In Kerala, CPM leader says:
Congress, BJP differ only in their names: Pinarayi Vijayan
In West Bengal, Congress and CPM are allies.
This is a problem.
এটা কি টুইটার? লিন্ক আছে?
ঐ যাদেরকে দিদি বহিরাগত বলছেন, তাদের কাছে? ওকে
বাকী ভারতের কাছে,
আ ভোট টু টিএমসি = রেসিস্টিং বিজেপি
আ ভোট টু টিএমসি = আ ভোট টু বিজেপি।
তিনোরা তো ক্যা এনারসির বিরুদ্ধে কয়েকমাইল হেঁটে শেষে পার্লামেন্টে উল্টোদিকে ভোট দিলো।
তো এতই যদি তিনুদের বিজেপি বিরোধিতার ইচ্ছে , তো তারা লোককে বলছে না কেন তিনুদের ভোট দিন , নাহলে মোর্চাকে দিন , কিন্ত বিজেপি কে দেবেন না ?যাবতীয় ন্যাকাপনার দায়িত্ব কি বামেদের ?
যে সময়ের কথা বলছি - বামফ্রন্টের সুবর্ণ যুগ। আশেপাশে কেউ নেই। কারোর কাছে আসার সাধ্যি নেই। তাতেও জ্যোতি বসুর তত্বাবধানে রেজাল্ট বেরোলো দশ মাস বাদে। প্রতিপক্ষ সিপিআই!
একবার শুধু বলো, জোরে না হলেও অন্তত কানে কানে বলো, আস্তে আস্তে বলো --- মোর্চাকে ভোট দিন, নইলে টিএমসিকে দিন, কিন্তু বিজেপিকে দেবেন না। একবার বলো প্লিজ, একটি বার। ছদ্ম বিজেপি-বিরোধিতা সরিয়ে রেখে একবার বলো।
যারা খাল কেটে বিজেপিকে নিয়ে এল, রাজ্যে বিরোধীদের মারধর করে বিরোধী শুন্য করলো।।তারপর বিজেপিকে হেল্প করলো বিরোধী স্পেস টা নিতে, সেই দলটার কোন দোষ থাকতেই পারে না। অর্ধেক টা দল বিজেপিকে দিয়ে দিলো কারণ বিজেপি লোক পাচ্ছিল না 294 টা seat এ দার করাবার। তারাই জ্ঞান দেবে এটাই স্বাভাবিক।
সিপিএম সমর্থক বলে ২০২১ এ তো ৭% ও আছে কিনা কে জানে। পন্ডিতের তো কব্বে বলে দিয়েছেন যে সিপিএমরা ২০১৯ শে বিজেপিকে ভোট দিয়েছে। তাহলে তারা তো বিজেপিকেই জয়ী দেখতে চাইবে 2021 এ
আর ২০২১ এ কোন অলোচনাতে বিজেমুলরা লর্ড ক্লাইভের সময়্কার কথা তোলে কেন?
নো-ভোট-টু-টিএমসি,
নিজের মনের ইচ্ছা অন্যের ওপর চাপাচ্ছেন কেন? Perception এর কথা হচ্ছে।
সেটা ঠিক। বাম সমর্থকেরা ঝামেলায় পড়েছেন।
ভারতে যারা চাইছে যে বিজেপির এবার হারা উচিত, তারা বলছেন -
Supporting TMC in Bengal, DMK in TN, LDF in Kerala and Congress in Assam
এটা খুবই লজিক্যাল, বিজেপি বিরোধিতার দিক থেকে দেখলে।
কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের বামেরা এটাতে খুবই অস্বস্তিতে। তারা একনাগাড়ে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে যে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি আর টিএমসি একই, কারণ টিএমসি এমএলএরা বিজেপিতে যাচ্ছে। অথচ, একই জিনিস, অর্থাৎ এমএলএ দের দলবদল, কংগ্রেস থেকে বিজেপি - যখ্ন কর্নাটকে হয় বা অন্য রাজ্যে হয়, তখন কিন্তু তারা বলে না যে বিজেপি আর কংগ্রেস একই।
পশ্চিমবঙ্গের বামেরা বিজেপি বিরোধিতা নিয়ে ভারতের অন্য প্রদেশের লোকজনের সঙ্গে এক জায়গায় নেই।
@AA, অত ডিটেলে কেউ ভাবেনা। সবাই ভাবে যে অন্যের সমস্যা হবে। আসামে তাই হয়েছে। আমাদের রাজ্যেও তাই হচ্ছে। সবাই ভাবছে যে অন্যদের তাড়াবে। অবাঙালীরা ভাবছে বাঙালীরা সমস্যায় পড়বে। ঘটিরা ভাবছে বাঙালদের তাড়াবে। বাঙালরা ভাবছে মুসলমানদের উপর প্রতিশোধ নেওয়া যাবে। এইসব আরকি। দেখছেন না পেট্রোলের দাম বাড়াতে একটা ছেলে বলছে যে তার অসুবিধা হচ্ছে না, কিন্তু অমুকদের অসুবিধা হবে, তাই সমর্থন করছে। ফ্যাসিবাদের আয়ু নির্ভর করে মানুষের মস্তিষ্ক পক্ষালনের উপরে। যেটা করাই হয় ঘৃণা ছড়িয়ে।
সিপিএম সমর্থকেরা নিঃসন্দেহে চাইছে বিজেপি জিতুক, অবশ্য মোর্চা জিতুক সেটাও চাইছে, যেহেতু তার বিশেষ সম্ভাবনা নেই, তাই তারা মনেপ্রাণে চাইছে বিজেপি জিতুক। কিন্তু সেটা বলতে পারছে না, লজ্জা পাচ্ছে, মাঝে মধ্যে সেই ইচ্ছে বেরিয়ে আসছে, চেপে রাখতে পারছে না। ওদের মূল উদ্দেশ্য হল - কোনোভাবেই তৃণমূল যেন না জেতে, নো-ভোট-টু-টিএমসি।
আর এই বিহারি নিয়ে রেটোরিকটা মনে হয় প্রশান্ত কিশোরের অবদান। প্রশান্তের বোধয় নিজস্ব ধারণা যে বাঙালীরা সবাই খুব বিহারিদের অপছন্দ করে। তাই স্ট্র্যাটেজি হল যে বিহারি নিয়ে ঘৃণা ছড়িয়ে বিজেপির মুসলমানদের প্রতি ঘৃণাকে মোকাবিলা করা। দেখা যাক।
ভারতের কোনো রাজ্যে এখনো দশ মাস বাদে রেজাল্ট বেরোলে এখানে জানাবেন প্লিস!
ওভারকন্ফিডেন্স। আর কি।
সেটা হতে পারে। আগেই কোলকাতার এদিকে একটা সেফ সিটে নমিনেশান জমা দেওয়া উচিত ছিল। নন্দীগ্রামটা খুব রিস্কি হয়ে গেলো। দিদি আজকে যতই বলুন যে জিতবো, ইলেকশানের দিনের আচরণ খুব সন্দেহজনক লেগেছে।
বিজেপি বলছে মতুয়া নমঃশূদ্র দের নাগরিকত্ব দেবে। আর নাকি কারুর নাগরিকত্ব কাড়বে না। প্রশ্ন হচ্ছে NRC বিষয়টাই তো কে নাগরিক সেটা জানা। Minimum সততা থাকলে NRC CAA এর criteria গুলো বলে বিজেপি ভোটে যেত। মানে বিজেপি কাকে নাগরিক মনে করে আর কাকে করে না সেটা ওই criteria থেকেই তো বোঝা যাবে। বাংলার মানুষ এত বোকা না, ভোটের পরেই বিজেপি বুঝবে।
অন্য কোথাও লড়লে সবাই বুঝে যেত। আর দিদি নিজেই হারছে এই perception টা স্বীকার করা হতো। সেটা হলে এমন গেলো গেলো রব উঠবে যে tmc মুছে যাবে। দিদিকে দেখেই লোকে tmc কে ভোট দেয় কিনা
বামপন্থীদের অনুরোধ করবো - ১৯৮৩ থেকে সিপিএম ঠিক কি করেছে তার ডকুমেন্টেশন করতে। তারপরে কথা হবে। একটা দিয়ে গেলাম - হলদিয়া পেট্রো।
বাংলা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার প্ল্যান করেছিলাম - যেদিন দেখেছিলাম সন্তোষ ভট্টাচার্যর ট্যাক্সির সামনে বহু লোকের বডি ফেলে দেওয়া। প্রেসিডেন্সির ফিজিক্স ডিপার্টমেন্টে থেকে প্রতক্ষ্য করেছিলাম। পার্টু রেজাল্ট বেরিয়েছিলো দশ মাস বাদে।জ্যোতি বোস - ছাত্রদের কথা না ভেবে ইউনিয়ান কর্মিদের আগে রাখলেন। বাই দ্য ওয়ে / সন্তোষ ভট্ট ছিলো - সিপিআই ক্যান্ডিডেট। তাকে হারাতে সিপিএমের যে ন্যাক্কারজনক কান্ড দেখেছি - সে আর কহতব্য নয়।
দিদি কিন্তু বিজেপির ফাঁদে পা দিলেন। আর কোনও কেন্দ্রে লড়ছেন না।
দিদি আর মোদী একই কয়েনে র দুটো পিঠ। দুটোই ফ্যাসিস্ট. ক্ষমতার জন্যে যা ইচ্ছে করতে পারে।
জুলাই মাসে পরীক্ষা দেওয়া ১৯৮৬ পার্টু এর কলকাতা ইউনিভার্সিটির বিএসসির রেজাল্ট বেরিয়েছিল ১৯৮৭ র মে মাসে। আমি তার ভুক্তোভুগি।
বাংলা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার প্ল্যান করেছিলাম - যেদিন দেখেছিলাম সন্তোষ ভট্টাচার্যর ট্যাক্সির সামনে বহু লোকের বডি ফেলে দেওয়া। প্রেসিডেন্সির ফিজিক্স ডিপার্টমেন্টে থেকে প্রতক্ষ্য করেছিলাম। পার্টু রেজাল্ট বেরিয়েছিলো দশ মাস বাদে।জ্যোতি বোস - ছাত্রদের কথা না ভেবে ইউনিয়ান কর্মিদের আগে রাখলেন। বাই দ্য ওয়ে / সন্তোষ ভট্ট ছিলো - সিপিআই ক্যান্ডিডেট। তাকে হারাতে সিপিএমের যে ন্যাক্কারজনক কান্ড দেখেছি - সে আর কহতব্য নয়।
দিদি বলছেন যে ক্যা, এনারসি না চাইলে বিজেপি আর বামেদের ভোট দেবেন না। সেতো বুঝলাম। কিন্তু তিনো এমপিরা তো নিজেরাই এগুলোর বিপক্ষে ভোট দেয়না। দিদিও তো একসময় এসবের পক্ষে সওয়াল করেছেন।
আরেকটা খারাপ লাগলো যে তিনি মাঝে মধ্যেই বিহারীদের কথা তুলছেন। এটা অনেকটা বিজেপির পাকিস্তানের মতন। নন্দীগ্রামের ইলেকশানেও যেমন পাকিস্তানের কথা ওঠে, তেমনি তিনো এখন বিহারীদের নিয়ে মেতে উঠেছে।
দিদিকে দিয়ে কখনই বিজেপিকে আটকানো যাবেনা। এই রাজ্যে দিদি বিজেপির রক্ষাকবচ।
দিদিকে বার্বিং করে কি আর বিজেপি ঠেকানো যাবে?