বামেরা বিজেপির বি টীম। ভামপন্থীদের চক্রান্ত ব্যর্থ করুন।
কারণ সমাস বলে মীনের ন্যায় অক্ষি যাঁর
ক্ষ য়ে হ্রস্ব ই কেন দেন এঁরা? মীনাক্ষী হবে তো! বানানটা একটু খেয়াল রাখুন।
হাজার কিংবা দুই হাজার ঃ-)
বড়ই খারাপ অবস্থা।
কিছুটা হ'ল, তাও ঠিক জমছে না। এইভাবে হবে না, বরং কাউকে দিয়ে জ্বালাময়ী হাজার শব্দের ভবদুলাল নামাতে হবে।
শুনুন, কারা সাহায্য করছেন। নব সামন্ত কোন দলের ছিলেন?
তৃণমূলের কাছে মার খাওয়া সিপিএম এর বহু দলীয় কর্মীদের কাছে দল কোন আশ্রয়স্থল হয়ে উঠতে পারেনি, একমাত্র বিকল্প হয়েছে বিজেপি। এটা যাঁরা এখনো অস্বীকার করছেন তাঁরা উটপাখি।
T , নবগ্রাম। মুর্শিদাবাদ।
ধ্যার, মাত্র এই ! ছোঃ ! এই দিয়ে দুপয়সা পাওয়া যাবে না।
হচ্ছে না কিন্তু। আরো জমিয়ে লিখতে হবে।
"সিপিএম প্রার্থী মীনাক্ষী মুখার্জি অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন, গ্রামে গ্রামে ঘুরে বেড়িয়েছেন, একমাত্র তিনিই প্রচারে বেরিয়ে জনজীবনের জ্বলন্ত সমস্যাগুলির কথা বলেছেন, তাঁর মাটি কামড়ে পড়ে থাকা লড়াই গোটা রাজ্যের বামকর্মীদের প্রাণিত করেছে। কিন্তু ভোটবাক্সে মীনাক্ষীর লড়াইটা অসম। তাঁকে লড়তে হচ্ছে তৃণমূল-বিজেপির বিপুল বিত্ত এবং ভোট মেশিনারির বিরুদ্ধে।"
একদম। খালি লেখক যেটা মিস করে গেছেন সেটা নন্দীগ্রামে ঘুরে বেড়ানো কিছু 'বাম' সাংবাদিক, মীনাক্ষি জিতলে খুশি হবেন এমন সাংবাদিক দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছেন, মীনাক্ষির লড়াই কিছু দলীয় কর্মীর বিরুদ্ধেও, যাঁরা ঘরে ঘরে ঘুরে ঘুরে ( মূলত হিন্দু ঘরগুলিতে) সোজাসুজি বলছেন, মীনাক্ষি জিতলে তো ভাল হত কিন্তু এবারে জিতবেনা, তাই মমতাকে হারাতে বিজেপিকেই এবারের ভোটটা দিন।
ন্নদীগ্রামের অনেক বাম সমর্কেরাই আবার দুঃখের সঙ্গে জানিয়েছেন, মীনাক্ষি নিজে এত ঘুরে ঘুরে এত জায়গায় গিয়ে এত চেষ্টা করে গেল, দলের নেতারা যদি ওর প্রচারে আরো বেশী আসতেন। সূর্য্যবাবুই তো এলেন না।
সিপিয়েম অনেকগুলো ভালো গান করেছে - টইতে দিয়ে দাও - আমার অবশ্য ওদের মধ্যে টুম্পা ব্রিগেড যাবো-টাই সবচেয়ে ভালো লেগেছিল।
দু দি, খুব ভালো লাগলো গানটা। যেটা দিলে টইতে।
ওদিকে দুদি সিপিয়েমের গানের যে লিংক দিয়েছে (আমরা ব্রিগেড যাবো) তাতে সাবটাইটেলে বাংলা বানান ভুলগুলো চোখে লাগল। গানটা তো ভালো।
(বেচতে হবে ---> বেঁচেতে হবে, ঝারতেই হবে ---> ঝাড়তেই হবে)
কেসি, S #জোটেভোট দিয়ে উতুবে অনেক গুলো ই পাাওয়া যাবে
ঐ লেখাটা আমিও পেয়েছিলাম। বাংলা আর চোলাই নিয়েও কনফিউশন ছিল লেখাটায়। মন কি বাত আর বাতের ব্যথা নিয়েও। ঃ-)
হিন্দি বলতে মনে পড়ল - আমি একটা লেখা পেয়েছিলাম - শিখা মিত্রর হিন্দিতে কথোপকথন নিয়ে - বিশেষ একজন ফোন করে ওনাকে "মিত্রোঁও" বলে ডেকেছেন আর উনি উত্তরে বলছেন "হ্যাঁ হ্যাঁ রে বাবা, এটা মিত্র বাড়িরই ফোন, এত চেল্লানোর কি আছে?" এর পরে বাংলা ও হিন্দি নিয়ে ব্যাপক কনফিউশন হয় :)
মীনাক্ষি তো খুব ভালো হিন্দিও বলে দেখছি।
নন্দীগ্রাম নিয়ে এতো চিন্তা করছেন কেন ? দিদি হারলে নাহয় সোজা বিজেপি জয়েন করে নেবেন আবার মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার জন্যে। এমনিতেও তিনু বিজেপি ক্যান্ডিডেটদের আলাদা করা যাচ্ছেনা। আর শুভেন্দু হেরে গেলে আবার ঘাস-বিচালীতে ফিরবেন। অবারিত দ্বার দুদিকেই। যেই আসুক , স্টেটাস কুও ই থাকবে। চিন্তার কিচ্ছু নেই।
আর দিদির তো মোদিকে ফুলের তোড়া পাঠানোর অভিজ্ঞতা আছেই।
বড়েস, আমার নাম থেকে ল্যাজটা খসিয়ে দিলে চিরকৃতজ্ঞ থাকব।
এতো পুরো স্টার ক্যাম্পেইনার হয়ে গেছে।
মীনাক্ষী মুখার্জী। রাত সাড়ে এগারোটা।
এইরে। রাত মনে হয় অনেক। দোকানপাট সব বন্ধ। অবশ্য কোরোনার জন্য দোকানপাট কতক্ষন খোলা রাখা হয় সেও তো জানিনা। বক্তা নো আইডিয়া।
কিন্তু বক্তা কে আর রাত কটা বাজে গেস করুন দেখি।
যাদবপুরে তো বামেরা জিতবে বলেই মনে হচ্ছে। এলেবেলের লিস্টেও তাই রয়েছে। ২০১৯এও যখন সব জায়্গায় বামেদের ভোটে ধ্বস নেমেছিল, তখনও এই বিধানসভাতে বামেরা এগিয়ে ছিল। এবারে সেই জায়্গাটা অনেকটা ফিরিয়ে এনেছে। তাছাড়া আব্বাস ফ্যাক্টর আছে।
২০১৯টা বামেরা যেমন সিটাউট করেছিল, এবারে কিন্তু গ্রাউন্ড লেভেলে প্রচুর কাজকর্ম করেছে। ভালো ক্যান্ডিডেট দিয়েছে। নিজেদের কথাগুলো বলতে পেরেছে। লোকের মাঝে যেতে পেরেছে। লোকেদের মধ্যেও বোধয় যে ৩৪ বছরের অ্যালার্জি ছিল, সেটা অনেকটাই প্রশমিত। আর বাকী দুইদলও জোটের অনেকটাই সুবিধা করে দিচ্ছে।
পোলারাইজেশন ছাড়া শুভেন্দুর উপায় ছিল না।
বাহ। খুব ভালো লিখেছেন। সবকটা ভ্যারিয়েবল তুলে ধরেছেন। এমনকি যেটা জানেন না, সেটা স্বীকারও করেছেন। তবে বুঝলাম যে মীনাক্ষী দারুন ক্যান্ডিডেট। সবাই প্রশংসা করছে।
তবে এলেবেলেবাবু বোধয় যেটা বারবার করে বোঝাতে চাইছেন, সেটা হল পোলারাইজেশান মারাত্মক জায়্গায় চলে গেছে। এইটা বোধয় সত্যি।
একটা ছবি দেখুন। স্থান গাঙ্গুলীবাগান। কিন্তু বলেন দেখি রাত কটা বাজে আর কে বক্তৃতা দিচ্ছে :)
কেসিদা, কোন সিট ?