এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • কাশ্মীরঃ কিছু আলোচনা, কিছু মতামত

    সিকি লেখকের গ্রাহক হোন
    বইপত্তর | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ | ৯১৭০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • সিকি | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৪:০৯371456
  • মিঠুনের লেখা বই কাশ্মীরঃ রাজনৈতিক অস্থিরতা, গণতন্ত্র ও জনমত বইটি স্রেফ একটি বইমেলাতেই খড়কুটোর মত উবে গেছে - মানে দিল্লি বইমেলাতে পাঠাবার মত যথেষ্ট বইও হয় তো আর নেই, এমনই অবস্থা।

    পাঠপ্রতিক্রিয়া আসছে, আরও আসবে আশা করি। বইটি আবার রিপ্রিন্ট হবে, মিঠুন সেটাকে আরও পরিমার্জন পরিবর্ধন করবে। সেসব করার আগে, যারা যারা বইটি হাতে পেয়েছেন, পড়েছেন, তাঁদের কাছ থেকে প্রতিক্রিয়া চাই। কী হলে আরও ভালো হতে পারে, পাতার কোয়ালিটি, প্রিন্ট, কনটেন্ট, ছবি - সমস্ত কিছু নিয়ে মতামত দিন এখানে।
  • h | 213.99.211.133 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৫:১২371467
  • এই বই বেরিয়েছে বলে খুব আনন্দ পেয়েছি। অ্যাকাউন্টেবল কপি এডিটর লাগবে। ডিটেল আমি সৈকত, পিনাকি কে (যদিও মেলার মধ্যে মনে রাখা সম্ভব নাও হতে পারে), মিঠুন কে বলেছি। এখানে রিপিট করছি না। কয়েকটা এডিটিং এর গন্ডোগোল এলিমিনেট করতে হবে পরের সংস্করণে, প্রেফারেবলি। আর কয়েকটা আইডিয়া আছে, সেটা নাইস টু হ্যাভ গোছের, সেটা আমি মেল করে দেব।
  • Tim | 108.228.61.183 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৭:৫০371478
  • বোধিদার পয়েন্টগুলো মনে আছে, বেশ মনে ধরেছে। তবুও মেল করে দিও।
    আমার নিজেরও দুয়েকটা জিনিস মনে হয়েছে, সেগুলো নিয়েও কী করা যায়, দেখছি। এই পাতায় চোখ রাখছি, পাঠপ্রতিক্রিয়া, আলোচনা যা হবে দেখবো।
  • T | 121.65.39.110 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৭:৫৮371489
  • হ্যাঁ, আমারও বক্তব্য আছে কিছু। সম্পাদনা সংক্রান্ত।
  • | 52.107.72.231 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১২:৫৯371497
  • কাল এয়ারপোর্ট আর ফ্লাইটে বসে পুরোটা পড়ে ফেললাম। বক্তব্য লিখবোখনে পরে। আপাতত বলি প্রচ্ছদটা আমার তেমন পছন্দ হয় নি। পরের সংস্করণে অট্টু ভাল কিছু করা যায় দেখতে পার।
  • Rabaahuta | 233.186.64.173 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৩:০৫371498
  • হুঁ, প্রচ্ছদ বদল নিয়ে ভাবা হচ্ছে বটে
  • T | 165.69.191.249 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৩:০৭371499
  • আমি তিনটে চ্যাপ্টার পড়েছি। লিখে রাখি। খুচখাচ এডিটিং বাদ্দিয়ে...
    ১. মনে হয় কিছু টাইমলাইন থাকলে ভালো হত। যেমন রাখা হয়েছে সেরকম না, একটা ভিজ্যুয়াল রেফারেন্স মতন। না হলে সাল তারিখ গুলো একটু গুলিয়ে যায়। ঘটনাক্রম রিলেট করতে সুবিধে হতে পারে।
    ২. পপুলেশন ডেমোগ্রাফির বদলের একটা গ্রাফিক্স থাকলে বেশ হয়।

    আরেকটা ব্যাপার যেটা সেটা হ'ল, এই কাশ্মীর বইটার মত একটা সিরিজ বার করা যেতে পারে। স্বাধীনতা উত্তর রাজনীতি নিয়ে, আফস্পা, নকশালবাড়ী, তেভাগা ইত্যাদি। অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস যেমন 'এ ভেরি শর্ট ইন্ট্রোডাকশন সিরিজ' বার করেছে, সেইরকম।

    পরের সংস্করণের জন্য আমি কিছু ছবি আঁকব।
  • | 52.107.72.231 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৩:১২371500
  • হ্যাঁ এই ২ নংটা আমারও মনে হয়েছে। ক দিলাম। পপুলেশান ডেমোগ্রাফি বদলের গ্রাফিক্স োখের সামনে থাকলে খুব ভাল হয়।

    সিরিজের আইডিয়াটা দুর্দান্ত!
  • h | 213.99.211.134 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৭:০৫371501
  • পপুলেশন ডেমোগ্রাফির উপরে খুব জোর দেওয়ায় জেনেরাল আপত্তি আছে। সুদু দেখতে ভালো ব-ই করলে হবে?

    কনফ্লিক্ট জোন নিয়ে ভেরি শর্ট ইন্ট্রো সিরিজ তো করাই যেতে পারে। চটির আদর্শের সঙ্গে অন্তত সাইজে সহাবস্থানে রয়েছে। আমি তালিকা কিছু প্রস্তাব দিচ্ছি না, কারণ এইটা পাবলিশারের ডিসিশন, এবং ঠাকুরের কৃপায় আমাগো দ্যাশে কনফ্লিক্ট এবং সরকারী বা বেসরকারে ন্যাশনালিস্ট বয়ান ও কম পড়ে নাই। তবে অনেক বই আছে, লোকে আমরা না বের করলে আহা না পড়ে সুকিয়ে যাচ্ছে এরকম ও না, অন্তত যে বিষয় গুলো ট উল্লেখ করলো। আমি অন্তত এই সিরিজ টায়, কম সংখ্যার বই এর সলিড কোয়ালিটির পক্ষে, কারণ কিছুই না, ভেটিং এর এবং এডিটিং এর তৈরী টিম লাগবে।
  • h | 213.99.211.134 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৭:০৯371457
  • বাই দ্য ওয়ে কে বিষয় হিসেবে কিসে জোর দেবে সেটা লেখকের ন্যারেটিভ টার উপরে ডিপেন্ড করে, তবে আমার সমস্যা হল, আমায় আবার সেই অনুযায়ী নিন্দে করতে হবে ঃ-))))
  • | 144.159.168.72 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৭:২৭371458
  • এঁজ্ঞে "চোখের সামনে থাকলে খুব ভাল হয়" বলতে দেখতে ভাল লাগার কথা বলি নি।
  • T | 129.74.180.59 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৭:৩১371459
