এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • i | 59.102.68.165 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০৬:২২459034
  • আমার পরম স্নেহের অভ্যুকে-
  • Atoz | 151.141.85.8 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০৬:০৪459033
  • হ্যাঁ, একটা আলাদা ধাঁধার টই করে ধাঁধাগুলো তুলে রাখা হলে খুবই ভালো হয়।
  • Abhyu | 47.39.151.164 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০৫:১৫459032
  • ইন্দ্রাণীদির সম্মানে
  • i | 59.102.68.165 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০৪:৫২459031
  • কেকে, কেসি, ম, অভ্যু কে দীর্ঘদিন পরে দেখতে পেলাম। ভালো লাগছে।
    লিখতে থাকুন সক্কলে।
  • অরিন | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০৪:৪২459030
  • এই ডাটাবেসের সমস্যা হচ্ছে এতে করে কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারবে না যে এদের মৃত্যুর সঙ্গে কোভিডের ঠিক কি সম্পর্ক | বিশেষ করে কোভিডের হেতু মৃত্যু, (কোভিড১৯ না আক্রান্ত হলে মারা যেতেন না), কোভিড-জনিত কারণে মৃত্যু, (কোভিড আছে, ও শুধু সেই কারণে অন্য অসুখের গতিপ্রকৃতি খারাপ হয়ে মারা গেছেন), কোভিড আক্রান্ত কিন্তু অন্য কারণে মারা গেছেন (কোভিড আনুষঙ্গিক কিন্তু কোভিডের সঙ্গে মৃ্ত্যুর সম্পর্ক নেই), কোভিড নেই মারা গেছেন, এগুলো কিন্তু পরস্পর পরস্পরের থেকে পৃথক। প্রতিদিন ভারতে বহু মানুষ মারা যান, এঁরা তার একটা অংশ নথিবদ্ধ করেছেন | এঁরা এ সীমাবদ্ধতার ব্যাপারটি অবশ্য নথিবদ্ধ করেওছেন,

    "

    We rely on news reports. Only a fraction of deaths are reported by the media and we may have missed some deaths reported in local media as well. Therefore, our numbers are likely an underestimate of the total deaths caused by the lockdown at the ground level.

    It's possible that some may feel that these deaths can't be classified as related to the lockdown. Similarly, it is not our argument that each of the incidents recorded is accurate and the cause of the deaths have been established in such reports beyond reasonable doubt. That's why the database and the classification are public. People can judge and decide for themselves."

    তাছাড়া জুলাই মাসের তিন তারিখের পর থেকে আর কোন এন্ট্রি নেই | তেজেশ বলে যিনি এটিকে মেনটেন করেছেন, এঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা যেতে পারে |

    আজকে আপনারা দেখলাম অনেকে বন্দনা শিব আর "ক্ষুধা" (hunger) নিয়ে লিখেছেন। আমরা সম্প্রতি বিশ্ব ব্যাঙ্কের ডাটা, এনাদের hunger index (global hunger index) ও কোভিড জনিত কারণে মৃত্যু নিয়ে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে দেখেছি যে যে সব দেশে hunger এর প্রাবল্য, সে সব দেশে কোভিড জনিত মৃত্যুর মাপ (case fatality rate, infection fatality rate) কম, এবং ব্যাপারটা শুধু ভারত বলে নয়, প্রায় সর্বত্রই দেখা যাচ্ছে। এখন আমাদের এই পর্যবেক্ষণ ঠিক কি না, আমরা পরীক্ষা করে দেখছি, বিশেষ করে কি কি confounder (অর্থাৎ একই সঙ্গে Hunger এবং মৃত্যুর সঙ্গে সম্পর্কিত তার বিশ্লেষণ) | এখানে যে ব্যাপারটা বলার সেটা হচ্ছে যদি দেখা যায় যে অপেক্ষাকৃত গরীব অঞ্চলগুলোতে কোভিড-জনিত কারণে মৃত্যু বা ইনফেকশনের হার কম, বা অপেক্ষাকৃত গরীব মানুষের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে কোভিড-জনিত কারণে মৃত্যুর হার বা  তুলনামূলক ইনফেকশনের হার কম, সেক্ষেত্রে তাঁদের কাজের বা অন্তত অন্ন সংস্থানের ব্যাপারটা মাথায় রেখে অন্যরকমভাবে লক-ডাউনের ব্যবস্থা করা যায়। এছাড়াও লকডাউন, শ্রমিকদের এক জায়গা থেকে অন্যত্র চলে যাওয়ার, টেস্টিং, কনট্যাক্ট ট্রেসিং এগুলোর কাউন্টার-ফ্যাকচুয়াল বিশ্লেষণ না করলে বোঝা সম্ভব নয় যে এদের অন্যান্য প্রভাব কি হতে পারে। 

    আরেকটা ব্যাপার, এশিয়ার বিভিন্ন দেশে অন্তত Asian Development Bank এর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে যে Social Protection এর হার ভারতের থেকে অনেকটাই বেশী: এদের মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, থাইল্যান্ড, সবিশেষ উল্লেখযোগ্য | এতে করে সমাজের সবচেয়ে দরিদ্র শ্রেণীর মানুষের জন্য তিন চার রকমের social protection scheme ধার্য করা থাকে (ধরুন ভারতে ১০০ দিনের কাজের প্রোগ্রাম) | এই তালিকায় ভারত এশিয়ার নিরিখেও নীচের দিকে | কোভিড১৯ এর পরে বিশ্বজুড়ে social protection নিয়ে চিন্তাভাবনার একটা পরিবর্তন আসবেই | ভারত কি করে সেটাও এখানে লক্ষ করার বিষয় | 

  • i | 59.102.68.165 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০৩:২২459028
  • থ্যাঙ্কিউ বি।
    মনে পড়ছে...
  • i | 59.102.68.165 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০৩:২১459027
  • চন্দনেশ্বরের মাচানতলায় ঈশ্বর দেখা- কী লেখা!
    ' এখানকার মাটি বাবু আমাদের কোনবার ফেরায় নি, তিনি নিঝি এখানে থাকেন..
    অমৃত দেখল এখানে ভগবানের কোনও শেষ নেই। যতই এগোয় ততই বেড়ে যায়। মনটা কিসে কিসে ভরে যাচ্ছে... মাচানের পর মাচান ফেলে এসেছে অমৃত। তার শেষে রিক্শাখানা কত ছোট দেখাচ্ছে। সিটে সাদাপনা একটা মানুষ বসে। ধুতি পাঞ্জাবি পরেছে। এখান থেকে কুচো পাখির চেয়েও ছোটো দেখাচ্ছে শ্যামলবাবুকে। মানুষটা বড় ভালো। তাঁর জন্যেই ওর আজ এখানে আসা হল।'

    এই লেখা নিয়ে ১৯৭৬ এর দেশ সাহিত্যসংখ্যায় নিজেই বলেছেন, ' রিক্সাওলাকে এতক্ষণ আটকে রাখার জন্য অতিরিক্ত পয়সা দিতে গেলাম। নিল না। অবাক কান্ড। লোকটির সঙ্গে পরিচয় হল। টাকা দিয়ে কয়েকটি রিক্সা বানানোর প্রস্তাব দিলাম। প্রত্যাখায়ান করল... এই বেশ আছি। স্টেশন প্ল্যাটফর্মে থাকি। কলের জল খাই। ভগবানের কথা ভাবি। মাঝে মাঝে রিক্শা চালিয়ে ভগবান দেখতে বেরই।
    ভাবতে অবাক লাগল। একটা লোক ভগবান দেখতে প্যাডল করে রিক্শা নিয়ে উত্তরে যায়, দক্ষিণে যায়। গল্প লিখলাম-্চন্দনেশ্বরের মাচানতলায়।'

    বাজারসফরের লেখাতেও লেকমার্কেটের মাছ নিয়ে লিখতে গিয়ে শিরোনাম দেন- সমুদ্রে মাছ চাষ করেন ভগবান।

    ১৯৭৬ এর দেশ সাহিত্যসংখ্যায় বলেছিলেন, 'জীবনটাকে চুরুট করে পোড়ালে আগুনের মাথায় দেড় ইন্চি লম্বা ছাই লেখার অনুপান করা যায় কি? জানি না। তবে আন্দাজে চেষ্টা করে যাচ্ছি।
    মানুষকে ভালোভাবে দেখতে জানলে কঠিন দুঃখেও হাসি পায়। ... সে হাসির ভেতর কিছু দুঃখের কণা ছিটনো থাকে। আলো পড়লে তা ঝিকঝিক করে ওঠে। অমি এমন লেখা লিখতে চাই যা কিনা ৩০ বছর পরেও পড়তে গিয়ে নতুন মনে হবে।
    .. একবার একটি গরু পুষেছিলাম... বড় গম্ভীর ও অহঙ্কারী গরু.. আমি যখন পথ দিয়ে যেতাম, তখন গলা বাড়িয়ে খালের ওপার থেকে ডাকত। হাম্বা। আমি শুনতাম, শ্যামলবাবু বাড়ি ফিরছ? ছায়া দিয়ে হাঁটো।.. এ কথা নৃপেনের বাড়ি গল্পে এসেছে। এসেছে সরমা ও নীলকান্ত উপন্যাসে।...
    একবার একটা ইটখোলা করেছিলাম। ... দেখ্লাম, ইটখোলার কিছুই ফেলা যায় না। ঝামা ভেঙে খোয়া। ছাই হল গাঁথুনির মশলা। পৃথিবীর খানিকটা কেটে তাই দিয়ে পৃথিবীর গায়ে বাড়ি। গরুর মতো।
    কত মায়া এর মধ্যে। কিছুই ফেলার নেই। এ সব আমাকে ভাবায়। বড় বড় ইটখোলার গর্ত আমায় অন্ধকারে ডাকে।'

    ওঁর গল্পের কথা শুরু করলে আমি থামতে পারব না। কথা আর না বাড়ানই ভালো.. সকালে উঠে এটাই বলতে এসেছিলাম , 'তাঁর জন্যেই' আমার এখানে আসা ... অন্তত আসার চেষ্টা।
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::129b:a9f | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০৩:২১459026
  • ধাঁধার টইটা কেমন যেন।
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::adc:e1e7 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০৩:১৭459025
  • পাই, সেটাই তো বললাম যে ঐ গ্রাফটা দেওয়ার কোনও মানেই নেই। আচ্ছা, তেমন উপযোগীতা নেই।
  • সম্বিৎ | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০২:৩৮459024
  • সেকি ঈশ্বরীতলা-টলা তো সবই দক্ষিণ চব্বিশ বলে মনে হয়। পরিস্কার লেখা ছিল বলে নেই, কিন্তু মাহোল সেরকম।  

  • Abhyu | 47.39.151.164 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০২:০৫459023
  • আর পদবী এক হলেও আর মনে ভক্তি থাকলেও ওটি কিন্তু আমার ছ্দ্মনাম নয়। আমার ছদ্মনাম হল পেনভূষণ।
  • অর্জুন | 113.21.71.80 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০১:৫৩459021
  • শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় এক সময়ে দখিন ২৪ পরগণায় প্রায় এক দশক ছিলেন সপরিবারে। আমাদের বাড়িটা ছিল তার পাশের বাড়ি। যে বাড়িটা ভাড়া নেন তার মালিক নিজের তিন নং স্ত্রীর হাতে খুন হন। মহিলা জেলে। শ্যামল বাবু জেলে গিয়ে কথাবার্তা বলে ভাড়া নেন। :-) আমাদের বাড়ির নীচের তলার একটা ঘর প্রায় ওর ঘর হয়ে গেছিল। ওঁর কন্যা আমার ঠাকুমার কাছেই থাকত। পাড়াটির সংখ্যা গরিষ্ঠ সম্প্রাদায় খ্রিশ্চান। বাড়ির ল্টোদিকে একটি বড় গির্জা এবং রাস্তার নাম চার্চ  রোড। অনেক হিন্দুও থাকত। আর পাশের পাড়াটা হল গাজী পাড়া শ্যামল বাবু, বাড়ির সদস্যের মতই ছিলেন । 'দেশ' এ ওঁর েখা বেরুলে ঠাকুমাকে নাকি বলতেন 'বৌদি পড়ে জানাবেন কেমন?' ঠাকুমা পড়ে নাকি বলতেন 'ভাল লাগেনি বিশেষ আপনাদের আধুনিক লেখা টেখা বুঝিনা।'  উনি উত্তরে বলতেন 'এইবারে আপনাদের মত করে লিখব।' :-)     এই দঃ ২৪ পরগণা নিয়ে উনি একটি উপন্যাস লিখবেন বলেছিলেন। ঐ পাড়ার পুরাতন পরিচিতরা বহুকাল অপেক্ষয় ছিল, শ্যামল বাবু কি লেখেন সেই আগ্রহে! লেখেননি। এ বিষয়ে অনেকেই নিরাশ ছিল। 

    ওঁর কল্যাণেই সমরেশ বসু এক রবিবার আমাদের বাড়িতে প্রায় সারাদিন কাটান, মাছ ধরেন । 

    ওই  মফস্বল ছাড়ার  পরেও কিছুকাল যোগাযোগ ছিল। 

    আমার যখন বছর আটেক বয়েস উনি একদিন হঠাৎ সন্ধ্যেবেলায় নব্যেন্দু চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে হাজির। সঙ্গে আরও দুজন। সবাই অবাক।  আমি সেই প্রথম দেখেছিলাম ওঁকে। ডেকে কথা বললেন। কি পড়তে ভালবাসি জানতে চাইলেন। মা, আমার গল্পের বই টই এনে দেখাল। উনি নব্যেন্দু বাবুকে নিয়ে বাড়ি ঘুরে দেখালেন। কি না! ওঁর একটি গল্প কি উপন্যাস থেকে সিনেমা হবে,। তার শুটিং হবে কাছেই কোথাও। সেই ছবিতে মুনমুন সেন অভিনয় করবেন। তাঁকে আমাদের বাড়িতে তিন- চারদিন থাকতে দিতে হবে। আমাদের বাড়ির পুকুর পাড়ে শুটিংও হতে পারে। 

    মনে আছে দাদু শুনে 'না , না ' করে উঠেছিলেন । বাড়ির অবস্থা এখন ভাল নয়। মুনমুন সেন এখানে এসে কি ভাবে থাকবে ইত্যাদি। এছাড়া বারিতে এত লোক! প্রাইভেসি সমস্যা হবে। দাদু বলছে আর উনি হাসছেন।   যাইহোক প্রায় রাত নটা অবধি গল্প করে, অনেক স্মৃতিচারণ করে চলে গেছিলেন। আমার দাদু ও ঠাকুমা দুজনেই খুব স্মৃতি মেদুর হয়ে পড়েছিলেন। আমার শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়কে খুব মজার একটি মানুষ মনে হয়েছিল। 

    এই ঘটনার অনেক পরে নবনীতা দেবসেনের কাছে শুনেছিলাম শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় ওখানে একটি রাইটার্স কলোনি গোছের কিছু করার পরিকল্পনা করেন এবং ওঁর পরিচিত সব কবি, সাহিত্যিকদের জমি কেনার জন্যে বলেছিলেন।  একটা বেশ কয়েক বিঘা জায়গাও  নাকি দেখেও রেখেছিলেন। সেখানে প্লট সিস্টেম মত জমি হবে সকলের।  কিন্তু সেটা বাস্তবায়িত হয়নি। 

  • সিএস | 49.37.14.150 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০১:৩২459020
  • এখন তো প্রতিদিন- এ সুমন একটা ধারাবাহিক লেখেন, বড়বেলার কথা নয়, ছোটবেলার কথা ধরে গান শোনা আর গায়ক-্গায়িকাদের কথা।
  • সিএস | 49.37.14.150 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০১:২৯459019
  • সুধীর চক্কোতির বাংলা গান নিয়ে বড় বইটাতেও অনেক কিছু আছে, গানের বৈশিষ্ট্য, বাংলা গানে কী আছে বা কী নেই, সময়ের কথাও, তবে আড্ডা নেই।
  • অর্জুন | 113.21.71.80 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০১:২৯459018
  • দিলীপকুমার রায়ের গান নিয়ে লেখা খুবই স্বাদু । রীতা গঙ্গোপাধ্যায়ের মত স্টকও এই মুহূর্তে আর কারো কাছে আছে বলে জানিনা। গল্প করতে জুড়ি নেই। কিন্তু লেখেন না।  আরেকজনেরও সিদ্ধেশ্বরী দেবীর কন্যা সবিতা দেবীর। এঁরা কেন লেখেন না জানিনা। এঁরা চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সব হারিয়ে যাবে। 

  • সম্বিৎ | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০১:২৪459017
  • জ্ঞানবাবুর তহজীব-ই-মৌসিকি ভাল, কিন্তু লেখায় আড্ডার জোশটা নেই, যদিও অ্যানেকডোট অঢেল। সুরেশ চক্রবর্তীর লেখাও অমনই। দিলীপ মুখুজ্জে আমার পড়া হয়নি। তবে মজলিশি লেখায় কুমারপ্রসাদের কাছে কেউ নেই। তারপরে আছে অমিয়নাথ সান্যাল। এই লিস্টে ধূর্জটীপ্রসাদ, দিলীপকুমার রায়ও আসবেন হয়ত। ইংরিজিতে শীলা ধারের "Here's someone I want you to meet" - তবে সেটা শুধু সঙ্গীতসংক্রান্ত নয়।

  • সিএস | 49.37.14.150 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০১:১৬459016
  • @অর্জুন।

    ওটা কেসি বললেন। আমার জানা নেই।
  • π | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০১:১৫459015
  • রঞ্জনদা, এই বন্দনা শিবা একসময়ে প্রায় আইডল ছিলেন আমার। আইয়াইটি কানপুরে লেকচার দিতে এলেন,শুনে এত ইম্প্রেসড হলাম, তারপর গেস্ট হাউসে দু'দিন ধরে ঘ্ণটার পর ঘ্ণটা ওয়ান টু ওয়ান কথায়। এতটাই ইম্প্রেসড যে ওঁ্র সংগে ফুলটাইম কাজ করতেইই চলে যাব বলে স্থির করেছিলাম। আর তখন উনিই নিরস্ত করেন। বলেন আগে পিএইচডি কর, পিএইচডি এমন একটা ট্রেনিং প্রসেস, যা পরবর্তী জীবনে যেকোন কাজে প্রভাব ফেলবে, সে অন্য যেকোন আলাদা বিষয় হোক না কেন, এমনকি সোশ্যাল মুভমেন্টও। পড়াশুনা, এই ট্রেনিং জীবনের আসেট ই:প্র :। ( এই কথা আজো খুবই সত্যি বলে মনে হয়)
    অনেকটা ওঁ্র কথাতেই মনস্থির করি বলা চলে।
    পিএইচডি করতে গিয়েও অনেকদিন মেলে যোগাযোগ ছিল।
    কিন্তু তাও বলব, পরে আরো কিছু পড়তে গিয়ে ওঁ্র অনেক বক্তব্য সমস্যাজনক মনে হয়েছে।
    ওঁ্র বিরোধিতার কিছু জায়গা ( সবকিছুই বলছিনা, নোট করবেন) খুবই অন্ধ আর আর আনসায়েনন্টিফিক, অ-তথ্যনিষ্ঠ, কিছুটা অযৌক্তিক মনে হয়েছে। যা নিয়ে বিরোধিতা করেন, সে নিয়ে অন্য লাইনে, অন্য যুক্তি তথ্য দিয়ে বিতর্ক করার দরকার মনে হয়েছে।

    বরং দেবল দেবের কাজ অনেক বেশি ঠিকঠাক মনে হয়েছে।

    এখানে পড়ে দেখতে পারেন। এগুলো কিন্ত লেফট লিবারেল প্রো আক্টিভিস্ট মিডিয়া বলা চলে!
    https://theprint.in/science/scientists-write-to-us-universities-for-inviting-anti-science-activist-vandana-shiva/350983/

    https://amp.scroll.in/article/814835/counterview-fact-checking-vandana-shivas-latest-criticism-of-monsanto-and-bt-cotton
  • সিএস | 49.37.14.150 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০১:০৪459014
  • শ্যামলবাবু রিক্শায় বসে কপি ক্ষেতে ঈশ্বর দেখেছিলেন !

    সারা জীবনে গল্প আর উপন্যাসে আরো অনেক কিছু দেখেছিলেন।

    দৈনন্দিনে মানুষের নষ্ট হয়ে যাওয়া থেকে, হৃদয় শক্ত হয়ে যাওয়া থেকে দৈনন্দিনের ম্যাজিকও, সৃষ্টিরহস্যও অবধি যেন, শেষের দিকের অন্তত দু-তিনটি লেখায়। আবার বাড়ীর বধূটিকে হত্যা করার সহজ ও স্বাভাবিক ধাপগুলিও।

    কিন্তু সত্তর না পেরোলে অথবা ইতিহাসে আশ্রয় না নিলে পুরস্কার জোটে না, জনপ্রিয়তাও হয় না।
  • π | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০০:৫৮459013
  • বড়েস কী বললেন ঠিক বুঝলাম না। উনি তো গ্রাফটা এক্সপ্লেন করেননি। গ্রাফটা লেখায় আলাদা ভাবেই দেওয়া। রঞ্জনদাও গ্রাফটা নিয়ে কী বলতে চাইলেন বুঝিনি।

    শুধু কোভিডের কারণে এই দশা না, শুধুই উন্নত দেশের সংগে তুলনাও না, আর জিডিপি দিয়ে সব বোঝা যাবে, তাও না।

    যাহোক, মতামত, বিতর্ক লেখার নিচে হলেই তো ভাল।

    "।।।এই অবস্থার জন্য যদি মূলত কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সংকটকেই দায়ী করতে হয় তা হলে আমাদের এটাও মনে রাখা দরকার যে কোভিড শুধুমাত্র ভারতের সমস্যা নয়। সারা বিশ্ব জুড়েই অর্থনীতির হ্রাসের পিছনে এর প্রবল প্রভাব রয়েছে এ কথা অনস্বীকার্য। সুতরাং ভারতীয় অর্থনীতির অবস্থা ঠিক কতটা খারাপ এবং এর প্রভাবই বা কতটা বুঝতে হলে আমাদের ভারতের সঙ্গে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের অবস্থাটাও তুলনা করে দেখতে হবে বইকি। আইএমএফ-এর ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক আউটলুকের হিসাব অনুযায়ী ২০২০-২১ সালে বিশ্বের সামগ্রিক জিডিপি হ্রাসের হার দাঁড়াবে ৪.৯%, উন্নয়নশীল অর্থনীতির দেশগুলির ক্ষেত্রে এই হার ৩% এবং নিম্ন আয়ের অল্প উন্নয়নশীল অর্থনীতির ক্ষেত্রে এই হার ১%। অবশ্যই এই সমস্ত সংখ্যাই আনুমানিক মাত্র—কিন্তু সেই জায়গায় দাঁড়িয়েও ভারতীয় অর্থনীতির হাল, বিশেষত অন্যান্য উন্নয়নশীল এশীয় দেশগুলি, যেমন মালয়েশিয়া, চিন, ইন্দোনেশিয়া বা ফিলিপাইন্সের মতো দেশগুলির সঙ্গে তুলনায় বেশ খারাপই দেখাচ্ছে বলা যায়। এপ্রিল থেকে জুন মাসের ত্রৈমাসিকেই বৃদ্ধি/হ্রাসের হার নিয়ে জি-২০ দেশগুলির আইএমএফ-এর পরিমার্জিত হিসেব দেখাচ্ছে ভারতের অর্থনৈতিক সংকোচনের হার সবচেয়ে বেশি।

    জিডিপির হিসাব যা দেখাচ্ছে, অন্যান্য অর্থনৈতিক সূচকগুলির হিসাবও কি সেরকমই দেখাচ্ছে?

    ভারতের ক্ষেত্রে তার মোট জিডিপির অর্ধেকেরও বেশি আসে অসংগঠিত ক্ষেত্র থেকে। এই অসংগঠিত ক্ষেত্রগুলির লাভক্ষতির হিসাব প্রায় সবটাই আনুমানিক—ফলে এই ক্ষেত্রের ওপর আঘাতটা কতটা খারাপ ভাবে এসেছে তার কোনো সঠিক হিসাব আমাদের কাছে নেই।।।।"
  • অর্জুন | 113.21.71.80 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০০:৪৮459012
  • সকালে দিলীপ মুখোপাধ্যায়ের নাম বললেন, তার বইয়ের নাম কি? 

    গান নিয়ে মজলিশি লেখা লিখতে পারতেন রীতা গঙ্গোপাধ্যায়। কিন্তু উনি ইংরেজিতে আখতারি বাঈয়ের জীবনী ছাড়া আর কিছু লিখেছেন বলে জানিনা। 

  • অর্জুন | 113.21.71.80 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০০:৪৫459011
  • আচ্ছা। ভীষণই ইম্প্রেসিভ বলেন। কন্টেন্টও দুর্দান্ত। 

    একটা লিঙ্ক দিলাম। শুনে দেখতে পারেন। তেল নিয়ে বিশ্বব্যাপী লড়াই এবং তার সঙ্গে ওয়ার্ল্ড হাঙ্গার কি ভয়ংকর ভাবে অ্যাফেক্টেড সে নিয়ে বললেন। 

     " কর্মদক্ষ" র কি ওয়েবসাইট আছে ? 

     

  • সিএস | 49.37.14.150 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০০:৩৪459010
  • জ্ঞানপ্রকাশ ঘোষের বইটাও তো বেশ উঁচুদরের না ?
  • একক | 103.124.165.97 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০০:২৯459009
  • "আসল কথাটা হল অর্থনীতি এরপর যখন রিকভার করবে, তখন যেন আমরা বেশি লাফালাফি না করি। কারণ তখন অন্কের নিয়মেই বিশাল বড় গ্রোথ দেখাবে, কিন্তু অর্থনীতি থাকবে সেই অন্ধকারেই"

    - এইটা কাজে লাগিয়েই বিজেপি আরেকটা টার্ম পাবে। মোদি হ্যায় ত মুমকিন হ্যায়!! মনে হয়, ইকনমিক স্টিমুল্যান্ট না দিয়ে দেশ কে মৃতপ্রায় করে রেখে দেওয়া, এবং ঠিক ভোটের আগে ওই অনকের নিয়মের গ্রোথ কে মোদির সাফল্য হিসেবে দেখান, এটা ফুল্লি প্ল্যানড। বড়েস ঠিক জায়গায় পয়েন্ট আউট করেচেন।
  • রঞ্জন | 122.162.181.61 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০০:২৩459008
  • @ অর্জুন,

    আমার রীচ কম।  কয়েক দশক আগে থেকে ইপিডব্লু এবং বিভিন্ন পত্রিকায় ওনাকে ফলো করেছি। ভারতের অন্যতম শ্রেষ্ঠ পরিবেশবিদ বলেই মনে করি। আসলে আমি এখন ছত্রিশগড়ে " কর্মদক্ষ" বলে একটি এনজিও'র সঙ্গে আছি । বোর্ডে সবাই দিল্লিতে প্রতিষ্ঠিত। ওঁদেরও -- যেমন এস সি বেহার, (আজিম প্রেমজি'র এডুকেশন ইউনিটের পরামর্শদাতা) এবং রাণু ভোগল( অক্সফ্যামের রিসার্চের কান্ট্রি চিফ) --- বন্দনা শিবার সম্বন্ধে উঁচু ধারণা। 

  • রঞ্জন | 122.162.181.61 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০০:১৫459007
  • আর এলেবেলেকে নিয়ে কেসি'র কথায় বড় হাতের ক'। 

    অসাধারণ ডেটা পয়েন্ট। অন্ততঃ আমার মত হরিদাস পালের জন্য তো বটেই।

    যে গরু দুধ দেয় তার একটু চাট সহ্য করা যাবে না?

  • অর্জুন | 113.21.71.80 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০০:১২459006
  • হ্যাঁ । Navdanya নামে দেরাদুনের কাছে একটি এন জি ও আছে ওঁর। বহু বছর ধরে কৃষি, শস্য, বীজ নিয়ে কাজ করছেন। 

    World hunger and golbal politics নিয়ে তার কিছু লেকচর, ইন্টার্ভিউ শুনলাম।  খুব ভালো বলেন। 

  • রঞ্জন | 122.162.181.61 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০০:১২459005
  • পাই,

    গীতা গোপীনাথ ম্যামের(  যাঁকে পিনারাই বিজয়ন ক্ষমতায় এসে আর্থিক পরামর্শদাতা নিযুক্ত করেছিলেন এবং বর্তমানে আইএমেফের চিফ ইকনমিস্ট) ওই চার্টটা ইতিমধ্যে নানা জায়গায় দেখানো হচ্ছে। 

      বড়েসের কথায় সায় দিয়ে -- "আসল কথাটা হল অর্থনীতি এরপর যখন রিকভার করবে, তখন যেন আমরা বেশি লাফালাফি না করি। কারণ তখন অন্কের নিয়মেই বিশাল বড় গ্রোথ দেখাবে, কিন্তু অর্থনীতি থাকবে সেই অন্ধকারেই"।)

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত