আরে অরণ্যদা, সুকুমারই লিখেছেন, হযবরল তে আছে। শুধু 'গেল চম্বল'টুকু &/ জুড়েছে। ঃ-)
এক বাঙালী বাড়িতে বানানো মিষ্টির ব্যবসা করে, সারা আম্রিগায় পাঠায়। আমরাও আনিয়েছিলাম। আকা যদি তেমনটি করে, গরীবের বড় উবগার হয়
আজকাল কলকাতার আশেপাশে প্রচূর অবাঙালী থাকে। ফলতঃ শহরতলীর চরিত্র বদলাচ্ছে, ভাষা বদলাচ্ছে। সেসব কিন্তু সেখানকার বাঙালীরা খুব ভালোভাবে নিচ্ছে না। আমাদের স্কুলের বন্ধুদের হোয়া গ্রুপে শুনি সেসব কথা, যা আদতে হেটস্পীচ। কিছু বলতে গেলে আমাকে চুপ করিয়ে দেয়। কিন্তু এরা আদতে খুব খারাপ কেউ না।
এটা কি সুকুমর লিখেছিলেন, না কি &/ -এর রচনা? :-)
সেই ভূষণ, আহা, মনটা হু হু করে ওঠে। ভূষণ-এর মালিকের ছেলে সদা ছিল বন্ধু, তার কল্যাণে কত কি খাওয়া হত
কাশীতেও পাওয়া যায়। তাকে বলে কাশীর প্যাঁড়া।
দেখি গুজিয়ার ভালো বাংলা কে বলতে পারে?
অরণ্যদা, ভূষণের দোকানে আজও গুজিয়া পাওয়া যায়। আমি ২০১৯ এর ডিসেম্বরেও খেয়েছি!
বন্দুক চালাতে শিখতে হবে। চম্বল।
সব চম্বল হয়ে গেল নাকি?
সুকুমার কি আর সাধে লিখেছিলেন, "কাঁথা কম্বল করে সম্বল বোকা ভোম্বল গেল চম্বল"
আসামেও, রীতিমত ব্র্যান্ড নেম আছে - বাঙালখেদা।
এখানে বাঙালী কমিউনিটি-তেও আজকাল বন্দুক কেনা, ট্রেনিং নেওয়া এসব নিয়ে আলুচানা হয়। প্রাণের মায়া বড় মায়া । সরকার যদি বন্দুক ব্যান না করতে পারে, তবে বাধ্য হয়ে অনেক সো কলড শান্তিপ্রিয় মানুষ-ও বাড়িতে বন্দুক রাখতে শুরু করবে
এই ক্যাচটা পন্থ হলে শিওর মিস করতো।
অ্যাটোজ রাজ ঠাকরের কথা শোনেনি?
অরিন, এই প্রথম এক মাওরি লেখকের বই পড়তে শুরু করলাম। কেরি হুল্মে। বইটার নাম দ্য বোন পিপল। খুবই অন্যরকম লেখা। কেমন যে উপকথা জাদু স্বপ্ন ইত্যাদি মেলানো ।
অজিরা বোধহয় চা পানের আগে ডিক্লেয়ার করবে
ঠিক তো, গুজিয়া। ভুলেই গেছিলাম ইহার কথা
ওদিকে একটা লেখায় একজনের নাম দেখলাম সৌরব। সৌরভ হবে না?
অরিণ বোধহয় দীর্ঘদিন বাঙালী মিষ্টির দোকানে যায় নি, ইহাকে গুঁজিয়া বলে। শেপ টা আর একটু ছোট হবে। আর একটু পাক হতে হত।
বাঙালিদের পেটাতে বলেছে? কারা বলেছে? কোথায় বলেছে? পেটাতে শুরু করেছে কি?
এ কি জিনিস আকা? খায় না গায়ে মাখে?
কেউ বললো বাঙালীরা খুব খারাপ, চলো সবাই মিলে ওদের পেটাই। এটা হেট স্পীচ এবং বেআইনি।
ওটা আর হেট স্পীচ শুধু নয়, ভায়োলেনসের উসকানি!
এসবের মধ্যে কেসির জন্য রইল।
হেট স্পিচেরও দুটো দিক আছে। যেমন কেউ বললো বাঙালীরা খুব খারাপ। হেট স্পিচ, কিন্তু ওপিনিয়ন। কিছুই করার নেই। কিন্তু কেউ বললো বাঙালীরা খুব খারাপ, চলো সবাই মিলে ওদের পেটাই। এটা হেট স্পীচ এবং বেআইনি।
সবাই একটা ভুল করছে। ট্রাম্পকে হেট স্পিচের জন্য ব্যান করা হয়নি। কারণটা হল "risk of further incitement of violence" যেটা টুইটারের নিয়মের প্রথম পয়েন্ট।
অরিন, রিপোর্ট করলে টুইটার রিভিউ করে ব্লক করে দেয়।
আহা তারাই এখন সবাই ভুমিপুত্র। ওসব এদের ইস্কুলে পড়ানো হয় নাকি। আমি একটা আমেরিকান ছেলেকে বলেছিলাম যে এদেশে তো সবাই ফরেন ল্যাঙ্গুয়েজে কথা বলে, দেখি খুব আপত্তি।
টুইটারের নিয়ম মানলে বহু লোক টুইটারে ট্রামপের বিরুদ্ধেও হেট স্পিচ দিয়েছে। এখনো দিয়ে চলেছে। টুইটার কি তাদের একাউন্ট ব্লক করেছে?
দেশটা ইমিগ্রান্ট-দেরই দেশ। ভূমিপূত্র-দের তো মেরে ধরে শেষ করা হয়েছে, বহু বছর আগে
সোশাল মিডিয়ায় আমি পোস্ট দেখেছি যে ট্রাম্প অসাধারণ নেতা, ইমিগ্রান্টরা এদেশে আর কমফোর্টেবল নয় সেই কারণে।
কেউ কেউ লিখেছেন দেখলাম আম্রিগার প্রেসিডেন্ট-কে টুইটার ব্লক করছে - এটা ঠিক নয়।
সোশাল মিডিয়াতে আম্রিগার প্রেসিডেন্ট আর যে কোন টম, ডিক হ্যারি-র একই স্ট্যাটাস হওয়া উচিত, সেটাই কাম্য।
বস্তুত জীবনের সব ক্ষেত্রেই সেটাই কি কাম্য নয়?