এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • এলেবেলে | 2402:3a80:114b:933f:93cd:d71:c695:3eee | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৫:২২491435
  • আপনি খিস্তিবাজ? তাই দেখলাম খানিক আগে।
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:10fe:f20:d89:7bf4 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৫:২১491434
  • ছাত্ররা জানে আমি আপনি এইরকম খিস্তিবাজ?
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:10fe:f20:d89:7bf4 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৫:২০491433
  • এরকম ভাষা ব্যবহার করেন, ছাত্ররা জানে আমি এইরকম খিস্তিবাজ? সম্মান করে?
  • এলেবেলে | 2402:3a80:114b:933f:93cd:d71:c695:3eee | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৫:১৮491432
  • এর উত্তর আপাতত তোলা  রইল। একদম ব্যথার জায়গায় মলম মালিশ করে দেব। দেখব ওই ফুটুনির পরে বুলি ফোটে কি না।
  • অর্জুন | 27.131.210.226 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৫:১৫491431
  • অর্জুন | 27.131.210.226 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৪:৫৪
     
    *বাংলা মাধ্যম গুরুত্ব হারায়। 
     
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:10fe:f20:d89:7bf4 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৫:১১491430
  • আর নেওয়া যাচ্ছে না।
    আজ বিদ্যাসাগর কাল রামমোহন পরশু বিবেকানন্দ। সবজান্তা দুলিরাম!
  • খিকখিক | 69.195.128.82 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৫:০৮491429
  • ছাইক্লোন হতি পারে।
  • এলেবেলে | 2402:3a80:114b:6ff1:5acc:6758:c378:466e | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৫:০৬491428
  • ১৪:৫৯ কি আমাকে বলা? ইতিবাচক উত্তর হলে যথাযথ প্রত্যুত্তর যথা সময়ে দেওয়া হবে।
  • অর্জুন | 27.131.210.226 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৫:০৩491427
  • আমাদের ইংরেজির অঞ্জনা বসু,  রোজেনা দাশগুপ্ত ,   হিস্ট্রির পিয়ালি রায়, সোমেশ বাবু , ফিজিক্সের অজিত স্যার ,অঞ্জন দে , কলেজের চাকরি ছেড়ে স্কুলে পড়াতে এসেছিলেন ভালবেসে। 
     
    হিউম্যানিটিজে বিশেষ করে সেই সময় থেকে পাঠ্যের বাইরে রেফারেন্স বই পড়তে বলা হয়। 
     
    একবার এক তরুণ শিক্ষক এলেন। বিষয় ফিজিক্স । শান্তিনিকেতনের পাঠভবন ও যাদবপুরের প্রাক্তনী। জিন্স , কুর্তা , আর ঝোলা । প্রথম দিন এসেই প্রথম প্রশ্ন 'বিশ্ব পরিচয় নামে কোন বইয়ের নাম শুনেছ ?'
     
