এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  সিনেমা

  • ধনঞ্জয় (সিনেমা)

    Ishan
    সিনেমা | ১৯ জুলাই ২০১৭ | ১১৩৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ishan | 180.202.22.2 | ১৯ জুলাই ২০১৭ ২১:১৪367262
  • ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়ের ফাঁসি হয় ২০০৪ সালের ১৪ই আগস্ট। ঘটনাচক্রে, সেটাই ছিল তার উনচল্লিশতম জন্মদিন। এর অনেকদিন পরে ২০১৩ সালে সুপ্রিম কোর্ট তার পুরনো মৃত্যুদন্ডাদেশগুলি পুনর্মূল্যায়ন করে অন্য এক মামলায়। সেখানে ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায় সম্পর্কেও একটি লাইন বরাদ্দ হয়। এক লাইনে মন্তব্য করা হয়, “Prima facie, it is seen that criminal test has not been satisfied, since there was not much discussion on the mitigating circumstances to satisfy the ‘criminal test’.”

    এখন এ কথা সকলেই জানেন, যে, ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যুদন্ড হয়েছিল কেবলমাত্র পারিপার্শ্বিক প্রমাণের উপর ভিত্তি করে। কোনো প্রত্যক্ষ্য প্রমাণ ছিলনা। আদালতের এই পুনর্মূল্যায়ন খুব খুব ছোটো করে বলে, যে, ধনঞ্জয়ের শাস্তিদানের ক্ষেত্রে কেবলমাত্র সেই পারিপার্শ্বিকতাগুলিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, যারা দন্ডদানের পরিমাপ বাড়ায় (অ্যাগ্রাভেটিং সারকমস্ট্যানসেস)। যাতে দন্ডদানের পরিমাপ কমে, সেই পারিপার্শ্বিকতা (মিটিগেটিং সারকমস্ট্যানসেস) কে দেখা হয়নি।

    ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়ের বিচার প্রক্রিয়াকে খুঁটিয়ে দেখলে বারবার এই একই প্রক্রিয়া নজরে পড়ে। কোনো এক অদৃশ্য পূর্বনির্ধারিত আখ্যানে যেন অপরাধী ইতিপূর্বেই নির্ধারিত। যেন সেই আখ্যানেরই চাপে চাপে কিছু পারিপার্শ্বিকতাকে উপেক্ষা করা হয়, আর কিছু পারিপার্শ্বিকতাকে দেওয়া হয় অধিকতর গুরুত্ব।

    এইসব অসঙ্গতি, খুঁটিনাটি ঘিরেই আমরা প্রকাশ করি ‘আদালত-মিডিয়া-সমাজ এবং ধনঞ্জয়ের ফাঁসি’ বইটি। দীর্ঘ অনুসন্ধানের পর যা লিখেছিলেন, প্রবাল চৌধুরী, দেবশিস সেনগুপ্ত , এবং পরমেশ গোস্বামী। প্রকাশিত হয়েছিল ২০১৬ সালের ১১ ই আগস্ট। ঠিক এক বছর পরেই সেই বইটিকে অবলমন করে মুক্তি পেতে চলেছে অরিন্দম শীল পরিচালিত সিনেমা 'ধনঞ্জয়'। ওই একই তারিখে।

    সিনেমার চিত্রনাট্য আমরা দেখিনি। দেখার কথাও না। তবে, ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়ের বিচার এবং তার অসঙ্গতিসংক্রান্ত সমস্ত প্রতর্ক জনসমাজে উঠে আসুক বইটি এবং এই সিনেমার হাত ধরে। এটা একান্তভাবেই চাইছি।
  • pi | 57.29.208.90 | ২২ জুলাই ২০১৭ ১৪:৪৬367263
  • ei prasamge abhijit raayachoudhurir posTaTaa rail.

    'ধনঞ্জয় কেন প্রোটাগনিস্ট??

    ভবানীপুরের পদ্মপুকুর এলাকার এক আবাসনে ৫মার্চ ১৯৯০ সালে, একটি ধর্ষণ এবং পড়ে খুনের ঘটনা থেকে, বাংলার সংবাদ পত্রে প্রথম নাম উঠে আসে সেই আবাসনের সিউকিউরিটি গার্ড ধনঞ্জয় চ্যাটার্জীর।
    এবং মাত্র তিনজন সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে তার মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন আদালত। দীর্ঘ ১৪বছর জেল খাটার পর ২০০৪সালের ১৪অগাস্ট বিখ্যাত(কিংবা কুখ্যাত) নাটা মল্লিকের ত্বত্তাবধানে ফাঁসি হয় ধনঞ্জয়ের।

    দাবী করা হয়েছিল, বিকেল পাঁচটা কুড়ি নাগাদ হেতালের মা যশমতী দেবী(প্রথম সাক্ষি) মন্দির যায় এবং ফিরে আসে পাঁচটা পঞ্চান্ন নাগাদ। এইটুকু সময়ের মধ্য তাকে ধর্ষণ, বাইশবার আঘাত এবং সব শেষে গলা টিপে খুন করে হত্যা করা হয়েছে।
    এবং একটি ঘড়ি চুরির অভিযোগ আসে।

    তারই সাথে ধনঞ্জয়ের কর্মরত সংস্থার, আর একজন সিকিউরিটি গার্ড এবং সুপারভাইজার(দ্বিতীয় সাক্ষি) দাবী করেন যে, হেতালদের ঝুলবারান্দা থেকে ঝুঁকে পড়ে ধনঞ্জয় ওদের সাথে কথাবার্তা বলে, এই আধঘন্টার মধ্যই।
    যদিও পরবর্তী কালে জানা যায়, এই আবাসনের প্রতিটা ফ্ল্যাট তৈরির সময় থেকেই গ্রিল দিয়ে বাঁধানো হয়েছিল, প্রতিটা বারান্দা।অতঃপর সেখান থেকে ঝুঁকে কথা বলা সম্ভব নয়, আবার সাক্ষীরা যেখান থেকে কথা বলার দাবী তুলেছিল থেকে হেতালদের বারান্দা দেখা যায়না।

    এইঘটনার তৃতীয় সাক্ষী ছিল, এই আবাসনের লিফটম্যান যার সাক্ষী হিসেবে প্রথমে সরকার পক্ষের দাবী ওঠে- সে লিফটে করে ধনঞ্জয় কে হেতালদের ফ্ল্যাটে পৌঁছে দেয়। কোর্টে পরবর্তী কালে সে নিজের ষ্টেটমেন্ট বদলে জানায়, মৃত্যুর কিছুক্ষণ পর সে ধনঞ্জয় কে সিড়ি দিয়ে নিচে নেমে আসতে দেখে, এইটুকুই, এদিকে হেতালের রক্তাক্ত অবস্থায় দেহ পাওয়া গেলেও, ধনঞ্জয়ের পোশাকে রক্তের ছিটেফোঁটা দাগও কেউ দেখেছে এমন দাবী উঠেনি।

    এইবার আসি প্রমাণ নিয়ে, হেতালদের বিপরীত ফ্ল্যাটের পরিচারিকা দাবী করেন, একটি ধাতব চেন চুরি করেছে ধনঞ্জয়, যেই বয়ান আদালতে পালটে যায় এবং সে জানায়, সে নিজেই সেটা গিফট করেছে ধনঞ্জয় কে।
    ধনঞ্জয়ের থেকে একটি ঘড়ি উদ্ধার হয়, যেটি চুরির বলে পেশ করা হলেও তার উপযুক্ত কাগজপত্র সেইভাবে জমা দেওয়া হয়নি যেমন ঘড়ির রশিদ, সেটাই আসল ঘড়ি কিনা ইত্যাদি। এবং আরেকটি প্রমাণ পেশ হয়, সেটা একটি বোতাম, পুলিশের দাবী অনুযায়ী এটি ধনঞ্জয়ের একটি জামা থেকে পাওয়া গেছে। এই অভিযোগের কোন নিরপেক্ষ প্রমাণ পাওয়া যায়নি, যাদের নাম দেওয়া হয়ছিল সাক্ষি হিসেবে তাদের একজন কোনদিনই আদালতে আসেনি সাক্ষি দিতে, আর অন্যজন ছিলেন থানার উল্টোদিকের মিষ্টির দোকানের কর্মচারী, এখন হেতালের ফ্ল্যাট থেকে সব থেকে কাছের থানা দূরত্ব প্রায় মিনিট ২০-র তাহলে কিভাবে সাক্ষিটি ঘটনা নিজের চোখে দেখে তা আমার জানা নেই, একটি বই-তে অবশ্য দাবী করা হয় যে সাক্ষী পড়ে স্বীকার করেছিল এই কাজ সে পুলিশের চাপে করেছিল(সত্য-মিথ্যা আমি জানিনা)
    আরেকটি ইন্টারেস্টিং তথ্য হল, ফ্ল্যাটের দরজা ভেঙে ঢোকার প্রায় তিন ঘণ্টা পর পুলিশ কে খবর দেয় হেতালের পরিবার। এত সময় কেন লাগল খবর দিতে? এই তথ্যও অজানা।
    খুনের মোটিভ হিসেবে দেখানো হয়, প্রতিহিংসা। প্রতিদিন স্কুলে যাওয়ার সময় নাকি হেতাল কে উত্যক্ত করত অভিযুক্ত, এবং এই ঘটনার ঘটনা পরিবারের কাছে জানালে, তারা সিকিউরিটি অফিসে ধনঞ্জয়ের বদলির চিঠি দেন, এই চিঠি যখন ধনঞ্জয় কে দেয় সিরিউরিটি সংস্থাটি তখনই নাকি রাগে খুন করে ধনঞ্জয়।
    এই দাবীর সপক্ষে একটি "অভিযোগ পত্র" এবং "বদলির নির্দেশ" পেশ করা হয় আদালতে।

    এই ঘটনার চারমাস পড় জানা যায়, সংস্থাটি এমনিতেই কর্মচারী বদলের কাজ শুরু করেছিল উক্ত এলাকায় কমাস যাবৎ এবং এই ধরনের সংস্থায় কর্মরত সিকিউরিটি গার্ডেরা মায়না পায় ঘন্টার হিসেবে, তাই তাদের বদলির চিঠি দিয়ে অন্য জায়গায় পাঠাতে হয়, এই কথা এর-আগে কেউ শোনেনি, (এই নিয়ম যে কোন প্রাইভেট সিকিউরিটি কোম্পানিতে বর্তমান)
    তারও পড়ে জানা যায়, যে উত্যক্ত করার দাবী তোলা হয়েছিল হেতালের মা-বাবা থেকে, সেটি হেতাল নয় করে তার দাদা, হেতালের হয়ে।
    ফলে বোঝা যায়, এই কেসটি বাকি রেপ-কেসগুলোর মত পরিষ্কার নয়, বরং অনেক ধোঁয়াশা ভরা।

    এই বিষয়ে যে আরও কয়েকটি থিওরি নানা-সময় এই বিষয়ক রিসার্চে উঠে এসছে, তার মধ্য সব থেকে জোরালোটি হল "honor killing"

    হেতালের দেহের যে ২২দফা আঘাতের কথা বলা হচ্ছে তার প্রায় ৯০% হয়েছে ঘাড়ে ও মুখে, শুধুমাত্র হাইমেন ছিঁড়েছিল(মানে "ভার্জিনিটি লুজ" ফর সাধারণ পিপল) যেটা সাধারণ সেক্স লাইফের ঘটনা, যোনীদ্বারে আসে পাশে আঘাতের কোন চিহ্ন পাওয়া যায়নি। কিংবা ধর্ষণ থেকে বাঁচতে সাধারণত যে আত্মরক্ষার চিহ্ন পাওয়া যায় ভিক্টিমের শরীরে তার কিছুই ছিলনা, এবং এই ভার্জিনিটি লুজ ব্যাপারটা হয় খুনের অনেক আগেই, যেইটুকু স্পার্ম পাওয়া যায় ঘটনাস্থলে তা পাওয়া গিয়েছিল প্যান্টির থেকে যেটা ইচ্ছাকৃত যৌনসঙ্গমেও পাওয়া যায়, এবং সব থেকে আশ্চর্য ব্যাপার হল এই স্প্যার্ম স্যাম্পেলের কোন টেস্ট করা হয়নি ফরেন্সিকে, ধনঞ্জয়ের ডিএনএ-এর সাথে সেটা মেলে কিনা, তাও দেখা হয়নি কোন কালেই।
    সব থেকে চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসে, ফরেনসিকে হেতালের পেটে জমা খাওয়ারের পরিমাণ থেকে, প্রায় ৮০-৯০গ্রাম অপাচ্য খাওয়ার পাওয়া যায় হেতালের পেটে যা একমাত্র সম্ভব, খাওয়ার পর খুন করা হয়ে থাকলে, যদি ধরে নেওয়া হয় যে তার খুন পাঁচটা- থেকে ছটার মাঝে হয়েছে তাহলে কিভাবে তার পেটে এতখানি অপাচ্য খাওয়ার থাকে এটাও একটা প্রশ্ন।
    অথচ এইরম অথ্য ময়না তদন্তের রিপোর্টে পেশ করা হয়নি, যেমন হয়নি আরুসি তলোয়ারের কেসে।

    এখন রিভার্স থিয়োরি।
    অনেকেই মনে করেন, ধনঞ্জয়ের সাথে সাধারণ প্রনয়ের সম্পর্ক ছিল হেতালের, যেটা তার পরিবারপক্ষ থেকে মেনে নিতে না পারায় তাকে খুন করে। এছাড়া এ বিষয় রিভার্স থিয়োরি প্রচুর আছে। যাই হোক এই নিয়ে আলোচনা আমার নয়। কারণ সে দিন কি হয়েছিল আমরা কেউই জানিনা, শুধু অনুমান করতে পারি।

    এই আলোচনা থেকে একটা অন্তত স্বাভাবিক ধারণায় বলা যায়, যে এই ঘটনা ঠিক সাধারণ রেপ-মার্ডার কেসের মত নয়, এর পরতে-পরতে নানান অসঙ্গতি আছে, এই বিষয় অরিন্দম শীল মহাশয় কি সিনেমা বানায়, এবং কিভাবে প্রোটাগনিস্ট হিসেবে দেখান সে দিকেই চোখ রাখা ভালো। কারণ যা দেখি, যা পড়ি, যা শুনি সব কি আদও সত্যি? সেই প্রশ্নর দিকে তাকিয়ে থাকি (অবশ্য ওনার সিনেমা কেমন হবে, তাই নিয়ে আমি চিন্তিত নই। এই বিষয়ে রিসেন্ট কয়েকদিন ভিত্তিহীন গ্যাদগ্যাদে ন্যাকামোগুলো চোখে এলো বলেই লিখলাম)

    মনে রাখতে হবে, হেতালের ঘটনা হনার কিলিং হোক আর রেপ দুটোই সমান দোষের তাই, একচোখা হয়ে ডিটেলে বিষয় না জেনে আমাদের মন্তব্য করা কোনদিনই সমচিন নয়।

    এবং এখানে রেপ কে সাপোর্ট করছেন? বলে বালখিল্ল্যতা না করাই ভালো।

    এই লেখার থেকে, সাধারণের মনে নানা প্রশ্ন আস্তে পারে, গুরুচণ্ডালীর একটি লিঙ্ক শেয়ার করছি সাথে প্রয়োজনে সেই লেখাটি সবাই পড়তে পারেন, যথেষ্ট ডিটেলে সমস্যার নানাদিক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
    http://www.guruchandali.com/default/2015/08/14/1439569396110.html

    তাছাড়া এইবছর গুরুচণ্ডা৯ থেকে এই বিষয়ক বইটিও কালেক্ট করতে পারেন, উৎসুক মানুষ। আমি যদিও সিনেমাটা নিয়ে আশাবাদী নই তবে বইটি নিঃসন্দেহে চমৎকার বইটির নাম "‘আদালত-মিডিয়া-সমাজ এবং ধনঞ্জয়ের ফাঁসি’"'
  • PP | 33.241.123.17 | ২২ জুলাই ২০১৭ ২১:০২367264
  • পাই দি, এটা ফেসবুকে শেয়ার কোরলে পারতেন। কারন ঐ ভিত্তিহীন গ্যাদগ্যাদে ন্যাকামোগুলো ফেসবুকেই আসছে।
  • pi | 57.29.212.196 | ২২ জুলাই ২০১৭ ২১:১৯367265
  • এটা ও ফেবুতেই দিয়েছে। একটা গ্রুপেও দিয়েছিল। আপাতত লোকে, তোরা মোল্লার বাচ্চা, রেপিস্টের ফরে বলিস টলিসে চলে গেছে।
  • T | 131.6.68.127 | ২২ জুলাই ২০১৭ ২১:২৫367266
  • যা রিয়্যাকশন দেখলাম, এবং যা আরবিট হ্যাজ দিচ্ছে লোকে তাতে ছাগল থিয়োরী সুনির্দিষ্ট ভিত্তি পাচ্চে কিন্তু!
  • gobu | 113.197.82.244 | ২৩ জুলাই ২০১৭ ০২:০৪367267
  • আমি যদিও ফেবু পোস্টগুলো দেখিনি, তবে প্রতিক্রিয়াগুলো চেনা ছকে। গড্ডলিকা প্রবাহ কি আর এমনি বলে।
  • পাই | 57.29.199.10 | ২৩ জুলাই ২০১৭ ১৫:২৫367268
  • এসব কী হচ্ছে!! মেসেজে একজনের কাছে পেলাম।

    One of my close acquaintances was summoned to the local police station because he spoke about the possibility of Dhananjay being innocent at a meeting in his locality!

    A formal complaint was made at the PS. To keep the complainant happy, he was called. The Officer was most understanding, and refused to do a GD, let alone an FIR. Previously he had been summoned because someone with political links objected to something he posted on facebook after India lost to Pakistan in cricket.
  • অমিত সেনগুপ্ত | 59.205.217.126 | ১২ অক্টোবর ২০১৭ ১৭:৩২367270
  • আরুষি মামলায় তলোয়ার দম্পতি বেকসুর খালাস। ধনঞ্জয়ের টা কুয়াশার পেছনেই রয়ে গেল।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি প্রতিক্রিয়া দিন