এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ডুডু ও তামাক

    Eman Bhasha লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ২০৪ বার পঠিত
  • ডুডু ও তামাক
     
    দুর্নীতি খারাপ। সাম্রাজ্যবাদ ও ফ্যাসিবাদ ভয়ঙ্কর। দুর্নীতিকে ব্যবহার করে সরকার পরিবর্তনের ইতিহাসটা অতি বিপদসঙ্কেতবাহী। রুমানিয়ার চেসেস্কু প্রথম উদাহরণ। মিথ্যা বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ। মেরে ফেলা হল বিচারের নামে প্রহসন করে। পরে জানা গেল, অত্যন্ত সৎ আদর্শবান এই কমিউনিস্ট নেতার নিজস্ব কোনো সম্পত্তি নেই। বিচারের সময় আধমরা করে দাঁড় করানো। কোনো উকিল থাকতে দেওয়া হয়নি।
    একা একা।

    পিটিয়ে মেরে দাঁড করিয়ে রাখা হয়েছিল ফায়ারিং স্কোয়াডে। পৃথিবীর একমাত্র ঋণহীন দেশ। 
    একজন যৌনকর্মীকে ভাড়া করে কাঁদানো হয়েছিল এক মৃত শিশু কোলে। 
    পরে জানা যায়, অনাথাশ্রমে  ১৫ জন শিশুর মৃতদেহ এনে কুচি কুচি করে কেটে চেসেস্কুর নৃশংসতার প্রমাণ তৈরি করা হয়েছিল।
    খবরটা এ এফ পি-র। ছেপেছিল কিন্তু বর্তমান। কমিউনিস্ট বিরোধী বর্তমান।

    রুমানিয়ার পতনের পর একে একে সমস্ত সমাজতান্ত্রিক দেশের পতন ঘটে। কিউবা ছাড়া। 
    চেসেস্কু গরবাচ্যভ বা মার্কিন প্রেসিডেন্ট কাউকে পাত্তা দিতেন না।

    ১৯৮৬ থেকে ভারতে রাজীব গান্ধীর বোফর্স দুর্নীতি নিয়ে তুমুল চুমুল আন্দোলন শুরু হল। বাম অতিবাম অতিদক্ষিণপন্থী সব এক সুর।
    পরে প্রমাণিত, সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগ।
    কিন্তু ফ্যাসিবাদী বিজেপি ২ থেকে ৮৯ আসন পেল। তাঁদের ও সরকারি বামপন্থীদের সহযোগিতায় কেন্দ্রে কংগ্রেস বিরোধী সরকার হলো। কিছুদিন পর সেই সরকার ফেলে দিয়ে বিজেপি হয়ে উঠল সরকারের নিয়ন্তা।
    এখন তো তাঁরাই প্রায় রাষ্ট্র।
    ২০০৪ এ তাঁদের সরিয়ে দিল মানুষ।
    মনমোহন সিং সরকার কিছু ভুল সিদ্ধান্তের সঙ্গে অনেক জনপ্রিয় সিদ্ধান্ত নেয়।
    দেশে আর্থিক বিকাশ ঘটে।
    মধ্যবিত্ত পরিবারের সংখ্যা বাড়ে।
    গরিব কমে।
    ২০১২ তে নির্ভয়া কাণ্ড ও পরে সংঘ পরিবারের পরিকল্পনায় আন্না হাজারে অরবিন্দ কেজরিওয়াল কিরণ বেদীদের দুর্নীতি বিরোধী আন্দোলন।
    উত্থান হলো গুজরাট গণহত্যার কারিগর  মিথ্যা গুজরাট মডেল দেখিয়ে আম্বানি আদানি রাজ তৈরির মোদি সরকার।
    তাই ভয় করে, খারাপ তাড়িয়ে ভয়ঙ্করের আবাহনী চলছে না তো!
    বুঝে বা না বুঝে তাতে ব্যান্ডবাদক হচ্ছি না তো!

    স্কুল সার্ভিস কমিশনে দুর্নীতি হয়েছে। নিশ্চিত। চাকরি হচ্ছে না, তাও ঠিক।

    কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে কোনো আন্দোলন নেই। এমনকী অভিযোগ নেই।
    রাজ্যে সব মিলিয়ে সরকারি চাকরি ৬ লাখ হবে না।
    কেন্দ্রীয় সরকার তো সাত লাখ পদ তুলে দিয়েছে। রেলে তুলে দিয়েছে ১৩ লাখ পদ।
    ব্যাঙ্কে নিয়োগ নাই।
    ইউ পি এস সি পরীক্ষা ছাড়াই সংঘ পরিবারের লোকেরা বড় বড় পদে যোগ দিচ্ছেন।
    সেই নিয়ে একটা বাক্য পর্যন্ত নেই।

    তামুক খাওয়া ভালো।
    ডুডুও।

    কিন্তু কে যে আসলে খাচ্ছে ।

    রুমানিয়া, ১৯৮৯ এবং ২০১৪-র ভারত ভয় পাইয়ে দেয়।

    এত সহজে নাচতে পারি না তো!

    পুনশ্চ:
    স্কুল সার্ভিস কমিশনে দুর্নীতি হয়েছে। নিশ্চিত। কিন্তু ১৯৯৮ এর আগে কী হয়েছে? কীভাবে স্কুলে শিক্ষক নিয়োগ হতো? কোন নিয়মে। যতোই যোগ্য হোক, পার্টির চিঠিটা লাগতো।
    ১৯৯৬ এর পর এস এস সি এবং কলেজ সার্ভিস কমিশন ৯৫ ভাগ নিয়োগ সঠিকভাবে করতো। কিন্তু পোস্টিং? পার্টির চিঠি না থাকলে খুব ভালো জায়গায় হতো না।
    পছন্দের জায়গায় মিলতো নি। ২০০৭-এ প্রথম স্ক্রিনে নিজের পছন্দ স্বচ্ছভাবে বেছে নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হলো।
    SSC তে পোস্টিং দেবার জন্য  কাউন্সেলিং শুরু হয়েছিল ২০০৭ তে।
    ২০১০-এ প্রথম প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নিয়োগ সঠিকভাবে হয়েছে। পার্টির  তৈরি তালিকায় ছাড়া।
    তার আগে যতো যোগ্যই হোক পার্টির অনুমোদন লাগতো।
    বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নিয়োগ সবাই জানেন ইন্টারভিউয়ের আগেই ঠিক হতো লোক।
    একাধিক শক্তিশালী দাবিদার জুটলে, ধান ফাউন্ড স্যুটেবল।
    যেটা এখন, ওবিসি (এ) তথা মুসলমানদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হচ্ছে।

    পিএসসি বাম আমলে স্বচ্ছভাবে নিয়োগ করতো।
    এরা সেই সুনাম নষ্ট করেছেন অনেকটাই।  

    কোনো পুরসভা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারী অফিসার নিয়োগ পার্টির অনুমোদন ছাড়া হতো না। রেগে গেলেও সত্যি। যোগ্যতা থাকলেও সুপারিশ বা অনুমোদন লেগেছে।।
    মামলা হয়নি কেন?

    সামাজিক মাধ্যম ছিল না।
    বললে, ভিটে মাটি চটি উচ্ছেদ।
    কে করবেন মামলা?
    সূর্যোদয় সূর্যাস্ত তো নন্দীগ্রাম 'গণ'হত্যার ঘটনা না ঘটলে  এক বিশেষ নিয়মে হতো!
    প্রার্থী যোগ্য হলেও সুপারিশ লাগতোই।
    যে দল যে পুরসভায় তারাই সেটা করেছে‌।

    এটাও পড়তে পারেন:

    রাজ্য সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলন অভিযোগ চলছে। ভালো।
    কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা নেই কেন?  কেন? রাজ্যের দুর্নীতির প্রতিবাদ হোক, কেন্দ্রীয় সরকারের এভারেস্ট প্রমাণ দুর্নীতি নিয়ে আন্দোলন কবে হবে?
    পি এম কেয়ার্স
    রেল নিয়োগ
    ইউ পি এস সি ছাড়া কেন্দ্রীয় সরকারের উচ্চ পদে সংঘী ক্যাডার নিয়োগ।
    একই কাজ করছে ক্ষমতায় থাকা সব রাজ্যে।

    দেশে চাকরি না থাকা।
    রেলের পরীক্ষার ফল প্রকাশ না করা
    বাংলার ছেলে মেয়েদের রেলের চাকরির পরীক্ষায় অন্ধ্রপ্রদেশ বা আরো দূরে আসন ফেলা।
    ত্রিপুরার ১০৩২৩ শিক্ষকের চাকরি কেড়ে নেওয়া । 
    গুজরাটে স্কুল সার্ভিস কমিশন ছাড়াই সংঘ পরিবারের লোকদের চাকরি দেওয়া। 
    আদানি আম্বানিদের কাছে ব্যাঙ্ক রেল বীমা বিমানবন্দর বেচে দেওয়া।
    চাকরি হবে কোথায়?
    সব বেসরকারি ও অটোমেশন হলে?

    সংখ্যালঘুদের বেনাগরিক করা ও তাঁদের উপাসনালয়গুলো কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। নীরব।
    দিল্লিতে গণহত্যার পর একদল ছাত্রছাত্রী ত্রাণশিবির খুলেছিলেন। তাঁদের একটা বড় অংশকে জেলে পাঠানো হয়েছে,  নানা মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে রাখা হয়েছে।

    আসামে ১৮ মে এক প্রধান শিক্ষিকা নাকি গোমাংস এনেছেন স্কুলে এই অভিযোগে গতকাল জেলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তাঁকে।
    কথা নেই।

    আরও একটা পরেশ অঙ্কিতা অধিকারী ।
     
    ২০ মে ২০২২ লেখা। এখনও প্রাসঙ্গিক তাই দেওয়া।
     


    এটাও থাক 

    #ফ্যাসিবাদ প্রধান শত্রু
    আবারও বলছি।

    ৯০% মমতার বিরুদ্ধে বলা হচ্ছে। ১০%ও মোদির বিরুদ্ধে নয়।
    বামপন্থীদের ভোট কাটার ক্ষমতা তৃণমূলের নাই।
    কাটছে বিজেপি। বা স্বেচ্ছায় অনুগমন করছে।
    একদল লোক মনে করছে, তৃণমূলকে জব্দ করতে বিজেপিই পারবে।
    নীচুতলায় বিজেপির সে রকম সংগঠন নাই। কিছু আর এস এস ক্যাডার আর সেবাশ্রম বা মিশনের লোক।
    কিন্তু ভোটটা করে দিচ্ছে ভোটে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন বাম বলে পরিচিত নেতা কর্মী।
    নানা কারণে। জব্দ করবো, পয়সা পাবো, সাম্প্রদায়িকতা, কেন্দ্রীয় দল ইত্যাদি কারণ।
    আর পোস্টাল ভোটে বিজেপির জয়জয়কার। 
    কেন?

    সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী শিক্ষকদের বদ্ধমূল ধারণা, বিজেপি এলেই ডিএ সব দিয়ে দেবে।
    বেকারদের মধ্যে প্রচার, এলেই চাকরি। 
    গ্রামে ধারণা, বাড়ি চাল সব মোদি দিচ্ছে।
    চীনের সৈন্য বেশি মরেছে।
    আর বিজেপি এলে দুর্নীতি বন্ধ হবে।
    অ্যাপ বন্ধ করে চীনের অর্থনীতি ধসিয়ে দিয়েছে।

    এর বিরুদ্ধে প্রচার কোথায়???

    আসাম ত্রিপুরার কথা সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী শিক্ষকদের দুর্দশার বলার কেউ নেই।।
    ডিএ দূরে থাক, সময়ে বেতন হয় না।।
    ত্রিপুরায় লক ডাউনে আট হাজার, হ্যাঁ আট হাজার শিক্ষক বদলি, অনলাইনে।‌ ক্লাস নেই। ছাত্র ছাত্রীদের চেনেন না। অনলাইনে ক্লাস নেবেন কী করে? 

    আসামে শিক্ষাক্ষেত্রে ৫২ হাজার ছাঁটাই।
    ত্রিপুরায় ১০ হাজার স্থায়ী শিক্ষক ছাঁটাই।
    ঝাড়খণ্ডে ৫০ হাজার অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীকে বসিয়ে দিয়েছিল।
    ত্রিপুরায় বলে দেওয়া হয়েছে আর সরকারি চাকরি হবে না। ৫৫ বছরের বেশি বয়সীদের চাকরি থাকবে না। তালিকা হচ্ছে। ২০১৭ থেকে নিযুক্তদের পেনশন বন্ধ। ফেসবুকে লিখে চাকরি হারিয়েছেন ডাক্তার।
    গুজরাটে ২০ বছর ধরে শিক্ষক নিয়োগ নেই। সব চুক্তিভিত্তিক। পাঁচ বছরে একবার বেতন বাড়ে। ডিএ নেই। ইনক্রিমেন্ট নেই।
    আর এস এস ক্যাডার ছাড়া এই অস্থায়ী কাজও মেলে না।
    উত্তরপ্রদেশে একজন শিক্ষিকার নামে  ২৫ জায়গায় বেতন ওঠে।
    পরে জানা যাচ্ছে, ওই মহিলার মার্কশিট সার্টিফিকেট ব্যবহার করে এইসব কাণ্ড।
    আর অনেকে বেতন না পেয়ে আত্মহত্যা করছেন।

    এগুলো কারও মুখে শুনি না।

    দুর্নীতি?
    বিজেপির চেয়ে দুর্নীতিবাজ দল ভূভারতে নেই।।
    ক্যাগ রিপোর্টে এক লাখ ৩৬ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি।
    লোকে সারদা নারদা জানে। 
    এসব জানেন?
    জানায় কেউ?
    পি এম কেয়ার্স তো একটা।

    ভেন্টিলেটর জাল।

    কিন্তু কটা সভা-সমাবেশ হয়েছে শুধু বিজেপির বিরুদ্ধে?
    নিজেই হিসাব করুন।

    অন্যদিকে সরকারি তৃণমূলের কিছু লোক তলে তলে বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে।
    ঠিক সময়ে পাল্টি খাবে।
    এখন ক্ষীর দুধ ননী খাচ্ছে। তোলা তুলছে। দুর্নীতি করে চলেছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বললেও থামার লক্ষণ নাই।
    #

    দেখেশুনে ভয় লাগে।
    কাদের ডেকে আনছে-- এই বাংলায়।
    অনেকে মিলে।

    2020 এর জুলাইয়ের পোস্ট।
    এখনও প্রাসঙ্গিক

    @gaur kumar kar লিখেছেন 

    এতদিনে একটু শান্তি পেলাম। আমার স্ত্রীর নাম ছিলো ( তখনো বিয়ে হয়নি, পরে শোনা)  কলেজসার্ভিস কমিশনের প্যানেলে, বেশ ওপরের দিকে, নেট এর পর। কয়েকটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট দেবার পর (অন্যান্য বিষয়ের) হঠাৎ কার ইচ্ছেয় জানা যায়নি, কোনো কেসটেসও হয়নি, পুরো প্যানেল বাতিল হয়ে গেল। মাসকয়েক পর যে পয়ানেল বেরোলো সেখানে ওর নাম নেই। ওর মতো বেশ কজনের। ১৯৯৩ নাগাদ গল্প। মফস্সলের কিছু মেয়ের সে সময় লড়ার ক্ষমতা ছিল না, তাই আর কিছু হয়ওনি। ছিলোনা সোশ্যাল মিডিয়া।

    ৯৯ সাল নাগাদ দেখলাম, কি জানি কিসের জোরে, কিছু সহকর্মী যারা পরে পোস্টগ্রাজুয়েট করেছে, তারা আগে আরএমও থেকে এ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর হয়ে গেল। তখন ডিএমইকে একটা নরমগরম চিঠি দিয়েছিলাম  বঞ্চিত কয়েকজন। তাতে কাজ হল। যদিও চাকরীতে সিনিয়রিটিওয়াইজ পিছিয়ে গেছিলাম প্রায় নয় মাস!

    আর পোস্টিং? শাসকদলের শাখা ডাক্তারের সংগঠনের মাথায় বা গলায় যাঁরা থাকতেন...

    @nabarun Ghoshal লিখেছেন

    এই প্রথম একজনকে পেলাম, যিনি কমরেড চাউসেস্কু সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানেন। এই মহান নেতাকে আমেরিকানরা কদর্যভাবে চরিত্রহনন করে হত্যা করে। ফায়ারিং স্কোয়াডের সামনে দাঁড়িয়ে তাঁর শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী "ইন্টারন্যাশনাল" গেয়ে জীবন শেষ করেন। ❤️

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দীপ | 42.110.138.220 | ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ১৪:১১531083
  • বর্তমান রাজ্য সরকারের আপাদমস্তক দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতার বিরুদ্ধে একটা কথাও এরা কখনো বলেনি! বিজেপির হাতে অস্ত্র তো এরাই তুলে দিয়েছে!
  • দীপ | 42.110.138.220 | ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ১৬:১১531086
  • এবার মীরাতুন নাহারের কথাও মুছে দেওয়া হলো!
    চালিয়ে যান স্যার! এরপর আপনারাই আবার গণতন্ত্র নিয়ে বড়ো বড়ো কথা বলবেন!
  • দীপ | 42.110.138.220 | ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ১৬:১১531087
  • দীপ | 42.110.138.220 | ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ১৬:১২531088
  • আবার দিলাম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ প্রতিক্রিয়া দিন