    ক্লাস এইট । ছাপ্পান্ন জন শিক্ষার্থী। একটাই হাত উঠল। সেটা আমার। 
     
    আমরা অনেকেই ওর প্রেমে পড়ে গেছিলাম। দুর্ভাগ্যবশত,উনি কয়েক মাসের মধ্যে Doon School এ চাকরি নিয়ে চলে গেলেন। 
  • এলেবেলে | 2402:3a80:114b:24c5:ae9a:d53e:a653:90f7 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৫:০১491426
  • আর টানা ১০ বছর শিক্ষকতা করলে বি এড না করলেও হত। আমার স্কুলেই তেমন একজন ছিলেন।
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:10fe:f20:d89:7bf4 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৪:৫৯491425
  • সেল্ফ রেফারেন্সিংটা বন্ধ করুন। নিজেই নিজের লেখার রেফারেন্স টানেন। লজ্জা করে না?
  • এলেবেলে | 2402:3a80:114b:3119:7801:c1ca:bf72:1472 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৪:৫৭491424
  • সরোজ দত্ত খুব ভালো বা খুব বাজে যাই হন, তোজোর কুকুর বলেননি। 
    আর্নোস ভেল-এর কী হবে?
    সমস্ত শিক্ষক এবিটিএ না করলেও টাকা দিয়ে চাকরি পাননি। বিকল্প না থাকলে স্কুলগুলো নিতে বাধ্য হয়েছে।
    বি এড ৫ বছরের মধ্যে না করলে ইনক্রিমেন্ট বন্ধ হয়ে যেত। তার আগে ইনক্রিমেন্ট বন্ধ থাকত কিন্তু স্কেল একই থাকত।
    ইংরেজি নিয়ে আ্যনেকডোটাল রেফারেন্স-এর মূল্য নেই। আনন্দবাজার জ্যোতি বসুর তীব্র বিরোধী ছিল। কাজেই একই দিনে একই বিষয়ে দু-দুটো চিঠি বুকে ব্যথা চেপে ছাপতে বাধ্য হয়েছিল।
  • অর্জুন | 27.131.210.226 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৪:৫৪491423
    • সে | 2001:1711:fa42:f421:10fe:f20:d89:7bf4 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৪:২৪491422
    • একদম।
      আমার ইস্কুল ব্রাহ্ম বালিকা শিক্ষালয়। আমাদের ইংরিজির শিক্ষিকা মিস লীনা সেন প্রথম জীবনে লেডি ব্রেবোর্ণ কলেজে পড়াতেন। অসম্ভব মুডি ছিলেন। ওখানে রাগ করে চাকরি ছেড়ে আমাদের ইস্কুলে পড়াতে এসেছিলেন। কোনওদিন বিএড করেন নি। পড়াতেন অসম্ভব ভালো। পে স্কেল বাড়ল না বিএড না করার অপরাধে। বামফ্রন্ট আমলে রিটায়ার করলেন। রিটায়ার করার পর তিনবছর অপেক্ষা করেছিলেন পেনশনের জন্য। নিয়মিত ডিআই অফিসে যেতে হতো, শ্যামবাজার থেকে দক্ষিণ কোলকাতা। লীনাদি মারা গেলেন পেনশন না পেয়েই। এমনিভাবে পেনশনের জন্য জুতোর সুকতলা ক্ষয়ে গেছে অবসরপ্রাপ্তা বুলুদির, উমাদির, জ্যোতিদির, সুনীলদির, অমিয়দির। পেনশন পাবার আগেই মৃত্যু প্রত্যেকের।
      শুনেছি এরপর নতুন নতুন দিদিরা জয়েন করেছেন ইস্কুলে, তাঁদের ভাষাজ্ঞান, শিক্ষা(ডিগ্রী নয়), লঘুগুরুজ্ঞান সবই অন্যরকম। ছাত্রীদের সঙ্গে তাঁরা সেই সম্পর্ক তৈরি করতে অপারগ।
      ১৯৬৩র আগে নাকি প্রাথমিকে ইংরিজি ছিল না? সর্বৈব ভুল। আমার এক দাদাকে ফোন করে জানলাম যে ক্লাস ওয়ান থেকেই ইংরিজি পড়ানো হতো। সে পুরোন সিলেবাসের (১১ক্লাস সিস্টেম) ছাত্র ছিল।
      আমার মেয়েও ইংরিজি নিয়ে পড়েছে ব্যাচেলর্স লেভেলে, সঙ্গে আর্ট হিস্ট্রিও ছিল। তারে কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যবই ও সিলেবাস দেখালে সে বিশেষ মন্তব্য করে নি। কারন ঐভাবে যে পড়ানো যায়, সেটাই তার কাছে খুব অদ্ভূত লেগেছিল।
    • এরকম মর্মান্তিক ঘটনা বাম আমলে অনেক আছে। আমাদের এক দূর সম্পর্কের আত্মীয়া রাইটার্স বিল্ডিঙে চাকরি করতেন। ষাটের দশক থেকে বাম বিরোধী রাজনীতি করতেন। তাঁর পেনশন আটকে দেওয়া হয়েছিল বিশ্রী ভাবে। চাকরির শেষ পর্যায়ে তাকে শারীরিক আক্রমণেরও শিকার হতে হয়েছিল।  উনি পরবর্তী জীবনে কংখলে মা আনন্দময়ীর আশ্রমে চলে যান। পেনশন আর পাওয়া হয়নি। She was a spinster. 
    বাম আমলে ইংরেজি তুলে দেওয়ার জন্যে ইংরেজি স্কুলের প্রতি অভিভাবকদের আস্থা,ভরসা ও আকর্ষণ বাড়ে। রম রম করে ইংরেজি মাধ্যম স্কুল গড়ে ওঠে। বাংলা মাধ্যম গুরুত্ব বাড়ায়। 
     
    আর শ্রেণী শত্রু সংস্কৃতির পার্টি তো ! তাই বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যমের ছাত্র, ছাত্রীদের মধ্যে বিভেদ ও ঈর্ষা ছিল প্রবল। ক্লাস টেনে একটা কোচিং এ ভর্তি হয়েছিলাম। কোন কারণ ছাড়া বাংলা মাধ্যমের ছাত্র, ছাত্রীরা আমাদের কয়েকজন (সাউথ পয়েন্ট, কার্মেল, গোখলে মেমোরিয়াল, সেন্ট লরেন্স) কে নানা ভাবে কটাক্ষ ও ট্যাঁক ট্যাঁক কথা শোনাত। সবাই না হলেও বেশীর ভাগ। মেলামেশা থাকলেও একটা চাপা অস্বস্তি ছিল। 
     
    এবং এটা সিপিএমদের অভিনব সৃষ্টি যার জের এখনো আছে। 
     
    আমরা নম্বর বেশী পেলে এও শুনেছি, স্কুলের নাম দেখে নাকি টিচার নম্বর বসায়। আরেকটা কথা, তখন বাংলা মাধ্যম স্কুলের ছাত্র, ছাত্রীরা ইংরেজি নয়, বাংলাতেও বেশ কাঁচা হত। 
     
     
    আমাদের বাংলা শেখানো হত অতি যত্নে। বলে দেওয়া হত উচ্চ মাধ্যমিক অবধি বাংলা খুব ইম্পরট্যান্ট।  
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:10fe:f20:d89:7bf4 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৪:২৪491422
  • একদম।
    আমার ইস্কুল ব্রাহ্ম বালিকা শিক্ষালয়। আমাদের ইংরিজির শিক্ষিকা মিস লীনা সেন প্রথম জীবনে লেডি ব্রেবোর্ণ কলেজে পড়াতেন। অসম্ভব মুডি ছিলেন। ওখানে রাগ করে চাকরি ছেড়ে আমাদের ইস্কুলে পড়াতে এসেছিলেন। কোনওদিন বিএড করেন নি। পড়াতেন অসম্ভব ভালো। পে স্কেল বাড়ল না বিএড না করার অপরাধে। বামফ্রন্ট আমলে রিটায়ার করলেন। রিটায়ার করার পর তিনবছর অপেক্ষা করেছিলেন পেনশনের জন্য। নিয়মিত ডিআই অফিসে যেতে হতো, শ্যামবাজার থেকে দক্ষিণ কোলকাতা। লীনাদি মারা গেলেন পেনশন না পেয়েই। এমনিভাবে পেনশনের জন্য জুতোর সুকতলা ক্ষয়ে গেছে অবসরপ্রাপ্তা বুলুদির, উমাদির, জ্যোতিদির, সুনীলদির, অমিয়দির। পেনশন পাবার আগেই মৃত্যু প্রত্যেকের।
    শুনেছি এরপর নতুন নতুন দিদিরা জয়েন করেছেন ইস্কুলে, তাঁদের ভাষাজ্ঞান, শিক্ষা(ডিগ্রী নয়), লঘুগুরুজ্ঞান সবই অন্যরকম। ছাত্রীদের সঙ্গে তাঁরা সেই সম্পর্ক তৈরি করতে অপারগ।
    ১৯৬৩র আগে নাকি প্রাথমিকে ইংরিজি ছিল না? সর্বৈব ভুল। আমার এক দাদাকে ফোন করে জানলাম যে ক্লাস ওয়ান থেকেই ইংরিজি পড়ানো হতো। সে পুরোন সিলেবাসের (১১ক্লাস সিস্টেম) ছাত্র ছিল।
    আমার মেয়েও ইংরিজি নিয়ে পড়েছে ব্যাচেলর্স লেভেলে, সঙ্গে আর্ট হিস্ট্রিও ছিল। তারে কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যবই ও সিলেবাস দেখালে সে বিশেষ মন্তব্য করে নি। কারন ঐভাবে যে পড়ানো যায়, সেটাই তার কাছে খুব অদ্ভূত লেগেছিল।
  • অর্জুন | 27.131.210.226 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৪:১৪491421
  • @অরিন-দা কি আসেন এখানে ? ঋষি অরবিন্দের সার্ধ শতবর্ষ আগামী বছর। অরিন দা, অরবিন্দ বিষয়ে একবার ভাটিতে দীর্ঘ একটা মন্তব্য লিখেছিলেন। অরবিন্দের দর্শন বিষয়ে। 
     
    উনি প্রথম জীবনে ধর্মাশ্রিত বিপ্লববাদ করলেও পরে পণ্ডিচেরীতে যে আধ্যাত্মিক অন্বেষণ করেছিলেন সেটা কিন্তু ধর্মাশ্রিত ছিল না। এ বিষয়ে লীলা গান্ধীর মত পোস্ট কলোনিয়াল স্কলাররাও অনুসন্ধান করেছেন। দেশ, বিদেশের বহু ইন্টেলেকচ্যুয়ালরা এতে উদ্বুদ্ধ হন। ওঁর রাজনৈতিক জীবন অত উৎসাহ ব্যাঞ্জক লাগেনা। 
     
    অরবিন্দের Philosophical লেখা বোঝা দুঃসাধ্য। 
     
    ওঁর এই কঠিন ভাষার জন্যে উনি largely misunderstood. 
     
    অরিন দা, যদি এ বিষয়ে প্রাঞ্জল করে লেখেন তাহলে জানতে পারব। 
     
    রবীন্দ্রনাথ, গান্ধী ও অরবিন্দ সেই সময়ে  তাঁদের নিজেদের দর্শনাশ্রিত alternative livelihood হাতে কলমে, জীবন যাত্রায় প্র্যাকটিস করে গেছেন। তিনটেই উল্লেখযোগ্য মডেল। সঙ্গে পেয়েছিলেন বেশ কিছু অনুগামী। ওইরকম মডেল খুব প্রয়োজন। 
     
     
  • অর্জুন | 27.131.210.226 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৩:৫৭491420
  • সরোজ দত্ত সুকবি হিসেবে ছিলেন সন্দেহ নেই  কিন্তু আদপে ছিলেন একজন reactionary। তাই তার বিশ্লেষণে বিশেষ পাত্তা দেওয়া নিষ্প্রয়োজন। 'মরণে মেলেনি ছুটি......' ( সরোজ দত্তের লেখার সংকলন)    আছে আমার কাছে । 
     
     প্রবন্ধ গুলোয় শুধু বিদ্রূপ আর শ্লেষ। ওগুলো কোন scholarship নয়। 
  • অর্জুন | 27.131.210.226 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৩:৫০491419
    • সে | 2001:1711:fa42:f421:10fe:f20:d89:7bf4 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৩:৩৫491417
    • তাহলে প্রমাণ হলে যে ঘুষ দিয়ে চাকরি পাওয়া বাম আমলে ছিল, এবিটিএ-র চেনা লোক হলে ঘুষ লাগত না, মানে এখানেও স্বজনপোষণ।
      আমার চেনা কয়েকজন ঘুষ দিতে পারে নি বলে চাকরি পায় নি, তারাও প্রত্যেকে নিজ নিজ বিষয়ে মাস্টার্স করা, কেউ কেউ বিএড ও করেছিল। বিএড না করলে পে স্কেল ঠিক হতো না বলে তখন বিএড করাটা মাস্ট ছিল। আশির দশকের মাঝামাঝি থেকে এমএ এমএসসি পাশ করা প্রচুর চাকুরিপ্রার্থী বেকার দেখা গেছে। আমি নিজে যে ইস্কুলে পড়েছি সেসময়ের কিছু আগে, সেখানে জয়েন করতে ইচ্ছুক শিক্ষিকারা কিছুদিন করে অতি স্বল্প পারিশ্রমিকে পার্টটাইমে পড়াতে আসতেন।
      আমাদের ইস্কুলে কিছু প্রবীনা শিক্ষিকা ছিলেন যাঁরা ইংরিজিতে এমএ নন, তাঁদের কাছে নবীনা এমএ পাশ শিক্ষিকারা মাঝে মাঝেই দরকারে ইংরিজি বুঝে যেতেন বা খটকা থাকলে জেনে নিতেন।
      এর কারন কী তা ঠিক করে জানতাম না। এখনও আন্দাজে বলতে পারব না।
      তবে পরবর্তীতে জেনেছি যে বিএ এমএ স্তরে সিলেবাস জিনিসটা নিয়ে কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ভারতের অন্য জায়গার কথা জানি না) কোনও আধুনিকীকরণ হয় নি।
    • :-)) এখন সময় নেই। বাম আমলে চাকরি নিয়ে পরে বিশদে বলব। ঃ-))
    • বি এড হচ্ছে আরেকটা অদ্ভুত কোর্স। এখন শুনি বি এড করতে দেড় দু লক্ষ টাকা লাগে।  একটা দশ নম্বরের প্রজেক্টের জন্যে চার পাঁচ হাজার টাকা খরচ করতে হয়।  আমাদের সাউথ পয়েন্টে বহু শিক্ষিকার বি এড ছিল না। কিন্তু শিক্ষয়িত্রী  হিসেবে ছিল অসাধারণ। 
    •  
    •  
  • poltu | 2a0f:9100:110:a::92 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৩:৪৮491418
  • এলেবেলে সিপিএম এর সমর্থক হয়ে গেল! এই তো সেদিন অবধি ঘোর বিজেপি ছিল। পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনে প্রচুর হিসেব টিসেব কষে বিজেপিকে জিতিয়েও দিচ্ছিল। পাল্টি খেলো, শালা! কি দিনকাল।
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:10fe:f20:d89:7bf4 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৩:৩৫491417
  • তাহলে প্রমাণ হলে যে ঘুষ দিয়ে চাকরি পাওয়া বাম আমলে ছিল, এবিটিএ-র চেনা লোক হলে ঘুষ লাগত না, মানে এখানেও স্বজনপোষণ।
    আমার চেনা কয়েকজন ঘুষ দিতে পারে নি বলে চাকরি পায় নি, তারাও প্রত্যেকে নিজ নিজ বিষয়ে মাস্টার্স করা, কেউ কেউ বিএড ও করেছিল। বিএড না করলে পে স্কেল ঠিক হতো না বলে তখন বিএড করাটা মাস্ট ছিল। আশির দশকের মাঝামাঝি থেকে এমএ এমএসসি পাশ করা প্রচুর চাকুরিপ্রার্থী বেকার দেখা গেছে। আমি নিজে যে ইস্কুলে পড়েছি সেসময়ের কিছু আগে, সেখানে জয়েন করতে ইচ্ছুক শিক্ষিকারা কিছুদিন করে অতি স্বল্প পারিশ্রমিকে পার্টটাইমে পড়াতে আসতেন।
    আমাদের ইস্কুলে কিছু প্রবীনা শিক্ষিকা ছিলেন যাঁরা ইংরিজিতে এমএ নন, তাঁদের কাছে নবীনা এমএ পাশ শিক্ষিকারা মাঝে মাঝেই দরকারে ইংরিজি বুঝে যেতেন বা খটকা থাকলে জেনে নিতেন।
    এর কারন কী তা ঠিক করে জানতাম না। এখনও আন্দাজে বলতে পারব না।
    তবে পরবর্তীতে জেনেছি যে বিএ এমএ স্তরে সিলেবাস জিনিসটা নিয়ে কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ভারতের অন্য জায়গার কথা জানি না) কোনও আধুনিকীকরণ হয় নি।
  • অর্জুন | 27.131.210.226 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১২:১৯491416
  • মদ সস্তা হওয়ায় এখন মনে হয় চুল্লু আর কেউ খায় না! 
  • bodhisattvagc dasgupta | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১২:০৮491415
  • প্রলাপ না প্লাস
  • bodhisattvagc dasgupta | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১২:০৭491414
  • আসলে সমস্যা হল আমি এতটাই সরৃব অর্থে সুবিধা ভোগী শ্রেণীর প্রতিনিধি , পার্সোনাল কিছু লিখতে ইচ্ছে করে না , আমি ওদের জীবনের বুঝি টা কি , প্রলাপ ছোট জায়গা দুঃখ দিয়ে ফেলার একটা বিষয় আছে, তবে সিনেমা পারাডিসো গোছের কিছু হয়তো না লিখে হয়তো মরতেও পারব না।
  • bodhisattvagc dasgupta | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১২:০৪491413
  • স্যান্ডি ,‌:--))) অশোক দা কে বাংলু চুল্লু হুইস্কি এসব নামে ডাকত , শোনা যায় ভদ্রলোকের সেপথে একটা মোক্ষ ছিল , তবে গোটাটাই বাজে কথা হবার চান্স ই বেশি। ছেলেরা অসম্ভব খচ্চর হয় যা খুশি বলে বেড়ায়, অশোকদা রিজনেবলি ভালো সেটা আপ করতেন কিন্তু ইন্স্ট্রুমেনটেশন ল্যাব অনেকদিন টা, ফিজিক্স আর জুওলোজি বগল্ডিং এর মধ্যে মাঝে মাঝে বিনয় কর্মকার মশাই খুলে কাজ করতেন তবে রেগুলার ক্লাস হতে দেখিনি।  অশোকদার সিনিয়র ছিলেন একজন নামটা ভালো মনে নেই , ভট্টাচার্য , উনি ও রিজনেবলি ভালো ফান্ডখ ওয়ালা লোক ছিলেন, যন্ত্রপাতি ভালো সেট করতেন। ওনার ছেলে বিজন ভট্টাচার্য আমার পাঠভবনের ক্লাসমেট ছিল খুব নিরীহ ছিল, পরে ডেলি প্যাসেঞ্জারি করত। আমির একটা লেখার ইচ্ছা আছে শান্তিনিকেতনের সম্পূর্ন অসফল ছেলেমেয়েদের নিয়ে বা নানা ভাবে টিঁকে থাকা নিয়ে , কারণ খুব ই বিচিত্র, ধর রিক্সা চালায় এখন বা মদ খেয়ে পড়ে থাকে কিন্তু মনে আছে শান্তিদেবের এর মৃত্যু র পর আকুল ভাবে কাঁদছে, কবে উনি এর খোল বা ঢোল বাজানো র সামান্য প্রশংসা করেছিলেন , সারা জীবনে এটুকু আপ্রিসিয়েশন সে পেয়েছে বা ধর আরেকজন এখন ফ্রড সন্ন্যাসী বাবা গোছের হয়েছে , কিন্তু ক্লাসমেটদের ব্যাপারে সাংঘাতিক প্রোটেকটিভ, হয়তো আমাদের কেউ অসুবিধা য় ফেললে গুন্ডা বদমাস নিয়ে হয়তো কান্ড করে দেবে কিন্তু অন্যদিকে লোক ঠকানো টাই ব্যবসা। ইত্যাদি।
  • এলেবেলে | 2402:3a80:1173:6f52:42e2:150:bb9d:1f2c | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১১:৩৬491412
  • লে হালুয়া। সরোজ দত্ত আবার কবে সুভাষকে  তোজোর কুকুর বললেন! আর আর্নোস ভেল কল্পকাহিনি নয় বুঝি? একটু বিশদে জানানো যাবে?
  • অর্জুন | 27.131.210.226 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১০:৪৩491410
  • ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্বদের বিশ্লেষণ এখন একটা entertainment এ পরিণত হয়েছে। 
    বরাবরই একটা পক্ষ আছে যারা পুজো করে এসেছে আবার একটা নব্য সংস্কৃতি শুরু হয়েছে যারা এদের যেন তেন প্রকরণে  ridicule করে উল্লাসে উন্মত্ত। 
     
    স্কটিশ চার্চ কলেজে সুভাষ বসুর ওয়েবিনরের পোস্টার ফেসবুকে পোস্ট করে দু কথা লিখেছে, হঠাৎ কোথ থেকে একজন এসে কমেন্ট লিখল, ' সরোজ দত্ত বলেছেন নেতাজী তোজোর কুকুর'। আমি সঙ্গে সঙ্গে লিখলাম 'তাহলে তো সরোজ দত্তকে মাও'এর শেয়াল বলা দরকার', ব্যাস অমনি শুরু হয়ে গেল অসভ্যতা। 
     
    নেতাজীকে খারাপ বলা যাবে, সরোজ দত্ত, চারু মজুমদারকে বলা যাবেনা !! 
     
      মনের মত তথ্য না পেলেই সেটা কল্প কাহিনী হয়ে যায় !!
  • এলেবেলে | 202.142.119.124 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ০৯:২৫491409
  • 185.220.103.115
     
    কেন? মামু ছাপবে না বলেছে বুঝি? তা পাণ্ডুলিপি রেডি আছে তো? মামুকেই ধরুন বরং? বাংলা সিনেমার সুপারস্টার বলে কতা। জানেনই তো ও ব্যাপারে মামুর সামান্য দুর্বলতা আছে। এত সহজে হাল ছাড়লে চলে? আপ্নি লেগে থাকুন দিকি।
  • এলেবেলে | 202.142.119.124 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ০৯:১৭491408
  • অথ সিপুএম আমলে শিক্ষক নিয়োগ, তাঁদের স্কেল ও প্রাথমিকে ইংরেজি তুলে দেওয়া প্রসঙ্গে আমার দু'পয়সা।
     
    হ্যাঁ, একটা সময়ে শিক্ষক নিয়োগে টাকাপয়সার আদানপ্রদান হত। তবে পার্টি কমরেড হলে টাকাটা লাগত না কিন্তু আনুগত্যটা লাগত। যে যত বড় সিপুএম নেতার সুপারিশপত্র হাজির করতে পারত, সে ততটা এগিয়ে থাকত। কিন্তু এটাই পুরো পার্ট ছিল না। একই সঙ্গে ইংরেজি ও ভৌত বিজ্ঞানে সিঙ্গল পার্সন প্যানেলও অ্যাপ্রুভড হত। মাত্র দশজন প্রার্থীকে ইন্টারভিউতে ডাকা হত (পরে সেটাকে বাড়িয়ে ২০ করা হয়)। সেখানে অ্যাকাডেমিক কোয়ালিফিকেশন মারাত্মক গুরুত্ব পেত। বিশেষত একটা জেলায় সাকুল্যে কতজন ইংরেজিতে এম এ আছেন, তা আঙুলে গোণা যেত। বিএড থাকলে অগ্রাধিকার ছিল। ইন্টারভিউতে বরাদ্দ থাকত মোট ১৫ নম্বর। তার মধ্যে ১০ ছিল ক্লাস ডেমনস্ট্রেশন আর মাত্র ৫ ইন্টারভিউ। সমান যোগ্যতাসম্পন্ন প্রার্থী হলে পছন্দের প্রার্থীকে নেওয়ার জন্য সেখানে ঘাপলা করা হত। না হলে সেসবের প্রশ্ন ছিল না। আমার নিজের চাকরি ১৯৯০-তে। ইন্টারভিউতে হাজির ছিলাম মাত্র ৬ জন। হ্যাঁ, তখন বাড়ির কাছাকাছি স্কুল না হলে অনেকেই ডাক পেয়েও ইন্টারভিউতে আসতেন না। আমিও ওই কারণে দু-চারটে ছেড়ে দিই। কিন্তু একে ইংরেজি তায় আবার এম এ - ফলে এক চান্সেই হয়ে যায়। টাকাপয়সা লাগেনি। চাওয়ার উপায় ছিল না। এবিটিএ-র জেলা সেক্রেটারি পিতৃদেবের সহকর্মী ও আমার শিক্ষক ছিলেন। কাজেই ওই কুকম্মোটি করলে তা রাষ্ট্র হতে বেশি সময় লাগত না। তবে হেডু হতে গেলে এবিটিএ করা মাস্ট ছিল।
     
    সিপুএম আদৌ শিক্ষকদের জন্য স্কেল-ফেল করেনি। ওটি একটি প্রচলিত মিথ। উহা কংগ্রেস আমলেও বিদ্যমান ছিল। এবং ১৯৭৭ সালে সিপুএম-এর বদলে কংগ্রেস আসিলেও ওই স্কেলের কারণেই তাঁহাদের একই প্রকার বেতন বৃদ্ধি হইত। সিপুএম যেটা করে সেটা হল শিক্ষকদের জন্য পেনশন চালু করা।
     
    আহা ইংরেজি, বাহা ইংরেজি নিয়ে সিপুএমকে আজও বিস্তর গাল শুনতে হচ্ছে। যাঁরা গাল দিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা অধমের লেখাটা পড়ে নিতে পারেন। কিছু ভুল ধারণা দূর হলেও হতে পারে।
     
     
     
  • ele-daa please | 185.220.103.115 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ০৯:০৫491407
  • এলেদা,
    পোসেনজিতকে নিয়ে লিখে একটু ছেয়ে দেবেন পিলিজ, বেশি দূর না, গড়িয়া কামালগাছি অবধি আধো ছায়া করে হবে, বাকিটা অমই বুঝে নেবো। কোনো তথ্য দরকার হলে বলবেন।
    - শ্বশুরবাড়ি জিন্দাবাদ।
  • এলেবেলে | 202.142.119.124 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ০৮:৫৬491406
    • Abhyu | 47.39.151.164 | ০৭ ডিসেম্বর ২০২১ ০৪:৫৪491404
    • এলেবেলে, আপনার কি রামমোহনের পরে বিবেকানন্দকে নিয়ে কাজ করার পরিকল্পনা আছে? সেখানে কিন্তু গল্পটা অন্য রকম হবে। বিদ্যাসাগর বা রামমোহনের বই নিয়ে যতটা আলোচনা হচ্ছে বা হবে, তার কাছাকাছি যাওয়া দূরে থাক, রামকৃষ্ণ মিশনের হাত এড়িয়ে ঐ বই বাংলায় বার করাই মুশকিল হবে হয়ত। ইংরেজি বই হলে ততোটা সমস্যা হয়তো নেই।
     
    রামমোহন খুব সমস্যাজনক। ভদ্রলোকের একটা প্রামাণ্য জীবনী পর্যন্ত নেই। এবং যতটুকু বা আছে তা অসংখ্য কল্পকাহিনিতে ভর্তি। এমনকি ওই আর্নোস ভেল-এ দ্বারকানাথের সমাধি মন্দির নির্মাণ করে দেওয়ার ব্যাপারটাও। ফলে তার জন্য আমাকে চারটে অধ্যায় বরাদ্দ করতে হয়েছে। প্লাস বিদ্যাসাগরের ক্ষেত্রে একটা ফরম্যাট (শিক্ষা-সমাজ-সাহিত্য) থাকায় অধ্যায় বিন্যাস করা অপেক্ষাকৃত সহজতর। কিন্তু রামমোহনের বিষয়ে সে সবের বালাই না থাকায় গোটা ব্যাপারটাকেই নিজের মতো করে সাজিয়ে নিতে হচ্ছে। মানে পর্ব থেকে অধ্যায় বিভাজন - সবটাই।
     
    এখনই বিবেকানন্দকে নিয়ে কাজ করার ইচ্ছে নেই। মেরি বার্কের ওই রিভিসিটেড-এর খণ্ডগুলো জোগাড় করতে উঠতে পারিনি। নরসিংহ শীলও বাদ আছেন। কাজেই ভারতবর্ষ জুড়ে শেষ দু বছরের দাঙ্গা এবং তার প্রেক্ষিতে বাংলা ভাগ নিয়ে পরবর্তী কাজটা করব বলে ভেবে রেখেছি।
     
    তবে আমার ইচ্ছে ছিল তথাকথিত রেনেসাঁর চার প্রজন্মের প্রতিভূ রামু-বিদু-বঙ্কা-বিবুকে ধরে বৃত্তটা পূর্ণ করার। বাংলার ছাত্র নই বলে বঙ্কিম নিয়ে কাজটা সম্ভবত করতে পারব না। তবে একদিন না একদিন বিবেকানন্দ ধরবই। রাকৃমি অন্তত আমার কাছে ফ্যাক্টর নয়। দরকারে সেলফ পাবলিশ করব নতুবা বাংলাদেশ থেকে ছাপিয়ে কলকাতা ছেয়ে দেব।
     
    এখানে বিবেকানন্দ নিয়ে তৃতীয় টইতে দীপ ও দুখের মন্তব্য বেশ ভালো লেগেছিল। সম্ভবত আপনিও ছিলেন। সেক্ষেত্রে আপনার সাহায্য আমার প্রয়োজন হতে পারে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত