হতেই পারে দুদিনের মধ্যে আন্দোলন শেষ হয়ে যাবে। বড় অনেক স্ট্রাইক ভারতে হয়েছে, যেটা শ্রমিকের ক্লান্তিতে শেষ হয়েছে, ১৯৮২ র টেক্সটাইল স্ট্রাইক ই তাই। কিন্তু করোনার মধ্যে চুপি চুপি আইন পাল্টাবে, ভারচুয়ালি কোন আলোচনা হবে না, আবার করোনার জন্য কোনো প্রতিবাদ ও হবে না, প্রতিটি পুলিশি বাধায় করোনার কথাই ব্যবহার হবে, এই রসিকতাটি ফোটোজেনিক চাষী দের মাথায় ঢোকেনি, কি আর করা যাবে।
সোলার প্যানেল বসানো তো যায়। দিনে কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু রাত্তিরে সেই এনার্জি স্টোর করার জন্যে গোদা ব্যাটারি চাই যেগুলো এখনো বেশ এক্সপেন্সিভ। তার ওপর সেগুলো প্রতি বছর ১০-১৫% করে এফিসিয়েন্সি লুস করে তো পাঁচ বছর অন্তর রিপ্লেসমেন্ট খরচ আছে। আর স্মল স্কেল ডোমেস্টিক লেভেল এ যাওবা ইকনোমিক করা যায় , ইন্ডাস্ট্রিয়াল মেগাওয়াট স্কেলে করাটাই সমস্যা।
উইন্ড টারবাইন এখনো খুব উনরেলিয়াবল। আর ওগুলোর হাই আল্টিটিউড মেইনটেনেন্স আরো খরচের।
এস এ ব্যাক আপ অনেক জায়গায় এখন সোলার আর ব্যাটারি কম্বো বসাচ্ছে . সাউথ অস্ট্রেলিয়ায় একখান মেজর পাওয়ার আউটএজ র পর টেসলা একটা গোদা ব্যাটারি সিস্টেম বসিয়েছে ভালো কাজ দিচ্ছে । কিন্তু ওগুলোকেই মেন্ সাপ্লাই করাটা এখনো নট ইকোনোমিক্যাল।
হয়তো নেক্সট কয়েক বছরে রেনেওয়াবলেস এ কোনো একটা বা অনেক মেজর ব্রেকথ্রু আসতেই পারে . চারদিকে রিসার্চ হচ্ছে। জাস্ট আজকের হিসেবে বলছি।
বাসনা হচ্চে ঐ দেশি বেকারির নাইস বিস্কুট।
মরুভূমিতে তো রিনিউয়েবল এনার্জি বানাতে সুবিধা। চীনেরা নাকি গোবি মরুভূমিতে মাইলের পর মাইল উইন্ড জেনারেটর আর সোলার প্যানেল বসিয়ে ফেলেছে। যদি সত্যি হয় তো খুবই ইন্টারেস্টিং।
শি জিনপিং মোটামুটি ভেবে কথা বলে বলেই বাজারে গুজব। এখন ট্রাম্প প্যারিস চুক্তি নিয়ে গোল পাকিয়েছে। তাই শি ওয়ান আপম্যানশিপ দেখানোর জন্য রিনিউয়েবল নিয়ে ওভার প্রমিস করছে কিনা কে জানে।
সাইনাথ বেশ ভালো দেখতে। দ্যাখো উনি সব্যসাচীর পাঞ্জাবি পরেছেন।
কেসি , আন্দোলন আর ঘোষিত আইনি স্ট্রাইকের পার্থক্য ভুলে গিয়ে আমাকে ব্রুটাস বানালে তোমাকে বেশি ফোটোজেনিক দেখাচ্ছে, এটা যে ই তোমায় বলে থাকুক, তার ব্যাপারে তৈয়ার সন্দাহান থাকাই ভালো।
এমিশনস এক্কেরে শুন্য করা খুব এমবিসাস টার্গেট অন্তত আজকের জায়গায় দাঁড়িয়ে. সমস্ত পেট্রল ডিজেল গাড়ি বন্ধ করে ইলেকট্রিক করলেও সেই ইলেকট্রিসিটি জেনারেট করতে আজকে গুচ্ছের কয়লা পোড়াচ্ছে. তারপর ধরেন সুপারট্যাঙ্কের গুলো। সেগুলো বেশির ভাগ হেভি অয়েল এ চলে। সেগুলো ইলেকট্রিক এ কনভার্ট করলে কত বিরাট ব্যাটারি লাগতে পারে ? আর মাঝদরিয়ায় গ্রিড এর সাথে জুড়বেই বা কিভাবে ? ইলেকট্রিক গাড়ির ব্যাটারি রিসাইকেল টাও একটা মেজর পলুশন জেনেরেটর হবে আজকের ই-ওয়েস্ট র মতো। আর রেনেওয়াবলেস -যেমন সোলার বা উইন্ড বা ওয়েভ -এসব এতো লো এফিসিয়েন্সি এখনো যে পুরো গ্রিড রেনেওয়াবলেস দিয়ে চালানো বেশ রিস্কি। ব্যাক আপ রাখতেই হয়। যেসব দেশে পাহাড়ি নদী বা জেওথার্মাল সোর্স আছে , তারা তাও এফোর্ড করতে পারে , শুকনো মরুভূমির দেশ- যেমন অস্ট্রেলিয়া বা মিডল ইস্ট এসব দেশে কি অপসন হবে -? নিউক্লিয়ার তো আরেক বিপদ।
সেদিনকে একজন খুব জ্ঞান দিলেন ধরে হাইড্রোজেন টেকনোলজি নাকি দুয়ারে এসেই গেছে আর মাত্তর একদু বছর। ইলেকট্রোলাইসিস করে জল ভেঙে হাইড্রোজেন পাওয়া যাবে আর সেটা সিলিন্ডারে ভরে গাড়ি চলবে। তো তেনাকে জিগালাম জল ভাঙার ইলেকট্রিসিটি কোদ্দিয়ে আসবে ? তিনি উত্তেজিত হয়ে বললেন সে সব রেনেওয়াবলেস থেকে আসবে। আমাদের মতো নেগেটিভ লোকেদের জন্যে সেসব টেকনোলজি আসতে পারছেনা। আরো কখান প্রশ্ন ছিল ওনার মেজাজ দেখে কেটে পড়লাম।
আস্তে আস্তে নিশ্চয় রেনেওয়াবলেস অনেক বেশি এফিসিয়েন্ট আর ৰেলিয়াবল হবে . হয়তো রেনেয়াবলেস , গ্যাস ক্লিন লো সালফার অয়েল - এসব দিয়ে একটা সাস্টেনেবল এনার্জি গ্রিড গড়ে উঠবে। তবে আজকের দিনে দাঁড়িয়ে কয়লা আর ডার্টি তেলকে ক্লিন গ্যাস দিয়ে রিপ্লেস করতে পারলেই অনেকটা টার্গেট মিট করা যাবে।
নেটফ্লিক্সে কুইন্স গ্যামবিট দেখলাম। রিভিউ লিখছি না। ফিকশান হিসাবে খুবই ভালো তৈরী করেছে।
সাদা গ্রীক ইয়োগার্ট আমার ভালো ই লাগত বলে মনে পড়ছে, ক্রীম চীজ এর মত পাপবোধ ছাড়াই এক ই রকম ফ্যাট খাওয়া যেত বলে। এ সম্পর্কে আমার আত্মজীবনী তে একটা চ্যাপটার আছে। খুব ইউনিক সেই চ্যাপটার টা। শুরুটা এরকম, তখন আমি প্রথম এসেছি বিদেশে, এমনকি ইয়োগার্ট অব্দি চিনিনে। শেষে আছে হালুমি চীজ ভাজা দিয়ে মেডিটেরেনীয়ান স্যালাড খাবার পরে একটু জ্যাম দিয়ে গ্রীক ইয়োগার্ট দিয়ে খেলে কেন পাপ নেই। এমনকি ফেসবুকে বলাও যায় এত পরিশ্রমের পরেও স্বাস্থ্য র খেয়াল রাখার ব্যাপারে আমরা কেমন সবুজে ঘেরা ভারতীয় গ্রামের মত একাধারে স্বাস্থ্য কর ও ফোটোজেনিক।
সেকি সব কোল জবস নাকি ফিরে আসবে।
চিনেদের দুধ খেলে পেটে গ্যাস হয়, সে যাই হোক ২০৬০ সালের মধ্যে কার্বন গ্যাস এমিশন নামিয়ে শূণ্য করে দেবার প্ল্যান করেছে চিনেরা।
In a September speech to the United Nations, Chinese President Xi Jinping put a 2060 end date on his country’s contribution to global warming. No other nation can do more to keep warming below the 1.5C threshold set in the Paris Agreement.
সরকারের তৈরী অমন সুন্দর কল থাকতে কেন কষ্ট করে ড্রেনের জল তুলত সেটাও জানা হয় নি।
আপনারা গুরুজনদের মুখে মুখে বড্ড তক্কো করেন। এইজন্যেই তো বিপ্লবের আসতে দেরী হচ্ছে।
যিনি খান তাকে/ তাদেরকে পেন্নাম। খুব বাজে খেতে।
ওমা, পেন্নাম করবেন তো বটেই! জগতের প্রাণীকূলের প্রতি কতটা গভীর মমত্ববোধ থাকলে তবে না এইরকম স্যাক্রিফাইস করা যায়!
তবে এসমস্ত acquired টেস্ট তো। খেতে খেতে ভাল লাগে। নারকেলের বা সোয়া দুধ কিন্তু বেশ ভালো খেতে।
"চীনাদের ল্যাক্টোজ ইন্টোলরেন্স বেশি বলে বেটারা শুধু সয়া মিল্ক "
চীনাদের ল্যাকটোজ intolerance এর বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে আমাদের দেশের (NZ) fontera । এখন চাইনিজ সান লু কোম্পানির দুধের tin এ দেখবেন canterbury plains এর চোখ জুড়ানো মাঠের ছবি, গরু চরছে। কর্পোরেট ফার্মিং যে কি সর্বনেশে ব্যাপার, এইসব দেশে বোঝা যায়। শুধু ব্যবসা র খাতিরে একটি জনসমষ্টির শারীরিক এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য tampered হয়ে গেলো। মাঝখান থেকে আমাদের নিজেদের দেশে জলের কোয়ালিটি এখন খারাপ হচ্ছে dairy ইন্ডাস্ট্রির চাহিদা মেটাতে।
এই ব্যাপারগুলো যদি বিবেচনা করেন, দেখবেন আজকে পাঞ্জাবি চাষীদের আন্দোলন কতটা প্রাসংগিক। যাকগে।
অন্য আলোচনা হোক।
আমাদের বাড়িতে সয়/আমন্ড/ কোকোনাট মিল্ক পাওয়া যায়। যিনি খান তাকে/ তাদেরকে পেন্নাম। খুব বাজে খেতে।
যাবতীয় দেবভোগ্য খাবার ড্রেনের জল দিয়ে তৈরী হতো। আইসক্রিম, ফুচকা বিশেষ করে।খেয়ে যে কত ছেলেমেয়ের পেটে গাছ গজাতো, ছালাবুড়ি ধরে নিয়ে যেত তার হিসেব নেই!!
অখাদ্য হিসেবে সয়া মিল্ক ওটমিল্কের কাছাকাছি লেগেছিলো আমার। মালয়েশিয়া তে থাকতে ওখানে সুপারমার্কেটে ডেয়ারি প্রোডাক্ট বেশি পাওয়া যেতনা। চীনাদের ল্যাক্টোজ ইন্টোলরেন্স বেশি বলে বেটারা শুধু সয়া মিল্ক খেত। অবশ্য এসব প্রায় ১২-১৪ বছর আগে দেখা । দু বছর আগে একটা কাজে গিয়ে দেখি এখন সব প্রোডাক্ট পাওয়া যায়।
সরকারের তৈরী অমন সুন্দর কল থাকতে কেন কষ্ট করে ড্রেনের জল তুলত সেটাও জানা হয় নি।
তবে oat milk এর মত অখাদ্য দুধ খুব কম আছে। কাছাকাছি আমন্ড দুধকে রাখা যেতে পারে।
ন্যাচরালসের টেন্ডার কোকোনাট টা ভালো, তবে ঐ ড্রেনের জলের ইসের মতো ভালো না:)
ঐ যে পাড়ায় পাড়ায় বিকেলবেলা আ ই স কিরিম বলে একটা বাক্সগাড়ি আসতো, তাতে ড্রেনের জলে সাদা রং করা কাঠি আইসক্রিম পাওয়া যেত,নারকেলের কুচি( কাঠের গুঁড়ো) লাগানো থাকতো।এত কষ্ট করে ড্রেনের কালোজল কেন সাদা রং করতো তারপর কাঠের গুঁড়ো মেশাতো এ প্রশ্নের জবাব আজও অজানা:-(
আহা নারকোল আইসক্রিম অসা। ড্রেনের জল দিয়ে না বানানো হলে অমন টেস্ট হয়?
অবশ্যই। তুলনায় আসে ই না। তাই তো বললাম। নারকেলী আইস্ক্রিম কি জিনিস?
অরিন দুটো দুরকম তো বটেই, তবে কোনওমতেই তুলনীয় নয়।
রান্নায় দই মানেই এখন গ্রিক ইয়োগার্ট। নারকেলি আইসক্রিম((যা ড্রেনের জল দিয়ে বানানো)পেলেই খাই।
গ্রিক ইয়োগার্ট দিয়ে তন্দুরি ভালো হয়।
এই ব্র্যাণ্ডের ইয়োগার্ট ভালো লাগে, প্লাস বোতলটাও খাসা।
"এহেহে, বাঙালি দই আর গ্রিক ইয়োগার্ট!!!কোথায় আগরতলা আর কোথায় খাটেরতলা!!"
কি মুশকিল, দুটো দু রকম জিনিস। নারকেলের দুধের yogurt খেয়ে দেখবেন, অমৃত! :-)
ব্রাউন কাউ ব্র্যান্ডের ফুল ক্রিম মেপল ইয়োগার্ট। ওপরে থিক একটা ক্রিমের লেয়ার থাকে।
ডালডা দেয়া দইয়ের তুলনা হয়না