আপনার কাছে কে উত্তর চেয়েছে? এখানে হুইল চেয়ার নিয়ে বক্তব্য এসেছে। তার পালটা বক্তব্য রেখেছি। ফালতু ভাও খাবেননা।
ওরে বামও যা রামও তাই। কেউ বলছে গোলাপ কেউ বলছে রোজ। মাকে বল্লুম ওদের কি বলে ডাকব মা, তুই বলে দে। মা বলল শিবরামের মত ব্রাম বল, সবাই খুশি হবে, শান্তি পাবে।
হুইল চেয়ার | 207.244.126.132
আপাতত | 207.244.126.132
বেকার পেচুনে লাগতে আসেন কেন ভেড়ুয়ারা? একেকজনকে একটা করে উত্তর দিই আর দেখি পরের বারেই হাওয়া। ফোটেন দিকি।
আপাতত আপনাকে কিছুই বলা হচ্ছেনা। খোরাক করার মুড এলে আবার খোরাক করব।
সিপিয়েম গবেট বলে বিজেমুলের পেছনে লাগতে গেছিল। গোহারা হেরে এখন কান্নাকাটি। ওঁয়ারা ভোটের রাজনীতি করেননা। বেশ তো, লোকেও ভোট দেয়নি। আলিমুদ্দিনে বসে বসে আঁটি বাঁধুক।
ধুর মশাই আমাকে ঠিক কী বললে শান্তি পাবেন আগে সেটা সবাই মিলে ঠিক করুন। কেউ বলছে বিজেপি, এখন শুনছি সিপিএম, আগে শুনেছি প্রিন্ট মিডিয়ায় অ্যান্টি কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রো-বিজেপি, বিদ্যাসাগর লেখার সময় নকশাল - আপনাদের সবকিছুই নালেঝোলে হয়ে গেছে।
ধরুন মমতার কিস্যু হয়নি। উনি হুইল চেয়ারে বসে নাটক করছিলেন। তাতে কি? জনতার সহানুভূতি আদায় করে ভোট পাওয়া গেল। বিজেপিকে হারানোর জন্য ওরকম নাটক একশবার করুন। সিপিয়েম অন্ধ হয়ে গিয়েছে বলে এসব আলবাল প্রশ্ন তুলছে। এসব ভাটের যুক্তি দেবেন, আবার খোরাক কল্লে নিননিছারা গাল দিচ্ছে বলে কান্নাকাটি জুড়বেন।
প্রথম থেকেই তিনোদের বিরোধিতা করে এসেছি, এখনও করি। তবে এবারের পবর ফলে খুব খুশী হয়েছি কারন বিজেপি ক্ষমতায় আসতে পারেনি। পব, তামিল নাড়ু, আর বিশেষ করে কেরল - এই তিন রাজ্যের ফল খুব ভালো লেগেছে। বিশেষ করে কেরল।
সিপিএমের গায়ে গন্ধ বললেই সিপিএম বলে, তোর চোদ্দগুষ্টির গায়ে গন্দ। কিন্তু চান করে না!
তৃতীয়বার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কিছুক্ষণ আগে। তাঁকে অকুণ্ঠ অভিনন্দন ও কুর্নিশ। একটা ইতিহাস সৃষ্টি হল,পশ্চিম বাংলার মাটিতে,ভারতের মাটিতে। জয় হিন্দ।
একজন মানুষ যিনি প্রায় দু মাস ধরে হুইল চেয়ারে বসে সারা বাংলা জুড়ে প্রচার করলেন এবং ঠিক নির্বাচনের শেষ দিনে ব্যান্ডেজ কাটলেন, তার হাঁটাচলা অত সাবলীল হয় কীভাবে সেই প্রশ্ন উঠবে না? কোন ডাক্তার তার এমন ঐশ্বরিক চিকিচ্ছে করলেন? প্রশান্ত কিশোর কত পেলেন? হরিশ চ্যাটার্জিতে কতগুলো বাড়ি?
আর ফান্ডিং নিয়ে প্রশ্ন তুললে সব দলের ফান্ডিং নিয়ে প্রশ্ন তোলা উচিত। পলিটিক্যাল কনসালটেন্ট এর ফি কে মেটাল সেসব প্রশ্নও তোলা উচিৎ।
আর হ্যাঁ, প্রচন্ড গালাগালি চলছে কদিন ধরে, যাচ্ছেতাই রকমের। এই ট্রোলামো বন্ধ হওয়া দরকার
একি কথা এলেবেলেবাবু, এটা আশা করিনি।
শুধু ডিসিকে একা দোষারোপ করলে হবে না ব্রতীনবাবু। এটা গত চার পাঁচদিন হল মহামারির আকার নিয়েছে। অ্যাদ্দিন প্রবল চাপে ছিল, এখন লাভা বেরোতে শুরু করেছে।
বাবলু দা তো মোহনবাগানের সুব্রত ভটচাজ। (হায় সেই মোবা )
PT দার প্রতি dc এর এই অসভ্যতা আর নেওয়া যাচ্ছে না। কালকে আমি পিনাকী কে বলেছি। ওর শরীর টা ভালো যাচ্ছে না। ও লিখবে।
পাই আর সৈকত কেও বলছি। প্লিজ টেক কেয়ার।
LCM দা, মাস দুই আগে তোমার সাথে কথা হচ্ছিল। এই সব কারণেই লগিন ম্যান্ডেটারি করতে বলছিলাম। এরা সব মেঘনাথের দল। নিজের নামে লগিন করে খিস্তি করার মুরোদ নেই।
না না কেউ কেউ এখানে কিন্তু তারা উচ্চঘর কংসরাজের বংশধর থাকেন। তাদের সাত খুন মাফ। মানসিক ভারসাম্যহীন লিখলেও মরাল জেঠু বা পিসিরা রাত্তির বেলা কম্বুকণ্ঠে গুরুর রুচিশীল পরিবেশ বজায় রাখার আদেশ দেয় না। আমরা তো ফোতো, বাতিল, ৪২০, রন্টিপাগলা।
ফাণ্ডিং প্রশ্ন অসম্ভব ভ্যালিড। একটা দল পরের বিষয়ে আঁশ বটি নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে তারা কোথা থেকে টাকা পায়?
বৃন্দা ও প্রকাশ কারাট গ্রেটার কৈলাস পার্ট ওয়ানে দোতলা বাড়িতে থাকে কি ভাবে?
সেকি কতা এলেবেলেবাবু? আমরা ত সবাই আমঘাটায় থাকি। সুদু ন্যাড়াস্যার দিগগজ বলে আম্রিগায় থাকেন।
মনে হচ্ছে এবার বাবলুদার নিন্দেমন্দের ফিকির করছেন। যাগ্গে!
নাকি এইটে?
<a href="https://ibb.co/fHCBCRW"><img src=" alt="unnamed" border="0" /></a>
এলো?
খুঁজুন গিয়ে। সবাই তো বিদেশেই থাকেন। তাছাড়া এখানে তো দিগ্গজদেরও অভাব নেই। তাদের জিগ্যেস-টিগ্যেস করুন।
রর্থচাইল্ড তো বিশাল ধনকুবের ইহুদি ফ্যামিলি। প্রচুর ইনফ্লুয়েন্স ছিল এক সময়। এখন তো ছেলেদের মধ্যে ভাগ হয়ে গেছে। বিশাল বিশাল প্রাসাদ ছিল। সে আবার কি করল ?
যাঃ গুলিয়ে গেল।
F এসে গেলেই লারিত-জারিত সাইকেল কমপ্লিট হয়ে যায়।
কাল একটা হিডিয়াস হেক্সাগন গোছের কেস পেলাম। এক ভদ্রমহিলা (ধরা যাক, নাম A) এলেন। তাঁর সমস্যার কথা বলতে গিয়ে বললেন, স্বামী B এর সঙ্গে সেপারেশনের কথা চলছে। কারণ B বেশ কিছুদিন ধরে আরেক মহিলা C এর সঙ্গে পরকীয়া করছেন।
এতে দুঃখ পেয়ে A তাঁর ফেসবুক বন্ধু D এর সঙ্গে প্রেম করতে শুরু করেছেন, যিনি আবার তাঁর স্ত্রী E এর সঙ্গে সেপারেশনের প্রচেষ্টায় আছেন।
এদিকে B বারবার A কে ফোন করে এবং দেখা করে বলছেন যে লিগ্যাল সেপারেশনে এখুনি না যেতে, কারণ C এর স্বামীর সঙ্গে C এর সেপারেশন হতে একটু দেরি হচ্ছে, কী হবে ঠিক বোঝা যাচ্ছে না।
A ভদ্রমহিলাও সেই নিয়ে একটু কনফিউজড হয়ে আছেন, কারণ D এবং E এর ডিভোর্স ঠিকঠাক হবে কিনা তিনিও নিশ্চিত নন।
এমতাবস্থায় বারবার তাঁরা আদালতে গিয়ে পরের ডেট নিয়ে আসছেন। তার মধ্যে লকডাউন বারবার এসে অবস্থা আরও পেঁচিয়ে দিচ্ছে।
লাইফ ইন আ ওয়ানাবি মেট্রো।
উত্তরপ্রদেশে পঞ্চায়েত ভোট শেষ হয়েছে ২৯শে এপ্রিল। তাতে ভোটের ডিউটি দিতে গিয়ে ৭০০ জন টিচার মারা গেছেন কোভিডে।
ভোটের রেজাল্ট বেরিয়েছে ২রা মে। অযোধ্যা জেলায় ৪০টা পঞ্চায়েত সিট, বিজেপি জিতেছে সাকুল্যে ৬টা সিটে। ২৪টা সিটে জিতেছে সমাজবাদী পার্টি।
বারাণসী লোকসভা কেন্দ্রের অধীনেও ৪০টা পঞ্চায়েত সিট, সেখানেও বিজেপি জিতেছে ৭টা সিটে, সমাজবাদী পার্টি ১৫।
এসব খবর (বিশেষ করে উত্তরপ্রদেশ এর খবর) মেইনস্ট্রিমে আসছে কিন্তু কম।
বিবিসি তে কিছু পেলাম - Covid in Varanasi: Anger rises as coronavirus rages in Modi's constituency,
ইন্ডিয়া টুডে তে - In party-less UP panchayat polls, SP claims big win as BJP stumbles in Ayodhya, Varanasi
এটা দেখে খুশী হলাম । সিপিআইএম-এর তরুণ প্রার্থীরা ভালই ভোট পেয়েছে। পরাজয় - ই শেষ কথা নয়
https://www.epaper.eisamay.com/imageview_2498_13654_4_1_05-05-2021_4_i_1_sf.html