আমাদের এদিকে চন্দ্রকোনায় প্রয়াগ নামে একখান ফিল্ম সিটি হয়েছিল সেকালে। তারপর সারদা রোজভ্যালি প্রয়াগ সব উচ্ছন্নে গেল, সেখানে এখন কিছু ফেবু জনতা বেড়াতে গিয়ে হাহাকার মেশানো ছবি তোলেন।
রামোজি ফিল্ম সিটি প্রথম গেছিলাম ২০০৪ সালে ।
স্বপ্নের শহর মনে হয়েছিল।
শেষ গেছিলাম ২০১৯ সালে। সেই রামোজি আর নেই । আগে হিন্দি বাংলা তামিল তেলেগু ছবির যে হারে শুটিং হত এখন কয়েকটা তেলেগু সিরিয়াল ছাড়া শুটিং হয় না।
এক সময় তেলেগু স্টার বালাকৃষ্ণ , ভেঙ্কটেশ ওখানে দাপাদাপি করত এখন না চেনা কয়েকজন তেলেগু সিরিয়াল শিল্পী ।
তবে উন্নয়ন হয়েছে । ইউ কে গুরা বলে যে জায়গা সেটা এখন হোটেল ।
আগে এখানে কোন সাধারণ মধ্যবিত্ত এলাকা হিসেবে শুটিং হত। এখান হোটেল এর সঙ্গে কিছু দোকান রেস্তোরা হয়ে গেছে ।
রামোজি দেখতে চাইলে গোবিন্দের কিছু গানের দৃশ্য দেখুন ।
আমাদের কোম্পানি একবার একজনের কুড়ি বছর সার্ভিস হওয়া উপলক্ষে রামোজির টিকিট না ট্রিপ না কি একটা দিয়েছিল। সে দিব্বি ফ্যামিলি নিয়ে ঘুরেটুরে এলো। কিন্তু আরেকজন ম্যারাথন রানার ভারী ক্ষেপে গেল সেই শুনে। সে কিছুতেই যাবে না। তার অন্য সব দৌড়ানোর প্ল্যান আছে ইত্যাদি।
রামোজি ফিল্ম সিটি খুব সুন্দর জায়গা। বিশাল জায়গা জুড়ে নানা রকম শুটিং সেট, থিম পার্ক, জয় রাইড, দোকানপাট, রেস্তোঁরা সব আছে। সারা দিন লেগে যায় ভালো করে ঘুরতে। নানা জায়গায় সত্যি সত্যি শুটিং চলে। তবে তখন স্বাভাবিক ভাবেই সেখানে যেতে দেয় না। ভেতরে হোটেল ও আছে দুটো তারা আর সিতারা।
আর ডিজনি ল্যান্ড তো মেনলি আমিউজ মেন্ট পার্ক। মিল অনেকটাই আছে যদিও রা ফি সি র সাথে। বেশির ভাগ রাইড ডিজনির চরিত্রের ওপর ভিত্তি করে। তবে উল্টো টাও হয়ে ছিল। একটা রাইড ছিল পাইরেটস অফ ক্যারিবিয়ান বলে। ভীষন বিখ্যাত হয়েছিল। পরে সেটার ওপর বেস করে সিনেমা হয়। আর চারিদিকে নানা চরিত্র সেজে লোকজন ঘুরে বেড়ায়। মার্ভেল, ডিজনি, স্টার ওয়ার্স নানা রকম ।
ছি পি এম এর বয়: বৃদ্ধ নেতা কি বললো,তাতে কি এসে যায়! তলে তলে বিজেপি কে সাপোর্ট করে,এখন ড্যামেজ কন্ট্রোল এর প্রচেষ্টা!
বিধান সভায় ঢোকার যো নেই। কি অবস্থা বানিয়েছে নিজেদের!এখন জোরালো উপস্থিতি ফেবু তে আর পমেটম মেখে টিভি তে।
আচ্ছা। তাহলে বলতে হয় যে ডিজনিল্যান্ড হলো বড়ো পার্কের মতো জায়গা, যেখানে সারাদিন ঘুরে বেড়ানো যায়। বেশীরভাগই ফ্যামিলি নিয়ে যায়, তবে কেউ কেউ আবার উত্সাহের আতিশয্যে গার্লফ্রেন্ডকে প্রোপোজও করে ফেলে। বার খেয়ে ক্ষুদিরাম আর কি। ডিজনিল্যান্ড শুধু আমেরিকা নয়, ফ্রান্স আর এশিয়াতেও আছে। জাপানে আবার দুদুটো আছে, ডিজনি ল্যান্ড আর ডিজনি সি। তবে দুটো পার্ক বানানোর ফলে জাপানিদের পপুলেশান বৃদ্ধির হার যে ডবল হয়েছে, এরকম কিছু শোনা যায় নি। কাজেই ডিজনিল্যান্ড ঘুরতে যাবার আগে ভেবেচিন্তে প্ল্যান করবেন, কার সাথে যাবেন।
(ডিঃ রামোজি ফিল্ম সিটি নিয়ে কোন আইডিয়া নেই)
#বৃদ্ধা
আসাম সরকারের উচিত বৃদ্ধ ও বৃদ্ধদের ভাতা বাড়ানো।স্বল্প খরচে সরকারি বৃদ্ধাশ্রম তৈরি করা।ছেলে মেয়েদের হাতে ছেড়ে দেওয়া মানে নিজেদের থেকে ন্যূনতম চাহিদা টুকু ও বিনষ্ট করা। কে কাকে দেখভাল করবে, সেটা বয়স্ক মানুষ জনের নিজস্ব ডিসিশন।
এ আগন্তুক সে আগন্তুক নন। এই আগন্তুকের জন্যে -
https://en.wikipedia.org/wiki/Disneyland?wprov=sfla1
https://en.wikipedia.org/wiki/Universal_Studios_Hollywood?wprov=sfla1
এই 'আগন্তুক' সম্ভবতঃ আমাদের পুরানো আগন্তুক নন।
https://epaper.anandabazar.com/imageview_57019_53648229_4_71_08-07-2021_8_i_1_sf.html
আগে রামোজি ফিল্ম সিটির ওপর একটু আলোকপাত করুন প্লিজ।
এবারে ফেবুট্রোলবাহিনী নামবে না না সুজ্জি ডাক্তার অমন কথা বলে নি কো। আবাপর গুষ্টির তুষ্টি করে দেবে
https://www.anandabazar.com/west-bengal/bijemul-a-wrong-term-admits-cpm-state-secretary/cid/1291496
ডিজনিল্যান্ড কি আমেরিকায় ? কোন শহরে ?
ওটা কি স্টুডিও?
আমাদের রামোজ ফিল্ম সিটির মত?
কেউ কি আলোকপাত করতে পারেন ?
দ্রি কে খুব মিস করি। বহুকাল দেখি না। Sকেও খুব মিস করি। কোথায় গেলেন আপনারা?
যেটুকু তফাৎ তা ওই লোধ্ররেণু আর গোলাপজলেই .... ঃ-)
( লীলা মজুমদারের লঙ্কাদহন পালায় হনুমান বলেছিল, "মানুষের মেয়েদের আবার আলাদা আলাদা দেখতে হয় নাকি? সব একরকম দেখতে। যেটুকু তফাৎ ওই লোধ্ররেণু মেখে নিলেই সব চলে যায়। " পুরোটা এক্জ্যাক্ট হল না, কিন্তু এরকমই কিছু একটা বলেছিল। )
চামড়ার রং সিসিলি-তিউনিশিয়া-মাল্টা-গ্রীস-লেবানন-সিরিয়া-ইজরায়েল-মিশর-মরক্কো-তুরস্ক খুব আলাদা? আমার চোখে তো হরেদরে একই লাগে। হঠাৎ করে নরওয়ে আর জর্ডন পাশাপাশি বসাব না, কিন্তু ধীরে ধীরে এগোলে তো প্রায় কাছাকাছি।
সিনেমর রেকো ঃ স্টালিনগ্রাড (১৯৯৩, পরিচালনা জোসেফ ভিলস্মেয়র) । ইউটুবে আছে।
অভি চামড়ার রঙের কথা ভুলে গেলেন।
এখনকার ইউরোপ বলে যেটা দেখানো হয়, সেটা ঠিক মনে ধরে না। বেসিক্যালি মেতিপুকুরের গায়ে লাগা সবদিকের ডাঙাই ইউরোপ বলা উচিত। পুরো ইতিহাস জুড়ে তাই হয়ে এসেছে, এদের উত্থান পতন সব একরঙে। শেষ চারশো বছরের হিসেব দিয়ে জোর করে একটা স্থলভাগ বানিয়ে নেওয়া না-ইনসাফি। শুধু শিল্পোন্নতি মাপকাঠি হতে পারে না, পূর্ব-পশ্চিমের অনেক পার্থক্য। শুধু ধর্ম মাপকাঠি হলে বলকান মারপিট হয়। মেতিপুকুরের গায়ে লেগে থাকা এশিয়া বা আফ্রিকার দেশগুলো ঠিক এশিয়া বা আফ্রিকাও নয় তেমন।
প্লাস এই ভাগাভাগি হলে অনেক ঝামেলা মিটে যাবে। ইজরায়েল নিজেকে বেশি নিরাপদ ভাববে, পশ্চিম ইউরোপের দেশগুলো আর মিডল ইস্ট উদ্বাস্তু নিয়ে ঘাবড়াবে না, ফ্রান্সের আলজেরিয়া ইত্যাদি সেমি-কলোনি নিয়ে মর্মতাপ হবে না...
বিশ্বভারতীর লেখাটা পড়লাম। একটা জায়গাতে দেখছি লেখা আছে "কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বভারতীর উপাচার্য রথীন্দ্রনাথ"। বিশ্বভারতী ১৯৬১ সালে কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হয় না ?
হ্যাঁ, সে তো ঠিকই যা ইস্তাম্বুলের একটা অংশ ইওরোপে আর বাকিটা এশিয়াতে। কিন্তু এটা কি ঐ বেটাদেরকে খেলতে নেওয়ার জন্য কারণ হিসাবে যথেষ্ট? টার্কি অবশ্য ইউতে ঢোকার জন্য চেষ্টা কম করে নি, কিন্তু ওখানে মোল্লাতন্ত্রের ছায়া সাম্প্রতীক অতীতে যেভাবে বিস্তৃত হয়েছে তাতে খুব স্বাভাবিকভাবেই ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের মেম্বার দেশগুলো থেকে প্রবল বাধা এসেছে।
অভি, মেল পঠিয়েছি। দেখুন তো?
দেখুন ইজরায়েল আর কাজাখস্তান উয়েফার মেম্বার। কাজাখস্তানের বোধ হয় ন্যাজের লোমটা ইউরোপে পড়েছে। আর ইস্জরায়েলের প্রতিদ্বন্দীদের দেখুন। সমস্ত আরব দেশ প্লাস লেবানন আর ইরান ।
হ্যাঁ, অন্যমনষ্ক@জিমেল। shh দেবেন লেখার সময়।
টার্কিতে ইস্তান্বুলেই তো নদীর এক পাড় ইউরোপ আর অন্য পাড় এশিয়া।
আচ্ছা টার্কিকেই বা ইউরোতে খেলতে নেয় কোন যুক্তিতে? না ওরা ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে না সিঙ্গেন জোনে না ইউরো কারেন্সি ব্যবহারক।
অভি আছেন? কিছু প্রফেশনাল দরকার ছিলো।ই মেইল পাওয়া যাবে একটু? (বাংলায় লিখুন )
আমাদের রাঢ়বাংলার দুই হবু মুখ্যমন্ত্রীর মধ্যে জোর ঝামেলা। প্রতিবাদে যুবমোর্চা সভাপতি পদ থেকে বেরিয়ে এলেন সৌমিত্র খাঁ। রাঢ়ভূম থেকে বেরিয়ে মল্লভূম পৃথক রাজ্যের দাবি উঠবে এবার। খুব গোলমেলে অবস্থা।
ব্রেক্সিট মানে কি ইওরোপ এর ম্যাপ থেকে বাদ গেলো না কি! ইংল্যান্ড এই ইউরোকাপের অপ্রতি রোধ্য টিম। এখনো পর্যন্ত্য গোল খায় নি। ইতালি ও ইংল্যান্ড ফাইনাল হওয়া উচিত।