পন্ডিতদের মতে নয়, কিছু পন্ডিতের মতে। শুরুটা হয়েছিল এইটিনথ সেঞ্চুরিতে ফরাসী পাদ্রী জোসেফ দে গীনেসের হুন, মঙ্গল, তাতার ইত্যাদি যাযাবর জাতির ওপর লেখা ইতিহাস বইটা থেকে। সেখানেই হুনদের সঙ্গে Xiongnu জাতির কানেকশন অনুমান করা হয়। কিন্তু তারপর প্রচুর ডিবেট হয়েছে। Xiongnu আসলে একটি হোমোজিনাস জাতি কিনা তাতেও ডাউট আছে। আবার অনেক পন্ডিত মনে করেন হুনরা স্তেপ অঞ্চল থেকে এসেছিল। হুনদের অরিজিন যেকোন নোম্যাডিক রেসের মতই সঠিক জানা যায় না। তাতে অবশ্য ঘন্টা। হুনরা দাপিয়ে বেড়াত মধ্য এশিয়া জুড়ে। অ্যাটিলার সাম্রাজ্য বিস্তারের ঝোঁক ছিল পশ্চিম দিকে। কুষাণদের ক্ষেত্রেও রাজত্ব মধ্য এশিয়া জুড়ে। ফলে হঠাৎ করে তাদের চৈনিক জাতি বলতে যাব কেন, এক যদি না চীন ভারতকে চুলকে দিয়েছে বলে এখন ইতিহাসগিরি ফলাতে হয়। আপনি তো মাইরি এইমাত্র হুন প্লাস চাইনিজ গুগল করে Xiongnu নামটা জানলেন। বইফই পড়ুন। টাটা।
জীবন স্থির
লাস্ট লাইন টা কিছুতেই মাথায় আসছিলোনা , জীবনানন্দ কে ভেবে লিখে ফেললাম
কেমন হয়েছে ?
কত কিছু জানলাম
গড়িয়াহাটে ভীষণ ভীড়
ট্রাম এর নিচে ....,,
ইতিহাস বইতে ছিলো কুষাণ রা, ইউ চি জাতির শাখা।ওই জাতি আবার কয়েক টি গোষ্ঠী জুড়ে।এই সব গোষ্ঠী চারিদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিলো।যার মধ্যে অনেকটা অধুনা চায়নার অন্তর্গত।চীন সম্রাট এদের চীন থেকে তাড়িয়ে দেয়।এদের সঙ্গে, মধ্য এশিয়ার কিছু অঞ্চলের ও যোগ সূত্র ছিলো।
হুন দের সঙ্গেও চীনের সম্পর্ক ছিলো ,আক্রমণ কারী ও আক্রান্তের।পণ্ডিত দের মতে হুন দের অরিজিন হলো Xiongnu জনজাতি থেকে।এরা qin ও han dynasty's দের সময় চীন কে মূহর্মুহ আক্রমণ করতো।এরা প্রথম চাইনীজ রুলার xia dynasty এর থেকে বেরিয়ে এসেছিল।
এই বাজারে কেউ ট্র্যাভেল করলেন? ডোমেস্টিক বা আন্তর্জাতিক?
আমার একটু এদিক ওদিক যাওয়া দরকার, কী করবো সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না।
আপনারা এখন এসবের কাউন্টার করছেন খেটেখুটে এইটাই আমার কাছে আশ্চর্য লাগে। এগুলো চাড্ডি প্রচার, এর অডিয়েন্স আলাদা।
সনাতন সম্ভবত চাড্ডি পোস্টকে খিল্লি করতেই এটা দিয়েছেন। কিন্তু এই খিল্লিপিপাসায় ঠিক কী উপকার হয় এটা আমি বুঝি না। নিজেদের কোন ন্যারেটিভ তৈরী হয় না, ছায়ার সঙ্গে যুদ্ধ করে লোক তৃপ্ত হয়। অধিকন্তু, এইসব জঞ্জালের একটু প্রচার ও প্রসার ঘটে।
@pm
বর্গী আবার কোথায় এলো দেশে ?
আরে আমি সমর্থন কাকে আর কেনই বা করতে যাবো , রান্ডম হোওয়া মেসেজ নিয়ে মনের ইচ্ছা মতো ওয়ার্ড চেঞ্জ (আমি নিজে পুরোটা পড়িও ni)কোথাও মর্মপীড় ঢুকিয়ে যা হোক একটা পোস্ট মেরে দিয়ে একটু নেটফিলিক দেখে ফেরত এলাম
এসে দেখি কি সব বিশাল গবেষণা করে ফেলেছেন আপনারা
আমি তো ভাবলাম প্রথম দু একটা লাইন পড়ে আপনারা ধরে ফেলবেন
পুরোটা সত্যই পড়লেন ? পড়ে আবার ঐতিহাসিক লিঙ্ক আছে কিনা ভেবে ফেললেন ?
ওসব কিছুনা , টাইম পাস
ইগনোর করুন পাতি
সেরম হলে গুপু তো আছেই
উইকি পড়ে বোঝা গেল এরা চীনে? কে জানে মধ্য এশিয়া ককেশাস হয়তো চীনেই!
আর কয়েক লাইন। মর্মপীড় হাইজ্যাক হয়ে গেলে তো মুশকিল।
এদের লাইসেন্স রিভোক হবে না?
হুন কুষাণ চৈনিক জাতি ছিল?!
কলহণ লিখিত রাজতরঙ্গিনী তে দুজন ললিতাদিত্যের নাম পাওয়া যায়।ইনি কি প্রথম জন?
এনার রাজত্ব কদ্দুর বৃস্তিত ছিলো?চীনারা বার বার ভারত আক্রমণ করেছে।হুন, কুষাণ জাতিরা।ইনি কোন চৈনিক জাতি কে পরাস্ত করেছিলেন?
করোনা মোকাবিলায় উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ যেভাবে করা পদক্ষেপ নিয়েছে, তার ভূয়ষী প্রশংসা করলেন পাকিস্তানের নামী দৈনিক দ্যা ডন-এর সম্পাদক। করোনা মোকাবিলায় পাকিস্তান সরকারের ভূমিকা নিয়ে সম্প্রতি একটি নিবন্ধ লিখেছেন ডন-এ ইসলামাবাদ সংস্করণের সম্পাদক ফাদ হুসেন।
এই নিবন্ধে করোনায় পাকিস্তানে মৃত্যু ও উত্তরপ্রদেশে মৃত্যু সংখ্যার তুলনা করা হয়েছে। বলা হয়েছে যে, পাকিস্তানের জনসংখ্যা ২০.৮ কোটি। অন্যদিকে উত্তরপ্রদেশের জনসংখ্যা ২২.৫ কোটি। তার পরেও পাকিস্তানে করোনায় মৃত্যু উত্তরপ্রদেশের সাত গুন
রবিবার একটি গ্রাফ টুইট করেছেন ডন সম্পাদক। মহারাষ্ট্রের করোনা সংক্রমণের সঙ্গেও পাকিস্তানের তুলনা করেছে ফাদ। এক টুইটে তিনি লিখেছেন, করোনা মোকাবিলায় উত্তরপ্রদেশে ঠিক পদক্ষেপ নিয়েছে। মহারাষ্ট্র তা নিতে পারেনি। তাঁর দাবি, করোনা মোকাবিলায় বেসামাল ইমরান খান সরকার।
অন্যদিকে, মহারাষ্ট্রে জিডিপির হার ও তরুণদের সংখ্যা বেশি হওয়া সত্বেও মৃত্যু হার বেশি। করোনা মোকাবিলায় উত্তরপ্রদেশে ঠিক পদক্ষেপ নিয়েছে।
:))
বিশ্বের যে কোনো উন্নত চিন্তাধারাসম্পন্ন সমাজের কাছে আপনি যদি নিজেকে সনাতনী হিন্দু আদর্শে বিশ্বাসী বলে পরিচিত দেন তাহলে এক অনন্য সন্মান পাবেন। এর কারণ আপনার সনাতনী সভ্যতার ইতিহাস। আসলে একজন ভারতীয় নিজের সভ্যতার ইতিহাসের ১% না জানলেও বাকি বিশ্ব বেশ ভালোমতোই হিন্দুদের গৌরবময় ইতিহাসের সামান্য ধারণা রাখে। আপনাকে নিজের দেশের মহাপন্ডিত চাণক্য এর নীতিজ্ঞান জানতে না দেওয়া হলেও, বাকি বিশ্বে ভালোমতো পড়ানো হয়। শিবাজী মহারাজের যুদ্ধনীতি আপনারা না জানলেও ৩২ টি দেশে এই নীতি শেখানো হয়। সাধক রামকৃষ্ণ পরমহংসকে নিয়ে আপনার পাঠ্যবইতে লেখা না থাকলেও উনার দর্শন নিয়ে আজও উন্নয়নশীল দেশগুলি রিসার্চ করতে ব্যাস্ত।