  • কিন্তু কাশ্মীর নিয়েও তো লেখাপত্র কম নেই। ব্যাপারটা তাহলে আবার আলাদা করে বই প্রকাশের কি দরকার এ এসে দাঁড়িয়ে যায়। ঘটনা হচ্ছে যে নিরপেক্ষ তথ্যসমৃদ্ধ লেখাপত্তরকে, যেগুলো খুবই সিরিয়াস কাজ, সেগুলোকে সচেতন ভাবে সাধারণ পাঠকের নাগালের বাইরে করার একটা অ্যাজেন্ডা আছে। অ্যাকাডেমিক লেখাপত্তর আদতে লেফটের চক্রান্ত, কন্সপিরেসি, ও এসব পড়বেন না। আমরা ফেবু/হোয়াতে অভ্যস্ত, আমরা ক্যানো বই পড়ব, বরং আমরা ছাগলের মতো হোয়া মেসেজ দেখে চা দোকানে তক্কো করব -- এই যেখানে পরিস্থিতি, সেখানে গুরু তার উল্টোপাল্টা প্রতিষ্ঠান মার্কা অবস্থান কাজেই লাগাক না। আদত প্রতিষ্টানকে ন্যাশনালিস্টরা যখন সন্দেহজনক খাসমহল হিসেবে বানিয়েই ফেলেছে তখন গুরুর এ ধরণের বইপত্র যদি আমপাবলিক পড়ে তো অনেক লাভ। হলই বা একটু লোকশিক্ষে, ক্ষতি কি।

    নিন্দে করার জন্য অনন্ত নির্মোহ ব রা অপেক্ষা করে আছে। :)
  • pinaki | 90.254.154.105 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৭:৩৫371460
  • হনুদা, অবশ্যই মেল করে দিও। তোমার অনেকগুলো কমেন্টই মনে আছে। কিন্তু কিছু মিস করতেই পারি। আর লোকাল ভয়েজের ব্যাপারে যে রিসোর্সগুলোর কথা বলছিলে সেগুলোর কোনো লিংক টিংক জানা থাকলে পাঠিও।
  • dc | 132.174.164.124 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৮:২৬371461
  • আমার একটা pre-পাঠ প্রতিক্রিয়া আছে। সেটা হলো, বইয়ের পিডিএফ করে আপলোড করে দিন। পাইরেটেড বই আর পেপার পড়ার সুখই আলাদা। জয় পাইরেটবে! শেয়ারিং ইজ কেয়ারিং!
  • h | 213.99.211.135 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৮:৫৬371462
  • যা সালা মিঠুনের বই , বার করবে পাবলিকেশন, তর্ক করছি আমি আর তুই ঃ-))))) চলো পানসিঃ-))))) । লোকশিক্ষা গ্রন্থমালা , ঠিক এই চটি সাইজের ই বিশ্বভারতী থেকে বের হয়েছিল, প্রথম দিকে রবীন্দ্রনাথ নিজে উদ্যোগ নিয়েছিলেন কিনা জানি না। বিভিন্ন বিষয়ে কমিউনিস্ট পার্টি বা আর এস এস বা প্রচুর সংগঠন বরাবর প্রচুর চটি বের করেছে, দুই আনায় শহিদুল্লার বই দিয়ে শুরু কিনা জানা নেই। কিন্তু এই বইটা, মিঠুন , সম্ভবত মিঠুন বলেই, একটা আশ্চর্য্য ইনোসেন্স আছে, সেল্ফ লার্নিং এর স্পিরিটে সে লিখছে, পাঠককে সঙ্গে নিয়ে। লোকশিক্ষের বিন্দুমাত্র আগ্রহ তার নেই। সে একটা ডিসকভারি তে নেমেছে। দেশকে ভালোবাসতে গেলে যে ডিসকভারি লাগে সেই ডিসকভারি। লোকশিক্ষের উদ্দেশ্য যার, সে রাহুল পন্ডিতা বা বাশারাত পীর দিয়ে কাশ্মীর সম্পর্কে শুরু করবে না, এমনকি এটা অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ হিস্টরি বা সামাজিক ইতিহাসের প্রচলিত পদ্ধতি ও না। দুটো অ্যাফেকটেড একস্ট্রিম পজিশন থেকে শুরু করছে, তার পরে হি ইজ ডিসকভারিং দ্য মিডল গ্রাউন্ড। আমি সেই স্পিরিট নষ্ট হতে দিতে চাই না। হয়তো এটাই তার সমালোচনা লিখলে লিখতাম, কিন্তু এটা মিঠুন আর মিঠুনের পাঠকের ডিসকভারি। এটা আমি প্রথম বার পড়ে স্কফ করেছিলাম, পরে আর পারিনি। এটা বুঝতে পারার পরে, আমার চোখ্কে জল এসে গেছিল, এটা বুঝতে হবে, কাশ্মীরে বা আমাদের দেশে যারা ৮৬ এর পরে জন্মেছে, তাদের জেনেরাশনের ডিসকভারি, দেয় আর এসেনশিয়ালি কোয়েশ্চনিং দ্য হেড লাইন্স। সুতোরাং এটার উদ্দেশ্য লোকশিক্ষে হ্যান্ড ডাউন কিনা আমি কনভিন্স নই। তুই ভেবে বল, রাজনৈতিক বাজে নস্টালজিয়া ছাড়, স্বাধীনতার পরের যে ভারতের ইতিহাস, সেটা ইতিহাস তাকে , আমরা ৯০স এর আগে , একটা দাঙ্গা তে শুনতাম, ক্ল্যাশেস বিটুঈন টু কমিউনিটিজ , সেটা আজকাল প্রাইভেট চ্যানেল এর বিচিত্র বিবরণ শুনলে মনে হয় ঠিক ই ছিল, কিন্তু এটা সত্য এই মেডিয়ার প্রাইভেটাইজেশনের পরেই আমরা আমাদের দেশের কনফ্লিকট জোন নিয়ে বেশি সচেতন হয়েছি। তুই বল আমরা কেন জানতাম না, নাগাল্যান্ডের জুদ্ধের কথা। কারণ একটাই ইনফর্মেশন এখন এসেছে। এর মধ্যে একটা লোক রিডার কে সঙ্গে নিয়ে ডিসকভারি করছে। টাইমলাইনে বড় কিছু মিস আছে সে পরে বলা যাবে। আমি ডেমোগ্রাফিক প্যাটার্নে খুব বেশি গ্রাফিক্স বা কোর দিতে আগ্রহি নই, কারণ এথনিসিটি ভিত্তিক স্টেট পলিসি কে তাহলে আমল দেওয়া হয়, তাইলে আর একটা ছেলের ডিসকভারি র সঙ্গে আসামের বহিরাগত আইডেন্টিফিকেশন অর্ডারের কোন পার্থক্য থাকে না। মেনলি স্টেট এবং কমিউনিটি অ্যাকাউন্টেবিলিটি আর এক্সট্রিম সিনিসিজম এর কথা বলছে, তার সঙ্গে আমার মতে ওটা যায় না, এবার লেখক যায় মনে করলে যায়। শর্ট ইন্ট্রোডাকশন সিরিজ, ধর নিটশের উপরে বের করা মাইকেল ট্যানার এর বই, স্টুডেন্ট এডিশন, জ্ঞানী লোক ছাত্র দের মধুর করে নিতশে পড়াছে, কিন্তু তার সঙ্গে এই বই য়ের পার্থক্য আছে। এবার মনে করলে আছে না মনে করলে নেই।
  • h | 213.99.211.132 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৯:৪৩371463
  • এবং আরো বলছি শোন, তুই ওখানকার লোকাল রিসোর্স পড়লে তোর এই কথাটাই মনে হবে। ছাত্রী নেত্রী কি যেন ওর প্রথম প্রেস কনফারেন্স টা মনে আছে, সে বলছে (প্যারাফ্রেজড), আমরা যখন কাশ্মীরে বড় হচ্ছিলাম, ভারতীয় সেনাবাহিনী কে দেখেছি, তখন আমার দেশপ্রেম তৈরী হয় নি, কিন্তু আজ যখন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে এসেছি, যখন প্রথম বুঝতে পারছি, আমার বন্ধুরা আমায় ভালোবাসে, দেশ কাকে বলে বুজছি, তখন আমি দেশদ্রোহী বলে গালাগাল খাচ্ছি, এটা আমি শিক্ষা হিসেবে গ্রহণ করার কথা বলছি। এটা সোজা কথা না। ছোটোদের কাছে শিখতে হবে।
  • h | 213.99.211.132 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৯:৪৬371464
  • একটা সিকিউরিটি সার্কিটের মধ্যে রসিকতাই আছে, দিল্লী তে কান পাতলেই শোনা যায়, ৭১ এর জেনেরাল রা, এমন্কি ছোটো অফিসার দের প্রজন্ম পুরো মরে না যাওয়া অব্দি দুটো দেশে শান্তি আসবে না ঃ-))))
  • pinaki | 90.254.154.105 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২০:০৯371465
  • এই মিনি সিরিজের আইডিয়া খুবই ভালো। কিন্তু সমস্যা হল এই ধরণের বইগুলো অনেক সময়ই বাম সমর্থকদের বাইরে খুব একটা অ্যাক্সেপ্ট্যান্স পায় না, কারণ বাম পার্টির পক্ষ থেকে বের করা হোক বা অন্য কোনো 'প্রগতিশীল' পাবলিকেশন থেকে, একদম শুরুতেই বাম ছাপ্পা পড়ে যায় আর তারপরে যে লোকগুলো অলরেডি এনিয়ে একটা অন্যরকম অবস্থানে রয়েছে তাদের বাইরে সেই বইএর আর কোনও গ্রহণযোগ্যতা থাকে না। মিঠুনের বইটা এরকম মিনি সিরিজ বইএর থেকে কিছুটা আলাদা একেবারেই ঐ 'সৎভাবে একটা সমস্যাকে বুঝতে চাওয়া'র জার্নিটার জন্যই। মিনি সিরিজ লিখব ভেবে নিয়ে বসলে এই সেল্ফ লার্নিং এর আন্তরিকতা এবং স্পিরিটটা কম থাকে, ফলে সাধারণ পাঠককে সঙ্গে নিয়ে এগোনোতে সমস্যা হয়। অবচেতনেই প্রীচিং টোন চলে আসে। মিঠুনের লেখার মতই আর একটা উদাহরণ হল অচিন্ত্যরূপের মরিচঝাঁপির লেখাটা। লেখক কোনোকিছু প্রমাণ করার দায় নিয়ে লিখতে বসে নি, বরং একটা সত্যিকে নিজের মত করে সিনসিয়ারলি খুঁজতে চাইছে - এর সাথে পাঠক (মানে আমজনতা পাঠক, বিদগ্ধ পাঠক নয়) যতটা রিলেট করতে পারে, অন্য কোনোধরণের ইতিহাস বইএর সাথে ততটা পারে বলে মনে হয় না। এমনিতে আমি ব্যক্তিগতভাবে মিনি সিরিজ লেখার বিরোধী নই, বিভিন্ন বাম পার্টির তরফ থেকে যেগুলো বেরোয় সেগুলোরও গ্রহণযোগ্যতা আরও বাড়ানোর জন্য তার ভাষা, লেখার স্টাইল, জার্গন নির্ভরতা - সেসবের আমূল পরিবর্তন করা উচিৎ বলে মনে করি। নিজের রাজনীতি করার অভিজ্ঞতা যেটুকু ছিল তাই দিয়েই বুঝি এধরণের বইএর প্রয়োজন আছে। এমনকি বাম সমর্থকদের বা অলরেডি প্রগতিশীল অবস্থানে রয়েছেন এমন মানুষদের জন্যও। রাজনৈতিক কর্মীদেরও লুসিড 'অ্যাকটিভিস্ট হ্যান্ডবুক' হলে সুবিধে হয় লোকজনের সাথে ডায়লগে যেতে। সেসবই ঠিক আছে। কিন্তু এর সাথে তার সীমাবদ্ধতার দিকটাও খেয়াল রাখা দরকার। অ-বাম (কিন্তু র‌্যাশনাল) মানুষের সাথে কথোপকথনে যেতে গেলে কিন্তু ওরকম অ্যাকটিভিস্ট হ্যান্ডবুক দিয়ে সবসময় কাজ হবে না। সেসব ক্ষেত্রে এই মিঠুনের বইএর মত বা আরও অন্যরকম কিছু লাগবে।
  • hu | 83.58.28.165 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২২:৫৫371466
  • পপুলেশন ডেমোগ্রফি বদলের একটা ফিগার থাকার কথা প্রথম অধ্যায়ের শেষে। সেটা অবশ্য পুরো রাজ্যের ডেমোগ্রাফি, জেলাভিত্তিক নয়। ঘটনা হল, পপুলেশন ডেমোগ্রাফির খুব একটা উল্লেখযোগ্য বদল হয়নি, অন্তত রাজ্যস্তরে।
  • T | 129.74.180.59 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৪:৩৬371468
  • আরে বাবা, ঐ মিনি সিরিজ বা শর্ট ইন্ট্রোডাকশন সিরিজের কথাটা বলা কারণ গতরে বহরে গুরুর চটি বইয়ের সঙ্গে সাযুজ্য আছে বলে। আমি বলছিনা যে ক্লোরোফিল কি ও তা দিয়ে কি হয় জাতীয় বক্তব্য থাগবে বইগুলোতে। তোমরা যেমন বলছ, যে একটা ডিসকভারির আঙ্গিকে বইটা লেখা হয়েছে, সেভাবেই অন্যগুলোও লেখা হোক না। অপ্রকাশিত মরিচঝাঁপি মার্কাও নয়, যে দুপক্ষের বক্তব্যকে একজায়গায় আনলাম, বরং মরিচঝাঁপি নিয়ে অচিন্ত্যদার কাজের মতন। হ্যান্ডবুকও নয়।

    গুরুর প্রকাশনা নিয়ে সম্ভবতঃ লোকের 'বাম অ্যাকটিভিস্ট' জাতীয় ছুঁৎমার্গ নেই। এটা পার্সেপশন, খুব সঠিক জানি না, অন্ততঃ বইয়ের বিক্রিবাটা সেসব মনে করায় না। ফলে এই গ্রহণযোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে একটা আরবান মাস, যারা ইচ্ছে করেই অ্যাকাডেমিক কিচ্ছু পড়বে না, তাদের কাছে পৌঁছে যাওয়া যেতে পারে। এইযে হনুদা ভয় পাচ্ছে, যে ডেমোগ্রাফি বদল জাতীয় ছবিছাবা ইত্যাদি আরেসেসের ওয়ার ক্রাইকে সাহায্য করতে পারে সেটা ভ্যালিড ঠিকই, কিন্তু একই সঙ্গে এও মাথায় রাখতে হবে যে যারা মিম বানাবার তারা বানাবেই। টার্গেট হওয়া উচিত সেই পপুলেশন যারা নব্বই পরবর্ত্তী জেনারেশন এবং দেশে কবে কি হয়েছিল সেই বিষয়ে সম্পূর্ণ অন্ধকারে। টিভি, কাগজ, এবং সোশ্যাল মিডীয়াতে ঢালা বিষ মারফত যারা অলরেডী একটা অতি গাম্বাট ন্যারেটিভে বিশ্বাসী (আমি ও আমার দেশ)।

    এই সিরিজের উদ্দেশ্যটা অ্যাকচুয়াল পরিস্থিতি বা ইতিহাস তুলে ধরাই শুধু হবে না, একটা ভয়েস তৈরী করাও এর উদ্দেশ্য হবে। উদাহরণ হিসেবে শাক্যজিতের বইটা। এটা একটা ব্যক্তিগত চিলেকোঠা তৈরী করে এবং আমি বেশ কিছু লোককে উলুতপ্লুত হতে দেখেছি যারা বর্তমান জেনারেশনের, সোশ্যাল মিডীয়ায় আলফাল স্ল্যাপস্টিক লিখে বেড়ায় এবং কেউই অ্যানালিটিক্যালি বলতে পারছে না যে বইটা ক্যানো তাদের ভালো লেগেছে। আসলে শহুরে সমাজ তাদের নিজস্ব ব্যক্তিগত ভাবে একটা পারিপার্শ্বিক হিস্ট্রির বয়ান চাইছে। এই ভয়েডটাতে রাইট উইং তাদের প্রোপাগান্ডা মিম নিয়ে অলেরেডী ঢুকে গেছে, তাই এই ধরণের বইগুলো সেই আঘাতকে কিছুটা প্রতিরোধ করবে ভেতর থেকে। এরকমই মনে হয়। একেই লোকশিক্ষে বলছি।

    সিরিজ হিসেবে প্রকাশিত করার একটি কারণ যে এগুলোকে একটা সচেতন প্রয়াস হিসেবে দেখানো। একটা আরোপিত ইউনিফর্মিটি থাকুক যেখানে একটা বইয়ের আবেদন অন্যগুলোতেও একটা মোড়ক নিয়ে আসে। সেটা উপরি পাওনার মতন হবে। চটি সিরিজ প্রমোশন পেয়ে ভাইস ক্যাপ্টেন থেকে দলপতি হোক। অবশ্য সিপিয়েম হিসেবে বইয়ের ক্যাডারকুল তৈরী করতে চাইছি এইরমও ভাবা যেতে পারে :)
    সিইও জেগে উঠে তারপর না হয় সিদ্ধান্ত নেবেন।
  • Tim | 140.126.225.237 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৫:৩৪371469
  • আমার ইচ্ছে ছিলো কাশ্মীরের সাথে সাথে অন্য রাজ্যগুলোর পরিস্থিতি আলোচনা করার। প্রধাণত নর্থ-ইস্ট নিয়ে ভাবছিলাম, আর অল্প মধ্যপ্রদেশ নিয়েও। বই উদ্বোধনে কিরীটিবাবুর বক্তব্যে পশ্চিমবঙ্গের কথা শুনে মনে হলো সেটাও খুব ভালো বিষয়। নর্থ-ইস্ট নিয়ে ব্লগ লেখা যেতেই পারে পড়াশুনো করতে করতে। তারপর বই হবে কিনা সেটা জিনিসটা কেমন হলো দেখে ভাবা যেতে পারে। গুরুচন্ডা৯ গ্রুপে প্রতিক্রিয়া দেখে মনে হচ্ছে একেবারে ঘরের মধ্যে কী হচ্ছে সেটা জতক্ষণ না কাউকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখানো হচ্ছে, কাজ হবেনা। মানে এরপরেও কাজ না হতে পারে, তবে ঐ আর কি, একটা চেষ্টা করা গেল।
  • T | 121.65.39.110 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৬:২১371470
  • গ্রুপ মানে ফেবু গ্রুপ?
  • Tim | 140.126.225.237 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৬:২৪371471
  • হ্যাঁ ফেবু গ্রুপ। বিষাদসিন্ধু বা বিষবৃক্ষও বলা যায়।
  • h | 212.142.90.211 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৭:১১371472
  • ট আমি ঠিক সেই কারনে ভয় পাই নি, মানে ভয় পেয়েছি কিনা নিশ্চিত নই, মানে ডেমোগ্রাফি ডিস্ট্রিবিউশন যে বদলায় নি বেশি সেটা
    পন্ডিত এক্সোডাস এর যে ঘটনা তার মাত্রার কাউন্টার আর্গুমেন্ট হিসেবে ব্যবহার করা যায় কিন্তু তাতে দিল্লী বা জম্মুর শরনার্থী শিবির স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা মিথ্যা হয় না। তাই এই ডেটা দিলে রিপিহুউজি সেন্টারের ডেটাও দেখতে হয়, যদিও কত আর দেখবে , কিন্তু আমার আর্গুমেন্ট হল কাশ্মীরে সিভিল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ক্রমশ এমপাওয়ারমেন্ট কমছে আবার সেটাকেই মিনিমাম ডেলিভারি মেকানিজম এর বারিটা বাজছে যে বা তার এক্সকিউজ পেয়ে যাচ্ছে এবঙ্গ এটা র জন্য সম্পূর্ণ দায়ী আফ্সপা নির্ভরতা। এমনিতেই সালা লাদাখ, কাশ্মীর , আর জমু র যা স্ট্রাকচার তাতে মনে হবে ধর্ম ছাড়া কোন ক্যাটিগোরি নেই, তার উপরে এই লাইনের আর্গুমেন্টে সিভিল ফেলোলিওর টা গুরুত্ত্ব হারায়, যাই হোক ছাড়া, এটা আল্টিমেটলি লেখক এর সিদ্ধান্ত।
  • pi | 24.139.221.129 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৯:০১371473
  • সৎভাবে একটা সমস্যাকে বুঝতে চাওয়া'র জার্নিরই মিনিসিরিজ হতে পারে তো।

    আর অন্য স্টেট আসা দরকার। চীনের সাথে ইস্যুও। আর ভীষণভাবে দরকার মনে হয় পাকিস্তানের লোকজনের লেখা আসা। রাষ্ট্রা হিসেবে ভারত পাকিস্তান খুব আলাদা নয়, দেশবাসীদের অবস্থাও আদতে একই। দেশ আর রাষ্ট্রের পার্থক্য, সেই নিয়ে পাকিস্তানের লোকজনেরই বক্তব্য, এগুলো একটু এলে বড় ভাল হত। এই উপমহাদেশের এত কামড়াকামড়ি খেয়োখেয়ি বিদ্বেষ যে কতটা তৈরি করা, এমনকি বেশিরভাগ বাংলাদেশী যে ইস্যু নিয়ে প্রচণ্ড সেন্সিটিভ, ৭১ এর কারণে 'পাকি ঘৃণা' , বহু পাকিস্তানি মানুষ ৭১ এ পাকিস্তানের ভূমিকা নিয়ে লজ্জিত, ক্ষুব্ধ জানলে সেই ঘৃণা হয়ত অনেকটাই কাটতে পারে।

    বারবার war and peace এ পাকিস্তানের স্কুলের ছেলেমেয়েদের সেই সাক্ষাৎকার মনে পড়ে যায়। বা, রাস্তাঘাটে মানুষজনের সাথে কথা।

    ভাল কথা, নর্থ ইস্ট নিয়ে লেখা হলে খুবই ভাল। কিন্তু এরকম একটা সমস্যা বুঝতে চাওয়ার আপ্রোচ নিয়েই যেন হয়। ভারত রাষ্ট্রের চরিত্র বোঝাতে গিয়ে শুধুই মনোরমা , চানু এলেই হবেনা। সেতো থাকবেই। কিন্তু এখানে বহুজনের সাথে কথা বলে মনে হয়েছে, সমস্যা অন্যদিক থেকেও বেশ জটিল। বহু বিভাজন। আর সেখানে বহু ক্ষেত্রে টাকা আর ক্ষমতা অনেক কিছু নির্ধারণ করে দিয়েছে। অনেক সমস্যা খুঁচিয়ে বানানোও হয়েছে।
  • T | 165.69.191.249 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৯:১০371474
  • লিস্টি হোক। দেবের চীন নিয়ে লেখাটা সামান্য মাজা ঘষা করে প্রকাশ করা হোক। আরো এক ধাপ এগিয়ে দাবী করছি যে একটা গোটা টইকেই ছাপিয়ে দেওয়া হোক। যার যেমন মতামত, আইপি, নিক ইত্যাদি এক রেখে। ঃ)
  • T | 165.69.191.249 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৯:১২371475
  • নাম দেওয়া হোক টই সিরিজ। সোমনাথদার আর্কাইভিং এর ইচ্ছেও পূর্ণ হবে।
  • pi | 24.139.221.129 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৯:১৮371476
  • আরে এই প্রস্তাবটা আমি কবে থেকে দিয়ে আসছি। আরো কে কে যেন বলেছিল। মামুর কাছে এটার দাবি জোরদার করা হোক।

    ম্যাগজিন প্রতি তিনমাসে একটা করে বেরোলে, তাতেও এরকম একতা পুরো টই দেওয়া যায় ভেবেছিলাম।
  • | 52.107.85.194 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৯:২৩371477
  • যাচ্ছেতাই আইডিয়া। আমি ভেটো দিলাম
  • T | 165.69.191.249 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৯:৫৭371479
  • দ দি যে ভেটো দিচ্ছে সেটাও ওখানে নথিবদ্ধ থাকুক। ঃ)
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন