর’। এটা বাদশাহ বুঝতে পেরেছিলেন কারণ তিনি ছিলেন অত্যন্ত পণ্ডিত, বাতাসের বেগে তলোয়ার চালান আর তীর ও মাস্কেটে সমান দড় হয়েও খুবই ভদ্র আর জেনানা মহলের প্রোটেকশন দেবেন নৃশংসভাবে। ওই ক্ষমতাধর মহিলাকে শাহী তোষাখানা থেকে মোটা রকম টাকা দেওয়ার ফরমান দেওয়া হয়। মুখের দাগটা মাঝে মধ্যেই দেখতেন ওই জেনানা মহলের মহিলা, কখনও কখনও হাসিও ফুটে উঠত তাঁর মুখে।
    (হরবসন মুখিয়ার মোঘলস অফ ইন্ডিয়া থেকে নেওয়া এ্যানেকডোট অবলম্বনে)

    ভিড়ের মধ্যে, ক্ষমতার আলোয় যে সারাক্ষণ কাটায় সে অন্ধকারে জিনদের ওপর প্রভুত্ব করবে কী করে বেশি দিন। জিনেরা শাজাহানের দুঃখ বুঝতে পেরে তাঁকে টেনে নিলো তাঁদের জগতে। শাজাহান মারা গেলেন ষোলোশো ছেষট্টির বাইশে জানুয়ারি ঠাণ্ডার দিনে। সেদিন কুয়াশাও পড়েছিল। তাতে দলে দলে অপেক্ষমান জিনদের সুবিধে, এমনিতেই তাদের দেখতে পাওয়া দুস্কর আর সেদিন তো কোত্থাও কাউকে দেখাই যাচ্ছিল না কুয়াশায়। ক্রিয়াকম্ম শেষ হতে ঔরঙ্গজেব আলমগীর নিজে এসে জাহানারাকে কুর্নিশ করে বললেন, "বেগম সাহেব''। জাহানারা ছাদের ছত্রির তলায় বসেছিলেন চোখ বুঝে, মুখে পান চিবোচ্ছেন মচর মচর করে, চোখ খুলে বললেন, "ও মহিয়ুদ্দিন এলে, বসো বসো। ''
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • :|: | 174.251.163.213 | ০৬ জুলাই ২০২৪ ০৪:০২534232
  • &/ | 151.141.85.8 | ০৬ জুলাই ২০২৪ ০৪:৩০534233
  • রাণাদিল? চুল কেটে পাঠিয়ে দিলেন যিনি? সাজাহান নাটকে (বা ওরকম অন্য কোনো নাটকে) জাহানারা উচ্ছ্বসিত হয়ে গৃহবন্দী পিতাকে বলছেন, "শুনেছ বাবা? সেই রাণাদিল!"
    ( জাহানারাকে কেন যে সাজাহান সময় থাকতে দ্রুত ব্যবস্থা করে রাজ্যাভিষেক করিয়ে সিংহাসনে তুলে দিলেন না, সেটা এক আফশোস। কত আগে ইলতুৎমিস পেরেছেন, সেই ইতিহাস তো ছিলই জানা। )
  • [email protected] | 116.193.136.67 | ০৬ জুলাই ২০২৪ ০৯:০৮534240
  • নির্ভরযোগ্য ইতিহাস এই মুখেমুখে পাওয়া এনেকডোট বা গল্পে মহিলার নাম বলে না।
  • [email protected] | 2401:4900:707f:1387:4115:2339:3605:3d47 | ০৬ জুলাই ২০২৪ ১৩:৩৩534260
  • শাজাহান মারা যাবার পর ঔরঙ্গজেব তাঁকেই বাদশা বেগম করেন রোশেনারাকে নয়। ১৬৮১ তে মৃত্যু পর্যন্ত উনি সেই উচ্চাসনেই ছিলেন।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই প্রতিক্রিয়া দিন