কোন চাকরীদাতাই বা তার কর্মচারীকে কবো হাওয়া হয়ে যেতে দিয়েছে !!
ঐ দুটো দর্শন আমি এক্কেবারে অক্ষরে অক্ষরে মানি।
কিন্তু সমস্যা হলো তাতে মাঝেমধ্যেই চাকরী নিয়ে টানাটানি পড়ে।
Atoz | 151.141.85.8 | ০৫ অক্টোবর ২০২০ ০৫:০৩৪৬২১৭৮
জলের ব্যাপারে ইউরোপীয় নাবিকেরা খুবই কষ্টে পড়ত নানা লেখায় দেখা যায়, সমুদ্রে পানীয় জল পাবার ব্যাপারে। মালবাহী নৌকায় জালা জালা জল নিয়ে চলত।
এই হাল্কা মাওরি নৌকোগুলো দেখে বারে বারে এই প্রশ্ন মনে আসে, জলের ব্যাপাট্টা কী কল্লেন দাদা? ওরা মনে হয় ছোটো ছোটো নারকেলগাছের দ্বীপে নেমে নেমে ডাব পেড়ে জল খেয়ে নিত। আর স্নানটান ধোয়াধুয়ি সাগরের জলে। ঃ-)
----------------------------------------------------------------------
জলের ব্যাপারটা জলের মতই সোজা।
কনটিকির কথাই যদি ধরেন তো পেরু ছাড়ার পর প্রায় সাত হাজার কিলোমিটার পর সে প্রথম ডাঙ্গার দেখা পেয়েছিল। কাজেই ঐ দ্বীপটীপ ডাব টাবের ব্যাপারটা… ওটা সম্ভবই নয়। ওনাদের সঙ্গে কি ছিল সেটা একবার কনটিকি অভিযানটা ফের পড়ে ঝালিয়ে নিন না। বিমল মুখার্জী আর থর হেয়েরডাল, একটু বেশীবার পড়লে কিছু ক্ষেতি হবে না।
ধর্ম, সংস্কৃতি আর দর্শনই প্রাচ্য আর পাশ্চাত্যকে আলাদা করেছে।
অশিক্ষিত বর্বর লোভী বস্তুবাদী ইউরোপীয়ানদের সঙ্গে আলোকপ্রাপ্ত পলিনেশিয়ানদের কোন তুলনাই চলতে পারে না। পলিনেশিয়ানদের জীবনদর্শন খানিকটা তাওইজমের সঙ্গে মেলে আর অনেকটা স্টোইক ফিলজফীর সঙ্গেও।
“Taoism is not a philosophy of compelling oneself to be calm and dignified under all circumstances. The real and astonishing calm of people like Lao-tzu comes from the fact that they are ready and willing, without shame to do whatever comes naturally in all circumstances.”
Alan Watts.
( যাঁরা তাওইজম বা স্টোইসিজম কি তা ভালমত জানেন না তাঁদের বলব, ওগুলো হজম করতে গেলে বরং গ্ল্যাডিয়েটর বা স্বশাঙ্ক রিডেমশনের মত হলিউডি ছবি দেখুন। লাওত্জু বা মার্কাস অরেলিয়াস পড়ে যা হবে না ঐ ধরনের গোটা পাঁচেক ছবি দেখলেই জলের মত ক্লীয়ার হয়ে যাবে। ওই দুটি দর্শনেরই মোদ্দা কথা হচ্ছে-
"Don't hurry anything. Don't worry about the future. Don't worry about what progress you're making. Just be entirely content to be aware of what is.”
Alan Watts
ওরকম অতি চমত্কার গোটা দশেক ছবির লিঙ্ক দিতে পারি কিন্ত বোধহয় কপিরাইটে আটকাবে, তাই নিজে খুঁজে নিন। )
অন্যদিকে ইউরোপীয়ানরা, মানে ইম্পিরিয়াল ইউরোপীয়ানরা মোটে গ্রীক স্টোইসিজম ফলো করত না। তারা সুমেরীয়ান গিলগামেশের গপ্পো থেকে ওল্ড নিউ টেস্টামেন্ট হয়ে বাইবেলের সেই নোয়ার আর্কের গল্পকেই ফলো করত। মানে একেবারে পুরো ইকোসিস্টেম নিয়ে জাহাজ ছাড়তে হবে তবেই না অভিযান। ইউরোপীয়ানদের নৌযাত্রার উদ্দেশ্যই ছিল নূতন দেশ জয় করে নূতন ক্রীতদাস সংগ্রহ ও নূতন উপনিবেশ স্থাপন। সে কাজে ঘোড়া অপরিহার্য বলে প্রতি জাহাজে বেশ কিছু ঘোড়া থাকত। বিপদে পড়লে তাদের খেয়ে ফেলা হত বটে কিন্তু বিপদে না পড়লে তারা যাতে জাহাজ থেকে নেবে একেবারে ফাইটিং ফিট থাকে সেটা দেখতে হত। মানুষ জন পশু পাখি মিলিয়ে জলের প্রয়োজন তো কম হবার কথা নয়। তাই ওরকম জালা জালা জল নিয়ে বেরোতে হত। ডোলড্রামে পড়লে তারা ঘোড়া বিসর্জন দিত কিন্ত জলের জালা বিসর্জন দিত না।
নিচের লিঙ্কটিতে কবি থর হেয়েরডাল সায়েবের কনটিকি অভিযানের তাওইস্ট চরিত্র বিচার করেছেন -
ঠিক যেখানে লিঙ্ক দিয়েছি সেখান থেকে দেখতে পারেন। (Part 7 টুকু, মানে The universe is your body. টুকু দেখলেই হবে)
মানে বুঝতেই পারছেন প্রশ্নটা জলের নয়, প্রশ্নটা মানসিকতার, প্রাচ্য আর পাশ্চাত্য মানসিকতায় আকাশ পাতাল তফাত। কে বেশী সফল সে সাফল্যের বিচার আপনারা করুন, কিন্তু এও ভেবে দেখুন, বারুদ, কামান, গোলাবারুদ, কম্পাস, সেক্সটান্ট তিনমাস্তুলওলা পরী আঁকা চব্বিশ পালের একশবিশমনী জাহাজ, কিন্তু শেষে সঙ্গী হতে হল মোসুমী বাতাস আর তুচ্ছ জলফড়িং এর।
এটুজেড আবার একটি গান না জুড়লে খুশী হন না। গুলজারজীর এই সঙ্গীতটি একেবারে পলিনেশিয়ানদের বা তাওইস্টদের জাতীয় সঙ্গীত হবার দাবী রাখে-
(গানটিমূল ভাব আদ্যোপান্ত নাকি রবিবাবুর একলা চলো দ্বারা অনুপ্রাণিত, একটি ইন্টারভিউতে গুলজারজী স্বীকারও করেছেন)
ভাস্কোকেও চলতে হয়েছিল – চলতে রহো মৌসম চলে জিস তরাহ…….কোই নেহি আয়ে আগর, একলা চলো….
হেয়েরডাল সায়েবও ভেসে চলেছিলেন – দরিয়া মুড়ে প্যায়রো তলে জিস তরাহ……
আমরাও যেন বইতে পারি– বহতে রহো, জ্যায়সে বহে এ হাওয়া…..
kk,আমিও অনেককেই তুমি সম্বোধন করে থাকি। শান্তিনিকেতনে পড়ার সময় ক্লাসমেটদেরকে বা জুনিয়র যারা হস্টেলমেট ছিল তাদেরকে তুই করেই কথা বলতাম। কিন্তু পিএইচডি করতে গিয়ে যেসব বাঙালী কোওয়ার্কারদের পেয়েছিলাম তাদের কাওকেই তুই বলে ওঠা হয়নি। আজও তাদেরকে তুমি বলেই কথা বলি ।
তুমি আমার ফাজলামিতে কিছু মনে করনি এজন্য ধন্যবাদ। তবে ইচ্ছা হলে ভারচুয়ালি আমার কানদুটো আচ্ছাসে পেঁচিয়ে দিতে পার। ক্লকওয়াইস টুইস্ট দেবে নাকি কাউন্টারক্লকওয়াইস সেটা তোমার উপর ছেড়ে দিলাম :-)
লালনের গান শুনুন।
"বাড়ির কাছে আরশী নগর
(একঘর) সেথা পড়শী বসত করে-
আমি একদিনও না দেখিলাম তারে।।
গেরাম বেড়ে অগাধ পানি
নাই কিনারা নাই তরণী পারে,
বাঞ্ছা করি দেখব তারে
(আমি) কেমনে সেথা যাই রে।।
কি বলব পড়শীর কথা,
হস্ত পদ স্কন্ধ মাথা নাই-রে
ক্ষণেক থাকে শূণ্যের উপর
(ওসে) ক্ষণেক ভাসে নীরে।।
পড়শী যদি আমায় ছুঁতো,
যম যাতনা সকল যেতো দূরে।
সে আর লালন একখানে রয়-
(তবু) লক্ষ যোজন ফাঁক রে।। "
হ্যাঁ, সেই না-লেখা কবিতাই সবচেয়ে অপরূপ, অশ্রুত বাঁশির মতন, না ঝরা অশ্রুর মতন, না-ভাঙা স্বপ্নের মতন।
এতজ তো মিস্টিক পোয়েটই। অ্যাব্স্ট্রাক্ট আর্টিস্ট।
এতজ, কিছু কিছু লেখা না হওয়াই ভালো। লেখার ভাবনাটাই থেকে গেলো, সেই ভালো। না? ফুলটা ফুটলোনা। কয়েকটা রেখা দিয়ে আঁকা কুঁড়িটার ছবিটা রয়ে গেলো।
আর কি, এইবারে সুফী গুরু পেলে নাড়া বেঁধে ফেলি। "ঘরের কাছে আরশিনগর সেথা এক পড়শি বসত করে/ আমি একদিনও না দেখা পাইলাম তাঁরে। "
আটজ মাঝে মাঝে মিস্টিক পোয়েটদের মত কি যে লেখেন আমাদের ধরতেই পারি না। মনে আশা পোষণ করি একদিন ঠিক খপাৎ করে ধরে ফেলব :-)
এতকাল চলে গেল, আর্থার আর বিপাশাকে নিয়ে উপন্যাস লেখার এত প্ল্যান করেও হল না উপন্যাস। কিছু কিছু চরিত্র আকাশ আর মাটি ছুঁয়ে থাকে একইসঙ্গে, একইসঙ্গে মৃত্যু আর অমৃতকে ধারণ করে থাকে, তাদের নিয়ে লেখা খুব খুব খুব কঠিন।
আরে সিংগুল কে! হ্যাঁ, বহুত দিন পরে দেখা! আপনি ভালো আছেন? একটা ব্যপার মজার লাগে। সিংগুল কে আর ডাবোল কে দুজনেই জলমানুষ!
এতজ,
আহা, সেসব কতকালের কথা! নদী কি আর থেমে থাকে? কত জল বয়ে গেলো!
তাল শুনলেই ডিডির সেই তালের লুচির রেসিপি মনে পড়ে। ঃ-)
সিংগল k, আগাম ধন্যবাদ জানিয়ে রাখলাম। আসলেই একটা টই দরকার ওসব নিয়ে। সমুদ্র ব্যাপারটা এত বিস্তারিত ব্যাপার, ওতে ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, বায়োলজি, জিওলজি ইতিহাস ভূগোল যুদ্ধ বাণিজ্য---সব কিছু এমনভাবে জড়ানো, ও কি ভাটে ধরানো যায়? টই খোলা উচিত।
স্যান্ডি,
"নাম ছিলো অমুক তসুক" লিখেছিলাম কনশাসলিই। নামের এপিঠ- ওপিঠ আর প্রব্রজ্যা দুটোই আমার ক্ষেত্রে সত্যি এমনও তো হতে পারে? ;)
বাকি কথা এতজ লিখেই দিয়েছেন।
পোস্টটা মজা করে লিখেছো সে আমি বুঝতে পেরেছি। নো টেনশন! বিন্দাস লিখে যাও। ডিসক্লেমার দিতে হবে না :)
ওহো, আরেক কথা, আমি চট করে কাউকে তুই বলতে পারিনা। তাই 'তুমি' করেই লিখলাম। এখানে এত বছরেও খুব হাতে গোনা দু একজনকেই এতদিনে 'তুই' বলে উঠতে পেরেছি।
হুম। কেকে খুবই পুরনো লোক। আর নাম বদল এমন আর কী। আমার নাম একসময় ছিল জুলু সর্দার লোচবক্ষুলা।
আরে,ডবোল kআছেন দেখছি। বহুদিন পর দেখা। আশাকরি ভাল আছেন।
নাকি ইনি অন্য কোনো নতুন ডবোল k
সিংগল k , কোনো সমস্যা নেই । এটা তো তালেরই সিজন। সুতরাং তাল কাটাই যায় :-)
স্যান্ডি, ওটা আমাদের পজিশন-কোড । ঃ-)
আমি এটুজেডের গতকাল তোলা একটি প্রশ্নের একটু ঢাউসমত জবাব দিতে চাই।
তাতে আপনাদের কথাবার্তার তাল কাটতে পারে বলে আগেভাগে মাপ চেয়ে রাখলাম। আমার পোস্টটি ডিঙ্গিয়ে আপনারা নির্বিঘ্নে কথাবার্তা চালিয়ে যাবেন,কেমন!!
ওহ আচ্ছা জানতুমনা। কিন্তু মাধবীলতার বারান্দাটা কি জিনিষ ?
ওঃ কেকে, মনে পড়ে সেই মেঘকে? তীরপূর্ণির ঘাট? সুজন মাঝির নৌকো? মনে পড়ে আর্থার আর বিপাশাকে? ওহ্হ্হ্হ, কী সব দিন ছিল, সেই মাধবীলতার বারান্দায় কত গান, কত গল্প, কত ছবি! ঃ-)
সব স্মৃতি হয়ে গেল। "ভরা থাক স্মৃতিসুধায় বিদায়ের পাত্রখানি/ মিলনের উৎসবে তায় ফিরায়ে দিও আনি। "
আর যাও সেই বারান্দায়? সেই বারান্দা কি আর আছে?
স্যান্ডি, কেকে এখানে অনেক অনেক অনেক পুরনো। এই সাইটেরও আগে থেকে যেখানে আমাদের মাধবীলতার বারান্দা ছিল, সেই পর্ব থেকে কেকে আছেন আমাদের সঙ্গে। ঃ-)
kk,আমার আগের কমেন্টটি পিওর ফুক্কুড়ি বা ফাজলামি বুঝে গেছ নিশ্চয়। একটা কথা এখানে তোমার নাম জানানোর কোন প্রয়োজনও বোধ হয় ছিল না, তুমি kk নামেই স্বচ্ছন্দে লিখতে পার। হয়ত তুমি এখানে নতুন, এজন্য বলে রাখলাম। তুমি ইচ্ছা করলে অবশ্যই আসল নাম ব্য়বহার করতে পার।
kk, না মানে, তুমি আগের দিন লিখেছিলে "আমার নাম ছিল ****"। তো ভাবলাম সাদা মনে তোমায় জিজ্ঞাসা করবে নাম পাস্ট টেন্সে বলছ কেন। নামের এপিঠ-ওপিঠ না করলে বা প্রব্রজ্য়া না নিলে নাম তো সারাজীবন একটাই থাকে :-) :-)
এটা ঠিক পার্সোনাল ভালো মন্দ কিছু না। আমি মনেই করি না, ল্যাহাপড়ায় খুব বেশি আগু পিছু কিসু হয়, একেকজনের একেকটা ইন্টারেস্ট। এক অর্থে সকলেই বাকি সকলের থেকে বেশি পড়াশুনো করেছে, তার নিজের বিষয়ে, এটা কোন ইসু ই না। বিশেষত জেনেরাল রিডারশিপে এটা যথেষ্ট খাটে। ।
কিন্তু এভরিবডি ইজ এনটাইটল্ড টু দেয়ার পজিশন। এটা তো মানতে হবে। ধরেন আপনার কাজটা কারো পসন্দ হল না, সে আরেকটা বই লিখবে। এই ভাবে একট বিতর্ক এগোবে পেছোবে , এট বেসিক। পার্সোনাল ব্যাপক যুদ্ধং দেহি এনগেজমেন্ট , আই ডোন্ট নো হোয়াট ডু উই গেট অফ দ্যাট। রোড শো হিসেবে লোকে লেখা ও তার আলোচনা কে মনে রাখলে আপনার লাভ? বাংলায় নন স্পেশালিস্ট দের দিক থেকে আসা, সিরিয়াস রাইটিং এর যে ঐতিহ্য তার লাভ ? ধরেন আপনি এখানকার সব আর্গুমেন্ট উইন করলেন, সো হোয়াট? একশো বারের মধ্যে একশো বার, আপনার বৈ টা আমি মরার সময় লোকের মনে থাকলে আমি বেশি খুশি হব। এবং এটা গুরুচন্ডালির প্রতিটা রাইটার এর প্রতি পাঠক হিসেবে আমার বায়াস। আমাদের এদের ভালো লাগে, কি করব।
আমার পজিশন ক্লিয়ার, আমি আপনার লেখা পছন্দ করি, আর্গুমেন্ট বিল্ডিং এবং সোর্সিং টা আপনি যত্ন করে করেন। কিন্তু এই প্রবন্ধ যেহ্তু পুরোটা বেরোয় নি, এবং বই না হলে যেহেতু পুরো টা হবে না, তাই মাই অপিনিয়ন ইজ সাসপেন্ডেড। এখনি কোন বিষয়েই এগ্রি বা ডিসেগ্রি করার একেবারেই কোন কারণ দেখছি না। একটা বৈ এর প্রথম কুড়ি পাতা পড়ে অপিনিয়ন ফর্ম কি করে করব। এটা হচ্ছে কারণ আপনি এ বিষয়ে আগে আলোচনা করেছেন বলে। লোকে মনে করছে, আপনার পজিশন টা আর্গুমেন্ট এর আগে তৈরী। কিন্তু সেটা তো নাই হতে পারে, হয়তো আপনি বিদ্যাসাগর ফ্যান হিসেবে শুরু করেছিলেন, আমাদের পেডাগোজিকাল বায়াস টা তাই, তার পরে আপঅনি অন্য কিসু অপিনিয়ন ফর্ম করেছেন। এই স্পেস টা আগে থেকে বেশি আলোচনা করে আপনি নিজেই খানিকটা নষ্ট করেছেন। যাক গে। সে আর কি করা।
আর ফর্মাট টা অনলাইন ইত্যাদি বলে, লোকে কমেন্ট করচে , যাক গে, আপনার কনসেন্ট্রেশন ও ফোকাস নষ্ট না হলেই হল। হলে কষ্ট পাব।
মন্তব্য যাঁরা করেছেন, তাঁরা ব্যান্টার করতে পারেন বটে, কিন্তু কেউ ই আপনার শত্রু নন। বিরুপ মন্তব্য কারী দের সম্পর্কেও এটুকু বলাই যায়। প্রত্যেকেই হয়তো আগে থেকে বিষয়টা নিয়ে ঘেঁটে রেখেছেন।
এইসব ইভেন হ্যান্ডেড নেস যদি সত্যি নাও হয়, কল্পনা করে নিতে পারেন, তাইলে আপনার বই এর শেষ মুহুর্তের ফাইনালাইজেশনে কাজে লেগে যেতে পারে বলা যায় না।
আমি নিজে জীবনে একটি বৈ o লিখি নি, লিkhaবো ও না। সিম্পলি বিকজ আই অ্যাম আ কমপ্লিট ওয়েস্ট অফ টাইম। কিসের অধিকারে জ্ঞান দিচ্ছি জানিও না, বিষয়টাই তো আমি জানি ন কিসু, কিন্তু কোন বন্ধু ট্যালেন্টেড রাইটার ফোকাস নষ্ট করতে পারে ভাবলে ভালো লাগে না। এ কথা আমি অনেক কেই বলেছি ;-)
আসলে আমার মনে হচ্ছে, আপনি একটা আড্ড মিস করেন, যেখানে ইউ উড লাইক টু বাউন্স ইয়োর আইডিয়াজ। দ্যাট ইজ ফাইন, সেটা যদি আপনার স্পিরিট হয়, তাইলে ফোকাস নষ্ট হবে না, আমরা সমৃদ্ধ হব, ওকে। আমি হয়্তো বেশি দুশ্চিন্তা করছি।
স্যার, একদম প্রাথমিক তো। তাই একটু-আধটু ধরতাই দেওয়া মাত্র। অধ্যায় যত এগোবে, তত এনার্জি খচ্চাও কমবে। সব পাঠক কী আর আপনার মতো? সেটাও তো একটু বুঝতে হবে, নাকি!
বিষয় টা শুধু ভালো (পছন্দের) , ফাল্তু ( অপছন্দের ) মন্তব্যের না। আমার একটু অদ্ভুত লাগছে, একজন লেখক তার পয়েন্ট যত খুশি জায়গা নিয়ে বলছে, অলরেডি আবার এত উত্তর দেবার কি আছে। যাক গে ঐ , আপনার এনাজ্জি আপনে খচ্চা করেন :-))))
স্যান্ডি,
কী প্রশ্ন? দিদি বলতে হবে না, কেমন?
ওকে। আপনার এনাজ্জি আপনি খচ্চা করেন।
একদা একটা