এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sm | 42.110.129.148 | ২১ আগস্ট ২০২০ ১৩:৩৫452810
  • হোক ,সি বি আই এনকোয়ারি হোক। চৈতন্য দেবের মৃত্যু নিয়ে সি বি আই কে ডাকা হোক। নচেৎ,এলেবেলে বাবু, যা বলবেন,তাকেই প্রমাণ বলে ধরা হোক।

    কিন্তু একটা প্রশ্ন জাগছে।চৈতন্য দেব ভাজা মাছ উলটে খেতে জানতেন না।উনি কি মাছের এক পিঠ খেয়ে ,উঠে যেতেন?উনি কি নন ভেজ ছিলেন? উনি  কি মাছ ধরতেন না বাজার থেকে কিনতেন?

  • এলেবেলে | 202.142.96.175 | ২১ আগস্ট ২০২০ ১৩:২৪452809
  • না, মানে সবাই এখানে লিখছেন কি না যে তিনি পুরীতে পাণ্ডাদের হাতে গুমখুন হন! অনুসন্ধান না করে কিংবা গোটা প্রেক্ষিত না জেনেই যা হোক একটা বলে দিলেই হয়!! কিন্তু একহাতে যে তালি বাজে না - এটা বললেই দেখছি নির্মোহ ব-এর কথা আসছে!!! তা ভালো।

  • PM | 27.131.213.50 | ২১ আগস্ট ২০২০ ১২:৪৮452808
  • চৈতন্য র নির্মোহ আসছে--- জয় মা
  • # | 185.100.87.206 | ২১ আগস্ট ২০২০ ১২:২৩452807
  • বোজলাম

  • এলেবেলে | 202.142.96.175 | ২১ আগস্ট ২০২০ ১২:২৩452806
  • একটা কথা বলার ছিল। সেটা হল চৈতন্য ভাজামাছটি উল্টে খেতে জানতেন না, নিছকই ভক্তিমার্গের লোক ছিলেন - এটা অতীব প্রচলিত ভুল ধারণা।

  • S | 2001:620:20d0::24 | ২১ আগস্ট ২০২০ ১২:০৩452805
  • ট্রাম্প পুওর্টোরিকো বিক্রি করে সেই টাকায় গ্রীনল্যান্ড কিনতে চেয়েছিল? বোঝো।
  • :( | 45.154.35.252 | ২১ আগস্ট ২০২০ ১১:৫৯452804
  • ট্রাম্পও গুরু করে নাকি?

  • S | 2a0b:f4c1:2::250 | ২১ আগস্ট ২০২০ ১১:৫৩452803
  • ট্রাম্প হাউস আর সেনেটের পার্থক্য জানেনা? বোঝো।
  • অরিন | ২১ আগস্ট ২০২০ ১১:৪৭452802
  • "Behold what quiet settles on the world.
    Night wraps the sky in tribute from the stars.
    In hours like these, one rises to address
    The ages, history, and all creation."

    চালিয়ে  যান   মশাইরা 

  • S | 2a0b:f4c2:2::1 | ২১ আগস্ট ২০২০ ১১:৩২452801
  • অনেক লোকেই যে ফল্স ইকুইভ্যালেন্স বোঝে না সেটা লাস্ট কয়েকটা পোস্ট দেখে বোঝা গেল।
  • অপসংস্কৃতি | 185.220.100.241 | ২১ আগস্ট ২০২০ ১০:০৭452800
  • b | 14.139.196.11 | ২১ আগস্ট ২০২০ ১০:০০452799
  • খেলাগুলো বিকট টাইমে। রাত আট্টায় শুরু করলে কি মহাভারত গেট্স স্পয়েল্ড?
  • :( | 89.34.27.49 | ২১ আগস্ট ২০২০ ০৯:২৯452798
  • জরথস্তিতে জবরদস্তি ছিল না, তবু হয় আহুর-মাজদার বরদাস্ত হল না।

  • জরথস্তি | 2001:67c:2660:425:19::25f | ২১ আগস্ট ২০২০ ০৯:০০452797
  • সে তো বটেই | যাঁরা আইডিয়া গুলো নিয়ে কাজ করেছেন তাঁদের স্বার্থ কখনো সমাজকে কন্ট্রোল , কখনো এথিকাল , মোরাল | এ হাত আর ও হাত মিলেছে বলেই সাকসেসফুল | নইলে দেখুন না জরাথ্রুস্টরিয়ানিজম নিয়ে কবি আহ্লাদে গদগদ হয়ে লিখলেন : ব বাগ তাজা কুন্ ই দীন এ জরথস্তি , উহ কানুন কী লালা বর অফরোখত আতশ এ নিমরোজ |

    অথচ সেই সাধের টিউলিপ ফুলের ন্যায় আইডিয়ালিস্ট ধর্ম জল -বাতাস না পেয়ে শুকিয়ে গেলো | কিছুটা পৃষ্টপোষকতার অভাব আর বাকিটা পাল্টে যাওয়া মরাল ফ্রেমওয়ার্ক এর সঙ্গে মিলতে না পারা |
  • Amit | 203.0.3.2 | ২১ আগস্ট ২০২০ ০৮:৩৬452796
  • ২১ আগস্ট ২০২০ ০৮:০৭ -র পোস্ট কে ক. এই ROI পয়েন্ট টাই তুলতে চাইছি আসলে. থ্যাঙ্কু:

    There could be a team or few powerful / influential people who might have thought the new ideas brought forward by the new guru-s might be having some values in it which will be mutually beneficial for both sides or they maybe able to use it as a leverage against a common enemy. Hence they've invested their power/ connections/ possibly money etc etc for it's propagation .

    The outcome could have been mutually beneficial, symbiotic, long lasting relationships for both sides or failed. Every guru or every idea didn't get that kind of interest or investment or some new ideas might have died prematurely despite getting interest or investments. As it happens in lot of businesses too.
  • এই আর কী | 2001:67c:2660:425:19::25f | ২১ আগস্ট ২০২০ ০৮:২৮452795
  • বিশেষ করে বাঙালিদের মধ্যে দেখেছি , "বহিরাগত" থিওরি দিয়ে ধর্মকে ব্যবচ্ছেদ করার চেষ্টা খুব চলে | একজন একবার আমাকে বলেছিলো : আরে এই দেখো না আগে সন্তোষী মা বলে কিছু ছিলোনা , সিনেমা দেখে সবাই পুজো করতে লাগলো !! আমি জিগাই: তাতে ঠিক কী ?? আগে তো তোমাদের আরাধ্য কাল্টদের মধ্যে ম্যাজিক রিয়ালিজম ও ছিলোনা , এখন তো হাগতে মুততে সব জায়গায় একই স্টাইল এপ্লাই করে ফর্দাফাই করে দিচ্ছ !!

    একটা আইডিয়া , সে যদি জমি না পায় বীজ ছড়ালেও গাছ হয়না | সে সন্তোষীমার্ পুজো হোক বা মার্কেজকাকুর | সেই ইতিহাস - পেনিট্রেশন ও পরিপোষণ কে বোঝা জরুরি | সিনেমা দেখে না কফিহাউসের টেবিল চেটে সেটা মনে হয় গৌণ , মানে , অমুকরা "ছড়ালো " তাই এমন হলো এই মানসিকতার প্রেক্ষিতে বলছি আর কী |
  • আইডিয়ার প্রসারে কার ভূমিকা : | 2001:67c:2660:425:19::25f | ২১ আগস্ট ২০২০ ০৮:০৭452794
  • রাষ্ট্র -টাকাকড়ি এসব তো বিজ্ঞানের এর পিছনেও থাকে , তাতে কী ?

    একটা এক্সট্রিম এন্ড অবলম্বন করা কি খুব জরুরি ? সব তর্ককে এক্সট্রিমে না টেনে ফ্রেমওয়ার্ক বোঝার চেষ্টা করলে বোধহয় কাজ দেয় | তাতে , অবশ্য কেওই হারে -জেতে না সেটা একটা সমস্যা :)

    আইডিয়া আর তার প্রসার , এই তো বিষয় নাকী ? এবার দুহাজার সালে বসে আমরা জানি বড় ইনভেস্টমেন্ট ছাড়া বড়ো প্রচার হয়না | সে কর্পোরেট করুক বা রাষ্ট্র | আপনি চাইলেই লং টাইম ধরে লার্জার স্কেলে সারফেসে থাকতে পারেন না | খুব কম সময়ের লার্জ স্কেল পেতে পারেন সোশ্যাল মিডিয়া কাজে লাগিয়ে বিনে পয়সায় যদি আইডিয়া ক্যাচি হয় কিন্তু বড়ো ইনভেস্টমেন্ট না থাকে , আবার বেশি সময়ের জন্যে খুব স্মল স্কেলে টিঁকে থাকতে পারেন যদি আইডিয়ার ডেপ্থ থাকে কিন্তু পেছনে বড় ইনভেস্টমেন্ট না থাকে, পাওয়ার লবি না থাকে |

    এবার , এটাই কি প্রাচীন ভারতের চিত্র ছিল ? প্রথমে সেটা বোঝা জরুরি | তখন সোশ্যাল মিডিয়া না থাকলেও নেচার অফ এনট্রপি তো পাল্টাবে না | বাইরে থেকে ইনভেস্টমেন্ট না ঢোকালে - হয় মালটা টাইমলাইনে শ্যালো হবে নয় এক্সপ্যানশনে |

    অথচ , দেখা যাচ্ছে, আইডিয়া গুলো লম্বা সময় ও এক্সপ্যানশন দুই ই পেয়েছে | এর কারণ কি হতে পারে ? লম্বা সময় জুড়ে বিগ ইনভেস্টমেন্ট একটা কারণ হতে পারে | সেক্ষেত্রেও , অত ইনভেস্টমেন্ট পেলো কি করে যদি কনসিস্টেন্ট রিটার্ন অন ইনভেস্টমেন্ট না থাকে ? তারমানে আরোআই ছিল |

    এবার , কোন আইডিয়ার আরোআই বেশি কার আরওআই কম , এটা কি আদৌ আইডিয়ার উপর নির্ভর করে ? নাকি যে কোনো একটা ধরে নিয়ে পয়সা আর ক্ষমতা ঢাললেই সেটা দাঁড়িয়ে যায় ? এটা বোধহয় খুব সিনিক না হলে ভাবা সম্ভব নয় | কারণ , যদি তাই হতো তাহলে আজকের দিনেও বিশ্ববিদ্যালয় লাগতো না , আগেকার দিনেও স্মৃতি -শ্রুতি কিছুই লাগতো না , স্কলার ক্লাস টাই থাকত না |

    অর্থাৎ , হাই রিটার্ন আছে এরকম আইডিয়াকে , ঠিক আজকের দিনের মতোই আগেকার দিনেও নিজেকে প্রমান করে ইনভেস্টমেন্ট এট্রাকট করতে হয়েছে | হ্যাঁ , ব্রাহ্মণ্যবাদ তো আছেই -সে আজকের দিনেও একটা গুজ্জু যে আইডিয়া নিয়ে ইনভেস্টমেন্ট পাবে , একটা বাঙালি পাবে না | কিন্তু একটা স্ট্যান্ডার্ড মেন্টেন করতেই হবে |

    -- মানে সোজা কথায় আইডিয়া যা মাস কে ধারণ বা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে , সে গ্লোবাল ওয়ার্মিং হোক ফেসবুক হোক বা শিন্টোধর্ম , তার গ্রাফের নেচার একই , এবং তার সঙ্গে রাষ্ট্র ও অর্থনীতির যোগ থাকবেই আবার আইডিয়ার নিজের দম ও ম্যাটার করবে | এর মধ্যে আলাদা করে ধর্মকে টার্গেট করে আইডিয়ার সারবত্তা বা সারহীনতা কিভাবে প্রমান হচ্ছে তা আদৌ বোঝা যাচ্ছে না |

    -- এক যদি না ; বিশ্ববিদ্যালয় মানেই ভালো লোকের আখড়া আর ধর্ম মানেই কিছু দুস্টু লোক বাকি সবাইকে ভুল বোঝালো এইসব অতিসরলীকৃত ভুডু থিওরিতে বিশ্বাস থাকে | ওইসব " মানুষ আগুনে ভয় পেত্ তাই অগ্নিদেবতা আবিষ্কার করেছে " এগুলো দিয়ে পেগ্যান ধর্মকে কিছুটা ব্যাখ্যা করা গেলেও , পরবর্তী আইডিয়ার নেচার অনেক কমপ্লেক্স কারণ মানুষের সামাজিক ও ব্যক্তিগত জটিলতা দিনদিন বেড়েছে | (ওটা অনেকটা রেপকে শুধুমাত্র সেক্সুয়াল আরজ দিয়ে বুঝতে যাওয়ার মতো ভুলভাল এপ্রোচ )| ওই জটিলতা বাড়তে বাড়তেই ক্রমশ রিলিজিওন থেকে প্রোটো সায়েন্স হয়ে সায়েন্স এসেছে | এখনো বিবর্তন চলছে , মানুষ পপারিয়ান মডেলেও আটকে থাকবে না , ভবিষ্যতে "প্রমান " বলতে যা বুঝবে , তা এখন যা বোঝে তার চে প্রচুর আলাদা | কিন্তু তারপরেও আইডিয়া ও তার প্রসার নিয়ে ভাবতে গেলে, পুরো ছবিটা মাথায় রাখতে হবে | এবং একটা লেভেল অবধি আইডিয়ার নিজের দম এবং তারপর ইনভেস্টরের দম কাজ করেছে ও করবে | কাজেই দুটোই বিচার করার দরকার আচে | এটা আইদার -অর নয় | আর ধর্ম বলেও আলাদা কিস্যু নয় | আপনাদের হয়তো অন্যরকম মনে হয় |
  • Amit | 203.0.3.2 | ২১ আগস্ট ২০২০ ০৫:২৯452793
  • ধর্ম আর রাজনীতির মাখামাখি টা তো সর্বকালে ই রয়েছে. একে অন্যের পরিপূরক এবং চমৎকার স্বার্থসিদ্ধি করে, এতে সন্দেহের অবকাশ টা কোথায় ? এই সমস্ত ধর্মগুরুদের লিডারশিপ কোয়ালিটি বা লোককে মাস স্কেল এ ইনফ্লুয়েন্স করার কোয়ালিটি নিয়ে আমার কোনো সন্দেহ ই নেই সেতো আগেই লিখেছি.

    আর এনাদের নিয়ে লেখা বেশির ভাগ বইপত্তরই তো অন্ধ ভক্তিতে ভরপুর, সেখানে কি এনারা কবে কোথায় কার থেকে সাহায্য পেয়েছিলেন , সেসব লেখা থাকবে ? কালকে রামদেব র কোনো ভক্ত তাকে নিয়ে গদগদ বই লিখলে কি তাতে মেনশন করবে রুচি সোয়া কিভাবে ব্যাংকে ঘোটালা করে কেনা হয়েছিল ?

    আজকের দিনেই কেও কোনো রাজনৈতিক বা ধর্মগুরুকে নিয়ে তদন্ত করতে গেলে খুন হয়ে যেতে পারেন. আশারাম বাপুর কেসটা মনে আছে ? ওনার এগেইনস্ট এ কটা সাক্ষী কে ভয় দেখানো হয়েছিল ? নেহাত কেসটা চাপা দেওয়া গেলোনা শেষ অবধি, উল্টোদিকেও পলিটিকাল প্রেসার ছিল বলে. নাহলে আজকে ও মালটাও মহাত্মা সেজে ঘুরে বেড়াতো, হয়তো কয়েক বছর পরে ওনার মহানতা আর অলৌকিক শক্তি নিয়ে গদগদ করে বইও লেখা হতো. আজকের ডেমোক্রেসি, ফ্রি পাবলিকেশন, ওপেন মিডিয়া -এর যুগেই এই হাল, তো তখন কার ঘাড়ে কটা মাথা আছে যে রাজা বা তাদের স্নেহধন্য কোনো ধর্মগুরু র এগেইনস্ট এ পুঁথি লিখে প্রচার করবে ? তার তো পুরো গুষ্ঠীকে লোপাট করে দেওয়া হবে.

    চৈতন্যের কেসটা কমপ্লিকেটেড কেন বললেন বুঝলাম না. তেনার এসব বিলীন হয়ে যাওয়ার গল্পটা কি বিশ্বাস করেন নাকি -? যাই হোক, যার যা বিশ্বাস. আমি করিনা, আমার কাছে এটা পরিষ্কার খুনের কেস.
  • :|: | 174.254.195.47 | ২১ আগস্ট ২০২০ ০৫:১১452792
  • *মধ্যে
  • :|: | 174.254.195.47 | ২১ আগস্ট ২০২০ ০৫:১০452791
  • খচেটচে যাইনি @৪টে ২৪। আপনার যুক্তি গুলো একটা বিশ্বাসকে ধরে এগোচ্ছে। আপনার বিশ্বাস - ধর্ম এবং রাজনীতি এক সঙ্গে চলে, এবং সেই বিশ্বাসের উপর কোনও আঘাত এলেই সমস্যা হচ্ছে। এটা অত্যন্ত স্বাভাবিক ব্যাপার।
    সেই জন্য বুদ্ধ এবং বুদ্ধের কয়েকশো বছর পর বৌদ্ধ ধর্মের প্রসার; ব্যক্তিগত ভাবে যিশুখৃষ্ট ও তাঁর সমকালীন উপজাতির মানুষদের সাফারিং এবং বহু শতাব্দীর পরে কনস্টান্টাইনের পৃষ্ঠপোষকতা লাভ, ব্যক্তি আদি শঙ্করাচার্যের প্রতিভা এবং সনাতন ধর্মের সহস্র বছরের উত্থানপতনের ইতিহাস সব মিলিয়ে মাথাটা আউলিয়ে যাচ্ছে। ধর্মের প্রবক্তার ব্যক্তি জীবন ও বাণীর সঙ্গে পরবর্তী যুগের ব্যবহারকে আলাদা করতে পারছে না চিন্তা পদ্ধতি। তার মদ্ধ্যে আবার শ্রীচৈতণ্যর মতো কপ্লিকেটেড কেস আনলেন!

    আমি শুধু এটুকুই বলতে চেয়েছি, যেহেতু আপনি শিওর না, তাই অ্যাটলিস্ট নিজের প্রেজুডিসের ভিত্তিতে বলা উচিৎ না “গুচ্ছের হিন্দুরাজা” আদি শঙ্করকে আর্থিক ভাবে সাহায্য করেছিলেন।
    আমি অন্তত কোনও যুক্তিহীন বিশ্বাসের বশবর্তী হয়ে কোনও মন্তব্য করলে, ভুলটা স্বীকার করতাম। তাতে কোনও লজ্জা নেই। বরং না ভুল বলাটাকে ডিফেন্ড করার প্রবণতাকে টেকনিক্যালি কি যেন বলে। আপনি ভালো জানবেন। তেমনটা না হওয়াই কাম্য।
  • Amit | 203.0.3.2 | ২১ আগস্ট ২০২০ ০৪:২৪452790
  • কালকে :|: - বাবু ২০ আগস্ট ২০২০ ১৩:২২ এ এতো খচে গেলেন কেন কে জানে? আগেই পরিষ্কার লিখেছি শঙ্করাচার্য র জন্ম এবং সময়কাল নিয়ে ঐতিহাসিকদের মধ্যেই বিতর্ক আছে, উনি কিভাবে জেনে গ্যালেন তাঁর শেষের দিকে যখন চালুক্যরা ক্ষমতায় ? এবং উনি একার ক্ষমতায় সব কিছু সেরে ফেলেছেন ?

    যীশুর ক্রুশে ঝোলানোর উদাটা এবার কিন্তু জাস্ট হাস্যকর হয়ে যাচ্ছে. যীশুকে যে রাজা, হেরোড ক্রুশে চড়ালেন, তিনি খ্রীষ্টান বা ইহুদি কোনোটাই নন, তিনি রোমান.. যীশুর জন্মের পরে প্রায় তিনশো বছর খ্রীষ্টান ধর্ম ইহুদি আর রোমান, দুদিক থেকেই মার্ খেতে খেতে কোনোমতে টিকে ছিল. আমি পরিষ্কার লিখেছি এই অবস্থা পাল্টায় তৃতীয় শতকে রোমের সম্রাট কনস্টান্টিন নিজে খ্রীষ্টান কনভার্ট হবার পরে, তারপর থেকে সেটা মেনস্ট্রিম এ আসে. এবার কনস্টান্টিন এর স্পসনরশিপ না থাকলে আজকে ক্রিশ্চিয়ানিটি এতটা পাওয়ারফুল হতো কিনা, সেটা নিয়ে নোস্ত্রাদামুস কিছু বলে যাননি. আমার ও কুনো বক্তব্য নেই , জাস্ট ফ্যাক্টস. যা ঘটেছে, সেটুকুই.

    অন্যদের থেকে এতো বইয়ের নাম চাওয়া যেতে পারে , কিন্তু নিজে অন্তত একটু সামান্য উইকি ঘেটে দেখলেই বারবার এই যীশুর ক্রুশে ঝোলানোর ভুলভাল উদাহরণটা টানতে হয়না.

    আসামের শঙ্করদেব সম্পর্কে জানিনা , বলতে পারবোনা. কিন্তু পুরীর রাজার স্নেহধন্য জগন্নাথ মন্দিরের এর পাওয়ারফুল পান্ডা এস্টাব্লিশমেন্ট এর সাথে লড়তে গিয়ে স্বয়ং শ্রীচৈত্যনের কি দশা হয়েছিল , সেটা সবাই জানেন আশা করি. বাস্তব টা হলো ওনাকে পুরীর মন্দিরে খুন করে বডি লোপাট করা হয় আর ভক্তদের জন্যে একটি চমৎকার গরুকে গাছে তোলার গল্প ছড়ানো হয় যে তিনি ভাবের ঘরে গান গাইতে গাইতে নাকি জগন্নাথ মূর্তির মধ্যে বিলীন হয়ে গ্যাছেন. এক্কেবারে পিসি সরকার কেস.

    এবার এসব গল্পকে যদি কেও "আমাদের দেখা বোঝার বাইরের জগৎটা, জেনে ফেলা জগতের চেয়ে অনেক, অনেক বড়।" ভেবে কল্পজগতে খুশি থাকতে চান, নিশ্চয় থাকতে পারেন. কিন্তু দয়া করে এটা দাবি করবেন না যে সেসব গল্পকথায় সক্কলকে সাবস্ক্রাইব করতে হবে. কারণ সেসব গাজাখুড়িতে বিশ্বাস করার দায় আমার অন্তত নেই.
  • অরিন | ২১ আগস্ট ২০২০ ০৩:৪৩452789
  • @S : "দেখি ফেস শীল্ড চাইতে হবে একটা।"

    কেন ? ওসব পরে কি করবেন? 

    মাস্ক পরতে  অসুবিধে হলে সোশ্যাল ডিস্টেন্স ই না হয় মেন্টেন করুন; ৬ ফুট দূরত্বে কথা বলুন , থুতু না ছিটিয়ে ।

    ফেস শিল্ড এ কি খুব কিছু সুবিধে হবে? সানগ্লাস দিয়ে তার চেয়ে  চোখ ঢাকতে পারেন, Amit যেরকম লিখেছেন ।  করুণানিধির স্টাইলে । 

    সিডিসি'র নির্দেশিকা দেখুন, তাহলে মাস্ক ইত্যাদি নিয়ে কিছুটা উপকার হতে পারে :

    https://www.cdc.gov/coronavirus/2019-ncov/prevent-getting-sick/cloth-face-cover-guidance.html

  • S | 2405:8100:8000:5ca1::eac:4c87 | ২১ আগস্ট ২০২০ ০৩:২৩452788
  • দেখি ফেস শীল্ড চাইতে হবে একটা।
  • Amit | 120.22.0.5 | ২১ আগস্ট ২০২০ ০৩:২০452787
  • চোখেও সেফটি গগলস পড়ে ফেলুন .
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::bb:df04 | ২১ আগস্ট ২০২০ ০৩:১৬452786
  • ধুর এই মাস্ক পড়ে কাজ কর্ম করা যায় নাকি? কানের পিছনে গার্ডারের ব্যথা হচ্ছে। কথা বলতে বলতে কয়েকবার মাস্ক মুখের ভিতরে ঢুকে পড়ছে। মুখে হল্স দিয়ে কথা বলতে গিয়ে সেই হল্কা মুখ থেকে মাস্কে আটকে নাকের পাশ থেকে বেড়িয়ে চোখে লেগে জ্বলে গেল।
  • অরিন | ২১ আগস্ট ২০২০ ০২:৪২452785
  • @ sm , ভারতের র্যাপিড টেস্ট এর প্রোটোকল ইত্যাদি:

    ১) এন্টিজেন ডিটেকশন টেস্ট এর ব্যাপারে: https://www.icmr.gov.in/pdf/covid/strategy/Advisory_for_rapid_antigen_test14062020.pdf

    ২) Protocol for using 'Rapid antibody test' in Hot area - epidemiological studies and surveillance for the State/UT,

    https://www.icmr.gov.in/pdf/covid/strategy/Rapid_Antibody_test_Protocol.pdf

    এদের নিজেদের অঙ্ক অনুযায়ী sensitivity ৫০.৬%,  ধরা যাক ৫০% (ঈপ্সিতা ও তাই লিখেছে) । 

    ধরা যাক specificity ৯৯.৩%

    আজ  অবধি ভারতে ২, ৮৩৬, ৯৭৫ জন লোকের covid১৯ ধরা পড়েছে ,

    (source : WHO , https://covid19.who.int/region/searo/country/in) 

    সেই সংখ্যা ধরলে দেশে prevalence  ০.৩%, 

    এবার মনে করুন ১০, ০০০ লোককে টেস্ট করা হলো, তাহলে  এদের মধ্যে ৩০ জনের আসলে covid১৯ থাকার কথা, ৯৯৭০ জনের  না থাকার কথা ।

    ৫০% sensitivity  ধরলে ১৫ জনের আসলে  হয়েছে, টেস্ট ও তাই বলছে, ১৫ জনের হয়েছে কিন্তু টেস্ট বলছে হয়নি (এরা  False Negative ) । 

    আর ৯৯.৩% specificity ধরলে ৯৯৭০ লোক, যাদের আসলে covid ১৯ হয়নি, তাদের মধ্যে ৯৯.৩% * ৯৯৭০ = ৯৯০০ লোক কে ঠিকমত  নির্ণয় করবে, বাকি ৭০ জন কে টেস্ট বলবে positive , কিন্তু এঁদের  আসলে অসুখ নেই । 

    তার মানে কি দাঁড়ালো? 

    ১০, ০০০ লোকের মধ্যে ১৫ জন সত্যিকারের positive , আর ৭০ জন  মিথ্যা positive । তার মানে টেস্টে ৮৫ জন positive  দেখাচ্ছে মানে ১৫ জনের আসলে আছে , অর্থাৎ টেস্টএর সত্যিকারের বলে দেওয়ার ক্ষমতা , ১০, ০০০ জন প্রতি ১৫/৮৫ = ১৮% এর কাছাকাছি ।

    এ তো ১০, ০০০ হাজার লোকের ওপর টেস্ট করে দেখানো । 

    ধরুন ১০০, ০০০ লোকের ওপর পরীক্ষা করা হয়েছে, এক ই অংকের হিসেবে, তখন সংখ্যাটি ১৩% এর কাছাকাছি গিয়ে নামছে । 

    এই ধরণের টেস্ট এর ওপর নির্ভর করলে প্রতি ১ লক্ষ্য লোকের টেস্ট হলে ১৫০ জন মানুষ মিথ্যা আশ্বাস পেতে পারেন যে তাঁদের কোভিড  হয়নি, তাঁদের সূত্রে অন্য লোকেদের মধ্যে অসুখ ছড়াতে পারে, আর অন্তত ১০০০ জন লোককে নতুন করে পরীক্ষা করে দেখতে হবে । এই ১০০০ জনের মধ্যে একটা আতঙ্ক ও ছড়াবে অসুখ হয়েছে বলে । 

    আর এই টেস্টার ভিত্তিতে যদি দেখেন খবরে বলছে ৫০% লোকের সংক্রমণ হয়েছে, তাহলে প্রকৃত সংখ্যাটি ধরে নিতে পারেন ৭-১০% এর কাছাকাছি, কতজন মানুষের ওপর পরীক্ষার ভিত্তিতে বলা হচ্ছে তার ওপর নির্ভর করবে । 

  • অরিন | 161.65.237.26 | ২১ আগস্ট ২০২০ ০১:৩৮452784
  • "এবার এখন সিংহভাগ রাপিড আন্টিজেন টেস্ট করাচ্ছে, যার ৪০-৫০% ফল্স নেগেটিভ।"

    এইরকম একটা টেস্টের পারমিশন  স্বাস্থ্য মন্ত্রক দিয়েছে?  ৫০% ফলস নেগেটিভ = ৫০% সেনসিটিভ । এ টেস্টের ফলস পজিটিভ সংখ্যাই বা কেমন? 

  • অরিন | 161.65.237.26 | ২১ আগস্ট ২০২০ ০১:২০452783
  • দিল্লি আর পুণায় নতুন COVID19 কেসের কি খবর? কমে এসেছে নিশ্চয়ই?

  • π | ২১ আগস্ট ২০২০ ০০:০৯452782
  • এখন শুনছি কোলকাতায় বাবার জ্বর, এটায় ভয় লাগছে।
  • pai | 14.139.221.129 | ২০ আগস্ট ২০২০ ২৩:১৪452781
  • যদি দু'তিনদিন বাদে বাদেই জানা যায়, আজ অমুক যে বা যারা পজিটিভ এল, ক'দিন আগেই , বা জানার আগের দিন অব্দি তাদের সঙ্গে একই রুমে বসে কাজ করেছি, ঘণ্টার পর ঘণ্টা মিটিং করেছি, তো কে আর কাঁহাতক টেস্ট করে চলবে ! বিশেষ করে সেভাবে সিম্পটম না থাকলে। এলেও অনেকেই চাইছে না, কোয়ারাইনটাইন সেন্টারে যেতে চায়না বলে। সেই যদি বাড়িতে বসেই সারাতে হয়, তো আর অত হ্যাপা কে নেবে ( পজিটিভ এলে , হোম কোয়ারান্টাইনে থাকতে চাইলে অনেক ফর্মপত্তর ভর্তি করতে হচ্ছে, অক্সিমিটার ইঃ আছে দেখাতে হচছে, সে অবশ্য রোগের বাড়াবাড়ি আটকাতে ভালই )।
    সবাই মিলে পুরো আইসোলেশনে চলে যাওয়া ছাড়া আর তো কোন রাস্তা নেই। এদিকে সেটা কোন সমাধানও না।
    বহু কাজ যেগুলো না হলেই না, এসেনশিয়াল সার্ভিসের আওতাতেই , এছাড়াও টাইম বাউন্ড ব্যাপারস্যাপার , স্বাস্থ্যসংক্রান্তই , টেস্টিং এর কথা , তার আনুষঙ্গিক যাবতীয় প্রকিউরমেন্ট, তার জন্য গুচ্ছ অফিসিয়াল কাজ , এসবও তো আছে। এই যে আজ থেকে সারা দেশে আবার সেরোসার্ভেলেন্স শুরু হল, তার জন্য কত লোককে যেতে হচ্ছে, তার আগে পিছে কত কাজ। তাদের জন্য বাকিদের আরো কত কাজ। অন্যান্য রোগভোগের কাজ। এসব থোড়াই বাড়িতে বসে মিটিং করে হয় !
    এই পুরো পর্বে বেশ কিছু লোকের কাজের চাপ কয়েকগুণ বেড়ে গেছে। আবার বেশ কিছু লোকের প্রায় কোন কাজ নেই। আবার কারুর তার জন্য কোন আয় নেই, কারুর আবার পুরো মাইনে আছে , কোন কাজ নেই।
    সব কিছু এরকম এলোমেলো করে ঘেঁটে দেওয়া ব্যাপারস্যাপার আগে কখনো ঘটেছে কিনা সন্দেহ !

    আর ঘাঁটছে তো সবেতেই। এই আমার একটা প্রোজেক্টের মেয়েটির ভাইরাল লোড এত্ত বেশি, সিম্পটম প্রায় নেই, ওর বরের অনেক কম লোডে রীতিমত অসুস্থতা । কিছুটা কমার পরে আবার শুরু হয়েছে। একেবারে কাবু। দুজনেই ৩৫ এর নিচে। কার থেকে কার হয়েছে তাই বা কে জানে। বরের জ্বর না এলে তো কেউই টেস্ট করত না। এখনো বাড়িতে বাবা মা করান নি। কোয়ারান্টাইন সেন্টারের ভয়েও কিছুটা। আর পজিটিভ এসে গেলে তার জন্য আলাদা প্যানিক, স্ট্রেস তো হয় বটেই। তাই মনে হয়, খুব অসুবিধে না হলে , হয়ে টয়ে অনেকেরই সেরে যাচ্চ্ছে, তেমনি হলেই ভাল।
    হিসেবমত তাই হবে। পুরো কম্যুনিটি জুড়ে ট্রান্সমিশন। এই যে এত লোকে টেস্ট করাচ্ছে না, মানে যা পজিটিভ, তার প্রায় ৪-৫ গুণ অন্তত বাস্তবে পজিটিভ। এবার এখন সিংহভাগ রাপিড আন্টিজেন টেস্ট করাচ্ছে, যার ৪০-৫০% ফল্স নেগেটিভ। মানে প্রকৃত পজিটিভের সংখ্যা কত গুণ বেশি বোঝাই যাচ্ছে। দেড় দু'লাখের শহরে , এখনকার অফিশিয়াল পজিটিভ অনুযায়ী যা সংখ্যা, তার ঐ মোটামুটু ৮-১০ গুণ পজিটিভ ধরলে , হার্ড ইম্যুনিটি আসতে আর বড়জোর এক মাসের অপেক্ষা, এমনি হওয়া উচিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত