এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • হে হে | 162.158.166.40 | ১৩ মে ২০২০ ০৮:০১445207
  • কেরালা ভিয়েতনাম বিশ্ব মডেল হয়ে গেল, কিছু বলুন!
    https://www.economist.com/asia/2020/05/09/vietnam-and-the-indian-state-of-kerala-curbed-covid-19-on-the-cheap

    দেখুন দেখুন, কেরালা মডেল
    https://www.thehindu.com/opinion/op-ed/responding-to-covid-19-at-the-grassroots/article31552359.ece?homepage=true

    আর আপনাদের ভারতবর্ষ তো এবার জগতসভায় শ্রেষ্ঠ আসন নিতে চলেছে, নতুন কেসের রেকর্ড করে করে। আপাতত বিশ্বে ৪ এ। বাকিরা রোজ কমাচ্ছে, আপনাদের মহান দেশ বাড়ানোর পথে।
    এই লকডাউন করিয়ে কি কি কাজ করলেন, কত হাসপাতাল, বেড, আইসিইউ, ভেন্টিলেটর বাড়ল, তার ফিরিস্তি কিছু দিলেন প্রধানসেবক?
    এই কন্টেনমেন্ট প্রথম দিকে না করে এখন কেন?
    ৫০০ কেসের সময় লোকজনকে ৪ ঘ্ণটার নোটিসে ৫০ দিন আটকে রেখে এখন ৭০০০০ কেসের সময় সবাইলে পালে পালে গরু ছাগলের মত পাঠাচ্ছে। রাজ্যগুলো এখন সামলাবে কিকরে? রোজ এত লোক এলে কোয়ারান্টাইন করবে কিকরে? বিজেপির রাজ্যগুলোরও মাথায় হাত, এমন প্ল্যানিং এর ছিরি। এদ্দিন ধরে প্রায় কোন রাজ্যকে বকেয়া টাকা দেয়নি। সবাই মিলে চেঁচামেচির পরে কাল ওইসব ঘোষণা। আগেরবারের প্যাকেজের টাকাই আসেনি এখনো!

    https://scroll.in/latest/961667/coronavirus-lockdown-heres-what-chief-ministers-told-modi-during-video-meet-on-health-crisis
  • Atoz | 172.69.63.24 | ১৩ মে ২০২০ ০৭:৫৬445206
  • এই "ঈশান স্কলার" ব্যাপারটা আসলে কী? কোনো স্কলারশিপ? যদি তাই হয়, তাহলে কীসের জন্য দেওয়া হত? কাদের দেওয়া হত? কোথা থেকে দেওয়া হত?
  • Atoz | 172.69.63.24 | ১৩ মে ২০২০ ০৭:৫১445205
  • এরা যারা ইতিহাস খুঁজে বার করছেন তারা দাবী করছেন যে ব্রিটিশরা ভারতীয়দের "ধর্মের" উপরে প্রশাসনিক কোনো হস্তক্ষেপ করবে না, এইরকম একটা স্টেপ নাকি নিয়েছিল। তাতে সতীদাহের কেস বেড়ে যায়, কারণ আগে প্রশাসনিক হস্তক্ষেপে এইগুলোর অনেকগুলোই নাকি শেষ অবধি হতে পারতো না, ফৌজদারেরা বাধা দিত। কিন্তু ফাঁকা পেয়ে নাকি হু হু করে কেস বেড়ে যায়। ধরবার কেউ নেই, পুলিশ টুলিশের প্রশ্ন নেই, কৈফিয়ত ইত্যাদির কোনো প্রশ্ন নেই, দে জ্বালিয়ে নিষ্কন্টক করে। অনেক ক্ষেত্রে সম্পত্তির ব্যাপার থাকত, সেসব জায়্গায় ধর্মের নাম দিয়ে অপরাধমূলক কাজও চাপা দেওয়া হত। এখন, এইসবগুলোর জন্য প্রশাসনের কিছু দায়িত্ব থাকে, সেটা নতুন প্রশাসকেরা নেয় নি, ধর্মে হস্তক্ষেপ করবে না এই মহান স্ট্যান্ড নিয়ে।
  • ঈশান স্কলার | 173.245.54.134 | ১৩ মে ২০২০ ০৭:৫১445204
  • এই ঈশান স্কলার এর ব্যপার কি আপ্নেরা ঠিকঠাক জানেন? কেমন যেন শুনেছি মনে হচ্ছে ফাস ক্লাস ছাড়া ঈশান স্কলার পাওয়া যেত না।

    ভুল ও মনে হতে পারে, যা দিন্কাল!
  • হে হে | 162.158.165.31 | ১৩ মে ২০২০ ০৭:৪৫445203
  • আর আরব আমিরশাহীকে ইন্ডিয়ার সাহায্য পাঠান নিয়ে চাড্ডিরা এত আপ্লুত, তো সিংহভাগ যাচ্ছে কেরালা থেকে। তাতে আবার জ্বলছেনা?
    https://www.newindianexpress.com/states/kerala/2020/may/10/kerala-doctors-nurses-fly-out-to-help-uae-2141353.html

    দেশের মধ্যে এই কেরালা আর ছত্তিশগড়ই তো সবচেয়ে ভাল দেখিয়ে দিল, গুজরাত, এমপি, ইউপি খুবই ল্যাজেগোবরে। বাংলা নিয়ে যত চেঁচামেচি করছেন চাড্ডিবাবুরা, তার অনেকগুণ খারাপ দশা ওইসব রাজ্যে। সেসবও একটু বলুন টলুন!
  • lcm | 172.69.23.50 | ১৩ মে ২০২০ ০৭:৪১445202
  • না কিন্তু, টাকাটা কীভাবে রিলিজ করবে তার ডিটেইল কিছু দিয়েছে?

    যেমন ধরো, ইউএসএ-তে যে ২ ট্রিলিয়ন ডলার স্টিমুলাস দিয়েছে, সেটা মূলত গেছে তিন জায়গায় -
    (১) বেকারভাতা বৃদ্ধি (সপ্তাহে ৬০০ ডলার করে বেশি)
    (২) ওয়ান টাইম স্টিমুলাস পেমেন্ট (ফ্যামিলি প্রতি গড়ে ২-৩ হাজার ডলার, সবাই নয়, বেশি ইনকামের লোকজন নয়)
    (৩) স্মল ইন্ডাস্ট্রি (৫০০ জনের কম এমপ্লয়ি) কে টাকা কর্মীদের পেরোল চালু রাখার জন্য

    তো, সেরকম কিছু পরিষ্কার করে ঘোষনা করেছে কি মোদি সরকার?
  • Amit | 162.158.2.229 | ১৩ মে ২০২০ ০৭:৩৯445201
  • প্রাক ব্রিটিশ যুগে সতীদাহ কমই যদি হবে, ব্রিটিশরা আসার পরে হটাৎ করে বেড়ে গেলো কেন ? এমন তো হতে পারেনা যে ব্রিটিশরা নিজেই সতী জ্বালাতে উৎসাহ দিয়েছিলো , তারপর আইন করে ব্যান করেছে নিজেদের ভালো দেখাতে.

    সতী ছেড়ে দিলেও তার পরের সময়ে বিধবা বিবাহ ঠেকানো নিয়ে মাতামাতি , বাচ্চা মেয়েদের গৌরীদান ইত্যাদি - ইন্ডিয়াতে প্রাক ব্রিটিশ যুগের সমাজে মেয়েদের ওপর অত্যাচার খুব একটা বলার মতো ইতিহাস নয়.

    এখন তো চাড্ডিরা বিদ্যাসাগর -রামমোহন কেও রেগুলার টার্গেট করে ওদের গ্লোরিয়াস সব প্রথা ব্রিটিশদের সাথে মিলে তুলে দেওয়ার জন্যে. যা চলছে , এরা সেই অন্ধকার যুগেই ফিরিয়ে নিয়ে যাবে সবাইকে.
  • হে হে | 172.69.135.129 | ১৩ মে ২০২০ ০৭:৩৬445200
  • অমিত, কাল নির্মলাদেবী তো নির্মল দিয়েছেন, দেখেননি? ২০ লাখ কোটির বদলে ২০ লাখ বলে ট্যুইট করে তাকে ডিলিট করে সেকি খোরাক। সবাই বলছে, আসল কথা ভুল করে বেরিয়ে পড়েছিল, সেই নিয়ে মিমবন্যা!
  • Atoz | 172.69.62.47 | ১৩ মে ২০২০ ০৭:৩৫445199
  • এইরকম নাটকই পাব্লিক দেখে যাচ্ছে বিগত বহু বছর। এখন নাটকের জোশ বেড়েছে।
  • Atoz | 172.69.62.47 | ১৩ মে ২০২০ ০৭:৩৪445198
  • কুস্তির প্যাঁচ। ঃ-)
  • Amit | 162.158.2.115 | ১৩ মে ২০২০ ০৭:৩১445197
  • যাকগে, ওসব যেতে দ্যান. প্রধান সেবক এমন কংফুসিং স্পিচ ঝেড়েছেন কালকে, এখনো ভক্ত মহলে কোনো হইচই দেখছি না. সব মনে হয় মাথায় হাত দিয়ে ভাবছে এর থেকে তো থালা বাজানো ভালো ছিল রে ভাই.

    এদিকে নির্মলা সীতারামন এরও মাথায় হাত পড়ে গেছে. এমনভাবে 20 লাখ কোটির ব্যবস্থা করতে হবে যাতে ম্যাংগো লোকে ভাববে টাকাটা তার একাউন্ট-এ এই ঢুকলো বলে (সেই 15 লাখের মতন ), কিন্তু আদতে সেই টাকাটা ঘুরপথে ঢুকবে আম্বানি -আদানির পকেটে. একসাথে এতো গুচ্ছের ম্যাংগো লোককে টুপি পড়ানো , আর সেই টুপি একইসাথে টেবিলের তলা দিয়ে আম্বানীকে গছানো কি মুখের কথা.
  • Atoz | 162.158.78.101 | ১৩ মে ২০২০ ০৭:২৩445195
  • আর এই প্রি-বৃটিশ যুগের যেসব কথা শোনা যায়, চিকিৎসাবিদ্যা, মেটাল ওয়ার্কস, গণিত ইত্যাদি সব গুপ্তবিদ্যা ছিল, সেই ইতিহাসও কিন্তু পুরোপুরি বিশ্বাসযোগ্য বয়ান নয়। কারণ যারা সেই ইতিহাস লিখেছে ও প্রচার করেছে তারা আনবায়াসড ছিল না। এই তো এখন কারা যেন বিশেষ অনুসন্ধান করে বের করেছেন সতীদাহ নাকি প্রাকবৃটিশ আমলে বেশ কমই হত, পরে বৃটিশ আমলেই নাকি বেড়ে ওঠে, পরে তাঁরা আইন করে থামান। অথচ "প্রচারিত" ইতিহাসে দেখানো হয় ঘোর বর্বরতায় আচ্ছন্ন ভারত, হাজারে হাজারে সতী জ্বালিয়ে দেওয়া হত, সেইখানে "মহারাজো এ কি সাজে এলে এ হৃদয় পুর মাঝে" স্টাইলে "সভ্য" ব্রিটিশের আগমণ। এবং ভারত থেকে সতীদাহের কালিমা অপসারণ।
  • Atoz | 173.245.54.14 | ১৩ মে ২০২০ ০৭:১৫445194
  • হ্যাঁ, সে তো বটেই। এই ধরুন ছাপাখানা, গ্যাসবাতি, টরেটক্কা টেলিগ্রাফ ---এইসবও একসময় এসেই যেত।
  • Amit | 162.158.2.115 | ১৩ মে ২০২০ ০৭:০৮445193
  • AtoZ,

    সেতো আছেই. রাজত্ব চালানোর জন্যে, ব্যবসা চালানোর জন্যে ব্রিটিশ দের কেরানির দরকার ছিল, সুতরাং তাদের বেসিক শিক্ষার অবজেক্টিভ যে সেটা বানানোই তাতে দ্বিমত নেই. কিন্তু কথাটা হলো সেটা আসার আগে তার বিকল্প গুলো কি কি ছিল ইন্ডিয়াতে ? আর সেই বিকল্প পরিবর্তিত 18-19 শতকের রাজনৈতিক বা ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে কতটা কাজে আসতো ? নবদ্বীপের ন্যায়শাস্ত্র পড়ে তো আর ব্যবসার বা জাহাজের কাজে লাগবেনা, কিন্তু আগেকালের টোলের যুগে তো যারা টিকি নাড়া, ন্যায়শাস্ত্র পড়া নবদ্বীপের পন্ডিত - তাদেরই মহা দাপট সমাজে , কথায় কথায় ফতওয়া দিতেন তেনারা .

    এবার যেহেতু ব্রিটিশদের অনেক বেশি সংখ্যায় কেরানি, জাহাজীর দরকার পড়েছিল , তাই শুধু উচ্চ বংশ দের নিয়ে কুলোয়নি, বাকিদের ভাগ্যেও অল্প শিকে ছিড়ে গেসলো, ওই যাকে শাইনিং রা কল্যাটারাল ডেমেজ বলেন আজকাল. যা ঘটেছে , ঘটে গেছে - সেটা ফ্যাক্টস , ভালো , খারাপ যাই হোক. এবার সেটা না ঘটলে অন্য কি ঘটতে পারতো , সেসবই স্পেকুলেশন, কল্পনা.

    সেও ছেড়ে দ্যান নাহয় , কিন্তু ইন্ডিয়াতে আগের কালের শিক্ষা যদি বলেন, একেতো সেটা শুধু সমাজের টপ লেভেল এর কজনের জন্যেই বাধা, তার ওপর নোটোরিয়াসলি সিক্রেটিভ. নিজের পরিবার বা কুলের বাইরে যেন না যায়. বেশির ভাগ পুঁথি হয় লুকোনো , নাহয় শুধু শ্রুতি. কবিরাজ মশাই যেসব জড়িবুটি দিয়ে মহৌষধ বানাতেন, সেটা তার ছেলে বা প্রিয় একদুজন শিষ্য ছাড়া কেও জানতো না. সে কনস্ট্রাকশন বলেন কি মেটাল ওয়ার্কস , সবেতেই এই সিক্রেসি. অন্য কেও জেনে গেলেই মহা কেয়স. আর একলব্যের মতো বেজাত, কুজাত হলে তো কথাই নেই , সোজা আঙ্গুল কাটার সল্যুশন.
    এবার সেই গুরু অকালে কলেরাতে পটল তুললে তার জ্ঞানভাণ্ডার ও তার সঙ্গেই স্বগ্গে চলে যেত. কোনো স্ট্যান্ডার্ড ডকুমেন্টেশন এর ব্যাপার নেই.

    ব্রিটিশ বা পাশ্চাত্য শিক্ষার একটা বড়ো গুন হলো স্ট্যান্ডার্ড আর ডকুমেন্টেশন. একজন গুরু বা ওস্তাদ কি বলেছেন, সেটাই শুধু important নয় , সেই এক্সপেরিমেন্ট গুলো একই মেথডে বারবার রিপিট করে দেখা এক রেজাল্ট আসছে কিনা. এলে কেন আসছে, না এলে কোথায় গড়বড়. সব দেশেই ক্লাস ডিফারেন্স আছে , কিন্তু বেসিক শিক্ষার সুযোগটা pre -ব্রিটিশ ইন্ডিয়ার থেকে একটু ভালো বা widespread মনে হয়, সেটাও হয়তো রেনেসাঁর আর ইন্ডাস্ট্রিয়ালজাতীয়ন এর অবদান , নাহলে ওখানেও হয়তো অনেক বেশি খারাপ হতে পারতো (আবার স্পেকুলেশন ).

    এবার ব্রিটিশরা না এলেও সেই এক্সপেরিমেন্টাল বা ডকুমেন্টেশন মেথডস ইন্ডিয়াতে আস্তে আস্তে এসে যেত কিনা , এলে কবে আসতো , কিভাবে বিবর্তন হতো - সে সব নিয়ে যুক্তি দিয়ে তর্ক হয়না. সেই স্পেকুলেট ই করতে হয় . যেমন ধরেন রেলওয়ে. ব্রিটিশরা না আনলেও হয়তো 20-30-50-বছর পরে চালু হয়েই যেত, কোনো রাজ্যের রাজা হয়তো ইউরোপ ঘুরে এসে পয়সা ঢেলে চালু করে দিতেন. এবার সেই রেল মাল বইতো না রাজার গুষ্টির শখের ভ্রমণে লাগতো, সেই নিয়ে তক্কো হয়না একই কারণে.
  • ar | 162.158.63.11 | ১৩ মে ২০২০ ০৭:০৭445192
  • COVID-19 Data in South Asia Shows India is Doing Worse than Its Neighbours

    In terms of the spread of the disease, Sri Lanka has the best position and India is the worst hit. Forty days into the epidemic, India has consistently recorded the highest cumulative and daily case count and highest death rate among the four largest SAARC countries.

    https://thewire.in/health/covid-19-data-in-south-asia-shows-india-is-doing-worse-than-its-neighbours

  • $#£_ | 162.158.165.31 | ১৩ মে ২০২০ ০৬:৪৫445191
  • Atoz | 173.245.54.134 | ১৩ মে ২০২০ ০৬:২০445190
  • ব্রিটিশ প্রবর্তিত শিক্ষা, ভারতে।
  • Дж | ১৩ মে ২০২০ ০৬:১৯445189
  • "Atoz | 162.158.78.239 | ১৩ মে ২০২০ ০৫:৪২445254

    পাশ্চাত্য শিক্ষাও ওই কয়েকটি বড় বড় ঘরের ছেলেপুলেদের জন্যই ছিল। সবার জন্য কখনোই না।"

    পাশ্চাত্য শিক্ষা বোলে তো?

  • Atoz | 173.245.54.134 | ১৩ মে ২০২০ ০৬:১২445188
  • আর এই টাকা দিয়ে কেনা শিক্ষাও আসলে কোনো না কোনো বিশাল মেশিনে নাটবল্টু হয়ে জুতে যাবার জন্যই। "হুজুরের চোখ, যাবে কোথা বাবা?" অন্য কোনো উপায় কোথায়? ও মেশিনে জুততে পারলে তবে দুটো জাবনা জুটবে, নাহলে যে কী হবে সে তো দেখাই যাচ্ছে। ধাক্কা মেরে সরিয়ে দিয়ে হাত ঝেড়ে ফেলছে প্রভুগণ। হাজারে হাজারে লোক নিরন্ন মরে গেলেও কিছু আসে যায় না তাদের।
  • Atoz | 162.158.78.239 | ১৩ মে ২০২০ ০৫:৪৪445187
  • আর এখন তো শিক্ষা মাত্রই কিছু বিত্তশালীর জন্যে সংরক্ষিত। বাকী শিক্ষা তো দুধুভাতু, এলেবেলে। চিত্রিত পদ্ম।
  • Atoz | 162.158.78.239 | ১৩ মে ২০২০ ০৫:৪২445186
  • পাশ্চাত্য শিক্ষাও ওই কয়েকটি বড় বড় ঘরের ছেলেপুলেদের জন্যই ছিল। সবার জন্য কখনোই না।
  • Amit | 162.158.2.229 | ১৩ মে ২০২০ ০৫:৩১445185
  • কিন্তু ঔপনিষদিক বা টোলের শিক্ষা দীক্ষা যাই কন, সেসবই তো লিমিটেড ছিল সমাজের কটি মাত্তর প্রিভিলেজেড ক্লাসের জন্যেই. সে যতই বলা হোক - ঔপনিষদিক শিক্ষার মাটিতে পাশ্চাত্য শিক্ষার বীজ ইত্যাদি.

    সবার জন্যে শিক্ষার কনসেপ্ট কিছু আদৌ ছিল কি ? ইভেন এখনও ঠিকঠাক নেই বলতে গেলে.
  • Atoz | 162.158.78.171 | ১৩ মে ২০২০ ০৫:১৮445184
  • উপকোশলের কাহিনি থেকে তো ধারণা হয় গুরুর কাছে অ্যাসিস্ট্যান্টশিপের মতন ব্যাপার ছিল। বছরের পর বছর কাজ করতে হত। উপকোশলের ক্ষেত্রে তো গুরু সরাসরি তেমন কিছু শেখানও নি, তীর্থে চলে গেলেন, উপকোশল নিজে নিজেই পরীক্ষানীরিক্ষা করতে করতে জ্ঞান আয়ত্ত করলেন। গবেষণা ধরণের ব্যাপার।
  • ##%%^^ | 162.158.158.142 | ১৩ মে ২০২০ ০৫:১৭445183
  • মানবিকতা! বন্ধুত্বের নিদর্শন। করোনা মোকাবিলায় ভারতে থেকে এবার সাহায্য চেয়েছিল সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)। সাহায্য চাওয়া মাত্রই ভারত ৮৮ জনের একটি নার্সের দল সেখানে পাঠিয়ে দিয়েছে। শনিবার রাতে বিশেষ বিমানে নার্সের দল দুবাইয়ে পৌঁছেছে বলে ইউএই তরফে জানানো হয়েছে। এর পাশপাশি ভারত সাহায্যপ্রার্থী মালদ্বীপ, মরিশাস, মাদাগাস্কার, কোমোরোসে নৌসেনার মাধ্যমে চিকিৎসা সরঞ্জাম পাঠিয়ে সহায়তা করেছে বলে জানা গিয়েছে।

    এই ৮৮ জন নার্সের দলটি কেরল, কর্ণাটক এবং মহারাষ্ট্রের অ্যাসিটার ডিএম হেলথ কেয়ার হাসপাতাল থেকে বাছাই করে পাঠানো হয়েছে। এই নার্সদের ১৪ দিনের জন্য কোয়ারেন্টিনে রাখার পরে প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠাতে   পারে 

    এ বিষয়ে বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই জারি রাখার জন্য, ভারতের কাছে সাহায্যপ্রার্থী এই দেশগুলিকে দুটি চিকিৎসা দল এবং করোনা ভাইরাসের সম্পর্কিত ওষুধ ও প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী পাঠানো হয়েছে।
    করোনা পরিস্থিতিকে কাজে লাগিয়ে অনেক দেশ যখন মুনফা লাভের চেষ্টা করছে, তখন সংকট কাটিয়ে উঠতে বন্ধু-শত্রু নির্বিশেষে সকলের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে ভারত। আমেরিকা, ব্রাজিল সহ বিভিন্ন প্রতিবেশি দেশকে করোনা চিকিৎসা সরঞ্জাম, ওষুধ পথ্য দিয়ে সাহায্য করছে।

  • | 172.69.69.51 | ১৩ মে ২০২০ ০৫:১১445182
  • ঠিক্কথা। ঔপনিষদিক শিক্ষার মাটিতে পাশ্চাত্য শিক্ষার বীজ রোপন করতে গেলে যা হবার সেটিই হয়েছে। সমগ্রতা তো গেলো-ই, খণ্ডটিকেও হাতে পেলে না।
  • Atoz | 172.69.63.48 | ১৩ মে ২০২০ ০৫:০৪445181
  • আর ঔপনিষদিক পরীক্ষা ব্যবস্থা সম্ভবতঃ আজকের মতন নয়, ওরকম সেট কিছু প্রশ্ন আর তার আগে থাকতেই জানা থাকা উত্তর দিতে পারা অথব অংক কষে প্রমাণ দেখানো ---এই ধরণের কিছু দিয়ে মনে হয় মাপা হত না শিষ্যের জ্ঞান। ওখানে সম্ভবতঃ সামগ্রিকভাবে কে কতটা শিখল সেটা পরীক্ষা করা হত। তন্ত্রমন্ত্রগুলোই হোক বা গরু চরানোই হোক, সময়ের হিসেব বার করাই হোক বা ঘোর দার্শনিক কিছু, ক ব্রহ্ম খ ব্রহ্ম আর প্রাণব্রহ্মের সামারিই হোক। ওঁদের পরীক্ষা ব্যবস্থা মনে হয় একেবারেই অন্যরকম ছিল।
  • Atoz | 172.69.63.48 | ১৩ মে ২০২০ ০৪:৫৮445180
  • কত আধুনিক হয়েছি আমরা, তাই না? ভাবলেও একটা শিহরণ হয়। এই যে মানুষ করার জন্য ছেলেপিলেদের মারধোর করা, সে শিক্ষকরাই করুক বা অভিভাবকরা---এই জিনিসটা বর্বরতা ও বেআইনি হয়ে গেছে, এটাও তো খুবই একটা উন্নত স্টেপ! এ জিনিস তো খুবই সাম্প্রতিক, অন্তত আমাদের সমাজে। গোটা কয়েক দশক আগেও তো ভাবা যেত না।
  • | 172.69.70.130 | ১৩ মে ২০২০ ০৪:৫৭445179
  • আসলে ভারতীয় সংস্কৃতিতে, বলা ভালো, উপনিষদিক শিক্ষায় শিষ্যের প্রজ্ঞাকেই শেষ কথা বলে মেনে নেওয়া হয়েছে। আর সব কিছুই সহায়ক মাত্র। উদাহরণ দেওয়া হয়েছে, অন্ধের সামনে হাজার আলো আর আয়না ধরলেও সে যেমন নিজেকে দেখতে পায়না তেমনি নিজের বুদ্ধি না থাকলে হাজার টিচার বই ইত্যাদি দিয়েও কোনও লাভ নাই। ক্রেডিট ডিসক্রেডিট সবই স্টুডেন্টের।
    এখন মাঝে মাঝে মনে হয়, বিচারটা খুব ভুলনা। পোচ্চুর খরচ করে বিপুল সংখ্যক পাশ দেওয়ারা সত্যিই কিছু শেখে কি?
  • S | 108.162.245.183 | ১৩ মে ২০২০ ০৪:৪৬445178
  • এই ছাত্রের নাম্বারের জন্য ছাত্র-্শিক্ষক দুইপক্ষই দায়ী এটা খুবই আধুনিক চিন্তাভাবনা। কয়েক দশক আগেও ছিলনা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত