বাই দ্য ওয়ে, বিসিসিআইয়ের কিন্তু এজ লিমিট আছে টি২০ খেলার। কত একটা বয়সের নীচে টি২০ খেলানো হয়না।
মিনহোয়াইল, একা হাতে একাধারে প্রকৃত ভন্ড হিসেবে তৃণমূল ও বিজেপি কে জেতানোর চেষ্টা করে চলেছে সিপিএম এর কাগজ গণশক্তি।
"অন্যতম সেরা টেস্ট কলকাতা ২০০১, ওয়ান্ডে শুরুর ২৫-২৬ বছর পর। এরকম অজস্র পাবেন।"
অ, আমরা (আমি) এতক্ষণে আপনার পারস্পেকটিভটা মনে হয় বুঝলাম, :-)। আরে এটা তো ঠিক কথাই বলেছেন। এগুলোর কোন কিছুই তো অ্যাবসলিউট নয়।
ইয়াম্মোটা উপন্যাস আর ছোটো ছোটো অণুগল্প? :-)
নন্দনতত্ব বড় কঠিন জিনিস। সে অধিকার আমার নেই। সেই জন্যেই শেষের কবিতার সাহায্য নিয়েছিলাম।
টি২০ টেস্ট ক্রিকেটের ১২টা বাজায়নি, ওয়ানডেও না। অন্যতম সেরা টেস্ট কলকাতা ২০০১, ওয়ান্ডে শুরুর ২৫-২৬ বছর পর। এরকম অজস্র পাবেন। এই টি২০ এসে খেলাটার ১২ টা বাজিয়ে দিল এই মন্ত্যব্যগুলো বেসিকালি হাস্যকর আর নতুনকে নিতে না পারার মান্সিকতা বলে মনে হয়।
এখন আপনি যদি মনে করেন ১৯৫০-৬০-৭০ এর আমলে যেমন খেলা হত তেমনি নাহলে ক্লাসিক আমেজ পাওয়া যায়না তাহলে আমার দিকথেকেও কিছু বলার থাকে না। পসন্দ আপনা আপনা।
উমেশ রেস্ট নিক। পরের টেস্টে লাগবে। মনে হয় কাফ মাসলে লেগেছে। পরের টেস্ট তো সিডনিতে হবেনা শুনছি।
@রঞ্জনদা, পার্থক্যটা ঠিক শাস্ত্রীয় সঙ্গীত আর র্যাপের মধ্যে পার্থক্যের মতন নয়। যেটা করা হয়েছে তা হল শাস্ত্রীয় সঙ্গীতকে র্যাপের মতন করে গাইতে বলা হচ্ছে।
ওদের ৬ টা গেছে। জয় মা। উমেশ er ইন্জুরি কতটা সিরিয়াস। বহুত চাপ লাগছে, তাইলে শামি , উমেশ ছাড়া গোটা সিরিজ খেলতে হবে।
অ, গুরু, এবার জিতবো? আমাদের তো আবার পঞ্চাশের উপরে চেজ হলেই টেনশেন। অজি আর ইংরেজ দের কাছে হারা সহ্য করা অসম্ভব। বহুত গায়ে লাগে।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
a:"দেখুন আপনি ফজলি আম শেষ হলে দাবি করছেন ফজলিতর আমের। তার থেকে সীতাফল বা লিচু খেয়ে দেখুন অন্য রকম ভালো লাগবে"
এ উপমাটা প্রশ্নসপেক্ষ।
১০০ বছর ধরে একটা খেলা চলছিল, যেখানে কতগুলো বল খেলা হল সেটা বড় কথা নয়, খেলাটাকে সময়ের হিসেবে বাঁধা হত। এমনকি একেক ওভারে কতগুলো বল করা যাবে তার অবধি নির্দিষ্ট বাঁধাধরা নিয়ম ছিল না। সেখানে ঝট করেই প্রায় ওভার বেঁধে দেওয়া হল, মানে সময় পরিবর্তিত হল বলের সংখ্যায়। সেদিক থেকে বিচার করলে টি২০ আর টি৫০ র বুনিয়াদি তফাৎ নেই, তবে অন্যান্য প্রচুর অমিল আছে।
এখন এগুলো যদি একেবারেই অন্য "খেলা" হত, তাহলে আপনার আম লিচুর উপমাটা মেনে নিতুম। তা তো হয়নি। যে লোকেরা টেসট খেলত, তারাই এবার টি৬০ ওয়ান ডে খেলতে লাগল। গাভাসকারের প্রুডেনশিয়াল কাপে ৬০ ওভারে ৩৬ এই চেঞ্জ ওভারের ট্র্যাজিক উদাহরণ। নিয়মের পরিবর্তনে ওয়ান ডের স্ট্র্যাটেজি ঢুকলো টেস্টে, কিন্তু টেস্ট খেলার ধ্রুপদী ব্যাকরণ ছোট ফরম্যাটে সেভাবে এল না। এবং শুধু তাই নয়, পাঁচদিন ধরে ম্যারাথন খেলার ছকটক গুলো অবধি অন্য রকম হয়ে গেল।
লাভ ক্ষতির ব্যাপারটা এইখান থেকে ভাবুন। আসলে দুটো ভিন্ন খেলা, কিন্তু একে এক খেলার দুটো ভারসন বলে দাগিয়ে দিয়ে টেস্ট ম্যাচগুলোর চারিত্রিক পরিবর্তন হতে থাকল। টেস্ট খেলার বারোটা বাজল এইখান থেকে, এবং এই ট্র্যাডিশন চলেছ ।এবার যারা টেসট ম্যাচের পুরনো ক্লাসিক আমেজ ভালবাসতেন, তাদের অপছন্দ হতে পারে, সেটুকু মেনে নেওয়ার জায়গা থাকা চাই। সেটা নিয়েও ওজর আপত্তি থাকলে আর কিছুই বলার থাকে না। খেলার একটা নানদনিক ব্যাপার থাকে কিনা।
খেলার নান্দনিক ব্যাপার নিয়ে ডেভিড ফস্টার ওয়ালেসের একটা অনবদ্য লেখা আছে, আগ্রহ থাকলে পড়ে দেখতে পারেন,
https://www.nytimes.com/2006/08/20/sports/playmagazine/20federer.html
ব্যক্তিগত ভাল লাগা না লাগাটা সেখান থেকে আসছে।
টেস্ট ক্রিকেটে চিয়ার লিডার থাকে না বলে লোকজন কমপ্লেইন করছে? পাঁচদিনের চিয়ার লিডিং এর খরচ অনেক।
শাস্ত্রীয় সংগীত ও র্যাপ দুটোই চলবে।
আমার পরেরটিকে সংগীত মনে হয়না , ব্যক্তিগত সীমাবদ্ধতা। আমার দুই মেয়ে এমেনেম আদির ফ্যান। আমাকে বোঝায় কেন আজ র্যাপ নিম্ন বর্গের
প্রতিবাদ ও জীবনযাত্রার প্রকাশ, আমি বুঝিনা।
উফ, অজিরা গেল। খেলা কি কাল সকালেই শেষ?
ভাল্লাগেনা মাইরি! এতটাকার টিকিট জলে গেল।
ডিআরএস নিয়ে শচীন টুইট করেছেঃ The reason players opt for a review is because they’re unhappy with the decision taken by the on-field umpire. The DRS system needs to be thoroughly looked into by the @ICC, especially for the ‘Umpires Call’.
টি-টয়েন্টিতে, আমার মতে, যেটার সবচেয়ে উন্নতি হয়েছ বলে মনে হয়, সেটা হল টেকনোলজি - বিশেষতঃ ভিউইং টেকনোলজি। গল্প-টল্প যা শুনেছি পড়েছি, তাতে মনে হয় আগে ক্রিকেট খেলা হত ধুন্দুমার। একদিকে ছিলেন ব্র্যাডম্যান স্কুল - যারা মনে করতে ব্যাট আছে বল মেরে ছাতু করার জন্যে। ভারতে মুশতাক আলী থেকে সচীন তেন্ডুলকার, শেহবাগ - সব এই স্কুলের। আর অন্যদিকে ছিল লেন হাটন স্কুল - যারা এমসিসি ম্যানুয়াল মেনে খেলত। ভারতে বিজয় মার্চেন্ট থেকে গাভাসকার - এই স্কুল। বম্বে ক্রিকেট তেন্ডুলকার আসার আগে এই স্টাইলকে প্রোমোট করেছে। মধ্যবিত্ত ক্রিকেট। রিস্ক কমিয়ে রান সঞ্চয় করো। লিফটিং শত - হুক, পুল ছেঁটে ফেল। তাই ইংল্যান্ড আর ভারত কোনদিন এক্সাইটিং ক্রিকেট খেলেনি। খেলেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। খেলেছে অস্ট্রেলিয়া। ওডিআই, টি-টোয়েন্টি সেই খেলাকেই প্রোমোট করেছে।
এমন তো না যে লোকে ক্রিকেট দেখছিলো না। কিন্তু তা সত্ত্বেও টি২০ শুরু করা হল। আসল কারণ মূলত দুটো। এক, ইংল্যন্ডে খেলাটার পপুলারিটি ক্রমশ কমছিল। তার বহু কারণ আছে। ২০ ওভার করে পপুলারিটি যে খুব বেড়েছে, সেরকম মনে হয়্না। গতবার ওয়ার্ল্ড কাপ করিয়ে জিতিয়েও খুব লাভ হচ্ছে না। একটা কারণ শোনা যাচ্ছে সেখানে বিনা পয়সায় টিভিতে ফুটবল দেখা যায়, কিন্তু ক্রিকেট দেখতে পয়সা দিতে হচ্ছে। আরেকটা কারণ ইংল্যন্ডের ডেমোগ্রাফি থেকে অন্যান্য সোশিও ইকমনিক চেন্জ (আলাদা পোবোন্ধোর ব্যাপার)। কিন্তু আরো যে পার্ভার্টেড কারণ, সেটা হল খেলাটাকে আমেরিকাতে পপুলার করতে হবে। সেই কারণে এখন নাকি টি১০ এর কথাও হচ্ছে। আমেরিকাতে দুয়েকবছরের মধ্যে ডোমেস্টিক লীগ শুরু হতে চলেছে। তার জন্য ১ বিলিয়ন ডলার ইয়ারমার্ক করা হয়েছে।
আচ্ছা, এই তুলনাটায় লোকে ফজলি আর ফজলিতর আম বলে কেন? বলতে তো পারে হিমসাগর ও হিমসাগরতর আম? বা হিমমহাসাগর আম? :-)
সম্বিতবাবুর ১০ঃ৩৯ --ওটা টি২০ বিষয়ে না প্যাড আপ কমে যাওয়ার প্রসঙ্গে ছিল, এতক্ষণে সব মিলে মিশে খুচুড়ি হয়ে গেছে।
টি ২০ তে স্পিনাররা সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কিন্তু জোরে বোলারা কিন্তু খারাপ করছে না। হ্যা নিয়মগুলো বোলারবিরোধী বহু ক্ষেত্রেই। সেগুলো নিয়ে আঅলোচনা চলে তো।
কি মুশকিল আপনার ভাল লাগা না লাগা নিয়ে কোন বক্তব্যই নেই। কিন্তু টি২০ এসে খেলাটার বারোটা বাজিয়ে দিল এরকম কথা ওয়ানডের শুরু শুরুতেও লোকে বলেছিল। আমি আস্চর্য হই যে টি২০ এর প্রায় ১৫ বছর হতে চলল, সেই ২০০৭ e ইন্ডিয়া জিতল, এখনো এরকম কথা লোকে ভাবে বা বলে!! যেটা ঘটনা সেটা হল ট২০ এসে খেলাটা পাল্টে দিয়েছেআর সব ফর্ম্যাটই তার নিজের নিজের মত করে ভালো লাগে।
দেখুন আপনি ফজলি আম শেষ হলে দাবি করছেন ফজলিতর আমের। তার থেকে সীতাফল বা লিচু খেয়ে দেখুন অন্য রকম ভালো লাগবে। দাদু বলে গেছেন।
টি-টোয়েন্টিতে বোলাররা সার্কাসের জোকারের ভূমিকায়। থাকতে হয় তাই থাকে। লোকে আসলে চার-ছয় দেখতে আসে। বোলাররা বল না করলে চার-ছয় মারা যাবেনা বলে বোলাররা আছে। ওডিআই থেকেই খেলা বোলারদের এগেনস্টে স্ট্যাকড হয়ে গেছে। বোলারদের ওভারের কোটা আছে। ব্যাটসম্যানদের নেই কেন?
এই প্রসঙ্গে শিবরামের একটা গল্পের কথা মনে পড়ল, আমার সম্পাদক শিকার। একটা কৃষি ম্যাগাজিন ছিল যার পাঠক মূলত সামান্য কিছু গ্রামীন কৃষক। প্রতাগনিস্ট সেখানে সম্পাদক হিসেবে বসে যা তা লেখা ছেপে ও লিখে পেপারটাকে ওঁচা গসিপ ও অনিয়ন ম্যাগাজিন এ পরিনত করল। রিডার শিপ হু হু করে বেড়ে গেল। কমেেডি পত্রিকা হয়ে গেল বাট চূড়ান্ত সফল। দেখে আগের সম্পাদকের হার্টফেল। এটা কিছু টা এমন ব্যাপার। ওয়ান ডে অব্দি ঠিক ছিল।
a | 203.219.216.151 | ২৮ ডিসেম্বর ২০২০ ০৯:১৩469152
"মাঝে টেস্ট ক্রিকেটের মান খুব পড়ে গেছিল আর সেজন্যে অনেক পরিবর্তন আনতে হয়। সেটা খুব ভাল হয়েছে সেটা এখন কত পার্সেন্ট টেস্টের ফয়সালা হছে সেটার তুলনা করলেই বোঝা যায়।"
- এই পরিবর্তন হয়েছে টি-টোয়েন্টির আগে। ১৯৯৬ ওয়ার্ল্ড কাপে শ্রীলংকা টিম পিঞ্চ হিটিং চালু করল কালুভিতারনেকে দিয়ে। সেই শুরু। তার পর থেকে টেস্টের ফয়সালা হতে আরম্ভ করে।
টি20 ক্রিকেটের মানসিকতা টাই নষ্ট করে দিয়েছে। নতুন দর্শক টেনে আনতে গিয়ে দর্শকের চরিত্র নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। 10 ta বল খেলে ব্যাটসম্যান একটা ছয় না মারলে(রান নিচ্ছে) সেটা নাকি ভয়ংকর ব্যাপার। বোলার একটা ম্যাচ উইকেট না পেলে বসানোর দাবি উঠছে। তোমায় ডেলিভার করতেই হবে প্রতি ম্যাচে। আর ইয়া পার। ধৈর্য ধরে খেলার মানসিকতা ই উঠে যাচ্ছে। এখন এমন ও হয়ে গেছে কিছু দর্শক শুধু শেষ পাঁচ ওভার খেলা দেখছে। লাস্ট F5 খেলা হলে বলার কিছু নেই। তখন বোধহয় শেষ অভারটা দেখবে শুধু। বিনোদন টাই চাই খালি, ধৈর্য ধরে সাইকোলজিকাল ব্যটল এর বিনোদন নয়, ক্ষণে ক্ষণে হল্লা মাচানোর বিনোদন।
রিচার্ডসের একটা ইন্টার্ভিউ পড়েছিলাম। তখন বাউন্ডারি হত ৭০-৭৫ গজের ব্যাস, পিচ কেন্দ্র করে। এখন মাঠের ব্যাস বড়জোর ৬০-৬৫ গজ। মানে ধরুন বাউন্ডারি লাইন ১৫-১০ গজ ( ৩০ - ৪৫ ফিট ) কাছে ।
স্মিথকে অনেকদিন ধরেই দেখি খেলার সময় অফের দিকে সড়ে আসে। আজকে জালে ধরা পরেছে।
স্মিথ গন।
"তখনো পিউরিস্টরা এরকমই বলেছিলেন শুনেছি যে ওয়ান ডে খেলাটা নষ্ট করে দিল "
পিউরিস্টরা কি খুব ভুল কিছু বলেছিলেন? আসলে ওয়ান ডে বলুন, টি২০ বলুন, যে পরিপ্রেক্ষিত থেকে উঠে আসে, সেখানে তাৎক্ষণিক "মজা" লোটার বা ফাটকার একটা ব্যাপার থাকে। খেলাটা সেখানে গৌণ, রেজাল্ট চাই, "মজা" হুল্লোড় চাই। যে কারণে দেখবেন কিছু লোক বলিউড নাচ ভালবাসেন। তাঁরা যদি দীর্ঘ ব্যালে উপভোগ না করেন, সেটা কি ব্যালের সমস্যা? বলিউডি নাচ ধরুন ব্যালেতে ঢুকিয়ে কেউ দাবী করতেই পারে এতে ব্যালের উন্নতিসাধন হল, তো? এই যে ব্রেক ডানস অলিম্পিক স্পোর্ট হচ্ছে, এতে করে কি ব্যালে উপভোগ তাচ্ছিল্যের ব্যাপার হবে?
আমার গলফ সারাদিন ধরে খেলতে দারুণ লাগে। সে খেলাটা টিভিতে মাঠে দেখতে ভাল লাগবে কি? আমি পারত পক্ষে মিনি গলফ খেলি না, আমার বন্ধুবান্ধবরা খেলেন। তাই বলে মিনি গলফকে কেউ যদি মেনস্ট্রিম করে ৯/১৮ হোল গলফকে সমৃদ্ধ করেছে বলে দাবী করে, সেটাকে আমার পক্ষে হজম করা সহজ নয়। ঐ একই কারণে টেস্ট ক্রিকেট দেখার আনন্দ আমি ওয়ান ডে বা টি২০ তে একদম পাই না। যে কারণে ফেডেরারের টেনিস দেখার আনন্দ আমি কোনদিন নাদালের খেলায় পাই না।
পিউরিস্টদের মতামত একেবারে তুচ্ছ করায় আমার সায় নেই মশাই, আপনার মাইলেজ অন্য রকম হতেই পারে।
হ্যাঁ @&/ টাইপো টা খুব সুন্দর।
আর লাবুশেন হলো স্মিথের ভাবশিশ্য। লিভ ও করে স্মিথের মতো করে। ওর ব্যাট ধরে টানাটানি করে। ওর মতো করে শ্যাডো করে। অজি টিমে সবার ধারণা স্মাজের মাথায় হালকা ছিট আছে। সেই ছিট নাকি লাবুর মাথাতেও ঢুকছে।
রঞ্জন,
আরে ঐ রোহতগী তো একেবারে সেমসাইড মেরে দিল! সেমসাইড মেরে দিল সেই লোকদের যারা রামমোহনের পেছনে লেগেছিল। সোজা বলে দিল সতীদাহ বন্ধ করে খারাপ করেছেন কারণ প্রথাটা ভালো ছিলো! অর্থাৎ প্রকারান্তরে স্বীকার করল যে উনি বন্ধ করেছিলেন। ঃ-)
ক্যাচগুলো ধরতে হবে। আর বাজে সিঙ্গল দেওয়া বন্ধ করতে হবে।
অশ্বিন -- জাদেজা ম্যাচ বের করতে পারবে? অশ্বিন দারুণ খেলছে ভাই।
টি২০ ইন জেনেরাল। আমি আইপিএল ফলো করিনা, কিন্তু টি২০ করে থাকি। সত্যি বলতে কি ৫০ ওভার যখন শুরু হয় সেই কেরি প্যাকারের আমলে, তখনো পিউরিস্টরা এরকমই বলেছিলেন শুনেছি যে ওয়ান ডে খেলাটা নষ্ট করে দিল