এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মেয়ের নাম ফেলি


    অন্যান্য | ১৮ আগস্ট ২০১২ | ১৩৯৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | 24.99.42.64 | ১৮ আগস্ট ২০১২ ১৭:২২570181
  • আসলে ফেলি একদম দৌড়াতে পারে না তো, তাই ওকে কেউ দলে নিতে চায় না৷ বুড়ি-বসন্তী খেলার জন্য যখন দলভাগ হয়, তখন শুভ্রা আর সুলগ্নার দলে সবাই যেতে চায়৷ আর ওরাও দেখেশুনে বেছেবেছে ভাল দৌড়াতে পারা মেয়েদেরই নেয়৷ ফেলি খুব চায় ওদের দলে ঢুকতে, কিন্তু ওকে দলে নিলেও, 'তুই এখন বোস, ইলা খেলুক' বলে ওকে বসিয়ে দেয় সবাই৷ ইলা, শীলা, টুম্পা, মিনি সব্বাই বেশ দৌড়াতে পারে৷ ফেলি একটু দৌড়িয়েই হ্যা হ্যা করে জিভ বের করে হাঁপাতে হাঁপাতে ওদের খেলা দেখে৷ ওর খুব ইচ্ছে করে ওদের মত একটানা দৌড়াতে, একটুও না হাঁপিয়ে সারা বিকেল খেলে যেতে, দৌড়ে সবাইকে হারিয়ে দিতে ------------ হয় না৷ কিছুতেই তা হয় না৷ বিকেলবেলার এই খেলার সময়টুকুর জন্য ফেলি প্রায় সারাদিন অপেক্ষা করে৷ ওর স্কুল তো সেই সকালে, সাড়ে দশটায় ছুটি হয়ে গেলে বাড়ি পৌঁছতে আর মিনিট পনেরো বড়জোর৷ স্কুলে ওদের টিফিনের সময় মাত্র পনেরো মিনিট৷ ওরই মধ্যে খেলে খাও, খেললে খেলো৷ তো সেখানেও ফেলিকে কেউ এমনিতে দলে নিতে চায় না ------ তবে বিশেষ গাঁইগুঁই না করেই নেয়ও৷ তার একটা কারণ আছে৷ 'ফুলেশ্বরী' আসলে স্কুলের 'কেরাণী-দিদিমণি'র মেয়ে তো, আবার ক্লাসে মাঝেমধ্যে ফার্স্টও হয়৷ তাই তেমন ইচ্ছে না থাকলেও মাঝেমাঝে ওকে ওর পছন্দমত দলেই নিয়ে নেয় অন্যরা৷

    ফেলির বাবা খুব আদর করে ওর 'ফুলেশ্বরী' নামটা রেখেছিল৷ তা বাবা হঠাৎ টুপ করে মরে যেতেই ওর ফেলি নামটাই ঘরে বাইরে বেশী চল হয়ে গেল৷ ফেলিরা চলে এলো মামাবাড়ীর একতলার একদিকে৷ বাবা যখন মারা গেল, মনুয়া মানে ধীমানের তখন মাত্র দুই বছর, ফেলির আট৷ এই আট বিয়োগ দুই সমান সমান ছয় বছর ধরে ফেলি একা একা ভাল ভাল সব খাবার খেয়েছে, অথচ দ্যাখো এর তো কোন দরকারই ছিল না৷ ফেলির তো দু বচ্ছর পেলেই হত৷ অথচ মনুয়া যদি আগে জন্মাত, তাহলে তো বাবাকেও বেশীদিন পেত আর পুষ্টিকর খাওয়াদাওয়াও ভাল করে পেত৷ফেলি অবশ্য অতশত বোঝে না, 'পুষ্টিকর খাবার' মানে আপেল, দুধে ডিম গোলা, এইসব খেতে ওর যাচ্ছেতাই লাগে৷ এখন ভাগ্যিস আর খেতে হয় না৷ তবে দিদুর মুখে, মার মুখে বারবার শুনেশুনে ও-ও বিশ্বাস করে ওর আসলে পরে জন্মানোই উচিত্ ছিল৷কিন্তু তার জন্য ওর কী করা উচিৎ ছিল, সেইটেই ঠিক করে বুঝতে পারে না৷কিন্তু সেইসব পুষ্টিকর খাবারটাবার খেয়েও ফেলি কেন যে জোরে দৌড়াতে পারে না, এইটাই ও বুঝে উঠতে পারে না

    ক্লাস ফাইভে উঠতেই যেই না ফেলি 'বড়' হয়ে গেল আর অমনি দিদু ওর বিকেলে খেলতে যাওয়াটা বন্ধ করে দিল৷ এইবার ফেলি করেটা কী সারাদিন? ও খেলতে যায় না বলে ওকে রাস্তায় দেখলেও টুম্পা, মিনি, ইলারা কেউ কথা বলে না৷ ফেলি হাসলে ওরা তাড়াতাড়ি অন্যদিকে তাকায়৷ ফেলিরও অমনি একটু একটু রাগ হয় আর ও-ও একদম অন্যদিকে তাকিয়ে থাকে৷ আর কোনোদিন ওদের দিকে তাকাবে না, তাকাবেই না৷ কথা বলতে এলেও বলবে না৷ সারা বিকেল ফেলি দোতলার বারান্দায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ওদের খেলা দেখল ক'দিন, ওর সাথে কেউ কথা বলল না৷ তারপর পাড়ার ছেলেরা ঐ মাঠটায় বলখেলা শুরু করতেই ওরা সব শুভ্রাদের উঠোনে খেলতে যেতে লাগল৷ ফেলিদের বাড়ীও মস্ত উঠোন আছে, তাই ফেলি শুভ্রাকে ওদের বাড়ী খেলতে আসতে বলল৷ কেউ এল না অবশ্য৷
    ফেলি একতলার বারান্দায় বসে থাকে সারা বিকেল -----
    ফেলি দোতলার বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকে সারা বিকেল ----
    ফেলি তিনতলার ছাদে ঘুরে বেড়ায় সারা বিকেল --------

    কতদিন না কতমাস যেন পরে একদিন দুপুরে স্কুলের দেওয়া বাড়ীর কাজ শেষ করার পর ফেলি আস্তে আস্তে ঘর থেকে বেরিয়ে দোতলার মাঝের ঘরে গিয়ে ঢোকে৷ ঘরটা মাঝখানে হওয়ায় হাওয়া টাওয়া তেমন আসে না, আবার এদিকে এই ঘরে রাতে কেউ শোয় না বলে পাখাও নেই, ফলে ঐ ঘরে দুপুরে কেউ থাকে না৷ এদিকে জানলার ওপরের ছাদ পর্যন্ত টানা লম্বা লম্বা তাকগুলোতে ভর্তি ভর্তি বই৷ ফেলি আস্তে আস্তে 'দেবদেউল' নামে একটা মোটকা বই নিয়ে পড়তে শুরু করে৷ এমনিতে ফেলি বই পড়তে ভালই বাসে| সেই ও যখন কেজি টুতে পড়ত, তখন একদিন মা যখন একটা শুকতারা আর একটা চাঁদমামা কিনে এনে দিল, সেই থেকেই ওর বই পড়া শুরু, কিন্তু ওর যে খেলতে, দৌড়োদৌড়ি করতে, সবার সাথে হইচই করতেও বড্ড ভালো লাগে| স্কুলের পড়া হয়ে যাওয়ার পরে রাত্তিরেও ও একটু গল্পের বই পড়ে নেয়, কিন্তু এই দুপুর আর বিকেলগুলো ও করে কী? দেবদেউল পড়তে শুরু করে ও আস্তে আস্তে ভুলে গেল শুভ্রারা হইহই করে খেলছে শুভ্রাদের উঠোনে ------ ভুলে গেল টোটোনের মুখ ঘুরিয়ে চলে যাওয়া ------ আস্তে আস্তে ভুলে গেল সবকটা একলা বিকেল|

    ছোপ্পিপি এলে ফেলি ভারী খুশী হয়৷ কত রকমের বই আনে ছোপ্পিপি, ফেলির জন্য 'নবপত্রিকা', 'ইন্দ্রনীল', পুরবী', 'তপোবন', 'বাদশাহী আংটি'; মনুয়ার জন্য চাঁদমামা, 'বাবুইবাসা বোর্ডিং', পাপুর বই, এমনকি মা'র জন্যও 'প্রসাদ', 'উল্টোরথ', 'বাতিঘর', 'বকুলকথা'৷ ফেলি সবগুলোই পড়ে ফেলে, মা'র বইগুলো নাকি বড়দের বই, ওদের এখন পড়তে নেই, তাই ফেলি লুকিয়ে লুকিয়ে পড়ে নেয় ওগুলো৷ এই ব্যাপারটা ও কিছুতেই বোঝে না, 'বড়' হয়ে গেছে বলে ওকে আর খেলতে যেতে দিল না দিদু সেই তিন বচ্ছর আগে থেকে, অথচ এখনও এই বইগুলো ও পড়তে পারবে না৷ কেন, ও কি মনুয়ার মত ছোট? এই তিন বছরে তো ও আরও অনেক বড় হয়ে গেছে৷ ওর এখন আর সারা বিকেল মন খারাপ লাগে না, হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করে না৷ টুম্পা মিনিদের দিকে ও-ই এখন আর তাকায় না, ওরা তাকায় কিনা জানেও না৷

    আট, নয়, দশ্, এগারো, বারো করে বছর গড়িয়ে গড়িয়ে যায় আর ফেলি আস্তে আস্তে ফুলেশ্বরী বা ফুলি হয়ে ওঠে৷ ফেলি বলে ওকে আর কেউ ডাকে না এখন৷ প্রথমদিকে অবশ্য মা 'ফুলি' বলে ডাকলে ও অনেকসময়ই সাড়া দিত না, খেয়ালই করত না ওকে ডাকা হচ্ছে বলে৷ তবে আস্তে আস্তে অভ্যেস হয়ে গেছে৷ লেখাপড়া শেষ করে বেশ ভাল একটা চাকরী পেয়ে যাওয়ার প্রথম কয় বছর ফেলি আর বইটই পড়ার তেমন সময় পেত না, যদিও তখন কিনত প্রচুর৷ ওদের ছোট্ট মফস্বল থেকে কাছের শহরে যেতে আসতে দুই ক্ষেপে দুই দুই করে চার ঘন্টা সময় লাগত৷ অফিসেও প্রায়ই দেরী হত, বাড়ী ফিরতে ফিরতে অনেক রাত, ফলে ছুটির দিন ছাড়া আর বই পড়া হত না৷ চাকরি শুরু করার কয়েক বছরের মধ্যেই ফেলি দেখল ও আর বাড়ীতে আঁটছে না৷ এরমধ্যে ওরা মামাবাড়ী ছেড়ে মা'র বানানো বাড়ীতে চলে এসেছে৷ মা'র বাড়ীটা যে বড্ড ছোট, মনুয়ারই জায়গা কম পড়ে, ফেলি আর কেমন করে আঁটবে ওখানে৷ বাড়ী ফেলিকে ছাড়তেই হত, এমনি এমনিই কাছাকাছি অন্য কোথায়ও থাকলে মা, দিদুরা ভারী রাগ করত৷ ফেলি তাই কাজের সিঁড়ি বেয়ে ওঠে আর ওঠে৷ প্রথমে অন্য রাজ্য, পরে অন্য দেশ, উঠতেই থাকে, সিঁড়িটা যতদিন না ওকে একটা বড়সড় আলোহাওয়াখেলা আটতলার বারান্দায় পৌঁছে দেয়৷ ওর কেনা কাপড়চোপড়, বইপত্রগুলো বড্ড জায়গা জুড়ে থাকে বলে মা ভারী বিরক্ত হয়, ফুলি তাই বাড়ী আসলেই বলে যেত কাপড়চোপড়গুলো ভারত সেবাশ্রমে কি অন্য কোথায়ও দিয়ে দিক মা, কিন্তু বইগুলো একটু কষ্ট করে আর ক'টা বছর রাখে যেন৷ ফুলি নিজের জন্য কিছু একটা ব্যবস্থা করে ঠিক নিয়ে যাবে সব, খালি করে দেবে জায়গা৷ প্রতিবারই কিছু কিছু বই নিয়েও যেত৷

    একযুগ পরে ফেলি আবার ফেরত আসে কাছের শহরে বদলী নিয়ে৷ মা'র শরীর খারাপ, বয়েস হয়েছে, নানারকম সমস্যা৷ একা মনুয়ার ওপরে চাপ পড়ে বলে মা প্রায়ই ফোনে অনুযোগ করত৷ কাছের শহরে আসায় মা'ও খুশী হয়৷ অফিসের কাছেই ফুলি বাড়ী নেয়৷ বড়মামী, মেজমামীর সাথে মা গল্প করে, এখন তো আর দুই তিন ঘন্টা যাতায়াতের জন্য নষ্ট করা ফুলি'র পক্ষে সম্ভব নয়৷

    এতদিন বিভিন্ন জায়গায় বইগুলো ডাফল ব্যাগে করে নিয়ে ঘুরত ফুলি৷ একটা, দুটো, তিনটে, চারটে ডাফল ব্যাগ৷ এবার একটা দুটো করে বুককেস কিনে সাজিয়ে সাজিয়ে রাখে৷ এখন জীবনযাপন অনেক আরামদায়ক হয়ে যাওয়ায় বই পড়ার বেশ খানিকটা সময় পায়৷ ফুলি ভাবে এইবার আস্তে আস্তে মা'র বাড়ীতে জায়গা খালি করে দিতে হবে৷ প্রথমেই মনে পড়ে ছোপ্পিপির দেওয়া দেব সাহিত্য কুটীরের সেই অপূর্ব পুজোবার্ষিকীগুলোর কথা৷ মা প্রায়ই অভিযোগ করত, ওগুলো নাকি ছিঁড়ে যাচ্ছে, এবারে পুরানো কাগজের সাথে বিক্রী করে দিতে হবে৷ ফুলি বলত ও নিয়ে এসে ঠিক করে বাঁধিয়ে নেবে৷ ওর সেই একলা বিকেলের সঙ্গীদের এবার ও নিজের কাছে নিয়ে আসবে৷ যত্ন করে সাজিয়ে রাখবে৷

    বইগুলো ফুলি আনতে যায় একদিন৷ ও যাবে বলে মা নারকোলের নাড়ু, ক্ষীরের বরফি বানিয়ে রেখেছে৷ ওদের ছোট্ট বাড়ীতে জায়গা বাড়ানোর জন্য মনুয়ার ঘরে একদিকের দেওয়ালজোড়া সিমেন্টের তাক, দরজার উপরে৷ খাওয়াদাওয়ার পরে ফুলি ছোট মইতে চড়ে বইয়ের তাক ঘাঁটে৷ সামনের বইগুলো সরিয়ে পুজোবার্ষিকীগুলো বের করার চেষ্টা করে৷ খান চারেক পায়, বাকীগুলো আর পায় না৷ খুঁজে পায় না 'বাংলার ডাকাত' কিম্বা 'ভোম্বোল সর্দার'ও৷ অবাক হয়ে মা'কে ডাকে, মা'ও কিছু বলতে পারে না৷ বলে 'দূর ওসব বই ছিলই না'৷ ছিল না মানে? ফুলি যে ঐ বইগুলোর প্রত্যেকটা পাতা মনে করতে পারে৷ নেই --- নেই ---- নেইই---- বইগুলো একদম নেই হয়ে গেছে৷ ফুলি প্রায় চেঁচিয়ে ওঠে 'সমস্ত বইগুলো বিক্রী করে দিলে মা? আমি যে বলেছিলাম কয়েক বছর রাখো, আমি এসে সব নিয়ে যাব'৷ মা খুব বিরক্ত হয়ে বলে 'বাজে কথা বলিস না ফুলি, কই আমি তো মনেই করতে পারছি না অত অত বই কখনো বিক্রী করা হয়েছে৷ তোর ভুল হচ্ছে ঐসব বই কক্ষণো ছিলই না আমাদের বাড়ীতে৷ মনুকে জিজ্ঞাসা করে দেখ'৷

    রাত সাড়ে বারোটা বাজে৷ ফেলি চুপ করে বারান্দায় বসে আছে, কোলে চারখানা দেবসাহিত্য কুটীরের পুজোবার্ষিকী৷ ওর সেই একলা বিকেলগুলো, মনখারাপ মাখা সন্ধ্যেগুলো একসাথে চারদিক থেকে চেপে ধরছে ওকে৷ সেইসব পুরবী, তপোবন, প্রভাতী, শারদীয়া, বেণুবীণা, বোধন, হলদে পাখির পালক, টংলিং, ছোটদের বুক অব নলেজ, ভোম্বোল সর্দার, চুক আর গেক, নতুন ছেলে নটবর, একটাও নেই! কোনোদিন ছিলই না!? ও-ও কি তাহলে সেই গনশার মত একা লাগত, মন খারাপ লাগত বলে, ভয় করত বলে এই বইগুলো মিছামিছি মনে মনে বানিয়েছিল? যা: তা কি করে হবে? ঐ যে পুরবীতে বগলামামার গল্পটার শেষ পাতাটার কোণা ছিঁড়ে গেছিল --- অমরেশমামা জিন্দাবাদের ছয় পাতায় একটু আলুদ্দমের ঝোল লেগেছিল ---- আর শারদীয়া'য় পল্টু-কানু-বাঞ্ছু'র গল্পটার পাতার মাঝখানগুলো অল্প করে উইয়ে খেয়ে নিয়েছিল৷ ও যে এতবার করে বলেছিল ও একটু সুযোগ পেলেই বইগুলো নিজের কাছে নিয়ে আসবে! কেউ কি বিশ্বাস করল না, ভাবল বুঝি ফুলি -- না না ফুলি নয়, ফেলি এমনি করেই ওদের জায়গা জুড়ে রেখে দেবে৷ তাই সকগুলো বিক্রী করে দিল! ফেলি এতদিন ওদের খোঁজ নেয় নি, যত্ন করে নি বলে ওর বইগুলো এমন করে হারিয়ে গেল, চুপি চুপি একা একা!
  • sosen | 125.242.214.125 | ১৮ আগস্ট ২০১২ ১৮:২৮570192
  • :(
    আবছা করে মনটা কেমন মেঘলা হয়ে গেল, দমুদি।
  • কান্তি | 212.90.106.166 | ১৮ আগস্ট ২০১২ ১৯:১৭570203
  • দময়ন্তীর লেখা ছেলেবেলার একটা গল্প অনেক দিন পরে পড়ে , এই বুড়ো বয়সেও মনটা ভিজে ভারী হয়ে গেল। মনে পড়ল " ছাঁটা ফুলের আসন" এর
    কথা। মনে পড়ে, অনেক দিন আগে লেখা। একই ধারার গল্প। দময়ন্তীকে অনুরোধ, এই ধারার গল্পগুলো আরো বেশি করে আসুক। এই ধারার গল্প
    গুরুর পাতায় আর কাউকে লিখতে দেখেছি বলে মনে পড়ছে না।
  • bb | 127.195.183.224 | ১৮ আগস্ট ২০১২ ১৯:৩৬570214
  • হ্যাঁ ঐ "ছাঁটা ফুলের আসন" আমাকেও খুব দুঃখ দিয়েছিল। লিখে যান দময়ন্তী।
  • kumu | 132.160.159.184 | ১৮ আগস্ট ২০১২ ১৯:৩৭570225
  • এ যে আমার কথা লিখেচে দমু,নাকি নিজের কথা?
  • Abhyu | 107.81.107.94 | ১৮ আগস্ট ২০১২ ২০:৩৪570236
  • দমুদি, সুন্দর হয়েছে -
  • rimi | 85.76.118.96 | ১৯ আগস্ট ২০১২ ০১:৫৯570261
  • ভালো লাগল। মন খারাপ হয়ে গেল।
  • kk | 117.3.243.18 | ১৯ আগস্ট ২০১২ ০২:৩৪570182
  • সুন্দর লেখা। মনকেমন করানো।
  • nina | 78.34.167.250 | ১৯ আগস্ট ২০১২ ০২:৪৯570183
  • বাঅর্বার পড়লেও ভাললাগা কমে না আরও বেড়ে যায়। বিষাদ মধুর লেখা----
    দমু আরও অনেক লিখ---প্লিজ।
  • pipi | 183.161.6.201 | ১৯ আগস্ট ২০১২ ০৭:১৪570184
  • ইইহ দমদিটা বড্ড মন খারাপ করিয়ে দিল। আমার বাড়িতেও ঐ বই এর পাহাড় আর তাই নিয়ে প্রায়ই দু কথা শুনতে হয়। আগে আমিও ফুলির মত ভাবতাম যে আর কয়েকটা দিন, তারপর নিজের একটা মাথা গোঁজার ঠাঁই হলেই ওদের নিয়ে আসব। এখন বয়েস বেড়েছে, বুদ্ধি পেকেছে, এখন বুঝে গেছি দুনিয়ার কোথাওই ঠাই নাই, ঠাঁই নাই। বই গুলো ওমনি অনাথ আতুর হয়েই থাকবে হয়তো সারাটা জীবন। তাই ঠিক করেছি নেক্স্ট যখন বাড়ি যাব, ওদের সবাইকে নিত্যগোপাল স্মৃতিমন্দির লাইব্রেরীতে দিয়ে আসব। ফস্টার কেয়ারে হয়তো ভালই থাকবে। অ্যাটলিস্ট কিলোদরে বেচে ঝালমুড়ি হবার চেয়ে এ বরং ভাল। কে বলতে পারে আজকের কোন ক্ষুদেকে তারা সেইরকম আনন্দ দেবে না যেভাবে আমার দুপুর বিকেলেগুলো ওরা ভরিয়ে রাখত।
  • Abhyu | 107.81.70.229 | ১৯ আগস্ট ২০১২ ০৭:৩৫570185
  • পিপি এইটা ভালো কথা বলেছে - দুনিয়ার কোথাওই ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই - হয়তো যারা সেটল করে গেছে কোথাও একটা তারা এভাবে ভাবে না, নইলে...
  • | 60.82.180.165 | ১৯ আগস্ট ২০১২ ০৯:১০570186
  • বাঃ!
  • aka | 85.76.118.96 | ১৯ আগস্ট ২০১২ ০৯:২৪570187
  • এইটা পড়ে আমারও একটা মেয়ের কথা লিখতে ইচ্ছে হল। হয়ত লিখে ফেলব কোনদিন।
  • | 75.255.37.193 | ১৯ আগস্ট ২০১২ ১০:০১570188
  • দ-দির লেখা পড়ে আবার হাতড়াতে ইচ্ছা করছে পুরোনো আলমারির ছাদ... যেখানে অনেকবার খুঁজেও পাইনি ছবিটা তবুও, কিন্তু সে ঘর আর আলমারির ছাদ কোনওটাই যে নেই আজ!
  • Suhasini | 132.167.1.144 | ১৯ আগস্ট ২০১২ ১৩:০৮570189
  • অমনিই হয় বোধ হয় গো। আমাদের বাড়ির দোতলার এক কোণে আমার হারমোনিয়াম আর তানপুরা এমনিই রাখা ছিল অনেকদিন ধরে। কিছু এমন জায়গা জুড়েও ছিল না, কেউ দোতলায় উঠতো ই না সারাদিনে। লুরু আসার পর যখন মনে হল এবারে ওদের নিয়ে আসা যাক, সেই সময় ফোনে একদিন শুনতে পেলাম তাদের বেচে দেওয়া হয়ে গেছে।

    আমার অনেক দিনের সঙ্গী ছিলো ওরা। পুরোনো বন্ধুর জায়গাটা খালিই থেকে গেলো।
  • | 75.255.37.241 | ১৯ আগস্ট ২০১২ ১৫:৩০570190
  • বাবু খুব ছোটো থেকেই ছবি আঁকতে শুরু করে, হাতে খড়ির আগে থেকে আঁকিবুকির শুরু |
    আঁকতে থাকে আর কাগজে টান পড়ে | স্কুলে ভর্তির পর লেখার খাতায় এঁকে দিদিমণির বকুনি (স্যার রা একটু ক্ষমাশীল ছিলেন এব্যপারে)........
    পুরোনো ক্যালেন্ডারের পেছনদিকে আঁকতে শুরু করে| চেনা জানা অনেকের বাড়ি থেকে পুরানো ক্যালেন্ডার আসতে থাকে ফলে পরিচয় হতে থাকে অনেক ছবির সাথে | আঁকার খাতা ছিল না তা নয় কিন্তু তার পাতা সীমিত!
    একবার বাবার এক বন্ধু একটা বড় ক্যালেন্ডার দিয়ে যায়, 12 পাতার; প্রত্যেক পাতায় একটা করে তরুণীর মুখ |
    বাবু তখন ক্লাস টুতে পড়লেও কোনও এক অজ্ঞাত কারনে একটা মুখ খুব ভালো লেগে যায়, তাই বাকি সব কটা পাতার পেছনে আঁকা চললেও ওই ছবিটার পিছে আঁচড়ও কাটে না, যদি সামনে দাগ ফোটে পেনসিলের!
    বাড়িতে জায়গা কম তাই সব ছবি রাখার জায়গা একটা পুরোনো আলমারির ছাদ, ওটা তার নিজের জায়গা কেউ হাত দিতে পারত না|
    ক্লাস বাড়তে থাকে, এরমধ্যে কয়েকটা পুরস্কারও পায় ফলে ক্যালেন্ডার কমতে থাকে আর আঁকার খাতার সংখ্যা বেড়ে চলে| পুরোনো পাতাগুলো আলমারির ছাদেই থেকে যায়| আর ওই বিশেষ তরুণীর ছবি ওখানে যত্ন করে রাখা থাকে, তবে আগে যখন খুশি দেখত কিন্তু এখন কালেভদ্রে দেখে
  • | 75.255.37.241 | ১৯ আগস্ট ২০১২ ১৫:৩২570191
  • সবার চোখের আড়ালে, লজ্জা পায় যদি কেউ দেখে ফেলে!
    বাবুর ক্লাস সিক্স , অনেকদিন ছবিটা না দেখলেও জানে ওটা আলমারির মাথায় ঠিকই আছে |
    এরপর কোনও এক মনখারাপের বিকেলে দেখতে ইচ্ছা হয় ছবিটা , হাতড়াতে থাকে আলমারির মাথা কিন্তু হায় কই সে? কেউতো হাত দেয়না এখানে! মা জিগায় কী খুঁজছিস? কিন্তু কিছুই বলতে পারে না , চোখ ফেটে আসতে চায় কান্না , কিন্তু ছেলেদের যে কাঁদতে নেই..................
    আজ অনেক দিন পর দ-দির লেখা মনে করিয়ে দিল সব.....
  • a x | 118.204.210.100 | ২০ আগস্ট ২০১২ ০১:৪৫570193
  • দমু এটা কি আগে লিখেছিলে কোথাও? বা বলেছিলে? এত চেনা লাগছে কেন? কখনও কখ্নও অক্ষরে অক্ষরে, পংক্তিতে পংক্তিতে চেনা লাগছে। মানে অন্য কারো না, তোমার লেখা হিসেবেই খুব চেনা লাগছে।

    নাকি এমনিই লাগছে, এমনিই চেনা?
  • | 24.99.73.4 | ২০ আগস্ট ২০১২ ২০:৪৬570194
  • অক্ষ,

    তুমি বোধহয় আমার ব্লগে পড়েছিলে বছরখানেক কি দেড়েক আগে।

    ছ,

    :-( :-(
    ছবিটা কিন্তু মনে আছে ঠিকঠাক। তাই না?

    সুহাসিনী,
    :-(
    কেমন আছ গো? ছানা কী বলে?

    আকা,

    লিখে ফেলো ঝটপট।

    নিনা, রিমি, কলি, মিঠু, অভ্যু, বিবি,
    :-) থিঙ্কুস

    পিপি,
    সেই ভাল। কিন্তু লাইব্রেরীতেও কি ওদের যত্ন হবে? :-(

    কান্তি,

    ধন য়বাদ। কিন্তু একই ধারার গপ্প বারবার লিখলে একঘেঁয়ে হয়ে যাবে না?

    সোসেন,
    এতক্ষণে নিশ্চয় মন ভাল হয়ে গেছে? :-)
  • ব্যাং | 132.172.193.128 | ২০ আগস্ট ২০১২ ২০:৫৪570195
  • দমু, গল্পটা পড়েছি রোব্বারে। কালকে সারাটাদিন মনটা খারাপ হয়ে ছিল। ফেলির সাথে দেখা হলে বোলো, ফেলি একা নয়, ফেলির মতন আরো কেউ কেউ আছে, যারা দৌড়তে পারত না, হাঁপিয়ে যেত, বই পড়লে সব ভুলে যেত, সাতাশ বছর অব্দি যত আনন্দমেলা, কিশোরমন, সন্দেশ জমিয়েছিল , (সেগুলো প্রাণের থেকেও প্রিয় ছিল, চোরের মারের যন্ত্রণাও ভুলে যাওয়া যেত ওগুলো পড়তে পেলে), শুধু একটু সময় চেয়েছিল বইগুলো অন্য শহরে নিয়ে যাওয়ার আগে, কিন্তু সেই সময়টাও পায় নি, তার আগেই পুরানো খবরের কাগজওয়ালার ঝোলায় ঢুকে যায় আশৈশব যন্ত্রণা মুছে দেওয়ার মলমগুলো।
  • | 75.255.37.177 | ২০ আগস্ট ২০১২ ২২:৩০570196
  • না দ-দি,
    ঝাপসা হয়ে গেছে|
    একটু বড় হয়ে যখন নেট শিখল, পুরোনো দিনের মডেল সার্চ করে দেখেছে কিন্তু মেলাতে পারেনি| চেষ্টা করেছে আঁকার কিন্তু সে অধরাই থেকে গেছে যেন এক অলীক কল্পনা!
  • 4z | 84.115.197.226 | ২০ আগস্ট ২০১২ ২২:৩৯570197
  • আগেরবার দেশে গিয়ে এমনই অনেক বইকে খুঁজে পাইনি। তারা না বড় হওয়া, বড় হতে না চাওয়া সেই আমিটাকে নিয়ে হারিয়ে গেছে। আরও লেখ দমদি।
  • i | 147.157.8.253 | ২১ আগস্ট ২০১২ ০৫:২৯570198
  • হ্যাঁ। নতুন লেখা চাই।
  • nina | 78.34.167.250 | ২১ আগস্ট ২০১২ ০৬:০১570199
  • ছোটাইর সঙ্গে গলা মেলালাম--অরও চাই লেখা!
    পড়তে পড়তে মনটা ভারি হয়ে যায় ---
    আবার জানতো এর একটা উল্টো দিকও আছে----
    ছোট থেকে অনেক যত্নে গুছিয়ে রাখা সব বই---কিছু খাতা তাতে অমূল্য সব লেখা---অনেক পান্না হীরে চুণি----আমার ভরসায় ছিল--আমার জন্যে ছিল--পারিনি তাদেরকে ধর রাখতে---হারিয়ে গেল তারা---
    দুরন্ত ছোটার জীবনে আসল কত কি যে হারিয়ে গেল---অথচ কারুর খুব আশা ছিল ভরসা ছিল---আমার কাছে তারা অক্ষত থাকবে ঃ-(
    পারিনি। বড় গিল্টি লাগে--------
  • | 24.99.165.31 | ২১ আগস্ট ২০১২ ২০:৩৪570200
  • এহে কাল কুমুকে লেখাটা কিকরে যেন মুছে গেছে পোস্ট হওয়ার সময়।

    কুমু, দেখো ছ, সুহাসিনী, ব্যাঙেরও অমনি হয়েছে। আসলে অনেক্র গল্পই তো আরো অনেকের সাথে মিলে যায়।

    ব্যাঙ,
    :-( হ্যাঁ বলে দেব। কিন্তু কেন যে ... :-(

    ইন্দ্রাণী, অর্ডার দিয়েছি। :-)

    নীনা,
    \:-(
  • | 24.99.165.31 | ২১ আগস্ট ২০১২ ২০:৩৬570201
  • ছ,
    থাক তাহলে অলীক কল্পনা হয়েই।

    ফোর্জি,
    :-(
  • ব্যাং | 132.167.102.206 | ২১ আগস্ট ২০১২ ২০:৩৮570202
  • দ,
    কেন যে, তা তো আমি জানি। তুমিও হয়তো জান। যাদের সাথে হয়, সবাইই বোধ হয় জানে। আজও চোখ এড়িয়ে এখনো যা কিছু পড়ে আছে ঐ বাড়িতে, আমি নিজেই এখন ঐ বাড়ি থেকে ,সেগুলো তুলে আনি অন্য শহরের অন্য বাড়িতে।
  • a x | 118.207.195.138 | ২১ আগস্ট ২০১২ ২০:৩৯570204
  • ও হ্যাঁ তাই তো! ব্লগেই পড়েছিলাম!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন