এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Bishwajit Lahiri | 172.69.134.182 | ১২ মে ২০২০ ১৩:০৫445057
  • *।। করোনা ও আমার অভিজ্ঞতা।।* গত শনিবার, ৯ ই মে ২০২০ সকাল ১২ টা নাগাদ পিসতুতো দাদার কাছ থেকে ফোন এলো পিসি ৭৮ বছর বয়স্কা পিসি অজ্ঞান হয়ে গেছে, তাকে নিয়ে CMH, Calcuuta এ নিয়ে এসেছে। পিসির আগের দুদিন জ্বর হয়েছিলো। আমি মেডিকাল কলেজে পৌঁছে দেখলাম, তখনও Emergency building এর বাইরে ambulance এ অপেক্ষারত। পুলিস ও PPE পরা লোকজন ভিতরে যেতেই দিচ্ছে না। অনেক বলা কওয়ার পর, পৌঁছানোর দু ঘন্টা বাদে, একজন ভিতর থেকে কাগজ এনে বলল, ECG করিয়ে আনতে। কোনো ডাক্তার বা para medic, কেউই কিন্তু রোগী দেখেনি। ECG technician পরিষ্কার বলে দিলো ECG করতে পারবে না, তার set up নেই। আবার ফিরে এলাম, পুলিশি বেড়া টপকে emergency তে বলাতে তারা বলল ECG tech কে লিখে দিতে হবে সে ecg করতে পারবে না! এভাবে আরও ঘন্টা খানেক নষ্ট হওয়াতে আমরা ঠিক করলাম, এখান থেকে RG Kar Medical College এ নিয়ে যাবো, ওখানে আমাদের পরিচিত একজন ডাক্তার আছেন, Dental Dept. এর, সেও সেখানে যাচ্ছে। RG Kar এ পৌঁছে emergency তে কথা বললে, ওরা fever clinic এ পাঠালেন। Fever clinic কিছু না দেখেই, পুরানো report দেখে আবার emergency তে ফেরত পাঠায়। এবার trolley জোগাড় করে, Thermal gun check up করে emergency তে আনলে, ওঁরা বলেন, ECG ও CT scan করাতে। এগুলো করানোর পর দেখা যায় সমস্ত report ঠিক আছে, কিন্তু oxygen saturation level 61%। ওঁরা বলেন, এই রোগীকে বাঙ্গুর হসপিটাল এও পাঠানো যাবে না, emergency র 5th floor এ SARI Ward এ ভর্তি করে দিতে। আমরাই Corona special lift দিয়ে রোগী নিয়ে যাই,; ওখানকার ডাক্তাররা বললেন, এখানে ব্যবস্থাপনা ভালো নয়, আপনারা Apollo বা ILS এ নিয়ে যান। আমরা বলি তা আর সম্ভব নয়, কারন এত টাকাও নেই আর সেখানে নেবে এমন স্থিরতাও নেই। ওয়ার্ড নোংরা, বেড়াল ঘুরে বেড়াচ্ছে একটাই বেড খালি ছিলো। আমাদেরকেই, আমি আর দাদা, ওয়ার্ড এ নিয়ে গিয়ে চাদর পাল্টে বেডে shit করে দিতে হয়, কোনো কর্মী ওখানে যাবে না, এতটাই বিপদজনক জায়গা ওটা না কি! আমাদের মনে হলো, শ্মশানে ফেলে দিয়ে এলাম! এরপর আমরা চলে আসি, এবং আমাদের আর ওখানে কোনোমতেই যেতে দেওয়া হয়নি। ইতিমধ্যে বাড়ি ফিরে, স্থানীয় পুরমাতার সহযোগী কে ফোন করে জানাই ও এলাকায় পুরসভার থেকে swab test করার জন্য অনুরোধ করি। এর অন্যতম কারন হলো, পিসির পাশের ঘরেই ওনার দেওর ৭২ বছর বয়স, বেশ কয়েকদিন জ্বরে আক্রান্ত। রাত ১ টা নাগাদ এই ভদ্রলোক শ্বাসকষ্টে মারা গেলেন। পরদিন family physician এর কাছ থেকে death certificate জোগাড় করে দুই দাদা ও মৃতের স্ত্রী, মাত্র তিনজনে মিলে দাহকার্য সম্পন্ন করে। এরপর বিকেলে দাদারা হাসপাতালে গেলে, দেখা করতে দেয় নি, ফিরিয়ে দেয় ও কোনো খবরও দেয় নি। ওরা নাকি শুধু সকাল ১২/১ টা নাগাদ patient party র সাথে কথা বলে! আজ দাদা বেলাতে গেলে, বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষা করিয়ে বলে, আধ ঘন্টা আগের heart attack এ মারা গেছে। এরপর, বিকালে pacemaker খুলে দেহ morgue এ পাঠায় ও জানায় corona test এর result না আসা পর্যন্ত মৃতদেহ ছাড়বে না, কতদিনে report আসবে জানা নেই!!! আমরা খুবই নিশ্চিত, বোধহয় কোনো চিকিৎসা হয়নি। এই অবস্থায় রোগীর যেটুকু সেবা করা উচিত, তার কোনো, ন্যূনতম ব্যবস্থা ওখানে নেই, স্রেফ নাম কা ওয়াস্তে একটা ওয়ার্ড চলছে। সে না হয় বুঝলাম, এই পরিস্থিতিতে এভাবেই চলছে চলবে, বাঁচা মরা তো ভাগ্যের বিষয়, বয়সও হয়েছিলো.... ইত্যাদি স্তোকবাক্য দিয়ে নিজেদের অক্ষমতা ঢাকা'র চেষ্টা করছি! কিন্তু মৃতদেহ পাবো না কেন? শনিবার, রবিবার আদৌ সোয়াব সংগ্রহ করা হয়নি, আজও হয়েছে কি না জানি না। যদি করোনা পজিটিভ হয়, তাহলে পরিবারের বাকিদের ও আমাকেও হয়তো quarantine এ যেতেই হবে। তাহলে এতদিন যে দেরী হলো, তার কি হবে? এরা মৃতদেহ দিয়ে দিক, আমরা দাহ তো করতে পারি! তারপর report যা আসে আসুক! কি হবে, কি করব কিছুই জানি না! পরিস্থিতি খুবই সাংঘাতিক, এরপর মৃতদেহ তোলার লোকও পাওয়া যাবে না, কেউ সাহস করে এগিয়ে আসবে না। আমি এখন বাড়িতে self isolation এ রয়েছি।

  • b | 162.158.50.247 | ১২ মে ২০২০ ১২:৫৯445056
  • অ্যাপ দিয়ে করি নি। স্মারটফোনের ক্রোম দিয়ে করেছি।
  • dc | 162.158.167.149 | ১২ মে ২০২০ ১২:৫৩445055
  • ব্রাউজার ক্যাশ ডিলিট করলে তো সেই কম্পু বা ডিভাইসের পাসোয়ার্ড উড়ে যাবে! কিন্তু বেশীর ভাগ অ্যাপই পেমেন্ট ইন্ফো নিজেদের সার্ভারে সেভ করে, সেটা আমার ব্রাউজার ডিলিট করে ক্যামনে ওড়াবো রে বাবা! যেমন ধরুন আমি এয়ারটেলের অ্যাপে কার্ড দিয়ে বিল পেমেন্ট করলাম, ওতে ডিফল্ট অপশান থাকে কার্ডটা সেভ করে রাখার। এই কার্ড ইনফো এয়ারটেলের কাছে সেভ হয়ে যায়। এই সেভড কার্ড ডিলিট করতে চাইলে ওদের অ্যাপের সেভড পেমেন্ট অপশানসে গিয়ে সেখানে সেভড কার্ড ডিলিট করতে হবে।
  • Kudos | 162.158.50.241 | ১২ মে ২০২০ ১২:৫০445054
  • ভাল করেছেন
  • dc | 162.158.166.134 | ১২ মে ২০২০ ১২:৩২445053
  • PT, আমি কোন তুলনা করতে যাইনি। আপনি লিখলেন "এ রাজ্যে শব্দটি ভোট পাওয়ার কারণে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহৃত", আমি একমত হয়ে লিখলাম ঠিক কথা। আর নেটে সার্চ করে দেখলাম অন্তত ২০১০ সাল থেকে পবতে শব্দটি ভোট পাওয়ার কারণে ব্যবহৃত হচ্ছে। আর কোন উদাহরন পাবো কিনা জানিনা, খুব পুরনো খবর সব সময়ে পাওয়া যায়না। তবে "এ রাজ্যে শব্দটি ভোট পাওয়ার কারণে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহৃত", এতে একমত। অন্তত দশ বছর ধরে যে ব্যবহৃত হচ্ছে সে তো দেখাই যাচ্ছে।
  • lcm | 172.68.132.26 | ১২ মে ২০২০ ১২:২৯445052
  • ব্রাউজার ক্যাশ ডিলিট করবার সময় অপশন থাকে সেভড পাসওয়ার্ড, ফর্ম ফিল্ডের ভ্যালু প্রি ফিলড - এইসব ডিলিট করে দেবার, এই সব চেক বক্সে টিক মেরে ব্রাউজার ক্লিন করে দিলে সব উড়ে যাবে
  • PT | 162.158.50.241 | ১২ মে ২০২০ ১২:২১445051
  • dc
    তুলনাটা বোধহয় ঠিক হলনা। মেডিকা প্রাইভেট হসপিটাল এবং আপনি বোধহয় ঐ একটি উদাহরণই পাবেন। মেডিকার বর্তমান ফেসিলিটি সম্পর্কে আমি বিশেষ অবহিত। আগের সরকার কোন সরকারী হাসপাতালকে সুপার্স্পেশালিটি আখ্যা দিয়েছে বলে আমার জানা নেই। আর এই আমলে কম করে ৩৪ টি সুপারস্পেশালিটি হাসপাতাল হয়েছে। এমনকি ঢপ দেওয়ার ক্ষেত্রেও দুটো সরকারের মধ্যে তফাৎ কোথাও একটা রয়েই যায়। এটা ২০১৭-র খবরঃ
    "As many as 34 super-speciality hospitals that the Mamata government claims to have opened are all no more than block primary health centres in shiny new buildings.....Close to 2,000 of the 3,453 sanctioned posts of specialist doctors are vacant. And 1,235 of the 5,835 approved posts for medical professionals are vacant."
    https://www.indiatoday.in/magazine/states/story/20170220-west-bengal-super-speciality-hospitals-block-primary-health-centres-985755-2017-02-14
  • S | 108.162.245.183 | ১২ মে ২০২০ ১২:২১445050
  • ক্রোমে ক্লিয়ার ব্রাউজিং ডেটাতে সেভড পাসওয়ার্ডের একটা চেকবক্স থাকে। সেটা সিলেক্ট করলে অনেক পাসওয়ার্ডই ডিলিট হয়ে যায়। তবে অ্যাপ থেকে করলে আলাদা ব্যাপার।
  • dc | 172.69.134.50 | ১২ মে ২০২০ ১২:১৪445049
  • S, ব্রাউজার হিস্টরি থেকে সেভড পাসোয়ার্ড ডিলিট করা যাবে না। কোথাও থেকে সেভড কার্ডটা ডিলিট করতে হবে।
  • Amit | 162.158.2.229 | ১২ মে ২০২০ ১২:০৪445048
  • মমব্যান মীটিং এ আসলে কি বলেছে আর আবাপতে কি রিপোর্ট করেছে, সেটা 100-% সত্যি কিনা কেও জানেনা. মিডিয়া রিপোর্টে বেশীর ভাগ ই রং ছড়ানো.

