ওসব লিঙ্কের চুলকুনি অন্যত্র। ইনিই বলেছিলেন চাকরি নেবেন না। এখন আম ও ছালা উভয়ই হারানোর আশঙ্কায় নিচ্ছেন। এটা দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে, দয়ার দান নয়। বিচারবিভাগীয় তদন্তের কী হবে? বাকি যাঁরা মারা গেলেন তাঁদের ক্ষেত্রে কী নীতি নেওয়া হয়েছে?
r2h
য্খন প্যাসেন্জার ট্রেনে সপ্তাহে তিন চারবার করে যাতায়াত করতাম তখন এক শীতের সন্ধ্যের ট্রেনে দেউলটি (বোধহয়) স্টেশন থেকে চারজন বয়স্ক মানুষ ফাঁকা ট্রেনে উঠে বিস্তর মজার গল্প করতে করতে আমাকেও সঙ্গী করে নিলেন। তার পর জানালেন যে ওঁরা চার বন্ধু শনি বা রবি বারে সকালের প্যাসেন্জার ট্রেনে উঠে পড়েন আর বেশ খানিক দূর গিয়ে যে কোন স্টেশনে নেমে পড়েন। তারপর টোটো, অটো, সাইকেল ভ্যান যাই কপালে জোটে তাতে করে ডান বা বাম দিকের যেকোন গ্রামের ভেতরে চলে যান। সেখানে সারাদিন কাটিয়ে আবার সন্ধ্যেয় বাড়ি ফেরেন।
চমৎকার আইডিয়া পাওয়া গেছে রিটায়ার করে সময় কাটানোর জন্য।
@এলেবেলে
ধন্যবাদ।
ছেড়ে দেওয়া এক্কেবারে অব্বেশ নেই। আর খিস্তি তো আমার গায়ে লাগেনা। শুধু যে দেয় তার ভোকাল যন্ত্রের সঙ্গে বেলগাছিয়ার ৬০ এর দশকের খোলা ড্রেনের সাযুজ্য পাই। গা গুলিয়ে ওঠে এই মাত্র।
আগেও লিখেছি মাস্টারমশাইরা ছোট বেলায় কান ধরে শিখিয়ে দিয়েছিলেন, "পাগলে কিনা বলে, ছাগলে কিনা খায়"। সময়ে সময়ে বাক্যে পাগল আর ছাগলের অবস্থান বদলেও অনেক কিছুর ব্যাখ্যা করা যায়।
যে এতোদিন ধরে অন্যদের ট্রোল করে এলো সে আজ নিজেই ট্রোলড হচ্ছে যে পারছে এসে ঘন্টা নেড়ে দিয়ে যাচ্ছে হা পোড়া কপাল
খুবই যাচ্ছেতাই রকমের ব্যাপার স্যাপার চলছে। কিছু বলার নেই।
আজ পিটি বাবু নিজের নামে না লিখে যদি আড়াল থেকে পোস্ট করে করে চলে যেতেন, তাহলে এভাবে ট্রোল করতে পারতেন কি ?
তবে টোটো ভাল জিনিস হলেও নানা যাাায়য়গাাায়য় অত্যন্ত বেশি টো টো রাস্তায় নেমে পড়ায় সিচুয়েশন বেশ খারাপ।
সবচেয়ে বড় উদাহরণ দুর্গাপুর
তোমরা পিলিজ আমাদের মাস্টারদাকে কিছু বোল না। ও আমাদের পিটিয়ে ছাগল করার দায়িত্ব নিয়েছে আমাদের পেটাতে পেটাতে কখন ও নিজে ছাগল হয়ে গেছে ও জানেনা তোমরা ওকে ছেড়ে দাও পায়ে পড়ি।
নিজেদের হতাশা আপাতত নিজেদের কাছেই রাখুন। নইলে একটু পয়সা খরচ করে শ খানেক বিধায়ক কিনতে বলুন হাইকমান্ডকে।
কি আশ্চর্য পাই নিজেই তো দুটো ডোজ দুটো আলাদা জায়গায় নিয়েছেন। ভাটিয়া৯তে সেই গল্প লিখেওছেন কিছু পাতা আগে। প্রথমটা অন্য কোথায় দ্বিতীয় ডোজ বোধায় কলকাতায়। পাঁড় মিথ্যেবাদী অসভ্য মাস্টারটা আবার পাইকেই উলটে বলছে? পদের জোরে গলার জোরে স্টুডেন্দের থামানো অভ্যেস। সেই অসততা এখানেও চালাচ্ছে।
পিটিদা, টোটো আমারও খুব পছন্দের বাহন, কলকাতা গেলে, আগরতলাতেও। মোটর লাগানো রিক্সাও বেশ, তবে টোটো আরো ভালো। বোড়ালের দিকে যাইনি বোধয় বছ্র কুড়ি হবে, এখন নিশ্চয় আরো অনেক ভারী শহর হয়েছে।
টালির নালার সরু সরু ব্রিজগুলো, তার এপার আর ওপার, খুবই ইন্টারেস্টিং ছিল।
হায় অভদ্র ভাষা ব্যবহার করার অর্ধসত্যর চাষ করার মিখ্যা কথা ধরা পড়ে গিয়ে গোলপোস্ট সরানোর অধিকার কি পাঁকমাস্টারের একার? আমাদের কোন অধিকার নেইকো
হ্যাঁ, আমার এই জিনিসটা এক্সপ্লোর করার খুব ইচ্ছে। কিন্তু একা একা হবে না। আর ট্রেনের ব্যাপারটাও। কিন্তু সেটা শুধু অফিসের ছুটি না, সাংসারিক দায় দায়িত্ব থেকেও অন্তত মাস তিনেকের ছুটি না নিলে করা মুশকিল।
শীতলখুচি যে মায়ের ভোগে চলে গেছে সেটা তো বোঝাই যাচ্ছে। এবারে নতুন মন্ত্রিসভায় কতজন মুসলমান ও মহিলা থাকেন সেটা দেখার পরে ষোলোকলা পূর্ণ হবে!
ভাই তোদের গুরবরকে কিছুদিন শান্ত হয়ে সাইডে বসতে বল। চাণক্যকে ২০০+ সিট পেয়ে সরকার গড়ার বক্তৃতার ভিডিওটা দেখা আর মাথায় জল দিতে বল।
PT কে অভদ্র ভাষায় আক্রমণ করার প্রতিবাদ করছি। পরিবেশটাকে সুস্থ রাখুন। এমনিতেই একটা সা়ঘাতিক অবস্থা।
আমার এক বন্ধু বলেছিল ঠিকমতন জানা থাকলে অটোর রুট বদলে বদলে উল্টোডাঙা থেকে মানিকতলা, মানিকতলা থেকে গিরিশ পার্ক - এরকম করে বিহার, ইউপি হয়ে পাকিস্তানের বর্ডার অব্দি চলে যাওয়া যায়।
r2h
আমার যেহেতু সাইকেল, দুচাকা ইত্যাদি কিছু নেই তাই আমি রিকশা, টোটো বা অটো চড়তে বাধ্য হই। তাতে চার পাশটা দেখা যায় আর নিজের ধারণাটাও বদলে ফেলা যায়। এই সুযোগে অনেক টোটো চালকের সঙ্গেও আলাপ হওয়ায় তাদের কাছ থেকেও খবর পাওয়া যায়। সেগুলো ছাপানো খবরের চাইতে অনেকাংশেই বাস্তবের সঙ্গে জুড়ে থাকে। এই খবরের কোন সিপিএম, তিনো নাই।
একবার দুর্গোপূজায় টোটো চড়ে গড়িয়া থেকে বোড়াল, নতুনহাট হয়ে বারুইপুর পর্যন্ত গিয়েছিলাম সে এক চমৎকার অজানাকে দেখা।
২০১১ আমি মমতা ব্যানার্জি ঈশ্বর ও আল্লার নামে শপথ নিয়ে বলছি...
২০২১ আমি মমতা ব্যানার্জি ঈশ্বর ও আল্লার নামে শপথ নিয়ে বলছি...
হে হে খোরাক খোরাক।
আরেকবার গেছি শাসন রোড, মেলা দেখতে আর যাত্রা শুনতে। শেষ সন্ধ্যের অন্ধকারে সাইকেল ভ্যান চলছে, কলকাতায় পরিচারিকা সহায়িকা ইত্যাদি কাজ করেন মহিলারা বাড়ি ফিরছেন মেলা উপলক্ষ্যে, সংক্রান্তি টাইপ কিছু, খুবই উল্লসিত কলকাকলি। হঠাৎ দেখি সূচীপতন নিস্তব্ধতা, আর অন্ধকার তো বলেই লাভ নেই, ও শহরে দেখা যায় না। আধঘন্টাখানেক পর ভ্যান চালক বললেন, আমার গাড়িতে কোন ভয় নেই, কোনদিন কিছু হয়নি। কী ব্যাপার? না ঐ আধঘন্টা ছিল ডাকাতের এলাকা, খুবই ঐতিহ্যশালী ডাকাত, প্রথমেই ধরে গলা কেটে ফেলে, তারপর দেখে কারো কাছে কিছু আছে কিনা। স্বাভাবিক, সব গরীব লোক, পাইকারী হারে না করলে লাভ হবে কোত্থেকে।
এই যে রমরম করে সেন্ট্রাল ভিস্তা চলছে, ছুপা বিজেপিগুলির তা নিয়ে টুঁ শব্দ নেই। মোদিজিনে কিয়া হোগা তো ...
পাঁকমাস্টারের মতো ভালো কর্মী আইটিসেলে আরো চাই অ্যাই ম্যাস্টর তোর আআইটি থেকে আর কটা ফুসলে আনতে পারবি? তোর মতো হারামি আর বেশরম হতে হবে তাহলে বেশি করে ভিক্ষে পাবি।
আর স্যারেরও বলিহারি। খ, বড়েস, অমিত, টি সব্বাই আপাতত খুলে নিয়েছেন পরে ঝাঁপিয়ে পড়বে্ন বলে, স্যার সেখানে যেচে গাল খাবেন বলে পণ করেছেন। দুদিন রেস্ট নিন, এগুলো সব ভ্যানিশ হয়ে যাবে।
কত জায়গায় যে যাইনি। একবার বাঘাযতীন থেকে ট্রেনে উঠেছি শিয়ালদা যাবো বলে, ট্রেন দেখি শিয়ালদা না গিয়ে চলে গেল গুরুদাসপুর হল্ট।
আরেকবার ট্রেনে চেপে শাসন নামটা দেখে পছন্দ হওয়াতে নেমে পড়লাম, গ্রামের পথ দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে দেখি লোকজন ভর দুপুরে ঠেকে বসে চোলাই খাচ্ছে। সঙ্গের বন্ধুটি তক্ষুনি বসে পড়তে চায়, কোনভাবে নিরস্ত করে যেতে যেতে দেখি পুকুরধারে প্রকান্ড গোসাপ। বিফলচোলাইবাসনা কলকাত্তাই বন্ধুটি তাকে দেখে ডাইনোসরের বাচ্চা ভেবে ব্যতিব্যস্ত। পরে জানতে পারলাম শাসন সুবিধের জায়গা না, দুই বহিরাগত হাড়গিলে ছোকরাকে দেখে যে কেলিয়ে পুঁতে দেয়নি সেই ভাগ্য।
ঢপ্পিটি শেষ কোন সালে নির্জলা সত্য বলেছেন?
পাঁকমাস্টার ছাড়া পৃথিবীর আর কেউই পশ্চিমবঙ্গে থাকে না। তবুও ভাজপা ভোগে গেল, হায়।
ম্যাস্টরের ভরসা সারাক্ষন অর্ধসত্য আর তথ্যবিকৃতির চাষ আর ধরা পড়লে গোলপোস্ট তুলে দে দৌড়
টোটো ভাড়া করে শহর ঘোরাটা ইন্টারেটিং। ইনফ্যাক্ট আমি কিছুদিন খুব পরিকল্পনা করেছিলাম শুধু অটো বা সাইকেল রিক্সা চেপে, মানে রুট বদলে বদলে সারা কলকাতা ঘুরবো। মানে ধরুন আলিপুর থেকে এলাম হাজরা, হাজরা থেকে বালিগঞ্জ ফাঁড়ি, সেখান থেকে আরেকদিন বন্ডেল গেট রুট ধরবো, আজ গেলাম গড়িয়াহাট, সেখান থেকে গড়িয়া, সেখান থেকে মহামায়াতলা বা নরেন্দ্রপুর বা সোনারপুর, আবার আরেকদিন গেলাম উত্তরে (ওদিকটা চিনি না তাই নাম বলতে পারলাম না)।
একই রকম ভাবে লোকাল ট্রেনে চেপে চেপে ভারতবর্ষ ঘোরার প্ল্যানও করি। তবে ঐ আরকি, তারপদ রায়ের মত আমি গতবছ্র যাইনি শিমলা আর এই বছর যাইনি দার্জিলিং।
বুঝলাম, পবতে থাকেন না।
সম্ভব্তঃ নিননিছাদের বেশীর ভাগই পবতে থাকেন না এবং বাস্তব অবস্থা সম্পর্কে কোন ধারণাই নেই।
ঐজন্যেই খিস্তি অথবা খিল্লি ভরসা।
কতগুলো লুম্পেন তিনো সাপের পাঁচ পা দেখতে শুরু করেছে। দিয়ে যা খুশি ভাষায় যা খুশি বলে যাচ্ছে দিনের পর দিন। হায় মর্যাল জেঠু ও পিসিমারা কোথায়!
কি আশ্চর্য, পিটিদা যে টোটো চড়ে কোনো ডিম্ভাত এর দোকান খুঁজে পায় নি, আমিও ঐ টোটো চড়ে ঘুরে তিনোদের কাটামানি বা মাস্তানি খুঁজে পাই নি। ওই টোটো দিয়ে আর সার্চ করব না, হয় অন্য টোটো নয় গুগল সার্চ করব।
'সবচেয়ে মজা পেইচি ভবদুলাল থুড়ি এলেবেলেকে ট্রল করে।'
পান। পবতে এখন সুবাতাস বইছে। চার ঘন্টার আদেশে সমস্ত লোক্যাল ট্রেন বন্ধ। ইদের বাজার ফের চৌপাট। কোভিডের অবস্থা ভয়াবহ। দুদিন পরেই বিজেপিপুষ্ট কর্পোরেটরা জাঁকিয়ে বসবেন। মুকুল অলরেডি ডজ মারতে শুরু করেছে। এখন তো ট্রলেরই সময়। তাছাড়া ভাঁড়ে তো মা ভবানী। তাই উত্তর দিলেই লাপাতা! এটাকেই ঋত্বিক বলেছিলেন 'বীভৎস মজা'। সেই ট্র্যাডিশন সমানে চলেছে...
খুবই জঘন্য নোংরা গালাগাল খিস্তি যা ইচ্ছে চলছে। আপনারা সাইটটাকে গুরুর ফেসবুক গ্রুপ করে দিলেন। কিছু আর বলার নেই।