প্রাচীন গণিত শাস্ত্র, হিন্দু পঞ্জিকা, সংস্কৃত ভাষা ইত্যাদিকে আপনি গুরুত্ব না দিলেও পুরো বিশ্ব এর গুরুত্ব বোঝে। তাই স্বামী বিবেকানন্দ বলেছিলেন গর্বের সাথে বলো আমি হিন্দু। আজকের দিনে দাঁড়িয়ে ভারতের এমন অনেক ইতিহাস আছে যা অন্য দেশের পাঠ্যপুস্তকে পড়ানো হলেও ভারতে পড়ানো হয় না। উদাহরণ হিসেবে ভারত ও চীনের মধ্যে সম্পর্ক। দক্ষিণ ভারতের রাজার বহু সময় ধরে অস্ত্র না চালিয়েই, শুধুমাত্র সংস্কৃতির দ্বারা চীনকে নিয়ন্ত্রণে রেখেছিল। তবে চীনের রাজাদের সাথে ভারতের রাজাদের যুদ্ধঃ কখনো হয়নি এমনটাও বলা ভুল।
মহান হিন্দু রাজা ললিতাদিত্য মর্মপীড় আমলে চীনের সাথে ভয়ঙ্কর যুদ্ধ হয়েছিল। কট্টর আরবি বিরোধী সম্রাট ললিতাদিত্য বিশাল হিন্দু মহাসনা গঠনের পরিকল্পনা করেছিলেন। আরবিরা বার বার ভারতে প্রবেশ করার চেষ্টা করলে সম্রাট ললিতাদিত্য বিশাল সেনা নিয়ে তাদের ধূলিসাৎ করেছিলেন। খলিফা আল জুনেদ ভারতে প্রবেশ করতে কাশ্মীরে আক্রমন করতে আসে কিন্ত কাশ্মীরে ভারতের সেনা দেখে আল জুনেদের হতভম্ভ হয়ে যায়।
রাজতরঙ্গিনী বইতে লেখা হয়েছে, সিংহের মতো গর্জন করে হিন্দের সেনা ঝাঁপিয়ে পড়ে বিদেশী আক্রমনকারীদের উপর। ললিতাদিত্য এর ভয়ংকর হামলায় আরবি সেনা শেষ হয়ে যায় এবং তাদের সেনাপতিদের বন্দি করে ফেলা হয়। আরবিদের বই তারিখ এ হিন্দ এও একই কথা লেখা হয়েছে। এই সময় চীনের সাথে ললিতাদিত্য এর সম্পর্ক বেশ ভালো ছিল।
মুঘল,পাঠানদের কচুকাটা করেছিলেন বাংলার বীর কন্যা রাণী ভবশঙ্করী! পড়ানো হয়না ইতিহাসের পাঠ্যক্রমে
মুঘলদের তিন তিনবার হারিয়েছিলেন বাংলার বীর মহারাজা প্রতাপাদিত্য! ইতিহাস থেকে আজ বিলুপ্ত এই মহাযোদ্ধা
আজকের দিনেই আমেরিকার হুমকিকে পাত্তা না দিয়ে ভারতকে পরমাণু শক্তিসম্পন্ন করেছিল বাজপেয়ী সরকার
গোকুল যুদ্ধঃ হর হর মহাদেব শ্লোগান দিয়ে আফগান সেনাকে কচু কাটা করেছিল নাগা সাধুদের সেনা
মৈরাং বিজয় দিবস: আজকের দিনেই ব্রিটিশদের হারিয়ে প্রথম স্বাধীনতা পতাকা উত্তোলন করেছিল আজাদ হিন্দ বাহিনী
আজ মহারানা প্রতাপের পুন্যতিথি! মহান হিন্দু সম্রাট যিনি আকবরের সেনাপতিকে ঘোড়া সহ দু-টুকরো করেছিলেন
তবে কিছু সময়ের মধ্যেই চীনের অহংকারী রাজা ফ্যাং হং কাশ্মীরে আক্রমন করে। তবে সম্রাট ললিতাদিত্য এর বাহুবলের সামনে চীনের সেনা তুচ্ছ মনে হয়। সম্রাট ললিতাদিত্য ফ্যাং হংকে তিব্বত প্রান্তে হারিয়ে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেন। একই সাথে চীনের বেশকিছু এলকায় নিজের আধিপত্য বিস্তার করেন। এরপর চীনের রাজার স্বাধীনতার পরিবর্তে প্রতিবছর কর দেওয়ার চুক্তি স্বাক্ষর করেন। একই সাথে ভয়ভীতি হয়ে পড়া চীনের রাজাগণ সম্রাটকে বিভিন্ন সময়ে উপহার দিয়েও পাঠাতেন।
দক্ষিণ ২৪ পরগণায় যেখানে আমাদের বাগানবাড়ি, সেখানকার একটি মিষ্টির দোকানের মিষ্টি দইয়ের মত দই আমি আর কোথাও খাইনি ।