    তবে সত্যি যদি এই সুরে ধমকে থাকে কাল মোদিকে , খুব ভালো কাজ করেছে বলতে হবে. ফেডারেল স্ট্রাকচার এ দুটো ইলেকটেড গভট এর রিলেসন কিভাবে ম্যানেজ করা উচিত, সেটা মোদী আর অমিত শাহ কে ঘাড় ধরে, গালে চড় মেরে শেখানো দরকার. এটা কোনো কেরানির অফিস নয় যে ছোটবাবু বড়োবাবুর সাবর্ডিনেট, যা বলবেন তাই করতে হবে.

    এই দুটো জানোয়ার গোটা ইন্ডিয়াকে নিজেদের বাপের কেনা সম্পত্তি ভেবে বসে আছে. আজ অবধি যেটাই করেছে, সেটাই ছড়িয়ে লাট করেছে, একটা কোনো কাজে বিন্দুমাত্র প্ল্যানিং নেই , কোঅর্ডিনেশন নেই , পলিসি ক্লারিটি নেই , সব ছড়ানোর পরে তারপর এডহক, স্টপগ্যাপ মেজার দিয়ে ম্যানেজ করার চেষ্টা. আবার এরাই বাকিদের ওপর খবরদারি করতে সেন্ট্রাল টিম পাঠাচ্ছে.

    সবার আগে অবশ্য এদের চামচা এই ধানে খড় টাকে ধরে কেলানো দরকার.
  • S | 162.158.107.96 | ১২ মে ২০২০ ১২:০২445047
  • ব্রাউজার থেকে করলে, সেই ব্রাউজারের হিস্টরিতে গিয়ে সব ইরেজ করা যায়।
  • dc | 172.68.146.217 | ১২ মে ২০২০ ১২:০১445046
  • PT হ্যাঁ, সুপারস্পেশালিটি কাকে বলে আমিও জানিনা। তবে পবতে শব্দটি ভোট পাওয়ার কারণে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহৃত হয়েছে, এতে একমত। যেমন ২০১০ সালে বুদ্ধবাবু মেডিকা সুপারস্পেশালিটি হাসপাতাল উদ্বোধন করেন, যদিও আপনার মতোই আমিও সুপারস্পেশালিটি শব্দটার মানে জানিনা।

    The 500-bed Medica Superspecialty Hospital, one of the largest in eastern India, has recently opened in Kolkata. The hospital was formally inaugurated by the Hon’ble Chief Minister, Shri Buddhadeb Bhattacharjee.

    https://ehealth.eletsonline.com/2010/05/medica-superspecialty-hospital-opens-in-kolkata/
  • dc | 172.68.146.217 | ১২ মে ২০২০ ১১:৫৬445045
  • b, ওটা কি কোন অ্যাপ দিয়ে করেছিলেন, মানে অ্যাপের মধ্যে কার্ড ইনফো দিয়েছিলেন? তাহলে সেই অ্যাপের সেটিংএ গিয়ে দেখতে পারেন। আর যদি গুগল বা আপেল পে ব্যবহার করেছেন তো ওদের ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখতে পারেন।
  • PT | 162.158.50.219 | ১২ মে ২০২০ ১১:৫৬445044
  • "গঙ্গারামপুরের দই, সে মানে এক স্বর্গীয় ব্যাপার স্যাপার।"
    আহা! কি যে মনে করালেন। গঙ্গারাম্পুরে থেকে সেখানকার দই খেয়েছি। সে ক্ষীর আর দইয়ের মাঝামাঝি একটা কিছু। এমনকি দইয়ের ভাঁড়টাও অন্য রকম দেখতে।

    dc
    আমার আসল আপত্তি 'সুপারস্পেশালিটি" শব্দটি নিয়ে। সেটি কাকে বলে তা আমার জানা নেই কিন্তু এ রাজ্যে শব্দটি ভোট পাওয়ার কারণে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহৃত। পন্ডিতেরাও কেউ আপত্তি জানায়নি। জেলা থেকে কলকাতায় রুগী রেফার করার সংখ্যা দেখলেই বোঝা যায় যে ওগুলোতে শুধু পেট খারাপের ওষুধ দেওয়া হয়। আর বাড়িগুলো বানাতে প্রচুর কাটমানি পকেটে গিয়েছে।
    তবে বর্তমান সমস্যার বেশ কিছুটা বোধহয় প্রতি ডাক্তার পিছু রুগীর সংখ্যার ওপরেও নির্ভরশীল। এখানে খানিকটা আন্দাজ পাবেনঃ
    https://www.downtoearth.org.in/dte-infographics/61322-not_enough_doctors.html
    https://timesofindia.indiatimes.com/india/6-states-have-more-doctors-than-whos-11000-guideline/articleshow/65640694.cms
  • #$%^&*() | 162.158.23.88 | ১২ মে ২০২০ ১১:৩৫445043
  • অন্য সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এসেছিলেন? আগের বার তো শুনেছিলাম কিছু রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সেবকবাবুর কথাই বোঝেননি কিছু।

    ডঃ জয়ন্ত ভট্টাচার্যের প্রবন্ধে সোমনাথ লিখেছে "...এবং এর পর থেকে আন্তর্জাতিক পণ্য, পুঁজি ও শ্রমের চলাচল নিয়ে বিধিনিষেধের কথা বলতে পারত। কিন্তু, আশ্চর্যের বিষয় সমাজে এই দাবিটা উঠেই আসছে না!
    এটাও একটা ফ্যাক্টর হয়ত যে লকডাউন ফেজে সামাজিক দূরত্ব এবং গৃহবন্দি থাকার নীতি সামাজিক আন্দোলনগুলোকেও ঘুম পাড়িয়ে দিয়েছে।"

    এই জিনিসটাই মনে হচ্ছে। চতুর্দিকেই পড়ছি ব্যবসাবাণিজ্য কলকারখানা চালু করতে হবে। সে হয়তো হবে, কিন্তু চালু করা মানেই তো এই একই ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়া, যেটা খুব চোখে আঙুল দিয়ে খুব কুৎসিত ক্তগুলি দিক দেখিয়ে দিল। এই ব্যবস্থাটাই আবার বিনা দ্বিধায়, আরো খারাপ ভাবে (শ্রম আইন নিয়ে যা হচ্ছে) চালু করে কিই বা মোক্ষ লাভ হবে।

    সোমনাথ ঠিক কিরকম বিধিনিষেধের কথা বলেছে এবং বিধিনিষধটা মালি না শ্রমিক - কোন পক্ষে অ্যাপ্লিকেবল হবে বলে ভাবছে তা জানি না, কিন্তু সে যাই হোক, হুড়োহুড়ি করে পুরনো সিস্টেমে ফিরতে না চেয়ে, যে বিরতিটা পাওয়া গেছে সেটা মানবজাতির জন্যে একটা অধিকতর মানবিক সমাধানের জন্যে কাজে লাগানো যেত বোধয়।

    ওদিকে কারা কোন গ্রামে শুটিং করতে গেছিল, পরিচালক অ্যাকশন বলেছে, নায়িকা হাঁটতে শুরু করেছে আর অমনি গ্রামবাসীরা সব রৈরৈ করে লাঠিসোঁটা নিয়ে তাড়া করেছে।
  • o | ১২ মে ২০২০ ১১:১৯445042
  • পরমপিতা ইংরেজি হচ্ছে বিগ ফাদার মোদী। নেহরু ইংরেজিতে গোল্ডস্টাইনের চক্রান্ত। ঃ-)

  • b | 162.158.50.219 | ১২ মে ২০২০ ১১:১৯445041
  • @অপু,
    বালিতে, কেদারনাথ হসপিটাল আর ফায়ার স্টেশনের খুব কাছে আমার এক আত্মীয় থাকেন। ওনাদের ফোনেপাচ্ছি না। ওখানেও কি কনটেইনমেন্ট জোন হয়েছে?
  • দেব | 162.158.165.67 | ১২ মে ২০২০ ১১:১৭445040
  • dc

    আপনি ভুল ভেবেছেন ।

    আমি বলতে চেয়েছি কাল ভিডিও কনফারেন্সে মাননীয়া দিদি দেশসেবককে ধমকে বললেন " আপনারা রাজনীতি করছেন । আপনার টার্গেট বাংলা " 

     ধমকের চোটে দেশসেবক বেচারা প্রমাদ গুনলেন 

    অন্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরা কি সুন্দর নিজেদের কথা বললেন ।

  • b | 162.158.50.254 | ১২ মে ২০২০ ১১:০৭445039
  • আচ্ছা একটা প্রশ্ন আছে। স্মার্টফোন বেশি ব্যবহার করি না। কাল বাধ্য হয়ে একটা পেমেন্ট করতে হল। ডু ইউ ওয়ান্ট টু রিমেমবার দ্য পাসওয়ার্ড জিজ্ঞাসা করে দু সেকেন্ডও সময় দিলো না, চ্যাঁক করে সেভ করে হাসি হাসি মুখে তাকিয়ে রইলো।

    এর কোনো চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত করা যায়? মানে ইয়ে, ফোন না ভেঙে?
  • dc | 172.69.134.182 | ১২ মে ২০২০ ১১:০৫445038
  • দেব, পরমপ্রিয় পরমপিতা দেশসেবককে ধমকাবো কি, উল্টে আমিই ওনার ভয়ে তটস্থ! কখন রাত আটটায় ডাক পড়ে সেই চিন্তায় থাকি।
  • b | 162.158.50.241 | ১২ মে ২০২০ ১১:০১445037
  • @অর্জুন ১২ মে ২০২০ ০০:৪৯
    শ্রীখন্ড মানে ঠিক আছে, তবে ঐ মিষ্টি লাল দইয়ের মাথা-র সাথে কি তুলনীয়?
    এবার মালদায় গিয়ে খেলাম গঙ্গারামপুরের দই, সে মানে এক স্বর্গীয় ব্যাপার স্যাপার।
    উলুবেড়েতে একবার খেইছিলাম শাদা মিষ্টি দই, লাল নয়। ও নাকি একটা দোকানেই পাওয়া যায় বা যেতো।
  • :-) | 162.158.50.247 | ১২ মে ২০২০ ১০:৫৩445036
  • হ্যাঁ হ্যাঁ পোশ্চিমবঙ্গে এত ভয় যাদের তারা সব গুজরাটে চলে যাক। গুজরাটই তো নাকি সবার সেরা।
  • Amit | 162.158.2.115 | ১২ মে ২০২০ ১০:৩৬445035
  • আচ্ছা, চাড্ডিরা যেমন অন্য কারোর মোদির কাজকারবার পছন্দ নাহলে তাদের সব্বাইকে সোজা পাকিস্তানে যেতে বলে, নিজেরা এদিকে দিদির কাজকম্মো পছন্দ নাহলে বা এতো ভয় পেলে পব ছেড়ে তাদের স্বপ্নের রামরাজ্য- যথা UP, গুজরাট এসব জায়গায় যায়না কেন ? ওখানে তো যোগী হিন্দু স্বরাজ এনে ফেলেছেন অলরেডি , কিসের ভয় ? খাওয়া দাওয়া , টাকা পয়সা নিয়ে কোনো চিন্তা ই নেই, একদিকে শরীরে রাম মন্দিরের খাঁটি প্রসাদ ঢুকবে , আর অন্যদিকে মাঠে ঘাটে সেটা বের করার সুবন্দোবস্ত. ওদিকে আবার রাম মন্দিরে ডোনেশন দিলে ট্যাক্স ফ্রি. সত্যযুগ তো এক্কেবারে.

    যদিও দিদির অনেক রাজনৈতিক কাজকম্মো আমার নিজের ই পছন্দ নয় , তবে ভিখিরির আবার চয়েস-? পাশে ই আবার
    সেক্সি দিলুদা গোরুর দুধ বা চোনা থেকে খাঁটি সোনা বের করছেন. তাই ভাবি চাড্ডিদের উনুনের থেকে গরম কড়াই টাই ভালো হয়তো. :) :)
  • দেব | 162.158.165.207 | ১২ মে ২০২০ ১০:৩৬445034
  • dc

    করোনা এর থেকে ভয় তো অন্য জায়গায় ।

    কাল দেশসেবককে যে ভাবে ধমকালেন তাতে ভাবছি আমরা তো কোন ছাড় । গোমুত্র কেন , আপনার মুত্র পান করলেও কিছু হবে না । 

    এ জিনিস যদি ২০২১ এ আবার ফিরে আসে তখন কোন মুত্র দিয়ে কিছু হবে না । 

    জাস্ট জোক । দিল পে মত লে ইয়ার  ।

  • dc | 162.158.166.190 | ১২ মে ২০২০ ১০:১৬445033
  • দেব এতো ভয় পাবেন না। এক গেলাস গোমূত্র ঢক করে খেয়ে ফেলুন, ওসব করোন ফরোনা পালানোর পথ পাবে না। আর রোজ দুপুরবেলা সূর্যের দিকে তাকিয়ে একশো আটবার জপ করবেন গোমাতা আমায় রক্ষা করো। তবে সাবধান, চোখের পাতা না পড়ে, জিভ যেন জড়িয়ে না যায়।
  • dc | 162.158.166.190 | ১২ মে ২০২০ ১০:১৩445032
  • "লুরু বাদ দিয়ে কর্নাটক, মুম্বাই বাদ দিয়ে মহারাষ্ট্র, চেন্নাই বাদ দিয়ে তামিলনাদু আর হায়েদ্রাবাদ বাদ দিয়ে অন্ধ্রের HDI মাপলে কেমন হবে কে জানে। স্বাস্থ্য ব্যব্স্থাও ঐভাবে মাপা গেলে হয়্ত অন্য কিছু দেখা যাবে।"

    PT, এইভাবে একটা বাদ দিয়ে আরেকটা মাপা কতোটা মিনিংফুল হবে জানিনা। তবে আমার পার্সোনাল অবসার্ভেশান বলতে পারি। চেন্নাই থেকে ব্যাঙ্গালোর বা এদিক ওদিকে কয়েকবার লং ড্রাইভে গেছি বা ট্রেনে করেও কিছু জায়গায় গেছি। যেমন কোট্টায়াম, সালেম, মাইসোর ইত্যাদি আর এগুলো যাওয়া আসার পথে নানান ছোট ছোট গ্রাম বা ছোট্ট শহর। এসব জায়গাগুলো বেশ ডেভেলপড মনে হয়েছে, একটা দুটো ওষুধের দোকান বা একটা ছোট ডাক্তারখানা অনেক জায়গাতেই চোখে পড়েছে। দুয়েক জায়গায় খুব ছোট এক দুটো হাসপাতালও দেখেছি। সাউথের স্টেটগুলো ইন জেনারাল অল্প কিছুটা ডেভেলপড মনে হয়েছে (অবশ্যই আমি হয়তো পুরোটার ১% দেখেছি)। খুব ছোট জায়গাগুলোতেও স্বাস্থব্যবস্থা বোধায় একেবারে ভেঙ্গে পড়া হাল হয়নি।
  • দেব | 172.68.146.205 | ১২ মে ২০২০ ১০:০৫445031
  • চন্দননগরের  ঘটনা শুনে আঁতকে উঠেছিলাম । কি হচ্ছে এসব ? খবরটা সব চ্যানেল চেপে গেছে, এমন কি calcutta news. 

    এরপর খুব অসহায় লাগে । এর কি প্রতিকার নেই? 

    আরো অসহায় যখন কিছু বলতে গেলে বলবে ধর্মবিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে । দিদি  বলবে সাম্প্রদায়িক প্রশ্ন করবেন না । এখন রাজনীতি করবেন না ।

    চুপচাপ দেখা ছাড়া আর কি করার আছে ? ততদিনে করোনা গ্রাস করে ফেললেও কিছু বলা যাবে না  ।

  • বোদাগু | 172.68.146.217 | ১২ মে ২০২০ ০৯:৫৪445030
  • ঘোষনা টির জন্য থ্যাঙ্কস। যোগাযোগ করব। ইন্ডিপেন্ডেন্ট পাবলিশার রা যা মার খেল, কত লোক জাস্ট কি করে চালাচ্ছেন কোন হিসেব নেই।
    আমি একটি উদ্যোগ এ এই বিষয়ে জড়িত, অভিজ্ঞতা শেয়ার করব। মজার কথা এই যে, কেরালা এতেও এগিয়ে, বই কে এসেনশিয়াল বিজনেস হিসেবে ঘোষণা করেছে তবে সেটা আলোচনা করছিল সময় টমাস আইজাক কেন ভীষণ মেন রসিকতা করছেন এরকম ভাবে বলছিলেন কেন জানিনা।
  • Ishan | ১২ মে ২০২০ ০৯:১৪445029
  • ভাটের মধ্যে একটি সিরিয়াস ঘোষণা

    ----------------------------------

    আমাদের চোখের সামনেই করোনা এবং লকডাউনের ছায়া দীর্ঘতর হচ্ছে। এটা বোঝা যাচ্ছে আগামীদিনে লকডাউন উঠে গেলেও অর্থনীতির হাল রাতারাতি ভাল হয়ে যাবে না। বিশেষত অস্থায়ী কাজের সাথে যুক্ত মানুষজন এক ভয়াবহ আর্থিক সংকট এবং অনিশ্চয়তার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আছেন। গুরুচণ্ডা৯ যে প্রকাশনার কাজের সাথে যুক্ত, সেখানেও চিত্রটা একই। এই পরিস্থিতিতে আমরা আমাদের ক্ষুদ্র সামর্থ্য নিয়েই এরকম কিছু মানুষকে আপাতত সীমিত পর্যায়ের (তিন থেকে ছ-মাসের মেয়াদে) জন্য আমাদের নানা কাজে অংশগ্রহণের মাধ্যমে বিকল্প উপার্জনের কিছু ব্যবস্থা করার কথা ভাবছি। অনেকেই জানেন আমাদের যাবতীয় কর্মকাণ্ডের বেশিটাই চলে স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে। কিন্তু এই বিশেষ অবস্থায় সেইরকমই নানা কাজে যদি এমন কেউ ভূমিকা নিতে চান, যিনি এই লকডাউন ইত্যাদির কারণে মারাত্মক আর্থিক সংকটের মুখে দাঁড়িয়ে আছেন, সেক্ষেত্রে তাঁকে এই কাজগুলি কিছু পারিশ্রমিকের বিনিময়ে করার সুযোগ আমরা দিতে পারি। শুধু তাই নয়, নিয়মিত কাজের বাইরে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির দক্ষতা যোগ্যতার ওপর ভিত্তি করে নতুন কিছু কাজ উদ্ভাবনও করা যেতে পারে। কী কী কাজ আমাদের মাথায় আছে, তার ডিটেল এখানে দিলাম না, কেউ  উৎসাহী হলে তাঁকে আরও বিশদে বলা যেতে পারে।  
    যেহেতু ছাপা বইয়ের বিক্রি আমাদের মূল আয়ের উৎস এবং আগামী বেশ কয়েকমাস বই কেনাবেচায় খুব প্লাবন আসার সম্ভবনা নেই বললেই চলে, তাই যে পারিশ্রমিকের কথা আমরা ভাবছি, তা শুধু বই বিক্রি থেকে অদূর ভবিষ্যতে উঠে আসবে না। এজন্য আমাদের আপাতত আলাদা করেই অর্থ সংগ্রহের উদ্যোগ নিতে হবে। সেই উদ্দেশ্যেই আপনাদের কাছে এই আবেদন। 'ত্রাণ' ব্যাপারটার মধ্যে গ্রহীতার আত্মমর্যাদার একধরণের হানি লুকিয়ে থাকে। তাই ঐ পথটা আমরা সচেতনভাবেই নিইনি। আর আমাদের উদ্দেশ্যও কেবল 'সাহায্য' করা নয়। তার বদলে কিছু কর্মসংস্থানের এই প্রকল্পটি আমাদের বেশি গ্রহণযোগ্য মনে হয়েছে, যা আপাতত কিছু ফান্ডরেইজিং-এর মাধ্যমে অস্থায়ীভাবে চললেও আগামীদিনে স্বনির্ভর এবং সাসটেনেবল করে তোলাই মূল লক্ষ্য হবে। এখানে যেটা পরিষ্কার করে দেওয়ার, সেটা হল, দুম করে কাউকে পার্মানেন্ট কাজ অফার করে দেওয়ার কথা আমরা ভাবছি না। যেমন যেমন টাকা তুলতে পারব সেরকম সেরকমভাবে ছোটো ছোটো কাজে বিভিন্ন লোককে কাজভিত্তিক চুক্তিতে স্বল্পমেয়াদে নিযুক্ত করতে করতে যাওয়া হবে।

    আপনি যদি আমাদের এই ভাবনায় কোনো যাথার্থ্য খুঁজে পান, সেক্ষেত্রে এই ফান্ড তৈরীতে আমাদের সহযোগিতা করুন। পরিকল্পনাটি নিয়ে আরও বিশদে জানতে আমাদের মেল করুন [email protected] এ। অথবা হোয়াটসঅ্যাপ করুন +৯১ ৯৩৩০৩০৮০৪৩ নম্বরে। এই প্রকল্পটি চালানোর জন্য আমাদের অনেক স্বেচ্ছাসেবকও প্রয়োজন। কেউ যদি মনে করেন অর্থ নয় (অথবা অর্থ দেওয়ার পাশাপাশি), এই সম্পূর্ণ কর্মকাণ্ডটির ম্যানেজমেন্ট বা অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কাজে সময় দিয়ে সাহায্য করতে পারবেন তিনিও স্বাগত। এই বিষয়ে কোনো মতামত/পরামর্শ ইত্যাদির জন্যেও মেল বা হোয়াটসঅ্যাপ করতে পারেন।

  • S | 162.158.106.71 | ১২ মে ২০২০ ০৮:৫৩445028
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত