আপনার চোখের সামনে কেউ যদি বোতলের ঢাকনা খোলার মতো মুণ্ডুটা খুলে ফেলে...? ... ...
(আমার এ রচনা বিভিন্ন সিঁড়ি নিয়েই। হঠাৎ করেই একদিন অন্যমনায় ছিলাম। সে সময়ে মাথার মধ্যে ছোটবেলার আমাদের বাড়ির এক প্রাচীন আমলের সিঁড়ির নানান ঘটনা ভেসে উঠল অতর্কিতেই। ভাবলাম লিখেই ফেলি। এই নিয়ে গুগুল মামার শরণাপন্ন হতেই দেখলাম - ওরে বাবা, এই সিঁড়ি নিয়েই হয়তো একটা বিরাট রচনা নামিয়ে ফেলা যায়। সারা বিশ্বের নানান সিঁড়ি, সেগুলোর ইতিহাস, সবচেয়ে বড় কথা সেই আদিম যুগ থেকে কতই না পরিবর্তন হয়ে আজকের গতিমান লিফট থেকে এস্ক্যালেটর। আমারই চোখে দেখা কত কিছুই। স্মৃতির মননে ছোট বেলা থেকে কলেজ জীবন পেরিয়ে চাকরি জীবন। সব কিছুর সাথেই জড়িয়ে আছে এই সিঁড়ি।) ... ...
শীতলপাটির মতোই গৃহকোণে সংসারও বুঝি পাততে হয়.. ... ...
(আমার এ রচনা বিভিন্ন সিঁড়ি নিয়েই। হঠাৎ করেই একদিন অন্যমনায় ছিলাম। সে সময়ে মাথার মধ্যে ছোটবেলার আমাদের বাড়ির এক প্রাচীন আমলের সিঁড়ির নানান ঘটনা ভেসে উঠল অতর্কিতেই। ভাবলাম লিখেই ফেলি। এই নিয়ে গুগুল মামার শরণাপন্ন হতেই দেখলাম - ওরে বাবা, এই সিঁড়ি নিয়েই হয়তো একটা বিরাট রচনা নামিয়ে ফেলা যায়। সারা বিশ্বের নানান সিঁড়ি, সেগুলোর ইতিহাস, সবচেয়ে বড় কথা সেই আদিম যুগ থেকে কতই না পরিবর্তন হয়ে আজকের গতিমান লিফট থেকে এস্ক্যালেটর। আমারই চোখে দেখা কত কিছুই। স্মৃতির মননে ছোট বেলা থেকে কলেজ জীবন পেরিয়ে চাকরি জীবন। সব কিছুর সাথেই জড়িয়ে আছে এই সিঁড়ি।) ... ...
‘ইয়াদ’ মানে স্মৃতি নিয়ে গাদা গাদা লেখা আছে (তাদের মধ্যে এক পিস আপনি এই মুহূর্তে পড়ছেন), হেব্বি ভাল ভাল কথা আছে (কে যেন বলেছিল – সময় বয়ে যায় এক দিকে, আর স্মৃতি হেঁটে চলে উলটো পথে), স্মৃতি হারানো এবং/অথবা ফিরে পাওয়া নিয়ে দারুণ দারুণ সিনেমা আছে (‘হারানো সুর’, ‘সদমা’, ‘মেমেন্টো’ যার থেকে হিন্দিতে হয়েছিল ‘গজনি’)। আর এই সবের বাইরে রয়েছে একটা কোটেবল কোট, যা নাকি বলেছিলেন অ্যাব্রাহাম লিঙ্কন – ‘কোনও পুরুষ মানুষেরই এত ভাল স্মৃতিশক্তি নেই যাতে সে একজন সফল মিথ্যেবাদী হিসেবে গণ্য হতে পারে’। ... ...
চলার পথে মাঝেমাঝেই মেলে এমন নিবিড় সম্পর্কের আশ্রয়...যাঁরা শান্তি দেন, শক্তিও দেন, যোগান বিশ্বাস... ... ...
রেবা রায়চৌধুরীর কাজ ... ...
কে যেন ভেতর থেকে গেয়ে উঠল, ‘’তুমি সুখ যদি নাহি পাও, / যাও, সুখের সন্ধানে যাও।‘’ চলে গেলাম সন্ধান করতে, একা নই অবশ্য, তথাগতও সাথে ছিল। সোজা গিয়ে এক গাদা গোলগাপ্পা দিয়ে ডিনার সেরে ফেললাম, আর মাইরি বলছি, বিস্তর সুখ পেলাম। দিব্যি গালার এই ‘মাইরি’ শব্দটা কিন্তু মোটেই জল অচল নয়। ইঞ্জিরি ভাষায় ‘বাই মেরি’ থেকে এসেছে। যাই হোক, গোলগাপ্পা খেয়ে মনে নবীন আশার সঞ্চার হল, প্রাণে ফের পুলক জাগল, আর শরীরে বেশ বল পেলাম। মনে হল গোলগাপ্পার ওপরে একটা কবিতা লেখা উচিত। সুতরাং আমার কলম দিয়ে বেরিয়ে এল - ... ...
পথের শেষ কোথায়... কী আছে শেষে? ... ...
(আমার এ রচনা বিভিন্ন সিঁড়ি নিয়েই। হঠাৎ করেই একদিন অন্যমনায় ছিলাম। সে সময়ে মাথার মধ্যে ছোটবেলার আমাদের বাড়ির এক প্রাচীন আমলের সিঁড়ির নানান ঘটনা ভেসে উঠল অতর্কিতেই। ভাবলাম লিখেই ফেলি। এই নিয়ে গুগুল মামার শরণাপন্ন হতেই দেখলাম - ওরে বাবা, এই সিঁড়ি নিয়েই হয়তো একটা বিরাট রচনা নামিয়ে ফেলা যায়। সারা বিশ্বের নানান সিঁড়ি, সেগুলোর ইতিহাস, সবচেয়ে বড় কথা সেই আদিম যুগ থেকে কতই না পরিবর্তন হয়ে আজকের গতিমান লিফট থেকে এস্ক্যালেটর। আমারই চোখে দেখা কত কিছুই। স্মৃতির মননে ছোট বেলা থেকে কলেজ জীবন পেরিয়ে চাকরি জীবন। সব কিছুর সাথেই জড়িয়ে আছে এই সিঁড়ি।) ... ...
পথের শেষ কোথায়... কী আছে শেষে? ... ...
রাজসভায় সম্রাট ষোড়শ লুই (১৭৫৪-১৭৯৩)-এর বসার জায়গাটা আসলে ছিল টু-ইন-ওয়ান – একাধারে সিংহাসন এবং কমোড। হ্যাঁ, যা পড়লেন ঠিক তাই। এই তথ্য সরবরাহ করেছিল সুলভ ইন্টারন্যাশনাল মিউজিয়াম অফ টয়লেটস, দিল্লির পালাম এলাকায়। সেখানকার গাইড মহোদয় আমায় আর তথাকে জানিয়েছিলেন মহারাজ আহার করিতেন নিভৃতে, কিন্তু ইয়ে মানে পেট খালি করতেন প্রকাশ্যে – প্রমাণ হিসেবে রয়েছে তাঁর সিংহাসন যার রেপ্লিকা রাখা আছে ওই মিউজিয়ামে। ... ...