এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • টিকাকরণ কি আগেই এদেশে ছিল?

    pi
    অন্যান্য | ২৮ অক্টোবর ২০১৮ | ২১৮৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • pi | 2345.110.125612.122 | ২৮ অক্টোবর ২০১৮ ১৭:৩৩380050
  • জেনারের আগেই ভারতে ভ্যাকসিনেশন চালু ছিল কি না তাই নিয়ে গ্রুপে খুবই তর্ক হচ্ছে দেখলাম, যদিও নানা পোস্টে কেবল কিছু নাম রেফারেন্স লিনক পাচ্ছি, 'ইনকুলেশ্ন' নিয়ে অন্যপক্ষে সেগুলোকে ইগ্নোর বা সেনিয়ে ব্যংগাত্মক বক্রোক্তি বা ইন্ডায়রেক্ট প্রমাণের চেষ্টা, তখন ভারতে গুটিবসন্তে অত ম্ৃত্যু হত মানে কোন ভ্যাকসিনেশন থাকতে পারেনা। অত পোস্ট পড়েও বোঝা গেল না, পাশ্চাত্য থেকে গুটিবসন্তের টিকা ১৭৯৮-৯৯-১৮০০ সাল নাগাদ এদেশে আসার আগে দেশে (.বিশেষ করে বাংলায়) যা ছিল তাও ভ্যাকসিনেশনই কিনা, আর তা কার্যকরী ছিল কিনা।
    এপ্রসংগে হলওয়েলের নাম এসেছে অনেকবার, প্রাক ১৭৯৮ অধ্যায়ে, সেই ১৭৬০ এর দশক নাগাদ তনি লেখালেখি করেন এই নিয়ে, ভ্যাকসিনেশন তো না, ' ইনকুলেশন' বলে উল্লেখ করেছেন, এইরকম এক্টা পদ্ধতি তাঁ্র কথা ধরলে প্রচলিত ছিল, পুং্খানুপুনখ বর্ণনা পড়লে আর আরো কিছু রেওহারেন্স পড়লে ছিলই মনে হয়। তো, এবার সেই বর্ণনাটা একটু বিস্তারিত পড়া যাক?
    Saikat Bandyopadhyay দা অনেকবার হলওয়েলের লেখা চেয়েছে দেখলাম। নিচে কিছু রেলেভেন্ট অংশ পেস্ট করে দিলাম। তার আগেগে কোল্টের বর্ণনাও আছে।
    এবার গ্রুপের ডাক্তার বিজ্ঞানী ও অন্যান্য আগ্রহীদের এটা একটু মনোযোগ দিয়ে পড়ে মতামত দিতে বলব। পড়ে কী মনে হচ্ছে?
    ১. এটা কার্যকরী ভ্যাকসিনেশন হতে পারে?
    না হলে কেন না?
    আমি হলওয়েলের অংশটুকু পড়ে কী ইনকুলেট করা হত সেনিয়ে নিশ্চিত হতে পারছিনা। একটু ঘাঁটা লাগল। একটা ডিসচার্জের কথা বলা হয়েছে, স্মলপক্সে কি এরকম ডিসচার্জ হত যা এভাবে নেওয়া যেত?
    কোল্টের বর্ণনা পড়ে তাও ফিজিবল মনে হচ্ছে। ডাক্তার বিশেষজ্ঞদের মত চাই।

    ২. এটা কতটা সেফ মনে হয়? রোগীদের থেকে নিয়ে? রোগী, টিকাদাতা আর টিকা যাঁকে দেওয়া হচ্ছ্র, তিনজনের জন্যই?

    ৩. যা পড়লাম, ব্রাহ্মণদের একটা বিশেষ অংশ এই টিকা দিতেন। তাঁ্রা কি অব্রাহ্মণদের দিতেন? বিশেষ করে নিম্নবর্ণের মানুষদের?

    ৪. ১৭০০ -১৮০০ পর্বেই ভারতে বেশ ভাল সং্খ্যক গুটিবসন্ত মহামারী নথিবদ্ধ আছে। তো এই ফেলিওর কি টিকার ইনহেরেণ্ট ব্যর্থতা বললব নাকি পুওর কভারেজ জনিত ব্যর্থতা?

    ৫. টিকার যেটুকু যা বর্ণনা বুঝলাম, তাতে জীবাণুর থিয়োরি ভারতে অনেক আগেই জানা ছিল বলা যায়?

    ওই ব্যাদে কি ব্রিটিশ আসার আগে সব ছিল আর কিছুই ছিলনা, এই দুই সাদা কালো প্রান্তের ভিতরের ধূসর এলাকা নিয়ে একটু বিস্তারিত ডিটেইল্ড আলোচনাহোক।

    কোট করলাম।

    Dharmapal (2000) has quoted British sources to prove that inoculation in India was practiced before the British did.

    In the seventeenth century, smallpox inoculation (tikah) was practiced in India. A particular sect of Brahmins employed a sharp iron needle to carry out these practices. In 1731, Coult was in Bengal and he observed it and wrote (Operation of inoculation of the smallpox as performed in Bengall from Re. Coult to Dr. Oliver Coult in 'An account of the diseases of Bengall' Calcutta, dated February 10, 1731):

    The operation of inoculation called by the natives tikah has been known in the kingdom of Bengall as near as I can learn, about 150 years and according to the Bhamanian records was first performed by one Dununtary, a physician of Champanagar, a small town by the side of the Ganges about half way to Cossimbazar whose memory in now holden in great esteem as being through the another of this operation, which secret, say they, he had immediately of God in a dream.

    There method of performing this operation is by taking a little of the pus (when the smallpox are come to maturity and are of a good kind) and dipping these in the point of a pretty large sharp needle. Therewith make several punctures in the hollow under the deltoid muscle or sometimes in the forehead, after which they cover the part with a little paste made of boiled rice. When they want the operation of the inoculated matter to be quick they give the patient a small bolus made of a little of the pus, and boiled rice immediately after the operation which is repeated the two following days at noon.

    The place where the punctures were made commonly festures (sic) and comes to a small suppuration, and if not the operation has no effect and the person is still liable to have the smallpox but no contrary if the punctures do suppurate and no fever or eruption ensues, then they are no longer subject to the infection.

    The puncture blacken and dry up with the other pustules.

    The fever ensues later or sooner, according to the age and strength of the person inoculated, but commonly the third or fourth days. They keep the patient under the coolest regimen they can think off befor the fever comes on and frequently use cold bathing.

    If the eruption is suppressed they also use frequent cold bathing. At the same time they give warm medicine inwardly, but if they prove of the confluent kind, they use no cold bathing, but (keep) the patient very cool and give cooling medicines.

    I cannot say anything of the success of this operation or their method of cure in this disease, but I intend to inform myself.

    Dr. J.Z. Holwell writes the most detailed account for the college of Physicians in London in 1767 (An account of the manner of inoculating for the smallpox in the East Indies, by J. Z. Holwell, F.R.S. addressed to the President and Members of the College of Physicians in London). He wrote:

    Inoculation is performed in Indostan by a particular tribe of Bramins, who are delegated annually for this service from the different Colleges of Bindoobund, Eleabas, Benares, & c. over all the distant provinces: dividing themselves into small parties, of three or four each, they plan their traveling circuits in such wise as to arrive at the places of the operation consists only in abstaining for a month from
  • দেবব্রত | 7845.15.781223.93 | ২৮ অক্টোবর ২০১৮ ১৮:০৮380061
  • হ্যা, একটা পোস্টের উত্তরে হলওয়েলের নাম আমি নিয়েছিলা, একজনা আর্কাইভ থেকে তার মুল লেখাটি সেই পোস্টে দিয়েছিলেন এখন এই বিষয়ে সম্প্রতি jacob m puliyel লিখছেন " if vaccination was such a good method of disease prevention we should have been able to eradicate many contagious disease, but alas, records show that except small pox we have not been able to eradicate any contagious disease to date. Every Indian should be proud of the fact that smallpox eradication was possible using the Indian ancient Ayurvedic vaccination system with attenuated live small pox virus from the previous year’s small pox patient’s pus. It was in 1767 that Dr TZ Holwell, FRS; FRCP (London) presented a paper on the subject at the Royal College of Physicians at London after having studied this vaccination system for twenty years prospectively in The Bengal where this vaccination was in vogue for “times out of mind” through the five International Universities in India at that time. Edward Jenner of conventional vaccination fame, used cow pox pus, which today we know has nothing to do with small pox. Dr Holwell’s paper can be viewed in the Royal College library at Regent’s Park campus even today, although partially damaged in the great fire of the 18th century."
  • দেবব্রত | 7845.15.781223.93 | ২৮ অক্টোবর ২০১৮ ১৮:১১380072
  • হ্যা ইনি সেই হলওয়েল যিনি অন্ধকূপ হত্যার গল্পটি বাজারে ছেড়েছিলেন।
  • দেবব্রত | 7845.15.781223.93 | ২৮ অক্টোবর ২০১৮ ১৮:২০380083
  • ১৮০২ সালে বৃটিশ বাংলায় এবং বিহারে দেশিয় পদ্ধতিতে টিকাকরন নিষিদ্ধ করে। ১৮০০ সালের আগে বাংলায় বসন্ত মহামারী খুব একটা শোনা যায়না কিন্তু টিকাকরন নিষিদ্ধকরনের পরে মহামারী রেকর্ড আছে। (সাল তারিখ ভুল ও হতে পারে) বিশ্বেন্দুর একটা লেখা আছে ওনাকে ডাক দিতে পারেন।
  • sswarnendu | 2367.202.128912.199 | ২৮ অক্টোবর ২০১৮ ২০:৪২380088
  • একটা একটু অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য বা প্রশ্ন... যাঁদেরকে করতে চাই সাইটে তাঁদের কাউকে পাব না, তাই দেবব্রতবাবুকেই করি, কারণ উনি সম্ভবত এই " 'প্রাক-ব্রিটিশ' যুগে আমাদের বহু কিছু ছিল " -তে সাবস্ক্রাইব করেন খানিকটা।

    আচ্ছা এই প্রাক-ব্রিটিশ যুগে বাংলার হ্যান-ত্যান ছিল র স্বপক্ষে প্রমাণ হাজির করছে সেই ব্রিটিশদের লেখারই দ্বারস্থ কেন হতে হয় বেশিরভাগ সময় আপনাদের বলুন তো? শিক্ষাব্যবস্থা থেকে স্বাস্থ্যব্যবস্থা সবই এত ভাল অথচ সবেরই ব্রিটিশদেরই লেখালিখির বাইরে আর চিহ্ন পাওয়া যায় না কেন?
  • sswarnendu | 2367.202.128912.199 | ২৮ অক্টোবর ২০১৮ ২০:৪৪380089
  • আর একটা প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন ছিল। " ১৮০০ সালের আগে বাংলায় বসন্ত মহামারী খুব একটা শোনা যায়না " টা ডকুমেন্টেশনের ঘাটতি নয়টা কিভাবে জানা গেল?
    Absence of evidence is not evidence of absence.
  • sswarnendu | 2367.202.128912.199 | ২৮ অক্টোবর ২০১৮ ২০:৫১380090
  • ভুল বোঝাবুঝির সম্ভাবনা এড়াতে নিজের পজিশনটা স্পষ্ট করে লিখে যাই। প্রাকব্রিটিশ যুগে আমাদের কিসস্যুই ছিল না ও ব্রিটিশরা এসে সভ্যতার আলো পৌঁছল কিম্বা ব্রিটিশরা না এলে আজও আমরা সতী পোড়াতাম আর গঙ্গাসাগরে বাচ্চা ফেলে আসতাম, এসব হাস্যকর মত এ আমি সাবস্ক্রাইব করি না, কিন্তু এর বিরোধিতা করতে গিয়ে উলটো এক্সট্রীমের পজিশনকেও সমস্যার মনে হয়, বস্তুত বেশী সমস্যার, কারণ এই ফলস গ্লোরিফিকেশন এর দরকার যে কোন রকম আগ্রাসী ফ্যাসিজমের পড়ে, আগ্রাসী সাম্রাজ্যবাদের পড়ে, এবং যা তা নয় তার এর প্রয়োজন পড়ার কোন কারণ খুঁজে পাই না।
  • দেবব্রত | 7845.15.015623.238 | ২৮ অক্টোবর ২০১৮ ২১:২২380091
  • দেখুন আমি প্রাক বৃটিশ যুগে আমাদের প্রায় সব ছিল অথবা কেবল টোল ছিল আর কিসসু ছিলোনা এই দুটো এক্সট্রিমের মধ্যিখানে থাকার চেস্টা রত বলতে পারেন। তথ্য যখন পাই যে একা ক্লাইভ কত লুঠ করেছে বা বাংলা থেকে কত রেসম বস্ত্র এক্সপোর্ট হইত, তখন গর্ব হয় এবং অবাক লাগে। সেই রকম এই বসন্তের টিকাকরন নিয়ে হলওয়েল কি গবেষণা লিখল তাও জেনারের ৩০বছর আগে তা কৌতুহল জাগায়। এইটুকু মাত্র। আর আমাদের দেশে ইতিহাস লেখবার ধারা কোনদিনই ইউরোপের মত সংগঠিত ছিলোনা, ঐ দু এক জন মুসলমান ঐতিহাসিক বাদ দিলে তাই অগত্যা সাহেব ভরসা।
  • তাতিন | 2345.110.233412.120 | ২৮ অক্টোবর ২০১৮ ২২:০২380092
  • আর একটা পয়েন্ট রেখে গেলাম। প্রি কলোনিয়াল সমাজগুলি হাজার বছরের ট্রায়ালে নিজেদের বিভিন্ন রোগের সংক্রমণ থেকে বাঁচানোর উপায় কিছু বের করে থাকতেই পারে। কিন্তু সেগুলো ছিল কমিউনিটি-ওরিয়েন্টেড, লোকাল। বিশ্বজনীন কিছু করার উদ্দেশ্য বা বিধেয় কোনওটাই তাদের ছিল না। কলোনিয়ালিজমের হাত ধরে প্রবল পরিমাণে যাতায়াত শুরু হওয়ায় এই লোকাল প্রতিষেধকগুলি কার্যকরিতা হারিয়ে ফেলতে পারে।
    বাংলার কথা বলতে গেলে এর পাশাপাশি রাখতে হবে ১৭০০-১৮০০ সালের দুর্ভিক্ষকেও,যার ফলে বাঙলার প্রায় এক চতুর্থাংশ মানুষ মারা গেছিল তা নিশ্চয়ি এক সার্বিক সামাজিক বিপর্যয় ঘটিয়েছিলে। সেই বিপর্যয় সামলে সমাজগুলির নিজস্ব কমিউনিটি হেলথ প্রোগ্রাম কতটা টিকেছিল সেটাও সন্দেহ।
  • তাতিন | 2345.110.233412.120 | ২৮ অক্টোবর ২০১৮ ২২:১২380051
  • স্বর্ণেন্দু, স্লাইটলি আপাত-অফ টপিক একটা প্রশ্ন: বাংলায় বৃটিশ শাসনের আগে কি সতীদাহ ছিল?
  • কল্লোল | 238912.66.1234.221 | ২৮ অক্টোবর ২০১৮ ২২:৪৭380052
  • প্রাক বৃটিশ যুগের সীমা জানতে পারলে ভালো হতো। নইলে দ্রাবিড় সভ্যতা থেকে শুরু করতে হয়। যদি প্রাক বৃটিশ যুগ বলতে মুঘল যুগের শেষ ১০০ বছর ধরি, তাহলে এদেশের মানুষের লেখা বেশ কম। বৃটিশদের দায় ছিলো এই দেশটাকে বিষয় হিসাবে দেখার। শাসন করতে গেলে এটা খুব জরুরী। মুঘল ও পাঠানেরা তাদের প্রথমযুগে এটা করেছিলো। তারপরে আর দরকার বোধ করেনি। তাই প্রাক বৃটিশ যুগের তথ্য বৃটিশদের লেখাতেই বেশী ও ঠিকঠাক পাওয়া যায়।

    সতীদাহ। রামায়ণ কি মহাভারতে সতীদাহের উল্লেখ আছে কি? মন্দোদরী বা তারা কেউ স্বামীর সাথে চিতায় ওঠেন নি। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে মৃত স্বামীদের সাথে সহমরণে আবার কথা তো নেই। এই আখ্যানগুলি দেশ-কালে পাল্টেছে, কিন্তু সহমরণের কথা তেমন আসে নি। পাঠান যুগের আগে হয়তো এই প্রথা ছিলো না বা এতো ব্যাপক ছিলো না। পাঠান যুগে পদ্মাবতীর আখ্যান পাচ্ছি।
  • তাতিন | 2345.110.233412.120 | ২৮ অক্টোবর ২০১৮ ২২:৪৯380053
  • কল্লোলদা, বাংলায়?
  • pipi | 3423.241.342312.17 | ২৮ অক্টোবর ২০১৮ ২২:৫০380054
  • "আচ্ছা এই প্রাক-ব্রিটিশ যুগে বাংলার হ্যান-ত্যান ছিল র স্বপক্ষে প্রমাণ হাজির করছে সেই ব্রিটিশদের লেখারই দ্বারস্থ কেন হতে হয় বেশিরভাগ সময় আপনাদের বলুন তো? শিক্ষাব্যবস্থা থেকে স্বাস্থ্যব্যবস্থা সবই এত ভাল অথচ সবেরই ব্রিটিশদেরই লেখালিখির বাইরে আর চিহ্ন পাওয়া যায় না কেন?" উত্তর টা বোধ্হয় আমাদের ড্কুমেন্টেশন এর অভাব। মানে সেটকে আমরা গুরুত্ব দিয়ে বিচার করি নি কখনো। আর মুস্লিম ঐতিহাসিক রা এ ব্যাপরে অলোক্পাত কোরেছিলেন কি কখনো?
  • PT | 340123.110.234523.15 | ২৮ অক্টোবর ২০১৮ ২৩:২৩380055
  • মাদ্রী মৃত পান্ডুর সঙ্গে চিতায় উঠেছিলেন।
  • সিকি | ২৮ অক্টোবর ২০১৮ ২৩:৩৯380056
  • মাদ্রী পাণ্ডুর সাথে সহমরণ গেছিলেন।
  • দেবব্রত | 7845.15.345623.190 | ২৮ অক্টোবর ২০১৮ ২৩:৪৭380058
  • এই টিকাকরন নিয়ে খুজতে গিয়ে পেলাম, উত্তর ভারত এবং পুর্ব ভারতে ব্যাপক প্রচলন থাকা স্বত্তেও দক্ষিনভারতে এই টিকাকরন ছিলোনা। বৃটিশ রা ১৭৯৫-১৮০২ পর্যন্ত প্রথমে নিজেদের মিলিটারী ব্যারাকে, পরে চেন্নাইয়ে সাধারন জনতার মধ্যে চালু করে। ১৮০২ সালে জেনারের ভ্যাকসিন ভারতে এলে এই দেশিয় পদ্ধতি তুলে নেওয়া হয়। সুতরাং এফেক্টিভ না হলে নিশ্চয় ৭ বছর ধরে মোটামুটিভাবে মিডিয়াম স্কেলে চালু রাখতোনা। আরো দেখতে পেলাম হলওয়েলের আগে এক ফরাসি পাদ্রি, হুগলী তে এই বিষয় নিয়ে স্টাডি করে বই লিখে প্যারিসে পাঠ করেন। সেই বই কোনদিনই ইংরেজি তে অনুদিত হয়নি।
  • দেবব্রত | 7845.15.345623.190 | ২৮ অক্টোবর ২০১৮ ২৩:৪৭380057
  • এই টিকাকরন নিয়ে খুজতে গিয়ে পেলাম, উত্তর ভারত এবং পুর্ব ভারতে ব্যাপক প্রচলন থাকা স্বত্তেও দক্ষিনভারতে এই টিকাকরন ছিলোনা। বৃটিশ রা ১৭৯৫-১৮০২ পর্যন্ত প্রথমে নিজেদের মিলিটারী ব্যারাকে, পরে চেন্নাইয়ে সাধারন জনতার মধ্যে চালু করে। ১৮০২ সালে জেনারের ভ্যাকসিন ভারতে এলে এই দেশিয় পদ্ধতি তুলে নেওয়া হয়। সুতরাং এফেক্টিভ না হলে নিশ্চয় ৭ বছর ধরে মোটামুটিভাবে মিডিয়াম স্কেলে চালু রাখতোনা। আরো দেখতে পেলাম হলওয়েলের আগে এক ফরাসি পাদ্রি, হুগলী তে এই বিষয় নিয়ে স্টাডি করে বই লিখে প্যারিসে পাঠ করেন। সেই বই কোনদিনই ইংরেজি তে অনুদিত হয়নি।
  • sswarnendu | 2367.202.128912.199 | ২৯ অক্টোবর ২০১৮ ০০:০৭380059
  • মহাভারতে সহমরণের উল্লেখের কথা পিটি আর সিকি লিখেই দিয়েছেন, আর বাংলায় ছিল কিনা এ প্রশ্নের উত্তরে তাতিনকে বলার যে আমি জানি না, এ নিয়ে প্রচুর তর্ক-বিতর্ক রেফারেন্স পালটা রেফারেন্স চালচালি ফেসবুকে হয়, সেগুলো দেখে কোনদিকেই নিশ্চিত ভাবে বলার মত কনভিন্সিং ও ক্লিঞ্চিং রেফারেন্স কিছু দেখিনি, তুমি জানলে দিও।

    আর যদি নাও থেকে থাকে, তাতে কিসস্যু যাচ্ছে আসছে না আমার বক্তব্যের। দেবব্রতবাবুও এবং আরও অনেকেই স্বীকার ও করলেন যে অন্তত ডকুমেন্টেশনকে ( বা তার ব্যাপক অ্যাক্সেস ) কে গুরুত্ব দিয়ে ভাবা হত না। অর্থাৎ জ্ঞানচর্চা যদি থেকেও থাকে কিছু, সেটাকে যে একটা ভীষণ ছোট্ট অংশের মধ্যে কুক্ষিগত করে রাখার ব্যবস্থা ছিলই তা অনস্বীকার্য।

    @পিপি,

    হ্যাঁ একদমই সেইটাই বলতে চাইছিলাম। এই অনীহা ইঙ্গিতও করে অনেক কিছুর দিকে। আমার জ্ঞান আমি আমার ছাত্রকে ( আগে যাই থাক, পঞ্চদশ শতকে অন্তত সম্ভবত উচ্চতর বিদ্যাচর্চায় ছাত্রী 'লাই' হয়ে গেছিল, সম্ভবত আরও অনেকটা আগে থেকেই ) দিয়ে যাব এইটাই ভাবনা ছিল, যার আগ্রহ থাকবে সেই যাতে পড়তে পারে, এমন কিছু মাথাতেই আসেনি তাঁদের। অর্থাৎ 'গুরুমুখী বিদ্যার' প্রেমিসটার বাইরের কিছুটা না ভাবনায় ছিল, না রীতিতে। তুলনায় যে ইউরোপীয় জ্ঞানচর্চাকে এই 'নেটিভিস্ট' রা ও বিজেপি ( এই মিলটা ভারী ইন্টারেস্টিং না? :) ) দুদলই গুছিয়ে গালাগাল দেয়, সেটা তুলনায় অনেক বেশী সর্বসাধারণের জন্য। ( তুলনায়টা খেয়াল করবেন, জ্ঞান সর্বসাধারণের জন্যে আজকের ইন্টারনেট-গুগল যুগেও হয়ে যাইনি, কিন্তু দেশীয় ব্যবস্থার তুলনায় তা অনেকটাই বেশী )।
  • amit | 340123.0.34.2 | ২৯ অক্টোবর ২০১৮ ০১:৫৬380060
  • স্বর্ণেন্দু র এই লাইনটা খুব ভালো লাগলো -"Absence of evidence is not evidence of absence."। খুব দরকারি কথা। "সব বেদে আছে"-র দল এই ধুসর জায়গাতে খেলতে ভালোবাসেন।

    ১৭৯৫- ১৮০২ : ৭ বছর সময় একটা টীকার এফেক্টিভনেস বোঝার জন্য আদৌ এনাফ কি ? আর এটা কি প্রমান করা গেছে সেই দেশজ টিকা জেনার এর টিকার থেকে বেশি কার্যকরী ছিল ? সুন্দরবনের প্রত্যন্ত গ্রামে এখনো সাপে কামড়ালে লোকে ওঝার কাছে ছোটে, কিছুটা অন্ধ বিশ্বাসে, কিছুটা ডাক্তার হাতের কাছে না পেয়ে। তাদের মধ্যে কয়েকজন হয়তো বেঁচেও যায় , কিন্তু সেটা প্রমান করেনা ওঝার ঝাড়ফুঁক আন্টি ভেনম এর থেকে বেশি কার্যকরী। দেশজ যে চিকিৎসা ব্যবস্থা, তার মধ্যে ভালো অনেক কিছু নিশ্চয় আছে, কিন্তু সেগুলো প্রপার ল্যাব টেস্টিং এর মুখোমুখি হতে আপত্তি কেন ? লার্জ স্কেল এ একটা স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন হলে প্রবলেম কোথায় ?

    টইটাকে বেপথে নেওয়ার ইচ্ছে নেই, সতীদাহ কবে শুরু হয়েছিল সেটা জানা নেই, কিন্তু ব্রিটিশ রা না থাকলে সেটা যে আরো অনেক বছর চলতো সেটা নিয়ে সন্দেহ আছে নাকি ? কিছু মেয়ের প্রাণ তো বেঁচেছে।
  • dc | 232312.164.90034.108 | ২৯ অক্টোবর ২০১৮ ০৭:৫৮380062
  • "সায়েন্টিফিক মেথড" যাকে বলা হয় সেটা আমাদের দেশে ছিল না কারন সেটা ওয়েস্টার্ন ফিলজফির থেকে এসেছে। ডকুমেন্টেশান এর অভাবও সেই কারনে। কাজেই আমাদের দেশে টিকা ছিল কি না সেই তর্কটা লাস্ট অবধি "বিশ্বাসে মিলায় বস্তু" টাইপের তর্ক হয়ে থেকে যাবে।
  • অভি | 7845.11.9004523.88 | ২৯ অক্টোবর ২০১৮ ০৮:০৪380063
  • রবি ঠাকুরের একটি প্রবন্ধ আছে, 'প্রাচীন ভারতে গ্যালভানিক ব্যাটারি ছিল কি না এবং অক্সিজেন বাষ্পের কী নাম ছিল'। তাতে তৎকালীন এতদবিষয়ক তর্কবিতর্কের কিছু নমুনা আছে।
  • PT | 340123.110.234523.4 | ২৯ অক্টোবর ২০১৮ ০৮:২৪380064
  • সময় পেলে চরক ও শুশ্রুত সংহিতা ঘেঁটে দেখবেন। ইংরিজি অনুবাদ পাওয়া যায়। সেখানে বর্ণিত মেথড ল্যাবে রিপিট করার চেষ্টা করে দেখবেন। নিজেকে মজন্তালী সরকার মনে হবে!!

    টীকার মত জটিল ব্যাপার নিয়ে চর্চা বাদ দিয়ে শুধু হলুদের মেডিসিনাল গুণাগুণ নিয়ে চর্চা করে দেখুন। শুধুই ধোঁয়াশা। রান্নায় হলুদ দিয়ে তার সঙ্গে আরো তিন রকমের মশলা মিশিয়ে, তেলে সাঁতলে, আধাঘন্টা জলে ফোটালে কুর্কুমিনের (হলুদের প্রধানতম কেমিকাল) কি আণবিক পরিবর্তন হয় আর তাতে কোন উপকারিতা আদৌ থাকে কিনা তা নিয়ে গভীর ব্যাদ-বিশ্বাসী কোন বৈজ্ঞানিকও বিন্দুমাত্র কোন পরীক্ষা করার প্রয়োজন বোধ করেনি!!

    অথচ হলুদের সর্বোরোগহারী প্রতিভা নিয়ে পাড়ার নাপিত ব্যাটাও আধাঘন্টার লেকচার দিয়ে দেবে।
  • amit | 340123.0.34.2 | ২৯ অক্টোবর ২০১৮ ০৮:৩৩380065
  • আপনাদের নিয়ে আর পারি না। যত অবিশ্বাসী রাষ্ট্রদ্রোহীর দল। বেদে প্লাষ্টিক সার্জেরী পর্যন্ত আছে, স্বয়ং লরেনবাবু বলেছেন গণশার মাথা নিয়ে বেঙ্গালুরু সাইন্স কংগ্রেস এ। আর আপনারা সমানে প্রশ্ন করে চলেছেন।
  • তাতিন | 340123.110.234523.24 | ২৯ অক্টোবর ২০১৮ ১১:৩৩380066
  • আমার সাইড প্রশ্নটা ছিল ব্রিটিশরা আসার আগে কি সতীদাহ বাংলায় ছিল? শচীমাতা থেকে রানি ভবানি অবধি বহু বিখ্যাত বিধবার নাম ইতিহাস দেয় আর কাব্য ইত্যাদিতে আরও অনেকের কথা আসে কিন্তু একটাও সতীদাহ-র উদাহরণ কি পাওয়া যায়?
    নাকি ব্রিটিশরা এল বলেই সেই অরাজকাতার সুযোগে বিভিন্ন ক্রাইমের মতন সতীদাহও শুরু হল? সেক্ষেত্রে ব্রিটিশদের জন্যেই কিছু মেয়ের প্রাণ বেঁচেছিল এই দাবি টেকে না।

    আর, ডকুমেন্টেশন প্রসঙ্গে আলাদা একটা টই খোলা যায়। ডকুমেন্টেশনের দরকার কেন হয় সেটাও ভাবার দরকার। ডকুমেন্টেশন নেই বলেই জিনিসটা ইনভ্যালিড হলে তো আদ্ধেকের বেশি সফটওয়ার ফেলে দিতে হয়। প্রাচীন ও মধ্যযুগের ভারতে ডকুমেন্টেশন ছিল কী না, কীসের ডকুমেন্টেশন হত আর কীসের হত না (আইনি আকবরি মাদলাপঞ্জী ইত্যাদি একটু নেড়ে দেখা) আর কেন ডকুমেন্টেশন লাগে বা কোন ক্ষেত্রে লাগত না এসব পর্যালোচনা করার আবশ্যিকতা আছে। ধরা যাক, আমার বাবা বাজারে গেলে তাকে মা ফর্দ করে দিতেন, কিন্তু মা নিজে গেলে ফর্দ লাগত না- এটাও তো একটা ব্যাপার বটে। তার ওপর আসে ডকুমেন্ট খুলে দেখা হয় কী না, না দেখলে কেন হয় না এইসব প্রসঙ্গও।
    আর সবার ওপরে আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয় ১৭০০-১৮০০ সালের মধ্যে দুর্ভিক্ষে প্রদেশের জনসংখ্যা ১/৪ ক্ষয়ে যাওয়ার সামাজিক বিপর্যয়- পুরো উৎপাদনসম্পর্ক উলটে যাওয়ার পরে কী সারভাইভ করেছিল সেটাও কম ভাবায় না।
  • তাতিন | 340123.110.234523.24 | ২৯ অক্টোবর ২০১৮ ১১:৩৮380067
  • স্বর্নেন্দু, "জ্ঞানচর্চা যদি থেকেও থাকে কিছু, সেটাকে যে একটা ভীষণ ছোট্ট অংশের মধ্যে কুক্ষিগত করে রাখার ব্যবস্থা ছিলই তা অনস্বীকার্য।"
    উল্টোটাও হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে শ্রুতি এবং পরম্পরা এত ব্যাপ্ত হতে পারে যে খাতায় কলমে লিখে রাখার দরকার হয় না। অভ্যেসের মাধ্যমেই জ্ঞান বাহিত হয়। ধরা যাক, চাষবাস- এ নিয়ে তো দ্বিমত নেই পাঁচ-দশ হাজার বছর ধরে মানুষ চাষের বিশাল উন্নতি করেছে। এই বিশাল জ্ঞানভান্ডার খুবই লৌকিক ও ব্যাপ্ত থেকেছে। একাডেমির আওতায় ঢোকে নি বলেই তা নিয়ে কোনও দেশেই সেভাবে লেখালেখি করে রাখতে হয় নি।
  • dc | 232312.164.90034.108 | ২৯ অক্টোবর ২০১৮ ১২:৪০380068
  • সফটওয়ার ডকুমেন্টেশান আর এভিডেন্স ডকুমেন্টেশানে কিছু তফাত আছে।

    প্রাচীন ও মধ্যযুগের ভারতে ডকুমেন্টেশন ছিল কি না, এটা আমার ঠিক জানা নেই। আবছা ধারনা আছে যে সেরকম ছিল না, তবে এ নিয়ে আমার একেবারেই কিছু বলা ঠিক হবে না। তবে প্রাচীন ও মধ্যযুগের ভারতে "সায়েন্টিফিক মেথড" বা এম্পিরিকাল, এভিডেন্স বেসড মেথড ছিলনা বলেই মনে হয়, কারন এই ব্যাপারটা ওয়েস্টার্ন ফিলোজফিতে বেশী গুরুত্ব দিয়ে দেখা হয়েছে।

    এবার কথা হলো, ভ্যাকসিনেশান বা মেডিসিন বা অন্যান্য জ্ঞানচর্চার জন্য ডকুমেন্টেশান জরুরি কিনা, বা উল্টো করে ভাবলে, ডকুমেন্টেশান না করে শুধু লোকমুখে জ্ঞানচর্চা করা যায় কিনা। ডকুমেন্টেশানের কিন্তু দুটো সুফল আছে - প্রথম হলো এভিডেন্স, অর্থাত একটা জিনিস লেখা হয়ে থাকলে সেটা লোকমুখে পাল্টে যাওয়ার সম্ভাবনা কম। আরেকটা হলো, লেখার মাধ্যমে জ্ঞানচর্চার কমপ্লেক্সিটি বাড়া, বা একজনের লেখা পড়ে আরো অনেকে ভেবে সেটা কন্ট্রিবিউট করা। সেটা মুখে মুখে চর্চা করে সম্ভব না। এই লেখালিখি শুরু হওয়ার জন্যই বোধায় রেনেসাঁ পরবর্তী য়ুরোপে একেকটা বিষয়ের জ্ঞানচর্চা ক্রমশ আরো গভীরে যেতে পেরেছে, একজন যা লিখেছেন সেটা আরেকজন আরও বাড়াতে পেরেছেন, যা আমাদের দেশে হয়নি।
  • দেবব্রত | 7845.15.565623.27 | ২৯ অক্টোবর ২০১৮ ১৬:৩১380069
  • সন্দেহ নেই টিকাকরন ছিল,উত্তর এবং পুর্ব ভারতে ব্যাপক মাত্রায় ছিল, অনেক রকম পদ্ধতি ছিল যার কিছু কিছু হলওয়েল বিস্তারে লিখেছেন। খুব বেশি বড় বই না ৮০-৯০ পাতা হবে, আর্কাইভে পাওয়া যায়। ইন ফ্যাক্ট যে ফেসবুক পোস্টে বিতর্ক চলছিল একজন সেখানে লিনক দিয়েছেন।কেবল ইংরেজরা নয়। ফরাসি,ডাচেরা ডাটা কালেক্ট করে তাদের দেশে লিখেছেন হলওয়েলের আগে। হ্যা তবে আমাদের দেশে বিস্তারিত রেকর্ড নেই,ট্রেড সিক্রেট টাইপ হতে পারে। হল ওয়েল লিখেছেন প্রতি ৭ বছর গ্যাপে এই মহামারী দেখা দিত আর বদ্যিরা ঠিক সময়ে ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে বিভিন্ন এলাকায় পৌছে যেত। সিধা এবং ফিস মিলত যার যেমন ক্ষমতা সেই অনুসার। ১৮০২ সালে জেনারের ভ্যাকসিন কলকাতায় পৌছানোর পড়ে বদ্যির দল বিদ্রোহ করে, ইংরেজ রা রীতিমত তাদের সামনে ডেমো দেয় এবংং ভ্যাকসিন দেওয়ার টিমে সামিল করে অশান্তি সামাল দেয়। এই বিদ্যা কোথায় কোথায় প্রচলিত ছিল তা বুঝবার উপায় কোথায় কোথায় শীতলা মাতার মন্দির ছিল/ আছে। আমি যতদুর জানি বাংলা ছাড়াও উত্তর ভারতে,পাঞ্জাবে মহারাস্ট্রে শীতলা দেবী আছেন কিন্তু দক্ষিণে নেই।
  • PT | 340123.110.234523.22 | ২৯ অক্টোবর ২০১৮ ১৯:৪০380070
  • Indian J Med Res 139, April 2014, pp 491-511

    The evidence indicates that smallpox inoculation was practiced in China in around 1000 AD and in India, Turkey, and probably Africa as well [3,9-12]. The inoculation, ‘the process of injecting an infective agent in a healthy person, which leads to often mild disease and preventing that individual from future serious disease’ was common in India[12].

    http://medind.nic.in/iby/t14/i4/ibyt14i4p491.pdf
  • sswarnendu | 2367.202.128912.199 | ৩০ অক্টোবর ২০১৮ ০২:০৪380071
  • পিটি,

    ওই আপনার লিঙ্কের ডকুমেন্টে ওই রেফারেন্স [3, 9-12] সব বহু পরে লেখা সেকেন্ডারি অ্যাকাউন্ট, সেগুলো দেখিনি, তাই সেখানে প্রাইমারি মেটেরিয়াল কিছু সাইট করা আছে কিনা জানিনা। কিন্তু অন্তত এই পেপারে প্রাইমারি রেফারেন্স বলতে ওই হলওয়েলই শুধু ( এই ডকুমেন্টের রেফারেন্স হিসেবে [13])।

    বরং এই লিঙ্কে রেফারেন্স [14] র টাইটেল দেখে সেইটা জোগাড় করার আগ্রহ জাগল, কারোর কাছে থাকলে সন্ধান দেবেন একটু।

    Wujastyk D. A pious fraud: the Indian claims for pre-Jennerian smallpox vaccination.
    In: Jan Meulenbeld G, Wujastyk D, editors. Studies on Indian medical history. Delhi: Motilal
    Banarsidass Publishers; 2001.
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন