"... ইন ফ্যাক্ট লোকে যতবেশি রি রেসিজম, বিগট্রি নিয়ে কথা বলে মানে মেইনস্ট্রীম লোকজন, মিডিয়া, ট্রাম্পের ততবেশি সুবিধা। কারণ এতে করে ডিভিশনটা পাকা পোক্ত হয়। ... "
এটা তো স্ট্র্য্যাটেজি - ডেমোক্র্য্যট রাও জানে, কয়েকজন বলেছেও
আমেরিকার যারা গ্র্যাজুয়েট নয় তারা নাকি সবাই ট্রাম্পকে ভোট দেয় - - সব অশিক্ষিতরা --- ২০১৬ তে এক্জন বলেছিল এরকম ---
তো তাকে বললাম, হতে পারে, ট্রাম্পকে ৬০ মিলিয়ন-এর মতন ভোট দিয়েছিল, তারা সকলে নন-গ্র্য্যাজুয়েট হতেই পারে।
হ্যাঁ চক্রবৎ তো খুবই সত্যি। তবে ঠিক চক্রবৎ না। বরং স্পাইরাল বলা উচিত গতিবিধি। একটা দেশের সর্বোচ্চ আদালত এবং সরকার দুইই খোলাখুলিভাবে রেসিস্ট এবং অ্যান্টি সায়েন্স --- এইরকম কোন দেশে আমি কোনদিন থাকিনি। দিনকাল যেদিকে যাচ্ছে তাতে পড়ালেখা একেবারে তুলে দিলেও আশ্চর্য হব না। অ্যাকাডেমিক কমিউনিটিকে একেবারে ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা হবে, হ্যাঁ সহজ হবেনা কিন্তু অসম্ভব নয়। লিবেরাল স্পেসের ঐটাই মেরুদন্ড। তো, সেরকম কোন সরকার সক্রিয়ভাবে করতে পারে আমার অতীতে জানা ছিলোনা। এও দেখছি। পুলিশ ডিফান্ড নিয়ে এত কথা। রিসার্চএ ডিফান্ড নিয়ে পপুলার মিডিয়ায় কথা নেই? স্কিলড রিসার্চার, যাদের গবেষণাই পেশা তাঁদের, মার্জিনালাইজ্ড করা হয়েছে এবং পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে যে ভবিষ্যতেও হবে। আমেরিকার অর্থনীতি কিন্তু এঁদের ওপর নির্ভরশীল। ট্রাম্প আমার দেখা প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট যে প্ল্যান করে নিজের দেশের অর্থনীতি ডোবাচ্ছে যাতে ভোটে জিততে পারে। হয়ত এরপর আরো চারটে টার্ম ট্রাম্পের বাচ্চারা প্রেসিডেন্ট হবে? হয়ত সিভিল ওয়ার হবে। ইতিমধ্যে ওরেগনে যা হচ্ছে, সারা দেশেই হতে পারে। রেড স্টেটগুলোতে খুব সহজেই এরপর লিঞ্চ করা যাবে বলে মনে হচ্ছে। আরো চার বছর এরকম চললে আমি ইউনি যাওয়ার পথে, ক্লাসে, বা বাজার করতে গিয়ে গুলি খেয়ে যেতে পারি। ইতিমধ্যেই কতিপয় ছাত্র ওপেন ক্যারি নিয়ে খুব উৎসাহী, তাদের গাড়িতে ২০২০ ট্রাম্প ইত্যাদি লেখা আছে। তো, এসবই প্রবাবিলিটি দিয়ে উড়িয়ে দিতে পারি। সবটাই নির্ভর করছে আপনি অসুখ করলে ডাক্তারের কাছে যান না ভাইরাসের আসা যাওয়া চক্রবৎ অতএব অপেক্ষা করি সিদ্ধান্ত নেন তার ওপর। :)
হ্যাঁ, ইরাক যুদ্ধের পক্ষে যে ৩৭৬ জন ভোট দিয়েছিল --- তারা
ইন ফ্যাক্ট লোকে যতবেশি রি রেসিজম, বিগট্রি নিয়ে কথা বলে মানে মেইনস্ট্রীম লোকজন, মিডিয়া, ট্রাম্পের ততবেশি সুবিধা। কারণ এতে করে ডিভিশনটা পাকা পোক্ত হয়। ট্রাম্পের বেস আরও সলিড হয়। রিপাবলিকানদের মধ্যে ট্রাম্পের অ্যাপ্রুভাল রেটিং ৯২%।
আর অন্যদিকে ডেমরা যখন এই "ডিপ্লোরেবল"্দের নিয়ে ব্যস্ত তখন গরীবদের কথা বলে সুইং স্টেট জিতে নেওয়া।
এই স্ট্র্যাটেজী গতবার কাজ করেছে এবারেও করবে বলেই মনে হচ্ছে।
হিটলার --- কোথায় নেই --- নন্দীগ্রামের পর - বুদ্ধদেব হল হিটলার --- তারপরে মমতাকে গোঁফ লাগিয়ে করে দিল হিটলার --- ট্রাম্প আর মোদি হল এখন হিটলার ---
ইরাকে যেসব বাচ্চারা মারা গেছে, তাদের বাবামায়েদের জিগ্যাসা করলে এখনও একই কথা শোনা যাবে।
হা হা, ২০০৪ এর আগে --- এরকম হত --- বুশ হল হিটলার --- বাপ্রে -- সে কি চেঁচামেঁচি ---
হিস্পানিকঃ এথনিসিটি।
সাদা বা কালোঃ রেস।
আমেরিকার ৬০% পপুলেশান নন হিস্পানিক হোয়াইট। আর ১৬-১৭% হিস্পানিক যার একটা বড় অংশ হিস্পানিক হোয়াইট।
জার্মানিতেও Association of German National Jews ছিল যারা প্রথমদিকে (হলোকাস্ট শুরু হওয়ার আগে) হিটলারকে সাপোর্ট করত।
কিন্তু তাহলে এরা কারা - লস এঞ্জলেস হিসপানিক রিপাবলিকান ক্লাব -- এরা কি রেসিস্ট মাইনরিটি?
https://www.losangeleshispanicrepublicanclub.com/
রেসিজম একটা কারণ তো বটেই কিন্তু একমাত্র কারণ নয়।
একটা বড় কারণ হল ডেমরা গরীবদের কথা ভাবে না।
দ্বিতীয় কারণটা হয় লোকে দেখতে পায় না বা অস্বীকার করে যেহেতু সিনেন দেখায় না।
মুশকিল হল ট্রাম্পের স্ট্র্যাটেজী এটাই রেসিজম আর বিগট্রির ঘোলা জলে ইলেকটোরাল কলেজ জিতে নেওয়া।
আম্রিগায় শুধু 27% ভোট পেয়েও প্রেসিড্ন্শিয়াল ইলেকশন জেতা সম্ভব।
"এদ্দিন মানে যদ্দিন ওবামা প্রেসিডেন্ট ছিল তদ্দিন সাদারা ঠিক এইরকম ভাবত - এইবারে ইনার সিটির কালোরা এসে কেলিয়ে পাট করে দেবে, মরাল ভ্যালু সব লিবেড়ালদের বেয়াদপিতে যাবে, সমাজ গোল্লায় যাবে। তারই ব্যাকল্যাশ হল ট্রাম্প। "
তাহলে আকাদাও স্বীকার করে নিলেন যে ট্রাম্প এসেছে রেসিজমের কারণে। যাক।
এগজ্যাক্টলি - চক্রবৎ ... ঘুরে যাচ্ছে
ওই ট্যুর প্রত্যেক বারেই করি - পাইস হোটেলে খাওয়া, পুরোনো দোকানে ডিম-রুটি, এই সব।
কথা হল, এদ্দিন মানে যদ্দিন ওবামা প্রেসিডেন্ট ছিল তদ্দিন সাদারা ঠিক এইরকম ভাবত - এইবারে ইনার সিটির কালোরা এসে কেলিয়ে পাট করে দেবে, মরাল ভ্যালু সব লিবেড়ালদের বেয়াদপিতে যাবে, সমাজ গোল্লায় যাবে। তারই ব্যাকল্যাশ হল ট্রাম্প।
আবার ট্রাম্পের ব্যাকল্যাশ হবে হয়ত স্টেসি আব্রাম বা এওসি।
এইভাবেই চক্রবৎ পরিবর্ন্ততে .....
ট্রাম্প থাকলে কি কি হবে সেতো এগজ্যাক্টলি প্রেডিক্ট করা সম্ভব নয়। তবে গত চারবছরে কতগুলো ট্রেন্ড দেখেছি।
জুডিশিয়ারিকে পুরোপুরি ডানদিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ব্রেট ক্যাভানার মতন লোক এখন সুপ্রীম কোর্টের জাজ।
পাবলিক এডুকেশনের মেরুদন্ড একদম ভেঙে ফেলা হচ্ছে। পাবলিক স্কুল থেকে টাকা সড়িয়ে চার্টার স্কুলে দেওয়াই প্ল্যান।
বারবার ওবামাকেয়ারকে আক্রমণ করা হচ্ছে।
সায়েন্সকে পুরোপুরি ইগনোর করা হচ্ছে। পাবলিক হেল্থ থেকে এনভায়রণমেন্ট সবেতেই।
কেউ ট্রাম্প আর জিওপির লাইনে কথা না বললেই তাদেরকে দেশের শত্রু বলে দেওয়া হচ্ছে। জার্ণালিস্ট, সায়েন্টিস্ট, ডাক্তার, সোলজার, এমনকি জিওপির মেম্বারও হঠাত দেশের শত্রু হয়ে যাচ্ছে।
হেট ক্রাইম বেড়েছে।
মায়েদের থেকে বাচ্চাদের আলাদা করা হচ্ছে।
কোনও কোনও রাজ্যে আইন করা হয়েছে যেখানে টডলারকে উইদাউট গার্জিয়ান কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হচ্ছে।
ভেরিফায়বল ফ্যাক্টকে ডিসকার্ড করা হচ্ছে, তার বদলে মিথ্যা ওপিনিয়ন দিয়ে অল্টারনেটিভ ফ্যাক্ট বলে চালানো হচ্ছে। ক্রেজি কনস্পিরেসি থিয়োরিও এখন মেইনস্ট্রিম।
বর্ণবৈষম্যমূলক ঘৃণা বেড়েছে। এবং এক বিশাল অংশ লোকজনের কাছে সেটা বেশ গ্রহণযোগ্য।
বড়লোক এবং কর্পোরেশনগুলোর ট্যাক্স কমানো হয়েছে।
ইলেকশনকে ডিলেজিটিমাইজ করা হচ্ছে।
ভোটার সাপ্রেশান করার জন্য ভোটার লিস্ট পার্জিং, বুথ কমিয়ে দেওয়া, মেইলবক্স তুলে দেওয়া হয়েছে।
এবং এগুলো সব করা হয়েছে ফ্রম দ্য হায়েস্ট অফিস অব দিস কান্ট্রি - প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে।
গত ডিসেম্বরেই তো প্রায় এমন একটা ঘুরলাম। রাতভোরে বাড়ি থেকে বেড়িয়ে গড়ের মাঠে হাওয়া খেয়ে, প্রিন্সেপ ঘাটে ঘুরে টুরে, হরির কচূরী আর ল্যাংচা খেয়ে, আরও একপ্রস্থ ঘুরে শেষে কোন একটা বাঙালী দোকানে মাছ ভাত খেয়ে, বিকেলে চা, ঝালমুড়ি দিয়ে শেষ করে বাড়ি ফিরলাম।
আনন্দ,
আমাদের এখানে, আমাদের অফিস পাড়ার কাছে এক ট্রেন স্টেশনে, ফ্রুটভেল স্টেশনে অস্কার গ্রান্ট নামের এক কালো ছেলেকে বার্ট (রেল পুলিশ) এর এক সাদা পুলিশ উপুর হয়ে থাকা অবস্থায় গুলি করে মারে, প্লাটফর্মের ওপর। সে নিয়ে বিস্তর চেঁচামেঁচি হয়, সেই সাদা পুলিশেকে মাত্র দুবছরের শাস্তি দেওয়া হয়। তারপর সে ছাড়াও পেয়ে গেছে বহুদিন।
এটা হয়েছিল ২০০৯ সালে। প্রেসিডেন্ট তখন ওবামা। এবং, স্যান ফ্রানসিস্কো বে এরিয়া - লিব্যারাল বেড়ালদের অবাধ চারণভূমি। অনেক্দিন পরে তাই নিয়ে সিনেমা হল - ফ্রুটভেল স্টেশন।
তো, তুমি মোদ্দা কথা লিখে দিয়েছ --- "... রেসিজম , বিগট্রি , হোয়াইট সুপ্রিমেসি এ সব কিছু ছিল এবং চিরকাল থাকবে ..."
আরে ট্রাম্প কি বা কর্তে পারে আমার? ক্যালাবে? কতটুকুই বা বেঁচে আছি? ভারতে পাঠিয়ে দেবে? অতি উত্তম! ভারত নেবে না? তখন একটু ঝাড়, kintu অদ্দূর কি যাবে?
সোশ্যাল ফ্যাব্রিকের ডায়নামিক্সটা অনেকটা ককেশিয়ানদের দিকে ঝুঁকিয়ে দিয়েছে, আর একটা টার্ম e সেটা আরো বাড়বে। তবে ব্যক্তিগত ধারণা ট্রাম্প আর একটা টার্ম থাক্লে বাজে রকম মার্কেট ক্র্যশ অনিবার্য। তার পরে হয়্ত ট্রাম্প নিজেই আর বেশি কথা বলবে না!
এল সি এম
রেসিজম , বিগট্রি , হোয়াইট সুপ্রিমেসি এ সব কিছু ছিল এবং চিরকাল থাকবে ।কিন্তু গত চার বছরে যে ভাবে লেজিটিমেসি দেওয়া হয়েছে সেটা দেখেছেন কি?
ট্রাম্প কেবিনেট এ প্রত্যেকটা লোক ঠিক যে ডিপার্টমেন্ট এর ভারপ্রাপ্ত সেই ডিপার্টমেন্ট গুলোর পুরো বারোটা বাজাবার জন্য বলয়প্রদত্ত সে আপনি এনভিরমেন্ট বলুন আর এডুকেশন
যেখানে স্টিফেন মিলার এর মত ওপেনলি রেসিস্ট পলিসি নির্ধারণ করে সেটা যদি বিপদ না হয় তাহলে বিপদ কি আমার জানা নেই
এসব যদি "চলতা হ্যায়" মোডে দেখা হয় তাহলে কিছু বলার নেই ।..আমাদের বাবল এ আঁচ না লাগলেই হলো - এই তো মোদ্দা কথা
গিয়ে একটা উ: কোলকাতা বেড়ানোর প্ল্যান
রোমান্টিক -হ্যাঁ হ্যাঁ। সকাল থেকে বেরিয়ে পড়ব।হরিদাস মোদকের কলাপাতায় কচুরি, তারপর বাগবাজার কিম্বা শোভাবাজার ঘাট। টৈ টৈ করে গলিপথ ধরে এদিকওদিক। দুপুরে স্বাধীন ভারতে আহার। তারপর কফিহাউস। বিকেলের আলো মরে এলে নকুড় ইত্যাদি...
বাকিরা -মরিস না কেন রে? বাথরুমটা কি সঙ্গে গলায় ঝুলিয়ে নিবি? গরম লাগলে তখন তো ঠান্ডা দোকান খুঁজবি। হাত দিয়ে লেবু নুন পাতে দেবে ভাল্লাগবে? কফি হাউজে বিড়ির ধোঁয়ায় প্রাণ বেরিয়ে যাবে।
তারচে যে কোনও ভালো তারকা হোটেলের বাফে তে খেয়ে কফিশপে বসে আড্ডা মারা যাবে এরম একটা প্ল্যান ৬-১ এ পাশ হয়ে গেলো
সহৃদয় মানুষের খুবই আকাল :-(
বড়েস,
২০০৪ এর ইলেকশনের সময় জুনিয়র বুশ-এর সেকেন্ড টার্মের আগে এক বন্ধু - ক্লোজলি নিউজ ফলো করত - কে কি বলল কোথায় - আর ইরাক যুদ্ধ, মিথ্যে wmd এসব নিয়ে খুবই উত্তেজক অবস্থা - ও কিন্তু প্রত্যেকটি নিউজ আর্টিকল খুব মন দিয়ে পড়ত - অ্যানালিটিক্যালি চিন্তা ভাবনা করত - তো ও তখন খুব স্ট্রং ওয়ার্নিং দিয়েছিল - যে, আবার যদি বুশ যেতে, তাহলে এদেশের সিস্টেম একদম পার্মানেন্টলি বিগড়ে যাবে, এমন সাংঘাতিক ক্ষতি হবে যে সিভিক সোসাইটির ফ্যাব্রিক ভেঙ্গে যাবে, ইত্যাদি - শুধু তাই নয় ও সম্ভবত ইউএস ছেড়ে চলে যাবে যদি বুশ আবার জেতে।
তো, বুশ তো সেই ইলেক্শন জিতেছিল, তারপরে কোথায় কী, ও তো দিব্য বহাল তবিয়ৎএ এদেশেই আছে।
এবারে, গত সপ্তাহে একজনের সঙ্গে কথা হল, সে বলল ট্রাম্প যদি আবার না জেতে, দেশের খুব ক্ষতি হয়ে যাবে, ইকনমি একেবারে ধসে যাবে, ব্লা ব্লা।
তো এই হল ব্যাপার।
ডিসি :)))
আমাদের পিকনিকের প্ল্যানিং মনে পড়ল। শেষে মা রান্না করে উদ্ধার করেছিল বিকেল 4 টে নাগাদ।
@ডিসিদা, অন্তত আমাদের আফ্রিকার প্ল্যানিংএর থেকে বেটার। :))
দিদি আর মোদির ক্ষেত্রেও এই একই সাবধান বাণী দিয়েছিলাম। এখানেও দিয়ে গেলাম। ওয়ান মোর টার্ম অব ট্রাম্প উইল বি আর ডিজাস্টার। ডঃ কিং বলে গেছিলেন Injustice anywhere is a threat to justice everywhere. সাদার্ণ বর্ডারে যে অ্যাট্রোসিটিজ চলছে সেটা যে আমার আপনার ঘরে আসবেনা, তার কোনও গ্যারান্টি নেই। যারা নিজেদের সেফ ভেবে নিউ নর্মালে অভ্যস্ত হতে চেস্টা করছে, বেস্ট উইশেস টু দেম। যারা বলছে যে কি আর এমন খারাপ হবে, দে আর জাস্ট শোয়িং দেয়ার নাইভিটি অ্যান্ড রিফিউজিং টু লার্ণ ফ্রম দ্য সিগনালস।
ট্রাম্প, ট্রাম্পের সরকার, আর মিচকে মীচ খুব লম্বা সময়ের জন্য আমেরিকার চরিত্র বদলানোর চেস্টা করছে। ইন দ্য রং ডিরেকশান। সেই জন্যই তো এইসব আজেবাজে লোকদের সুপ্রীম কোর্টে বসানো হচ্ছে। ট্রাম্পের ক্যাবিনেট দেখলেও অনেক আইডিয়া পাওয়া যায়।
"<যতদূর মনে পরে মান্না দে গেয়েছেন">
gaanaTaa prathame maannaa der kaakaa kRishhNachandra der gaaoyaa.
<
চার পাঁচ জন মিলে পার্টি প্ল্যান করছে, এরা সবাই ক্লাস থ্রি থেকে ফাইভের ছাত্র ছাত্রী।
প্রথম ডাউট, পার্টিটা কোথায় হবে। একজন বললো, আমাদের টাওয়ারের চারতলায় অনেকগুলো খালি ফ্ল্যাট আছে। সেখানে পার্টি করবো। তাতে আরেকজন বললো, দরজা খুলবি কি করে? প্রথমজন বললো আমার বাবাকে বলবো, খুলে দেবে। বাকিরা মোটামুটি মেনে নিলো।
এবার খাবার। চিপস, চকোলেট, জ্যাম, বাটার ইত্যাদির অনেক হিসেব হলো। পাউরুটি কারুর চাই না। একজনের ট্যাং খুব পছন্দ, সেটা এক গ্লাস রাখতে হবে। আরেকজনের চাই ফ্রুটি। এখানে একজন বললো, আচ্ছা আমার প্র্যান্ডমাকে ইনভাইট করতে পারি? বাকিরা তো অবাক! গ্র্যান্ডমা কেন? তখন জানা গেলো তাকে গ্র্যান্ডমা সব খাইয়ে দেয়, কোলে বসে না খেতে পারলে কোন মজা নেই। এটা নিয়ে বেশ খানিকক্ষন পরামর্শ করার পর ঠিক হলো শুধু খাওয়ার সময়টায় গ্র্যান্ডমা এসে খাইয়ে দিয়ে যাবে।
এবার আরেকজন জিগ্যেস করলো, কিন্ত্য বাথরুম কি করে যাবো? এটাতেও ঠিক হলো যে যার নিজের বাড়ি গিয়ে বাথরুম করে আসবে। যারা অন্য বিল্ডিং থেকে আসবে তারা অবশ্য উত্সাহ দেখালো না। তারপরের স্টেপ কি কি খেলা থাকবে। এখানে নানান খেলার নাম নেওয়া হলো, যেমন ফুটবল, স্কিপিং, স্কেটিং, প্লেস্টেশান, ইত্যাদি। সেসবই কিন্তু চারতলার ফ্ল্যাটের মধ্যে।
যদ্দুর জানা গেছে, আলোচনা এই স্টেজে আছে। পরে আরও প্ল্যান হবে।
S এর হতাশাটা বুঝতে পারছি। আমি কিছুদিন যাবৎ এইসব খবর পড়া বন্ধ রাখছি। নতুন করে আবার দাবা চালু করলাম, মাথা গরম ঠেকাতে।
কাকে? আম্রিগা ও পৃথিবীকে?
সে তো ব্যাদেই আছে চক্রবত ইত্যাদি
ট্রাম্পের জেতানোর অনেক মাশুল দিতে হবে।