এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  ছবি

  • ধনধান্য

    Abhyuday
    ছবি | ২৭ মার্চ ২০০৮ | ৬৪৯২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Abhyu | 128.192.7.51 | ২৭ মার্চ ২০০৮ ২৩:২০397577

  • Du | 67.111.229.98 | ১৮ এপ্রিল ২০০৮ ২৩:৩০397588
  • অভ্যু, এটা কয়েকজন গুরুজনদের শুনিয়েছিলাম। এরা ড্যালাসে এমেসের গলায় শুনেছেন -- আর একজন শুনেছেন ক্যালকাটা ইউনি হলে প্রায় ৬০ বছর আগে, স্বয়ং দিলীপকুমার রায়ের কন্ঠে, সেই অভিজ্ঞতাকে উনি বর্ণনা করেছেন একটি শব্দে- তূরীয়।
  • r | 198.96.180.245 | ১৬ মে ২০০৮ ২০:১৮397610
  • দিলীপকুমার রায় এবং ওনার গান শুনে আমাদের বাবা জ্যাঠাদের গলে পড়া- এই নিয়ে আমার কিছু প্রশ্ন আছে।
  • nyara | 67.88.241.3 | ১৬ মে ২০০৮ ২৩:৫৮397621
  • করে ফেলুন। আমিও মনে হয় ডিটো দেব।
  • r | 198.96.180.245 | ১৭ মে ২০০৮ ০০:২৮397632
  • সমস্যাটা হল- সুরের উপর অসম্ভব দখল, গলা যেখানে সেখানে খেলে, সুরে গলায় খাপ, আদি পঞ্চার বাপ- সবই ঠিক আছে। কিন্তু বাপজ্যাঠারা তো এইরকম তানকর্তবমীড়মুড়কির বাহারীপনা দেখে গলে পড়তেন না। তারা যাকে বলে ভাবরসে আপ্লুত হয়ে পড়তেন। কিন্তু দিলীপবাবু কোনো অজ্ঞাত কারণে যখন "ধনধাইন্যিয়ে পুইষ্পে ভ্রা, আমাদের এই বসুন্ধ্রা, তাহার মাঝিয়ে আছিয়ে দিয়েশ অ্যাক" বলেন, আমার খুব একটা ভাব পায় না। মাঝে মাঝে ব্লাসফেমাসভাবে হাসিও পায়। এর আধুনিক নমুনা হল মানবেন্দ্র যখন "মুসাফির মোছ রে আঁখিজ্যাল" বলতেন। তো এরপর থেকেই দিলীপ রায়ের গাওয়া গান নিয়ে আমার প্রশ্ন। এটা শুধু গাওয়া নিয়ে। এরপর ওনার বাঁধা গান নিয়ে অন্য প্রশ্ন আছে।
  • nyara | 67.88.241.3 | ১৭ মে ২০০৮ ০১:০৩397642
  • তো পেশ্নটা কি দাঁড়াল?
  • r | 198.96.180.245 | ১৭ মে ২০০৮ ০১:২১397643
  • পোশ্নোটা হল- উনি গাইলে ওনাদের এত ভাব পেত কেন? লোকজন কানত টানতও শুনিচি।
  • nyara | 67.88.241.3 | ১৭ মে ২০০৮ ০৪:৩৬397567
  • পেশ্নোয় ডিট্টো দিলাম।

    আপনাদের কারুর কি এরকম অভিজ্ঞতা হয়েছে যে কোন একজনের গান সামনাসামনি শুনে ইমোশনালি এমন নাড়া খেয়েছেন যা আগে কখনো রেকর্ডেড গান শুনে হয়নি! আমার একবার হয়েছিল। প্রমিতা মল্লিকের গান সামনাসামনি শুনে। ছোট হল, আমরা গুটিকয় প্রাণী - মেরেকেটে পঞ্চাশ হব কি হব না। আমি এর আগে ওনার গান ক্যাসেটে শুনে সেরকম কিছু উদ্বেলিত হইনি। কিন্তু এইদিন একদম প্রথম গান থেকেই যেন আমার পুরো ব্যাপারটা উনি কিরকম কব্জা করে নিলেন। সেরকম আগে-পরে আর কখনও হয়নি।

    হয়তো দিলীপকুমার প্রতিদিনই এরকমই ছুঁতে পারতেন মানুষের মন।
  • kallol | 122.167.68.225 | ১৭ মে ২০০৮ ০৭:৪০397568
  • একটু অনধিকার চর্চা করেই ফেলি।
    ঠিকঠাক উচ্চারন গানে খুব বড় ব্যাপার - তাই লোকে বলে। কিন্তু তাই কি ?
    শচীন দেব বর্মনের উচ্চারন বাংলা বা হিন্দি কোন গানেই যথাযথ ছিলো না। নিজের এই দুর্বলতার কথা জনতেন, তাই রবীন্দ্রনাথের অনুরোধ সত্বেও রবীন্দ্রসঙ্গীত গান নি। রবীন্দ্রনাথ নাকি এমনও বলেছিলেন - কেন, সায়গলও তো গেয়েছে। তাও গান নি। কিন্তু তাতে ওনার গান শুনে আপ্লুত হতে আমরা তো কোন ছাড় রবীন্দ্রনাথেরও বাধেনি।
    আমি লতা-আশার-রফির বাংলা গানের মধ্যে যাচ্ছি না। ধরে নিচ্ছি মানুষ উচ্চারন মেনে নিয়েই শুনেছে - তবু সাত ভাই চম্পা শুনলে এখনো কেমন মন হু হু করে।
    তাই, কি জানি মনে হয় গানের ব্যাপারটাও বোধ হয় চন্ডীদাসের সূত্র মেনেই চলে - যার যাতে মজে মন......
  • r | 70.52.151.235 | ১৭ মে ২০০৮ ০৭:৫৪397569
  • না, এ নিয়ে আমার আপত্তি আছে। বাজে উচ্চারণ নিয়ে গান ভালো লেগেছে- এইরকম উদাহরণ হাতে গোনা। উল্টোটা অজস্র। বাজে হিন্দি উচ্চারণ থাকলে বলিউডে সুযোগ পাওয়া মুশকিল, যদি না নিজেই সঙ্গীত পরিচালক হন শচীনকত্তার মত। উর্দু উচ্চারণ না শিখে গজল গাওয়া বৃথা। রবীন্দ্রসঙ্গীতে আসি- আশা, লতা ও কবিতা কৃষ্ণমূর্তি। আশার থেকে বাকি দুজনের গান শুনতে অনেক ভালো লেগেছে কারণ তাঁদের প্রায় নিঁখুত বাংলা উচ্চারণ।

    নাড়াদেওয়া অভিজ্ঞতা বললে মনে পড়ে রবীন্দ্রসদনে বর্ষামঙ্গল- সকালবেলা। পাঁচজন শিল্পী- অশোকতরু, অর্ঘ্য সেন, পূরবী মুখোপাধ্যায়, গীতা ঘটক ও সুবিনয় রায়। শেষ শিল্পী সুবিনয় রায়। বাইরে অঝোরে বৃষ্টি। সুবিনয় রায় বললেই সবাই শান্ত কেতাবী রাবীন্দ্রিকতা ভেবে নেন। সেই সুবিনয় রায় যখন "তিমির অবগুন্ঠনে" ধরলেন, উফ! ঐ এক গায়ে কাঁটা দেওয়া মূহুর্ত। আর একটা নিয়ে লিখেছিলাম- দিল্লির নেহরু পার্কে ভোরবেলা ভীমসেন যোশী।
  • pi | 128.231.88.5 | ১৭ মে ২০০৮ ০৭:৫৯397570
  • হ্যাঁ, হয়েছিলো, ভীমসেন জোশীকে সামনাসামনি শোনায় ।

    এর আগে রেকর্ডিং শুনে ভালো লেগেছে, কিন্তু ঠিক সেরকম রসে মজার মতন কিছু মনে হয়নি। বলা ভালো, রসের সন্ধান পাইনি।
    বরং গিটকিরি, গমকের দাপটে গানের ভাব বুঝি কোন কোণায় গুটিশুটি পাকিয়ে সিঁটকে পড়ে থাকে, এমনটি লাগতো। ঝনন ঝনন পায়ল বাজে শুনে গায়কের ক্ষমতার তারিফ করেছি বটে কিন্তু জয়জয়ন্তীর স্বত:স্ফূর্ত উচ্ছলতা, মনে হয়েছে, কোথায় যেন মিসিং।
    লাইভ শোনার সুযোগ এলো যখন, তখন তাঁর বয়সের নিতান্ত পড়ন্ত বেলা। পড়ন্ত বিকেল সন্ধে পার হয়েছে রশিদ খানের ইমন থেকে পূরিয়া বেয়ে। মাড়ু-বিহাগের কোমল মধ্যমে সবে পা রেখেছে রাতের চত্বরে।
    সেই আমেজেই মজে আছি।
    এমনি বেলা তিনি এলেন। বলা ভালো নিয়ে আসা হলো, হুইল চেয়ার থেকে বসিয়ে দেওয়া হলো মঞ্চে, এক অশীতিপর বৃদ্ধকে। সময় নিলেন একটু, প্রস্তুত হতে। আমিও তখন নিজেকে প্রস্তুত করছি, আবার কিঞ্চিত হতাশা প্রাপ্তির জন্য। কিশোরী আমোনকার এর গলায় বয়সের ছাপজনিত আশাভঙ্গের বেদনা তখন মাত্র একদিনের বাসী।
    তিনি সুর লাগালেন।
    এবং শক লাগলো। হ্যাঁ, হ্যাঁ,শক। আর কোনো ভালো শব্দ দিয়ে এর থেকে ভালো বোঝাতে এ অধম অক্ষম।
    হৃদয়ের তন্ত্রীতে আঘাত করা ইত্যাদি কাব্যিক কথাবার্তার মানে প্রথমবার বুঝলাম কি ?
    তারপর শুরু হলো স্বর থেকে স্বরে স্বচ্ছন্দ দৃপ্ত পদক্ষেপে বিচরণ।
    কিন্তু, কৈ, গলার দাপটের পুরুষালি জোর ভাবকে ভয় দেখাচ্ছেনা তো মোটেও...বরং যেন ভাব কে মুচড়ে মনের ভিতর ঢুকিয়ে দিচ্ছে। নিংড়ে তার মধ্যে থেকে সকল রসের ধারা বের করে নিচ্ছে।

    মনে পড়ছিলো বিরজু মহারাজের একটি পার্ফর্ম্যান্স। কথকের বোল, ঘুঙ্গুর আর তবলার তালে সমুদ্রের আছড়ে পড়া শুনিয়েছিলেন।
    সেদিন আবার শুনলাম। ঢেউ এসে সজোরে ধাক্কা মারছে জেভিয়ার্সের গথিক স্থাপত্যের থামে থামে। শীতের একটা পষ্ট জোছনার খোলা আকাশের তলায়।
    এর বেশি বলা সম্ভব নয়। কারণ তারপর আর কিছু মনে নেই। ঘোরে ছিলাম।

  • Shuchismita | 141.218.225.146 | ১৭ মে ২০০৮ ০৮:৪৫397572
  • যার যাতে মজে মন। র-এর দেওয়া লিংকে ধনধান্য শুনে চোখে বাষ্প জমা হলো। এর জন্য কে দায়ী বলতে পারবো না। প্রতিবার "আমার জন্মভুমি" কথাটা উচ্চারন করার সময় হৃদয় নিংড়ে নেওয়া দরদ, নাকি এই নির্জন সন্ধ্যা, নাকি শেষবার দেশে যাওয়ার পরেও দু-দুটো বছর পেরিয়ে যাওয়া!
  • kallol | 220.226.209.5 | ১৭ মে ২০০৮ ১০:৪৯397573
  • একটু এঁড়ে তক্কো করি ?
    র যখন আশা-লতার বাংলা গান নিয়ে বললই (রবীন্দ্রসঙ্গীত তো আদতে বাংলা গানই)।
    লতা আশার বাংলা গান অসম্ভব ভালো লাগে শুনতে - এটা বোধহয় বাংলা ভাষায় বলা সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত বিবৃতিগুলোর একটা - কোং কোয়ে ?
    আসলে রবীন্দ্রসঙ্গীতের বেলা আমরা উশ্চারনে কোন ডিসকাউন্ট দেই না। অন্য গানেদের বেলা (এমনকি নজরুলের গানেও) ওসব দেখতে যাই না।
    আর শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে তো উশ্চারনের কথা উশ্চারনই করতে নেই। অথচ বন্দিশগুলোর অধিকাংশের বাণীই কি ভীষণ প্রাণ কাড়া।
    অনেক কারনের মধ্যে এই একটা কারনেও আমার কৌশিকীর গান ভীষণ ভালো লাগে। খুব স্পষ্ট উচ্চারন।

  • nyara | 64.105.168.210 | ১৭ মে ২০০৮ ১১:২২397574
  • ইয়ে, আমার কিন্তু আশার রবীন্দ্রসঙ্গীতও দিব্য লাগে। বিশেষ করে প্রথম অ্যালবামটা। দিব্য কেন, দিব্যর কিঞ্চিত বেশিই হবে। কিশোরের ডাই-হার্ড গুণমুগ্‌ধ হয়েও ওনার রবীন্দ্রসঙ্গীত আমার ভাল লাগেনি। কেন, কি বৃত্তান্ত জিগেস করলে আতান্তরে পড়ব।

    আমার মনে হয় শচীনকর্তার স্টলওয়ার্টদের গান গাইতে স্বচ্ছন্দ বোধ করতেন না। চারটে কিংবদন্তি গান রেকর্ড করার পরে আর নজরুলের গানও গাননি। হয় ফোক, নয় নিজের সুর অথব হিমাংশু দত্ত। বাংলায় বলছি। আর কারুর সুরে গেয়েছেন বলে মনে পড়ছে না। গেয়েছেন হয়তো। হিন্দিতে তো সবই নিজের সুরে। একটা বোধহয় রাহুলের সুরে। অমর প্রেমে।
  • kallol | 220.226.209.5 | ১৭ মে ২০০৮ ১১:৩৪397575
  • ন্যাড়া বলল তাই বেশ আনন্দ পেলাম - কিশোরের রবীন্দ্রসঙ্গীত নিয়ে। আমারও ভালো লাগেনি। তা বলতে গিয়ে ক্যাওড়াতলার ঠেকে উদুম খিস্তি খেয়েছি। কিন্তু আমার যেন মনে হয় কিশোরের গলায় বাংলায় ঐ সুরে গাওয়া ভালো লাগেনি - কিন্তু তেরে মেরে মিলন কি য়ে র‌্যায়না - মুখড়া তো শুনতে ফাটাফাটি লাগে। কিংবা ছুঁ কর মেরে মন কো। খুব আলতো ভাবে মনে পড়ছে কিশোরের রবীন্দ্রসঙ্গীতের অ্যারেঞ্জমেন্টও - ভালো ছিলো না।
    আমি জানি না কেন মান্না দে সেইভাবে রবীন্দ্রসঙ্গীত গাইলেন না।
  • nyara | 64.105.168.210 | ১৭ মে ২০০৮ ১২:০২397576
  • সাবধান!!!! Shameless self plugin!!!!

    আমার টুটাফুটা ইংরিজিতে বছর ৭-৮ আগে লেখা কিশোরের বাংলা গান সম্বন্ধে একটা প্রবন্ধ -

    http://basus.net/include/show_article.php?article=kishoreInBangla.orig.txt&list=original

    পড়েই ভুলে যাবেন।
  • shyamal | 67.60.254.15 | ১৭ মে ২০০৮ ১২:৩০397578
  • ছিয়াশিতে ম্যাডিসন স্কোয়্যার গার্ডেনের স্টেডিয়ামে কিশোর-লতার প্রোগ্রাম দেখেছিলাম। জীবনে ভুলব না। পরের বছরই কিশোর মারা যান।
  • LCM | 71.132.134.137 | ১৭ মে ২০০৮ ১৩:৩২397579
  • যাক,আশার রবীন্দ্রসংগীত ন্যাড়া-র ভালো লাগে শুনে হাল্কা বোধ করছি। আশা-র রবীন্দ্রসংগীত নিয়ে বক্তব্য রাখতে গিয়ে গুরুচন্ডালি-তে একবার বেশ আওয়াজ খেয়েছিলাম।
    কিশোর নিয়ে ন্যাড়া-র আর্টিকল আগেই পড়েছি।
    তবে কল্লোল একটা কথা ঠিক বলেছেন। কিশোরের (বিশেষ করে নন-ফিল্ম) রবীন্দ্রসংগীত গুলোতে গান নির্বাচন এবং মিউসিক অ্যারেঞ্জমেন্ট সুবিধের ছিল না।
  • kallol | 220.226.209.5 | ১৭ মে ২০০৮ ১৪:৪১397580
  • ন্যাড়া - লেখাটা পড়লাম। কিশোরের রবীন্দ্রসঙ্গীত নিয়ে একমত। কিন্তু আধুনিক নিয়ে পুরোপুরি একমত নই। যতদিন রাহুলের সুর ছিলো, তাতে একটা অন্যরকম অরিজিনালিটি ছিলো। হয়তো তখন এগুলোকে চ্যাংড়া বা ছ্যাবলা গান বলা হত (সে তো যুগে যুগে হয়েই চলেছে)।
    কিশোর আর অমিতের(ছোটবেলায়) গাওয়া
    - বাবা - খোকা - বলো - শোনো - এই দুনিয়ার কি হাল হলো / ওয়ান ফোর্থ সাদা আর থ্রি ফোর্থ কালো।
    বা -
    বম বম মাকু (আমার সবচেয়ে প্রিয় গানগুলোর একটা)
    এই জাতীয় গান গুলো - একদম বিন্দাস ছিলো।
    পরে,
    একদিন পাখী উড়ে , আকাশ কেন ডাকে, বা
    রাহুলের প্রথম বাংলা সিনেমায় সুর - রাজকুমারীতে উত্তমের লিপে - এ কি হলো, এদের ক্যারেকটার ছিলো অন্য লেভেলের। কিশোরের নিজের সুরে বাংলা গান, নয়ন সরসী, সে তো এলো না, কিছুটা এই যে নদী (এটা বোধহয় ভূপেন হাজরিকার গঙ্গা-র থেকে অনুপ্রানিত লিরিকস) ছাড়া খুব একটা ভালো লাগার মত কিছু পাই নি। ফেলে দেওয়ার মত নয়, তবে মন টানে না।
  • LCM | 128.48.203.128 | ২৩ মে ২০০৮ ০১:১৭397581
  • সে তো এলো না - বোধহয় আর ডি-র সুর।
  • kallol | 220.226.209.5 | ২৩ মে ২০০৮ ১৭:২২397582
  • হতে পারে আমারও গোলমাল লাগছে।
    - ভুল করে তায় আমি মন যে দিয়েছি / আমি যে কি নিয়ে থাকি - এই লাইনের সুরে খুব শচীন কত্তার ছাপ।
    আচ্ছা - নয়ন সরসীর ডিস্কে আর কি কি গান ছিলো?
  • S | 194.239.94.33 | ২৩ মে ২০০৮ ১৮:১৫397583
  • ভালো লাগার মত তো আরো বেশ কিছু বাংলা গান আছে কিশোরের।

    সেই রাতে রাত ছিল পুর্ণিমা
    আমার দীপ নেভানো রাত
    সেদিনও আকাশে ছিল কত তারা
    হাওয়ায় মেঘ সরায়ে
    নয়নসরসী কেন
    আমার মনের এই ময়ূরমহলে

    পরের দিকে

    সে যেন আমার পাশে আজও বসে আছে

    ইত্যাদি গানগুলো বেশ আরামদায়ক লাগে আমার।

    কিশোরকুমার রবীন্দ্রসঙ্গীত না গাইলেই ভালো করতেন বলায় এক বন্ধুর কাছে উদুম ঝাড় খেয়েছিলাম একবার।
  • LCM | 128.48.203.128 | ২৩ মে ২০০৮ ২৩:৪৩397584
  • যত দূর মনে আছে...

    নয়ন সরসী কেন - ১৯৭৪ (১৯৭৩?) পুজো রেকর্ড hmv
    আমার মনের ময়ূর মহলে - ১৯৭৫ পুজো রেকর্ড hmv

    মোটামুটি এই গান গুলো ছিল, ঠিক কোনটা কোন ডিস্কে ছিল মনে নেই।

    নয়ন সরসী কেন
    - নয়ন সরসী কেন (সুর: কিশোর)
    - এই যে নদী যায় সাগরে (সুর: কিশোর)
    - আকাশ কেন ডাকে (সুর: আর ডি)
    - আমি নেই ভাবতেই ব্যাথায় ব্যাথায় (সুর: কিশোর)
    - একদিন পাখি উড়ে (সুর: আর ডি)
    - চলেছি একা কোন অজানায় (সুর: আর ডি)

    আমার মনের ময়ূর মহলে
    - আমার মনেও ময়ূরমহলে (সুর: কিশোর)
    - তারে আমি চোখে দেখি নি (সুর: লতা)
    - মানুষ জনম দিয়ে বিধি পাঠিও না (সুর: কিশোর)
    - সেদিনও আকাশে ছিল কত তারা (সুর: কিশোর)
    - সে তো এলো না (সুর: আর ডি)
    - আমার দীপ নেভানো রাত (সুর: আর ডি)
    - চলো যাই চলে যাই (সুর: কিশোর)

    বাই দ্য ওয়ে, নয়ন সরসী কেন-র হিন্দী শুনেছ?
    http://www.esnips.com/doc/6ef2fcc6-087f-4318-a240-5140a2968f6c
  • pi | 69.251.184.3 | ২৪ মে ২০০৮ ০০:০০397585
  • ইয়ে শাম মস্তানী কি তুমবিন যাউ কাহান এর মধ্যে যে একটা ব্যাপার আছে, সেটা আকাশ কেনো ডাকে কি একদিন পাখি উড়ে তে কেমন য্যানো মিসিং লাগে ।

    আর , এটা তো আমার মনের ময়ূরমহলের হিন্দি, নয়নসরসী তো মনে হচ্ছেনা।
  • Paramita | 63.82.71.141 | ২৪ মে ২০০৮ ০০:০৬397586
  • নাহ, আমি ইশ্যাম-এর চাইতে আকেডার ফরে।
  • pi | 69.251.184.3 | ২৪ মে ২০০৮ ০০:০৭397587
  • আর কথাগুলো ও বাঙ্গলা ভার্সানের অনুবাদ মনে হছে।
  • shyamal | 64.47.121.98 | ২৪ মে ২০০৮ ০০:১০397589
  • আমর যদ্দুর মনে আছে, তখন পুজোয় দুটো করে গান বেরোত। কিশোরের দুটো:
    নয়ন সরসী আর এই যে নদী
    একই বছরে বেরিয়েছে।

    আকাশ কেন ডাকে আর একদিন পাখি উড়ে যাবে এই দুটো ১৯৬৮ তে রেডিওতে শুনেছি। সেই প্রথম কিশোরকুমার কে জানলাম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন